মানুষ মাত্রই আলাদা।
রঙ ও জগত।
রঙ নিয়ে খেলা মানুষের অভিজাত ব্যাপার।
মানুষ মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তার মস্তিষ্কের একভাগ ও ব্যবহার করতে পারে না : এমনটাই গবেষকরা বলেন।
একটা উঁচু দালান একটা নিচু দালান কি এক!
প্রতিটি বৃক্ষ প্রতিটি প্রাণী ও বস্তু সমপরিমাণ আলাদা আলাদা ভাষা,অর্ন্তজাল ব্যবহার করে
এক একটা রোগগ্রস্ত মানুষের সিটপ্ল্যান কি বলে?
কোন শিক্ষার্থী?
শৃঙ্খলার বস্তু ও নির্বস্তু!
প্রতিটি অনুরণন ভিন্নতা দেয়,অম্লতা দেয়, স্বাদ দেয়,চঞ্চলতা ও চাঞ্চল্যতা দেয়
এভাবে বুঝে নেয়ার পর স্বাভাবিক মানুষের গড়পড়তা চিন্তা:ভূমিক ও আনুভূমিক হারে গ্রাফিং করে।
ছন্দ হয়ে উঠে।
মন গবেষণা সম্পর্কিত জীবীরা মূলত ফরমেটেড
নির্দিষ্টতার শৃঙ্খলে অভ্যস্ত:পরীক্ষা ও নিরীক্ষায় ক্লেশ।
পাগলকে পাগল বললে,পাগল ক্ষেপে না,রোগী ক্ষেপে
মনোবিদ তার ধারাল রসায়নের কাউন্সিলিং করছেই তো করছে ততক্ষণে
পৃথিবীটা মানুষের পাগলে ভরে যায়।
এ আবিষ্টতায় আবিষ্কার হয় নতুন রণকৌশল
মানুষটা পাগল আর পাগলটা মানুষ দুটো সমান কথা নয়।
সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৬