নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাইবার অভিযাত্রী

যাদের হাতে দলীল প্রমাণ কম তারা গালি দেয় বেশি

সাইবার অভিযত্রী

সাইবার অভিযত্রী › বিস্তারিত পোস্টঃ

মূমূর্ষ মাউন্টেনিয়ারিং !

২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৩৩

গাইডরা কোমরে দড়ি বেধে নিয়ে চলছে! উপরে যান, নীচে যান একই তরীকায় ! আগে আগে যাচ্ছে কুলির দল, তাবু -চুলা, দড়ি ডেকচি সব নিয়ে । ঘাটিতে ঘাটিতে, পথে ঘাটে দম নেবার জন্য অক্সিজেন সিলিন্ডার, দিনের পর দিন আই সি ইউ তে বন্দী থাকা মূমূর্ষ রোগীর মত নল লাগিয়ে অক্সিজেন টানা !



টানতে টানতে সামিট পুষের আগেই বরাদ্দের বোতল ফুরিয়া ফেলা ! কি অভিনব মাউন্টেনিয়ারিং !



স্পন্সরদের কোটি কোটি টাকা আর মিডিয়া সিন্ডিকেটের কব্জায় বাংলার " বিশ্ব জয়" , জয় বাংলা!



সব কিছু সামলে পর্বতের পাদেদেশ যেতে যেতে আর এক্লেমেটাইজেশনের ওয়াক্ত থাকেনা, আর তার কাফফারা জীবনের বিনময়ে !



কিছু ফটোশপের ছবি, দামী দামী সার্টিফিকেট, আর প্যাচ লেগে গেলে আদালতে মোকাদ্দামা! টিভি চ্যানেলের নতুন বানিজ্য টক মিষ্টি শো !



মাঝে মাঝে মনে হয় কি যেন একটা বিষয়ে আমরা যেনো চ্যাম্পিয়ান ?



মন্তব্য ১২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৫৪

ঢাকাবাসী বলেছেন: করাপশনে ৫ বারের ওয়ার্লড চ্যাম্পিয়ন। এখনো চ্যাম্পিয়নের কাছেই আছি থাকবো!

২| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৫৪

ঢাকাবাসী বলেছেন: করাপশনে ৫ বারের ওয়ার্লড চ্যাম্পিয়ন। এখনো চ্যাম্পিয়নের কাছেই আছি থাকবো!

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:২১

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: হুম

৩| ১০ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৫

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: সাহষী মাউন্টেনিয়ারিং :



নামঃ মাউন্ট কানামো

রেঞ্জঃ হিমালয় ( ঝান্সকার বেল্ট)

উচ্চতাঃ ৫৯৭৭ মিটার (১৯,৬১০ফিট)

কো-অর্ডিনেটসঃ ৩২°২২'৭.৫২"N

৭৮° ৫'৩৫.৯০"E

লোকেশনঃ কিবের, স্পিত্‌ হিমাচল প্রদেশ, ইন্ডিয়া।

ডিভাইসঃ জারমিন ই-ট্রেক্স ২০

একটিভিটি টাইপঃ ট্রেকিং

এক্সপিডিশনঃ প্রজেক্ট হোয়াইট লেডি

১০ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৭

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: সালেহীনের একটা ট্রিপ রিপোর্ট থেকে :

Click This Link

৪| ১০ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৬

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: কাযা থেকে স্পিতির ছোট একটা গ্রাম কিবেরের দিকে যাওয়ার পথে ধূসর পাহাড়ের ফাঁক দিকে উঁকি দেয়া তুষারে ঢাকা মাউন্ট কানামোর দিকে চোখ আটকে যায়। স্পিতিয়ান ভাষায় কানামো অর্থ হচ্ছে “শুভ্র নারী”। ৫৯৭৭ মিটার (১৯,৭০০ ফিট) উচ্চতার এই জায়ান্ট পিকটি হিমালয়ের ঝান্সকার মাউন্টেন রেঞ্জের ঠিক মাঝামাঝি অবস্থিত। ঝান্সকার মাউন্টেন রেঞ্জ লাদাখের মেরুদন্ডের মত ইন্দুস নদীর দক্ষিন থেকে শুরু হয়ে লামায়ারু রিজ দিয়ে ঝান্সকারে গিয়ে মিশেছে। এখানেই এই রেঞ্জ হিমালয়ের মূল বেল্ট থেকে আলাদা হয়ে একটি সমান্তরাল বেল্ট হয়ে পূর্ব দিকে ঝান্সকার ভ্যালি, হিমাচল প্রদেশের লাহুল-স্পিতি হয়ে আরও পূবে উত্তারখান্ডের পশ্চিমে গিয়ে মিশেছে।

প্রায় ৬০০০মিটার উচ্চতার ‘মাউন্ট কানামো’ স্পিতির সর্বোচ্চ ট্রেকিং পিক। এর জন্য মাউন্টেনিয়ারিং বা ক্লাইম্বিং এর উপর কোন ধরনের ট্রেনিং এর প্রয়োজন নেই। উচ্চতা আর প্রচন্ড ঠান্ডা আবহাওয়ার সাথে খাপ খাইয়ে নিতে পারলেই এই পিক সামিট করা সম্ভব। শরীরকে ভালমত এক্লিমাটাইজ করে, বেইজ ক্যাম্পে একরাত ক্যাম্পিং করে, পরদিন কানামোর পাথুরে রিজ ধরে সামিটে পৌঁছানোর পর পৃথিবীর যেই ৩৬০ ডিগ্রি ভিউ দেখতে পাবেন তার কোন তূলনা হয়না। একদিকে লাদাখ, একদিকে স্পিতি ভ্যালি, দুটা সবুজ জ্বলজ্বলে চোখের মত লেক আর সারপ্রাইজ হিসেবে থাকবে ওয়েস্ট তিবেতিয়ান প্ল্যাটু । সামিট থেকে দেখা যাবে স্পিতির পর্বত শুভ্র দেবী চো চো কাংনেল্ডা (৬৩০৩মিটার) এর নিষিদ্ধ রুপ।







কানামোই কেন?

[এক] প্রথমেই এর অপূর্ব সুন্দর আর ইউনিক লোকেশনের জন্য। তিব্বত আর লাদাখের ফ্রোজেন ডেজার্ট্, তিবেতিয়ান সংস্কৃতি, বিশেষ ভাবে তৈরী তাদের মাটির রঙিন ঘর , স্নো লেপার্ড, ওয়াইল্ড হিমালায়ান আইবেক্স, নানান কারুকার্যময় বৌদ্ধ মন্দির, চারিদিকে ওম মানে পাদ্মে হাম এর গুঞ্জিত মন্ত্রধ্বনি আর রংবেরং এর প্রেয়ার ফ্ল্যাগ যাদের আকর্ষন করে, তিব্বত আর ইন্ডিয়ার বাফার জোন হিসেবে স্পিতির রুক্ষ ল্যান্ডস্কেপ তাদের মুগ্ধ করবেই।

[দুই] কানামোর নন-টেকনিক্যালিটি। গুগল আর্থে এর রুট বিশ্লেষন করে আমার মনে হয়েছিল উচ্চতা বেশী হলেও আমার মত এমেচার এর পক্ষে এ্টা সামিট করা সম্ভব। আইস এক্স, ক্র্যাম্পন, প্যারাকর্ড জাতীয় টেকনিক্যাল গিয়ার্স এর কোন প্রয়োজন নাই।

[তিন] এটা ইন্ডিয়ান হিমালায়ান অর্গানাইজেসনের কোন লিস্টেড পিক না। এর অর্থ হচ্ছে কানামো সামিটের জন্য কোন ধরনের পারমিট বা ফি এর কোন ব্যাপার নেই।

[চার] গাইড, পোর্টার, খচ্চর এর কোন দরকার নেই।

সব মিলিয়ে কম খরচে ৫৯০০+ মিটার উচ্চতায় অক্সিজেনের অভাবে কেমন লাগে তা উপভোগ করার জন্য আমার মতে এটা পারফেক্ট চয়েজ ।





রুট ডিটেইলঃ

ইন্ডিয়ার এক প্রত্যন্ত গ্রাম কিবের থেকে ১১ কিলোমিটার উত্তরে মাউন্ট কানামো একটা মুকুট এর মত। সবচেয়ে সহজ আর ব্যবহৃত রুট এই গ্রাম থেকেই শুরু হয়। কানামোর বেইজ ক্যাম্প কিবের থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে কিবের ন্যাশনাল স্যাংচুয়ারীর মধ্যে পরেছে। ভাগ্য ভালো থাকলে স্নো লেপার্ড না হলেও ওয়াইল্ড হিমালায় আইবেক্স এর পাল যখন তখন সামনে পরে যেতে পারে।

যাওয়ার উপায়ঃ

কিবের যাওয়ার জন্য স্পিতির ডিভিশনাল হেডকোয়ার্টার ‘কাযা’ হয়ে যেতে হবে। দুইভাবে আপনি কাযা যেতে পারেন।

[এক] ভায়া মানালি রুটঃ ২০১ কিলোমিটার

মানালি- রোথাং পাস- বাতাল- লোসার- আনসা-কাযা

মানালি থেকে হিমাচল রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটির সরকারী বাস প্রতিদিন ভোর ৫টায় কাযার উদ্দ্যেশ্যে যায়। কম খরচে যাতে চাইলে এটাই একমাত্র উপায়। খরচ কম ব্লে এই বাসে অনেক ভিড় হয়, তাই একদিন আগে থেকে সিট রিজার্ভেশন দিয়ে রাখতে হয়। বাসে করে এই রুটে যাওয়া টা অনেকের কাছেই কষ্টকর মনে হতে পারে। এমন হাই অল্টিটিউডে লক্কর ঝক্কর ঝাঁকুনিতে সুস্থ মানুষ ও বমি করে ভাসিয়ে দিতে পারে।

একটু আরাম করে যেত চাইলে টাটা সুমো বা এই জাতীয় ফোর হুইলার গুলোতে শেয়ারে যেতে পারেন। খরচ একটু বেশী হলেও তুলনামূলক জার্নিটা আরাম দায়ক হবে।

অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহ থেকেই হাই পাস গুলোতে বরফ পরায় এই রুটে বাস চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। তবে আবহাওয়া ভালো থাকলে আপনি শেয়ার্ড ট্যাক্সি পেয়ে যাবেন।


কাযা থেকে প্রতিদিন বিকালে কিবের এর উদ্দেশ্যে সরকারী বাস ছেড়ে যায়।

৫| ১০ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৭

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন:

ক্যাম্পিংঃ

হাই অল্টিটিউডে অভিজ্ঞ অনেকেই হয়ত মাঝরাতে রওনা দিয়ে একদিনের মধ্যেই মাউন্ট কানামো সামিট করে আবার সেদিনই কিবের ফিরে আসতে পারবেন। কিন্তু, আমার মতে কানামো বেইজ ক্যাম্পে একরাত ক্যাম্পিং করাই উচিৎ শুধুমাত্র লোকালয় থেকে দূরে এমন রুক্ষ আর নির্জন জায়গায় প্রচন্ড ঠান্ডা আর ঝড়ো বাতাসের মত প্রতিকূল পরিবেশে একরাত ক্যাম্পিং করার অভিজ্ঞতা টুকুর জন্য। এই অভিজ্ঞতা আপনার পরবর্তী আরও কঠিন সামিটের জন্য আপনাকে প্রস্তুত করবে।

পুরো অঞ্চলটা যেহেতু ওয়াইল্ড লাইফ স্যাংচুয়ারির ভিতরে পরেছে তাই আগুন জ্বালানোর জন্য নির্দিষ্ট জায়গাতেই সীমাবদ্ধ থাকতে হবে। বেইজ ক্যাম্প যাবার পথে কানামো লেক এর পাশে আপনার ক্যাম্প করার ইচ্ছা টা কষ্ট করে হলেও দমন করতে হবে।

আর কিছু হোক না হোক বেইজ ক্যাম্পের রাতের আকাশ আপনাকে জিবনের অন্যতম একটা শ্রেষ্ঠ রাত উপহার দিবেই দিবে।

৬| ১০ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৮

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: সামিট পুশঃ

আমার ইচ্ছা ছিল রাত ২টার দিকে সামিট পুশ করে সূর্য উঠার আগেই সামিটে পৌঁছে যাওয়ার। কিন্তু বাইরের প্রচন্ড বাতাস আর অমানুষিক ঠান্ডায় বের হওয়ার সাহস কিছুতেই করতে পারি নাই। তবে সামিট থেকে সূর্যোদয় দেখার অভিজ্ঞতা টা কেমন হবে ভাবলেই গায়ে কাঁটা দিয়ে উঠে। ইনশাল্লাহ, নেক্সট টাইম...

বেইজ ক্যাম্প থেকে সরাসরি কানামোর সামিট দেখা যায় না। এর জন্য বেশ কয়েক টা ছোট ছোট পাহাড়ের রিজ ( সিলেট অঞ্চলের টিলার মত অনেকটা) ধাপে ধাপে পার হতে হবে। ৫২০০মিটার থেকে কানামোর একটা সুন্দর ভিউ দেয়া যায়। এই অঞ্চলের টেরেইন গুলো নুড়ি পাথর দিয়ে ভর্তি। ট্রেকিং এর সময় তাই একটু কষ্ট হয়। একটা স্টেপ দিলে ঝুর ঝুর করে নুড়ি পাথর খসে যায়। তাই অনেক সময়ই আসবে একটা স্টেপ দিলে আপনি দুই স্টেপ নীচে নেমে যাবেন। তখন একটু ধৈর্য্য নিয়ে ট্রেক করে যেতে হবে। এই পর্যন্ত ট্রেইলে আপনি বরফের দেখা পাবেন না। ৫৪০০মিটার এর পর থেকেই বরফের ছোট ছোট বিচ্ছিন্ন প্যাচ পুরো পাহাড় ছেয়ে রাখবে।

৫৫০০মিটার এর বর্ডার পার করলেই আপনি অক্সিজেনের অভাব টের পাবেন। আপনার শরীর যদি ভালমত এক্লিমাটাইজ না করা থাকে তাহলে খুব কঠিন সমস্যা হতে পারে। মাথা হালকা হয়ে যাবে, দুটো কান বন্ধ হয়ে ভোঁ ভোঁ শব্ধ করবে, কান বন্ধ হয়ে গেলেই আপনার শরীর প্রয়োজনীয় ভারসাম্য হারিয়ে ফেলবে। শুরু হবে প্রচন্ড মাথা ব্যাথা আর পেটে ভয়াবহ রকমের ক্র্যাম্প করে বমি।

এখান থেকে আর একটা জিনিস শুরু হয় সেটা হচ্ছে প্রচন্ড ঠান্ডা বাতাস। মনে হবে আপনার শরীরের একদিক দিকে ঢুকে বাতাস আরেক দিক দিয়ে বের হয়ে যাচ্ছে। এমন ঝড়ো বাতাসে দিক আর তাল ঠিক রেখে ট্রেক করা টাই চ্যালেঞ্জ।

কেউ যদি এমন উচ্চতার জন্য ভালভাবে এক্লিমাটাইজড হয় আর সে যদি এমন ঠান্ডা আর বাতাস সহ্য করতে পারে তাহলেই সামিটে পৌঁছানো সম্ভব।

সামিটের শেষ চড়াই টা খুব মর্মান্তিক রকমের। এখানে প্রায় অর্দ্ধেক হাঁটু সমান বরফ থাকে। পা ফেললেই পা দেবে যায়। অনেকটা বর্ষাকালে গয়ালের ট্রেইল দিয়ে হাঁটলে যেমন লাগে। আর এমন অল্টিটিউডে এত পা টেনে টেনে বের করে ট্রেক করতে খুব কষ্ট হয়। উপরের পবিত্র স্তুপার রঙিন প্রেয়ার ফ্ল্যাগ গুলো আপনাকে হাতছানি দিয়ে ততক্ষনে ডাকাডাকি শুরু করে দিবে। এই সময় টা ক্রিটিক্যাল কারন তখন আপনি অলমোস্ট ৫৮০০মিটারে পৌঁছে গেছেন। অক্সিজেনের অভাবে এক কদম পা ফেলতেও তখন অনেক কষ্ট হবে। সেই সময় আপনার শারীরিক এর চাইতে মানসিক শক্তিটাই বেশী কাজে দিবে।

৭| ১০ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৮

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: গিয়ার লিষ্টঃ

[১] একটা ভালো আরমদায়ক ব্যাকপ্যাক ( ৫৫লিটার+)

[২] একটা আরামদায়ক ডে প্যাক (২৫লিটার) সামিট পুশ এর জন্য

[৩] ভালমানের হাই ট্র্যাকশন ট্রেকিং বুট। বরফের উপর দিয়ে হাঁটতে হবে, তাই ওয়াটার প্রুফ আর ব্রেথিবল হলে ভাল হয়।

[৪] ফোর সিজন টেন্ট। প্রচন্ড বাতাস থেকে টেন্ট বাঁচানোর জন্য এক্সট্রা পেগ সাথে রাখলে ভালো।

[৫] ট্রেকিং পোল।

[৬] পোলারাইজড সান গ্লাস

[৭] স্লিপিং ম্যাট

[৮] স্লিপিং ব্যাগ (-২০)

[৯] হেড ল্যাম্প

[১০] কেরোসিন তেল

[১১] মাল্টি টুলস

[১২] ক্যামেরা

[১৩] ন্যাভিগেশনাল ম্যাপ/ জিপিএস





উপযুক্ত পোশাকঃ

[১] উপরে ৬ লেয়ার নিচে দুই/তিন লেয়ার এটাই বেসিক রুল।

নীচে টেট্রনের ফুলহাতা স্পোর্টস ইনার পরলে সুবিধা হবে। সুতি টি-শার্ট সহজে ঘেমে যায় আর শুকাতে চায় না। আর এমন তাপমাত্রায় ভেজা কাপড়ে ট্রেক করা মানে শেষ হয়ে যাওয়া। ইনারের উপর সুতি টি-শার্টের লেয়ার, তার উপর একটা ফুলহাতা সোয়েটার, তার উপর ফ্লিসের জ্যাকেট, তার উপর ভালোমানের উইন্ড চিটার, আর দরকারের সময় ডাউনের জ্যাকেট।

[২] হাত-পায়ের জন্য উলের মোজা দুই জোড়া

[৩] মাংঙ্কি ক্যাপ

[৪] ব্যানডানা, ব্যালাকাভা, ক্যাপ

[৫] মাফলার

[৬] লোয়ার ইনার

[৭] দুটা ট্রাউজার



এক্লিমাটাইজেশনঃ

৫৯৭৭ মিটার উচ্চতার একটা পিক সামিটের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন অংশ হচ্ছে এই এক্লিমাটাইজেশন। পরপর দু’বার আমার দুইজন বন্ধুকে একিউট মাউন্টেনিয়ারিং সিকনেস এর জন্য বেইজ ক্যাম্প থেকে ফেরত চলে আসতে হয়েছে। আপাত নিরীহ দেখতে এই পিক এর ও মানুষ মারার রেকর্ড আছে। ২০০৯ সালে ২জন ট্রেকার এর কানামো বেইজ ক্যাম্পে মর্মান্তিক মৃত্যু হয়। তাই হেলাফেলা করলে জীবন ও চলে যেতে পারে। তাই হঠকারীতা করে তরতর করে উঠে যাবেন না। আগে নিজেকে তৈরী করে নিন। প্রকৃতি আর পরিবেশের সাথে নিজেকে খাপ খাইয়ে নেয়ার মত প্রয়োজনীয় সময় দিন। হাতে যথেষ্ঠ সময় নিয়ে যান। এক্লিমাটাইজেশনের জন্য দরকার পরলে আরও অতিরিক্ত দুইদিন থাকুন। হাইট গেইন করে আবার নীচে নেমে রাত কাটান। তাহলেই আর সমস্যা হবে না।

গিয়ার লিষ্টঃ

[১] একটা ভালো আরমদায়ক ব্যাকপ্যাক ( ৫৫লিটার+)

[২] একটা আরামদায়ক ডে প্যাক (২৫লিটার) সামিট পুশ এর জন্য

[৩] ভালমানের হাই ট্র্যাকশন ট্রেকিং বুট। বরফের উপর দিয়ে হাঁটতে হবে, তাই ওয়াটার প্রুফ আর ব্রেথিবল হলে ভাল হয়।

[৪] ফোর সিজন টেন্ট। প্রচন্ড বাতাস থেকে টেন্ট বাঁচানোর জন্য এক্সট্রা পেগ সাথে রাখলে ভালো।

[৫] ট্রেকিং পোল।

[৬] পোলারাইজড সান গ্লাস

[৭] স্লিপিং ম্যাট

[৮] স্লিপিং ব্যাগ (-২০)

[৯] হেড ল্যাম্প

[১০] কেরোসিন তেল

[১১] মাল্টি টুলস

[১২] ক্যামেরা

[১৩] ন্যাভিগেশনাল ম্যাপ/ জিপিএস





উপযুক্ত পোশাকঃ

[১] উপরে ৬ লেয়ার নিচে দুই/তিন লেয়ার এটাই বেসিক রুল।

নীচে টেট্রনের ফুলহাতা স্পোর্টস ইনার পরলে সুবিধা হবে। সুতি টি-শার্ট সহজে ঘেমে যায় আর শুকাতে চায় না। আর এমন তাপমাত্রায় ভেজা কাপড়ে ট্রেক করা মানে শেষ হয়ে যাওয়া। ইনারের উপর সুতি টি-শার্টের লেয়ার, তার উপর একটা ফুলহাতা সোয়েটার, তার উপর ফ্লিসের জ্যাকেট, তার উপর ভালোমানের উইন্ড চিটার, আর দরকারের সময় ডাউনের জ্যাকেট।

[২] হাত-পায়ের জন্য উলের মোজা দুই জোড়া

[৩] মাংঙ্কি ক্যাপ

[৪] ব্যানডানা, ব্যালাকাভা, ক্যাপ

[৫] মাফলার

[৬] লোয়ার ইনার

[৭] দুটা ট্রাউজার



এক্লিমাটাইজেশনঃ

৫৯৭৭ মিটার উচ্চতার একটা পিক সামিটের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন অংশ হচ্ছে এই এক্লিমাটাইজেশন। পরপর দু’বার আমার দুইজন বন্ধুকে একিউট মাউন্টেনিয়ারিং সিকনেস এর জন্য বেইজ ক্যাম্প থেকে ফেরত চলে আসতে হয়েছে। আপাত নিরীহ দেখতে এই পিক এর ও মানুষ মারার রেকর্ড আছে। ২০০৯ সালে ২জন ট্রেকার এর কানামো বেইজ ক্যাম্পে মর্মান্তিক মৃত্যু হয়। তাই হেলাফেলা করলে জীবন ও চলে যেতে পারে। তাই হঠকারীতা করে তরতর করে উঠে যাবেন না। আগে নিজেকে তৈরী করে নিন। প্রকৃতি আর পরিবেশের সাথে নিজেকে খাপ খাইয়ে নেয়ার মত প্রয়োজনীয় সময় দিন। হাতে যথেষ্ঠ সময় নিয়ে যান। এক্লিমাটাইজেশনের জন্য দরকার পরলে আরও অতিরিক্ত দুইদিন থাকুন। হাইট গেইন করে আবার নীচে নেমে রাত কাটান। তাহলেই আর সমস্যা হবে না।

৮| ১০ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৯

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: ডিন তোডরখ িন্তব্য িোন থোকো খোওয়ো েোন্সজপোটয হিোট
এক
১৩.১০.২০১৩
ঢোকো-হকোেকোতো
৬০০৳
২৫০৳
৯৫০৳
১৮০০টোকো
দুই
১৪.১০.২০১৩
োওেো হস্টশন
-
২০০৳
২৫৳
২২৫টোকো
ডতন
১৫.১০.২০১৩
চডেিে (কোেকো হিইে)
-
১০০৳
২১০০৳
২২০০টোকো
চোর
১৬.১০.২০১৩
চডেিে (কোেকো হিইে)
-
১০০৳
-
১০০টোকো
পোাঁচ
১৭.১০.২০১৩
চডেির-িোনোডে
১৯০৳
(জ োজটে)
৫০৳
৫৫০+৬০
ব্োি+জটেু
৮৫০টোকো
ছয়
১৮.১০.২০১৩
িোনোডে-কোর্ো
১২৫৳
(জিস্ট োউি)
২৫৳
৮৭৫৳
১০২৫টোকো
িোত
১৯.১০.২০১৩
কোর্ো-িোনোডে
১৯০৳
১৫০৳
১০০০৳
১৩৪০টোকো
আট
২০.১০.২০১৩
িোনোডে
১৯০৳
১০০৳
-
২৯০৳
নয়
২১.১০.২০১৩
িোনোডে-কোর্ো-ডকজব্র
১৯০৳
১০০৳
১১৯০৳
১৪৮০টোকো
িশ
২২.১০.২০১৩
ডকজব্র (জরস্ট হি)
১৯০৳
১০০৳
-
২৯০টোকো
এিোর
২৩.১০.২০১৩
ডকজব্র-জব্ইে কযোে
-
৫০৳
(নুিযেি)
-
৫০৳
ব্োর
২৪.১০.২০১৩
িোডিট এজটেট-ডকজব্র
-
৫০৳
-
৫০৳
হতর
২৫.১০.২০১৩
ডকজব্র-কোর্ো
১২৫৳
১০০৳
৩২৳
২৪৭টোকো
হচোয
২৬.১০.২০১৩
কোর্ো-চযোিংজিো
-
১০০৳
৪০০৳
৫০০টোকো
পজনর
২৭.১০.২০১৩
চযোিংজিো-ডরকিং ডপও
-
১০০৳
১৫০৳
২৫০টোকো
হষোে
২৮.১০.২০১৩
ডরকিং ডপও- ডিিেো
-
১০০৳
৩১২৳
২৫০টোকো
িজতর
২৯.১০.২০১৩
ডিিেো-ডিডি
-
১০০৳
৪৪০৳
৫৪০টোকো
আঠোর
৩০.১০.২০১৩
ডিডি-জকোেকোতো(েোে ডকিো)
-
৫০৳
২৬২৳
৩১২টোকো
উডনশ
৩১.১০.২০১৩
েোে ডকিো এক্সজপ্রি
-
৫০৳
-
৫০টোকো
ডব্শ
০১.১১.২০১৩
হকোেকোতো
১৯০৳
১৫০৳
১০৳
৩৫০টোকো
একুশ
০২.১১.২০১৩
হকোেকোতো-ঢোকো
-
১০০৳
৯৬২ ৳
১০৬২টোকো
লিাট
১১, ৪৪১ টাকা

৯| ১০ ই মে, ২০১৪ রাত ৮:১০

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন:

১০| ১১ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৫১

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: খরচ :

Click This Link

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.