নির্লজ্জতার সীমা পরিসীমা নেই মনে হয় বি,এন,পি নামক দলের নেত্রী ও দলীয় দালালদের।কি চমৎকার আবদার -উনি জামিনের জন্য আবেদন করতে রাজি আছেন।যদি সরকার নিশ্চয়তা দেয় যে তিনি তার অফিসে ফেরত আসতে পারেন।অর্থাৎ আরো অসংখ্য মানুষকে যেনো উনি হত্যা করতে পারেন।পেট্ট্রল সন্ত্রাসের জননী বেগম খালেদা জিয়া।এর চাইতে নির্দোষ দাবি মনে হয় আর কিছুই নাই।একজন অপরাধীকে তার অপরাধের জন্য সাস্তী না দিয়ে পুরস্কৃত করতে হবে।(যদিও এখনও অপরাধ প্রমাণ হয় নাই)দূর্ণিতীর চাইতে বড় অপরাধ প্রমাণ হয়ে গেছে।উনার আদেশেই সাধারণ মানুষকে জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ছারখার করছে তার লালন পালন করা সন্ত্রাসিরা।তারেক জিয়ার ভাষ্যমতে ছাত্রদল ও শিবির এক মায়ের পেটের সন্তান।সেই সন্তানেদের উপর দায়িত্ব ন্যাস্ত হয়েছে আন্দোলনের নামে মানুষকে আগুনে পুড়িয়ে মারা।ইহা অব্যাহত রাখার জন্য উনাকে সসন্মানে উনার তোরাবোরা গুহায় ফিরে আসতে কোন বাধা দেওয়া যাবেনা।
কোন অধিকারে বি,এন,পি চ্যায়ারপারসন নিরাপত্তা দাবি করেন ? সকলের নিরাপত্তা বিঘ্নিত করে কি, তার কি তা পাওয়া উচিত !প্রতিদিন সাধারণ মানুষকে পেট্ট্রল বোমার ভয়ে জিবনটা হাতে নিয়ে জিবিকার জন্য বের হোতে হয়।অথচ কি অদ্ভুদ উনি এসি রুমে বসে আধুনিক আন্দোলনের কি খেলাই না দেখাইতেছেন।বাংলাদেশের ইতিহাসে নব আন্দোলনের সূচনা করেছেন তথাকথিত দেশনেত্রী।প্রচার মাধ্যমের বদৌলতে সেই আন্দোলন আবার নাকি সফলও হয়ে যাচ্ছে।সফলই যদি হবে তাহোলে সরকারকে কাউন্ট করার দরকার কি।উনি নিজেই বীরদর্পে ফিরে আসুন উনার তোরাবোরা হেডকোয়ার্টারে।খালেদা জিয়া মনে হয় ভুলে গেছেন উনি এখন বিরোধী দলিয় নেত্রীও না।বর্তমান খালেদা জিয়া বাংলাদেশের আর দশটা রাজনৈতিক দলের প্রধানের মতই একজন সাধারণ নাগরিক।উনাকে যথেষ্ট সণ্মান দেখিয়ে এখনো গ্রেফতার করে আদালতে হাজির করা হোচ্ছেনা।যা সর্ব সাধারণের জন্য করা হয় সচারাচর।এমনকি তার অফিসে তল্লাসির আদেশ থাকার পরও যথাযথ ব্যাবস্থা গ্রহণ করা হোচ্ছেনা।যা খুবই দুঃখজনক।যে নেত্রী প্রতিদিনের সহিংসতার জন্য প্রত্যক্ষ ভাবে দায়ি তাকে এতটা ছাড় দিয়ে সরকারও হত্যার দ্বায় থেকে মুক্ত নয়।তার বিরুদ্ধে সঠিক ব্যাবস্থা নিতে ১দিন দেড়ি করার অর্থ আরো কিছু মানুষকে পুড়িয়ে মারা।আশা করি সরকারের বোধদ্বয় ঘটবে ,এবং যথাযথ ব্যাবস্থা গ্রহন করে সাধারণ মানুষকে রক্ষা করবেন।
খন্দকার মাহাবুব হোসেন আপনাদের নেত্রীর নিরাপত্তা আপনারাই গ্রহণ করুন।সরকারের কাছে কোন কিছু দাবি করার বিন্দুমাত্র নৈতিক অধিকার আপনাদের নেই।পরাজিত দল কোন কিছু দাবি করার অধিকার রাখে কি ?বি,এন,পি-র এখন উচিত ২০১৯ সালের নির্বাচনের কথা ভেবে রাজনীতি করা।এমন কোন হঠকারি সিদ্ধান্ত বা রাজনীতি করা উচিত নয়,যাতে তাদের অস্তিত্য হুমকির মুখে পড়ে।বাংলাদেশের মানুষ সিদ্ধান্ত নিতে ভুল করেনা।মুসলিম লীগের মত দলকেও রাজনীতি থেকে মুছে ফেলেছে।আওয়ামি লীগও যদি সেি ভুল করে তারও নিস্তার নেই।কাজেই সব কিছু জেনে বুঝেই করা উচিত।জীদ করে আর যাই হোক রাজনীতি হয়না।নির্লজ্জতার সীমা পরিসীমা নেই মনে হয় বি,এন,পি নামক দলের নেত্রী ও দলীয় দালালদের।কি চমৎকার আবদার -উনি জামিনের জন্য আবেদন করতে রাজি আছেন।যদি সরকার নিশ্চয়তা দেয় যে তিনি তার অফিসে ফেরত আসতে পারেন।অর্থাৎ আরো অসংখ্য মানুষকে যেনো উনি হত্যা করতে পারেন।পেট্ট্রল সন্ত্রাসের জননী বেগম খালেদা জিয়া।এর চাইতে নির্দোষ দাবি মনে হয় আর কিছুই নাই।একজন অপরাধীকে তার অপরাধের জন্য সাস্তী না দিয়ে পুরস্কৃত করতে হবে।(যদিও এখনও অপরাধ প্রমাণ হয় নাই)দূর্ণিতীর চাইতে বড় অপরাধ প্রমাণ হয়ে গেছে।উনার আদেশেই সাধারণ মানুষকে জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ছারখার করছে তার লালন পালন করা সন্ত্রাসিরা।তারেক জিয়ার ভাষ্যমতে ছাত্রদল ও শিবির এক মায়ের পেটের সন্তান।সেই সন্তানেদের উপর দায়িত্ব ন্যাস্ত হয়েছে আন্দোলনের নামে মানুষকে আগুনে পুড়িয়ে মারা।ইহা অব্যাহত রাখার জন্য উনাকে সসন্মানে উনার তোরাবোরা গুহায় ফিরে আসতে কোন বাধা দেওয়া যাবেনা।
কোন অধিকারে বি,এন,পি চ্যায়ারপারসন নিরাপত্তা দাবি করেন ? সকলের নিরাপত্তা বিঘ্নিত করে কি, তার কি তা পাওয়া উচিত !প্রতিদিন সাধারণ মানুষকে পেট্ট্রল বোমার ভয়ে জিবনটা হাতে নিয়ে জিবিকার জন্য বের হোতে হয়।অথচ কি অদ্ভুদ উনি এসি রুমে বসে আধুনিক আন্দোলনের কি খেলাই না দেখাইতেছেন।বাংলাদেশের ইতিহাসে নব আন্দোলনের সূচনা করেছেন তথাকথিত দেশনেত্রী।প্রচার মাধ্যমের বদৌলতে সেই আন্দোলন আবার নাকি সফলও হয়ে যাচ্ছে।সফলই যদি হবে তাহোলে সরকারকে কাউন্ট করার দরকার কি।উনি নিজেই বীরদর্পে ফিরে আসুন উনার তোরাবোরা হেডকোয়ার্টারে।খালেদা জিয়া মনে হয় ভুলে গেছেন উনি এখন বিরোধী দলিয় নেত্রীও না।বর্তমান খালেদা জিয়া বাংলাদেশের আর দশটা রাজনৈতিক দলের প্রধানের মতই একজন সাধারণ নাগরিক।উনাকে যথেষ্ট সণ্মান দেখিয়ে এখনো গ্রেফতার করে আদালতে হাজির করা হোচ্ছেনা।যা সর্ব সাধারণের জন্য করা হয় সচারাচর।এমনকি তার অফিসে তল্লাসির আদেশ থাকার পরও যথাযথ ব্যাবস্থা গ্রহণ করা হোচ্ছেনা।যা খুবই দুঃখজনক।যে নেত্রী প্রতিদিনের সহিংসতার জন্য প্রত্যক্ষ ভাবে দায়ি তাকে এতটা ছাড় দিয়ে সরকারও হত্যার দ্বায় থেকে মুক্ত নয়।তার বিরুদ্ধে সঠিক ব্যাবস্থা নিতে ১দিন দেড়ি করার অর্থ আরো কিছু মানুষকে পুড়িয়ে মারা।আশা করি সরকারের বোধদ্বয় ঘটবে ,এবং যথাযথ ব্যাবস্থা গ্রহন করে সাধারণ মানুষকে রক্ষা করবেন।
খন্দকার মাহাবুব হোসেন আপনাদের নেত্রীর নিরাপত্তা আপনারাই গ্রহণ করুন।সরকারের কাছে কোন কিছু দাবি করার বিন্দুমাত্র নৈতিক অধিকার আপনাদের নেই।পরাজিত দল কোন কিছু দাবি করার অধিকার রাখে কি ?বি,এন,পি-র এখন উচিত ২০১৯ সালের নির্বাচনের কথা ভেবে রাজনীতি করা।এমন কোন হঠকারি সিদ্ধান্ত বা রাজনীতি করা উচিত নয়,যাতে তাদের অস্তিত্য হুমকির মুখে পড়ে।বাংলাদেশের মানুষ সিদ্ধান্ত নিতে ভুল করেনা।মুসলিম লীগের মত দলকেও রাজনীতি থেকে মুছে ফেলেছে।আওয়ামি লীগও যদি সেি ভুল করে তারও নিস্তার নেই।কাজেই সব কিছু জেনে বুঝেই করা উচিত।জীদ করে আর যাই হোক রাজনীতি হয়না।
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ সকাল ৮:৪৮