কয়লা খনির মুখে সকাল ফুটে।ভাসমান নোটের আকাশে;বিস্তারিত শুভ্র আর্বিভাব।পরিসংখ্যানের রেখা উঁচু হয়ে একশ একজন মৃত মানুষকে ঠাঁই দিয়েছে নীল রেখার চূড়ায়।
”দৈনিক ভোরের যাত্রাপাঠ”
মুখ রক্ষার জন্যও তাকায় থাকি ওই বড় মুখ করে।
আকাশের বিশাল মুখ।আকাশের হাসি।বিস্তৃীর্ণ তৃণভূমি,বিরাটকীর্তিময় ক্যানভাস।
ওই তালগাছ,আউশের বিল যখন টইটই… এপারে তখন সারি সারি মেঘের মার্চপাস্ট।
শরতের কড়া রোদ;অপরিপক্ক প্রকৃতি….তাদের অবহেলা…
একদল তো সবসময় দাঁড়ায় থাকে সাইত্রিশ পদের ভাবগাম্ভীর্য বজায় রাখতে
…………… বেশ ধারালো রকম করে!
চোখ ছেড়ে বেরিয়ে যায়….বলাকা। উড়ে যায়…উড়ে যায়, জাহাজ চলে যায়… ডানার তরঙ্গ রেখে
যেন ছুটে যায় আরেক নীহারিকায়।ওই নীহারিকায় ও শরতের আকাশ আছে।
এই প্রত্যেহ রকম দিনের গড়েতোলা চতুষকোণাকার মাঠ … অর্ধবৃত্তাকার চাঁদ… কাশ নদীতে জোনাকির চর
নতুন দ্বীপের বসতি
…প্রেমাস্পদের আহ্বান;
সব যেন যায় ওই গোল্লায়…পৃথিবী গোল….বিরাটশূণ্যকার।
আজীবন আমাদের থেকে যায় কিছু সোহাগের অন্ধকার কিছু সোহাগের আলো;
সাথে করে থাকে।যদিও পুরনো কাপড়ের ভাঁজে জমা থাকা উষ্ণতা;আগামী শৈত্যপ্রবাহের অপেক্ষায়
একটা বৈশ্বিক চুক্তি।
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৬