আমরা যারা কম বেশি কুরআন তেলয়াত করি তারা কম বেশি অর্থগুলো বোঝারও চেষ্টা করি,বিশেষ করে
এখন বাংলায় অর্থ এবং উচ্চারন সহ কুরআন পাওয়া যায়।আমাদের এক সহ ব্লগার ভাই দেখছি আজ একটা
পোস্ট দিয়েছেন,আর সে পোস্টে তিনি উল্লেখ্য করেছেনঃ
শ্রীলংকাতে এডামস পিক বলে একটা পাহাড়ের চুড়ায় একটা পাথরে পায়ের ছাপের মতন আছে যেটা বুদ্ধর পায়ের ছাপ এবং অনেক মুসলিমরা এটাকে আদম আ: এর পায়ের ছাপ বলে বিশ্বাস করে... বিশ্বাস সকল ধমের মুল মন্ত্র... তাই ধামিকরা যৌক্তিক ভাবনার চেয়ে বিশ্বাসের উপরেই বেশি আস্থারাখে। এই সুযোগই যে ধান্দাবাজেরা নেয় সেটা অন্ধধামিকরা বোঝে না।
ঠিক আছে তার কথাই মেনে নিলাম যেহেটু সমাজে এখন সরকার থেকে শুরু করে নিম্নমানের সকলেই ধান্দার পিঁছনে ছুঁটে বেরাচ্ছে
সেহেটু তার কথা ফেলে দেয়া যাবে না।তাই বলে পৃথিবীর সবই যে মিছে বা সবাই যে ধান্দাবাজ সেটাাও ঠিক না।
আমরা বেশ ভালো করেই জানি একটা কচ্ছপ প্রায় ৩০০ বছরের মত বাঁচে । একটা ছাগলের পেট থেক প্রায় ছয় থেকে
৭টা বাচ্চাও হয়। আজ এমনও শোনা যায় অনেক মায়ের গর্ভ থেকে চার পাঁচটি সন্তান পস্রবের কথা। যেখানে হাজার
হাজার বছর আগের গর্জিলা ডাইনোসরের কথা আমরা বিশ্বাস করি সেখানে নবী রাসুলদের কথা বিশ্বাস করতে আমাদের
এত আপত্তি কেন ?
একটা গরু কি খায় ? উত্তরঃ শুধু সবুজ গাছ।
আর একটা মানুষ খায় কি ? উত্তর তার খাওয়ার শেষ নেই ।
অথচ একটা গরুর সাথে মানুষ লড়াই করে শক্তিতে মনে হয় জেতা সম্ভব হবে না।
তবে মহান সৃষ্টি কর্তা চাইলে সবই সম্ভব কেননা ওনার হুকুম ছাড়া একটা গাছের পাতাও লড়ে না।