somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

দীর্ঘাকান্তার পাশে

২০ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:২০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



ছেলে আমার শহরে চাকরী করে । শহর থেকে আমার জন্য একটা কাশ্মীরী চাদর আর একখানা লাল রঙের গ্যাভার্ডিনের প্যান্ট নিয়ে আজ সকালে হঠাতই হাজির । আমি বুড়ো মানুষ। লাল রংটা ঠিক আমার সাথে যায়না। শেষ বয়সে চরিত্রহীনের ধ্বজা আর নামের পাশে উড়াতে চাই না। ছেলেকে বললাম ‘চাদরখানা না হয় আমি রেখে দিই, প্যান্টটা তুই নিয়ে যা । বুড়ো বয়সে এই জৌলুসহীন নিম্নাগ্নে অমন একখানা কাপড় না জড়ালেই মনে হয় ভাল হবে’। ছেলে আমার এতে খুব চটে গেল। শহুরে বাবা’দের বিবরণ দিল। ধ্যামড়া বুড়োগুলো কিভাবে চোখে সানগ্লাস লাগিয়ে শহর চোষে বেড়ায় সে সম্পর্কে বলল । আমিও নিজেকে গুটিয়ে নিয়ে ওষুধের বোতলখানা ঝাকাতে শুরু করলাম। অর্শ রোগখানা কয়েক মাস ধরে খুব বেশি ভোগাচ্ছে। তার উপর সন্ধ্যা নামতেই শুরু হয় কোমর ব্যাথা। দু বছর আগে শর্বাসন করতে গিয়ে চোটখানা পেয়েছিলাম । তারপর থেকে প্রতি রাতে ব্যাথাটা চেঁচিয়ে ওঠে। অমাবস্যার রাতে ব্যাথাটা সীমা ছাড়ায়। এ বয়সে শারীরিক অবস্থা আর কত ভালোই বা থাকতে পারে?
স্ত্রী আমার গত হয়েছে আজ সাত বছর । খুব কষ্ট করে নিজের পায়ে দাঁড়িয়েছে ছেলে আমার। সাত জনমের পুণ্যের প্রাপ্তি আমার এই একমাত্র পুত্র। আমি ওর নামখানা রেখেছি। ওর নাম পঙ্কজ। আমার মত একজন অভাবী শিক্ষকের গৃহে জন্মেছে বলে ওর এই নাম দেয়া। আদর করে ওর মা ওকে টুলু বলে ডাকতো। হাসির সময় ছোটবেলায় ওর গালে টোল পড়তো। তাই টুলু।
আমার বাড়ির ঠিক পাশ দিয়ে একখানা নদী বয়ে গেছে। নদীর নাম ‘দীর্ঘাকান্তা’। এমন অজপাড়া গায়ে অপ্রত্যাশিত নামই বটে। জমিদার দীপ্তকান্ত এই নদীর নামকরণ করেছিলেন। উনি নাকি সাহিত্য নিয়ে বেশ আগ্রহী ছিলেন। ঐ দীর্ঘাকান্তা নদীর মতই উনার প্রাসাদ মহলের নাম রেখেছিলেন ‘চিরশৌর্য’। ‘চিরশৌর্য’ আজ কেবল তার পলেস্তর খসে পড়া খিলান আর ঝাড়বাতি ঝুলে থাকার দন্ডখানা নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে ঠিকই তাই বলে তার শৌর্য হারায়নি। এই দীর্ঘাকান্তা আর দীপ্তকান্তের প্রাসাদ ঘিরেই পঙ্কজের শৈশব কেটেছে। সাথী বলতে কেবল হেবলার ছেলে কিরণই ছিল তার। কিরণ মারা গেছে আজ প্রায় আট নয় বছর হবে। এই দীর্ঘাকান্তায় স্নান করতে গিয়েই নিজের জীবন বিসর্জন দিতে হয়েছে তাকে।
ছাত্রজীবনে পড়ালেখায় বেশ ভালো ছিলাম আমি। ছেলে আমার চেয়েও একধাপ এগিয়ে। আজ সে অনেক বড় চাকরী করে। মাইনেও বেশ ভালোই পায়। যদিও কোনদিন আমি ওর মাইনের পরিমাণ জিজ্ঞেস করিনি । পুরুষ মানুষের মাইনে জিজ্ঞেস করতে নেই। ছেলে তো কি হয়েছে? এখন সে সাবলম্বী। একজন নিজের পায়ে দাঁড়ানো সুপুরুষ।
- পঙ্কজ, আমার মনে হয় ওই...
-কি বাবা?? কি ওই??
- ঐ কি যেন বলছিলাম?? ও হ্যাঁ শোন বিয়ে শাদি করে নে।
কথাটা বলার পর কোন উত্তর না পেয়ে দ্বিতীয়বার ব্যাপারটা বলতে খুব একটা স্বস্তি বোধ করলাম না ।
অর্শের সিরাপটা খুবই তেঁতো, বিশ্রী। ওটা খেতে আমার একদম ভালো লাগে না। তবুও আজ অব্দি এক বেলাও ওষুধখানা গুনে চার চামচ করে খেতে ভুল করিনি।
ওষুধটা খেয়ে বিছানায় শুয়ে খানিকটা মূর্ছা গেলাম। চোখের সামনে ভেসে এলো সেদিনের দৃশ্য যেদিন পঙ্কজ জন্মেছিল। মুশোলধারে বৃষ্টির এক রাতে আমার স্ত্রীর প্রচন্ড প্রসববেদনা উঠলো। ভেজা শরীর নিয়ে ডাক্তার বিনোদের দরজায় কড়া নাড়লাম । বিনোদ বাবু লুঙ্গি আর হাফশার্টটা পড়েই আমার সাথে বাসায় এলেন। সেদিন রাতে আমি পুত্র সন্তানের জনক হলাম। এমন গর্বের দিন আমার জীবনে আর কখনো আসেনি। সত্যিই আনন্দের যথার্থ সংজ্ঞাই খুঁজে পেয়েছিলাম সেদিন।
তন্দ্রাটা কেটে চোখ মেলে দেখি ছেলে আমার টেবিলে বসে ঢোককে ঢোক মদ গিলছে। আমার তো চোখ ছানাবড়া।
- কিরে খোকা কি খাচ্ছিস?
- দেখছো না হুইস্কি খাচ্ছি ? এটা না খেলে আমার মাথা ঠিক থাকে না। শহুরে সোসাইটি মেন্টেইন করতে গেলে এমন অনেক কিছুই করতে হয় যা তোমাদের মত গায়ে থাকা লোকজনদের কাছে অশোভন বলে মনে হবে।
- তাই বলে নিজের বাবার সামনে?
- সো হোয়াট?? বাবার সামনে করলে খারাপ আর লুকিয়ে করলে ভালো?
- না তা নয়। ঠিক আছে তুই খা। তবে বেশি খাস নে বাবা। এতে লিভার ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
- উফফফ । তুমি সত্যিই একজন স্টেরিওটাইপ লোক। ঘুমাও তো। আর যদি ইচ্ছে হয় তাহলে আমার সাথে এসে দু পেগ ঝেরে দিতে পারো।

আমি হতবম্ব হয়ে ছেলের মুখের দিকে তাকালাম। দেখে নেয়ার চেষ্টা করলাম এই কি সে পঙ্কজ যার জন্ম একজন মধ্যবিত্ত শিক্ষকের ঘরে ? আমি কি এই পঙ্কজেরই পিতা? নাকি ভোল পালটে কোন অসাধু আমার বাসায় প্রবেশ করেছে? আমি চুপ থেকে ব্যাপারটার দিকে আর নজর দিলাম না। তবে ভয় হল। ছেলের পরবর্তী পদক্ষেপ কি হতে পারে? সে কি আমার সামনে এমন আরো কোন কাজ করতে যাচ্ছে যা আমার কল্পনাতীত?

রাতে দুটো রুটি খেয়ে শুয়ে পড়লাম। অর্থহীন কিছু স্বপ্ন দেখে রাত কাটিয়ে দিলাম। খুব ভোরে ঘুম থেকে উঠে খেয়াল করলাম আমার ছোট্ট কাঠের টেবিলটার উপর কিছু কাগজ পত্র রাখা। এগুলো কাল রাতে এখানে ছিল না। পড়ে বুঝতে পারলাম এগুলো একটা সাবান ফ্যাক্টোরীর সাথে করা কন্ট্রাক্ট পেপার। কাগজগুলোর নিচের দিকে যেই মুহুর্তে আমি সাক্ষর দেব সেই মূহুর্ত থেকে এই ভিটে মাটির মালিক কোম্পানিওয়ালারা । এটা আমার কাল রাত থেকে এখন অব্দি দ্বিতীয় ধাক্কা । কিছুক্ষণ চুপ থেকে কলমটা তুলে সই করে দিলাম। তারপর সমগ্র ভিটেটাকে একবার ভালো মত দেখে নিলাম। এই সেই ভিটে যার মালিকানা আমি এই মুহুর্তে হারিয়েছি। কিংবা পরিত্যাগ করেছি।
ঘন্টা তিনেক পর ছেলের ঘুম ভাঙ্গলো। কাগজগুলোর নিচে আমার সাক্ষরখানা দেখে একটা মুচকি হাসি দিয়ে বলে উঠলো
-তুমি সত্যিই একজন বুদ্ধিমান ব্যক্তি। ব্যাপারটা তুমি ভালো করেই বুঝেছ যে এই গ্রামে থেকে স্রেফ কিছু বাজে সময় পাড় করা ছাড়া আর কোন কিছুই করার নেই। এখানে মানুষ শুধু গাধার খাটনি খেঁটে যায় আর শহুরে বুদ্ধিমানেরা তাদের এই পরিশ্রমের উপর দাঁড়িয়ে মুত্রত্যাগ করে। আর সে মুত্রে ভেসে যায় তাদের পন্ডশ্রম । এই যেমন ধর তুমি , কি পেয়েছ সারাজীবন ওই প্রাইমারী স্কুলে মাস্টারী করে? কিছুই না। বরং এখন যা তুমি পাবে তা সারাজীবন জুড়েও সঞ্চয় করতে পারোনি। সত্যিই সাক্ষরটা করে তুমি একজন বুদ্ধিমান ব্যক্তির পরিচয়ই দিলে।

প্রত্যুত্তরে অনেকগুলো কথা বলার ছিলো। আমার গাঁয়ের লোকেদের শ্রম নিয়ে আমার ছেলে মশকরা করেছে । কিন্তু কিছুই বলিনি । শুধু তার ভেতরকার শহুরে পরিবর্তনগুলো লক্ষ্য করছিলাম। পঙ্কজ আবার বলে উঠলো
-শহরে একটা ফ্ল্যাট কিনেছি। ওখানে আমি তুমি আর তোমার বউমা থাকবো।
- বউমা?
- হ্যাঁ । ভুল হয়ে গেছে । ব্যস্ততায় আর বলা হয় নি। আমি বিয়ে করেছি আজ ছয় মাস হল।

-কিন্তু আমি তো কিছু জানলামই না!! নিজের বাবাকেও বললি না বিয়ের কথা? আর মেয়ের বাড়ীর কেউ তোর পরিবার সম্পর্কে জানতে চায়নি?? কিছু জিজ্ঞেস করেনি?
- ওসব পাশ কাটিয়ছি অনেক কষ্টে।

বুঝতে পারলাম ছেলে আমাকে হয় পাগল বানিয়েছে নয়তো আমায় মৃত ব্যক্তি বানিয়ে নিজের বিয়েটা সেরে নিয়েছে। পরমুহুর্তেই ছেলের মুখ থেকে আমার ভাবনার সাথে মিলে যাওয়া কিছু কথা বেরিয়ে এলো।
- আর শোন , কয়েকদিন বলবেনা যে তুমি আমার বাবা। বলবে যে তুমি আমার কাকা হও। তারপর যখন তোমার জন্য আলাদা একটা ব্যবস্থা করতে পারবো তখন এ কষ্টও তোমাকে বহন করতে হবে না।
- না কাকাও না।
- মানে?
- আমি তোর অন্য কেউ হতে চাই না। বিশ্বাস কর খোকা। আমি অনেকদিন ধরেই মুক্ত হতে চাইছিলাম। এই পুরনো ভিটেমাটি আমায় দীর্ঘদিন ধরে নিজের বশে রেখেছে। এখন আর আমি কোন চার দেয়ালের মাঝে থাকতে চাই না। একটা উপকার করবি খোকা?
- কি উপকার? না, আমি থাকতে ওসব বৃদ্ধাশ্রম টমে যাওয়া যাবে না। পরে মানুষ বলবে আমি নিজের বাবাকে বৃদ্ধাশ্রমে পাঠিয়েছি।
- আরে ধুর বোকা। বৃদ্ধাশ্রমে তো বুড়োরা থাকে। আমি যে এই মুহুর্তে নব্য যৌবন লাভ করেছি সেটা তুই বুঝতে পারছিস না?
- কি?? কি বলছো এইসব?
- হ্যাঁ আমার এই মুহুর্তে মনে হচ্ছে যেন আমি দীর্ঘাকান্তা নদীটাকে অনায়াসেই সাঁতরে পাড় হয়ে যেতে পারবো। যেমনটা আমি সেই ছোট বেলায় করতাম। কিরে উপকারটা করবি না?
- করবো। কি উপকার সেটা তো আগে শুনতে হবে নাকি??
- তুই আমার সামনে এসে দাঁড়া ঠিক এইখানটায়।
- কেন ??
ছেলে আমার সামনে এসে দাঁড়াবার পর ওর কানের কাছে ফিসফিস করে আমি বললাম
“ যে সুশিক্ষা গুলো আমার কাছ থেকে ধার নিয়েছিলি ওগুলো আমায় ফিরিয়ে দে । আমি চলে যাই। ওগুলোর মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে গেছে। এখন তোর আর ওগুলোর দরকার নেই”

এ কথা বলার পর ছেলে আমার দিকে এমন ভাবে তাকালো যেন আমি ওকে ভিনদেশী কোন ভাষায় কথাগুলো বলেছি। নির্বাক থেকে আমার দিকে ফ্যালফেলিয়ে চেয়ে রইলো।

- কিরে পারবিনা তো?? নাকি হারিয়ে গেছে? হারিয়েই যদি যায় তবে কষ্ট করে আর খুঁজতে হবে না। ভালো থাক টুলু। অনেক ভালো।

শেষ কথাটা বলে আমি বেরিয়ে গেলাম উদ্দেশ্যহীন যাত্রায়। আমি জানি না আমি কোথায় যাচ্ছি। হয়তো দীর্ঘাকান্তাকে ঘিরেই অন্যকোন গ্রামে হবে আমার পরবর্তী আস্তানা কিংবা যাত্রাপথ হতে পারে আরো অনেক দূর । বহুদূর।


(ছবি সোর্স ঃ গুগল)
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:২০
৮টি মন্তব্য ৯টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় পণ্য বয়কটের কেন এই ডাক। একটি সমীক্ষা-অভিমত।।

লিখেছেন সাইয়িদ রফিকুল হক, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:১৫



ভারতীয় পণ্য বয়কটের কেন এই ডাক। একটি সমীক্ষা-অভিমত।।
সাইয়িদ রফিকুল হক

বিএনপি ২০২৪ খ্রিস্টাব্দে দেশে অনুষ্ঠিত “দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে”-এ অংশগ্রহণ করেনি। তারা এই নির্বাচনের বহু আগে থেকেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×