somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

নামই যার বড় বিজ্ঞাপন ( টম হ্যাঙ্কস )

২২ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:২১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


টম হ্যাঙ্কস এর সাথে প্রথম পরিচয় ফরেস্ট গাম্প মুভি দেখার মাধ্যমে । তার পর থেকেই হ্যাঙ্কস এর ফ্যান আমি । প্রিয় কয়েকজন অভিনেতার মধ্যে অন্যতম একজন টম হ্যাঙ্কস । তার মুভিগুলায় তার সাবলীল অভিনয় দেখে যে কেউ তার ফ্যান হতে বাধ্য । তবে , হ্যাঙ্কস অভিনীত ৫ টি মুভি আমার খুবই প্রিয় । সেগুলো হচ্ছে ক্যাচ মি ইফ ইউ ক্যান , দ্য টার্মিনাল , ফরেস্ট গাম্প , দ্য গ্রীন মাইল এবং সেভিং প্রাইভেট রায়ান ।



হলিউডের ‘সুপারস্টার’ অভিনেতা টম হ্যাঙ্কস মার্কিন মুলুকে পরিচালিত সাম্প্রতিক এক অনলাইন জরিপে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে জনপ্রিয় অভিনেতা হিসেবে স্বীকৃত হয়েছেন।

৬০ বছর বয়সী এই অভিনেতার সর্বশেষ ছবির নাম "সুলি"।


অনলাইন এ জরিপটি পরিচালিত হয়েছিল ২ হাজার ২০০ জন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের মধ্যে। টম হ্যাঙ্কস এর আগে ২০০২, ২০০৪, ২০০৫ ও ২০১৩ সালেও সেরা জনপ্রিয় অভিনেতার স্বীকৃতি পেয়েছিলেন। গত বছরের তৃতীয় অবস্থান থেকে দুই ধাপ টপকে টম হ্যাঙ্কস আবারও এই জনপ্রিয়তম অভিনেতার শিরোপা জিতলেন। এবারের জরিপে রানারআপ হয়েছেন ‘পাইরেট অব দ্য ক্যারিবিয়ান’খ্যাত অভিনেতা জনি ডেপ।

মার্কিন অভিনেতা টম হ্যাঙ্কস জন্মেছেন ১৯৫৬ সালের ৯ জুলাই, যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের কনকর্ডে। টম হ্যাঙ্কসের বাবা অ্যামস মেফোর্ড হ্যাঙ্কস আর মা জ্যানেট ম্যারিলিন। ১৯৬০ সালে এ অভিনেতার বাবা-মায়ের বিচ্ছেদ ঘটে। এরপর থেকে বাবার সঙ্গে ঘুরতে ঘুরতে আর নিত্যনতুন পরিবেশে নতুন সব স্কুলের সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে চলতে চলতেই শৈশবের অনেকটা সময় কাটিয়েছেন টম হ্যাঙ্কস। টম হ্যাঙ্কস ক্যালিফোর্নিয়ার স্টেট ইউনিভার্সিটিতে পড়াশোনা করেন।

টম হ্যাঙ্কস অভিনীত উল্লেখযোগ্য ছবিগুলোর মধ্যে রয়েছে ‘সেভিং প্রাইভেট রায়ান’, ‘দ্য গ্রিন মাইল’, ‘ক্লাউড অ্যাটলাস’, ‘অ্যাঞ্জেল অ্যান্ড ডেমনস’, ‘ফরেস্ট গাম্প’, ‘কাস্ট অ্যাওয়ে’, ‘বিগ’, ‘দ্যাট থিং ইউ ডু!’ , ‘স্লিপলেস ইন সিয়াটল’। ‘টয় স্টোরি’ এই অভিনেতার বিখ্যাত অ্যানিমেশন সিরিজ।

১৯৯৮ সালের ‘সেভিং প্রাইভেট রায়ান’ ছবিতে অসাধারণ অভিনয়ের জন্য টম হ্যাঙ্কস ১৯৯৯ সালে ইউএস নেভির সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কারে ভূষিত হন। এ ছবিটি পাঁচটি অস্কার জেতে।

টম হ্যাঙ্কসের বর্তমান স্ত্রী রিটা উইলসন। তাঁর চার সন্তান। বর্ণাঢ্য জীবনে তিনি পেয়েছেন অসংখ্য স্বীকৃতি। স্পেনসার ট্রেসির পর তিনিই দ্বিতীয় ব্যক্তি, যিনি ‘ফিলাডেলফিয়া’ ও ‘ফরেস্ট গাম্প’ ছবি দুটির জন্য পরপর দুই বছর অস্কার জেতেন। পিটিআই। টম হ্যাঙ্কস-অনলাইন ডটকম।



টম হ্যাঙ্কস এর অজানা কিছু তথ্য শেয়ার করছি :
১ / ছোটবেলায় পপকর্ন এবং বাদাম বিক্রি করতেন।
২ / ১৯৫৬ সালের ৯ জুলাই ১১:১৭ মিনিটে জন্মগ্রহণ করেন । বাবা-মা মিনিটের হিসাবটাও রেখে দিয়েছে !!!
৩ / ১৯৯৩ সালে অস্কার জয়ের পর স্পিচ দেয়ার সময় তার সেই স্পিচ থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে একজন পরিচালক ‘ইন এন্ড আউট’ নামে একটি মুভিও বানিয়ে ফেলেছেন।
৪ / সবচাইতে কম বয়সে অ্যামেরিকান ফিল্ম ইন্সটিটিউট এর লাইফ অ্যাচিভমেন্ট পুরষ্কার লাভ করেন।
৫ / বেসবল এবং সকার/ফুটবল তার প্রিয় খেলা । ব্রিটিশ ক্লাব অ্যস্টন ভিলার ভক্ত।
৬ / তার প্রিয় সঙ্গীত তারকা এল্ভিস প্রিসলি , প্যাট্রিক রন্ড্যান্ট এলাবামা থান্ডারপুসি।
৭ / ২য় অভিনেতা হিসেবে পরপর ২ বছর সেরা অভিনেতা হিসেবে অস্কায় জয় করেন।
৮ / তার প্রিয় ৫ টি মুভি হচ্ছে : A Space Odyssey", "The Godfather", "Fargo", "Elephant" and "Boogie Nights"
৯ / টম হ্যাঙ্কস , টম ক্রুজ এবং উইল স্মিথ একসময় বক্স অফিসকে তাদের নিয়ন্ত্রণে রেখেছিলেন । তাদের ৩ জনেরই টানা ৭ টি মুভি শুধু অ্যামেরিকায় ১০০ মিলিওনের বেশী উপার্জন করে । পরে অবশ্য উইল স্মিথ সে রেকর্ড ভেঙ্গে দেন।
১০ / পরিচালক স্টিভেন স্পিলবার্গ এর সাথে অনেকবার কাজ করেছেন এবং আব্রাহাম লিঙ্কন এর মা ন্যান্সি হ্যাঙ্কস এর আত্মীয় । কিন্তু , লিঙ্কন কে নিয়ে বানানো মুভিটায় স্পিলবার্গ তার বদলে ড্যানিয়েল ডে লুইসকে নেন।
১১ / টাইপরাইটার কালেক্ট করতে ভালোবাসেন । সারা বিশ্ব থেকে মোট ৮০ রকমের টাইপরাইটার কালেক্ট করেছেন।
১২ / ১৯৯৫ সালে পাঠকদের ভোটে 'ইউ এস' ম্যাগাজিন এর এক জরিপে সেরা অভিনেতা নির্বাচিত হয়েছিলেন।
১৩ / টম হ্যাঙ্কস এর ছোট ভাই জিম হ্যাঙ্কস অনেক মুভিতেই তার ডাবল হিসেবে অভিনয় করেছেন । ফরেস্ট গাম্প মুভির বেশ কিছু রানিং সিকুয়েন্স আসলে জিম হ্যাঙ্কস করেছেন।
১৪ / টমের কোনো মুভির শুটিং করার সময় সেই মুহূর্তগুলোকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য ছবি তোলার বাতিক আছে এবং তার সব মুভির শুটিং চলাকালীন ছবিগুলো তার হলিউড বাসভবনে জমা করা আছে।
১৫ / ব্রিটিশ টিভি সিরিজ 'ডক্টর হু' এর এক্সট্রিম ভক্ত।


প্রাথমিক জীবন এবং শিক্ষা
হ্যাঙ্কস ক্যালিফোর্নিয়ার কনকর্ডে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা এ্যামস ম্যাফফর্ড হ্যাঙ্কস ছিলেন ইংরেজ ও ওয়েলসি্ওদের রক্তের উত্তরাধিকারী দক্ষিণাঞ্চলের একজন বাবুর্চি। মা জ্যানেট মেরিলিন ফ্র্যাগার ছিলেন হাসপাতাল কর্মী এবং তিনিও ছিলেন আধা ইংরেজ বংশোদ্ভূত। হ্যাঙ্কসের শৈশব ছিল একঘেয়ে মধ্যবিত্ত জীবন যেখানে তার খুব উচ্চাকাঙ্ক্ষী বা প্রতিভাশালী হওয়ার প্রমাণ মেলেনা। তার বয়স যখন পাঁচ তখন তার বাবা-মায়ের বিচ্ছেদ হয়। তারা বারকয়েক পুনঃবিবাহ ও বিচ্ছেদ ঘটান। পরবর্তীতে তার বাবা অনেক বড় পরিবারসহ এক এশিয়ান মহিলাকে বিয়ে করেন। "আমার পরিবারের প্রত্যেকেই প্রত্যেককে পছন্দ করত", রোলিং স্টোনকে হ্যাঙ্কস বলেছেন। "কিন্তু সবসময় প্রায় গোটা পঞ্চাশেক মানুষ বাড়িতে থাকত। আমার কখনও নিজেকে বাইরের লোক মনে না হলেও আমি এক প্রকার বাইরের লোকই ছিলাম"। বাবা-মায়ের বিচ্ছেদের পর হ্যাঙ্কস, তার বড় ভাই ল্যারি ও বোন চলে যান বাবার সাথে, যিনি তখন বিভিন্ন শহরে ঘুরে ঘুরে বাবুর্চির কাজ করছেন। যখন তারা ক্যালিফোর্নিয়ার ওকল্যান্ডে স্থায়ী হলো তখন হ্যাঙ্কসের বয়স আট। হ্যাঙ্কসের ছোট ভাই তার মায়ের সাথে থেকে যায়।

স্কুলেও হ্যাঙ্কস কারও নজরে পরতেন না। "আমি ছিলাম কিম্ভূত," রোলিং স্টোনকে হ্যাঙ্কস বলেছেন। "আমি ছিলাম দারুণ, যন্ত্রনাদায়কভাবে, ভীষণ লাজুক। সেইসাথে আমি ছিলাম সেই জন যে ছবি দেখার সময় মজার মজার মন্তব্য করে। কিন্তু আমি কখনও ঝামেলায় জড়াতাম না। আমি সবসময় প্রকৃতই একজন ভাল শিশু ছিলাম এবং বেশ দায়িত্ববানও।" যদিও তিনি কিছু স্কুল নাটকে অভিনয় করেছিলেন (যাদের নাম এখন তিনি মনে করতে পারেন না), কিন্তু অভিনয় কখনোই প্রকৃত সম্ভাবনাময় হয়ে ওঠেনি যতক্ষণ না হ্যাঙ্কস সানফ্রানসিসকো বে এরিয়া-র জুনিয়র কলেজ ক্যাবট কলেজ থেকে সেক্রামেন্ট স্টেট ইউনিভার্সিটি-তে বদলি না হন। "অভিনয় ক্লাসগুলো মনে হয় সবচেয়ে ভালো জায়গা তার জন্য, যে খুব শোরগোল বাধাতে পছন্দ করে," নিউ ইয়র্ক টাইম্‌স‌‌‌কে হ্যাঙ্কস বলেছেন। "আমি প্রচুর সময় ব্যয় করতাম নাটক দেখে। কখনও সঙ্গে বান্ধবী নিতাম না। আমি শুধু থিয়েটারে গাড়ি নিয়ে যেতাম, নিজের জন্য একটা টিকেট কিনতাম, সিটে গিয়ে বসতাম এবং অনুষ্ঠানসূচি দেখতাম, এবং তারপর নাটকের ভেতর পুরোপুরি ঢুকে যেতাম। এভাবে বার্টল্ট ব্রেচ্ট, টেনেসি উইলিয়ামস, হেনরিক ইবসেন এবং আরও অন্যান্যের নাটক দেখে অনেক সময় ব্যয় করেছি।

এই অভিনয় ক্লাস চলাকালেই হ্যাঙ্কসের সাক্ষাৎ হয় ভিনসেন্ট ডোওলিং-এর সাথে, যিনি ছিলেন ক্লিভল্যান্ডের গ্রেট লেকস্ নাট্টত্সবের প্রধান। ডোওলিং-এর উপদেশ মত, হ্যাঙ্কস উত্সবে শিক্ষানবিস হিসেবে যোগ দেন। এটি প্রলম্বিত হয়েছিল তিন বছরের অভিজ্ঞতায়, যেখানে আলোকসজ্জা হতে মঞ্চ সজ্জা হয়ে মঞ্চ ব্যবস্থাপনা সকল বিষয়ই অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। এখানে এতোটাই মনোযোগ ও দায়িত্ব নিয়েছিলেন যে কলেজ থেকে তিনি ঝোরে পরেন। কিন্তু তিন বছর পরে, তিনি সিদ্ধান্ত নিয়ে নিয়েছিলেন যে তিনি একজন অভিনেতা হবেন। অভিনেতা হওয়ার সিদ্ধান্তের পেছনে অন্যতম কারণ ছিল ক্লিভল্যান্ড কৃটিক্স সার্কেল এ্যাওয়ার্ড পাওয়া, যা শেক্সপিয়ারের টু জেন্টলম্যান অফ ভেরোনায় প্রটিয়াস চরিত্রে শ্রেষ্ঠ অভিনেতা হিসেবে পেয়েছিলেন। দু-একবার তিনি খল চরিত্রেও অভিনয় করেছিলেন।

কর্মজীবন
প্রাথমিক অভিনয় কর্মজীবন (১৯৭৯-৮৫)
১৯৭৮-এ তিনি নিউ ইয়র্ক সিটিতে চলে যান, সেখানে অভিনেত্রী-প্রযোজক সামান্থা লেয়েসকে তিনি বিয়ে করেন। সাত বছরের দাম্পত্য জীবনে তাদের দুটি ছেলে মেয়ে হয়। স্ত্রীর সাথে বিচ্ছেদের পরও তিনি নিয়মিত সন্তানদের দেখাশোনা করেন। নিউ ইয়র্ক সিটিতে কিছুকাল তিনি রিভারসাইড শেক্সপিয়ার কোম্পানিতে অভিনয় করেন। এসময়ই হ্যাঙ্কস একটি কম বাজেটের ছবিতে কাজ করেন এবং মাযেস এন্ড মনস্টার নামের একটি টেলিছবিতে কাজ পান। তিনি বিভিন্ন জায়গায় অডিশন দেয়া অব্যাহত রাখেন এবং অবশেষে এবিসি টেলিভিশনের একটি পাইলট বোজম বাডিজ-এর একটি চরিত্রে সুযোগ পান।

সর্বশেষ এডিট : ২২ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:২১
৪টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ডালাসবাসীর নিউ ইয়র্ক ভ্রমণ

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:৪৪

গত পাঁচ ছয় বছর ধরেই নানান কারণে প্রতিবছর আমার নিউইয়র্ক যাওয়া হয়। বিশ্ব অর্থনীতির রাজধানী, ব্রডওয়ে থিয়েটারের রাজধানী ইত্যাদি নানান পরিচয় থাকলেও আমার কাছে নিউইয়র্ককে আমার মত করেই ভাল ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×