বিংশ শতাব্দির শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইন যখন বললেন, ইমাজিনেশন ইজ মোর ইমপরট্যান্ট দ্যান নলেজ। তখন পৃথিবীর জ্ঞানীরা থ হয়ে গেলেন। আইনস্টাইন এ কথা কেন বললেন?
আইনস্টাইন ব্যাখা করছেন, কারণ জ্ঞান দুই ভাবে আহরণ করা যায়। ১. স্টাডির মাধ্যমে এবং ২. কল্পনার মাধ্যমে। বিজ্ঞানীরা এমন অনুমান প্রসূত জ্ঞান দিয়েই অনেক কিছু করে ফেলেছেন। অদৃশ্যে বিশ্বাস করতে হয়েছে বিজ্ঞানকেও।
বিজ্ঞানের একটা শক্তিশালী শাখা হলো কোয়ান্টাম ফিজিক্স। এটা পদার্থ বিজ্ঞানের একটি শাখা। এখানে ফোটন কণা নামে একটি কণার কথা বলেছেন বিজ্ঞানীরা। যার কোনো অস্তিত্ব নেই বলে স্বীকারও করেছেন তারা। বিজ্ঞানীরা পরীক্ষা করে দেখেছেন- এই ফোটন কণা স্থির অবস্থায় ০। চলন্ত অবস্থায় অনির্ণেয়। অর্থ্যাৎ এটা আটির্কেল অব ফেইথ। বিজ্ঞানীরা শুধু বিশ্বাসই করতে পারেন এর ওপর, কিন্তু অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। তারা এই কণাটিকে শুধু অনুমান বা বিশ্বাস করেছেন।
তাহলে কেন আল্লাহকে আমরা বিশ্বাস করতে পারবো না? মহাজাগতিক তন্তুর কথা সবাই শুনেছি। এ তন্তুকেও বিজ্ঞানীরা স্থান দিয়েছেন আর্টিকেল অব ফেইথে। সয়ং বিজ্ঞানীরা এমন অদৃশ্য অনেক বিষয়ের ওপর নির্ভরশীল। সুতরাং আল্লাহতে বিশ্বাস করতে দোষ কি? মানুষের জ্ঞানের সীমাবদ্ধতা এত কম- তা শুধু আল্লাহই ভাল জানেন। সুতরাং সামুতে যারা আল্লাহ সম্পর্কে বিভ্রান্তিকর পোস্ট করছেন তাদেরকে বলি- কুত্তা কি কখনও ভাবতে পারে মানুষ বিমান দিয়ে ওড়ে কেমনে? সুতরাং কুত্তাদের কুত্তাদের মধ্যেই থাকা উচিত। জ্ঞানের বিশাল জগতে (যা আল্লাহর কাছে নিতান্ত সামান্য) ওদের কোনো দরকার নেই। সমাপ্ত
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩৫