প্রস্তাবিত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ২০১৮-এর ৩২ নম্বর ধারা পাশ হলেও আশা করি এই ছবিতে কোন সমস্যা হবে না।।
অনেক মন্ত্রীর পিএস এবং আমলাদের বাড়ি আছে বছিলাতে। ছবিগুলো তারই প্রমাণ
যদিও লোকে বলে বছিলায় অনেক আমলারা ফ্রিতে জায়গা পায় বাড়ি তৈরি। কারণ নদী ও নিম্নভূমি দখল করে গড়ে তোলা এই সব জমির বৈধতা দিতেই তাদের আনা হয় ফ্রি অফার দিয়ে। জমিগুলো অনেকেই বউ, শালা-শালীর নামেও নিয়েছেন নাম মাত্র মূল দিয়ে। আমার কাউকে তথ্য গোপন করে নিয়ে আসা হয় এখানে। বলা হয় না এগুলো নিচু ভূমি বা নদীর জায়গা।
দেখুন কিভাবে মন্ত্রণালয়ের নামগুলো ব্যবহার করা হয়েছে। এখানে বাড়ি তৈরির জন্য আমলাদের কোন অনুমতি নিতে হয় না। কেউ ছয় তলা, কেউ দশ তলা পর্যন্ত বাড়ি করেছে অনুমতি ছাড়া। অনুমতি ছাড়া বাড়িগুলোতে বিদ্যুৎ আছে। কিছু কিছু বাড়িতে আছে গ্যাস সংযোগ বিশেষ ব্যবস্থায়। আর সেই গ্যাস সংযোগের বিল দিতে হয় না বছরের পর বছর।
ঢাকা শহরের মধ্যে যখন ল্যাম্পপোস্টে বাতি থাকে না। তখন বছিলার নদীর বুকে দখলকরা কয়েকশ একর শূণ্য বালুভূমিতে সন্ধ্যার পর পর সরকারী খরচে বাতি জ্বলে উঠে।
আমি অনুমতি ছাড়াই এখন ছবি তুলে ছিলাম। আগামীতে আর তুলব না।
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:১৫