কি লিখবো ,কেনো লিখবো -কার কাছেইবা লিখে এর প্রতিকার পাবো।শিক্ষকই যখন আরেক শিক্ষককে অপদস্ত করার জন্য ছাত্রদের নিয়ে মেতে উঠে নোংরামিতে।এটা কি আমাদের সমাজের সম্পূর্ণ প্রতিচ্ছবি নয়!কতটা অবক্ষয় ঘটলে এটা আমাদের প্রতিদিনের চিত্র হিসেবে প্রতিয়মান হয়।ছাত্রলীগ নামধারি কু শিক্ষায় শিক্ষিতরা কোন সাহসে জয় বাংলা ও জয় বঙ্গবন্ধুর নামে শ্লোগান দিয়ে হালাল করতে চায় তাদের কুকির্তিকে।
জাফর ইকবাল স্যার যথার্থই উপলব্দি করতে পেরেছেন এরা যদি তাদের ছাত্র হয়ে থাকে ,তাহোলে শিক্ষকদেরই উচিত গলায় ফাস নেওয়া।যে ছাত্র নামধারি গুন্ডা-পান্ডারা আজ তাদেরই শিক্ষকদের গায়ে হাত দিতেছে ।তারা যে আগামিতে তার নিজের মা বাপের গায়ে হাত তুলবেনা তার কি কোন বিশ্বাস আছে।এরপর আসবে সেই রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দের পালা।তাই এদের ব্যাপারে কঠিন সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য আর একটি মুহূর্তও নষ্ট করা উচিত নয়।
বাংলাদেশের কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেই এদেরকে ছাত্র হিসেবে গ্রহণ করার সুযোগ নেই।এই ছাত্র নামধারি গুন্ডা-পান্ডাদের যথার্থ সাস্তি দিয়ে
বহিস্কার করা হোক চিরতরে।যে ভিসি এই ঘটণার জন্য দায়ি তার ব্যাপারেও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হবে এখনি।দুর্বল নিতীর একজন শিক্ষক কি করে একটি প্রতিষ্ঠানের প্রধান নিযুক্ত হয় !
দলমতের উর্ধে উঠে এখনি সবার প্রতিবাদে সোচ্চার হওয়া উচিত।সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের উচিত এর বিরুদ্ধে একতাবদ্ধ হয়ে প্রতিবাদ করা।কারন আজকের ছাত্ররাই আগামি দিনের শিক্ষক।ভবিষ্যত প্রজন্মের মা-বাবাও এরাই।আগামি দিনের দেশ পরিচালনার ভারও বইতে হবে আজকের ছাত্র ও তরুন সমাজকেই।আমাদের নিজেদের স্বার্থেই এই অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাড়াতে হবে।শিক্ষা ছাড়া কোন জাতিই নিজেকে বিনির্মান করতে পারবেনা।শিক্ষা ছাড়া জাতি মেরুদন্ড ছাড়া মানুষের সমতুল্য।
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৯:১৫