somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

জামায়াত-বিএনপি ব্যানারে বৃহত্তর চট্টগ্রামজুড়ে জঙ্গী নেটওয়ার্ক

০৬ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ৮:২২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বৃহত্তর চট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থানে সশস্ত্র জঙ্গীদের শক্তিশালী নেটওয়ার্কের বিস্তৃতি লাভ করে আছে। বিএনপি-জামায়াতসহ ইসলামী ব্যানারের উগ্রপন্থী বিভিন্ন দল, এনজিওর সাইনবোর্ডসর্বস্ব বিভিন্ন সংস্থার সমন্বয়ে জঙ্গী প্রশিক্ষণ, অর্থায়ন, সাংগঠনিক তৎপরতা এবং ইসলাম রক্ষার নামে সুড়সুড়ি দিয়ে জঙ্গীপনায় কোমলমতি যুবকদের উদ্বুদ্ধকরণসহ সহিংস কর্মকা-ে তারা নিয়োজিত। এদের অর্থায়ন মূলত বিদেশ থেকে সংগৃহীত। ধর্মরক্ষা, ধর্ম প্রচার এবং ইসলামিক কর্মকা- বৃদ্ধির নামে মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশসহ ইউরোপ-আমেরিকার বিভিন্ন সংগঠন থেকে এদের অর্থ আসে বিভিন্ন পথে। ব্যাংকিং চ্যানেলেও এদের অর্থ সংগ্রহের বিভিন্ন তথ্য রয়েছে। সাম্প্রতিক ২০ দলীয় জোটের নেতৃত্বে সরকারবিরোধী যে টানা অবরোধ ও হরতাল কর্মসূচীর মাধ্যমে পেট্রোলবোমা নিক্ষেপ, গাড়িতে অগ্নিসংযোগসহ মানুষ হত্যার জের উন্মুক্ততা চলছে তার অধিকাংশ কাজে এসব জঙ্গীদের সংযুক্ত করা হচ্ছে। ইতোমধ্যে বৃহত্তর চট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থানে জঙ্গীদের আস্তানা উদ্ঘাটিত হয়েছে। ধরা পড়েছে কিছু জঙ্গী ও অস্ত্রশস্ত্র, গোলাবারুদ এবং বিস্ফোরক দ্রব্যাদি। অবস্থাদৃষ্টে বৃহত্তর চট্টগ্রামের অধিকাংশ স্থান পাহাড় বেষ্টিত হওয়ায় জঙ্গীদের সামগ্রিক তৎপরতার জন্য চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও তিন পার্বত্য জেলা রাঙ্গামাটি, বান্দরবান ও খাগড়াছড়িকে বেছে নেয়া হয়েছে বলে সেনা, পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবি ও বিভিন্ন গোয়েন্দা সূত্রে আভাস দেয়া হচ্ছে। ফলশ্রুতিতে বৃহত্তর চট্টগ্রামে জঙ্গী তৎপরতা বিরোধী অভিযান ব্যাপকভাবে জোরদার করা হয়েছে। সর্বশেষ চট্টগ্রামে গত শনিবার হালিশহর এলাকায় আবিষ্কৃত হয়েছে জঙ্গীদের একটি আস্তানা।
সূত্রে জানা গেছে, মিয়ানমারের রোহিঙ্গাদের বিরাট একটি অংশ বৃহত্তর চট্টগ্রামে অবৈধভাবে বছরের পর বছর বসতি গেড়েছে। এ ছাড়া উত্তরাঞ্চলের বিভিন্ন জেলার হতদরিদ্র একশ্রেণীর যুবককে ইসলাম রক্ষার নামে এ কাজে উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে। এদের দেয়া হচ্ছে মাসিক মাসোহারাও। বিশেষ করে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের জঙ্গীপনায় উদ্বুদ্ধকরণের তৎপরতা সবচেয়ে বেশি। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের মধ্যে বৃহত্তর চট্টগ্রামের আনাচে কানাচে রয়েছে অসংখ্য বিভিন্ন শ্রেণীর মাদ্রাসা। এদের ইসলাম রক্ষার নামে জিহাদী তৎপরতায় উদ্বুদ্ধ করা হয়। ধর্ম রক্ষার নামে মৃত্যু হলে শহীদী দরজা খোলা হয়ে যায়-এ সেøাগানে এরা এতই উদ্বুদ্ধ হয় যে, এরা নির্দেশ অনুযায়ী নিজের প্রাণকে পর্যন্ত পরোয়া করে না। তবে বর্তমান সরকারের কঠোর মনোভাব ও নির্দেশনায় র‌্যাবের পক্ষ থেকে দেশজুড়ে জঙ্গীবিরোধী তৎপরতা জোরদার হওয়ায় বিভিন্নভাবে এরা গা-ঢাকা দিয়ে কাজ করে চলেছে। দেশীয়ভাবে বিএনপি ও জামায়াতের পক্ষ থেকে এদের কর্মকা-ে দেদার অর্থায়নের অভিযোগও রয়েছে।
গত শনিবার চট্টগ্রামের হালিশহরে বোমা ও বোমা বানানোর সরঞ্জাম, গুলি এবং বিভিন্ন ধরনের বিস্ফোরক উদ্ধারসহ আটক কক্সবাজারের পেকুয়ার মোঃ ফজলুল হকের বিরুদ্ধে জঙ্গীপনার চাঞ্চল্যকর তথ্য পাওয়া গেছে। (৩০) ও রহিমা বেগম (২২)। তারা দু’জনেই আপন ভাই-বোন। কক্সবাজারের পেকুয়া উপজেলার মগনামা ইউনিয়নের মুহুরীপাড়া গ্রামে এ জঙ্গীর বাড়ি। পিতার নাম মওলানা আবুল কালাম। দুই ভাই ও তিন বোনের মধ্যে ফজলুল হক সবার বড়। র‌্যাবের হাতে আটক ফজলুল হক জামায়াতের সক্রিয় কর্মী। তার পরিবারের সকলেই জামায়াত-শিবিরের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত।
জঙ্গী কানেকশন ॥ আফগানিস্তান থেকে অস্ত্র চালনাসহ জঙ্গীপনার ওপর বিভিন্ন প্রশিক্ষণ নিয়ে দেশে ফিরে জামায়াত-বিএনপি এবং আরএসও জঙ্গীদের সঙ্গে একাধিক মিশনে নামে জঙ্গী ফজলুল ও জাহেদ। ইতোপূর্বে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার লোকজন জঙ্গী ছলাহুল, আবু ছালেহ ও আয়াজকে গ্রেফতার করলেও জেলা আ’লীগের কতিপয় নেতার তদ্বিরে ছাড়া পেয়ে গেছে তারা। সূত্র জানায়, আফগান থেকে দেশে ফিরে জঙ্গী ফজলুল হক গ্রেফতার হওয়ার আগ মুহূর্ত পর্যন্ত নাইক্ষ্যংছড়ি ও কক্সবাজারে অবস্থানকারী একাধিক রোহিঙ্গা জঙ্গী এবং কয়েক জামায়াত-বিএনপির নেতার সঙ্গে যোগাযোগ রেখে বিভিন্ন স্থানে নাশকতায় বোমা সরবরাহের কাজ চালিয়েছে। বোমা তৈরি কাজে বিএনপি-জামায়াত, আন্তর্জাতিক জঙ্গী সংগঠন ও আরএসও নেতারা অর্থায়ন করে থাকে বলে সূত্রে জানা গেছে। জঙ্গী ফজলুলের ও ছালামত উল্লাহর পক্ষে মৌলবাদী গোষ্ঠীর ক্যাডার ও রোহিঙ্গাদের বিভিন্ন সময় নগদ টাকা এবং কোরবানের সময় অসংখ্য গরু বণ্টন কাজের দায়িত্ব পালন করে থাকে আটক জঙ্গী ফজলুলের তালত ভাই পেকুয়ার মৌলভী নুরুল হোছাইন ও ইসলামপুর জুমনগরের বিএনপি নেতা আবুল কালাম মেম্বার। পেকুয়ায় একটি ফার্মেসির আড়ালে মৌলভী নুরুল হোছাইন জঙ্গী ফজলুলের হয়ে অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ রয়েছে। এ মৌলভীর বিকাশসহ এ্যাকাউন্টে বিভিন্ন সময় টাকা পাঠাত আটক জঙ্গী ফজলুল। মানবতাবিরোধী আইনে দ-প্রাপ্ত যুদ্ধাপরাধী আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী আন্দোলনের ব্যানারে জামায়াত-বিএনপির সঙ্গে সহিংসতায় অংশগ্রহণকারীদের জন্য নগদ অর্থ পাঠিয়েছিল ওই জঙ্গীরা।
জঙ্গীদের ঢাল মাদ্রাসা ॥ মিয়ানমারসংলগ্ন বান্দরবান ও কক্সবাজার জেলার উখিয়া, টেকনাফ, রামু, নাইক্ষ্যংছড়ি, লামা, কক্সবাজার সদর উপজেলার বিভিন্ন জায়গায় জঙ্গীরা নানা নামে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলে জঙ্গীপনার জাল বুনেছে। মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা আরাকান বিদ্রোহী গ্রুপের আরএসও ক্যাডাররা জঙ্গীপনায় সম্পৃক্ত হয়ে নিজেদের রক্ষার ঢাল হিসেবে চালিয়ে নিতে বিভিন্ন স্থানে এক একটি মাদ্রাসা-এতিমখানা ও ফাউন্ডেশন গড়ে তুলেছে। আর এসব ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর অন্তরালে চালানো হয়ে থাকে জঙ্গী কর্মকা-। বান্দরবান ও কক্সবাজার জেলার বিভিন্ন স্থানে মাদ্রাসা ও এতিমখানার নামে তারা দখল করে নিয়েছে বন বিভাগের বিপুল পরিমাণ জমি। এসব কাজে সরকারী দল সমর্থিত কতিপয় নেতাকে বশে এনে জঙ্গীরা সহজে সরকারী জমিতে গড়ে তুলেছে অসংখ্য স্থাপনা। সেখানে ধান্ধাবাজ ওই নেতাদের নিয়ে সভা-সমাবেশ করে ভিডিও চিত্র ধারণ করে বিদেশে আন্তর্জাতিক জঙ্গী সংগঠনের মন রক্ষার্থে পাঠানো হয়ে থাকে। স্থানীয় প্রশাসনের চোখে ধুলো দিতে সরকারী দলের কতিপয় নেতার সঙ্গে টাকার বিনিময়ে গোপন আঁতাত করে থাকে জঙ্গীরা। ওইসব মাদ্রাসা-এতিমখানা এবং বিভিন্ন নামে গড়া ফাউন্ডেশনগুলো সরকারীভাবে নিয়ন্ত্রণে নিতে দাবি উঠেছে সচেতন মহলের পক্ষে।
মাদ্রাসার আদলে প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ॥ কক্সবাজার সরকারী কলেজের পেছনে গড়ে তোলা ইমমি মুসলিম (রা) ইসলামিক সেন্টার নামে বিশাল বিশাল স্থাপনার পরিচালনা করছেন জঙ্গীপনার অভিযোগের হোতা হাফেজ ছলাহুল ইসলাম, লিঙ্ক রোড মুহুরীপাড়ায় গড়ে ওঠা আদর্শ শিক্ষা নিকেতনের পরিচালক হচ্ছেন জঙ্গী ছালামত উল্লাহ (বর্তমানে কারাগারে)। এ ভয়ঙ্কর জঙ্গী আরও একটি বিশাল রোহিঙ্গা প্রশিক্ষণ কেন্দ্র গড়ে তুলছেন সদর উপজেলার ইসলামপুর জুমনগরে। স্থানীয় বিএনপি নেতা আবুল কালাম মেম্বারকে এটির দেখভাল করার দায়িত্ব দেয়া হয়েছে বলে জানা গেছে। পিএমখালী পাহাড়ে মাদ্রাসা ও এতিমখানার নামে গড়ে তুলা জঙ্গী কারখানার পরিচালক হচ্ছে ইতোপূর্বে কারাগার থেকে মুক্ত জঙ্গী আবু ছালেহ। কক্সবাজার-টেকনাফ সড়কের খুনিয়া পালং এলাকায় ওমর ইবনে খাত্তাব (রা) মাদ্রাসা ও এতিমখানার পরিচালক হচ্ছে জঙ্গী মৌলভী আয়াছ, পেকুয়ার টৈটং এলাকায় জামেয়াতুল আরাবিয়াহ নামে মাদ্রাসার পরিচালনা করছে মৌলভী কায়ছার, শহরের কলাতলীতে গড়ে ওঠা শিক্ষা নিকেতনের পরিচালনায় রয়েছে মৌলভী জাবের। এ ছাড়াও আরএসওর অর্থায়নে পরিচালিত জেলার উখিয়া, টেকনাফ, রামু ও সদরে বহু মাদ্রাসা এবং এতিমখানার নাম দিয়ে গড়ে তোলা হয়েছে রোহিঙ্গাদের জন্য প্রশিক্ষণ কেন্দ্র।
উশু একাডেমি ॥ জেলা শহরে উশু নামে একটি কক্সবাজার উশু-মার্শাল আর্ট একাডেমি রয়েছে। প্রায় সময় বিকেলে কক্সবাজার বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিন স্টেডিয়ামে কক্সবাজার উশু একাডেমির কার্যক্রম চলে। বহু দর্শক বসে খেলা উপভোগ ও উশু-মার্শালআর্ট খেলা দেখে মুগ্ধ হন অনেকে। কক্সবাজার উশু একাডেমির পরিচালক হচ্ছে- মোঃ ছিদ্দিকুল ইসলাম। ওই একাডেমির কর্মকর্তা আনোয়ার হাসান চৌধুরী বলেন, মার্শাল আর্টে অনেকে অংশ নিয়ে থাকে। বহিরাগতদের অনেকে প্রশিক্ষণ এবং সনদও নিয়েছে। তবে কে কোথায়, কি কাজ করছে, তা আমাদের জানা নেই।
স্থানীয়দের বিভিন্ন সূত্রে জানানো হয়েছে, চট্টগ্রামে গ্রেফতার হওয়া ফজলুল হক আফগানিস্তান থেকে দেশে এসে দুই বছর পূর্বে পিতা-মাতা, ভাই-বোনসহ চট্টগ্রাম শহরের বাকলিয়া এলাকায় এসে একটি ভাড়া বাসায় ওঠেন। সেখানে কয়েক বছর থাকার পর গত কয়েক মাস পূর্বে মাসিক ১০ হাজার টাকায় হালিশহরের গোল্ডেন কমপ্লেক্স আবাসিক এলাকার বিএ ম্যানশন (বাড়ি নম্বর-১/১৯) নামের একটি ভবনের দ্বিতীয় তলার একটি ফ্ল্যাট ভাড়া নেন। আর সেখানেই শুরু করে জঙ্গী তৎপরতা। রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশনের (আরএসও) প্রথম সারির নেতাদের অনেকে তার বাসায় যাতায়াত ছিল বলে জানা গেছে। বিদেশ থেকে পাওয়া অঢেল অর্থ দিয়ে অস্ত্রসহ চট্টগ্রামের বাঁশখালী এলাকায় গভীর পাহাড়ে মাওলানা মোবারকের মাধ্যমে প্রায় ৫০ একরের বেশি জায়গা কিনেছেন জঙ্গী ফজলুল হক। কয়েক দিন পূর্বে চট্টগ্রামের বাঁশখালীর সাধনপুর এলাকার গহীণ পাহাড়ের লটমনি এলাকায় ঐ মাওলানা মোবারকের গরু-ছাগলের খামার থেকে র‌্যাব ৫ জঙ্গীসহ বিপুল পরিমাণ অস্ত্র উদ্ধার করেছিল। সেখান থেকে আটক জঙ্গীদের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে র‌্যাব অভিযান চালায় ফজলুল হকের চট্টগ্রামের ভাড়া বাসায়। আর সেখানে উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র। পুলিশের দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানায়, তাদের হাতে এ ধরনের জঙ্গী তৎপরতার আস্তানার বিভিন্ন অভিযোগ রয়েছে। এসব আস্তানায় চলাচলে গতিবিধি নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে। নিশ্চিত হওয়া গেলেই চলবে অভিযান। বাঁশখালী ও চট্টগ্রামের জঙ্গী আস্তানা উদ্ঘাটিত হওয়ার পর বিভিন্ন মহলে দেশে জঙ্গী তৎপরতার উত্থান নিয়ে উদ্বেগ উৎকণ্ঠা সৃষ্টি হয়েছে।
র‌্যাব সূত্রে জানানো হয়েছে, জঙ্গীদের বিরুদ্ধে র‌্যাবের নিবিড় মনিটরিং চলছে দীর্ঘদিন ধরে। বর্তমানে বিজিবিকেও সীমান্তবর্তী এলাকাসমূহে এ ধরনের আস্তানার তথ্য নিয়ে অভিযান চালানোর নির্দেশ দেয়া হয়েছে। বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি ও গহীন অরণ্যে মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী এলাকায় ছোট-বড় অনেক জঙ্গী প্রশিক্ষণ কেন্দ্র বিদ্যমান। পাহাড়ের চূড়ায় বা ঢালুতে এমনকি কম ঘনবসতি এলাকায় মাদ্রাসা, এতিমখানার আদলে ধর্মীয় শিক্ষার নামে মূলত জঙ্গী প্রশিক্ষণ দিয়ে শিক্ষার্থীদের ধর্ম রক্ষার নামে জঙ্গীপনায় উদ্বেুদ্ধ হচ্ছে একশ্রেণীর উগ্র মৌলবাদী গোষ্ঠী। এদের অর্থের অভাব নেই। এমনকি সহজে চলে আসে অস্ত্রশস্ত্র, গোলাবারুদ ও বোমা তৈরির সরঞ্জামাদি। সুত্র
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মেঘ ভাসে - বৃষ্টি নামে

লিখেছেন লাইলী আরজুমান খানম লায়লা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩১

সেই ছোট বেলার কথা। চৈত্রের দাবানলে আমাদের বিরাট পুকুর প্রায় শুকিয়ে যায় যায় অবস্থা। আশেপাশের জমিজমা শুকিয়ে ফেটে চৌচির। গরমে আমাদের শীতল কুয়া হঠাৎই অশীতল হয়ে উঠলো। আম, জাম, কাঁঠাল,... ...বাকিটুকু পড়ুন

= নিরস জীবনের প্রতিচ্ছবি=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৪১



এখন সময় নেই আর ভালোবাসার
ব্যস্ততার ঘাড়ে পা ঝুলিয়ে নিথর বসেছি,
চাইলেও ফেরত আসা যাবে না এখানে
সময় অল্প, গুছাতে হবে জমে যাওয়া কাজ।

বাতাসে সময় কুঁড়িয়েছি মুঠো ভরে
অবসরের বুকে শুয়ে বসে... ...বাকিটুকু পড়ুন

Instrumentation & Control (INC) সাবজেক্ট বাংলাদেশে নেই

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৫




শিক্ষা ব্যবস্থার মান যে বাংলাদেশে এক্কেবারেই খারাপ তা বলার কোনো সুযোগ নেই। সারাদিন শিক্ষার মান নিয়ে চেঁচামেচি করলেও বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাই বিশ্বের অনেক উন্নত দেশে সার্ভিস দিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবনের গল্প

লিখেছেন ঢাকার লোক, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৩৫

মাত্র মাস দুই আগে আমার এক আত্মীয়ের সাথে দেখা আমার এক বোনের বাড়ি। তার স্ত্রী মারা গেছেন তার সপ্তাহ দুই আগে। মক্কায় উমরাহ করতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

অভিমান

লিখেছেন জিনাত নাজিয়া, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:১২

" অভিমান "

তোমার ঠোঁটে বোল শিখেছি
তুমি আমার মা, কেমন করে
ভুলছ আমায় বলতে
পারিনা। এমন করে চলে
গেলে, ফিরে ও এলেনা। হয়তো
তোমার সুখেই কাটছে দিন,
আমায় ভাবছ না।

আমি এখন সাগর... ...বাকিটুকু পড়ুন

×