somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মন চায় শাহবাগে ছুটে যেতে: প্রধানমন্ত্রী

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


রাজধানীর শাহবাগে কাদের মোল্লাসহ মানবতাবিরোধী অপরাধীদের ফাঁসির দাবিতে চলা প্রতিবাদ আর আন্দোলনের সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আন্দোলনরত তরুণ প্রজন্মকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন তিনি। প্রধানমন্ত্রীর কাছে মনে হয়েছে এ এক অভূতপূর্ব গণজাগরণ। তিনি বলেন, ‘আমার মনও শাহবাগের আন্দোলনে ছুটে যেতে চায়।’
আজ রোববার জাতীয় সংসদে বক্তব্য দেওয়ার সময় এসব কথা বলেন শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘আমি তরুণ প্রজন্মকে বলতে চাই, আমরাও তোমাদের সঙ্গে একমত। তোমাদের শপথ বাস্তবায়নে যা যা করা দরকার, আমরা করব। তরুণ প্রজন্ম জাতীয় সংসদে যে স্মারকলিপি দিয়েছে, তার প্রতিটি কথা যুক্তিসংগত।’

ট্রাইব্যুনালের প্রতি অনুরোধ

ট্রাইব্যুনাল প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহারে ছিল মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচারের ব্যবস্থা করা হবে। এবার ক্ষমতায় এসে সেই অঙ্গীকারই বাস্তবায়নের কাজ শুরু হয়েছে। শেখ হাসিনা বলেন, বিচারের রায় দেবেন ট্রাইব্যুনাল। কিন্তু আইন মেনেই তাঁরা চলবেন। তার পরও ট্রাইব্যুনালের কাছে প্রধানমন্ত্রী অনুরোধ করেন, মানুষের আকাঙ্ক্ষা ও গণদাবি যেন তাঁরা বিবেচনায় নেন। মহান সংসদের মাধ্যমে ট্রাইব্যুনালের কাছে মানুষের আকাঙ্ক্ষা বিবেচনা করার অনুরোধ জানান প্রধানমন্ত্রী। ট্রাইব্যুনালের বিচারের ক্ষেত্রে আইনি কোনো দুর্বলতা থাকলে সেটি অবশ্যই সংশোধন করা হবে বলে আশ্বাস দেন প্রধানমন্ত্রী। বিচার যাতে সুষ্ঠুভাবে চলে, সবাইকে সেই পরিবেশ সৃষ্টি করার আহ্বান জানান তিনি।

জীবন দিয়ে হলেও বিচার করব

প্রধানমন্ত্রী তরুণ প্রজন্মকে আশ্বস্ত করে বলেন, সব যুদ্ধাপরাধীর বিচার হবে। যত বাধাবিপত্তিই আসুক, জীবন দিয়ে হলেও তিনি যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করবেন বলে জানান। তিনি বলেন, ‘যুদ্ধাপরাধীদের ঠাঁই বাংলাদেশে হবে না। এইটুকু তরুণ প্রজন্মকে বলতে চাই।’

উপস্থিত সব সাংসদ একাত্ম

সংসদে তরুণ প্রজন্মের দেওয়া স্মারকলিপিকে যুক্তিসংগত অভিহিত করেন শেখ হাসিনা। তিনি তরুণ প্রজন্মের আন্দোলনের সঙ্গে একমত পোষণ করেন। শুধু প্রধানমন্ত্রী একা নন। জাতীয় সংসদে উপস্থিত সব সাংসদ তরুণ প্রজন্মের দাবির সঙ্গে একাত্ম বলে ঘোষণা দেন শেখ হাসিনা।

আন্দোলনকারীদের অভিনন্দন

মানবতাবিরোধী অপরাধী কাদের মোল্লার রায়ে এ দেশের তরুণসমাজ জেগে ওঠায় তাঁদের অভিনন্দন জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, তারা যদি জেগে না উঠত, তাহলে সারা দেশের মানুষও সোচ্চার হতো না।

অভূতপূর্ব জাগরণ

শাহবাগের আন্দোলনকে অভূতপূর্ব জাগরণ হিসেবে অভিহিত করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, তারা অদ্ভুত ঘটনা ঘটিয়েছে। অভূতপূর্ব জাগরণ সৃষ্টি করেছে। জাগরণ সারা বাংলাদেশে ছড়িয়ে গেছে। প্রতিটি জেলা, প্রতিটি উপজেলায় সব জায়গায় মানুষ সোচ্চার হয়ে উঠেছে। আন্দোলনে সোচ্চার শিশু, নারী, বৃদ্ধ, তরুণ-তরুণী সবাইকে ধন্যবাদ জানান শেখ হাসিনা।

শাহবাগ নয়, স্বাধীনতার তরুণ প্রজন্ম স্কোয়ার

আন্দোলনের কারণে শাহবাগের নাম আর শাহবাগ না থেকে স্বাধীনতার তরুণ প্রজন্ম স্কয়ার হতে পারে বলে মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, স্বাধীনতার আগে ওই এলাকায় শাহবাগ নামে একটি হোটেল ছিল। তাই সেখানকার নাম শাহবাগ রাখা হয়। এই নামে একধরনের পাকিস্তানি গন্ধ আছে বলে মন্তব্য করেন তিনি।

হাল ছাড়িনি

বক্তব্যের শুরুতে পাকিস্তানের হানাদার বাহিনীর অত্যাচার ও নির্যাতনের বর্ণনা দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘সব হারানোর শোক ও ব্যথা বুকে নিয়েও বাংলার জনগণের পাশে দাঁড়িয়েছিলাম। স্বাধীনতার চেতনাকে সমুন্নত রাখার জন্য বার বার বাধার মুখে পড়েছি। কখনও গুলি, কখনো গ্রেনেড হামলা হয়েছে। কিন্তু কখনো হাল ছাড়িনি।’ তিনি বলেন, ‘তরুণ প্রজন্ম এখন স্বাধীনতার চেতনায় উদ্বুদ্ধ। তাদের চেতনায় উদ্বুদ্ধ পুরো জাতি। চেতনার স্ফুলিঙ্গ যেভাবে ছড়িয়ে গেছে, সেখান থেকে মনে হয় এত দিনের সংগ্রাম সব সার্থক হয়েছে।’

শান্তিতে মরতে পারব

আন্দোলনকারীদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘তোমরা যে প্রতিভা দেখিয়েছ, তাতে মনে হয় এখন খুব স্বস্তিতে মরতে পারব। শান্তিতে মরতে পারব।’ প্রধানমন্ত্রী দৃঢ়তার সঙ্গে বলেন, তরুণ প্রজন্মের আজকের আন্দোলন দেখে তারাই দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবে বলে বিশ্বাস করেন তিনি। তারুণ্যের আজকের আন্দোলন দেখে আর কোনো দিন এ দেশে রাজাকার, আলবদরের ঠাঁই হবে না—এ বিশ্বাস তৈরি হয়েছে বলে প্রধানমন্ত্রী মন্তব্য করেন।

ছাত্রসমাজ যেন লেখাপড়া চালিয়ে যায়

প্রধানমন্ত্রী আন্দোলনরত ছাত্রসমাজের উদ্দেশে বলেন, তারা যেন লেখাপড়া চালিয়ে যায়। দৈনন্দিন কাজকর্ম ঠিকভাবে করে। তার পাশাপাশি আন্দোলন চলতে পারে। সে জন্য একটি নির্দিষ্ট সময় ঠিক করে নেওয়া যেতে পারে।
রাজধানীর শাহবাগে কাদের মোল্লাসহ মানবতাবিরোধী অপরাধীদের ফাঁসির দাবিতে চলা প্রতিবাদ আর আন্দোলনের সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আন্দোলনরত তরুণ প্রজন্মকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন তিনি। প্রধানমন্ত্রীর কাছে মনে হয়েছে এ এক অভূতপূর্ব গণজাগরণ। তিনি বলেন, ‘আমার মনও শাহবাগের আন্দোলনে ছুটে যেতে চায়।’
আজ রোববার জাতীয় সংসদে বক্তব্য দেওয়ার সময় এসব কথা বলেন শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘আমি তরুণ প্রজন্মকে বলতে চাই, আমরাও তোমাদের সঙ্গে একমত। তোমাদের শপথ বাস্তবায়নে যা যা করা দরকার, আমরা করব। তরুণ প্রজন্ম জাতীয় সংসদে যে স্মারকলিপি দিয়েছে, তার প্রতিটি কথা যুক্তিসংগত।’

ট্রাইব্যুনালের প্রতি অনুরোধ

ট্রাইব্যুনাল প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহারে ছিল মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচারের ব্যবস্থা করা হবে। এবার ক্ষমতায় এসে সেই অঙ্গীকারই বাস্তবায়নের কাজ শুরু হয়েছে। শেখ হাসিনা বলেন, বিচারের রায় দেবেন ট্রাইব্যুনাল। কিন্তু আইন মেনেই তাঁরা চলবেন। তার পরও ট্রাইব্যুনালের কাছে প্রধানমন্ত্রী অনুরোধ করেন, মানুষের আকাঙ্ক্ষা ও গণদাবি যেন তাঁরা বিবেচনায় নেন। মহান সংসদের মাধ্যমে ট্রাইব্যুনালের কাছে মানুষের আকাঙ্ক্ষা বিবেচনা করার অনুরোধ জানান প্রধানমন্ত্রী। ট্রাইব্যুনালের বিচারের ক্ষেত্রে আইনি কোনো দুর্বলতা থাকলে সেটি অবশ্যই সংশোধন করা হবে বলে আশ্বাস দেন প্রধানমন্ত্রী। বিচার যাতে সুষ্ঠুভাবে চলে, সবাইকে সেই পরিবেশ সৃষ্টি করার আহ্বান জানান তিনি।

জীবন দিয়ে হলেও বিচার করব

প্রধানমন্ত্রী তরুণ প্রজন্মকে আশ্বস্ত করে বলেন, সব যুদ্ধাপরাধীর বিচার হবে। যত বাধাবিপত্তিই আসুক, জীবন দিয়ে হলেও তিনি যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করবেন বলে জানান। তিনি বলেন, ‘যুদ্ধাপরাধীদের ঠাঁই বাংলাদেশে হবে না। এইটুকু তরুণ প্রজন্মকে বলতে চাই।’

উপস্থিত সব সাংসদ একাত্ম

সংসদে তরুণ প্রজন্মের দেওয়া স্মারকলিপিকে যুক্তিসংগত অভিহিত করেন শেখ হাসিনা। তিনি তরুণ প্রজন্মের আন্দোলনের সঙ্গে একমত পোষণ করেন। শুধু প্রধানমন্ত্রী একা নন। জাতীয় সংসদে উপস্থিত সব সাংসদ তরুণ প্রজন্মের দাবির সঙ্গে একাত্ম বলে ঘোষণা দেন শেখ হাসিনা।

আন্দোলনকারীদের অভিনন্দন

মানবতাবিরোধী অপরাধী কাদের মোল্লার রায়ে এ দেশের তরুণসমাজ জেগে ওঠায় তাঁদের অভিনন্দন জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, তারা যদি জেগে না উঠত, তাহলে সারা দেশের মানুষও সোচ্চার হতো না।

অভূতপূর্ব জাগরণ

শাহবাগের আন্দোলনকে অভূতপূর্ব জাগরণ হিসেবে অভিহিত করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, তারা অদ্ভুত ঘটনা ঘটিয়েছে। অভূতপূর্ব জাগরণ সৃষ্টি করেছে। জাগরণ সারা বাংলাদেশে ছড়িয়ে গেছে। প্রতিটি জেলা, প্রতিটি উপজেলায় সব জায়গায় মানুষ সোচ্চার হয়ে উঠেছে। আন্দোলনে সোচ্চার শিশু, নারী, বৃদ্ধ, তরুণ-তরুণী সবাইকে ধন্যবাদ জানান শেখ হাসিনা।

শাহবাগ নয়, স্বাধীনতার তরুণ প্রজন্ম স্কোয়ার

আন্দোলনের কারণে শাহবাগের নাম আর শাহবাগ না থেকে স্বাধীনতার তরুণ প্রজন্ম স্কয়ার হতে পারে বলে মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, স্বাধীনতার আগে ওই এলাকায় শাহবাগ নামে একটি হোটেল ছিল। তাই সেখানকার নাম শাহবাগ রাখা হয়। এই নামে একধরনের পাকিস্তানি গন্ধ আছে বলে মন্তব্য করেন তিনি।

হাল ছাড়িনি

বক্তব্যের শুরুতে পাকিস্তানের হানাদার বাহিনীর অত্যাচার ও নির্যাতনের বর্ণনা দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘সব হারানোর শোক ও ব্যথা বুকে নিয়েও বাংলার জনগণের পাশে দাঁড়িয়েছিলাম। স্বাধীনতার চেতনাকে সমুন্নত রাখার জন্য বার বার বাধার মুখে পড়েছি। কখনও গুলি, কখনো গ্রেনেড হামলা হয়েছে। কিন্তু কখনো হাল ছাড়িনি।’ তিনি বলেন, ‘তরুণ প্রজন্ম এখন স্বাধীনতার চেতনায় উদ্বুদ্ধ। তাদের চেতনায় উদ্বুদ্ধ পুরো জাতি। চেতনার স্ফুলিঙ্গ যেভাবে ছড়িয়ে গেছে, সেখান থেকে মনে হয় এত দিনের সংগ্রাম সব সার্থক হয়েছে।’

শান্তিতে মরতে পারব

আন্দোলনকারীদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘তোমরা যে প্রতিভা দেখিয়েছ, তাতে মনে হয় এখন খুব স্বস্তিতে মরতে পারব। শান্তিতে মরতে পারব।’ প্রধানমন্ত্রী দৃঢ়তার সঙ্গে বলেন, তরুণ প্রজন্মের আজকের আন্দোলন দেখে তারাই দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবে বলে বিশ্বাস করেন তিনি। তারুণ্যের আজকের আন্দোলন দেখে আর কোনো দিন এ দেশে রাজাকার, আলবদরের ঠাঁই হবে না—এ বিশ্বাস তৈরি হয়েছে বলে প্রধানমন্ত্রী মন্তব্য করেন।

ছাত্রসমাজ যেন লেখাপড়া চালিয়ে যায়

প্রধানমন্ত্রী আন্দোলনরত ছাত্রসমাজের উদ্দেশে বলেন, তারা যেন লেখাপড়া চালিয়ে যায়। দৈনন্দিন কাজকর্ম ঠিকভাবে করে। তার পাশাপাশি আন্দোলন চলতে পারে। সে জন্য একটি নির্দিষ্ট সময় ঠিক করে নেওয়া যেতে পারে।

Click This Link
১৫টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমাদের দাদার দাদা।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৫৫

বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১, ০৮ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী।

আমার দাদার জন্মসাল আনুমানিক ১৯৫৮ সাল। যদি তার জন্মতারিখ ০১-০১-১৯৫৮ সাল হয় তাহলে আজ তার বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন

জেনে নিন আপনি স্বাভাবিক মানুষ নাকি সাইকো?

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১৮


আপনার কি কারো ভালো সহ্য হয়না? আপনার পোস্ট কেউ পড়েনা কিন্তু আরিফ আর হুসাইন এর পোস্ট সবাই পড়ে তাই বলে আরিফ ভাইকে হিংসা হয়?কেউ একজন মানুষকে হাসাতে পারে, মানুষ তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

খুলনায় বসবাসরত কোন ব্লগার আছেন?

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:৩২

খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় তথা কুয়েট-এ অধ্যয়নরত কিংবা ঐ এলাকায় বসবাসরত কোন ব্লগার কি সামুতে আছেন? একটি দরিদ্র পরিবারকে সহযোগীতার জন্য মূলত কিছু তথ্য প্রয়োজন।

পরিবারটির কর্তা ব্যক্তি পেশায় একজন ভ্যান চালক... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি করাটা প্রফেসরদেরই ভালো মানায়

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩


অত্র অঞ্চলে প্রতিটা সিভিতে আপনারা একটা কথা লেখা দেখবেন, যে আবেদনকারী ব্যক্তির বিশেষ গুণ হলো “সততা ও কঠোর পরিশ্রম”। এর মানে তারা বুঝাতে চায় যে তারা টাকা পয়সা চুরি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×