somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সুমি বাবুর্চির আজকের আ্য়োজন স্পেশাল পোলাওয়ের ব্যাপুক সংগ্রহ শালা B-) :) :P আর নাই রেসিপির ঝামেলা, পোলাও এবার ওসাম শালা :P B-)

২৭ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ১২:৪৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বাঁধাকপির পোলাও





উপকরণ : পোলাও চাল ৩ কাপ, কাঁচামরিচ ৩-৪টা, দারুচিনি-এলাচ ৪-৫টি, পানি ৬ কাপ, পেঁয়াজ কুচি ২ টেবিল চামচ, ঘি বা তেল চার ভাগের এক কাপ, বাঁধাকপি (গ্রেট করা) ১ কাপ, লেবুর রস ২ চা চামচ, তেজপাতা ২-৩টি, নারকেল (কুড়ানো) ১ কাপ, লবণ প্রয়োজনমতো, আদা বাটা আধা চা চামচ।
প্রণালি : প্রথমে বাঁধাকপি ধুয়ে গ্রেট করে নিন। সামান্য পানি ও লবণ দিয়ে গ্রেট করা বাঁধাকপি ভাপ দিয়ে নিন। এবার পোলাউয়ের চাল ভালো করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে রাখুন। অন্য পাত্রে চুলায় তেল অথবা ঘি দিয়ে গরম হলে তাতে পেঁয়াজ কুচি, আদা বাটা, রসুন বাটা, দারুচিনি, এলাচ, লবণ ও তেজ পাতা দিয়ে নাড়ুন। একটু ভাজা ভাজা হলে তাতে পানি দিয়ে দিন। পানি ফুটে এলে তাতে চাল দিয়ে নেড়ে ঢেকে দিন। ১০ মিনিট পর পানি শুকিয়ে এলে তাতে বাঁধাকপি ও নারকেল কুচি, লেবুর রস দিয়ে ৫ মিনিট দমে রাখুন। এর পর নামিয়ে সার্ভিং ডিসে ঢেলে গরম গরম পরিবেশন করুন।



গলদা চিংড়ি পোলাও






যা যা লাগবে : পোলাওয়ের চাল ১ কেজি, নারকেলের দুধ (গরম) ১৫০০ গ্রাম, বেরেস্তা পরিমাণমতো, ঘি ২ টেবিল চামচ, লবণ পরিমাণমতো, গলদা চিংড়ি ৮টি, বিরিয়ানি মসলা ১ চা চামচ, তেল ২ টেবিল চামচ, টক দই ৪ টেবিল চামচ, আদা বাটা ১ টেবিল চামচ, পেঁয়াজ বাটা ২ টেবিল চামচ, এলাচ ২টি, দারুচিনি ২টি, লবঙ্গ ২টি।
প্রস্তুত প্রণালী
প্রথম পর্যায়
পোলাওয়ের চাল ভালোমতো ধুয়ে নিন। এরপর পরিষ্কার কাপড়ে রেখে বা পানি ঝরিয়ে নিন। গলদা চিংড়িগুলো ভালোমতো ধুয়ে একটি বাটিতে রাখুন।
দ্বিতীয় পর্যায়
চুলাতে কড়াই বসিয়ে তেল গরম করুন। তেল গরম হলে আদা বাটা, রসুন বাটা, পেঁয়াজ বাটা, টক দই, এলাচ, দারুচিনি, লবঙ্গ ও লবণ দিয়ে ভালোমতো গলদা চিংড়িসহ পোলাও এর চাল মেশান।
তৃতীয় পর্যায়
৫ মিনিটের জন্য ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দিন। ৫ মিনিট পর ঢাকনা খুলে দেখুন মাখা মাখা হলে গরম অবস্থাতে নামিয়ে নিন। গরম গরম পরিবেশন করুন।



ঝাল ইলিশ পোলাও







উপকরণ:
ইলিশ মাছ বড় ১টি, পোলাওর চাল ১/২ কেজি, আদা বাটা ১ চা চামচ, রসুন বাটা ১/২ চা চামচ, টকদই ১ কাপ, তেল ১/২ কাপ, দারচিনি ২ সেমি ২ টুকরা, এলাচ ৪টি, পেঁয়াজ বাটা ৩/৪ কাপ, পেঁয়াজ স্লাইস ৩ টেবিল চামচ, পানি ৪ কাপ, কাঁচামরিচ ২০টি, চিনি ১ চা চামচ, লবণ স্বাদ অনুযায়ী।

প্রস্তুত প্রনালি:
১। মাছ আঁশ ছাড়িয়ে ধুয়ে মাথা ও লেজ কেটে মাঝের অংশ ৮-১০ টুকরা করুন। একবার বেশি পানিতে ধুয়ে পানি ঝরান। আদা, রসুন, লবণ ও দই মাখিয়ে ১৫ মিনিট মেরিনেট করুন।
২। মাছ রান্নার হাঁড়িতে তেল গরম করে দারচিনি, এলাচ দিয়ে নেড়ে বাটা পেঁয়াজ দিয়ে মসলা কষান। মসলা ভুনা হলে মাছ দিয়ে কম আঁচে ২০ মিনিট ঢেকে রান্না করুন। মাঝে মাছ একবার উল্টে দিন। পানি টেনে তেলের উপর উঠলে নামান। হাঁড়ি কাত করে রাখুন।
৩। পোলাও রান্নার হাঁড়িতে মাছের ভুনা মসলা থেকে ২ টেবিল চামচ তেল নিয়ে চুলায় দিন। স্লাইস করা পেঁয়াজ সোনালী করে ভাজুন। পানি ও স্বাদমতো লবণ দিয়ে ঢাকুন।
৪। পানি ফুটে উঠার সাথে সাথে চাল দিয়ে নাড়ুন। আবার দু-একবার ফুটলে ঢেকে মৃদু আঁচে ১৫ মিনিট রাখুন। চুলা থেকে নামান।
৫। মাছ মসলা থেকে তুলে আলাদা রাখুন। পোলাওর ঢাকনা খুলে দুই-তৃতীয়াংশ পোলাও তুলে নিয়ে বাকি পোলাওর উপর মাছের তেল, মসলা, চিনি ও ৪টি কাঁচামরিচ দিয়ে তুলে রাখা পোলাও থেকে অর্ধেক দিয়ে ঢেকে ২-৩ মিনিট দমে রাখুন। পোলাওর উপর মাছ বিছিয়ে বাকি পোলাও দিয়ে মাছ ঢাকুন। উপরে বাকি কাঁচামরিচ দিয়ে ঢেকে ১০-১৫ মিনিট দমে রাখু। ৬ পরিবেশন।



সবজি পোলাও







উপকরণঃ
পোলাওয়ের চাল (বাসমতী চাল) ৫০০ গ্রাম, ফুলকপি আধা কাপ, ব্রকলি আধা কাপ, গাজর কিউব করে কাটা আধা কাপ, আলু কিউব করে কাটা আধা কাপ, মটরশুঁটি আধা কাপ, সবজির স্টক সাড়ে তিন কাপ, আদা বাটা ১ টেবিল-চামচ, রসুন বাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ বাটা ১ টেবিল-চামচ, জিরা বাটা ১ চা-চামচ, পোস্তদানা বাটা ১ টেবিল-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, লেবুর রস ২ টেবিল-চামচ, চিনি ১ চা-চামচ, দুধ আধা কাপ, কাঁচামরিচ ১০-১২টি, তেল আধা কাপ, লবঙ্গ ৪টি, দারচিনি ৪ টুকরা, তেজপাতা ২টি, এলাচ ৪টি, ঘি ৩ টেবিল-চামচ।

প্রণালিঃ
ফুটন্ত পানিতে লবণ দিয়ে সব সবজি আলাদাভাবে আধা সেদ্ধ করে নিতে হবে। চাল ধুয়ে পানি ঝরাতে হবে। তেল গরম করে গরম মসলা ও তেজপাতা ফোঁড়ন দিয়ে সব বাটা মসলা কষিয়ে সবজির স্টক দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে লেবুর রস ও চাল দিতে হবে। পানি শুকিয়ে এলে দুধ, চিনি ও কাঁচামরিচ দিয়ে ৫-৭ মিনিট অল্প আঁচে রাখতে হবে। সব সবজি দিয়ে, সবজির ওপর ঘি দিয়ে ১৫-২০ মিনিট দমে রাখতে হবে। সবজি পোলাও ভাজা, কাবাব ও ভুনা মাংসের সঙ্গে পরিবেশন করা যায়।




তাওয়া পোলাও






উপকরণ : বাসমতি চাল ১ কাপ, সয়াবিন তেল ৪ টেবিল চামচ, পেঁয়াজ কুচি আধা কাপ, লবণ স্বাদমতো, রসুন কুচি ২ চা চামচ, গোটা জিরা আধা চা চামচ, আদা কুচি ২ চা চামচ, টমেটো কুচি ১ কাপের ৩ ভাগের ১ ভাগ, মটরশুঁটি ২ টেবিল চামচ, কাঁচামরিচ ৪টি, গাজর ১ কাপের ৩ ভাগের ১ ভাগ, লেবুর রস ১ চামচ।

যেভাবে তৈরি করবেন
১. চাল ৩০ মিনিট ভিজিয়ে রাখুন।
২. এরপর ওভেন প্রুভ পাত্রে ২ কাপ পানি দিয়ে মাইক্রোর সর্বোচ্চ তাপে ১০ মিনিট ভাত রান্না করুন।
৩. একটি ওভেন প্রুভ পাত্রে সয়াবিন তেল দিয়ে মাইক্রোর সর্বোচ্চ তাপে ১ মিনিট গরম করে গোটা জিরা, আদা, রসুন ও পেঁয়াজ একটু লাল করে ভেজে টমেটো কুচি, মটরশুঁটি, লবণ ও ভাত দিয়ে মাইক্রোসর্বোচ্চ তাপে ৫ মিনিট রেখে লেবুর রস ও কাঁচামরিচ দিয়ে ১ মিনিট রেখে নামিয়ে নিন।




মটরশুঁটির পোলাও






উপকরণ: পোলাওয়ের চাল ৫০০ গ্রাম, মটরশুঁটি ২ কাপ, গাজর কুচি আধা কাপ, তেজপাতা, এলাচ, দারচিনি ও লবঙ্গ ৩-৪টি করে, ঘি আধা কাপ, পেঁয়াজ বেরেস্তা ১ কাপ, লবণ ও কাঁচা মরিচ পরিমাণমতো, ঘন দুধ ১ কাপ, কিশমিশ ১ মুঠো, ফোটানো পানি ৪ কাপ অথবা পরিমাণমতো, ছোট কুচি করে কাটা টমেটো ১টি, গোলাপজল সামান্য।

প্রণালি: চাল ধুয়ে পানি ঝরিয়ে রাখতে হবে। এবার ঘি গরম হলে তেজপাতা ও গরম মসলা ফোড়ন দিয়ে চাল ভাজতে হবে। এতে পানি, দুধ, লবণ ও টমেটো কুচি দিয়ে ঢেকে দিতে হবে। ফুটে উঠলে মটরশুঁটি, গাজর, কিশমিশ দিয়ে হালকা আঁচে ১০-১২ মিনিট চুলায় ঢেকে রাখতে হবে। পোলাও হয়ে এলে কাঁচা মরিচ ও গোলাপজল দিয়ে ওপরে বেরেস্তা ছড়িয়ে নামাতে হবে।



চিকেন কিমা-পোলাও






উপকরণ: পোলাওয়ের চাল আড়াই কাপ (আধ ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখতে হবে), ধনেপাতা কুচি ৩ টেবিল চামচ, পুদিনাপাতা কুচি ৩ টেবিল চামচ, আস্ত পাতা ২০ থেকে ২৫টি, লবণ স্বাদমতো, চিকেন কিমা ১ কাপ, তেল আধা কাপ, ঘি ২ টেবিল চামচ, এলাচি ২টি, লবঙ্গ ২টি, দারচিনি ২টি, গোলমরিচ ১০টি, আস্ত জিরা সিকি চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি আধা কাপ, টমেটো চপ করা ১ কাপ, কাঁচা মরিচ ৫-৬টি, আদা বাটা ১ চা-চামচ, রসুন বাটা ১ চা-চামচ, শুকনো মরিচ গুঁড়া ১ চা-চামচ, গরম মসলা গুঁড়া আধা চা-চামচ।

প্রণালি: তেলে এলাচি, লবঙ্গ, গোলমরিচ, দারচিনি ও জিরার ফোড়ন দিয়ে পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। এটি ভুনে কিমা দিয়ে আবার ভুনে লবণ, আদা, রসুন বাটা, মরিচের গুঁড়া ও টমেটো দিয়ে ভুনে ঢেকে দিতে হবে। কিমা সেদ্ধ হয়ে এলে চাল দিয়ে ভুনে পানি দিয়ে ঝরঝরে পোলাও রান্না করে নিতে হবে। ধনেপাতা, পুদিনাপাতা, কাঁচা মরিচ, গরম মসলা ও ঘি দিয়ে দমে বসাতে হবে।

এই পোলাও বাচ্চাদের টিফিনে, বড়দের অফিসের খাবারে বা যাত্রায় নেওয়ার জন্য খুব ভালো এবং খেতেও সুস্বাদু



রংবাহারি পোলাও






উপকরণ : চাল ১ কেজি, কাঁচামরিচ ৫-৬টি, কারিপাতা ৩-৪টি, লবণ ১ চা চামচ, নারকেল কুড়ানো ২ কাপ, পানি ২ কেজি, জিরা ১ চা চামচ, ঘি আধা কাপ, সবুজ ফুড কালার সামান্য, পেঁয়াজ কুচি আধা কাপ, লাল ফুড কালার সামান্য।
প্রণালি : চাল ভালো করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে রাখুন। জিরা গুঁড়া করে রাখুন। চুলায় পাত্র বসান। পাত্রে তেল দিয়ে গরম হলে তাতে পেঁয়াজ দিয়ে দিন। পেঁয়াজ একটু ভাজা ভাজা হলে তাতে পানি দিয়ে দিন। পানি ফুটে এলে তাতে চাল দিয়ে দিন। এবার একে একে কাঁচামরিচ, নারকেল কুড়ানো, কারিপাতা, লবণ দিয়ে নেড়ে ঢেকে রাখুন। পানি শুকিয়ে এলে জিরাগুঁড়া, সামান্য লাল ও সবুজ ফুড কালার দিয়ে নেড়ে ৫ থেকে ১০ মিনিট দমে রাখুন। এবার সার্ভিং ডিসে ঢেলে পরিবেশন করুন।



রুই পোলাও






যা লাগবে : বাসমতি চাল-২ কাপ, রুই মাছ- ৩০০ গ্রাম, ঘি-১২৫ গ্রাম, আস্ত গরম মসলা-এলাচ, দারুচিনি-লবঙ্গ (৩টি করে) তেজপাতা-৪টি, জায়ফল গুঁড়ো আধা চা চামচ, চিনি ১চা চামচ, আদা বাটা, ১ চা চামচ, মরিচ গুঁড়ো আধা চা চামচ, খুব ছোট গোল মরিচ ৪টি, হলুদ আধা চা চামচ।
যেভাবে করবেন : মাছ ছোট ছোট টুকরো করে লবণ, হলুদ, মরিচগুঁড়ো ও আদা বাটা মাখিয়ে কিছুক্ষণ রেখে দিন। পরে তেল গরম করে ভেজে তুলে নিন। আলু সিদ্ধ করে খোসা ছাড়িয়ে ভেজে তুলুন। চাল ধুয়ে পানি ঝরিয়ে রাখুন। ডেকচিতে ঘি ঢেলে গরম মসলা, তেজপাতা ও চাল ছেড়ে একসঙ্গে নেড়েচেড়ে অল্প ভেজে চারকাপ ফুটন্ত পানি, লবণ ও চিনি দিয়ে ঢেকে দিন। ফুটে উঠলে আঁচ কমিয়ে দিন। যখন চাল প্রায় সিদ্ধ হয়ে সব পানি শুকিয়ে আসবে তখন ঢাকা খুলে মাছ, আলু, জয়ফল দিয়ে সাবধানে নেড়ে ওপরে কাঁচামরিচ দিয়ে ঢেকে খুব কম আঁচে দশ মিনিট দমে বসিয়ে রেখে নামিয়ে নিন



মোরগ পোলাও





উপকরণ: হাড়সহ মোরগের মাংস (বড় টুকরা করা) ২ কেজি, গরম ও তরল দুধ ২ কাপ, আদাবাটা ১ টেবিল-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচবাটা ১ টেবিল-চামচ, কাঁচা মরিচ (আস্ত) ৫-৬টি, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, গরম মসলার গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদমতো, তেল ১ কাপ, টক দই ৪ টেবিল-চামচ।
মসলা ও মোরগের স্টক: পানি দেড় লিটার, মোরগের হাড় ৪-৫ টুকরা, শাহি জিরা আধা চা-চামচ, এলাচ (থেঁতো করা) ৪টি, লবঙ্গ ১০-১২টি, গোল মরিচ ১২-১৪টি, তেজপাতা ২টি, দারচিনি ৪ টুকরা। সব উপকরণ জ্বাল দিয়ে পানি দেড় লিটার থেকে ১ লিটার করে ছেঁকে নিতে হবে।
পোলাও: পোলাওয়ের চাল ৫০০ গ্রাম, পেঁয়াজ বেরেস্তা ১ কাপ, গুঁড়ো দুধ ১ কাপ, কিশমিশ ও বাদামের কুচি ১ টেবিল-চামচ, আলুবোখারা ৭-৮টি, ঘি ১ কাপ, লবণ স্বাদমতো, মাওয়া (গুঁড়া করা) আধা কাপ।


প্রণালি: মাংস ধুয়ে দই ও বাটা মসলা মাখিয়ে ১ ঘণ্টা মেরিনেট করে রাখতে হবে। সসপ্যানে তেল দিয়ে পেঁয়াজের কুচি একটু ভেজে মাখানো মাংস দিয়ে ভালো করে কষিয়ে সেদ্ধ করতে হবে এবং অন্য একটি পাত্রে তুলে রাখতে হবে।
চাল ধুয়ে পানি ঝরাতে হবে। মাংস রান্না করার সসপ্যানে মুরগির স্টক দিয়ে তাতে গুঁড়ো দুধ, গরম মসলা ও চাল দিয়ে নাড়তে হবে, যেন সব দিকের চাল সমান তাপ পায়। চাল ফুটে উঠলে কিশমিশ, বাদাম কুচি, আলুবোখারা, লবণ, পেঁয়াজ বেরেস্তা দিয়ে ঢেকে দমে রাখতে হবে। ১০ মিনিট পর ঢাকনা খুলে রান্না করা মাংস সাজিয়ে নিচ থেকে কিছু পোলাও ও মাওয়া দিয়ে ঢেকে আরও ১৫ মিনিট দমে রাখতে হবে। সবশেষে সার্ভিং ডিশে সাজিয়ে পরিবেশন করা যায় মজাদার মোরগ পোলাও। —


শাহি মোরগ পোলাও






উপকরণ : চাল, একটি মুরগি (চার ভাগ করা), পেস্তাবাদাম গুঁড়া, আলুবোখারা, তেল, ঘি, পিয়াজ, আদা, রসুন, ছোট এলাচ, দারুচিনি, জয়ত্রি, জয়ফল, লবঙ্গ, শাহি জিরা, টকদই, দুধ, কাঁচামরিচ, সাদা গোলমরিচ, লবণ পরিমাণ মতো, শুকনা মরিচ, ভাজা পিয়াজ।


প্রণালী : মুরগি চার টুকরা করে নিতে হবে। মুরগি ৩০ মিনিট লবণ পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হবে। এরপর মুরগির টুকরা লবণ পানি থেকে তুলে ফেলতে হবে। পিয়াজ, আদা, রসুন বাটা, গরম মসলা গুঁড়া, দুধ দিয়ে মুরগির মাংস মেখে কিছু সময় রাখতে হবে। মাখানো মাংস পাত্রে মালাই, জয়ফলসহ বিভিন্ন মসলা দিয়ে আগুনের ওপর কিছু সময় রাখতে হবে। চাল আলাদাভাবে আধা সেদ্ধ করে দিতে হবে।


মুরগি সেদ্ধ হয়ে গেলে সেটা রেখে দিতে হবে। আধা সেদ্ধ চাল মুরগির তেলেই রান্না করতে হবে। এভাবেই তৈরি করা যায় মজাদার শাহি মোরগ পোলাও-------------


ছুটির দিনে জমকালো একটা ডিনার পার্টির জন্য রেখে দেন.।.।।কামে লাগতে পারে.।.।.।। B-)
৩৭টি মন্তব্য ২৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=বেনারসী রঙে সাজিয়ে দিলাম চায়ের আসর=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫২



©কাজী ফাতেমা ছবি
মনে কি পড়ে সেই স্মৃতিময় সময়, সেই লাজুক লাজুক দিন,
যেদিন তুমি আমি ভেবেছিলাম এ আমাদের সুদিন,
আহা খয়েরী চা রঙা টিপ কপালে, বউ সাজানো ক্ষণ,
এমন রঙবাহারী আসর,সাজিয়েছি... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিজ্ঞানময় গ্রন্থ!

লিখেছেন জ্যাক স্মিথ, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪২

একটু আগে জনৈক ব্লগারের একটি পোস্টে কমেন্ট করেছিলাম, কমেন্ট করার পর দেখি বেশ বড় একটি কমেন্ট হয়ে গেছে, তাই ভাবলাম জনস্বার্থে কমেন্ট'টি পোস্ট আকারে শেয়ার করি :-P । তাছাড়া বেশ... ...বাকিটুকু পড়ুন

অস্ট্রেলিয়ার গল্প ২০২৪-৪

লিখেছেন শায়মা, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৫


চলে যাবার দিন ঘনিয়ে আসছিলো। ফুরিয়ে আসছিলো ছুটি। ছোট থেকেই দুদিনের জন্য কোথাও গেলেও ফিরে আসার সময় মানে বিদায় বেলা আমার কাছে বড়ই বেদনাদায়ক। সেদিন চ্যাটসউডের স্ট্রিট ফুড... ...বাকিটুকু পড়ুন

আপনি কি বেদ, উপনিষদ, পুরাণ, ঋগ্বেদ এর তত্ত্ব বিশ্বাস করেন?

লিখেছেন শেরজা তপন, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫২


ব্লগে কেন বারবার কোরআন ও ইসলামকে টেনে আনা হয়? আর এই ধর্ম বিশ্বাসকে নিয়েই তর্ক বিতর্কে জড়িয়ে পড়ে সবাই? অন্য ধর্ম কেন ব্লগে তেমন আলোচনা হয় না? আমাদের ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার ‘অন্তরবাসিনী’ উপন্যাসের নায়িকাকে একদিন দেখতে গেলাম

লিখেছেন সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:২৫

যে মেয়েকে নিয়ে ‘অন্তরবাসিনী’ উপন্যাসটি লিখেছিলাম, তার নাম ভুলে গেছি। এ গল্প শেষ করার আগে তার নাম মনে পড়বে কিনা জানি না। গল্পের খাতিরে ওর নাম ‘অ’ ধরে নিচ্ছি।

... ...বাকিটুকু পড়ুন

×