উন্নয়নের জন্য আজকের বাংলাদেশ বিশ্বের বুকে সমাদৃত। বাংলাদেশ মানে আর ভিক্ষার ঝুলি নিয়ে ঘুরাঘুরি নয়। কিন্তু বিএনপি-জামায়াত এটা পছন্দ করেনা। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নয়নের চাকা চালু আছে। আইন-শৃঙ্খলা ঠিক না থাকলে এ চাকা জনগণের কাছে পৌঁছবে না। এ জন্য বারবার ষড়যন্ত্র হচ্ছে। জঙ্গিবাদ ও মাদকও একটি ষড়যন্ত্র। এ থেকে ভবিষ্যত প্রজন্মকে দূরে রাখতে সবাইকে সচেতন হতে হবে। শেখ হাসিনা আমাদেরকে আত্মমর্যার্দাশীল জাতি হিসেবে পরিচয় করে দিয়েছেন। আমাদেরকে বলা হতো দুর্যোগের দেশ, দুর্নীতিতে এক নম্বরের দেশ। এখন বলে দুর্যোগ নির্মূলের জন্য শক্তিশালী হলো বাংলাদেশ। গার্মেন্ট রপ্তানিতে দুই নম্বর বাংলাদেশ। চাল রপ্তানিতে পাঁচ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ। মাছ রপ্তানিতে চারটি দেশের একটি। জনগণের উন্নয়ন বর্তমান সরকারের ব্রত। জঙ্গিবাদ ও মাদক দমন করতে পারলে উন্নয়ন আরও দ্রুত হবে। দেশের উন্নয়ন আজ চোখে ভাসমান। নানা প্রতিকূলতায় জিডিপির হার ৬ শতাংশের উপরে রাখতে সক্ষম হয়েছে। জিডিপির দিক থেকে বাংলাদেশ ৪৫ অবস্থানে রয়েছে। দেশের মানুষের মাথাপিছু আয় বেড়েছে। দারিদ্র্যের হার হ্রাস পেয়েছে। রেমিটেন্স হার বেড়েছে। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়েছে। রপ্তানি আয় বেড়েছে। অনেক বিষয়ে পার্শ্ববর্তী দেশের থেকে বাংলাদেশ এগিয়ে রয়েছে। নারীর ক্ষমতায়ন হয়েছে। মাতৃত্বকালীন ছুটি ৬ মাসে উন্নীত করা হয়েছে। বাংলাদেশ নারী পুরুষের সমতা ও মাতৃমৃত্যুর হার, সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী এসব খাতে ভারত ও পাকিস্তান থেকে এগিয়ে রয়েছে। জাতীয় নারী উন্নয়ন নীতিমালার ভিত্তিতে সরকার আলোকিত বাংলাদেশ গড়ার পথে এগিয়ে যাচ্ছে।
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে মে, ২০১৭ রাত ৮:৪৬