যুদ্ধাপরাধী কামারুজ্জামানের লাশ শেরপুরে দাফন করতে দেয়া হবে না বলে শুরুতে ঘোষণা দেন জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিল। তবে তারা শেরপুর জেলা প্রশাসনের অনুরোধে সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করেছেন মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিল। সুত্র
একাত্তরে হত্যা, গণহত্যা ও নির্যাতনের দায়ে ২০১৩ সালের ৯ মে ময়মনসিংহের আল-বদর কমান্ডার কামারুজ্জামানকে মৃত্যুদ- দেয় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। ওই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করলে সেখানেও তার সর্বোচ্চ শাস্তি বহাল থাকে। সর্বোচ্চ আদালতের রায় পুনর্বিবেচনার (রিভিউ) জন্য কামারুজ্জামানের আবেদন গত ৬ এপ্রিল খারিজ করে দেয় প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন চার সদস্যের আপিল বেঞ্চ।
কামারুজ্জামানকে শেরপুরের বাজিতখিলা গ্রামে দাফন করা হয়। দাফনের প্রস্তুতি এরইমধ্যে সম্পন্ন করা হয়েছে। ফাঁসি কার্যকরের পর তার লাশ অ্যাম্বুলেন্সে করে শেরপুরে নেওয়া হয়। তবে নিরাপত্তার কারণে কামারুজ্জামানের স্ত্রী ও দুই ছেলেসহ পরিবারের কেউই যা্যনি সেখানে।
"ভি" দেখানো কামারুজ্জামানের বড় ছেলে হাসান ইকবাল ওয়ামী শনিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে বলেন, ‘বাবার ইচ্ছা অনুযায়ী তার লাশ শেরপুরের নিজ গ্রামে নেওয়া হবে। বাজিতখিলা মুদিপাড়া এলাকায় এতিমখানার পশ্চিম পাশে দাফন করা হবে। এ জন্য চাচা-জ্যাঠারাসহ অন্যান্যরা চলে গেছেন। সেখানে অন্যান্য আত্মীয়স্বজন যাবতীয় প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছেন। নিরাপত্তার কারণে আমরা দুই ভাই, আম্মা-বোনসহ কয়েকজন সেখানে যাচ্ছি না। আব্বাও এ ব্যাপারে মানা করেছেন। এ ছাড়া সংগঠনও (জামায়াত) বলেছে, আমরা যেন না যাই। কারণ আমরা গেলে আওয়ামী লীগ বা সরকারের লোকজন গণ্ডগোল করতে পারে। ’
সুত্র
বাপের জানাযা পড়তে যায় নাই কামারুর ৫ ছেলের কেউই।
কুত্তা পালায় ব্যস্ত..
সর্বশেষ এডিট : ১২ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১০:৫৩