somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

এটি কি বিএনপির জঙ্গি সহানুভূতির বহিঃপ্রকাশ নয়?

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


বাংলাদেশের অন্যতম বড় দল হচ্ছে বিএনপি। দলটির নেতারা প্রতিদিনই কোনো না কোনো বিষয়ে সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলেন। বিরোধী দল তো এমনটিই করবে- সেটি সবাই আশাও করে। বিএনপির প্রায় সব নেতাই প্রতিদিনই দেশে গণতন্ত্র নেই, গণতন্ত্র নেই বলে নানাভাবে কথা বলে। কেউ কেউ তা আগ্রহ ভরে শোনে, কেউ কেউ তা মোটেও শোনে না। যাদের বিএনপির প্রতি আস্থা আছে তারা বিএনপি নেতাদের এসব কথা শোনার চেষ্টা করেন, যাদের নেই- তারা হয়তো তা শোনেন না। এটিও খুবই স্বাভাবিক ব্যাপার।

বিএনপির নেতারা আগামী নির্বাচন নিয়ে প্রায় প্রতিদিনই অনেক কথা বলেন। সেক্ষেত্রেও চিত্রটি আগের মতোই। তবে সহায়ক সরকার ছাড়া বিএনপি নির্বাচন করতে দেবে না, এমন কথা যখন নেতারা বলেন তখন অনেকেই জানতে চায় সেই সহায়ক সরকারের রূপরেখা কবে দেয়া হবে? বিএনপির নেতারা নির্বাচন ও গণতন্ত্র নিয়ে প্রতিদিনই মিডিয়ায় খবরের উল্লেখযোগ্য অংশে থাকে। সম্প্রতি রোহিঙ্গা ইস্যু তাতে নতুনভাবে যুক্ত হয়েছে। বস্তুত সরকারের বিরুদ্ধে গতানুগতিক কিছু সমালোচনা ছাড়া বিএনপি আর তেমন কোনো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে স্থির নেই, বা থাকতে পারে না। কিছুদিন ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের রায় নিয়ে বেশ সোচ্চার ছিল বিএনপি। সেই ইস্যুতে হালে বোধহয় সুবিধা করা যাচ্ছে না। তবে দেশের আগামী সংসদ নির্বাচন এবং গণতন্ত্র নিয়ে বিএনপির বক্তব্য ক্রমাগত চলছে ও চলবে- এতে কোনো ক্লান্তি বা বিরতি আসার কারণ নেই। বিএনপি চেষ্টা করছে দেশে গণতন্ত্র নামক কিছু অবশিষ্ট নেই, এমন ধারণাকে প্রতিষ্ঠিত করতে। বিএনপির নেতাদের কারো কারো বক্তব্যে দেশে গণতন্ত্র বিপন্ন অবস্থায় আছে, সেই কথাই প্রতিদিন শোনা যাচ্ছে। তবে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম ‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলনে বিএনপিকে সফল হতে হবেই, তা না হলে দেশ ও জাতির অস্তিত্ব থাকবে না- এমন কথাও প্রতিনিয়ত তার মুখ থেকে আমরা শুনতে পাচ্ছি। মির্জা ফখরুল আওয়ামী লীগকে গণতন্ত্র হত্যাকারী ও ফ্যাসিবাদী শক্তি বলে প্রায়ই উল্লেখ করে থাকেন। আওয়ামী লীগ অবশ্য তার সব অভিযোগের কোনো জবাব কেন দিচ্ছে না তা তারাই ভালো বলতে পারবে। আওয়ামী লীগ নেতারা প্রতিপক্ষের বক্তব্যের বা অভিযোগের যুৎসই জবাব দিতে খুব একটা পারদর্শী বলে মনে হয় না। অথচ গেল শতকের পঞ্চাশ এবং ষাটের দশকে, এমনকি ১৯৭০-৭১ সালেও প্রতিদিন আওয়ামী লাগের পক্ষ থেকে পত্রপত্রিকায় সরকারের কর্মকাণ্ড এবং দেশের রাজনীতির নানা জটিল বিষয় নিয়ে বঙ্গবন্ধু এবং তাজউদ্দীন আহমদের অসংখ্য বিবৃতি প্রকাশিত হতো, তাতে রাজনীতির শিক্ষাটি সবার জন্যই থাকত। কিন্তু এখন ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সম্মুখে দলের সাধারণ সম্পাদক ও যুগ্মসম্পাদকসহ দু’চারজন নেতা যা বলে থাকেন, তা প্রায়ই খুব একটা যুৎসই বলে মনে হয় না।

অথচ বিএনপির মহাসচিব প্রায় প্রতিদিনই দেশ ও রাজনীতির অনেক কিছু নিয়েই সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলে থাকেন। এর প্রত্যুত্তর অনেকেরই জানার আগ্রহ থাকে। কিন্তু বাস্তবে তা শেষ পর্যন্ত হয় না। বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী প্রতিদিন সাংবাদিক সম্মেলন ডেকে স্বরচিত বক্তব্য পাঠ করেন- যার বিষয়বস্তু প্রায়শ’ই বেশ উত্তেজনাকর থাকে। বিএনপির মহাসচিব অবশ্য অলিখিত বক্তব্যই বেশি দেন, তাতে নরম-গরম সব ভাষাই থাকে। তবে দেশে গণতন্ত্র এবং নির্বাচনের বাইরে তেমন কোন ইস্যু তাতে থাকে না। দেশে জঙ্গিবাদ নিয়ে বিএনপি সচরাচর মুখ খোলে না। জঙ্গিবাদকে বিএনপি হয়তো বাংলাদেশের জন্য কোনো সমস্যাই মনে করে না। সারা পৃথিবীতে জঙ্গিবাদ মস্তবড় সমস্যা হিসেবে গত কয়েক বছর থেকে আলোচিত হচ্ছে। উন্নত দুনিয়া বলে খ্যাত দেশগুলোও এখন এই ইস্যুতে সোচ্চার। দেশে দেশে এ নিয়ে তোলপাড় হচ্ছে। মধ্যপ্রাচ্যে রক্ত ঝরছে, পাকিস্তান, আফগানিস্তান, ইরাক, সিরিয়া, ইয়েমেন, মিসর, লিবিয়া, সুদান, নাইজেরিয়া ইত্যাদি দেশ জঙ্গিবাদের আগুনে জ্বলছে, লাখ লাখ মানুষ আজ ওইসব দেশে না খেয়ে মরছে। এমন অবস্থার পেছনে জঙ্গিবাদের অপতৎপরতা কত ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে তা বলাই বাহুল্য। জঙ্গিবাদ এখন পৃথিবীতে এমন কোনো দেশ ও জাতিগোষ্ঠী নেই- যাদের জন্য ভয়াবহ সংকট ডেকে আনছে না। সৌদি আরবও এবার হজের খুতবায় সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে কথা বলেছে। আমাদের দেশে নব্বইয়ের দশক থেকে জঙ্গিবাদের প্রভাব পড়তে থাকে। ২০০১-এর পর থেকে জঙ্গিদের চরম ভাবাপন্ন হওয়ার অসংখ্য নজির স্থাপন করা হয়েছে। সেই সময় ক্ষমতায় জোট সরকারের জঙ্গিদের হাতে উদারবাদী রাজনৈতিক নেতাদের হত্যার ঘটনা ঘটেছে, ২১ আগস্টের হত্যাকাণ্ড ঘটেছে, ১৭ আগস্ট ৫০০টি জায়গায় একসঙ্গে বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটানো হয়েছে। বাংলাভাই, হরকাতুল জেহাদসহ বেশ কিছু জঙ্গি সংগঠনের কর্মকাণ্ড চাঙ্গা হয়ে ওঠে সেই সময়। ২০০৯ সাল থেকে আবার জঙ্গিরা তৎপর হতে থাকে। দেশে কয়েকটি জঙ্গি সংগঠন নিষিদ্ধ করা হয় তবে এরা অন্য নামে আবির্ভূত হতে থাকে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ব্লগার, লেখক, বুদ্ধিজীবী, ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের উপাসনালয়ে আক্রমণ ও হত্যাকাণ্ড ঘটানোর পেছনে জঙ্গিদের প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণ ছিল- এমন খবর সবারই জানা। গুলশান হলিআর্টিজানে বিদেশিসহ ২২ জনের হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের নির্মমতা দেশবাসী প্রত্যক্ষ করেছে, এমনকি শোলাকিয়ার ঈদের ময়দানে জঙ্গিদের হামলার বিষয়টিও সবাইকে হতবাক করেছে। জঙ্গিবাদের মোহে দেশের উঠতি বয়সের তরুণদের একটি অংশ ঘর ছেড়েছে, বাবা-মা’র আদর স্নেহ ত্যাগ করে মানুষ হত্যার নেশায় মেতে উঠেছে। দেশে এ নিয়ে গত দেড় দুই বছর তোলপাড় বয়ে যাচ্ছে। এ সবে বিএনপির নেতাকে খুব একটা উদ্বিগ্ন হতে দেখা যায়নি। বরং তারা জঙ্গি ধরা বা হত্যার নামে ভিন্ন মতাবলম্বীর নিশ্চিহ্ন হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন, দেশের গণতন্ত্রই শুধু নয়, সাধারণ মানুষের জীবন বিপন্নের জন্যও এই অপশক্তিকে কখনো চিহ্নিত করে বিএনপি কোনো বক্তৃতা বিবৃতি দিয়েছে বলে মনে হয়নি। অধিকন্তু জঙ্গি দমনে সরকারের ব্যর্থতাকেই বড় করে দেখছেন কেউ কেউ এমনকি হলিআর্টিজানের হত্যাকাণ্ডের পর বিএনপি সরকারের ব্যর্থতাকে দায়ী করেছে। অথচ জঙ্গিদের নির্মমতা ও নিষ্ঠুরতার বিপদ সম্পর্কে মানুষকে সোচ্চার হতে কখনো আহ্বান জানিয়েছে বলে শুনিনি। তবে র‌্যাব, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যখন জঙ্গিদের আস্তানা চিহ্নিত করে অভিযান পরিচালনা করেছে তখন জঙ্গি হত্যার আওয়াজ তুলেছে বিএনপি। এর মাধ্যমে বিএনপি যে বার্তাটি দিতে চেয়েছে, তা হচ্ছে সরকার জঙ্গিদের হত্যা করছে। পৃথিবীর কোন দেশে জঙ্গি আস্তানার সন্ধানে নেমে পুলিশ ও বিশেষ বাহিনী গুলি না চালিয়ে জঙ্গি ধরাকে প্রাধান্য দিয়েছে? এমনকি ব্রিটেন, ফ্রান্স, জার্মানি, স্পেন, ইউএসএ- হেন কোনো দেশ নেই যাদের বাহিনী জঙ্গি দমনে গুলি করেনি বা জঙ্গিকে হত্যা করেনি।

সব দেশেই এসব ঘটে থাকে। কিন্তু আমাদের দেশে বিএনপি নেতারা জঙ্গি দমনে কখনো মুখ খুললে শুধু বলেন, ওদের মারছেন কেন? পারলে ধরেন। ঢাকার মিরপুরে জঙ্গি আস্তানায় অভিযান চলার শুরুতেও বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম দাবি করেছেন, জঙ্গিদের না মেরে ধরতে। স্বচ্ছতার জন্যই বা তথ্য পেতেই জঙ্গিদের বাঁচিয়ে রাখতে তিনি আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলছেন, বিএনপি স্বচ্ছতায় বিশ্বাস করে। ভালো কথা, মিরপুরের জঙ্গি আবদুল্লাহকে জীবিত ধরার চেষ্টা কি পুলিশ বাহিনী কম করেছেন? ওই দিন তো জঙ্গিদের আত্মসমর্পণের সব চেষ্টাই র‌্যাব-পুলিশের পক্ষ থেকে করা হয়েছিল। কিন্তু তারপরও জঙ্গিনেতা আবদুল্লাহ কি তার নিজের দেয়া কথা মতো কাজ করেছিল? তাকে র‌্যাব বা পুলিশ হত্যা করেনি, সে নিজেই আত্মঘাতী হয়, তার দুই স্ত্রী, দুই সন্তান এবং দুইজন কর্মচারী নিয়ে আবদুল্লাহ যেভাবে আত্মঘাতী বিস্ফোরণ ঘটিয়েছিল, তার কি কোনো নজির খুঁজে পাওয়া যায়? অথচ মির্জা ফখরুল সাহেব জঙ্গিদের বাঁচানোর জন্য স্বচ্ছতার কথা বলেছেন। এখানে অস্বচ্ছতার কী দেখেছেন তিনি? বিএনপি যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের সময়ও স্বচ্ছতার কথা বলেছে। বস্তুত যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচাতে কি কম চেষ্টা করেছিল বিএনপি দলগতভাবে? বিএনপি যখন জঙ্গি দমনের অভিযানেও স্বচ্ছতার ধুঁয়া তোলে তখন সেটিও একই অর্থ বহন করছে বলে মনে হয়। মনে হচ্ছে বিএনপি এ ধরনের অভিযানে কোনো জঙ্গির মৃত্যু হলে মনে এক ধরনের ব্যথা পায়। সেটি বোঝা গেল জঙ্গিনেতা আবদুল্লাহর আত্মঘাতী বিস্ফোরণ ঘটিয়ে মৃত্যুবরণের পর মির্জা ফখরুল ইসলামের প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করার মধ্য দিয়ে। তিনি অভিযোগ করেছেন ‘দেশে কারো নিরাপত্তা নেই, গুম, খুন, হত্যা, ধর্ষণ নিত্য ঘটনা দাঁড়িয়েছে। জঙ্গি দমনে বিস্ফোরণ ঘটিয়ে দশ বছরের বাচ্চা পর্যন্ত রেহাই পাচ্ছে না।’ (প্রথম আলো, ৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৭।)

মির্জা ফখরুলের মনের কথাটি এভাবে বের হয়ে গেল যে, তা গোটা দেশবাসী শুনে ফেলেছে। তাতে বোঝা গেল, যেভাবে বিস্ফোরণ ঘটিয়ে সাতজনকে হত্যা করা হয়েছে তা বোধহয় সরকারই ঘটিয়েছে। এমনটি কি মিরপুরে ঘটেছিল?

তিনি কি নিজেও বিশ্বাস করেন যে, সরকারের র‌্যাব-পুলিশ বাহিনী মিরপুরে বিস্ফোরণ ঘটিয়েছিল? সারা দেশে মিডিয়ার মাধ্যমে সবাই দেখেছে জঙ্গিনেতা আবদুল্লাহ কীভাবে ওই বাড়ির ৫ তলায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ ঘটিয়ে নিজেসহ ৭ জনকে পুড়িয়ে মেরেছে। অথচ মির্জা ফখরুল যেভাবে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন তাতে মনে হয়েছে বিস্ফোরণটি র‌্যাব-পুলিশরাই ঘটিয়েছে। এমন প্রতিক্রিয়ার মধ্যে মির্জা ফখরুলের জঙ্গিদরদি মনের সহানুভূতিরই বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে বলে মনে করা ভুল হবে না। জঙ্গিদের প্রতি গোপন দরদ ও সহানুভূতি বিএনপির মধ্যে রয়েছে- সেটি দেশবাসীকে লিখে বলতে হবে না, বিএনপির অবস্থানই এক্ষেত্রে পরিষ্কার। জঙ্গিবাদকে যে দল গণতন্ত্রের শত্রু মনে করে না, সাম্প্রদায়িকতাকে যে দল লালন-পালন করে, সে দলের জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার কোনো কারণ নেই। জঙ্গিরাও বিএনপিকে তাদের কতটা কাছের বা দূরের মনে করে তা ভালো করেই জানে সবাই। এ পর্যন্ত বিএনপির কোনো নেতানেত্রী জঙ্গিদের দ্বারা আক্রান্ত হয়েছে এমন নজির দেশে নেই। অথচ অসাম্প্রদায়িক ব্যক্তি ও দল মানেই জঙ্গিদের শত্রু, তাদের হত্যা করতে তারা নিরন্তর গোপনে গোপনে কাজ করছে। জঙ্গিরা এখন যে সব ব্যক্তিকে হত্যার জন্য টার্গেট করছে, তার করা এই প্রশ্নের উত্তর থেকেই জঙ্গির বন্ধু ও শত্রু কারা তা পরিষ্কার হওয়ার কথা।

বিএনপি সেই সুতোর টানেই জঙ্গিবিরোধী কোনো বক্তব্য সচরাচর দেয় না। দিলেও স্বচ্ছতার কথা বলে, ওদের ধরার কথা বলে। এখন দলের মহাসচিব তো ‘বিস্ফোরণ ঘটিয়ে শিশু হত্যার’ যে অভিযোগ করেছেন তা বিস্ময়কর। এই দরদটা শিশুদের প্রতি কতটা তা বোঝা গেল না। তবে মহাসচিব যেভাবে প্রকাশ করলেন তাতে বিএনপির নাড়ির ও হাঁড়ির কথাই বের হয়ে গেছে। এতদিন বিএনপিপন্থী প্রায় সবাই ইনিয়ে বিনিয়ে জঙ্গিবাদ নিয়ে অনেক কথা বলতেন, কথার মোড় ঘুরিয়ে দিতেন, এবার দলের মহাসচিব তো হাঁড়িটাই ভেঙে দিলেন। এখন জঙ্গিদের ঢাকব কি দিয়ে?
সূত্র
সর্বশেষ এডিট : ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১৬
৪টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমার কিছু ভুল!

লিখেছেন মোঃ খালিদ সাইফুল্লাহ্‌, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:৪৮

১। ফ্লাস্কে চা থাকে। চা খেতে টেবিলে চলে গেলাম। কাপে দুধ-চিনি নিয়ে পাশে থাকা ফ্লাস্ক না নিয়ে জগ নিয়ে পানি ঢেলে দিলাম। ভাবছিলাম এখন কি করতে হবে? হুঁশ ফিরে এল।... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশের লোকসংস্কৃতিঃ ব্যাঙের বিয়েতে নামবে বৃষ্টি ...

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:০০



অনেক দিন আগে একটা গল্প পড়েছিলাম। গল্পটা ছিল অনেক এই রকম যে চারিদিকে প্রচন্ড গরম। বৃষ্টির নাম নিশানা নেই। ফসলের মাঠ পানি নেই খাল বিল শুকিয়ে যাচ্ছে। এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশি ভাবনা ও একটা সত্য ঘটনা

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:১৭


আমার জীবনের একাংশ জুড়ে আছে; আমি চলচ্চিত্রাভিনেতা। বাংলাদেশেই প্রায় ৩০০-র মত ছবিতে অভিনয় করেছি। আমি খুব বেছে বেছে ভাল গল্পের ভাল ছবিতে কাজ করার চেষ্টা করতাম। বাংলাদেশের প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাকি চাহিয়া লজ্জা দিবেন না ********************

লিখেছেন মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৩৫

যখন প্রথম পড়তে শিখেছি তখন যেখানেই কোন লেখা পেতাম পড়ার চেষ্টা করতাম। সেই সময় দোকানে কোন কিছু কিনতে গেলে সেই দোকানের লেখাগুলো মনোযোগ দিয়ে পড়তাম। সচরাচর দোকানে যে তিনটি বাক্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×