somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কোথাও কেউ নেই (যা মনে পড়ে)

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:৩১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

হুমায়ুন আহমেদ একবার ভুত এর একটা গল্প লিখেছিলেন। নওয়াজেশ আলী খান (বিটিভির ডিরেক্টর) টেকনিকাল কারন দেখিয়ে সেটা বাদ দিয়ে দেন। হুমায়ুন আহমেদ এর মন তাতে বেশ খারাপ হল। তিনি একটা কাগজে লিখলেন “কোথাও কেউ নেই”। নওয়াজেশ আলী খান বললেন কি বলেন কোথাও কেউ নেই! এই যা আমি আছি আপনার পাশে। তখনও সম্ভবত কেউ জানতনা বাংলাদেশ এর ইতিহাসের সব থেকে আলোড়িত আর জনপ্রিয় নাটকটা বানানো হচ্ছে।

কোথাও কেউ নিয়ে কি হয়নি বাংলাদেশ এ? আমার বয়স তখন ৯ কি ১০। বাকের ভাইয়ের শেষ পর্বে ফাসি হল। লোকজন ভয়াবহ ক্ষ্যাপা। বদির মিথ্যা স্বাক্ষী দিল দেখে তাকে মৃত্যুর হুমকি দেওয়া হল। আবুল খায়ের এর সাদা গাড়ীতে ইট মারা হল। কুত্তাওয়ালীকে মৃত্যুর হুমকি দেওয়া হল। মনে আছে বাকের ভাইয়ের ফাসি আমিও সহ্য করতে পারিনাই। শেষ পর্বে ফজরের আযান এর সময় মুনা লাশ নিতে আসল। প্লে-ব্যাক এ তখন হাওয়ামে উড়তা যায়ে গানটা স্লোভাবে বাজছে। বাংলাদেশ এর আপামর জনগন মুনার কষ্টের সাথে সামিল হচ্ছে। তারা শ্লোগান দিচ্ছে হুমায়ুন এর চামড়া তুলে নিব আমরা। নোয়াখালীতে পরের দিন বাকের ভাইয়ের কুলখানি হয়।

মুনা ছিল সুবর্না মোস্তফা। যাকে নিয়েই ছিল আবর্তিত কাহিনী। যার পৃথিবীতে আগমনের প্রধান কারন সম্ভবত কষ্ট পাওয়া। যার প্রেমিক মামুন সাহেব তাকে ছেড়ে চলে যায়। যার নানা মারা যায়। যার মামী মারা যায় মামা জেল এ যায়।

আর বাকের ভাই। তখন লোকে মুখে একটাই নাম বাকের ভাই। আসাদুজ্জামান নুর নিজেও জানেননা তিনি কি দিয়ে গিয়েছিলেন। তাকে আসাদুজ্জামান নুর বলার থেকে বাকের ভাই বলতেই মনে হয় বেশি ভাল লাগে।

কোথাও কেউ নেই সম্ভবত মাহফুজ আহমেদ এর প্রথম নাটক ছিল। শহীদুজ্জামান সেলিম, তমালিকা কর্মকার দের উত্থানও মনে হয় এই নাটক দিয়েই।


যাই হোক এই নাটকের কিছু কিছু অংশ আমি তুলে দিলাম। এখানে ডায়লগ পড়ে আসলে কিছু বুঝা যাবেনা আমি খালি যতটুকু মনে থাকে ততটুকু দিলাম। কোথাও কেউ নেউ উপন্যাস এ ডায়লগ গুলা নেই।



মুনাঃ চশমাটা খুলুন। (বাকের ভাই চশমা খুললেন) এখন বলুন রিকশাওয়ালাটাকে মার খাওয়ালেন কেন?
বাকের ভাইঃ মারলাম কোথায়!? একটু টিপে দিয়েছি।
মুনাঃ আপনাকে টিপে দিতে বলেছি? আমার সমস্যা আমি দেখব
বাকের ভাইঃ তুমি Angry হচ্ছ কেনো? অকারনে Angry is bad for health.
মুনাঃ কথায় কথায় ইংরেজি বলবেননা। যে ভাষাটা জানেননা সেটা বলতে জান কেন?
বাকের ভাই (অবাক হয়ে): আমি ইংরেজি জানিনা!! Who told! Wrong information very wrong information.


বদিঃ যান কই বাকের ভাই।
বাকের ভাইঃ (মুনা কে) রিকশা ঠিক করে দিয়ে আসি। মেয়ে ছেলে সব কিছু করতে পারে কিন্তু রিকশা ঠিক করতে পারেনা।
বদিঃ বাকের ভাই সিগারেট উলটা হইসে।
(রিকশা ওয়ালা পাওয়ার পর)
বাকের ভাইঃ আই খালি স্টপ। স্টপ। নো মুভমেন্ট।
রিকশাওয়ালাঃ কই জাইবেন?
বাকের ভাইঃ কথা বলবেনা। কথা কম কাজ বেশি। less talk, more walk.


বাকের ভাইঃ মুনা মেয়েটা আমাকে খুব লাইক করে।
বদিঃ আপনাকে লাইক না করে উপায় আছে?
বাকের ভাইঃ মাঝে মাঝে অবশ্য খুব রাগ দেখায়।
বদিঃ মেয়েছেলের মুখে এক কথা, অন্তরে ভিন্ন কথা।
বাকেরঃ কারেক্ট। আজিজ মিয়া গান দাও।
বদিঃ হাওয়ামে উরতা গানটা দাও। ঐটা বাকের ভাইয়ের হিট গান।


দাড়োয়ান (কুত্তাওয়ালীর) : কেমন আছেন বাকের ভাই? শরীরডা ভালা?
বাকের ভাইঃ শরীর ভালো। মন ভালো নাই। ওল্ড ব্লাইন্ড ম্যান মিসিং হয়ে গেছেন।


মুনাঃ কি ব্যাপার?
বাকের ভাইঃ ভাল আছো?
মুনাঃ মানে আপনি রাত ১২ টার সময় খবর নিতে আসছেন আমি ভাল আছেন কিনা?
বাকের ভাইঃ না মানে তোমার মামী কেমন আছেন?
মুনা; মামীর খবর তো বিকালে নিয়ে গেলেন!
বাকের ভাইঃ না মানে সিরিয়াস রোগী তো। তাই মনে মধ্যে ওল দা টাইম চিন্তা।
মুনাঃ চিন্তা দূর করুন মামী ভাল আছেন।
বাকের ভাইঃ গুড। আজ সকালে তোমার অফিসে গিয়েছিলাম।
মুনাঃ কেন?
বাকের ভাইঃ পাশ দিয়ে যাচ্ছিলাম তো। ভাবলাম একই পাড়ার মেয়ে খবর নিয়ে যাই।
মুনাঃ ওহ পাড়ার মেয়েদের জন্য তো আপনার খুব দরদ।
বাকের ভাইঃ কি যে বল দরদ থাকবেনা!! এই দুনিয়া থেকে সবই তো উঠে গেছে খালি দরদটাই তো বাকি আছে।
মুনাঃ তা আপনি আপনার সব দরদ নিয়ে বাসায় চলে যান।
বাকের ভাইঃ মামুন সাহেবের সাথে বিয়ে কবে হচ্ছে?
মুনাঃ খুব শিগগিরিই হচ্ছে। যখন হবে তখন আপনাকে দাওয়াত দিব আপনি এসে খেয়ে যাবেন।
বাকের ভাইঃ মামুন সাহেব লোক কেমন? খুব মাই ডিয়ার টাইপ?
মুনা কপাল কুচকায় তাকিয়ে থাকে
বাকের ভাইঃ মুনা এক গ্লাস পানি খাব।
মুনাঃ অকারনে যন্ত্রনা করবেননা। আপনি আপনার বাসায় যান। গিয়ে এক গ্লাস কেন! এক বালতি পানি খান। এখন যান।
বাকের ভাই গিয়ে আবার ফেরত আসল। মুনাও পানির গ্লাস নিল।
বাকেরঃ নাহ ভাবলাম পানি না খেয়ে গেলে তোমার অমঙ্গল হবে। তোমার অমঙ্গল হবে ভাবতেই খুব খারাপ লাগছে।
মুনা হাওয়ামে উড়তা যায়ে ক্যাসেটটা ফেরত দিল।
মুনাঃ গান হয় না। তিনজন মুর্তির মত বসে থাকেন দেখতে খুব খারাপ লাগে।


(উকিল হুমায়ুন ফরীদি)

বাকের ভাইঃ স্যার আমাকে চিনতে পারছেন?
উকিলঃ মানুষ চিনে রাখা আমার কাজ না আমার কাজ হল অপরাধ চিনে রাখা। কি অপরাধ করেছেন বলুন দেখি চিন্তে পারি কিনা।
বাকের: স্যার ঐ যে।
উকিলঃ হা চিনেছি। অস্ট্র মামলা।
বদিঃ স্যার মাই নেম ইজ বদি।
উকিলঃ এটা আপনার সেই গাধা এসিটেন্টটা না। ওকে দূরে যেতে বলেন বোকা লোক আমি একদম সহ্য করতে পারিনা।
এইবার বলেন কি ব্যাপার
বাকের ভাইঃ ব্যাপারটা হল
উকিলঃ আপনিও কথা বলবেন না। আমার ধারনা আপনিও বোকা প্রকৃতির লোক। যা বলার আপনি বলেন (মুনা কে দেখিয়ে)।
মুনাঃ আমার মামাকে গত রাতে।
উকিলঃ টাকা পয়সার অবস্থা কি?
মুনা; জ্বি।
উকিল। না মানে আমি প্রচুর টাকা নিয়ে থাকি। না জেনে থাকলে মঞ্জুর বলে দিবে।
বাকের ভাইঃ টাকা পয়সার ব্যাপারটা কন্সিডার করতে হবে স্যার। very poor, very needy।
মুনাঃ চুপ করুন তো বাকের ভাই। কোনো কিছু কনসিডার করতে হবেনা।


(কিছুকথা পর)

উকিলঃ চুরি চামারি কেস আমি নেই না। আমি চোরের উকিল ও না। আপনার মামা যদি কখনও খুন খারাপি করে তাহএল আসবেন।
বাকের ভাইঃ কেসটা আপনাকে নিতেই হবে স্যার।
বদিঃ না বললে হবেনা স্যার। আমি আপনার পায়ে পড়ি। I touch your foot.


বাকের ভাইঃ তোমার নানাজানের অবস্থা তো কেরোসিন।
মুনাঃ কি?
বাকের ভাইঃ ওল্ড মযান। সময় হয়ে এসেছে। কো কো করতেসে।
মুনাঃ এভাবে কথা বলবেন না তো বাকের ভাই।


বদি তার বিয়ের দাওয়াত দিতে মুনাদের বাসায় যায়।

বদিঃ সবাই যাবে। কেউ বাদ নাই। তোমাদের বাসায় যে কুত্তাটা আছে তারো দাওয়াত। তারো জীবন আছে। সাধ আহ্লাদ আছে। তাকে একটা হাড্ডি দিয়ে কোনায় বসায় দিব।

লীনা (শীলা আহমেদ)ঃ বদি ভাই আপনার বউ নাকি খুব সুন্দর?

বদিঃ আছে। সুইট আছে। বকুলের (আফসানা মিমি) থেকেও সুইট। বকুল আবার কিছু মনে করোনা।

সবাই হেসে উঠবে।

বদিঃ হাসতেসো কান? নো লাফিং।

মুনার সাথে বাকের ভাইয়ের শেষ দেখা।

বদি দাড়োয়ান কে দাওয়াত দিতে যায়।

বদিঃ চান মিয়া ভাল আছো? সেদিন মাথা কামায় দেওয়ানের পরে মনে দুঃখ পাইসিলা?
চান মিয়াঃ অল্প পাইসিলাম। বেশি না। গরীব মানুষের দূঃখ তো ভাইজান। বেশিক্ষন থাকেনা। বড়লোক এর দুঃখ হইলে সমস্যা। একেকটা দুঃখ ৩-৪ বছর থাকে।
বদিঃ ট্রুথ। মনে কোন দুঃখ রাখবানা। কারন বিবাহের আগে আমি সবার হাসি মুখ দেখতে চাই। কারন কবি বলেছেন………………… কি বলেছেন মনে আসতেসেনা। যখন মনে আসবে তোমাকে এসে বলে যাব। বিয়াতে আসবা।
চান মিয়াঃ আপনি লোক ভাল ভাইজান। আপনি লোক ভাল।
বদিঃ টাচি ডায়লগ দিবানা। আমি স্যাড হয়ে যাই।


বাকের ভাই জেলে, মুনা দেখতে গিয়েছে

বাকের ভাইঃ আরে মুনা! কি আশ্চর্য! কেমন আছ?
মুনাঃ ভাল আছি।
বাকের ভাইঃ তুমি আসবা চিন্তাই করিনাই। বস।
মুনাঃ কোথায় বসব? মেঝেতে?
বাকের ভাইঃ দাঁড়াও চেয়ার দিতে বলি।সেন্ত্রি।
মুনাঃ লাগবেনা বাকের ভাই।
বাকের ভাইঃ মুনা কেমন আছ।
মুনাঃ ভাল যে আছি একটু আগেইউ বলেছি।
বাকের ভাইঃ তুমি আসায় আমার কিজে ভাল আল্গছে। মাথাটা এলোমেলো হয়ে গেছে। মামুন সাহেব কেমন আছেন?
মুনাঃ আমি আপনার ধুঙ্কর (হুমায়ুন ফরীদী) এর কাছে গিয়েছি। সে বলেছে সে আপনার কেস নিবে। আপনাকে বের করে আনবেন।
বাকের ভাইঃ তাতো আনবেনি। জামিন তো ওর জন্য কিছু না। পানি ভাত।
মুনাঃ একাহ্নে হাজত ঘরে একা একা থাকতে আপনার খারাপ লাগেনা?
বাকের ভাইঃ কি আর করার। তবে ঐ হাওয়ামে উড়তা যায়ে গানটার জন্য মনটা খুব টানে।
মুনাঃ পৃথিবীতে এত গান আছে। ঐ একটা গান এর মধ্যে আপনি কি পেলেন বলেন তো?
বাকের ভাইঃ পৃথিবীতে এত পুরুষ মানুষ আছে। কিন্তু তোমার পছন্দের পুরুষ মানুষ তো একটাই। মামুন সাহেব।
মুনাঃ বাকের ভাই আমি যাই।
বাকের ভাইঃ আরেকটু থাকো। মুনা। ২ মিনিট।
মুনাঃ ২ মিনিটে কি হবে বাকের ভাই?
বাকের ভাইঃ ২ মিনিট কিন্তু কম না বাকের ভাই। ফাসির আসামীর জন্য ২ মিনিট অনেক সময়।

সুরুজ মিয়া কুত্তাওয়ালীকেঃ খারাপ বিশ্বাস করে খারাপে। আমিও খারাপ। আপনিও খারাপ।

মুনাঃ ঝগড়া টগড়া ছু হয়নি বাকের ভাই। মামুন বিয়ে করেছে (বিজরী বরকত উল্লাহ)। আপনার কাছে ছো্ট অনুরোধ। মামুন সম্পর্কে আমাকে কিছু জিজ্ঞেস করবেন না। ওহ! আপনাকে তো আসল কথাই বলা হয়নি। আমাদের বকুলের (আফসানা মিমি) বিয়ে। ১১ তারিখ গায়ে হলুদ।
বাকের ভাইঃ মুনা যাই।
মুনাঃ দাড়ান বাকের ভাই চা খেয়ে যান।
বাকের ভাইঃ মুনা চা খাবনা। আমার মনটা খুব খারাপ হয়েছে।
মুনাঃ জানেন বাকের ভাই। এ পৃথিবীতে কিছু কিছু ,মানুষ শুধু কষ্ট পাওয়ার জন্যই জন্মায়। আমাকে দেখুন। আমি কখনো কারো কোনো ক্ষতি করিনাই। অথচ দেখুন আমি কষ্ট পাচ্ছি। আমার মাঝে মাঝে মনে হয় আমার বাকি জীবনটা কষ্টেই কেটে যাবে। আপনি কাঁদছেন নাকি বাকের ভাই?
বাকের ভাইঃ না মুনা। আমার চোখে কি জানি পড়েছে।
মুনাঃ আপনি একজন চমতকার মানুষ। আমার মাঝে মাঝে মনে হয় আমার বুঝি আপনাকে ভাল্বাসা উচিত ছিল।



বদিঃ খু স্যাড লাগতেসে। বাকের ভাই। বকুলের গায়ে হলুদ। আমাদের যেতে বললনা ক্যান?
বাকের ভাইঃ গায়ে হলুদ মেয়ে ছেলেদের অনুষ্ঠান।
বদিঃ বাকের ভাই গায়ে হলুদ ইংরেজি কি?
বাকের ভাইঃ বডি টারমারিক।

বদি লীনাকে (শীলা আহমেদ) : গান শুনতে চাইলে তোমার ভাবিকে চাইপা ধরবা। গান ছাড়া বডি টারমারিক অনুষ্ঠান জমেনা।

বদিঃ ছন্দা (বদির বউ) খাবার দাও food giving. এ হল মজনু। উনিশ বিশ হইলে ভুড়ি গালায় দেয়।

বদিঃ বাকের ভাই রান্না সব ছন্দা করসে। own hand cooking.

বদি আর বাকের ভাই গরম পানিতে ওয়াশিং করে চা দেওয়ার ওর্ডার দিত।

বাকের ভাইয়ের ফাসির আগের দিন রাতে পুলিশ ইন্সপেক্টর।

পুলিশঃ কিছু খাবেন? পছন্দের কিছু?
বাকের ভাইঃ খুব থান্ডা এক গ্লাস পানি। আর পছন্দের একটা গান ছিল, সেটা খুব শুনতে ইচ্ছা করছে।

(দাড়োয়ান চান মিয়া খুন হন। খুন করে সুরুজ মিয়া কিন্তু বাকের ভাইয়ের ফাসি হয়। বদি মিথ্যা স্বাক্ষী দেয়)

কোথাও কেউ নেই নাটকটির ডাউনলোড লিঙ্ক।
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৫৯
৫৩টি মন্তব্য ৫০টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

গণতন্ত্র আর বাক-স্বাধীনতার আলাপসালাপ

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:২৩


একাত্তর সালে আওয়ামী লীগের লোকজন আর হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা ছিল পাকবাহিনীর প্রধান টার্গেট। যদিও সর্বস্তরের মানুষের ওপর নিপীড়ন অব্যাহত ছিল। গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছিল। মুক্তিযোদ্ধা আর তাদের পরিবারের... ...বাকিটুকু পড়ুন

কাফের কুফফারদের দেশে বাস করা হারাম।

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:১৩

ফেসবুকে বাঙালিদের মধ্যে ইদানিং নতুন এক ফতোয়া চালু হয়েছে, এবং তা হচ্ছে "দাওয়াতের নিয়্যত ছাড়া কাফের কুফফারদের দেশে বাস করা হারাম।"
সমস্যা হচ্ছে বাঙালি ফতোয়া শুনেই লাফাতে শুরু করে, এবং কোন... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধাদের মুমিনী চেহারা ও পোশাক দেখে শান্তি পেলাম

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৫৮



স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে স্টেজে উঠেছেন বত্রিশ মুক্তিযোদ্ধা তাঁদের চব্বিশ জনের দাঁড়ি, টুপি ও পাজামা-পাঞ্জাবী ছিলো। এমন দৃশ্য দেখে আত্মায় খুব শান্তি পেলাম। মনে হলো আমাদের মুক্তিযোদ্ধা আমাদের মুমিনদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৪


মিস ইউনিভার্স একটি আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম। এই প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুন্দরীরা অংশগ্রহণ করলেও কখনোই সৌদি কোন নারী অংশ গ্রহন করেন নি। তবে এবার রেকর্ড ভঙ্গ করলেন সৌদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের দুই টাকার জ্ঞানী বনাম তিনশো মিলিয়নের জ্ঞানী!

লিখেছেন সাহাদাত উদরাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ২:৫৯

বিশ্বের নামীদামী অমুসলিমদের মুসলিম হয়ে যাওয়াটা আমার কাছে তেমন কোন বিষয় মনে হত না বা বলা চলে এদের নিয়ে আমার কোন আগ্রহ ছিল না। কিন্তু আজ অষ্ট্রেলিয়ার বিখ্যাত ডিজাইনার মিঃ... ...বাকিটুকু পড়ুন

×