বিসিএস ড্যাগাররা বলতে চাচ্ছে তারা না থাকলে শিক্ষা ব্যবস্থা টিকে থাকবে না।
বাংলাদেশের বেশিরভাগ শিক্ষার্থীরা ”আট কে আষ্ট বলা” শিক্ষকদের হাত ধরেই সব শিখেছে।তারা সাধারণ খুব সাধারণ মানের শিক্ষকদের হাত ধরেই সববেলা উঠে দাঁড়াচ্ছে।এই সাধারণ শিক্ষকরাই সত্যিকারের শিক্ষক।
আজ বড় বড় ডিগ্রিধারীরা যখন শিক্ষায় এল তখন শিক্ষাটাই জ্বরাক্রান্ত হয়ে পড়ল।আর এখনতো বিশেজ্ঞরা যখন শিক্ষায় বেশি সময় দিচ্ছেন তখন শিক্ষা আর শিক্ষা থাকলনা,হয়ে গেল হাটবাজার।
বিসিএস ড্যাগারদের মধ্য-আর উচায় পাঠায়েন না।তাদেরকে শিক্ষার উচ্চতা অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয় বা তারও উপরের যদি কোন বিদ্যাপ্রতিষ্ঠান থাকে সেখানে পাঠান। এই প্রথম জানলাম বারশো মানের পরীক্ষা পাশ করারাই জ্ঞানী।এইরকম জ্ঞানের নাক দিয়ে বেশ জোরে জোরে দম্ভ ঘোষণা করছেন, তাদের উচিত এইসব ছোটজায়গায় না আসা।
আজকাল দিয়াশলাই,দাঁতখুইট্টানি,নাক খুইট্ট্যানি জিনিস ওতো বড় বড় কর্পোরেট কোম্পানিগুলো তৈরি করে ঠিক তেমনি অবস্থা হয়েছে বিসিএস মার্কা গ্যাডারদের।
আপনারা আসলে শিক্ষার জন্য ফাইট করছেন না করছেন চাকরির ফাইট,ইগোবিদ্যার ফাইট।এতো ইগো যখন যেখানে ইগোরে হাতমারার মতোন যেখানে মারতে পারবেন সেখানে মারান।শিক্ষার ভেতর নয়।দেশে এখন সর্বত্র চলছে ইগোবিদ্যার আসর।আপনারা নিজের নিজের বিচারের পাঠদান ক্ষমতারে ভ্রুণলীগ কমিটির মতোই বিবেচনা করেন।
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৮