somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

শিতের পাখি হাওড় পাড়ের গল্প

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:২৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


শিতের পাখি

বিশ্রিত হাওড় অঞ্চল । বর্ষায় গ্রামগুলিকে মনে হয় সাগরের মধ্য ভাসমান তরি ************
হিমালয় গাড়ু পাহাড়ের পাদদেশ ঘিরে সুনামগঞ্জের বিকটি বিরাট অংশ হাওড় বেষ্টিত । মাঝেমধ্য বিশ্রিত হাওড় বাঁওড়ের কুল ঘেঁষে রয়েছে সবুজে ঘেরা বনাঞ্চল । প্রকৃতি যেন সেথা ঢেলে দিয়েছে অনন্য রূপের এক নান্দনিক শোভা ।
শিতের শুরুতেই সেথায় আগমন ঘটে ঝাঁকে ঝাঁকে অথিতি পাখিদের ।
তেমনি সুনামগঞ্জের টাঙ্গুয়ার হাওড় সংলগ্ন রোয়াক গ্রামে , ভোরে পাখিদের বিচিত্র কলগুঞ্জনে ঘুম ভাঙ্গে মনিরের । ম্যাম্ভার কাকার ছেলে মোহিত কে সঙ্গে লয়ে বেরিয়ে পড়ে নতুন কিছু দেখার অভিপ্রায়ে ।
মনির সপ্তাহ খানেক থাকবে এই অজপাড়াগায়ে , সে একজন প্রকৃতি প্রেমি এসেছে শিতের অথিতি পাখিদের নিয়ে একটি গবেষণা মুলক থিসিস তৈরির লক্ষ্য । সে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জীব বৈচিত্র্য ও প্রাণী গবেষণা অনুষদের শেষ বর্ষের ছাত্র ।
মেঠূ পথ ধরে ওরা এগিয়ে যায় হাওড়ের কুল ঘেঁষা বনাঞ্চল এর দিকে , হাতে
মিনি দূরবীক্ষণ এবং শক্তিশালী ক্যামেরা ।
গাইড মোহিত হটাৎ হাত উঁচু করে চিৎকার করে উটে স্যার দেখেন দেখেন
পরীর মত একটা কি সুন্দর মাইয়া ।
মনিরের চোখে বিস্ময় ,যেন স্বর্গের কোন অস্পরা । মেয়েটির হাতে কতগুলু নাম না জানা বুনু ফুল । গাঁ এর বরন দুধে আলতা , চুল যেন আকাশের ঘন
কাল সাঝ । গাঁয়ে পেছানো রেশমি শাড়ি ।
মেয়েটির মিষ্টি কথার চমকে যেন ধ্যান ভাঙ্গে ওর

---- আরে সাহেব যেতে দিন ,
পথ আগলিয়ে রাখলে যামু ক্যামনে ।
---- ও হা তাই তো । ভুলেই গিয়েছিলাম যে ওটা একটা পথ ।
------- আবারও খিলখিল হাসির রোল বনময় ছাড়িয়ে যেন দূর বহুদুর পর্যন্ত গিয়ে ঝংকারিত হল । সাহেব আপনি কি আমাগো এলাকায় নতুন আইছেন ।
------- হু ।
তা সাবধানে চলাফেরা কইরেন , আপনার ভালা চাই বইলা কইলাম ।
-------- তা মেঘ বালিকা তোমার নামটা জানি কি ?
--------নাম দিয়া কি কইরবেন । আপনি কি এঞ্জিও লোক । টাকা দিবেন ।
---- এইসব কিছুই না খুকি , আমি তোমাদের অঞ্চল টা কেমন , দেখার জন্য
এলাম ।
-------- তা সাহেব কি দেখলেন , কতদিন হল এলেন ।
------- কিছুই দেখেনি খুকি , আজ এই প্রথম তাও কোন প্রাণীকে নয় তোমাকে দেখেছি ঢের ।
চারটি চোখের ভিতর যেন বিদ্যুৎ খেলা করে ।
ওদের মাথার উপর দিয়ে অবারিত ডানা মেলে একঝাক পাখি উড়ে বেড়ায় ।

স্যার স্যার বাজারে যাবেন না । মোহিতের ডাকে মনিরের তন্দ্রা ভাঙ্গে , আসছি
তা খুকি তোমরা থাক কই ।
ওই যে জংগলের ওপাশে বড় একটা বটগাছ সেখানেই থাকি । বাবা ,মা , ২ ভাই আর আমি ।
এখানে তো আর কোন বাড়ী ঘর দেখতে পাচ্ছিনা । শুধু তোমরা একা থাক ।
--------- হু ।
বিদেশি বন্ধু আজ মেলা কাজ আছে কাল না হয় একবার এস সব জানতে পারবে ।
ও হা তাই ভাল ।
মনির এবার সামনে পা বাড়ায় ।।

পরদিন কাকা বাবুর সাথে মনির চাপান করতে করতে কথাটা তুলল , আচ্ছা
কাকা ,ঐ যে হাওড় এর পাশে বটবৃক্ষের ওখানটায় একটা পরিবার থাকে ওদের আসল বাড়ী কি এখানেই না অন্য কোথাও । কাকা বাবু মুখ তুলে সিগারেট ফুকতে ফুকতে বলল । বাবা কত পরিবারই মাঝে মধ্য এখানে এসে কিছুদিন বাস করে আবার অথিতি পাখিদের মত একদিন হুট করে চলেও যায় ।
-------- কেন তোমার কোন অসুবিধা হলনা তো ।
-------- না আংকেল ।
-------- টিক আছে কোন অসুবিধা দেখা দিলে আমাকে সাথে সাথে জানাতে ভুলবানা ।
এবার প্রসং পালটে গল্প শুরু করে দিল কাকা বাবু । বুঝলেন মনির সাহেব ঐ যে হাওড় টা আছেনা দেখ যার কোন কুল কিনারা নাই । এই টাঙ্গুয়ার হাওড়ে নয় কুঁড়ি বিল আর ছয় কুঁড়ি কান্দা আছে । আমাদের পূর্ব পুরুষেরা সেইসব কান্দায় মহিষের পাল রাখত । একেকটা মহিষের পালে হাজার খানেক মহিষ থাকত । মহিষ এর দেখ ভালের জন্য এক ডজন কাজের রাখাল সারাদিন মাঠে মাঠে মহিষ ছড়াত । মহিষের দুধ দিয়ে হাড়ি ভর্তি ঘি মাখন প্রস্তুত করা হত । কে কত খাবে অনেকেই মহিষের দুধ দিয়ে গোসল করে শরীর পাক করত ।
আর ঐ যে পাহাড় দেখা যায় তার কুল থেকে হাওড় পর্যন্ত জমিতে ধান চাষ করা হত । শত শত মহিষের গাড়ি দিয়ে ধান গোলাঘরে সংরক্ষন করা হত । বিল থেকে বড় বড় রুই বোয়াল চিতল কাতলা প্রভৃতি মাছ যখন তখন উটানো হত ।
মাংসের স্বাদ নিতে বন্ধুক দিয়ে এক গুলিতেই কয়েক শত পাখি মারা যেত । বাচাধন সে যুগে কোন কিছুরই অভাব ছিলনা ।
কাকাবাবুদের ঐতিহ্য বহন করে এখনও কাটের দু তালা বাংলো বাড়ীটা টিকে আছে কোনমতে । বড় ধরনের ঝড় এলে যেন ভেঙ্গে ছুঁড়ে পড়েই যাবে । ঘর থেকে
খাবারের ডাক এল ,কাকাবাবু গল্প থামিয়ে মনিরের দৃষ্টি আকর্ষণ করল , চল চল বাপু দেরি হলে তোমার চাচি আবার আমাদের কপালে খাদ্য বন্ধ করে দিতে পারে ।
কাকাবাবুর একমাত্র মেয়ে শায়লা পড়ে ক্লাশ নাইনে । এখানকার মেয়েরা লেখাপড়ায় বেশিদুর অগ্রসর হতে পারেনা কারন একমাত্র হাই স্কুল ও কলেজ বহুদুরে ।
কাকাবাবু শায়লাকে পড়াবার ইচ্ছা থাকলেও একমাত্র আদরের মেয়েকে কাছ ছাড়া করতে নারাজ ।
কাকাবাবুর ধন সম্পদের তো অভাব নেই , এখনও তিনি দুটু বড় বড় বিলের ইজারাদার । বছর শেষে ব্যাংকে জমা হয় কোটি কোটি টাকা ।
শায়লা খাবার টেবিলে ওটা খান এটা দেই , কেমন লাগছে আমাদের অজপারা গা , নানা প্রশ্ন করে মনিরের কান ঝালাপালা , সে কটার উত্তর দেবে । নিরবে খায় আর হাসে । আর ভাবে কটা দিন এখানে তার ভালই কাটবে ।।

পরদিন মনির একা একা ছুটে মেঘ বালিকার সন্ধানে । বটবৃক্ষের নিচে ছুট একটা কুঁড়েঘর , মাটির দেয়াল ।
পাশেই মাটির টিবি , রান্নাঘর , মাটির কলস । বহুদিন যাবত মাটির কলস কেমন মনির ভুলতেই বসেছিল , আজ যেন দিব্য দর্শনে মনে পড়ল এই মুহূর্তে ওটা যদি মেঘবালিকার কাকে শোভা পেত কতইনা সুন্দর লাগত ।

মুহূর্তের নিরবতা ভেঙ্গে দিল মেঘবালিকা , আরে সাহেব আপনি , এ যে দেখছি গরিবের বাড়িতে হাতির পা ।
মনির দেখল মেয়েটির কাঁকে মাটির কলসি , গ্রাম্য বধুর মত মাথায় ঈষৎ ঘোমটা , নাখে ঝুলছে একটা নথ ।
সাহেব কি দেখছেন অমন করে ।
ও হা , না মানে আসলাম আরকি , তা আর কাউকে দেখছিনা যে ।
বাবা ঘরেই আছে বিছানায় অসুস্থ মানুষ । আর দু ভাই গেছে ঝাল দিয়ে মাছ ধরতে । আর মা রান্না বান্নায় ব্যাস্ত ।
কলসি নামিয়ে ঘর থেকে একটা সুন্দর বেতের চেয়ার এনে দিল বালিকা বসেন প্লিজ সাহেব । অবাক নয়নে চেয়ারটায় বসল মনির , এত সুন্দর সুক্ষ শিল্প কারুকাজে বানানো বনেদি বসন ।
কে বানাল এই চেয়ায় ।
কেন , আমি বানিয়েছি । প্রশংসা না করে পারছিনা খুব সুন্দর হয়েছে ।
মাটির ঘরে কৌতূহল বসত চোখ বুলিয়ে নিল মনির , আরে কি নেই ঘরে
বেতের চেয়ার টেবিল , বিছানা পত্র আসবাবপত্র সব যেন কুটির শিল্পের সুক্ষ
হাতের অসাধারন কাজ ।
একটা পাত্রে পানি আর অন্য পাত্রে পুঁড়া আলো এনে দিল । খান গরিব মানুষ তো তাই মাঝেমধ্য এসব খেতে হয় ।
অগ্যতা পুঁড়া আলো মুখে দিয়ে চিবুতে চিবুতে মনির জিজ্ঞাসে সত্য বলত মেঘ
আসলে তোমাদের কে এখান কার অধিবাসি মনে হয়না ।
নিশ্চই তোমরা অন্য কোথাও থেকে এসেছ ।
মেঘ বালিকা এগিয়ে এসে পাশে বসল । আমাদের গ্রাম ছিল ওই যে হাওড় তার পূর্ব পাশে সোনাডাঙ্গায় । আমার আব্বা ছিল একজন সাদাসিধা কৃষক ।
আমার দাদার দুই সন্তান । বড় জন লেখাপড়া জানত আর আব্বা আছিল মূর্খ । দাদার মৃত্যুর পর চাচা আব্বাজানের সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নেন এবং সম্পত্তি দখল করে বাড়ী থেকে বের করে দেন । আমাদের তিন ভাই বোন কে লয়ে আব্বাজান বহুকষ্টে মায়ের হার বিক্রি করে , নৌকা আর ঝাল কিনে হাওড়ে মাছ ধরে সংসার চালায় । আমাদের আবার ঘর হয় , আমি ৮ম শ্রেণী পর্যন্ত ্পরেছি ।
একদিন হটাৎ আমির হোসেন ইজারাদার এর লোকেরা এসে আমাদের বাড়ী ঘর পুড়িয়ে দেয় , আব্বাজান কে ঘরে নিয়ে যায় । পরে তাঁকে হাত পা ভাঙ্গা
অবস্থায় উদ্ধার করা হয় । বহু চিকিৎসা করার পর ও আজও সে পঙ্গু ।

--- আমির হোসেন ইজারাদার তোমার বাবার শত্রু হল কেন ?
--- টাঙ্গুয়ার হাওড় পারের কয়েক হাজার জেলে মাছ ধরে তারা জীবিকা নির্বাহ করে ।
আমীর হোসেন ইজারাদার অবৈধ ভাবে বেশ কয়েক বছর যাবত হাওড় দখলে
রাখে । জেলেরা মাছ ধরতে গেলে প্রয়োজনে ইজারাদার এর লোকেরা ছেলে দের নানা ভাবে হয়রানী নির্যাতন চালায় । আমার আব্বা হেকমত আলী এর প্রতিবাদ করলে এই পরিনতি হয় আমাদের । সেই থেকে আমরা

একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে মনির , এমন একটা বদলোক এই আমীর হোসেন এর নিকট আজ সে মেহমান ।
মনে মনে ঘৃণায় লজ্জায় মনির এবার কাকাবাবুর গোস্টি উদ্ধার করে । মেঘবালিকা , আমি এবার তোমাকে মেঘ বলেই ডাকব । আমি আবার আসব , আজ তাহলে
চলি ।
মেঘ বালিকা দেখল মনিরের চোখে এক বিন্দু জল । এবার মেঘ বলল
কেন আসবে । আমি তোমার কে ?
কেন ? মেঘ আমি তোমার কেউ কি হতে পারিনা ।
--------- না ।
----- অযথা মিছে মায়া
বাড়িয়ে কি লাভ । ক্ষণকালের জন্য মনে করবায় স্বপ্নের দেখা সেই স্মৃতি স্বপ্নেই হারিয়ে গেছে ।
জেনে রাখা ভাল তেলে আর জলে যেমন মিশ হয়না, তেমনি হাওড় পাড়ের ক্লিষ্ট মানুষ গুলুর সুখ দুখ মরম বেদনা সেই পর্যন্ত পউছেনা যেখানে বাস
করে রঙিন দুনিয়ার সুখি সমৃদ্ধ রক্ত চুষা মানুষ গুলু ।
-----মেঘ আমি ওদের মত না , আমি তোমাদের পাশে থাকতে চাই আমাকেও
তোমাদের দলে ভিড়িয়ে নাও ।
-------- না অচেনা বন্ধু । ঐ যে দেখ শীত আসছে ,অথিতি পাখিদের কলগুঞ্জনে মুখরিত হবে হাওড় বাঁওর অঞ্চল । শীত কেটে যাবে ওরাও ধিরে ধিরে উড়ে যাবে আপন গন্তব্যর সিমানায় । যে পাখিরা অথিতি হয়ে নির্মল বায়ুতে বাঁচার স্বপ্নে বিভোর তারা সবাই কি ফিরে যায় , যায়না বন্ধু কিছু পাখি
ঐ ইজারাদার দের মত লালসার শিকার হয় তাদের বন্ধুকের নিশানায় ।
ওরা যেমন আমরা ও তেমন
হার না মেনে উপায় নেই মনিরের । এক সপ্তাহ কাটিয়ে কাকাবাবুর বাড়ী
থেকে বের হয়ে শেষবার মেঘের সাথে দেখা করার অভিপ্রায়ে ছুটে আসে ছুট কুটিরে ।
কেউ কোথাও নেই , ভাঙ্গা কলসি আর ভাঙ্গা কুটিরে খেলা করছে শেষ বিকেলের রোদ , নিজের অজান্তেই মনিরের বুক ভেঙ্গে বেরিয়ে আসে একটা দীর্ঘশ্বাস । দূর থেকে কানে ভেসে আসে একটা গুলির আওয়াজ আর অচেনা
পাখিদের কর্কশ চিৎকার ।






সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৩৯
৩টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×