somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

রাজধানীতে ছাত্রী ধর্ষণের অভিযোগে শিক্ষক বরখাস্ত

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:০৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


পরিমলের কি অবস্হা এখন? ওর বিচারের কাজ কদদুর এগুলো ?
এখন তো আবার নতুন পরিমলের আবির্ভাব।

ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের শহীদ বীরউত্তম আনোয়ার গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষকের বিরুদ্ধে এক ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। ইংরেজি বিভাগের ওই শিক্ষকের নাম তারকচন্দ্র মণ্ডল। গত ১৪ জানুয়ারি তারকচন্দ্র মণ্ডলের উত্তর কাফরুলের তিনতলা বাসায় যায় এসএসসি পরীক্ষার্থী ওই ছাত্রী। সেখানেই ধর্ষণের শিকার হয় ওই ছাত্রী। পরে সে তার দুএকজন ঘনিষ্ঠ বান্ধবীকে বিষয়টি জানায়। এ ঘটনায় আনোয়ার স্কুল কর্তৃপক্ষ তারকচন্দ্রকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করেছে। বাংলা নিউজ

অভিভাবকদের অভিযোগ, ঘটনাটি ধামাচাপা দিতে স্কুল প্রিন্সিপাল লে. কর্নেল শাহাদাৎ হোসেন শিকদার তাদের কাছে ক্ষমা চান এবং এটা মিডিয়ায় প্রকাশ না করতে ‘অনুরোধ’ করেন। ঘটনার পর ওই স্কুলছাত্রীর পরিবারের পক্ষ থেকে স্কুলের ভাইস প্রিন্সিপাল তাহমিনা শামসীরের কাছে অভিযোগ করা হয়। তিনিও ঘটনাটি প্রকাশ না করার জন্য ছাত্রী ও অভিভাবককে শাসিয়ে দেন। এদিকে, ঘটনার পরদিন থেকে সাধারণ ছাত্রীরা স্কুলের শিক্ষকের বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ করে আসছে। বিক্ষোভের মুখে ধর্ষক শিক্ষক স্কুলে আর প্রবেশ করতে পারেননি। অথচ কর্তৃপক্ষের বাধার মুখে ছাত্রীরা স্কুলের সামনে মানববন্ধনের চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়। শহীদ বীরউত্তম আনোয়ার গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রিন্সিপাল লে. কর্নেল শাহাদাৎ হোসেন শিকদার বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষিকাদের ডেকে ধর্ষণের ঘটনা সম্পর্কে মুখ না খুলতে নির্দেশ দেন। এছাড়া তিনি ওই ছাত্রীর অভিভাবককে ম্যানেজ করার জন্যও শিক্ষকদের বলেন। গত ২৪ জানুয়ারি প্রিন্সিপাল শাহাদাৎ হোসেন শিকদার অভিভাবকদের ডেকে ক্ষমা চেয়ে অভিভাবকদের বলেন, বিষয়টি কোনোভাবে যেন মিডিয়ার কাছে না যায়।’ অভিভাবকদের সামনে ওই শিক্ষককে চাকরিচ্যুত করা ছাড়াও বেশ কিছু সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এসবের মধ্যে রয়েছে ধর্ষক শিক্ষককে উপযুক্ত শাস্তি প্রদান, সিসি ক্যামেরা বসানো, ওয়াশরুমের সামনে আয়া রাখা, পুরুষ শিক্ষকদের রুমের সামনে আয়া রাখা ইত্যাদি। ওই বৈঠকে কয়েকজন অভিভাবক মোবাইল ফোনে মিটিংয়ের ভিডিও করলে তাদের ফোন কেড়ে নেন প্রিন্সিপাল। পরে বৈঠক শেষে মেমোরি কার্ড খুলে মোবাইল ফোন ফেরত দেওয়া হয়।

২৪ জানুয়ারি ওই বৈঠকের পর ২৬ জানুয়ারি শহীদ বীর উত্তম আনোয়ার গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ কর্তৃপক্ষ শিক্ষক তারকচন্দ্র মণ্ডলকে চাকরিচ্যুত করে। এটা ২৬ জানুয়ারি নোটিস আকারে ওই বিদ্যালয়ের নোটিস বোর্ডে টানানো হয়। প্রিন্সিপাল লে. কর্নেল শাহাদাৎ হোসেন শিকদারের সঙ্গে টেলিফোন ও মোবাইলে ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোন ধরেননি। স্কুলের একজন ছাত্রীর অভিভাবক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেনÑ ২৪ জানুয়ারির বৈঠকে অভিভাবকদের ধমক দিয়ে বলা হয়, এ ঘটনা যেন মিডিয়ায় জানানো না হয়। ভিকটিম স্কুলছাত্রীর বাবা সাংবাদিকদের বলেন, থানায় অভিযোগ করতে গেলেও প্রিন্সিপালের চাপে তা করা যায়নি। ভাষানটেক থানার ওসি হোসনে আরা বলেন, এ ব্যাপারে তিনি কিছুই জানেননা। থানায় কেউ কোনো অভিযোগ করেনি।


ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের শহীদ বীরউত্তম আনোয়ার গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষকের বিরুদ্ধে এক ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। ইংরেজি বিভাগের ওই শিক্ষকের নাম তারকচন্দ্র মণ্ডল। গত ১৪ জানুয়ারি তারকচন্দ্র মণ্ডলের উত্তর কাফরুলের তিনতলা বাসায় যায় এসএসসি পরীক্ষার্থী ওই ছাত্রী। সেখানেই ধর্ষণের শিকার হয় ওই ছাত্রী। পরে সে তার দুএকজন ঘনিষ্ঠ বান্ধবীকে বিষয়টি জানায়। এ ঘটনায় আনোয়ার স্কুল কর্তৃপক্ষ তারকচন্দ্রকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করেছে। বাংলা নিউজ

অভিভাবকদের অভিযোগ, ঘটনাটি ধামাচাপা দিতে স্কুল প্রিন্সিপাল লে. কর্নেল শাহাদাৎ হোসেন শিকদার তাদের কাছে ক্ষমা চান এবং এটা মিডিয়ায় প্রকাশ না করতে ‘অনুরোধ’ করেন। ঘটনার পর ওই স্কুলছাত্রীর পরিবারের পক্ষ থেকে স্কুলের ভাইস প্রিন্সিপাল তাহমিনা শামসীরের কাছে অভিযোগ করা হয়। তিনিও ঘটনাটি প্রকাশ না করার জন্য ছাত্রী ও অভিভাবককে শাসিয়ে দেন। এদিকে, ঘটনার পরদিন থেকে সাধারণ ছাত্রীরা স্কুলের শিক্ষকের বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ করে আসছে। বিক্ষোভের মুখে ধর্ষক শিক্ষক স্কুলে আর প্রবেশ করতে পারেননি। অথচ কর্তৃপক্ষের বাধার মুখে ছাত্রীরা স্কুলের সামনে মানববন্ধনের চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়। শহীদ বীরউত্তম আনোয়ার গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রিন্সিপাল লে. কর্নেল শাহাদাৎ হোসেন শিকদার বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষিকাদের ডেকে ধর্ষণের ঘটনা সম্পর্কে মুখ না খুলতে নির্দেশ দেন। এছাড়া তিনি ওই ছাত্রীর অভিভাবককে ম্যানেজ করার জন্যও শিক্ষকদের বলেন। গত ২৪ জানুয়ারি প্রিন্সিপাল শাহাদাৎ হোসেন শিকদার অভিভাবকদের ডেকে ক্ষমা চেয়ে অভিভাবকদের বলেন, বিষয়টি কোনোভাবে যেন মিডিয়ার কাছে না যায়।’ অভিভাবকদের সামনে ওই শিক্ষককে চাকরিচ্যুত করা ছাড়াও বেশ কিছু সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এসবের মধ্যে রয়েছে ধর্ষক শিক্ষককে উপযুক্ত শাস্তি প্রদান, সিসি ক্যামেরা বসানো, ওয়াশরুমের সামনে আয়া রাখা, পুরুষ শিক্ষকদের রুমের সামনে আয়া রাখা ইত্যাদি। ওই বৈঠকে কয়েকজন অভিভাবক মোবাইল ফোনে মিটিংয়ের ভিডিও করলে তাদের ফোন কেড়ে নেন প্রিন্সিপাল। পরে বৈঠক শেষে মেমোরি কার্ড খুলে মোবাইল ফোন ফেরত দেওয়া হয়।

২৪ জানুয়ারি ওই বৈঠকের পর ২৬ জানুয়ারি শহীদ বীর উত্তম আনোয়ার গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ কর্তৃপক্ষ শিক্ষক তারকচন্দ্র মণ্ডলকে চাকরিচ্যুত করে। এটা ২৬ জানুয়ারি নোটিস আকারে ওই বিদ্যালয়ের নোটিস বোর্ডে টানানো হয়। প্রিন্সিপাল লে. কর্নেল শাহাদাৎ হোসেন শিকদারের সঙ্গে টেলিফোন ও মোবাইলে ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোন ধরেননি। স্কুলের একজন ছাত্রীর অভিভাবক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেনÑ ২৪ জানুয়ারির বৈঠকে অভিভাবকদের ধমক দিয়ে বলা হয়, এ ঘটনা যেন মিডিয়ায় জানানো না হয়। ভিকটিম স্কুলছাত্রীর বাবা সাংবাদিকদের বলেন, থানায় অভিযোগ করতে গেলেও প্রিন্সিপালের চাপে তা করা যায়নি। ভাষানটেক থানার ওসি হোসনে আরা বলেন, এ ব্যাপারে তিনি কিছুই জানেননা। থানায় কেউ কোনো অভিযোগ করেনি।
৪টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৪


মিস ইউনিভার্স একটি আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম। এই প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুন্দরীরা অংশগ্রহণ করলেও কখনোই সৌদি কোন নারী অংশ গ্রহন করেন নি। তবে এবার রেকর্ড ভঙ্গ করলেন সৌদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার প্রফেশনাল জীবনের ত্যাক্ত কথন :(

লিখেছেন সোহানী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৪



আমার প্রফেশনাল জীবন বরাবরেই ভয়াবহ চ্যালেন্জর ছিল। প্রায় প্রতিটা চাকরীতে আমি রীতিমত যুদ্ধ করে গেছি। আমার সেই প্রফেশনাল জীবন নিয়ে বেশ কিছু লিখাও লিখেছিলাম। অনেকদিন পর আবারো এমন কিছু নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

×