somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ঈদে মিলাদুন্নবি সাঁ ১২ ই রবিউল আওয়াল ।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ঈদে মিলাদুন্নবি
আমাদের দয়াল নুর নবী হযরত মোহাম্মাদ মস্তুফা সাল্লাল্লাহু আলায়হেওয়াচ্ছাল্লাম এর জগতে শুভাগমনের দিন । আরবি ১২ ই রবিউল আওয়াল চাঁদে তিনি সব মানুষের রহমত ও মুক্তি , এবং জান্নাতের এর ত্রান তরি হয়ে মক্কার কুরাইশ বংশে উদয় হন ।। দিনটি রাস্টিয় ভাবে ৭২ টি
দেশে যথাযোগ্য মর্যাদায় একসাথে পালন করা হয় ।।
****************

* পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবি সা হোক বিশ্ব মুসলিমের জন্য রহমতের ।।


১২ই রবিউল আওয়াল , নবীজীর শুভাগমন জগতে
আনন্দ বয়ে যায় তামাম সৃষ্টি মাখলুখাতে ।
জীন ইন্সান আর ফেরেস্তারা
করে আনন্দ প্রকাশ ঝরে রহমতের বারীদ্বারা ।
আর যত বৃক্ষ লতা আকাশ বাতাস
তারি আগমনে করে আনন্দ প্রকাশ ।
সয়ং খোঁদা জানায় তার হাবিবের তরে ছালাম
তিনিই উম্মতের কাণ্ডারি নুর নবী হজরত মোহাম্মদ সা ।


* ঈদে আযম ঈদে মিলাদুন্নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহেওয়াছাল্লাম উদযাপন
উপলক্ষ্য বিশ্ব মুসলিমের তরে রহমতি সওগাত, জানাই সবাইকে সর্বশ্রেষ্ঠ ঈদ মোবারক ।
বাংলাদেশ আহলে ছুন্নতওয়াল এক্য

হাদিসের ও কোরআনের ব্যাখ্যা ঈদে মিলাদুন্নবি সা আল্লাহর সেরা নেয়ামত ।
******************************************
ঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁ


ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ উনাদের যুগ এবং সে যুগেই ‘ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ উদযাপিত হয়েছে। সুবহানাল্লাহ!
যেমন এ প্রসঙ্গে হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত রয়েছে-
عن ابى الدرداء رضى الله تعالى عنه انه مر مع النبى صلى الله عليه وسلم الى بيت عامر الانصارى وكان يعلم وقائع ولادته صلى الله عليه وسلم لا بنائه وعشيرته ويقول هذا اليوم هذا اليوم فقال عليه الصلوة والسلام ان الله فتح لك ابواب الرحمة والملائكة كلهم يستغفرون لك من فعل فعلك نجى نجتك.

অর্থ: হযরত আবূ দারদা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত আছে যে, একদা তিনি হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে হযরত আমির আনছারী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার গৃহে উপস্থিত হয়ে দেখতে পেলেন যে, তিনি উনার সন্তান-সন্তানাদি এবং আত্মীয়-স্বজন, জ্ঞাতি-গোষ্ঠী, পাড়া-প্রতিবেশীদেরকে নিয়ে হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করে বিলাদত শরীফ-এর ঘটনাসমূহ শুনাচ্ছেন এবং বলছেন, এই দিবস অর্থাৎ এই দিবসে রসূলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যমীনে তাশরীফ এনেছেন। এমন সময় হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তথায় উপস্থিত হলেন। (তিনি যখন উপস্থিত হলেন সমবেত লোকজন দাঁড়িয়ে উনাকে সালাম পেশ করতঃ অভ্যর্থনা বা স্বাগত জানিয়ে আসনে বসালেন।) তিনি লোকজনের মীলাদ শরীফ-এর অনুষ্ঠান এবং বিলাদত শরীফ-এর কারণে খুশি প্রকাশ করতে দেখে উনাদেরকে উদ্দেশ্য করে বললেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা তোমাদের জন্য রহমতের দরজা উমুক্ত করেছেন এবং সমস্ত ফেরেশতা তোমাদের জন্য মাগফিরাত তথা ক্ষমা প্রার্থনা করছেন এবং যে কেউ তোমাদের মত এরূপ কাজ করবে, তোমাদের মত উনারাও রহমত ও মাগফিরাত লাভ করবে এবং নাজাত লাভ করবে। সুবহানাল্লাহ! (কিতাবুত তানবীর ফী মাওলিদিল বাশীর ওয়ান নাযীর, সুবুলুল হুদা ফী মাওলিদে মুস্তফা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, হাক্বীক্বতে মুহম্মদী ও মীলাদে আহমদী পৃষ্ঠা- ৩৫৫)

হাদীছ শরীফ-এ আরো বর্ণিত রয়েছে-
عن ابن عباس رضى الله تعالى عنهما انه كان يحدث ذات يوم فى بيته وقائع ولادته صلى الله عليه وسلم لقوم فيستبشرون ويحمدون الله ويصلون عليه صلى الله عليه وسلم فاذا جاء النبى صلى الله عليه وسلم قال حلت لكم شفاعتى.

অর্থ: হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত আছে যে, তিনি একদা উনার নিজ গৃহে সমবেত ছাহাবীগণকে আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ-এর ঘটনাসমূহ শুনাচ্ছিলেন। এতে শ্রবণকারীগণ আনন্দ ও খুশি প্রকাশ করছিলেন এবং আল্লাহ পাক উনার প্রশংসা তথা তাসবীহ-তাহলীল পাঠ করছিলেন এবং আল্লাহ পাক-উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শানে ছলাত-সালাম (দুরূদ শরীফ) পাঠ করছিলেন। এমন সময় হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সেখানে উপস্থিত হলেন। (তিনি যখন উপস্থিত হলেন সমবেত লোকজন দাঁড়িয়ে উনাকে সালাম পেশ করতঃ অভ্যর্থনা বা স্বাগত জানিয়ে আসনে বসালেন।) তিনি লোকজনের মীলাদ শরীফ-এর অনুষ্ঠান এবং বিলাদত শরীফ-এর কারণে খুশি প্রকাশ করতে দেখে উনাদেরকে উদ্দেশ্য করে বললেন, তোমাদের জন্য আমার শাফায়াত ওয়াজিব। (কিতাবুত তানবীর ফী মাওলিদিল বাশীর ওয়ান নাযীর, সুবুলুল হুদা ফী মাওলিদে মুস্তফা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, হাক্বীক্বতে মুহম্মদী ও মীলাদে আহমদী পৃষ্ঠা-৩৫৫)

অতএব প্রমাণিত হলো যে, আল্লাহ পাক- উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-উনার যামানাতেই অর্থাৎ খইরুল কুরুনের প্রথম যুগেই হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ ‘ঈদে মীলানদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ উপলক্ষে মাহফিল করেছেন এবং সে মাহফিলে স্বয়ং আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উপস্থিত হয়ে ‘ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ উদযাপনকারীগণকে রহমত, মাগফিরাত, নাজাত ও শাফায়াত লাভের সুসংবাদ দান করেছেন। সুবহানাল্লাহ! শুধু তাই নয়, ক্বিয়ামত পর্যন্ত যারা ‘ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ উপলক্ষে মাহফিল করবে উনাদের জন্যেও একই সুসংবাদ দান করেছেন। সুবহানাল্লাহ!
অতএব, ‘খইরুল কুরুনের মধ্যে কেউ এমন কোন ঈদ, উৎসব পালন করেননি’ উলামায়ে সূ’দের এ কথা সম্পূর্ণরূপে মিথ্যা প্রতিপন্ন হলো এবং সাথে সাথে তাদের জিহালতীও পরিস্ফুটিত হলো।
উল্লেখ্য, কোন আমল খইরুল কুরুনের মধ্যে না থাকলে যে তা পরিত্যাজ্য হবে এ কথা সম্পূর্ণরূপে অশুদ্ধ ও কুরআন-সুন্নাহ’র খিলাফ। বরং কোন আমল গ্রহণীয় কিংবা বর্জনীয় হওয়ার জন্য খইরুল কুরুন শর্ত নয়। শর্ত হচ্ছে সে আমল কুরআন-সুন্নাহ সম্মত কি না? যদি কুরআন-সুন্নাহ সম্মত হয় তাহলে তা গ্রহণীয়। আর যদি কুরআন-সুন্নাহ সম্মত না হয় তবে তা বর্জনীয় বা পরিত্যাজ্য।
যেমন এ প্রসঙ্গে হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত রয়েছে-
عن جرير رضى الله تعالى عنه قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم من سن فى الاسلام سنة حسنة فله اجرها واجر من عمل بها من بعده من غيره ان ينقص من اجرهم شىء .

অথ: হযরত জারীর ইবনে আব্দুল্লাহ বাজালী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বর্ণনা করেন, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, ‘যে ব্যক্তি দ্বীন ইসলামে কোন উত্তম বিষয় বা আমলের প্রচলন করলো, তার জন্য প্রতিদান বা ছওয়াব রয়েছে এবং তার পরে যারা এই আমল করবে তাদের জন্য ছওয়াব বা প্রতিদান রয়েছে, অথচ এতে তাদের ছওয়াবের কোন কমতি করা হবে না।’ (মুসলিম, মিশকাত



ঈদ অর্থ খুশি আর মিলাদুন্নবি অর্থ নবীজীর জীবন বৃত্তান্ত আলোচনা নবীজীর শান মান সম্পর্কে আল্লাহ পাক কোরআনে উচ্ছ মর্যাদার
সহিত স্থান লাভ করেছে ।আল্লাহ যার শান মান নিয়ে আলোচনা করেন , এবং তার উপর দরুদ ও ছালাম ভেজে থাকেন এবং মুমিন গণকে তাগিদ দেন দরুদ ছালাম পেশ করার জন্য । কোরআন , সুরা আহযাব আয়াত ৫৬ দেখুন সত্য

আর আল্লাহর আদেশ অবশ্যই ফরজ এবং আল্লাহ তার হাবিবের উপর নিজে ছালাম দেন এবং তাগিদ দেন বেশি বেশি পড়ার জন্য
সুতরাং নিঃসন্দেহে আল্লাহর আদেশ ।
এমন সব এবাদত যা মুসলমানদের জন্য ফরজ কিন্তু আল্লাহ নিজে এবাদত হইতে মুক্ত অথচ নবীজীর উপর দরুদ ভেজে এবং সয়ং তার
হাবিবের উপর আলোচনা রাখেন মানে মিলাদ পড়েন
সেটা ফরজের চাইতে বেশি বললে ভুল হবেনা বরং কম জ্ঞানিরা না বুঝে তর্ক করে ।

আল্লাহ পাক বলেন লাওলাকা মা খালাক তুল আফ্লাক
অর্থ যদি আপনাকে সৃষ্টি না করতাম তবে কিছুই সৃষ্টি করতাম না ।
হাদিসে কুদসি

আল্লামা মাওলানা রুম বিখ্যাত কিতাব মসনবি শরিফে উল্ল্যখ করেন
আসলে ঈমান রুহে কোরআন মগজেদিন
হাস্তে হুব্বে রাহমাতুল্লিল আলামিন

অর্থ ঈমানের মুল , কোরআনের জান , এবং দিন বা ইসলামের মগজ সেই যিনি কে আল্লাহ সমগ্র জগতের রহমত হিসাবে পাটিয়েছে।

আর তার শানে তার শুভাগমনের দিনে আমরা তার শ্রেষ্ঠ উম্মত যারা
দাবি করি ঐ পবিত্র রহমতের দিনে নামায এর মাধ্যমে বেশি বেশি দরূদ ও ছালাম পাটাই ।
আল্লাহ আমাদের হেদায়েত ও রহমত দিন আমিন ।

ঈদ মোবারক
শুভেচ্ছা
কোরআনে আল্লাহ পাক বলেন আমাকে পাইতে হলে আগে আমার হাবিব নবীকে বেশি ভালবাস ।
সুরা ইমরান
অথচ কম জ্ঞানি দাবিদার মানতে চায়না আসলে এরা কোরআন পড়ে কিন্তু মানেনা

হযরত আলী রা বলেন জানার নাম ঈমান ইসলাম নয় শর্ত মানার নাম ঈমান ।
ইমামে আযম আবু হানিফা বলেন ছাহাবা কেরাম গনের মর্যাদা মন যে তাদের ঘোড়ার পায়ের খুঁড়ের ধুলি সমতুল্য আখেরি যামানার
আলেম গন হবেনা ,
মস্তুফা ছরিত ২য় খণ্ড ।
অথচ তারাও দিনটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করতেন / দলিল সহ প্রমান ।নবীজী বলেন আখেরি যামানায় আমার ছুন্নত দাফন হয়ে যাবে
যারা একটি মাত্র ছুন্নত কেও সেসময় জিন্দা বা চালু রাখবে তারা ১০০ গলা কাটা শহিদের ছওয়াব পাবে এবং তাদের জন্য জান্নাত অবধারিত ।
বোখারি ও মুসলিম শরিফ
কাবার কাবা মুমিনের ঈমান রত্ন নুর নবী হজরত মোহাম্মাদ সাঁ এবং তার মুজেজা ও রহমত নিঃসন্দেহে উম্মতের নাজাত ।
এই দিনে সবাই মিলে দরূদ ও ছালাম ভেজী তার রওজা মোবারকে।

সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৪
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আপনি কি বেদ, উপনিষদ, পুরাণ, ঋগ্বেদ এর তত্ত্ব বিশ্বাস করেন?

লিখেছেন শেরজা তপন, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫২


ব্লগে কেন বারবার কোরআন ও ইসলামকে টেনে আনা হয়? আর এই ধর্ম বিশ্বাসকে নিয়েই তর্ক বিতর্কে জড়িয়ে পড়ে সবাই? অন্য ধর্ম কেন ব্লগে তেমন আলোচনা হয় না? আমাদের ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

দুলে উঠে

লিখেছেন সাইফুলসাইফসাই, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৫৬

দুলে উঠে
সাইফুল ইসলাম সাঈফ

মন খুশিতে দুলে দুলে ‍উঠে
যখনই শুনতে পাই ঈদ শীঘ্রই
আসছে সুখকর করতে দিন, মুহূর্ত
তা প্রায় সবাকে করে আনন্দিত!
নতুন রঙিন পোশাক আনে কিনে
তখন ঐশী বাণী সবাই শুনে।
যদি কারো মনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

তরে নিয়ে এ ভাবনা

লিখেছেন মৌন পাঠক, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৩০

তরে নিয়ে এ ভাবনা,
এর শুরু ঠিক আজ না

সেই কৈশোরে পা দেয়ার দিন
যখন পুরো দুনিয়া রঙীন
দিকে দিকে ফোটে ফুল বসন্ত বিহীন
চেনা সব মানুষগুলো, হয়ে ওঠে অচিন
জীবনের আবর্তে, জীবন নবীন

তোকে দেখেছিলাম,... ...বাকিটুকু পড়ুন

আপনি কি পথখাবার খান? তাহলে এই লেখাটি আপনার জন্য

লিখেছেন মিশু মিলন, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৩৪

আগে যখন মাঝে মাঝে বিকেল-সন্ধ্যায় বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিতাম, তখন খাবার নিয়ে আমার জন্য ওরা বেশ বিড়ম্বনায় পড়ত। আমি পথখাবার খাই না। ফলে সোরওয়ার্দী উদ্যানে আড্ডা দিতে দিতে ক্ষিধে পেলে... ...বাকিটুকু পড়ুন

কষ্ট থেকে আত্মরক্ষা করতে চাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৯



দেহটা মনের সাথে দৌড়ে পারে না
মন উড়ে চলে যায় বহু দূর স্থানে
ক্লান্ত দেহ পড়ে থাকে বিশ্রামে
একরাশ হতাশায় মন দেহে ফিরে।

সময়ের চাকা ঘুরতে থাকে অবিরত
কি অর্জন হলো হিসাব... ...বাকিটুকু পড়ুন

×