১.সেক্স বান্দি রাইখা ধর্ষণ আটকানো যাবে না…..সমাজ আর রাষ্ট্ররে এটা বুঝতে হবে।
২.সতীত্ব আটকাইয়া সেক্সিপনা করা যায় না।সতীত্ব রক্ষা আচরণ মাত্র।তা প্রকাশ করার নাম অসভ্যতা।অসভ্যদের সতীত্ব আটকাই থাকে।
৩.সমাজ আর রাষ্ট্র সেক্স আটকানোর নামে দূর্নীতি করে।দূর্নীতিরে না বলুন।দেদারসে সেক্স করুন।
৪.সেক্স করা-কোন পাপ না।সেক্স করা-কোন অপরাধ না।দুইজন রাজিতো ইচ্ছামতোন সেক্স করুন।পারলে সামাজিক রাষ্ট্র আর ধর্মরে ঠেলে দিন।
৫.১৮+ হলেই সেক্স করা অধিকার।না হইলেও কেউ সেক্স আটকাইতে পারে না।দুজন চাইছে তো হইছে।
৬.সংবিধানে এতোটা বড় জিনিস না আবার ছোট জিনিসও না সবকিছু লিইখা দিতে হইবো!! তারপরও সংবিধান যেহেতু পারতেছে না সেহেতু সংবিধানরে খায় দেন।
৭.পোশাক নিয়া অতো চিন্তার কিছু নাই।মগজ নিয়া চিন্তা করুন।মগজের মাঝেই ধর্ষণ বাসা বাঁধে।বাসা বাধার কারণটা চেনেন?সমাজ রাষ্ট্র আর ধর্ম বাদ দিয়া আগে নিজেরে প্রশ্ন করেন?
উত্তর যতো দিন না পাবেন র্ধষণ ঠেকানো যাবে না।
৮.ধর্ম পালন করতেছেন করুন।শুধু ধর্ম আরোপ করে ধর্ষণ কেউ ঠেকাতে পারে নাই।ত্রিনেত্র(সমাজ রাষ্ট্র ধর্ম) ভূমিকার কোন উদ্যোগ নাই।ধর্ষণ ঠেকাইতে হইলে আগে সমাজরে ঠেকান।নষ্ট্রের শেকড় হলো সমাজ।জনগণ সে সমাজরে চেনে।কিন্তু জানে না!!
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:১৭