somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বাংলা -একাডেমির আন্তর্জাতিক কোন মান এবং সন্মান ছিলো না -আজ-ও নাই ঃ দ্বীতীয় অংশের পর

৩১ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:১১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


কি করছে আমাদের ঢাকা বাংলা -একাডেমি ?

( ছবি-গুলো বৃটেন একাডেমির )
বাংলাদেশের কুয়ায় বাস করে বাংগালী চাপায় শুধু বললে"ই হবে-না -যে, "২১ শে ফেব্রুয়ারী আজ আন্তর্জাতিক ভাষা-দিবস" , এর-ও প্রমান আমাকে দিতে হবে বাংলাদেশ ছাড়া বিশ্বের আর কোন দেশটায় ২১ শে ফেব্রুয়ারী-কে আন্তর্জাতিক "ভাষা-দিবস" হিসাবে পালন করছে প্রতিবছর , শুধু একটা দেশের নাম দিলেই হবে ? ঐ দেশের সরকার সরকারী ভাবে ঘোষনা দিয়েছে এবং প্রতিবছর ঐ দেশের জনগন-ও সরকারী আইন হিসাবে ২১ শে ফেব্রুয়ারী-কে "আন্তর্জাতিক ভাষা-দিবস" হিসাবে পালন করছে এমন প্রমান দেয়ার কথা আমি বললাম , এখন লাখ-লাখ বাংলাদেশী বিভিন্ন দেশে বসবাস করছে এবং তাঁরা তাঁদের কমিউনিটির মাধ্যে প্রতি বছর ২১ শে ফেব্রুয়ারী-কে "আন্তর্জাতিক ভাষা-দিবস" হিসাবে পালন করছে তা দেখালে হবে-না , কারন সে-টা তাঁরা করছে এসোছিয়েশনের আইনী ধারার মাধ্যমে , সুতরাং এসোছিয়েশন ধারা আর সরকারী আইন এক-নয় !
স্কলার শীপ নিয়ে হোক আর নিজের পয়সায় হোক বিদেশে পড়া-লেখা করতে এসে ইংরেজী বলা এবং বুঝা নিয়ে যে সমস্যাটার কথা সূচনা পর্বে তুলে ধরে-ছিলাম সে বিষয় নিয়ে আজ আমি আলোচনা করবো ঃ - তার আগে আমি বাংলা একাডেমি ( ঢাকা ) -কে উপলখ্য করে কয়েকটা প্রশ্ন করবো ;- "১৯৫৫ সালের ৩রা ডিসেম্বরে ঢাকায় বাংলা একাডেমি প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর এই ৫৯ বছরে কি করছে আমাদের ঢাকা বাংলা -একাডেমি ? বাংলা ভাষার কি-ডেভলপ করেছে এবং সমস্ত বিশ্বে কোথায় আজ আমাদের ভাষার মান ? এর জবাব তথাকথিত ভাষায় দিলে হবে-না - যে বিশ্বে বাংলা ভাষার মান আজ "সপ্তম-স্থানে" , তার প্রমান চাই কোথায় এবং কোন দেশে সপ্তম-স্থান পাওয়ার বাংলা ভাষা আজ ব্যাবরিত হচ্ছে ? এবং এ-বললে-ও হবে-না -যে, ২১ শে ফেব্রুয়ারী আজ আন্তর্জাতিক "ভাষা-দিবস" , এর-ও প্রমান আমাকে দিতে হবে বাংলাদেশ ছাড়া বিশ্বের আর কোন দেশটায় ২১ শে ফেব্রুয়ারী-কে আন্তর্জাতিক "ভাষা-দিবস" হিসাবে পালন করছে ? আমি কথা দিচ্ছি এ ভ্রমনের সমস্ত খরচ আমি আমার নিজের পয়সায় টিকেট কিনে দেখে আসবো প্রমান হিসাবে ছবি তুলে আনবো তাদের জন্য যারা আমার মত"ই "বাংলা -একাডেমি-কে" সন্মান দিতে আপত্বি করে প্রমান স্বরূপ তাঁদের মুখের উপড় ছুড়ে মাড়ার জন্য , তাতে আমার কোন"ই বেগ পেতে হবে-না কারন বিশ্বরের যে-কোন দেশে যে-কোন সময় ভ্রমনের জন্য ভিসার ব্যাবস্থা আমার করা"ই আছে এবং থাকে । শিখ্যা ডেভলপ বা শিখ্যা ব্যাবস্থার কি উন্নতি আজ করেছে বাংলা -একাডেমি ? কয়টি বা কয়-হাজার ডিপ্লোমেট-তৈরী করেছে ( কুটনৈতিক ) ? বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশের এ্যাম্বাসী-গুলোতে বাংলার বীর সন্তানেরা এ্যাম্বাস্যাডর হয়ে যে যে দেশের জন্য এ্যাম্বাস্যাডর হয়ে গেল তার মধ্যে কয়জন বাংলার বীর সন্তান প্রকৃত একজন এ্যাম্বাস্যাডরের যোগ্যতা নিয়ে এ্যাম্বাস্যাডর হিসাবে নির্বাচিত হলো এবং নিয়োগ পেল ? আর যায়া এ্যাম্বাস্যাডর হয়েছে তারা কয়জন"ই নিজেকে একজন এ্যাম্বাস্যাডর হিসাবে তৈরী করতে পেরেছে যৌক্তিক ও মানষীক ভাবে ? ;-যেমন "একজন এ্যাম্বাস্যাডর হতে গেলে নিজের মধ্যে নিন্মতম কি কি যোগ্যতা-গুলি থাকতে হয় ? একজন এ্যাম্বাস্যাডরের কি দ্বায়িত্ব ও কর্তব্য , কেন তাকে এ্যাম্বাস্যাডরের দ্বায়ীত্ব ভার দেয়া হলো ? যে দেশে সে এ্যাম্বাস্যাডর হয়ে গেল সে দেশের ডিপ্লোমাট-দের সাথে নিকোছিয়েশন করার জন্য নিজেকে সে কি-ভাবে তৈরী-করেছে , ঐ দেশের ডিপ্লোমাট-দের সাথে নিকোছিয়েশন করার জন্য তার যথেষ্ট যোগ্যতা আছে তো , অন্তত নিন্মতম কিছু গুন ; - যেমন ঐ দেশের ভাষা সঠিক ভাবে বলতে পড়তে এবং লেখতে জানা , জানা তাঁদের এবং তাঁদের দেশের কৃষ্টি স্বাংস্কৃতি ? এই-গুলো হলো নিন্মতম তম যোগ্যতা যা এ্যাম্বাস্যাডর হিসাবে তার মধ্যে থাকতে হবে , আমি আবার বলছি ঃ এ-গুলো হলো নিন্মতম যোগ্যতা "ঐ দেশের ভাষা সঠিক ভাবে বলতে পড়তে এবং লেখতে জানা , জানা তাঁদের এবং তাঁদের দেশের কৃষ্টি স্বাংস্কৃতি"র উপড় দখ্যতা থাকা ! যদি সেই দেশের ভাষা"ই না জানলো তা"হলে সে ঐ দেশের ডিপ্লোমাট-দের সাথে নিকোছিয়েশন করবে কি-করে ? এ্যাম্বাস্যাডর মানে"ই তো হলো অন্য একটা দেশে গিয়ে নিজের দেশের প্রতিনিধিত্ব করা , এ্যাম্বাস্যাডরেরর আরো একটা অর্থ আছে তাহলো "নিকোছিয়েটর" , বিশেষ ব্যাখ্যা হলো ; - একটা দেশের সাথে অন্য একটা দেশের সাথে বন্ধুত্ব স্থাপন করা , মুক্ত-বিনিময়ের মাধ্যমে একটা দেশের সাথে আর একটা দেশের স্বাংস্কৃতি বিনিময় করা , ব্যাবসা বানিজ্য-তো আছেই এবং আছে আরো অনেক কিছু আছে যার জন্য সে যুদ্ধ করবে নিজের দেশের হয়ে , এই যুদ্ধ সেই যুদ্ধ নয় -যে আমরা বলবো " আহঃ আমেরিকা ! আমেরিকার সাথে আমরা যুদ্ধ করবো ! লোকটা বলে-কি ? "এতোদিন দেখেছি পশ্চিমে গিয়ে দেশে ফিরে "কাফের" হয়ে , আর এই বেটা-তো নিজের মাথটা"ই হারিয়ে পাগল হয়ে এসেছে , তা-না হলে কি সে আমাদের আমেরিকার সাথে আমরা যুদ্ধ করতে বলে ? আসলে এই যুদ্ধ বলতে আমি অশ্র-যুদ্ধের কথা বলছি-না , বলছি বাক যুদ্ধের-কথা ; সুতরাং একজন ব্যাক্ত সে পুরুষ হতে পারে আবার একজন মহিলা-ও হতে পারেন কিন্তু তাঁকে এ্যাম্বাস্যাডরের পদে দ্বায়ীত্ব পালন করতে তাঁর মধ্যে উপড়ল্যেখ্যিত "গুন-গুলো অবশ্ব্যই থাকতে হবে এবং একজন পুরুষ বা একজন মহিলা-কে এই ফর্মে তৈরী করার দ্বায়ীত্ব কার ? বাংলা -একাডেমি-কে প্রশ্ন করতে করতেই আমার লেখা বেশ বড় হয়ে গেল সুতরাং আগামী পর্বে লেখার প্রতিখ্যায় আজ শেষ করছি ! আজকের মত বিদায় , সন্মানীত বন্ধু-গন , ভালো-থাক , সুস্থ-থাক এবং যেখানেই থাক খুব সাবধানে থাকবে ! ;- চলবে ..... মেয়েরা এতো নিখুত ও কোমল করে হিট করতে পারে তা"আগে জানতাম-না তো ! খুব"ই ভালো লাগলো , "প্রতীক্ষা" কবিতাটা ছোট হলে-ও মন-ছুঁয়ে যায় ! খুব"ই ভালো একটা ফান , তবে কার কথা যেন মনে পরে-গেল ! বলা যা-বে--না ...... আমার ধারনা "স্মৃতি" ! আমার সন্মানীত লেখক ঃ আমি মতিয়া চৌধুরী-কে প্রশ্ন করছি "মহা সম্রাট নেপোলিয়ন বোনাপার্ট-ও ১৫"ই আগষ্টে জন্ম গ্রহন করেছিলো , তা"হলে সম্রাট নেপোলিয়ন-ও কি ডাষ্ট-বিনে জন্ম নিয়েছিলো ? আরো একটি প্রশ্ন করি "ডাষ্ট-বিনে -যে সন্তান জন্ম নেয়া-যায় তা মতিয়া চৌধুরী জানে কি-করে ? সে-ও কি ডাষ্ট-বিনেই জন্ম নিয়েছিলো ? ডাষ্ট-বিনে জন্ম নেয়ার সদস্য-তো তাদের দল আওয়ামী লীগে অনেক আছে , তাদের মধ্যে অন্যতম "সাহারা-খাতুন" ! কাজের বেটীর মেয়ে "সাহারা-খাতুন" "ডাষ্ট-বিন" তো পয়সা খরচ করে তৈরী করা-হয় সুতরাং ঐ ডাষ্ট-বিনে জন্ম-নেয়া তো সৌ-ভাগ্যের ব্যাপার , কিন্তু কচু-বনে জন্ম-নেয়া তো বড় অশান্তির ব্যাপার নোংড়া পোকা-মাকরে ভরা থাকে সে-সমস্ত স্থান , এবার চিন্তা করতে বলুন মতিয়া চৌধুরী-কে সেই কচু-বনে জন্ম-নেয়া সাহারা-খাতুনের কত কষ্ট হয়েছিলো এবং যার কোন পৈত্রিক পরচয়-ও নাই ! তাই আমি অনুরোধ করবো আপনাদের সাংবাদিক ভাইদের , "ওদের , মতিয়া চৌধুরীদের বলুন , ঐ-সব নোংড়ামী বাদ দিয়ে দেশের কথা বলতে , দেশের জন্য কাজ করতে ! তারা , প্রধান মন্ত্রী থেকে শুরু করে সব মন্ত্রীরা"ই সারাদিন শুধু খালেদা জিয়াকে নিয়ে ব্যাস্ত থাকে , তো তারা দেশের কাজ কি-ভাবে করবে ? আমাদের কথা বাদ দিবেন-না , মুছে-ও ফেলবেন-না পোষ্ট থেকে , একটা দেশ , বাংলাদেশ পরিচালনা করার মত গ্যান আমরা-ও অর্যন করেছি , তাই আমরা যখন দেশে আসি তখন আমাদের পিছনে বিচ্ছু লেগে থাকে যেন পাবলিকের সাথে আমরা মত বিনিময় করতে না পারি , এ-জন্য তারা আরো নোংড়া পথ বেছে-নেয় , কৌশল করে ঘোষনা-ও দিয়ে দেয় মসজিদে , পাড়ায়-পাড়ায় এই বলে -যে , "ওরা নাস্তিকদের দেশে থেকে-থেকে নাস্তিক হয়ে গেছে সুতরা বাংলাদেশের মানুষ মুসলমান তোমরা যদি ওদের ( আমাদের ) কথা শোন তা"হলে তোমরা-ও ওদের মত নাস্তিক হয়ে-যাবে , সহজ-সরল এবং বোকা পাবলিক ভয় পায় এবং ওদের এই মিথ্যা ঘোষনাই বিশ্বাস করে এবং মেনে-নেয় ! কিন্তু আর কতদিন চলবে ওদের দো-মুখী চরিত্র ? এখন-ও মতিয়া চৌধুরীদের সময় আছে মানুষ হওয়ার ? না হয় "স্মার্ট-টেকনোলজী" খুব শীঘ্রই বাংলাদেশের মানুষের হাতে-হাতে পৌছে গেলে ভন্ডামী ইসলামিষ্টরা কিছুই আর ঠেকিয়ে রাখতে পারবে-না ! গনজাগরন মঞ্চের ভুয়া শ্লোগান "যুদ্ধাপরাধীদের বিচার-চাই" বলে-বলে মানুষদের ঘুম পাড়িয়ে রাখার রহস্য ও ভন্ডামীর আসল চেহেড়া বাংলার মানুষ জেনে-যাবে এবং জানা শুরু-ও হয়ে-গেছে-ও ।
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ডালাসবাসীর নিউ ইয়র্ক ভ্রমণ

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:৪৪

গত পাঁচ ছয় বছর ধরেই নানান কারণে প্রতিবছর আমার নিউইয়র্ক যাওয়া হয়। বিশ্ব অর্থনীতির রাজধানী, ব্রডওয়ে থিয়েটারের রাজধানী ইত্যাদি নানান পরিচয় থাকলেও আমার কাছে নিউইয়র্ককে আমার মত করেই ভাল ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×