somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

প্রচলিত বর্বর ইসলামিক আইন-বাল্যবিবাহ : সম্পূরক পোস্ট [অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী]

০৯ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:৫৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

অভিজ্ঞ ব্লগার উদাসী স্বপ্ন বর্বর ইসলামিক আইন (নাউযুবিল্লাহ) নিয়ে একটি গবেষনা লব্ধ পোস্ট দিয়েছেন, যেটি অনেককেই বিভ্রান্ত করতে পারে। মূল পোস্টঃ প্রচলিত বর্বর ইসলামিক আইন-বাল্যবিবাহ: বিজ্ঞান কি বলে? ইসলাম কি বলে? সমাজ কি বলে?-৩

বিভ্রান্তি থেকে বাচতে সাহায্য করার জন্য সম্পূরক পোস্ট হিসেবে আমার বক্তব্য পোস্ট আকারে দিলাম।

প্রথমতঃ, শিরোনাম দিয়েই আপনার পোস্টের গ্রহণযোগ্যতা মুসলিম ব্যাক্তিদের প্রতি নষ্ট করে দিয়েছেন ! প্রচলিত বর্বর ইসলামিক আইন, এটা কোন মুসলমানের কথা হতে পারে না ! আল্লাহ পাক যেটা বৈধ করেছেন, সেটাকে আপনি বর্বর আইন বলছেন, কত বড় ধৃষ্টতা ! নাউযুবিল্লাহ, আল্লাহ আমাদের সবাইকে মাফ করুন এবং সহীহ বুঝ পেতে সাহায্য করুন।

ছোটবেলা বহু বিজ্ঞানীদের কাহিনী আমরা পড়েছি, তাই না? তাদের আবিষ্কার, থিওরী আমরা পড়েছি। কিন্তু দেখেন, আপনার মত বিশিষ্ট বিজ্ঞানীরা পিএইচডি করে আবার সেসব মহান বিজ্ঞানীদের সব থিওরী ভুল প্রমাণিত করে ফেলছে, রাইট?

ঠিক এমনি, আজ থেকে শত বছর পর, আরেক উদাসী স্বপ্ন এসে পোস্ট লিখবে যাতে উপরে যেসব বৈজ্ঞানিক জ্ঞান কপচাইলেন, সেগুলারে ভুল প্রমাণিত করে দেবে।

পবিত্র কুরআনের দ্বিতীয় যেই আয়াতটি আল্লাহ সুবহানাতা'লা নাযিল করেনঃ

خَلَقَ الْإِنسَانَ مِنْ عَلَقٍ (2
সৃষ্টি করেছেন মানুষকে জমাট রক্ত থেকে।
Created man, out of a (mere) clot of congealed blood:

এই আলাক্ব শব্দের ব্যাখ্যা বৈজ্ঞানিকরা কবে আবিষ্কার করেছে ??

এইবার আসি অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী প্রসংগে। বিবাহের অনুমতির প্রসংগে সুন্দর কইরা কুরআনের সূরা নূরের ৫৯ নম্বর আয়াতটারে চালায় দিলেন। অথচ এই আয়াত নাযিল হইছে, কারো গৃহে প্রবেশের অনুমতি প্রসংগে। এবং এইটা বুঝতে হইলে, তার আগের আয়াতগুলা থেইকা পইড়া আসতে হবে।

يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا لِيَسْتَأْذِنكُمُ الَّذِينَ مَلَكَتْ أَيْمَانُكُمْ وَالَّذِينَ لَمْ يَبْلُغُوا الْحُلُمَ مِنكُمْ ثَلَاثَ مَرَّاتٍ مِن قَبْلِ صَلَاةِ الْفَجْرِ وَحِينَ تَضَعُونَ ثِيَابَكُم مِّنَ الظَّهِيرَةِ وَمِن بَعْدِ صَلَاةِ الْعِشَاء ثَلَاثُ عَوْرَاتٍ لَّكُمْ لَيْسَ عَلَيْكُمْ وَلَا عَلَيْهِمْ جُنَاحٌ بَعْدَهُنَّ طَوَّافُونَ عَلَيْكُم بَعْضُكُمْ عَلَى بَعْضٍ كَذَلِكَ يُبَيِّنُ اللَّهُ لَكُمُ الْآيَاتِ وَاللَّهُ عَلِيمٌ حَكِيمٌ (58
হে মুমিনগণ! তোমাদের দাসদাসীরা এবং তোমাদের মধ্যে যারা প্রাপ্ত বয়স্ক হয়নি তারা যেন তিন সময়ে তোমাদের কাছে অনুমতি গ্রহণ করে, ফজরের নামাযের পূর্বে, দুপুরে যখন তোমরা বস্ত্র খুলে রাখ এবং এশার নামাযের পর। এই তিন সময় তোমাদের দেহ খোলার সময়। এ সময়ের পর তোমাদের ও তাদের জন্যে কোন দোষ নেই। তোমাদের একে অপরের কাছে তো যাতায়াত করতেই হয়, এমনি ভাবে আল্লাহ তোমাদের কাছে সুস্পষ্ট আয়াতসমূহ বিবৃত করেন। আল্লাহ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়।
O ye who believe! let those whom your right hands possess, and the (children) among you who have not come of age ask your permission (before they come to your presence), on three occasions: before morning prayer; the while ye doff your clothes for the noonday heat; and after the late-night prayer: these are your three times of undress: outside those times it is not wrong for you or for them to move about attending to each other: Thus does Allah make clear the Signs to you: for Allah is full of knowledge and wisdom.

وَإِذَا بَلَغَ الْأَطْفَالُ مِنكُمُ الْحُلُمَ فَلْيَسْتَأْذِنُوا كَمَا اسْتَأْذَنَ الَّذِينَ مِن قَبْلِهِمْ كَذَلِكَ يُبَيِّنُ اللَّهُ لَكُمْ آيَاتِهِ وَاللَّهُ عَلِيمٌ حَكِيمٌ (59
তোমাদের সন্তান-সন্ততিরা যখন বায়োপ্রাপ্ত হয়, তারাও যেন তাদের পূর্ববর্তীদের ন্যায় অনুমতি চায়। এমনিভাবে আল্লাহ তাঁর আয়াতসমূহ তোমাদের কাছে বর্ণনা করেন। আল্লাহ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়।
But when the children among you come of age, let them (also) ask for permission, as do those senior to them (in age): Thus does Allah make clear His Signs to you: for Allah is full of knowledge and wisdom.

وَالْقَوَاعِدُ مِنَ النِّسَاء اللَّاتِي لَا يَرْجُونَ نِكَاحًا فَلَيْسَ عَلَيْهِنَّ جُنَاحٌ أَن يَضَعْنَ ثِيَابَهُنَّ غَيْرَ مُتَبَرِّجَاتٍ بِزِينَةٍ وَأَن يَسْتَعْفِفْنَ خَيْرٌ لَّهُنَّ وَاللَّهُ سَمِيعٌ عَلِيمٌ (60
বৃদ্ধা নারী, যারা বিবাহের আশা রাখে না, যদি তারা তাদের সৌন্দর্য প্রকাশ না করে তাদের বস্ত্র খুলে রাখে। তাদের জন্যে দোষ নেই, তবে এ থেকে বিরত থাকাই তাদের জন্যে উত্তম। আল্লাহ সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞ।
Such elderly women as are past the prospect of marriage,- there is no blame on them if they lay aside their (outer) garments, provided they make not a wanton display of their beauty: but it is best for them to be modest: and Allah is One Who sees and knows all things.

আপনার জাহেলী কাজকারবার কি এইবার পরিস্কার হইছে? কি সুন্দর কুরআনের অপব্যাখ্যা কইরা দিলেন !

এইবার আসি শেষ কথায়। আপনেও পোস্টে কইছেন, ইসলাম কাউরে জোর করে নাই বাল্যবিবাহ করার জন্য। বাল্যবিবাহ করার অনুমতি যদি আল্লাহ পাক দিয়া থাকেন, তাইলে অবশ্যই সেইটা ভাল, বিনা বাক্য ব্যায়ে যে কোন মুসলমানকে সেইটা মাইনা নিতেই হবে। আল্লাহ পাক সকল ভুলের উর্ধ্বে, সেইটা যদি কেউ মাইনা না নিতে পারে, তাইলে সে মুসলমান থাকে কেমনে?

ঋতুবতী কিন্তু কম বয়স্ক কোন মেয়ের সাথে সহবাস করলে তার এসটিডি হইব, হ্যান ক্ষয় যাইব, ত্যান ক্ষয় যাইব খুব ভাল কথা। কিন্তু, আপনের পেয়ারের উন্নত দেশগুলা যখন এই পরিসংখ্যান দেয়, তাগ দেশের স্কুলের অধিকাংশ মাইয়ারাই ১০/১২ বছর হওনের আগেই কুমারীত্ব হারায়, অনেকে গর্ভপাতও করে, তখন কোন সমস্যা হয় না, খুব মজা লাগে, তাই না? রেফারেন্স আমার কাছে খুজবেন না, ইন্টারনেট ঘাইটা দেইখা লন।

আর সেই ভাইরাসে আক্রান্ত হইয়া এহন আমাগো দেশের পোলাপাইনও যখন লুকাইয়া লুকাইয়া মজা লুটতাছে, সেইটা খুব ভাল হইতাছে? ইংলিশ মিডিয়ামের পোলাপাইনের দেখাদেখি আমাগো বাংলা মিডিয়ামের পোলাপাইনও যখন উচ্ছন্নে যাইতেছে, তখন ঐসব এসটিডিওয়ালা পোলা-মাইয়াগরেতো পরে আমার আপনের পোলা মাইয়ারাই বিবাহ করব, নাকি?

অথচ আল্লাহ পাক এই ব্যাভিচারকে হারাম ঘোষনা করেছেন! আর এজন্যই বাবা মাকে সন্তান প্রাপ্ত বয়স্ক হলে এবং সুপাত্র-পাত্রী পাওয়া গেলে বিলম্ব না করে বিয়ে দিতে বলেছেন। বিয়ে শুধু সন্তান উৎপাদনের একটি পদ্ধতি নয়, এটি চরিত্র হেফাজত করার জন্য অত্যন্ত জরুরী ! এজন্য আল্লাহ পাক যারা বিয়ে করতে অপারগ/সামর্থ্যহীন, তাদের রোযা রাখতে বলেছেন, যাতে সে তার রিপুকে দমন করতে পারে। যদি বাবা-মা এই দায়িত্ব পালনে উদাসীন হন, তবে ছেলে মেয়ে যত ব্যাভিচার করবে, তার দ্বায়ভার বিচার দিবসে বাবা-মাকেও বহন করতে হবে। এই সন্তানই বলবে, হে আল্লাহ, আগে আমার বাবা-মায়ের বিচার কর। আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টি করেছেন, সুতরাং, মানুষের টেকনিক্যাল ফিচার বিজ্ঞানীদের চেয়ে আল্লাহ ভাল জানেন, আর সেই মতই নবী রাসূলগনের মাধ্যমে অপারেটিং ম্যানুয়াল পাঠিয়েছেন।

আলেমদের ব্যাখ্যা শুইনা আপনের জুতা মারতে মন চায়, অথচ পূর্ববর্তী ওলামা, ইমামগণের জীবনী পইড়া দেখেন, তারা ইসলামের জন্য কি পরিমান কুরবানী করছে। ফিকহি মাসয়ালা মাসায়েল বের করার জন্য তারা কতদিন ওস্তাদের দরজায় বইসা ছিল। আল্লাহর রাসূল(সঃ) বলছেন, "ওলামাগণ আম্বিয়াদের উত্তরাধিকারী"। কিসের উত্তরাধীকারী, টাকা পয়সার? নিজে ব্লগে বইসা কুরআনের অপব্যাখ্যা করতেছেন, অথচ আলেম ওলামাদের কথা আপনের ভাল লাগে না, জুতা মারতে ইচ্ছা করে ! কোন আলেম কইছে যে বাল্য বিবাহ করতেই হইব? যদি কোন ভাল মুসলিম বাল্যবিবাহ করে, তাইলে সে ঐটা বুইঝা শুইনাই করবে। আমাগো দেশে যারা বাল্যবিবাহ করে, তারা কেউ ইসলামের আদর্শে অনুপ্রাণিত হইয়া করে না। আরো ভালমত বললে, গ্রাম গঞ্জের অশিক্ষিত লোকজন এসব করে, খোজ নিয়ে দেখেন, এরা ইসলাম কতটুকু জানে বা বোঝে। খালি শুক্রবারে জুম্মার নামায পড়ার নাম ইসলাম না !

যাহোক, দোয়া করি, যাতে সঠিক রাস্তায় ফিরা আসতে পারেন। মানুষরে বিভ্রান্ত কইরেন না। যদি আল্লাহর উপর বিশ্বাস থাকে, মৃত্যু পরবর্তী জিন্দেগীতে বিশ্বাস থাকে, তাইলে আলেম ওলামাদের কাছে গিয়া দ্বীন শিখেন, খালি ইন্টারনেট থেইকা না ! ঘরে বইসা আর ইন্টারনেট ঘাইটাই যদি দ্বীনের পূর্নাংগ বুঝ পাওয়া যাইত, তাইলে আল্লাহ পাক রাসূলগণকে দুনিয়াতে পাঠাইতেন না! সব মানুষরে জন্মের সময় একটা ইউআরএল হাতে ধরায় দিতেন। টাইটেল থাকত, "হাউ টু লিভ ইন দুনিয়া"। দুনিয়াবী জ্ঞানও যদি সব নিজে পইড়া আর ইন্টারনেট দিয়া আসত, তাইলে দুনিয়ার তামাম স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ হইয়া যাইত। লোকজন ঘরে বইসাই সব শিখা ফালাইত আর ডঃ ডিগ্রী লাগায়া নিত নামের আগে। অথচ চিন্তা কইরা দেখেন, ভার্সিটিতে একটা ক্লাস মিস হইলে সেই ক্লাস লেকচার সংগ্রহ করা আর ভাল ছাত্রদের কাছ থেইকা সেইটা বুইঝা নেয়ার জন্য কত পরিশ্রম করছিলেন?

হে আল্লাহ, তুমি আমাদের সবাইকে শয়তানের ধোকা থেকে বাচতে সাহায্য কর, আমিন।
সর্বশেষ এডিট : ১০ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৯
২১টি মন্তব্য ২১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছায়ানটের ‘বটমূল’ নামকরণ নিয়ে মৌলবাদীদের ব্যঙ্গোক্তি

লিখেছেন মিশু মিলন, ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



পহেলা বৈশাখ পালনের বিরোধীতাকারী কূপমণ্ডুক মৌলবাদীগোষ্ঠী তাদের ফেইসবুক পেইজগুলোতে এই ফটোকার্ডটি পোস্ট করে ব্যঙ্গোক্তি, হাসাহাসি করছে। কেন করছে? এতদিনে তারা উদঘাটন করতে পেরেছে রমনার যে বৃক্ষতলায় ছায়ানটের বর্ষবরণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

বয়কটের সাথে ধর্মের সম্পর্কে নাই, আছে সম্পর্ক ব্যবসার।

লিখেছেন ...নিপুণ কথন..., ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৫০


ভারতীয় প্রোডাক্ট বয়কটটা আসলে মুখ্য না, তারা চায় সব প্রোডাক্ট বয়কট করে শুধু তাদের নতুন প্রোডাক্ট দিয়ে বাজার দখলে নিতে। তাই তারা দেশীয় প্রতিষ্ঠিত ড্রিংককেও বয়কট করছে। কোকাকোলা, সেভেন আপ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মানুষের জন্য নিয়ম নয়, নিয়মের জন্য মানুষ?

লিখেছেন রূপক বিধৌত সাধু, ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৭



কুমিল্লা থেকে বাসযোগে (রূপান্তর পরিবহণ) ঢাকায় আসছিলাম। সাইনবোর্ড এলাকায় আসার পর ট্রাফিক পুলিশ গাড়ি আটকালেন। ঘটনা কী জানতে চাইলে বললেন, আপনাদের অন্য গাড়িতে তুলে দেওয়া হবে। আপনারা নামুন।

এটা তো... ...বাকিটুকু পড়ুন

একজন খাঁটি ব্যবসায়ী ও তার গ্রাহক ভিক্ষুকের গল্প!

লিখেছেন শেরজা তপন, ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:০৪


ভারতের রাজস্থানী ও মাড়ওয়ার সম্প্রদায়ের লোকজনকে মূলত মাড়ওয়ারি বলে আমরা জানি। এরা মূলত ভারতবর্ষের সবচাইতে সফল ব্যবসায়িক সম্প্রদায়- মাড়ওয়ারি ব্যবসায়ীরা ঐতিহাসিকভাবে অভ্যাসগতভাবে পরিযায়ী। বাংলাদেশ-ভারত নেপাল পাকিস্তান থেকে শুরু করে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছিঁচকাঁদুনে ছেলে আর চোখ মোছানো মেয়ে...

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:০৯

ছিঁচকাঁদুনে ছেলে আর চোখ মোছানো মেয়ে,
পড়তো তারা প্লে গ্রুপে এক প্রিপারেটরি স্কুলে।
রোজ সকালে মা তাদের বিছানা থেকে তুলে,
টেনে টুনে রেডি করাতেন মহা হুলস্থূলে।

মেয়ের মুখে থাকতো হাসি, ছেলের চোখে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×