নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নতুন কিছু ভাবতে পছন্দ করি। নিজকে আরো জানতে চাই। শিখতে চাই মানুষের মন।

রাসেল রুশো

রাসেল রুশো › বিস্তারিত পোস্টঃ

অ্যাটেনশন ইকোনমি (Attention Economy) এবং এডভান্সড ব্র্যান্ডিং

৩০ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ২:৩৮

বর্তমান যুগ হল তথ্যপ্রযুক্তির যুগ।এখন ইন্টারনেটের বদৌলতে যেকোনো তথ্য মুহূর্তের মধ্যে খুঁজে বের করা সম্ভব। কিন্তু এক‌ই সাথে ইন্টারনেটে তথ্যাধিক্যের ফলে আপনার পণ্য বা তথ্যটি হারিয়ে যেতে পারে।এর মূল কারণ মানুষের মনোযোগের সীমাবদ্ধতা। আর এ থেকেই জন্ম অ্যাটেনশন ইকোনমির।

তথ্য ব্যবস্থাপনার একটি নতুন ক্ষেত্র হল অ্যাটেনশন ইকোনমি। এতে মানুষের মনোযোগকে একটি দুর্লভ পণ্য হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।তথ্য ব্যবস্থাপনার বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে এ থিওরি ব্যবহার করা হয়। এ থিওরিতে মানুষের মনোযোগ আকর্ষণের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য সংক্ষেপে আকর্ষণীয়ভাবে পূর্বেই উপস্হাপন করা হয়। ওয়েবসাইট ডিজাইনের ক্ষেত্রে এই থিওরীর দিকে বিশেষ লক্ষ্য রাখা হয়।

উদাহরণ স্বরূপ বলা যায়, আপনি একটি পণ্য সম্পর্কে জানতে চান।ইন্টারনেটে এ সংক্রান্ত অনেক সার্চ রেজাল্ট আপনি পাবেন। কিন্তু আপনি কি সব সার্চ রেজাল্ট মনোযোগ সহকারে পড়বেন? না, সাধারণত আমরা তা করি না। বরং যে লেখাটি স্বল্প কথায় আমাদের কাছে তথ্যবহুল মনে হয় বা আমাদের আগ্রহ জাগিয়ে তুলতে সক্ষম হয় সেই লেখাটিই আমরা গ্রহণ করি। আর এই স্বল্প সময়ে মানুষকে আকর্ষণের জন্য যে তত্ত্ব ব্যবহার করা হয় তাই অ্যাটেনশন ইকোনমি।

হারবার্ট এ. সিমন প্রথম ১৯৯৬ সালে তথ্য আধিক্যের ধারণা দেন। পরবর্তীতে থমাস এইচ. ডেভেনপোর্ট এবং মাইকেল এইচ. গোল্ডহাবের তার এই তত্ত্ব থেকে অ্যাটেনশন ইকোনমি টার্ম তৈরি করেন।বর্তমানে প্রতিষ্ঠানগুলো এ থিওরীর ব্যবহার ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি করছে।
(সংগ্রহীত)

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২১ সকাল ৮:৩১

শেরজা তপন বলেছেন: ভাল তথ্য- তবে আরেকটু ডিটেল হলে ভাল হত!

২| ০৫ ই মে, ২০২১ রাত ১২:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: পড়লাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.