somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

নতুনের আগমন।

২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ ভোর ৫:১০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

পাক্কা দেড়টা বছর পর এলাম। হাতে তো বেশ জড়তা লাগছে আর মাথাই কিছুই আসছে না।কাস্তেই যেমন মরিচা পরে তেমন-ই মরিচা পরে আছে মগজে। অথচ প্রতিদিন হাজার হাজার লেখার বিষয় মাথাই আস্ত।আসলে চর্চা না থাকলে এমনি হই। নিয়মিত চর্চায় সফলতার চাবিকাঠি। নিয়মিত চর্চা ছাড়া জীবনে যেমন সফলতা অর্জন করা যায় না, অনিমিত চর্চায় কিছুটা ধারনা থাকে কিভাবে কাজটি সমাধান করতে হবে। আচ্ছা বলুন তো কোন প্রকার ধারনা ছাড়া যদি কোন ব্যক্তিকে কোন প্রতিষ্ঠানের শী্‌র্ষে বসিয়ে দেয়া যায় কেমন হয়? একটি দেশের সবচে গুরুত্বপু্র্ণ প্রতিষ্ঠান হচ্ছে রাষ্ট্র আর এই রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব থাকে রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গের উপর। অত্যান্ত দু:খ্যের বিষয় আমাদের দেশের সাংসদের একটা বড় অংশের রাজনৈতিক কোন ধারনা নেই। আর ভারতে সেটা অর্ধেকের বেশি। আর এই সাথে আছে নারীদের টানিয়া আকাশে তোলার প্রবনতা। একজন ব্যক্তি একটা সেক্টরে কঠোর অনুশীলনের মাধ্যমে সফলতার স্বর্ণশিখরে পৌছে যেতে পারে। বলার অপেক্ষা রাখ না তার সেক্টরে তিনি-ই রাজা। এই মহান ব্যক্তিটির অন্য সেক্টরে প্রজাসম জ্ঞান নাও থাকতে পারে। এখন প্রজাসম ব্যক্তি রাজা হলে, কি হতে পারে তা বোঝার ভার আপনাকে দিলাম সেই সাথে ঐ ব্যক্তির কাছে ক্ষমা চেয়ে নিলাম। এখন আমাদের দেশে রাষ্ট্র বা অন্য কোন প্রতিষ্ঠানের শী্র্ষ পর্যায়ে যেতে জ্ঞান বা অভিজ্ঞতার প্রয়োজন পরে না। শুধু প্রয়োজন হয় একটু চাতুরতার। আর এই চাতুরতা মানুষকে উপরে উঠাতে বিষেশ ভুমিকা পালন করে থাকে। এখন ধরুন আপনি অতিশয় একজন সাধারণ মানুষ, উপরে উঠতে চান; কি করবেন? টাকা আয় করতে চান? মানুষের বিস্বাশ অর্জন করুন। নাম-ডাক খ্যতি চান? যাস্ট মানুষের বিস্বাশে আঘাত হানুন; ঐ মানুষগুলোই আপনাকে কাঁদে করে আকাশে পৌছে দেবে; সবচে মজার কথা হলো ঐ সাধারণ মানুষ জানেই না যে তারাই আপনাকে খ্যাতির চুড়ান্ত পর্যায়ে পৌছে দিয়েছে; উদহরণ হিসাবে তসলিমা নাসরিনের কথা বলা যেতে পারে।

সমাজে আরেকটি বিষয় খুব জনপ্রিয় অন্যের বিষয়ে নাক ছিটকানো: ধরুন আপনার পাশের বাড়ির একটা মেয়ে ধর্ষিত হয়েছে, আপনার ঘুম থেকে উঠে প্রথম দর্শন যদি ওনার হয়, আপনার আজকের দিন শেষ? যাত্রাটায় খারাপ! সারা দিন আল্লাহ আল্লাহ করবেন অন্তত আজকের দিনটা যেন ভাল যায়! এরপরও যদি কোন অঘটন ঘটে তাহলে ঐ মেয়েটি-ই দায়ী! সকাল বেলা যদি আপনি ঐ অপবিত্র মুখটা না দেখতেন তাহলে আপনার এই দুর্ঘটণা ঘটত না। আর ধর্ষিতা হয়ে স্কুল কলেজে যাবেন? অসম্ভব! মোটে-ই না! ঘর থেকেই বের হতে পারবেন না! যার মুখোদর্শণে অমঙ্গল নেমে আসে সে ঘর থেকে বের হয়ে পুরো সমাজকে অমঙ্গলের মুখোমুখি দাড় করাবে কেন অথবা সমাজ-ই বা কেন তাকে বের হতে দেবে? সমাজ জানে তার অমঙ্গলের দায়বদ্ধতা সবার! তাই এই একটি ক্ষেত্রে যার যার মতো করে একযোগে নিষেধ করে দেয়, ''তুমি ঘর থেকে বের হয়ো না''। এরপরও বের হলে চোখে একরাশ জল নিয়ে ফিরতে হবে। এটা তো গেলো সমাজ! এইবার রাষ্টে আসি, সমাজকে নিয়েই রাষ্ট্র গঠিত তাই রাষ্ট্র কেন পিছিয়ে থাকবে? বরং রাষ্ট্র একধাপ এগিয়ে! এখন যদি উক্ত মেয়েটি একটি সন্তানের জন্ম দেয়! আমাদের মত পিতৃতান্ত্রিক সমাজে পিতা ছাড়া কিভাবে বেড়ে উঠবে একজন মানুষ? তাই সরকারের প্রতিটি খাতায় পিতার নাম লিখতে হবে নিজের নামের পাশা-পাশি। ধর্ষিতা মায়ের সন্তান মায়ের সন্তান ইনার তো পিতাই নেই নাম রেজিস্ট্রি করবে কিভাবে? বেশ কিছুদিন আগে দেখেছিলাম, এক মেয়ে এস এস সি পরিক্ষার নাম রেজিস্ট্রি করতে গিয়ে বিপত্ত্বিতে পরেছে বাবার নাম নিয়ে। মেয়রটি বাবার নাম লিখবে না অথবা লিখতে পারছে না। কারন তার মায়ের বিয়ে হয় নি, যিনি প্রকৃত বাবা তিনি স্বীকৃতি দে্য নি। অন্য দিকে শিক্ষকরা বাবার ঘর খালি রেখে ফরম জমা নেবেন না! মেয়েটিও বাবার ঘর খালি রেখেই ফরম জমা দিবেন নচেৎ ফরম জমা দিবেন না। প্রয়োজনে লেখাপড়া ইস্তফা দেবেন! এহেন অবস্থাতে বেশ কয়েকটা দিন কেটে যায়! ফলাও করে ছাপা হয় দেশের বেশ কয়েকটি পত্রিকায়। আমার যতটুকু জানা, পরে সমাধান হয় মায়ের নাম দুইবার লিখে। পত্রপত্রিকায় ক'টা ছাপা হয় আর ক'টায় বা আমরা জানি। তারপরও প্রায়ই দেখি অমুক জায়গা নবজাতকের লাশ পরে আছে!অমুক ডাস্টবিন থেকে জীবিত নবজাকের উব্ধার। এর অর্থ দাড়াচ্ছে একজন মা আর দশটা মানুষের মতোই বাচ্ছ পেটে রেখেও ফেলে দিচ্ছে! কিন্তু কেনো? একজন মা কখন তার বাচ্ছা কে ফেলে দেয়? কোন বাস্তবতার মুখোমুখি দাড়ালে একজন মাকে তার পরম স্নেহের বাচ্ছাটিকে ফেলে দিতে হয়? এই সব মায়েরা কখনো নিজের বাচ্ছা ফেলে দেয় কখনো সুইসাইড করে! যাক কিছু আগাছা দুর হয়। আমাদের মতো আধুনিক সভ্য সমাজে এই সব আগাছার দরকার কি? দেড়টা বছর পর এলাম। হাতে তো বেশ জড়তা লাগছে আর মাথাই কিছুই আসছে না।কাস্তেই যেমন মরিচা পরে তেমন-ই মরিচা পরে আছে মগজে। অথচ প্রতিদিন হাজার হাজার লেখার বিষয় মাথাই আস্ত।আসলে চর্চা না থাকলে এমনি হই। নিয়মিত চর্চায় সফলতার চাবিকাঠি। নিয়মিত চর্চা ছাড়া জীবনে যেমন সফলতা অর্জন করা যায় না, অনিমিত চর্চায় কিছুটা ধারনা থাকে কিভাবে কাজটি সমাধান করতে হবে। আচ্ছা বলুন তো কোন প্রকার ধারনা ছাড়া যদি কোন ব্যক্তিকে কোন প্রতিষ্ঠানের শী্‌র্ষে বসিয়ে দেয়া যায় কেমন হয়? একটি দেশের সবচে গুরুত্বপু্র্ণ প্রতিষ্ঠান হচ্ছে রাষ্ট্র আর এই রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব থাকে রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গের উপর। অত্যান্ত দু:খ্যের বিষয় আমাদের দেশের সাংসদের একটা বড় অংশের রাজনৈতিক কোন ধারনা নেই। আর ভারতে সেটা অর্ধেকের বেশি। আর এই সাথে আছে নারীদের টানিয়া আকাশে তোলার প্রবনতা। একজন ব্যক্তি একটা সেক্টরে কঠোর অনুশীলনের মাধ্যমে সফলতার স্বর্ণশিখরে পৌছে যেতে পারে। বলার অপেক্ষা রাখ না তার সেক্টরে তিনি-ই রাজা। এই মহান ব্যক্তিটির অন্য সেক্টরে প্রজাসম জ্ঞান নাও থাকতে পারে। এখন প্রজাসম ব্যক্তি রাজা হলে, কি হতে পারে তা বোঝার ভার আপনাকে দিলাম সেই সাথে ঐ ব্যক্তির কাছে ক্ষমা চেয়ে নিলাম। এখন আমাদের দেশে রাষ্ট্র বা অন্য কোন প্রতিষ্ঠানের শী্র্ষ পর্যায়ে যেতে জ্ঞান বা অভিজ্ঞতার প্রয়োজন পরে না। শুধু প্রয়োজন হয় একটু চাতুরতার। আর এই চাতুরতা মানুষকে উপরে উঠাতে বিষেশ ভুমিকা পালন করে থাকে। এখন ধরুন আপনি অতিশয় একজন সাধারণ মানুষ, উপরে উঠতে চান; কি করবেন? টাকা আয় করতে চান? মানুষের বিস্বাশ অর্জন করুন। নাম-ডাক খ্যতি চান? যাস্ট মানুষের বিস্বাশে আঘাত হানুন; ঐ মানুষগুলোই আপনাকে কাঁদে করে আকাশে পৌছে দেবে; সবচে মজার কথা হলো ঐ সাধারণ মানুষ জানেই না যে তারাই আপনাকে খ্যাতির চুড়ান্ত পর্যায়ে পৌছে দিয়েছে; উদহরণ হিসাবে তসলিমা নাসরিনের কথা বলা যেতে পারে।

সমাজে আরেকটি বিষয় খুব জনপ্রিয় অন্যের বিষয়ে নাক ছিটকানো: ধরুন আপনার পাশের বাড়ির একটা মেয়ে ধর্ষিত হয়েছে, আপনার ঘুম থেকে উঠে প্রথম দর্শন যদি ওনার হয়, আপনার আজকের দিন শেষ? যাত্রাটায় খারাপ! সারা দিন আল্লাহ আল্লাহ করবেন অন্তত আজকের দিনটা যেন ভাল যায়! এরপরও যদি কোন অঘটন ঘটে তাহলে ঐ মেয়েটি-ই দায়ী! সকাল বেলা যদি আপনি ঐ অপবিত্র মুখটা না দেখতেন তাহলে আপনার এই দুর্ঘটণা ঘটত না। আর ধর্ষিতা হয়ে স্কুল কলেজে যাবেন? অসম্ভব! মোটে-ই না! ঘর থেকেই বের হতে পারবেন না! যার মুখোদর্শণে অমঙ্গল নেমে আসে সে ঘর থেকে বের হয়ে পুরো সমাজকে অমঙ্গলের মুখোমুখি দাড় করাবে কেন অথবা সমাজ-ই বা কেন তাকে বের হতে দেবে? সমাজ জানে তার অমঙ্গলের দায়বদ্ধতা সবার! তাই এই একটি ক্ষেত্রে যার যার মতো করে একযোগে নিষেধ করে দেয়, ''তুমি ঘর থেকে বের হয়ো না''। এরপরও বের হলে চোখে একরাশ জল নিয়ে ফিরতে হবে। এটা তো গেলো সমাজ! এইবার রাষ্টে আসি, সমাজকে নিয়েই রাষ্ট্র গঠিত তাই রাষ্ট্র কেন পিছিয়ে থাকবে? বরং রাষ্ট্র একধাপ এগিয়ে! এখন যদি উক্ত মেয়েটি একটি সন্তানের জন্ম দেয়! আমাদের মত পিতৃতান্ত্রিক সমাজে পিতা ছাড়া কিভাবে বেড়ে উঠবে একজন মানুষ? তাই সরকারের প্রতিটি খাতায় পিতার নাম লিখতে হবে নিজের নামের পাশা-পাশি। ধর্ষিতা মায়ের সন্তান মায়ের সন্তান ইনার তো পিতাই নেই নাম রেজিস্ট্রি করবে কিভাবে? বেশ কিছুদিন আগে দেখেছিলাম, এক মেয়ে এস এস সি পরিক্ষার নাম রেজিস্ট্রি করতে গিয়ে বিপত্ত্বিতে পরেছে বাবার নাম নিয়ে। মেয়রটি বাবার নাম লিখবে না অথবা লিখতে পারছে না। কারন তার মায়ের বিয়ে হয় নি, যিনি প্রকৃত বাবা তিনি স্বীকৃতি দে্য নি। অন্য দিকে শিক্ষকরা বাবার ঘর খালি রেখে ফরম জমা নেবেন না! মেয়েটিও বাবার ঘর খালি রেখেই ফরম জমা দিবেন নচেৎ ফরম জমা দিবেন না। প্রয়োজনে লেখাপড়া ইস্তফা দেবেন! এহেন অবস্থাতে বেশ কয়েকটা দিন কেটে যায়! ফলাও করে ছাপা হয় দেশের বেশ কয়েকটি পত্রিকায়। আমার যতটুকু জানা, পরে সমাধান হয় মায়ের নাম দুইবার লিখে। পত্রপত্রিকায় ক'টা ছাপা হয় আর ক'টায় বা আমরা জানি। তারপরও প্রায়ই দেখি অমুক জায়গা নবজাতকের লাশ পরে আছে!অমুক ডাস্টবিন থেকে জীবিত নবজাকের উব্ধার। এর অর্থ দাড়াচ্ছে একজন মা আর দশটা মানুষের মতোই বাচ্ছ পেটে রেখেও ফেলে দিচ্ছে! কিন্তু কেনো? একজন মা কখন তার বাচ্ছা কে ফেলে দেয়? কোন বাস্তবতার মুখোমুখি দাড়ালে একজন মাকে তার পরম স্নেহের বাচ্ছাটিকে ফেলে দিতে হয়? এই সব মায়েরা কখনো নিজের বাচ্ছা ফেলে দেয় কখনো সুইসাইড করে! যাক কিছু আগাছা দুর হয়। আমাদের মতো আধুনিক সভ্য সমাজে এই সব আগাছার দরকার কি?
৭টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

অন্যায় অত্যাচার ও অনিয়মের দেশ, শেখ হাসিনার বাংলাদেশ

লিখেছেন রাজীব নুর, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:৪০



'অন্যায় অত্যাচার ও অনিয়মের দেশ, শেখ হাসিনার বাংলাদেশ'।
হাহাকার ভরা কথাটা আমার নয়, একজন পথচারীর। পথচারীর দুই হাত ভরতি বাজার। কিন্ত সে ফুটপাত দিয়ে হাটতে পারছে না। মানুষের... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্য অরিজিনস অফ পলিটিক্যাল জোকস

লিখেছেন শেরজা তপন, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:১৯


রাজনৈতিক আলোচনা - এমন কিছু যা অনেকেই আন্তরিকভাবে ঘৃণা করেন বা এবং কিছু মানুষ এই ব্যাপারে একেবারেই উদাসীন। ধর্ম, যৌন, পড়াশুনা, যুদ্ধ, রোগ বালাই, বাজার দর থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×