বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থার ওপর স্টিমরোলার চালাতে হবে…।
শুধু রাজনীতিক আর আমলারা ডিম খাবেন তা হবে না।এদেরকেও ডিম দেয়ার ব্যবস্থা করতে হবে।বৃটিশ উপনিবেশের ল্যাঞ্জা তাদের মাথা থেকে বের করে দিতে হবে। উচ্চআদালতে ইংরেজী ভাষা চুইটা দিতে হবে। এটারে বলে ভাষার মাধ্যমে শোষণ। বাংলাভাষা ছিল এদেশের প্রথম সাংস্কৃতিক আন্দোলন।অথচ ইংরেজী ভাষার মাধ্যম নাম দিয়ে জনগণরে শোষণ করছে তারা।
বৃটিশ- বাংলাদেশী বিচার ব্যবস্থার বাংলাদেশী দায়িত্বপ্রাপ্ত বৃটিশ দালালদের ভূত তাড়াতে হবে।উচ্চ কি নিম্ন সবজায়গায় ৯৯ ভাগ ভূত বসে আছে।
বিচারপতি,বিচারক,সংশ্লিষ্ট প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের আকাম প্রবণতার বিরুদ্ধে গর্জে উঠুন।বদলে দিন সব ভাষা-মগজ দিয়ে তৈরি করার সমস্ত আইনী শোষণ।
#এখন সময় ভাষা বদলের।
#এখন সময় পরিবর্তনের
#এখন সময় দূনীর্তির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর
#এখন সময় শোষণের বিরুদ্ধে চিৎকার করার
#এখন সময় মানসিকতা বদলের
বাংলাদেশেল বিচার ব্যবস্থা দরিদ্র জনগণের শোষণের অংশ।দরিদ্র জনগণকে শোষণকরার ব্যবস্থার বিরুদ্ধে একাট্টা হতে হবে।আদালতের ইট,আইনের ভাষা- শোষকের উজ্জ্বল হাতিয়ার।নিপীড়িত জনগণরে চুষের খাওয়ার হাতিয়ার।ইট আর শব্দের গাঁথুনিতে লেগে আছে শোষিতের রক্ত।
এই ইট কাঠামো এই শব্দের জড়তা ভেঙে দিতে হবে।ভাঙতে হবে মগজের সেসব কুটিল কুটচাল।যারা জনগণের অর্থ চুষের নেয়াকে বিচার ব্যবস্থা বলে ভাবছে।
যেখানে বৈষম্য সেখানেই চিৎকার।
এই দেশকে গড়ে তুলতে কাউকে ছাড় দেবেন না।সমস্ত অবিচার,দূনীর্তির বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলুন।প্রতিরোধ করুন।
৫০ বছর হতে চলল।আর কোন শোষণ নয়।
এবার কঠিন প্রতিরোধ চাই।
(শুধু আইন পড়লে হবে না শিক্ষার্থীরা।তারচেয়ে মানসিকতা বদল করতে হবে।দেশের সমস্ত ভাল কাজের সাথে থাকতে হবে।টাকা চিনলে হবে না।আইন বোধ তৈরি করতে হবে।ন্যায়বোধ তৈরি করতে হবে।ব্যক্তি হিসাবে উৎকর্ষতা অর্জন করতে হবে
বলেন তো :মাই লর্ড -কেন অশালীন শব্দ?
এইরকম হাজার হাজার অশালীন শব্দ পাল্টাতে হবে।উঁচুস্থানে বসে বাকিদের নিচুভাববেন তা হবে না।সবার জন্য সমান গ্যালারি করতে হবে। এমনকি ড্রেস কোড পর্যণ্ত পাল্টাতে হবে।
ব্যাপক সংস্কারর ভেতর দিয়ে যেতে হবে।সবাইকে অংশগ্রহণ করতে হবে।যারা আইন পড়ছেন,ব্যবসা করছেন,জীবিকা চালাচ্ছেন -সবচেয়ে বড় রিফর্ম আপনাদের উপরেই চালাতে হবে।আপনারা চালাতে ব্যর্থ হয়েছেন বলে জনগণকে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হচ্ছে!!)
সর্বশেষ এডিট : ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:৫২