নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ঈশ্বর পটল তুলছে - নীৎসে/নীশে/নিৎচা

উদাসী স্বপ্ন

রক্তের নেশা খুব খারাপ জিনিস, রক্তের পাপ ছাড়ে না কাউকে, এমনকি অনাগত শিশুর রক্তের হিসাবও দিতে হয় এক সময়। গালাগাল,থ্রেট বা রিদ্দা করতে চাইলে এখানে যোগাযোগ করতে পারেন: [email protected]

উদাসী স্বপ্ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

একেশ্বরবাদের নান্নামুন্না ঈশ্বর: আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে ভোগা ফটিকচাঁন ঈশ্বর নিজের নামটাই ঠিক করতে পারে না!

১৮ ই জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:৪৯

তো একেশ্বরবাদের ঈশ্বর নিয়ে আমার একটা হাস্যকর অবজার্ভেশন আছে। যদিও এই অবজার্ভেশন নিয়ে লেখার কোনো ইচ্ছে ছিলো না, কারন এসব লেখাতে কোনো মেরিট নাই। আপনাকে শুধু ইতিহাস ও প্রত্নতত্ব দেখে বর্ননা করতে হবে যেটা খুবই বোরিং একটা বিষয়। তবুও মনে হইলো একেশ্বরবাদের নান্নামুন্না ঈশ্বরের জন্ম এবং তাদের বিবর্তন নিয়ে একটা লেখা লেখাই যায়।

তখন ছিলো তাম্রযুগ। এই ধরেন খ্রিস্টপূর্ব সাড়ে তিন হাজার বছর আগেকার কথা। একেশ্বরবাদের ওপর ভিত্তি করে ধর্মের সবচেয়ে পুরানা প্রমান পাওয়া যায় মিশরের ফারাও বংশের আখনাতেন রাজার একটা কবিতার লাইন থেকে। যদিও তারা বহু ঈশ্বর মতবাদে বিশ্বাসী ছিলো কিন্তু ১৭ বছর বয়স্ক এই রাজা তার দৈনন্দিন প্রার্থনায় সূর্য দেবতা আতেনের গুন গান গাইতো এবং তারেই সর্বোচ্চ একক ঐশ্বরিক সত্বা হিসেবে মানতো। আপনারা যারা এই সনাতন কবিতা পড়তে ইচ্ছুক তারা এই লিংকে চিপা মাইরা পড়তে পারেন।

এরপর ইতিহাস একটু পরিপক্ক হইয়া ডগর ডাগর পাতিহাসে পরিনত হইলো তখন খোজ পাওয়া গেলো জুরুসথিয়ান দের কাহিনী। এই জুরুসথিয়ানদের ধর্ম ইউরোপের একাংশ থেকে শুরু করে পারসিয়ান এবং ভারতের বিশাল অঞ্চল পর্যন্ত বিস্তৃত ছিলো। তাম্র যুগ যখন পরিপক্কতা মানে যৌবনবতী হইলো তখন এই ধর্মে টপ চার্টে অবস্থান করলো। এই ধর্মের ঈশ্বরের নাম ছিলো আহুরা মাজদা। যতদূর ইতিহাস ঘেটে জানা যায় প্রাচীন গ্রীসে এর একজন নবী ছিলো যার নাম জারাস্থ্রুয়া। এই ধর্মের উৎপত্তিকাল নিয়া নানা মতভেদ আছে তবে এর সম্পর্কে ডিটেইলস জানতে এইখানে ক্লিক করেন। এই ধর্ম ব হু শতাব্দী পর্যন্ত তার স্থায়িত্ব কাল বজায় রাখলেও খ্রিস্টাব্দ ১৩০০ সালের পর চাইনিজদের সিল্ক রুট চালু করলে এর প্রকোপ কমতে থাকে। বর্তমান বিশ্বে এই ধর্মের অনুসারীর সংখ্যা মাত্র ২৬ জন যারা ইরানে বাস করেন। কিছুদিন আগে ভোকেটিভে তাদের একটা ভিডিও দেখছিলাম। এই ধর্মটা খুব গুরুত্বপূর্ন কারন বর্তমান একেশ্বরবাদের বেশীরভাগ ধারনা এই ধর্ম থেকে উৎপত্তি, যেমন ঢরেন ঈশ্বর সর্বজ্ঞানী, সর্বশ্রোতা ব্লা ব্লা তার কোনো লিঙ্গ নাই, মানে হিজড়া এবং তিনি সর্বত্র বিরাজমান হিগস ফিল্ডের মতো এবং তিনি বিয়া করেন না তার কাোনো বৌ মা বাপ কেউ নাই, খাস বাংলায় রাস্তার অনাথ.....চোখ বন্ধ কইরা জিহবা বা আল্লাহর জায়গায় আহুরা মেজদারে বসান দেখবেন আপনি জুরুথ্রিয়ানদের ঈশ্বর সম্পর্কে জেনে গেছেন। এমনকি পরকাল, স্বর্গ নরক এসব কনসেপ্টও এদের ছিলো তবে সেটা মাটির নীচে আর আকাশের ওপরে। মাটির নীচে জাহান্নাম আর আকাশের ওপরে জান্নাত। ইরানের মেডিয়া নামক জায়গায় যেখানে মেডিয়া সম্রাজ্য ছিলো সেখানে এদের অনেক প্রত্নতাত্বিক নিদর্শন আছে। যেটার সময়কাল খ্রিস্টপূর্ব ৭৫০ থেকে ৫৫০ এর মতো। এখন আমার কথা তাইলে আপনের বিশ্বাস হইলো না? জানতাম....লন, ইরানের প্রত্নতত্ব বিভাগেরলিংক লন। ঘুইরা আসেন নিজের চোক্ষে দেইখা আসেন। এছাড়া আরও অনেক প্রত্নতাত্বিক নিদর্শন যেমন আরকে্মেডিয়ান, পার্থিয়ান সভ্যতায় জুরুথিয়ানদের উপস্থিতি পাওয়া যায়।
এরপর এই ধর্ম নিয়া মেলা কাহিনী আছে, মজার মজার ঘটনা আছে সেইসব বইলা আমি আমার পোস্ট বড় করবার চাই না। আমি পোস্টে আমার নান্নামুন্না ঈশ্বরটারে নিয়া কথা কইবার চাই। যাই হোউক আহুরা মাজদা তো ইউরোপের গ্রীস ইরান ঘুইরা ভারতে রাজত্ব করতেছিলো কিন্তু ঐদিকে হইলো কি পারস্যের রাজা সাইরাস দ্য গ্রেট খ্রিস্টপূর্ব ৫৩৯ থিকা ৫৩৮ এর দিকে ব্যাবীলন আক্রমন করে জয় করে ফেললো ।তখন স্থানীয় লোকজন কানানাইট ধর্মের অনুসারী ছিলো। তো জয় করার পর তখনকার ঐ অঞ্চলে থাকা লোকজনদের একটা মন্দির বানান যার নাম ছিলো ইসাগিলা। তখনকার পরাজিত ব্যাবিলোনিয়ান রাজা নেবোলিয়াসের কাছ থেকে প্রজারা সাইরাসের দিকে ঝুকে এবং তার জুরুসথিয়ান ধর্মের সঙ্গে নিজেদের আঞ্চলিক ধর্মকে আরও মিল মিশ করে। এর ফলে কানানাইট ধর্মে জুরুসথ্রিয়ান ধর্মের ফিউশনে ইহুদী ধর্মের সংস্করন বের হয় যার ঈশ্বর হিসেবে ইয়াহওয়ের একত্ববাদ যুক্ত হয়, তার সাথে শয়তানের মারামারি যেটা কিনা আহুরা মেজদার সাথে আংড়া মাইনইয়ুর মারামারি, শেষ বিচারের দিন, কেয়ামত, স্বর্গ নরক তবে সেটা ব্যাবিলোনিয়ান ভার্সন বা ফিউশন হয়। সাইরাস সেসময় জন গনের জীবনমানের অনেক উন্নয়ন করেন। যদিও সে তার নিজস্ব ইশ্বর মার্দুকের বানীও প্রচার করতে থাকে কিন্তু লোকাল পাবলিক সেটা গ্রহন না করে একটা ককটেল ধর্ম বানায় যেটা পরে ইহুদী ধর্মের রূপ নেয় যাদের ঈশ্বর হয় ইয়াহওয়ে।


তো ইহুদীদের ধর্মের এই ইয়াহওয়ে যতদিন ব্যাবিলন আর ইসরায়েলের মধ্যে ছিলো ততদিন এই নামেই প্রচলিত এবং এইটা একটা হিব্রু শব্দ। বিষদ জানতে এই লিংকে ক্লিক মারেন। যদিও এই সাইরাস আসার আগে টাকে এল নামেই চিনতো। ইয়াহওয়ে মানে হইলো সে যেকিনা সৃষ্টি করে। এক্সোডাসে এই ইয়াহওয়ে নিয়া ব হু কথা আছে। যারা এক্সোডাস পড়তে চান আমার ইমেইলে নক মারতে পারেন অথবা গুগলে সার্চ মাইরা পড়তে পারেন। এই ঘটনার সময়কাল তাম্র যুগের শেষের দিকে মানে হইলো খ্রিস্টপূর্ব ৩-৪০০ বছর আগে। তবে খ্রিস্টপূর্ব ১৪০২ এর দিকে মিশরের আমেনহোতেপ ৩ এর রাজত্বকালে এই ইয়াহওয়ের নাম পাওয়া যায়।বই এর বিশদ লিংক এইখানে। এখন পর্যন্ত কোনো আল্লাহ বিল্লাহর খবর নাই।

তবে এই ইহুদীরা যখন খ্রিস্টাব্দ ২০০ বছর পর পুরো আরবের মূল ভূখন্ডে ছড়ায় পড়ে জর্দান হয়ে তখন ইয়াহওয়ের আরবী নাম হয় আল্লাহ। আল্লাহ তখন একটা সাধারন শব্দ যার অর্থ ছিলো গড বা ঈশ্বর। তবে এই আল্লাহ শব্দটার আবার একটা কাহিনী আছে। এর মধ্যে আসে খ্রিস্টান ধর্মে যারা ট্রিনিটি খেয়াল করলে যে পিতার কথা বলা আছে সেটা কিন্তু এই ইয়াহওয়ের কথাই বলা আছে। তবে ধারনা করা হয় খ্রিস্টানদের যে যীশু খ্রিস্ট সেটা আসছে জেহবার নাম থেকে। এই জেহবা নামটা আসছে ই্যাহওয়ে যখন ল্যাটিন ও ইংলিশে ট্রান্সফার হয় তখনকার উচ্চারন গত ব্যাপারের জন্য ইয়াহওয়ে হয়ে যায় জেহবা। আর জেহবার কাছাকাছি নাম হয় এই যীশু খ্রিস্ট। এই নামগত ব্যাপারটা এই লিংকে গেলে ক্লিয়ার হবেন। তবে দেখা যাইতেছে এই একেশ্বরবাদী ধর্মের ঈশ্বর মামা এক নামেই কিন্তু শান্তি পাইতেছে না। প্লেগ, কুষ্ঠ দিয়া মানজাতীরে দৌড়ের ওপর রাইখে নিজেরে সে নানা নামে আবির্ভূত করছে। প্রত্নতত্ব খুজলে দেখা যাবে এই ইয়াহওয়ে ঈশ্বর ব্যাটা বড়ি পাংকু। হার্ভাডের এক প্রফেসর ঈশ্বরের নামের উন্মাষিক কাহিনী নিয়ে প্রত্নতত্ব ও বিভিন্ন পান্ডুলিপি ঘেটে একটা বইও লেখে ফেলছে। আমি সেসব পান্ডুলিপির খবর না দিয়ে একবারে বইটার নামই দিয়ে দিলাম যেখানে এই নাম নিয়ে যত বদনাম সব লেখা আছে।

এখন আসি আল্লাহ নামের মামদো বাজী নিয়ে:

ওপরের আলোচনা থেকে দেখতেছি যে খ্রিস্টাব্দ ২০০ সাল পর্যন্ত আল্লাহ নামটার কোনো খবরই নাই। ইহুদী খ্রিস্টান মর্মনরা ইয়াহওয়ে, এল, ইলোয়া, ইলোহিম যীশু মামারে নিয়াই দৌড়ের ওপর আছিলো। প্রাচীন পান্ডুলিপির চিপায় চিপায় আগায় গোড়ায় তাগো নামে প্রার্থনা ও উৎসর্গ দিয়া রক্তারক্তি অবস্থা কইরা ফেলছে। অনেক মুসলমান স্কলার গায়ের জোরে এই ইলোয়া শব্দটার অপারেশন কিরা সেইটারে আল্লাহ বানাইতে চাইছে। AL + ILAH = Allah ইকোয়েশনটা এরকম ছিলো। কিন্তু এই ইলোহিম শব্দটা একমাত্র পাওয়া যায় এক্সোডাসের ৩:১৩ ও ৬:৩।

এখন তার আগে আমরা আরেকটা গল্প করি। ইলোহিমের ব্যাপারটা এইখানেই স্টপ মারি। প্যানথিওন নামের এক প্যাগান ধর্ম খ্রিস্টপূর্ব ২৭ এর কিছু আগে থেকে গ্রীসে চালু ছিলো। এই প্যাগান ধর্মটা ছিলো নরডিক প্যাগান থেকে শুরু করে মিশরীয়, সুমেরিয় প্যাগান স হ সকল প্যাগান দেবতাদের মিশ্রন। যার মধ্যে ডাইউস, লোকি, ভলহেলা থেকে শুরু করে গ্রীক মিথলোজীর দেবতারা সুন্দর ভাবে সন্নিবেশ করা হয়েছিলো। এসব ধর্মের ছায়া এসে পরে খ্রিস্টাব্দ ১০০-২০০ তে যখন ইহুদীরা আরবে ছড়াতে থাকে এবং গ্রীসের রাজত্বের প্রভাব আরবে এসে পড়ে। তখন আরবের কোরায়েশরা নিজেদের মতো করে একটা প্যাগান ধর্ম চালু করে যার মধ্যে আল্লাহ ছিলো একজন চন্দ্র দেবতা। তখন স্বভাবতি ধরে নেয়া সূর্য দেবতা পুরুষ এবং চন্দ্র দেবতা মেয়ে যাদের আছে তিনটি কন্যা সন্তান- আল লাত, আল উজ্জাত আর মানাত। এই পুরো বিশ্লেষন বেশ কিছু বইতে পাওয়া যাবে যাদের নাম ও পৃষ্ঠা নম্বর নীচে দিয়ে দিচ্ছি:
Robert Morey, The Islamic Invasion, Eugene, Oregon, Harvest House Publishers, 1977, pp.50-51
Islam: Beliefs and Observations, New York: Barrons, 1987, p.28
The Call of the Minaret, New York: OUP, 1956, p.31

এখন আপনারা হয়তো বলতে পারেন এসব ইহুদী খ্রিস্টানদের লেখ। তাই আসেন আমরা প্রত্নতাত্তিক ব্যাপারে আসি। প্রত্নতত্ববিদেরা নীলনদ থেকে তুর্কি পর্যন্ত খোড়াখুড়ি চন্দ্রদেবতার ব হু নিদর্শন খুজে পান। এই চন্দ্রদেবতা ব হু নামে পরিচিত যার একটা পরিচিত নাম সীন, আরেকটা নাম হুবাল। যদিও কোরাইশরা হুবাল এবং আল্লাহকে দুটো আলাদা দেবতা হিসেবে পুজো করতো। তবে The Call of the Minaret, New York: OUP, 1956, p.31 অনুসারে আল্লাহ নামক মূর্তিটি কাবায় জায়গা পায় নবী মোহাম্মদের জন্মের ১০০ বছর আগে।
নীচে ৪টা ছবিতে সুমেরীয়ান চন্দ্রদেবতা সীনের ওপর কিছু খোদাই করা টেবলেট এবং তার মন্দিরের ম্যাপের ছবি দেয়া হলো।




যদিও মুসলমানরা কোরানের সূরা হা-মীম সেজদাহ এর ৩৭ নম্বর আয়াতে বর্নিত সূর্য ও চন্দ্রকে সেজদা করতে বারন করার কথা উল্লেখ করা বলে যে আল্লাহ যদি চন্দ্রদেবতাই হতো তাহলে এটা মানা করতো না। কিন্তু পয়েন্ট হলো আল্লাহ শব্দটার উৎপত্তী খ্রিস্টাব্দ ২০০ বছর পর প্যাগান ধর্ম ছাড়া অন্যকোথাও এর কোনো অস্তিত্ব ছিলো না। তাও এই শব্দটা এজন্য উতপত্তী হয়েছে যে ইহুদীরা যখন জর্দান হয়ে আরবে প্রবেশ করে এবং বসবাস করতে শুরু করে আরবী ভাষাভাষিদের সাথে তখন তাদের হিব্রু ইয়াওয়ে হয়ে যায় আরবীতে আল্লাহ যেমনটা সেটা ল্যাতিনে গিয়ে হয়ে যায় জেহবা। এটা শুধুমাত্র একটা ভাষাগত উতপত্তী। এবং কোরায়েশদের মধ্যে প্যাগান ধর্ম প্রবেশের পর চন্দ্রদেবতার সাথে সূর্য দেবতার মিলনের জন্য এবং কৃষিকাজে চন্দ্রের হিসেব সুমেরীয় ক্যালেন্ডারের প্রভাবে আরবী ক্যালেন্ডারের ব্যুৎপত্তীগত তাৎপর্যই আল্লাহ বা সীন লাইমলাইটে আসে।

যদি আমরা মুসলমানদের দাবী সত্যি মেনেও নেই তাহলে আব্রাহামিক ধর্মগুলোর ব্যুৎপত্তি জুরুসথিয়ানদের ঈশ্বর আল্লাহর নাম পাওয়া যায় না কেন! এছাড়া মুসলমানদের দাবীর কোনো প্রত্নতাত্বিক প্রমান বা পান্ডুলিপি নেই। আর এইসব একশ্বরবাদ ধর্মগুলা পড়লে দেখা যায় সবগুলা পূর্ববর্তী ধর্মগুলার কপি পেস্ট। খালি কিছু এদিক ওদিক এবং বিধি ব্যাবস্থায় নিজেদের সমাজের সাথে লাগসই কিছু এড করে একটা সংকর ধর্মের চালু কইরা সেইটা বিক্রি করেই খেয়ে পড়ে চলে গেছে।


তারপরও যদি ধরেই নেই মুসলমানরাই সত্য বলছে, তাহলে এসব প্রমানকে সামনে রেখে বলতেই হয় এই একশ্বরবাদ ধর্মের ঈশ্বর নিজের নাম নিয়ে আইডেনটিটি ক্রাইসিসে ভুগতেছে।

যদি কোনো ভুল বা রেফারেন্সে গন্ডগোল করে থাকি তাহলে অবশ্যই আলোচনা কাম্য এবং শুধরে দেবেন আশা করি।

মন্তব্য ২২৪ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৭:১৬

সনেট কবি বলেছেন: প্রত্যেকের নাম রাখে অন্যে। আর অনেকের অনেক নাম থাকে। কাজেই পোষ্ট দাতা কি বুঝালেন তা’বুঝাগেল না।

১৮ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:৪১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনার পোস্টে আমার কমেন্ট ছিলো:

ব্যাক্তিগত ভাবে মনে করি ঈশ্বর একজন আছেন তবে কিছু গবেষনার ফলাফলের জন্য অপেক্ষা করাচি যদি সেগুলো সফল হয় তাহলে ঈশ্বরের অস্তিত্ব সম্পর্কে পুরোপুরি ভাবে নিশ্চিত হওয়া যাবে। তবে ইসলাম যে সত্যও সঠিক ধর্ম নয় এটা ১০০ ভাগ নিশ্চিত। সহী ইসলাম যদি কেউ পরিপূর্ন ভাবে জানতে পারে তাহলে তার সামনে দুটো পথ খোলা থাকে এক হলো জঙ্গি হওয়া আরেকটা পথ হলো ইসলাম বিদ্বেষী হওয়া। এটা পুরোপুরিই একটা মিথ্যা বর্বরতার ধর্ম। ১০ টা সুন্দর কথা বলে তার সাথে ১০০টী বর্বর ও বিদ্বেষপূর্ন সাম্প্রদায়িক কথা জুড়ে দিলেই সেটা শান্তির ধর্ম হয় না


এর প্রতিউত্তরে আপনার কমেন্ট ছিলো:

মন্দ হলেই বেঠিক হবে ঘটনা এমন নয়। মন্দ হয়েও সঠিক হতে পারে। কাজেই আপনার যুক্তি অকার্যকর। ইসলাম বেঠিক প্রমাণ হবে যদি আপনি অথবা অন্য কেউ প্রমাণ করতে পারেন, ইসলাম আল্লাহ প্রদত্ত নয়। ইসলাম সঠিক প্রমাণ হবে যদি আমি অথবা অন্য কেউ প্রমাণ করতে পারে ইসলাম সঠিক। আমি আপনার ইসলাম বেঠিক প্রমাণের অপেক্ষায় থাকলাম।


আমি প্রথম দু লাইনের ভালো মন্দের ব্যাপারটা ইগনোর করেছিলাম কারন যে মন্দ জিনিসকে সঠিক বলার মতো খিযিরীয় রূপকথার মাৎস্যন্যায় যুক্তি সীমিত চিন্তা চেতনার ক্ষেত্রেই কার্যকর। যারা কিনা মনে করে যা হচ্ছে তার ইশারাতেই হচ্ছে। তার পরের কথাগুলোরজন্যই আমার এই পোস্ট শুধু এটাই দেখাতে চেয়েছিলাম যে নিজেকে সর্বজ্ঞানি এবং সর্বশ্রোতা ও গায়েবের জ্ঞানের অধিকারী দাবীকৃত একটি অস্তিত্ব নিজের নাম এবং রহমতের চিহ্নকেই টিকিয়ে রাখতে পারেনা পৃথিবীর বুকে সে কেমন ঈশ্বর যেখানে কিনা বোবা প্রানী ডাইনোসর তার মৃত্যুর কয়েক লক্ষ বছর পরও তার ফসিল রেখে গেছে। তাহলে তো এই নান্না মুন্না মিথ্যে ঈশ্বর ডাইনোসরের থেকেও দুর্বল, তাই না?


এই ঈশ্বর যদি নিজের নামটাই সঠিকভাবে বান্দার কাছে পৌছাইতে না পারেন ঠিকমতো তাইলে তো দেখা যায় এই ফটিকচন্দ্র একটা মাইগ্যা। তার যে ওহী পাঠানোর প্রসেস এইটাই তো দুই নম্বর। যে আদম তার স্বর্গ থিকা আসলো, এত আগডুম বাগডুম আছিলো, মুসা তো তারে দেখতে গিয়া কানা হইয়া যায়, খিযির ভাই, যে কিনা এতো বড় তালেবর, তাগো কাছেই এই ফটিকচান নিজের নামটা ঠিকভাবে দিবার পারলো না এ কেমন ঈশ্বর?

যাই হোউক, আমি জানি যুক্তিবাদ, দর্শন অনুযায়ী একাডেমিক ডিবেট করার মতো ব্লগে এখন আর কেউ নাই। একসময় ছিলো, তারা ২০১২ , ২০১৩ পর্যন্ত দাপায় গেছে। আপনে পারলে তাদের পোস্ট পড়ে কিছু জ্ঞান অর্জন করতে পারেন। জানেন তো জানা কোনো শেষ নাই...... হা হা হা

২| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৭:৩১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কোরান হাদিস ও ধর্মের ইতিহাস থরো স্টাডি করলে আপনি কাফেরে পরিনত হবেন নিশ্চিত ভাবেই।

ধার্মিক হতে হলে বিনা তর্কে অন্ধেরমত বিশ্বাসী হতে হবে।

১৮ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:৫০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনি হয়তো জানেন মৌলানা দূরের পাখি স হ সবাইকে কথা দিছিলাম ইসলাম সম্পর্কে থ্রো স্টাডি করবো। তো গত বছরের মাঝামাঝি সময়ে চাকরী বাকরী সব ছেড়ে কোরানের একেবারের অথেনটিক তাফসীর তাবারী সা'দ ক্বাথীর থেকে শুরু করে দাউদ বোখারী তিরমিজির সব কটি খন্ড যোগাড় কর এবং তা নিয়ে পুংখানুপুংখ পড়ালেখা করি কোরান পাশে রেখে। এসময় আমি প্রচুর ঘুরেও বেড়িয়েছি। ফেসবুকে সেসবের ছবি দিয়েছিলাম, ইনস্টাতেও আছে। পড়ার পরই বুঝলাম আমাদের সাথে স্রেফ প্রতারনা করা হইছে। তখনই আমি সিদ্ধান্ত নেই ইসলাম ত্যাগ করার।

যদিও আমি অনলাইনে ইসলামের বিরুদ্ধে মানুষকে ডাকার পক্ষপাতী নই, কারন আমি মানুষের ব্যাক্তস্বাধিনতা এবং ধর্ম বিশ্বাসকে শ্রদ্ধা করি কিন্তু কেউ যখন আমাকে সরাসরি আক্রমন বা ভুল বলে তখন যুক্তিতে নামতে আগ্রহী।

আপনার হয়তো জানা আছে আমি রেফারেন্স ছাড়া কথা বলি নাই এবং সবকিছুর গোড়ায় যেতে পছন্দ করি। যদি ব্যাপারটা ডাহা মিথ্যা হয়, তাহলে সেটা মুখ ফুটে বলেও ফেলি।

আমি সবাইকেই এজন্য বলি স হী ইসলাম জানার জন্য। যদিও এই পোস্টে কমেন্ট কৃত একজনও পাবেন না যারা কোরানের কোনো একটা তফসীর বা সীরাত পুরো পড়েছেন বা বোখারী দাউদ অথবা তিরমিজীর যেকোনো একটা খন্ড স হী রেয়াত স হ পুরোটা পড়েছেন, কিন্তু তাদের কথা শুনে মনে হবে ইসলাম সম্পর্কে তারা জেনে গেছেন। আপনি তাদের কাছে ইসলেম নিয়ে আলাপ করলেই বুঝতে পারবেন তাদের জ্ঞান কতটা গভীর। ইসলামের বর্বর ও নিকৃষ্ট নিয়ম যেমন বাল্যবিবাহ, মসনা সুবাসা রুবাআ, সমকামী, নারী স্বাধীনতা ইত্যাদীর ওপর অনেকদিন ধরেই লিখছি ব্লগে, কিন্তু আগের মতো সেরকম জ্ঞানী ও স্কলার টাইপ পোলাপান আর পাই না। বাংলাদেশে এখন জ্ঞানী মানুষের যে এত আকাল সেটা ব্লগে আসলে বোঝা যায়।

কেমন আছেন ভাইডি? শিক্ষকতা কেমন চলে?

৩| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৮:৪৮

নতুন নকিব বলেছেন:



ভাই উদাসী স্বপ্ন,
আপনার প্রতি আন্তরিকতাপূর্ন দুআ। দোদুল্যমান মন আপনার স্থিরতা খুঁজে পাক সেটাই কামনা করি। আপনার সাথে গতকালকের সনেট কবির পোস্টের কনভার্সনগুলো অফলাইনে পড়েছিলুম। আপনি সেখানের কোনো একটি মন্তব্যে একথাও বলেছেন যে, আপনি শৈশবে ৪ বছর ধরে কুরআনুল কারিম হিফজ করেছেন। আপনার উপস্থাপিত তথ্য যদি সত্য হয়, তাহলে বলতে হয়, আপনার ক্ষেত্রে যেটা হয়েছে, এরকমটা সাধারনত: হতে দেখা যায় না। রেয়ার বলা চলে। প্রতি লক্ষজনেও একজন পাওয়া যাবে না, যিনি কি না কুরআন হিফজ শেষে হাফেজে কুরআন হয়ে স্রষ্টাকে আইডেন্টিফাই করতে ব্যর্থ হয়। তবে, দেখা মতে এটা বলা চলে, অনেক ক্ষেত্রেই হাফেজে কুরআন কিছু ছেলে যারা হিফজ শেষে তাফসীর হাদিস পড়ার সুযোগ গ্রহন করতে পারে না, তাদের ভেতরে জ্ঞানের একটা অপূর্নতা অলয়েজ থেকে যায়। জানি না, এই অপূর্নতায় আপনিও আকীর্ন কি না। যাই হোক, আপনার দীর্ঘ পোস্টের কিছুটা পাঠ করে উপলব্ধি করা গেছে এই পোস্ট, পোস্টের তথ্যাদি অসংলগ্নতা দোষে দুষ্ট।

আপনার মনে রাখা উচিত, বাংলাভাষাভাষীদের ভেতরে নাস্তিক্যবাদের ধারনা এখনও তেমন শক্তভাবে আসন গেড়ে বসতে পারেনি। ১৬ কোটি মানুষের ভেতরে ১৬ জন নাস্তিক পাবেন না, আমি শিউর। এর মাধ্যমে বুঝা যায়, এই অঞ্চলটি আস্তিক শ্রেনির। সুতরাং, নাস্তিক্যবাদের ঢোল এখানে পিটিয়ে লাভ যে খুব একটা নেই সেটা বুঝতে হলে আপনার ৪ বছরের হিফজ পাশ হওয়াই যথেষ্ট ছিল। এরজন্য ডক্টরেট হতে হয় না।

আরেকটি কথা, আপনার প্রতি অনুরোধ থাকলো, ভাই, প্রথমত: আমরা মানুষ। মানবীয় জ্ঞানের সীমাবদ্ধতা আমাদের একটি পর্যায়ে গিয়ে আটকে দেয়। দিবেই। আমরা মানবীয় জ্ঞানের মাপকাঠিতে আমাদের মানবকুলের সৃষ্টিরহস্য চিন্তা করতে পারি। সেটা যেীক্তিক। এবং এই যৌক্তিক কাজটি করলে সেখানেই পেয়ে যেতে পারি, স্রষ্টার আসল পরিচয়। আমি কোথায় ছিলাম। কিভাবে মাতৃজঠরে এলাম। কিভাবে ৯/১০ মাস মায়ের উদরে আমার ক্রমবৃদ্ধি, খাবার-আহারের ব্যবস্থা। অত:পর পৃথিবীর আলো-বাতাস দর্শন। মায়ের কোলের আরেক জীবন। অত:পর শৈশব কৈশোর যৌবন পেরিয়ে আবার বার্ধক্য। আবার নিস্তেজ নুয়ে পড়া শক্তিহীন দুর্বল শরীর। হায় হায়, সৃষ্টির সূচনা থেকে চলে আসা সুচারু এই নিয়ম-চক্র কি আমি চিন্তা করেছি? ভেবে দেখেছি কি, কে নিয়ন্ত্রন করেন এই সুনিপূন নিয়মাবলী? কে তিনি? কী তার পরিচয়? তিনিই কি মহান সৃষ্টিকর্তা নন? তিনিই কি নন প্রিয়তম প্রতিপালক?

যেখানেই থাকুন ভাল থাকুন অনেক।

১৮ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:০৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনার আবেগী মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। ছোটবেলায় আমার পরিবার চেয়েছিলো আমি যেনো কোরানে হাফেজী করি। আপনি যদি কোরানে হাফেজী করে থাকেন বা পরিবারে সেরকম কেউ থাকে তাহলে দেখবেন তাদেরকে একটা নির্দিস্ট নিয়মের ভেতর রাখা হয়। সেসব নিয়মের কোথাও কোরানের অর্থ বা তাফসীর নিয়ে আলাপ করানো হয় না। সেখানে শুধু আল্লাহর কলাম পৌনঃপুনিক ভাবে আওড়িয়ে যাওয়াই হয়। এটাই এখন পর্যন্ত কার্যকরী প্রসেস। আমি এটা পুরোপুরি সম্পন্ন করিনি। তার আগেই বাংলা মিডিয়ামে চলে যাই কিন্তু মাদ্রাসাতে পড়ার দরুন বুঝতে পারি ইসলাম সম্পর্কে কিভাবে অধ্যয়ন করতে হয়, তার প্রতিটা আয়াত, প্রতিটা হাদিস কিভাবে যাচাই বাছাই এবং দৈনন্দিন জীবনে কাজে লাগাতে হয়।

আমি পেশায় প্রকৌশলী হলেও আমার মধ্যে সবসময়ই জানার ইচ্ছে ছিলো তবে ধর্ম সম্পর্কে খুব একটা কৌতুহল ছিলো না। তাই গতবছর কোরানের অঠেনটিক ৩ টা তাফসীর সীরাত এবং হাদিসের প্রায় সবকটি গ্রন্থ যোগাড় করি এবং রেয়াত স হ ক্রোনোলজিক্যাল অর্ডারে পড়ি। পড়ার পরই সিদ্ধান্ত নেই ইসলাম একটা মিথ্যা ধর্ম।

ঈশ্বর সম্পর্কে আমার ধারনা উনি অবশ্যই আছেন। তবে কিছু এক্সপেরিম্যান্ট রেজাল্ট পাওয়া গেলে সে বিষয়ে ১০০ ভাগ শিওর হবো আসলে ঈশ্বরের প্রয়োজন আছে কিনা এই ইন্টালিজেন্ট ডিজাইনের জন্য এবং তার আকৃতি কেমন হতে পারে। এসব এক্সপেরিমেন্ট নিয়ে আমি এর আগে ব হু পোস্টে ব হু আলোচনা করেছি, আপনি আমার পুরোনো ব্লগ গুলো পড়লে সেসব নিয়ে বিষদ লেখা পাবেন।

আমি বরাবরই জ্ঞান পীপাষু মানুষ। আমি যুক্তিবোধ ও বিজ্ঞানকে প্রাধান্য দেই। যদি যুক্তি ও বিজ্ঞানের আওতায় কোনো কিছু না পড়ে তাহলে তা অস্বিকার পড়ে যদি তার মধ্যে ছিটেফোটা মিথ্যে দেখি তখন সেটাকে ছুড়ে ফেলতে এক মুহুর্ত সময় নেই না। ইসলাম সম্পর্কেও সেই ধারনা। আপনার কমেন্ট পড়ে ভালো লাগলো।

বাংলাদেশের ১৬ কোটি মানুষ কি পালন করলো পুরো বিশ্বের কি পালন করছে, কাকে মারছে কাকে ধরছে এটা দিয়ে যদি ভালোমন্দ বিচার করতে হতো তাহলে আমার স্বকীয়তা বিকাতে হতো। আপনি যেমন আপনার স্বকীয়তায় আপনি, আমি তেমনি আমার স্বকীয়তায় আমি। মুসলমানরা ৬-৯ বছরের একটা বাচ্চা শিশুকে বিয়ে দিয়ে তার জীবন ধ্বংস করে দিতে পারে, কবি ক্বাব সামান্য কবিতা লেখার কারনে তাকে পেছন থেকে ছোড়া মেরে নবী মোহাম্মদ হত্যা করতে পারে, অথবা মারিয়া কিবতি শুধু ক্রীতদাসী ছিলো বলেই যখন ইচ্ছে তখন তাকে ধর্ষন করা যেতো, সাফিয়ার বাবা ভাই সন্তানকে তার সামনে গলা কেটে হত্যা করে সে রাতে ধর্ষন করা হয় এই কারনে যে মক্কা দখল করতে গিয়ে সেখানে ঢুকতে না পেরে তার ঝালটা তাদের গোত্রের ওপর চাপানো এবং এক রাতে সেই গোত্রে গনহত্যা চালানো হয় কারন তারা ইহুদী ও মক্কার আশেপাশে অবস্থান করছিলো, না ভাই, আমি জানোয়ার না। এ আমি হতে পারবো না।

আমার মনুষত্ব আরবের বর্বর নারিলোভী শিশুকামী ডাকাতের মতো নয়।

ধন্যবাদ। আপনার চিন্তা চেতনাকে শ্রদ্ধা করি

৪| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:২২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: উদা ভাই,
বহুতদিন পরে পেলাম! আশা করি ভাল আছেন।

গাও গেরামে একখান কথা আছে- যারে দেখতে নারি তার চলন ব্যাকা!
আর এই ব্যাকা প্রমাণ করার তথ্য উপাত্ত মনে করেন কুটি কুটি ;)

নামে কিবা আসে যায়! যেমন ধরেন এই পানিরে ইংরেজরা বলে ওয়াটার,
আরবীতে বলে আব, বাংলায় বলে জল
যে নামেই ডাকেন ওয়াটার, পানি, জল মূল কাজ কিন্তু একই রকম।
তৃষ্ণা মিটায়! প্রশান্তি দেয়! জীবন বাঁচায়!

এটা কিন্তু পানির আইডেন্টিটি ক্রাইসিস নয় ;)

বহু দেশ বহু ভাষায় নামের ভিন্নতা এরকমই আরকি! আপনেরে আপনের পোলায় আব্বা বোলায়,
বন্ধূরা নাম ধরে, গিন্নি জানু জানু বলে, আত্মীয়রা আপেক্ষিত সম্পর্কানুসারে ভিন্ন ভিন্ন নামে ডাকে
একই অস্তিত্বের মাঝে এই যে ভিন্নতা এইটা কিন্তু অস্তিত্বের আইডেন্টিটি ক্রাইসিস সিস নয়; আপেক্ষিক বাস্তবতা!

শত হাজার বছরে মানুষের জ্ঞানের ক্রমোবিকাশে, ভাষা ভিন্নতা আর প্রকাশে বহু মাত্রায়
সেই এক এককের প্রকাশেও বহুত্ব আছে- কিন্তু তা একত্বকে নাশ করে না। বা তার আত্মপরিচয়হীনতা নয়।
আমাদেরই বোঝার, অনুভবের, প্রকাশের বহুমূখিতা!

ভাল থাকুন। সুস্থ থাকুন। :)

১৮ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:০৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ওস্তাদ, কি খবর?

তাইলে আসেন আল্লাহর একটা বাংলা করি। কারন নামে কি আসে যায়! আর ইহুদীরা তাদের ভাষায় ডাকতো হঠাৎ করে তাি এমন কি হইলো যে মোহাম্মদের উম্মতরে সেই স্বাধীনতা উঠায় ছিলো? হঠাৎ আল্লাহর মধ্যে কি এমন মাজেজা পাইলো যে সে এই নামের প্রেমে পইড়া গেলো? যতদূর জানি নামে কিবা আসে যায় ফলেই তো পরিচয়।

এসবের বিবর্তন দেখেই আপনাদের যুক্তিবোধের এই অবস্থা, বাকিতো শুরুই করলাম না। এখন বলতে পারেন বিশ্বাসে যুক্তি মেলায় না তাই না? তাহলে ভাই হিন্দু, আফ্রিকার জুলু, বাহাই, রাইয়েলীয়ান, ভল হ্যালা পার্টি কি দোষ করলো? তাদের বিশ্বাসগুলোকি বডি বিল্ডার টাইপের শক্তিশালী আছিলো না? আপনাদের বিশ্বাস এমন কি খাইছে যে এত স্ট্রং? সাপ্লিমেন্ট কি গোল্ড নিউট্রিশনের না কায় গ্রীনের ডায়নামিক ?

একটু নামটা দেন, বর্তমানে গোল্ড নিউট্রিশনে আছি! হে হে হে হে

৫| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:২৬

নতুন নকিব বলেছেন:



প্রিয় বিদ্রোহী ভৃগু,

মন্তব্য খুব ভাল লাগলো। যথাযথ।

১৮ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:০৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনার কমেন্টও তো অসাধারন। ধন্যবাদ

৬| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:২৯

কাইকর বলেছেন: ভাই আমার প্রকৃত নাম আব্দুল্লাহ আল মামুন ।গল্পকার হিসেবে দুই-একজন কাইকর নামে চিনে ।তবে কি আমি????????

১৮ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:১০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: সমস্যা হইলো আপনি ঈশ্বর না। আপনি কিছু বানান নাই। আপনার কিছু বানানের ক্ষমতা নাই। আপনি একজন গল্পকার। গল্প বানাইতে আপনি মিথ্যাকথা কল্পনা ফ্যাসিনেশনের আশ্রয় নিতে পারেন। এখন আপনি কি এই আল্লাহ বা নবী মোহাম্মদ বা মুসারে একই ক্যাটাগরীতে ফেলতেছেন?

তাইলে তো হিসাবে আমার বক্তব্য সমর্থন দিয়া পুরা কাফের হইয়া গেলেন....কেমনে কি ড্যুড?

৭| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:৪১

রাজীব নুর বলেছেন: অভিমান যখন পাহাড় সমান
সরি বলা তখন বেমানান

১৮ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:১২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: তাহলে পদার্থবিজ্ঞান নিয়ে এতকিছু লিখলাম, সেগুলোও কি অভিমান ছিলো? অথবা দেশীয় দুর্নীতিতে ডোবা রাজনীতি নিয়ে আমার চিন্তা চেতনা সবই অভিমান?

তাহলে দেশের মানুষ যে এত রাজনৈতিক ভাবে বিভক্ত সবই কি অভিমানের ফল? অথবা আপনিই যে এরকম একজন ডেঈটি বা অস্তিত্বের ওপর বিশ্বাস রাখছেন সেটাও কি নাস্তিকদের ওপর অভিমানের ফল?

এ কেমন যুক্তি ভাই?

একটু একাডেমিক ডিবেটও কি ডিজার্ভ করে না এই ব্লগে?

৮| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:২৭

কাউয়ার জাত বলেছেন: রাজীব নুর বলেছেন: অভিমান যখন পাহাড় সমান
সরি বলা তখন বেমানান

আসলেই। লেখক একজন সংসার ভাঙ্গা পাবলিক কি না। তাই নিজের নিদারুণ মানসিক যন্ত্রনার দায় এখন ধর্মের ওপর চাপিয়ে রিল্যাক্স হওয়ার চেষ্টা করছেন। সুস্থ হয়ে উঠুন এই কামনা রইল।

১৮ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:১৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: তার মানে এই পৃথিবীতে আমিই একমাত্র ঘরভাঙ্গা পাবলিক, আর কেউ নাই মনে হয়। আমি কি আমার জীবন নিয়ে হতাশ? আমার ইন্সটা বা আমার লাইফ স্টাইলে কি সেটা চোখে পড়ে?

হয়তো আপনি আমার লাইফ স্টাইল সম্পর্কে জানেন না।

কারো সাথে যুক্তিতে না মিললে এভাবে ব্যাক্তিগত ব্যাপার নিয়ে কথা বলাটা অবশ্য আপনাদের পুরোনো অভ্যাস

৯| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:৪৪

এ.এস বাশার বলেছেন: লেখক আপনার জ্ঞানের পরিধি অপরিশীম বুঝা গেল। কিন্তু ইসলামকে বুঝার জন্য আল কোর-আন ই যথেষ্ট । আল্লাহর পরিচয় আল্লাহ নিজেই দিয়েছেন। আবু লাহাব/ আবু যাহল, ফেরাউন, নমরূদের দরকার নাই। কোর-আনের বিকৃতি করার জন্য কতজন চেষ্টা করেছে এমন কি এখনও করেই চলেছে। পেরেছে কি কোনদিন পারবেও না। যে গ্রন্থকে সংরক্ষন করার দায়ীত্ব স্রোষ্টা নিজেই নেন তার চাইতে শ্রেষ্ঠত্ব আর কি হতে পারে। আপনি কি বলতে পারবেন কোর-আন ব্যাতিত অন্য কোন গ্রন্থ বিকৃত হয়নি বা হবেনা?
ইসলামের অনুসারিদের আত্মবিশ্বস আছে যে এ আল কোর-আন বিকৃত হবার গ্রন্থ নয়। বিশ্বাস না হলে চেষ্টা করে দেখুন না। যদি মেনে নিই আপনি কোর-আন ব্যাতিত বিশ্বের কোন গ্রন্থ্ই আল্লাহর নাম পাননি হ্যাঁ এটা সম্ভব কারন (আপনার চাইতেও ধূর্তবাজ আছেন আছে যারা প্রমাণ লোপাট করে চলেছে) আল্লাহ কোর-আন ব্যাতিত অন্য কোন গ্রন্থকে সংরক্ষন করার দায়ীত্ব নেননি। সুতরাং আপনি যতবড়ই জ্ঞানী হোননা কেন আপনার যুক্তি মূল্যহীন অন্তত ইসলামের অনুসারিদের কাছে। তাই আসুন সৃষ্টির মাঝে খুঁজি স্রোষ্টাকে ভুলে যাই দ্বন্দ বিভেদ।

১৮ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:১৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: শুধু একটা প্রশ্ন, ইসলামের অনুসারীদের বিশ্বাসই বিশ্বাস আর বাকি জুলু, প্যাগান, কৃষ্ণের অনুসারীদের বিশ্বাস ধইন্চা এইডা কেমন কথা? তাইলে তো কইতে পারি যারা গ্রীকদের প্যাথলিওনদের অনুসারী ছিলো তারা কি দোষ করলো? আপনাদের বিশ্বাসের ি এমন ভীত যে তাগো থিকা আপনে আলাদা? সবই তো কপি পেস্ট আপনাদেরটা!!

বোঝান আমারে

১০| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:২৯

ফাহিম মোল্লা বলেছেন: আমি কি কইতাম লেখক নিজেই প্রথমে কয়া লইছে "একেশ্বরবাদের ঈশ্বর নিয়ে আমার একটা হাস্যকর অবজার্ভেশন আছে"
তো.অবজার্ভেশন হাস্যকরই বটে :#) :#)

১৮ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:১৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: হাসাহাসি ইজ গুড ফর হৃৎপিন্ড। কিপ হাসিং!

১১| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:০৯

ভিন্নচিন্তা ভিন্নমত ভিন্নপথ বলেছেন: @ উদাসী স্বপ্ন- আপনার পোস্টে প্রচুর information দিয়েছেন,তার উপর আবার পড়তে ইচ্ছুকদের জন্য link ও জুড়ে দিয়েছেন। আপনার approaching পুরোটাই ভূল। কে কবে পড়াশোনা করে আস্তিক হয়েছে ? সবাই তো বাপ-দাদা সূত্রে জন্মগত কারনে বিভিন্ন ধর্মে বিশ্বাসী। পড়াশোনা করে,জেনেবুঝে কতজনই বা মুসলিম,হিন্দু,খৃস্টান বা বৌদ্ধ হয়েছে ? আর আস্তিক হতে হলে তো পড়াশোনার দরকার নেই, শুধু বিশ্বাস করলেই যতেষ্ট। আর কষ্ট করে এইসব জটিল পোস্ট দিয়ে ব্লগারদের ঝামেলায় ফেলবেন না, তার চাইতে জ্বীন-পরী ,হুর-গেলমান,মাছের গায়ে আল্লাহ্ শব্দ এইসব নিয়ে লিখুন ,দেখবেন আমিন না বলে কেউ যাবে না।

১৮ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:২০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ওপরের মানুষজন ইনডাইরেক্টলি বললো আমার জ্ঞান খুবই কম তাই অল্প পইড়াই ফালাই আর আপনে কন বেশী পড় খারাপ! কই যাই! ভাই আমি একটা জিনিস বুঝি সত্য জিনিসের সত্যতা প্রমানের জন্য খুব বেশী কিছুর দরকার নাই। একটু পড়ালেখা করলেই সেটা বের হয়ে যায়। কিছু কিছু সত্য থাকে লুকোনো। সেটার জন্য একটু বেশী পড়াশোনা করা লাগে। কিন্তু আপনি যখন দেখবেন এর আগা টু গোড়াই মিথ্যা, অনুমান নির্ভর এবং এর পেছনে মোটিভ একটাই ক্ষমতা আর ভোগ, সেখানে আমি সিদ্ধান্ত কি নিতেই পারি না?

১২| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:৩৬

ফেনা বলেছেন: অসম্পুর্ণ জ্ঞানে মানুষ অহংকারী এবং নির্বোধ হয়ে যায়। মনে রাখবেন যারা সত্যের ক্ষতি করতে চায় তাদের রেফারেন্স দিয়ে বিচার করা যায় না।

এই রকম বিশাল একটা বিষয়ে থা বলতে গেলে আগে নিজেকে মানষিক ভাবে সুস্থ করে নেন। তার পর পর্যাপ্ত জ্ঞান অর্জন করে আসেন।

আল্লাহ আপনাকে সুস্থতা দান করুন।

১৮ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:৪৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আমাকে ছোটবেলা থেকেই সবাই পাগল বলতো। সেই পাগল এখন প্রকৌশলের ওপর ডিগ্রী নিয়ে ইউরোপে থেকে চাকরী বাকরী করে খাচ্ছে।

চিন্তা করবেন না, আমার পাগলামীর সার্টিফিকেট বাংলার সমাজ অনেক আগেই দিয়ে রেখেছে।

এখন কথা হলো আপনি রেফারেন্স স হ সেই সম্পূর্ন জ্ঞানটা দিন। দেখি সৃষ্টির শুরু থেকে আল্লাহ বিরাজমান ছিলো। একটা কিছু দেখান যেটা দেখে বিশ্বাস করতে পারি। তবে ভুলে ভরা এবং বিদ্বেষপূর্ন মিথ্যা মহাগ্রন্থ কোরানটা বাদ দিয়ে। ওটার রেফারেন্স দিলে একটু তফসীর ও শানে নযুল ঘেটে দিয়েন নইলে সেদিক দিয়ে আমি আবার ত্যানা পেচাবো। ত্যানা আমার ব হুত বড়। ভালো থাকবেন

১৩| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:৫০

সনেট কবি বলেছেন: হতে পারে আপনার দৃষ্টিতে ইসলামের বিষয় সমূহ মন্দ। কিন্তু মন্দ হওয়া আর বেঠিক হওয়া এক কথা নয়। আল্লাহ বলেছেন, তিনি যাকে ইচ্ছা হেদায়েত দান করেন আর যাকে ইচ্ছা পথভ্রষ্ট করেন। তো তিনি তথ্য উপাত্ত এমনভাবে সাজিয়েছেন যেন একই তথ্যে আমাকে হেদায়েত দিতে পারেন আর আপনাকে পথ ভ্রষ্ট করতে পারেন। অন্য ধর্ম আমার আলোচ্য বিষয় নয়। আপনি ইসলাম কিভাবে বেঠিক পেলেন সেটা বলুন। আমি আবারো বলি ইসলামের বিষয় সমূহ খারাফ হওয়া আর ইসলাম বেঠিক হওয়া এক কথা নয়। আপনি মন্দ হওয়ার কথা বলেছেন। বেঠিক হওয়ার কথা বলেননি। হতে পারে একটা লোক ডাকাত। কিন্তু সে জন্য তার আপনাকে কিছু করার ক্ষমতা নেই, ঘটনা এমন নয়।
আপনি যদি সিদ্ধান্ত নেন যে ইসলাম যদি সঠিক হয়, যদি আপনাকে জাহান্নামে যেতে হয়, তো আপনি জাহান্নামে যাবেন তথাপি আপনি ইসলাম মানবেন না বরং আপনি জাহান্নামে যাবেন, তাহলে আপনাকে আর ইসলাম বুঝিয়ে লাভ নেই।
আমরা কোরআন সত্যমানি এর সাহিত্যগুনের সাথে অন্য কারো সাহিত্যগুণের কোন মিল নেই। এমনকি মহানবির (সঃ) হাদিসের সাথেও এর মিল নেই।কাজেই এটা কোন মানুষের কথা নয় বরং আল্লাহর কথা। আর কোরআন একটা বাচ্চাও মুখস্ত করতে পারে অথচ অন্যকোন গ্রন্থ কেউ মুখস্ত করতে পারেনা। কোরআনে এমন কিছু তথ্য আছে যা সে যুগে উপস্তাপিত হওয়ার কথা নয়। কাজেই সাকুল্যে কোরআন আল্লাহর বাণী। যেহেতু কোরআন আল্লাহর বাণী সেহেতু আমরা কোরআনের শাস্তির ঝুঁকি নিতে রাজি না।

১৮ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:১৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: হতে পারে আপনার দৃষ্টিতে ইসলামের বিষয় সমূহ মন্দ।

উত্তর: আমি মন্দ বলি নাই, আমি বলছি ভুল। যদি সত্য ধর্ম হয়ে থাকে, যদি এই ঈশ্বর সত্যই এই মহাবিশ্ব তৈরী করে থাকেন তাহলে তিনি কিভাবে এমন ভুল, ক্ষতিকারক বিধান তৈরী করতে পারেন? এমনকি তার মহাগ্রন্থে উল্লেখিত যাবতীয় নিদর্শন সবি কপি পেষ্ট। যেসব বৈজ্ঞানিক ব্যাপার আছে বলে দাবী করে সেগুলো হয় নওফেলের কাছ থেকে শুনেছে নাহলে ক্রিতদাস জাবির বা কিয়ামার কাছ থেকে শুনেছে। এখানেই প্রতারনার ব্যাপারটা স্পষ্ট হয়ে যায়।আর আধুনিক বিজ্ঞানের উন্নয়নের সাথে এসবের ভুল গুলো বড্ড চোখে পড়ে।

কিন্তু মন্দ হওয়া আর বেঠিক হওয়া এক কথা নয়। আল্লাহ বলেছেন, তিনি যাকে ইচ্ছা হেদায়েত দান করেন আর যাকে ইচ্ছা পথভ্রষ্ট করেন। তো তিনি তথ্য উপাত্ত এমনভাবে সাজিয়েছেন যেন একই তথ্যে আমাকে হেদায়েত দিতে পারেন আর আপনাকে পথ ভ্রষ্ট করতে পারেন। অন্য ধর্ম আমার আলোচ্য বিষয় নয়। আপনি ইসলাম কিভাবে বেঠিক পেলেন সেটা বলুন। আমি আবারো বলি ইসলামের বিষয় সমূহ খারাফ হওয়া আর ইসলাম বেঠিক হওয়া এক কথা নয়। আপনি মন্দ হওয়ার কথা বলেছেন। বেঠিক হওয়ার কথা বলেননি। হতে পারে একটা লোক ডাকাত। কিন্তু সে জন্য তার আপনাকে কিছু করার ক্ষমতা নেই, ঘটনা এমন নয়।

উত্তর: আমি নিজে একজন প্রকৌশলী, যেকোনো তত্ব আমাদেরকে প্রায়োগিক কাজে লাগাতে হয়। ঈশ্বর কনসেপ্ট কোনো সায়েন্টিফিক মেথডে পড়ে না। তাই বলে আমরা কেউ অস্বীকার করতে পারি না যে ঈশ্বর নেই। শুধু এটা বলতে পারি এই মহাবিশ্ব সৃষ্টি পেছনে তার ভূমিকার প্রয়োজন নেই। এর অর্থ হলো এটা একটা ফ্রি উইলের জগৎ। যেটা প্রতিটা ধর্মেই বলা আছে। এবং দর্শনেই এই কথাটার মূল উদ্ভাবক, যদি আপনি গ্রীস দার্শনিকদের বই সক্রেটিস/প্লেটো, এ্যারিস্ট টল, হেরাডোক্লিটাস পড়ে থাকেন তাহলেই দেখবেন এই ফ্রি উইলের চর্চা ব হু আগে থেকেই। সমস্যা হলো তথ্য গত ত্রুটি এবং তার উৎস। যেমন ধরেন এ্যারিস্ট টলের প্রানীবিদ্য বইয়ে জমাট বাধা রক্ট এবং মেরুদন্ডের নীচে কোমড়ের পেছনে সীমেনের উৎপত্তির কথা বলা আছে। যেটা কিনা গ্লিটয বা শুয়োরের ওপর ব্যাবচ্ছেদ করে লিখেছিলেন। কিন্তু নবী মোহাম্মদ জাবেরের কাছ থেকে শুনে সেটা কোরানে ঢুকিয়ে দিলো। দেখা গেলো একজন গর্ভবতীর তখনই জমাট বাধা রক্ত হয় যখন সে মিসক্যারেজ করে আবার মেরুদন্ডের ঐ অংশে শুয়োরের সীমেন হয়, মানুষের হয় অন্ডকোষে। যদিও যে রগের কথা দিয়ে এটাকে বৈধতা দেয়া হচ্ছে সে হিসেবে ঐ রগের ভূমিকা বেশ ন গন্য তার চে বড় ভূমিকা পালন করে টেস্টস্টেরন আর ডোপামিন। যদি এই দুটো ঠিক না থাকে তাহলে সে পুরুষ বাজা, খোজা ও ধ্বজভঙ্গ। মোহাম্মদ জমাট বাধা রক্তের ব্যাপারটা জানতে পারে কারন তার কিছু আগে তার এক বৌ এর মিসক্যারেজ হয়। সেখান থেকেই। এরকম তথ্য বিভ্রাট আরও ব হু আছে। প্রতিটা পড়তে পড়তে। একজন ঈশ্বর যে কিনা এই মহাবিশ্বের জটিল জিনিস গুলো সৃষ্টি করেছেন সে কিভাবে এমন ভুল করতে পারেন। বলা হয়ে থাকে মাটি থেকে মানুষের সৃষ্টি অথচ মানুষের কোষে সিলিকেটের পরিমান .০০০১%। এর বেশী হলে সিলিকেট পয়জনিং হয়ে কোষ ফেটে যাবে। সিম্পলি এ্যাবিওজেনেসিসের সবচে আদিরূপ নকল। এসব দেখলেই তো পরিস্কার এটা ডাহা মিথ্যা। সিম্পল কমনসেন্স।

আপনি যদি সিদ্ধান্ত নেন যে ইসলাম যদি সঠিক হয়, যদি আপনাকে জাহান্নামে যেতে হয়, তো আপনি জাহান্নামে যাবেন তথাপি আপনি ইসলাম মানবেন না বরং আপনি জাহান্নামে যাবেন, তাহলে আপনাকে আর ইসলাম বুঝিয়ে লাভ নেই।
আমরা কোরআন সত্যমানি এর সাহিত্যগুনের সাথে অন্য কারো সাহিত্যগুণের কোন মিল নেই। এমনকি মহানবির (সঃ) হাদিসের সাথেও এর মিল নেই।কাজেই এটা কোন মানুষের কথা নয় বরং আল্লাহর কথা। আর কোরআন একটা বাচ্চাও মুখস্ত করতে পারে অথচ অন্যকোন গ্রন্থ কেউ মুখস্ত করতে পারেনা। কোরআনে এমন কিছু তথ্য আছে যা সে যুগে উপস্তাপিত হওয়ার কথা নয়। কাজেই সাকুল্যে কোরআন আল্লাহর বাণী। যেহেতু কোরআন আল্লাহর বাণী সেহেতু আমরা কোরআনের শাস্তির ঝুঁকি নিতে রাজি না।

উত্তর: এখানে আবার সেই বিশ্বাসের ব্যাপারটা টেনে আনছেন। ভাই একটা স হ জ প্রশ্ন কোয়ান্টাম ফিজিক্স কি কখনো পড়েছেন? যদি পড়ে থাকেন দেখবেন জগতের সবচে আজগুবি লেখা সেখানে। ইলেক্ট্রন যেটাকে আপনি কনা বলে ভাবেন সেটা আসলে কনা না। একটা শক্তি আধার যেটা কিনা শক্তির স্যুপে একটা ঢেউ এর মাথা। কিন্তু সেটাকে আমরা কনা ধরি। আবার ঠেকায় পড়লে তরঙ্গ হিসেবে কল্পনা করি। কিন্তু দেখেন সেই ইলেক্ট্রন ম্যানুপুলেট করে আমরা বিদ্যুৎ উৎপাদন করছি সেটা দিয়ে পুরো দুনিয়া চালাচ্ছি। আমি নিজে ইলেক্ট্রিক্যালের ছাত্র ছিলাম। এটা হলো সত্য জিনিস যেটাকে আমি এখন বিশ্বাস করি। আর আপনাদের বিশ্বাস হলো মুখের কথা। যদি তাই হয়, এই যে পরকাল স্বর্গ নরক স হ বেসিক বিবলিক্যাল বা কোরানিক ঘটনা সবকিছুর উৎস তো জুরুথ্রিয়ানরা। তাহলে তাদের বিশ্বাস তো আরও শক্তিশালী এবং তাদেরই তো কপিরাইট থাকার কথা। বলা নাই কওয়া নাই আপনি তাদের কপিরাইট করা বিশ্বাস চুরি কইরা নিজে ধর্ম বানাইলেন, এটা এমন যে অন্যের আবিস্কার নিজের নামে চালাইয়া দেয়া। এটা তো ভাই গর্হিত প্রতারনা। বাকি সব হত্যা খুন মাইয়া বাজী এসব তো বাদই দিলাম

আর আপনি অন্য কোনো দল খুজে পান না বলে লীগ জামাত বিএনপি করেন এরকম করলে উন্নত বিশ্বে ঐ এক হিটলার বা লেলিনই চলতো। নতুন কোনো দল হতো না, তারা দেশ গঠন করতো না। ভাই যখন সমাজে সবাই খারাপ, তখন আপনি নিজেই ভালো হয়ে এগিয়ে যান, সমাজ সংস্কার করেন। জাতি এইভাবেই পরিশুদ্ধ হয়। এই যে এত জাতী আগাইয়া গেছে, দারিদ্র‌্য শূন্যের কোঠায়, সবাই সুখে সমৃদ্ধিতে বসবাস করছে নিখুত সমাজ ব্যাবস্থায় এটা তারা নিজেরাই করছে, কোনো মাইয়াবাজ, ধর্ষক গনহত্যাকারী শিশুকামী ডাকাত এসে তাদের পথ দেখায় নাই। ফলও কিন্তু পাইছে, মরার পর তিন দিন লাশ ঘরে পইড়া ছিলো। বিষের ক্রিয়া লাশ থিকা পচা গন্ধ যখন ছুটিছিলো তখন শ্বশুড় আর আর অন্যান্যরা ক্ষমতা নিয়া কাড়াকাড়ি করতেছিলো। খালি ঐ পাগল খুনী ডাকাত চাচতো ভাইটাই লাশটা আগলাইয়া রাখছিলো যাতে জন গন তারে ক্ষমতায় বসায় সেই লোভে। পুর বংশ নির্বংশ করছে তারি একান্ত অনুসারীরা। সারাজীবনের কুকাম হাতে নাতে পাইয়া গেছে

এসব জানবেন সীরাত তাফসীর পড়লে। নাম লাগবে? এগুলো পইড়েন। ফ্রিতেই পাবেন বিভিন্ন মসজিদে

১৪| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:০৪

ভিন্নচিন্তা ভিন্নমত ভিন্নপথ বলেছেন: @ উদাসী স্বপ্ন-আমি বলতে চাইছি, ধর্মে বিশ্বাসীদের কম পড়াশোনা,বেশী পড়াশোনা কোনটির দরকার নেই। একদম বকলম হলে আরো ভালো। একমাত্র বিশ্বাস থাকলেই হলো। ঈশ্বর/বিধাতা/আল্লাহ্/গড...নবী/রসূল সবারই সম্বল হচ্ছে মানুষের অন্ধবিশ্বাস। যতদিন বিশ্বাসীরা থাকবে ততদিন ঈশ্বর/আল্লাহ্/গড-রা টিকে থাকবে। বিশ্বাস নেই তো ...আল্লাহ্-ও নেই...নবী-ও নেই।

১৮ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:১৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ভাই, আমি বুঝছি আপনের কমেন্ট, আমিও সার্কাজম মারছি। ভালো কথা, নিজের ব্লগ খালি কেন? দেখে তো মনে হচ্ছে পুপা!

১৫| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:২০

গরল বলেছেন: এই কথাইতো আব্দুল গাফ্ফার চৌধুরী বলেছিলেন কিন্তু মূর্খেরা সেটা নিয়ে বিবাদে জড়িয়ে উনাকে বিষেদাগার করেছিল। আপনার গবেষণা মূলত বাঙ্গালীদের কাছে বেগার খাটা। হাজার বছর ধরে যে জাতি পরাধিন ছিল (নবাব সিরাজদৌল্লার সময় বাঙালী নিজেদের স্বাধিন মনে করে যদিও সেও ছিল বিদেশি, তার ভাষাও বাংলা ছিল না) তারা নিজেদেরকে এখনও বান্দা/বান্দি বা চাকর মনে করে শান্তি পায় শুধু মালিকটা পরিবর্তন হয়ে আল্লাহ হয়ে গেছে। এটা আসলে জীনের মধ্যে ঢুকে গেছে, তাই তাদেরকে এই চক্কর থেকে বের করতে আরওঝাজার বছর লেগে যাবে।

১৮ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:৩০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনার কথার সাথে একমত হলেও গাফফাররে নিয়া আমার একটু সমস্যা আছে। লন্ডনে কথিত আছে লোফারটাকে একটু তেল মেরে কোনো রেস্টুরেন্টে নিয়ে এক বাটি চিকেন রেজালা আর দুটো নান রুটি খাইয়ে যদি বলেন যে অমুক নেতার বৌ অমুক নেতার পোলার সাথে শুইছে, দেখবেন ছাগলটা সেটা রসিয়ে রসিয়ে লেখবে। দুটো টাকার জন্য লোফারটা নিজেকে বিক্রি করতে দুটো মিনিট ভাবে না।

আর সিরাজৌদ্দৌলাকে নিয়ে কি বলবো! মাইয়াবাজ টিনেজ চ্যাংড়া.. যা হবার তাই হইছে। ভুদাইগীরির ফল পাইছে।

আমি লিখি এজন্য যে পরিবর্তন আসছে। দিন যাচ্ছে মানুষের যুক্তিবোধ শানিত হচ্ছে এবং বিজ্ঞান দিয়ে আলোকিত হচ্ছে। যারা এখানে কমেন্ট করছে তাদের যুক্তিহীন দেখেন। হাস্যকর। আমার জয়টা এখানেই এবং এসব লেখালেখির কারনে দৈনিক কত মানুষ আলোক পথে আসছে নীরবে সেটা নাহয় নাই বললাম।

এখানেই আমার বিজয়।

ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য

১৬| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:০৪

ভিন্নচিন্তা ভিন্নমত ভিন্নপথ বলেছেন: @ গরল - আপনার কমেন্টের বান্দা/বান্দী শব্দের অর্থ খুঁজে চমকে গেলাম। "আমরা সবাই আল্লাহ্-র বান্দা" কথাটা কত নরম,মিষ্টি কিন্ত এর অর্থ সৃষ্টির সেরা জীব মানুষের জন্য কতটা হীনকর বিশ্বাসীরা যদি ভাবত! বান্দা অর্থ 1.ক্রীতদাস 2.গোলাম 3.দাস 4. ভৃত্য 5.খিদমতগার


@ উদাসী স্বপ্ন- আমার ব্লগ খালি, কারণ আমি এ পর্যন্ত কিছূ পোস্টই করিনি। পুপা কি গালি ?

১৮ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:১৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: পুপা মানে পুরান পাপী। মানে হইলো আগে তার একটা স্বনাম ধন্য আইডি ছিলো। কিন্তু ব্যান খাওয়ায় এখন নতুন লো প্রোফাইলের আইডি খুলছে। যেহেতু আপনি পুপার সাথে পরিচিত নন সেহেতু আপনি সে ঘরানার নন। এই ব্যান খাওয়া বেশী হতো যখন জামাতীরা বেশী বাড়তো। তাদেরকে দমন না করা পর্যন্ত কারো শান্তি থাকতো না।

১৭| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:১৩

সনেট কবি বলেছেন: কেউ মন্দ ভাবা আর মন্দ হওয়া এক কথা নয়। আর ইসলাম সংক্রান্ত আপনার অনেক অভিযোগ মিথ্যা। আপনার দৃষ্টিতে যে বিষয় সমূহ ভূল বা মন্দ আমার দৃষ্টিতে সেগুলো ভুল বা মন্দ নয়। এখানেই আপনার আর আমার দৃষ্টিভঙ্গিগত তফাৎ। কোরআন আগের সব ঘটনা উণ্টিয়ে দেয়নি কাজেই কোরআনে আগের ঘটনার পুনরউল্লেখ থাকতেই পারে। আর আপনি অমুক তমুকের থেকে শুনার কথা যা বলছেন তা সত্য নয়। আপনি নিজেই একজন মিথ্যাবাদী।

১৮ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:২২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: সমস্যা হলো আমার যুক্তিতে মিথ্যা বা ভুল কোনটা সেটা কিন্তু বলছেন না। বারবার শুধু দোষারোপই করে যাচ্ছেন।

বলুন যে আমার এই লাইনটা ভুল বা এই কথাটা মিথ্যা অভিযোগে দুস্ট। সাথে রেফারেন্সও দিন। যদি সত্যি হয়তাহলে আমি আমার দোষ ত্রুটি মেনে নেবো। ব্লগে এরকম রেকর্ড আছে আমার কেউ পয়েন্ট ধরে ভুলটা ধরিয়ে দিলে আমি মেনে নিয়েছি। প্রায় ১২ বছর হতে চললো আমার অনলাইন উপস্থিতি। যুক্তি ও রেফারেন্স দিন, সুস্থ আলোচনা করি।

আমিও মানুষ আপনিও মানুষ। নিজের দোষ ত্রুটি স্বীকার করায় লজ্জার কিছু দেখি না। আমার অর্ধ সহস্র পোস্ট। ভুল হতেই পারে। আমি তো নিজেকে নবী মোহাম্মদের মতো নবী রাসুল দাবী করছি না

১৮| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:২২

সনেট কবি বলেছেন: আপনি কোন একজনকে যুক্তি দিয়ে নাই প্রমাণ করার পর দেখলেন সে আছে এমতাবস্থায় আপনার যুক্তির কি দশা হবে?

১৮ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:২৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ভাই আপনার কমেন্ট পড়লে বোঝা যায় একাডেমিক ডিবেট বা বুদ্ধিবৃত্তিক আলোচনা ও দার্শনিক প্রবন্ধ বা জার্নাল কিভাবে লিখতে হয় সেটা জানেন না। বিজ্ঞান, দর্শন কখনো যদি থাকে তাহলে কি হবে সেটা নিয়ে ভাবে না। যেহেতু আছে তাহলে কেন হলো, উৎপত্তি কোথায় এবং এর কারন কি, প্রয়োগ কিভাবে হবে সেটা নিয়েই অন্থলোজি আলোচনা করে। অন্থলোজি নিয়ে পড়াশোনা করুন, তাহলে বুঝতে পারবেন আলোচনা কিভাবে করতে হয়

১৯| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:২৭

সনেট কবি বলেছেন: মহানবি (সাঃ) বলেছেন তিনি কোরআন জীব্রাঈল থেকে শুনেছেন। আপনি যাদের থেকে শুনার কথা বলছেন তাদের কাছ থেকে তিনি কোরআন শুনেছেন সেটা আপনি কোথায় পেলেন?

১৮ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:৪২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: বই এর লিংকটা নিচ্ছে না। বই এর নাম The Fascinating Story of Muhammad: Simplified & De-Mystified from the ...
By Ahmad Shameem পৃষ্ঠা ২৮৭

আর নওফেলের আইডিয়ার ব্যাপারটা খুব ভালোভাবে বর্ননা করা আছে ইবনে ইশাকের সীরাতে। সেখানে খুব ভালোভাবে জানতে পারবেন নওফেল কিভাবে মোহাম্মদের জ্ঞানের ভিত্তি বাড়ালো যার প্রমান পাবেন তিরমিজি ও বোখারীতে বর্নিত আয়েশার সহী হাদিস যেখানে নওফেল তার নব্যুয়তের ব্যাপারটা সমর্থন করছে। কিন্তু ইসলাম নাযিল হবার চার বছর পর সে মারা গেলে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত সে খ্রিস্টানই ছিলেন কিন্তু ইসলাম গ্রহন করেননি। আর মোহাম্মদ যে কিনা নিজের চাচার মৃত্যুর সাথে সাথে জাহান্নামী করার কথা বলে বিশ্বাসঘাতকতা করলেও নওফেলের মৃত্যুর দু বছর পরও সে বলতো তিনি নাকি স্বপ্ন দেখছেন নওফেল নাকি বেহেশতে ফুলের চাদরে শুয়ে আছে। সহী বোখারী এটা।

যদি পৃষ্ঠা নম্বর চান খুঁজে দিতে হবে। আর বই চাইলে আমার ইমেইলে যোগাযোগ করতে পারেনই

আর নওফেলের আইডিয়ার ব্যাপারটা খুব ভালোভাবে বর্ননা করা আছে ইবনে ইশাকের সীরাতে। সেখানে খুব ভালোভাবে জানতে পারবেন নওফেল কিভাবে মোহাম্মদের জ্ঞানের ভিত্তি বাড়ালো যার প্রমান পাবেন তিরমিজি ও বোখারীতে বর্নিত আয়েশার সহী হাদিস যেখানে নওফেল তার নব্যুয়তের ব্যাপারটা সমর্থন করছে। কিন্তু ইসলাম নাযিল হবার চার বছর পর সে মারা গেলে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত সে খ্রিস্টানই ছিলেন কিন্তু ইসলাম গ্রহন করেননি। আর মোহাম্মদ যে কিনা নিজের চাচার মৃত্যুর সাথে সাথে জাহান্নামী করার কথা বলে বিশ্বাসঘাতকতা করলেও নওফেলের মৃত্যুর দু বছর পরও সে বলতো তিনি নাকি স্বপ্ন দেখছেন নওফেল নাকি বেহেশতে ফুলের চাদরে শুয়ে আছে। সহী বোখারী এটা।

যদি পৃষ্ঠা নম্বর চান খুঁজে দিতে হবে। আর বই চাইলে আমার ইমেইলে যোগাযোগ করতে পারেন

২০| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৫

সনেট কবি বলেছেন: কোরআন আল্লাহর বাণী নয় এটা আপনি কোন বিজ্ঞান দিয়ে কিভাবে প্রমাণ করলেন?

১৮ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: বিজ্ঞান দিয়ে প্রমান করার কিছু নাই। সবই ফ্যাক্ট যার দুএকটা তো বললাম। আমি আবারও কমেন্ট কপি করছি


যেমন ধরেন এ্যারিস্ট টলের প্রানীবিদ্য বইয়ে জমাট বাধা রক্ট এবং মেরুদন্ডের নীচে কোমড়ের পেছনে সীমেনের উৎপত্তির কথা বলা আছে। যেটা কিনা গ্লিটয বা শুয়োরের ওপর ব্যাবচ্ছেদ করে লিখেছিলেন। কিন্তু নবী মোহাম্মদ জাবেরের কাছ থেকে শুনে সেটা কোরানে ঢুকিয়ে দিলো। দেখা গেলো একজন গর্ভবতীর তখনই জমাট বাধা রক্ত হয় যখন সে মিসক্যারেজ করে আবার মেরুদন্ডের ঐ অংশে শুয়োরের সীমেন হয়, মানুষের হয় অন্ডকোষে। যদিও যে রগের কথা দিয়ে এটাকে বৈধতা দেয়া হচ্ছে সে হিসেবে ঐ রগের ভূমিকা বেশ ন গন্য তার চে বড় ভূমিকা পালন করে টেস্টস্টেরন আর ডোপামিন। যদি এই দুটো ঠিক না থাকে তাহলে সে পুরুষ বাজা, খোজা ও ধ্বজভঙ্গ। মোহাম্মদ জমাট বাধা রক্তের ব্যাপারটা জানতে পারে কারন তার কিছু আগে তার এক বৌ এর মিসক্যারেজ হয়। সেখান থেকেই। এরকম তথ্য বিভ্রাট আরও ব হু আছে। প্রতিটা পড়তে পড়তে। একজন ঈশ্বর যে কিনা এই মহাবিশ্বের জটিল জিনিস গুলো সৃষ্টি করেছেন সে কিভাবে এমন ভুল করতে পারেন। বলা হয়ে থাকে মাটি থেকে মানুষের সৃষ্টি অথচ মানুষের কোষে সিলিকেটের পরিমান .০০০১%। এর বেশী হলে সিলিকেট পয়জনিং হয়ে কোষ ফেটে যাবে। সিম্পলি এ্যাবিওজেনেসিসের সবচে আদিরূপ নকল। এসব দেখলেই তো পরিস্কার এটা ডাহা মিথ্যা। সিম্পল কমনসেন্স।

২১| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৯

মহসিন ৩১ বলেছেন: বিশদ এই বিশ্লেষণে বহু কিছুই জানা বিষয় --- তবে ব্যাপার হচ্ছে যে, তবু কিন্তু বহু কিছু যেমন আছে--আছে ও পরিস্কার করে বোঝার মত; তেমনি আবার বহু কিছুই মোটেই বোঝা জায় না। সব তথ্য গুলির একটা হদিস হল এই যে এ সব বহুকাল ধরে চলে আসা জাজ্বল্যমান এবং আরও হচ্ছে বরতমানে আমাদের কাছেও চাঞ্চল্যকর সত্য। হটাত কোন কিছুই মন্তব্য করা যায় না। তবে আমার মত হল; ইসলাম ধর্ম একটা বিপ্লবাত্মক পরিবর্তন করেছে মাত্র; আর তাই আল্লাহ শব্দটাকে খাট করার কোন যুক্তি তো আমি দেখছি না। আমি আগেই বলেছি যে হটাত পরিবর্তন কিন্তু নয় এই ইসলাম ধর্ম। যুগের পর যুগ ধরে চলে আসা কোন কিছু ও নয়। আর তাই এটাকে মিথ্যা প্রমান করার টেন্ডেন্সি থেকেই যাচ্ছে। ------প্রতারনার কিছুই তো ধবে টিকে না। আদতে।

১৮ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ি বিপ্লব করছে? নবী মোহাম্মদের ওফাতের পর দলে দলে ইসলাম ত্যাগ করার ঘোষনা দিলো জর্দান আর ইয়েমেনের লোকজন। আবু বকর খোলা তরবারী নিয়া অজস্র লোক কাল করলো। চার খোলাফায়ে রাশিদিনের একজন লাথী গুতা খাইয়া কোরান শরীফ পড়ার সময় সাহাবীরা মারলো আরেকজন মরলো আততায়ীর হাতে যে কিনা তার কারনেই তার দেশ ক্ষতিগ্রস্থ। একপর্যায় শাসক আসছে সবই তরবারির জোরে রাজ্য জয় করছে। যারা দুয়েকটা ভালো ছিলো তারা পুরোপুরি ইসলাম মানে নাই। পুরোপুরি ইসলাম যারা মানছে তাগো রাজত্ব বর্বরতায় ডুবে গেছে।

কেমনে কি ভাই??

২২| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:৫০

সনেট কবি বলেছেন: কোথাকার কে কি বলল সেটা সত্য হওয়া জরুরী নয়। আর একই কিতাব পড়ে আমরা বুঝলাম কোরআন আল্লাহর বাণী আর আপনি বুঝলেন নৌফেল থেকে শুনা কথা। বিষয়টা বিস্ময়কর! আসলে আপনি কাজ করেন মিথ্যার বেসাতি নিয়ে। হাদিসের অনুবাদ দেন দেখি আপনি কি বুঝলেন আর আমি কি বুঝি?

১৮ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ইবনে ক্বাথীর, ইবনে হিশাম কোথাকার কেউ? আপনি কি কোরানের তাফসীর ও সীরাত অস্বীকার করতেছেন? আপনি কি এটা জানেন যে কোরানে তাফসীর কারা করতে পারে এবং তাদের নাম কি?

আপনার জ্ঞানের পরিধি সম্পর্কে জানা হলো। ভালো থাকবেন কবি (?) সাহেব

২৩| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:৫১

ভিন্নচিন্তা ভিন্নমত ভিন্নপথ বলেছেন: @ সনেট কবি - আপনি মুসলিম, কারণ আপনি মুসলিম ঘরে জন্মগ্রহণ করেছেন । যদি হিন্দু ঘরে জন্মগ্রহণ করতেন তবে আপনার নাম হতে পারতো তপন কুমার/স্বপন কুমার , খৃস্টানের ঘরে জন্মগ্রহণ করতেন তবে আপনার নাম হতে পারতো জর্জ/জন/মাইকেল । জন্মের উপর কারো যখন হাত নেই ,তখন মুসলিম হওয়ার জন্য-ও আপনার নিজস্ব কোনো কৃতিত্ব নেই। যদি এমন হতো যে , একেবারে কোরআন-হাদিস জেনে বুঝে পড়ে এবং অন্যান্য ধর্মগুলির সাথে তুলনা করার মত জ্ঞান অর্জন করে,খৃস্টান, হিন্দু ধর্মের অসারতা বুঝতে পেরে আপনি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছেন তবে আপনার জ্ঞানের পরিচয় পাওয়া যেত,জোরদার বিতর্ক করা যেত। এখন মুসলিম বাবা-মার ঘরে জন্মগ্রহণ করার সূত্রে আপনি নিজ ধর্ম ও ধর্মগ্রন্থের যেরুপ প্রশংসা করছেন সেটি কি অত্যন্ত স্বাভাবিক নয় ? আচ্ছা, বলেন তো আপনার সাথে একজন জন্মসূত্রে হিন্দু অথবা খৃস্টানের পার্থক্য কি ?

১৮ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:০২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ভাই ওনাকে কিছু বলে লাভ নাই। বাটে পড়ে উনি ইবনে ক্বাথীর তাবারী হিশাম অস্বীকার করছেন। উনি মাদ্রাসার হুজুর মৌলানা আলেম ক্রস করে ফেলছেন। ওনার জ্ঞানের পরিধি না পড়ালেখা করেই বিশাল। যদিও এখনও বলতে পারেননি যে আমি ভুল বা মিথ্যা কি বলছি! বাদ দেন

২৪| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:৫২

সনেট কবি বলেছেন: জাবেরের কাছ থেকে শুনে কোরআনে ঢুকিয়েছেন এটা কোথায় পেলেন?

১৮ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:০৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ক্বাথীরের তফসীর তার ছাত্র হিশামের সীরাত। বই লাগলে বলেন দিচ্ছি

২৫| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৪

সনেট কবি বলেছেন: @ ভিন্ন চিন্তা- কেউ এক সঙ্গে পাঁচ মা বাবার ঘর থেকে জন্মায় না। এসব বাজে তুলনা কেন দেন?

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৩:১৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আমি ঠিক বুঝলাম না @ভিন্ন চিন্তা তো খারাপ কিছু বলেন নাই। তিনি শুধু আপনাকে প্রশ্ন করেছেন যে আপনি জন্মসূত্রে অন্য ধর্ম পেলে সেটা নিয়ে আপনার কি অবস্থান হতে পারতো। সেখানে ৫ বাবা মা দিয়ে ইঙ্গিতপূর্ন কথা বলার তো মানে দেখি না। আপনি আমাদের চেয়ে সিনিয়র, আপনার কাছ থেকে আমরা স হনশীল আচরন শিখবো সেখানে আপনি এসব কি উদাহরন রাখছেন আমাদের জন্য? আপনার সন্তান যদি আপনার মুখে এমন ইঙ্গিতপূর্ন ভাষা শুনে অথবা আপনার স্ত্রী তারা কি মনে করবে?

২৬| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:০৫

সনেট কবি বলেছেন: ইবনে কাছির ও ইবনে হিশাম কি বলেছে যে মহানবি(সাঃ) জাবির থেকে শুনে কোরআন লিখেছেন? আর তারা কি এটাও বলেছে যে কোরআন নওফেলের কথা? আপনিতো দেখছি সবার নামে মিথ্যা কথা ছড়াচ্ছেন! এ হলো আপনার রেফারেন্স? আমদিয়ে গাব বুঝানোকে রেফারেন্স বলে?

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৪:১৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ইবনে ইশাকের সীরাতু রাসলিল্লাহ বইয়ের ১৫৮ নম্বর পেজের স্নাপশট...যদিও আমি ইংলিশে ট্রান্সলেট করা বই থেকে এই ছবিটা নিয়েছি
ইবনে ইশাকের আস সিরা আন নাভিইয়া বইয়ের ১৫৮ নম্বর পেজের স্নাপশট...যদিও আমি ইংলিশে ট্রান্সলেট করা বই থেকে এই ছবিটা নিয়েছি


এই ছবির কালো বাক্স করা প্যারাটা পড়ে দেখেন কার নাম আছে। আমি ভুল করেছি ক্বাথীর আর হিশামের নাম বলে। আর সেটা ইবনে ইশাক হবে। ইবনে ইশাকের সীরাতের ইংলিশ ট্রান্সলেশন বইয়ের লিংক এখানে পাবেন। বইটির ফ্রি কপি নেটে পাবেন কিন্তু সেগুলোর পেজের কোনো ঠিক ঠিকানা নেই। বাংলা একডেমি এটার বাংলা অনুবাদ বের করেছে বেশ আগেই। এখন আপনি জিজ্ঞেস করতে পারেন এই হিসাম আবার কুন ফটিক। তাহলে এই লিংকে ক্লিক করুন। উনি একজন তাবেঈ তাবেঈন ছিলো এবং একজন ইসলামিক স্কলার। নবী মোহাম্মদের মৃত্যুর ১২৯ বছর পর তার জন্ম হয়। তার প্রভাব ইবনে হিশাম, ইবনে সায়ীদ আন নাসের মতো তাবেঈ তাবেঈ তাবেইনদের ওপর ছিলো। বোখারী তারও ৪০ বছর পর জন্ম নেয়।

এতো গেলো জাবের নামক খ্রিশ্চিয়ান ক্রিতদাসের কথা। এবার আসি মোহাম্মদ কিভাবে নওফেলের টুকলি করছে। ওয়ারাকা ইবন নওফেল ছিলো মোহাম্মদের দুঃসম্পর্কের কাজিন। তার সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন। সে ছিলো খ্রিস্টান হলেও তার সেক্ট ছিলো ইবিওনাইট। ইবিওনাইট সেক্ট সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন। এরা মূলত ইহুদী আর খ্রিস্ট ধর্মের মিশেল একটা কিছু বিশ্বাস করতো। এই সেক্টের মূল বিশ্বাস গুলো ছিলো:

১) ঈশ্বরের একত্বাবাদে বিশ্বাস
২) যীশু খ্রিস্টের মা কুমারী ছিলো এবং কুমারী থাকা অবস্থাতেই সে গর্ভবতী হন
৩) যীশু খ্রিস্ট রক্ত মাংসের মানুষ ছিলেন
৪) যীশুর পুনরুথ্থান হবে
৫) সবাইকে তৌরাত ও গসপেলকে মানতে হবে
৬) যীশু ছিলো একজন মসীহা

এখন মোহাম্মদের প্রচারিত ইসলাম ধর্মে তাওহীদ হলো প্রথম শর্ত। তাওহীদ মানে আল্লাহর একত্ববাদ। কোরানের সূরা মারইয়ামের ১৬-২২ পর্যন্ত আয়াতে কুমারী মাতা মেরীকে তার সন্তানের খবর জিব্রাইল জানায়। খ্রিস্ট ধর্মে স্পস্টতই ঈশ্বরের ট্রিনিটি মানে ঈশ্বর যখন পিতা রূপে, ঈশ্বর যখন যীশু রূপে এবং ঈশ্বর যখন আত্মা রূপে এভাবে বিশ্বাস করতে বলে। সেখানে ইবিওনাইটস রা বিশ্বাস করে যীশু খ্রিস্ট একজন মানুষ। তারা ট্রিনিটি ব্যাপারটায় বিশ্বাস করে না। ইসলামেও তাই বিশ্বাস করে। এছারা কোরানের মরিয়াম সূরার ৩৩-৩৪ নম্বর আয়াতে যীশু বা ঈসা নবীর পুনরুথ্থানের ব্যাপারে বলা আছে। যদিও ৪ নম্বর সূরার ১৫৭ নম্বর আয়াত ও ইউনুসের ৩৭ নম্বর আয়াত অনুসারে মুসলমানরা বিশ্বাস করেনা যে যীশুর মৃত্যু হইছে। এছাড়া বাকারার ৫৩ নম্বর আয়াতে তৌরাতস হ পূর্ববর্তী সকল কিতাবকে আসমানী কিতাব হিসেবে মানতে হবে। গসপেল বা ইণ্জিল শরীফের কথা মায়েদাহর ৪৬ নম্বর আয়াতেও পাওয়া যায়। আর যীশুর মাসিহার ব্যাপারটা পাওয়া যায় আল ইমরানের ৪৫ নম্বর আয়াতে। ওয়ারাকা ইবনে নওফেল ছিলো সেই ব্যাক্তি যে কিনা নবি মোহাম্মদের নব্যুয়ত মেনে নেয় কিন্তু ইসলাম নাযিল হবার ৪ বছর পরও একজন খ্রিস্টান হিসেবে মৃত্যু বরন করে। তার সম্পর্কে নবী মোহাম্মদের উক্তি ছিলো ওয়ারাকা ইবনে নওফেল সম্পর্কে কটূকথা বলো না, আমি দেখেছি বেহেশতে তার একটি কি দুটি বাগান থাকবে।

এছাড়া মোহাম্মদ এক বিচারের সময় ইহুদীকে পাথর মারার নির্দেশের সময়ই স্বীকার করেছিলো সে ওদের ধর্মগ্রন্থ পড়েছে। এরকম আরও ব হু উদাহরন পাওয়া যাবে ইহুদী ও খ্রিস্টানদের কাহিনী শুনে শুনে তারপর সে বানিয়ে বানিয়ে কোরানে ঢুকাইছে।

২৭| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:০৯

সনেট কবি বলেছেন: বই লাগবেনা তারা কি বলেছে সেটা বলেন। আপনি যা বলেছেন তারা কি সেই কথা বলেছে? নাকি আপনি আপনার কথা তাদের ঘাড়ের উপর দিয়ে চালিয়ে দিচ্ছেন? আমি একবার এক নাস্তিকের রেফারেন্স বিশ্বাস করে মিলাতে গিয়ে রেফারেন্স বুকে সেজাতিয় কোন কথা নেই। হারামজাদা ডাহা মিথ্যা কথা বলেছে। আর নাস্তিকের পক্ষে মিথ্যা বলা অসম্ভব নয়।

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৪:১৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনাকে কোথাকার কে ভূগোল বুঝাইছে আর আপনে সেই ভূগোল বুঝছেন তার দায় দায়িত্ব আমি নেবো কেন? আমি যা জানি যা পড়েছি তাই সরলভাবে বর্ননা করছি এবং রেফারেন্সও দিচ্ছি। যদি বই খুজে না পান বা যোগাড় করতে অসমর্থ হোন সেটাও ফ্রিতে দিতে চাচ্ছি। আমি তো কোনো রেফারেন্স বা কোনো বক্তব্য থেকে পিছে হটছি না। এখন পর্যন্ত আপনি যে কটা রেফারেন্স বা যেসব জিনিস দলিল স হ জানতে চাইছেন, দেই নাই নাকি? বরংচ আপনিই বার বার বলছেন আমি ভুল বলছি, বানিয়ে বলছি ব্লা ব্লা। অথচ নিজে রেফারেন্স দিয়ে কি ভুল বলছি সেটা একটা জায়গাতেও বলছেন না

২৮| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:১৬

সনেট কবি বলেছেন: নওফেল ও জাবির থেকে শুনে মহানবি (সাঃ) কোরআন লিখেছেন একথা ইবনে কাছির হিশাম তাবরী বোখারী তিরমিজি লিখেছে এমন কথা পাগলেও বিশ্বাস করবেনা। এটা আপনি উদাসী স্বপ্ন থেকে পেয়েছেন নিশ্চয়ই! আর স্বপ্ন প্রাপ্ত জ্ঞান দিয়েই আপনি বুঝে ফেলেছেন ইসলাম সঠিক নয়।

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৪:২৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ভাই ওপরে স্নাপ শট দিলাম। তবে আরবীতে লাগলে জানাবেন। যদিও জানি এই রেফারেন্স আপনি কিভাবে এড়াবেন বা ইবনে ইশাককে কি বলে গালি দিবেন। সমস্যা নাই, ইবনে সা'দের নাম শুনেছেন? তার বইয়ে কি লেখা আছে সেগুলো যদি লেখি এখানে তাহলে মোহাম্মদের কাছা নিয়ে টানাটানি লাগবে। ইবনে ক্বাথিরের স্যাটানিক ভার্স তো ধরিই নাই।

তবে মানুষের ধর্মকে ভুল প্রমান করা আমার ব্যাক্তিগত আদর্শে পড়ে না। কোন ধর্ম ভুল কোন ধর্ম ঠিক এসব নিয়ে পোস্ট আমি কোনোকালেই দেই নাই, দেবার ইচ্ছেও ছিলো না। কিন্তু এই ভান্ডা নিয়ে পোস্ট বা কথা বলতে তখনই বাধ্য হই যখন আমাকে কেউ ভুল বলে দোষী সাব্যস্ত করে অথবা আমাকে আক্রমন করে। আপনিও আপনার পোস্টে আমাকে ভুল বলে আক্রমন করেছেন। এখন আমাকে কেউ যদি আক্রমন করে ভুল বলে, তাহলে স্বাভাবিক ভাবেই আদাজল খেয়েই নামবো তার বিরুদ্ধে, নাকি? সে অধিকার তো আমার আছে, নাকি?

২৯| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:২১

মহসিন ৩১ বলেছেন: বেস্ত কোটস

"---মুসলমানরা ৬-৯ বছরের একটা বাচ্চা শিশুকে বিয়ে দিয়ে তার জীবন ধ্বংস করে দিতে পারে, কবি ক্বাব সামান্য কবিতা লেখার কারনে তাকে পেছন থেকে ছোড়া মেরে নবী মোহাম্মদ হত্যা করতে পারে, অথবা মারিয়া কিবতি শুধু ক্রীতদাসী ছিলো বলেই যখন ইচ্ছে তখন তাকে ধর্ষন করা যেতো, সাফিয়ার বাবা ভাই সন্তানকে তার সামনে গলা কেটে হত্যা করে সে রাতে ধর্ষন করা হয় এই কারনে যে মক্কা দখল করতে গিয়ে সেখানে ঢুকতে না পেরে তার ঝালটা তাদের গোত্রের ওপর চাপানো এবং এক রাতে সেই গোত্রে গনহত্যা চালানো হয় কারন তারা ইহুদী ও মক্কার আশেপাশে অবস্থান করছিলো, না ভাই, আমি জানোয়ার না। এ আমি হতে পারবো না"
"--আল্লাহর পরিচয় আল্লাহ নিজেই দিয়েছেন। আবু লাহাব/ আবু যাহল, ফেরাউন, নমরূদের দরকার নাই। কোর-আনের বিকৃতি করার জন্য কতজন চেষ্টা করেছে এমন কি এখনও করেই চলেছে। পেরেছে কি কোনদিন পারবেও না। যে গ্রন্থকে সংরক্ষন করার দায়ীত্ব স্রোষ্টা নিজেই নেন তার চাইতে শ্রেষ্ঠত্ব আর কি হতে পারে।"
"--- কই যাই! ভাই আমি একটা জিনিস বুঝি সত্য জিনিসের সত্যতা প্রমানের জন্য খুব বেশী কিছুর দরকার নাই। একটু পড়ালেখা করলেই সেটা বের হয়ে যায়। কিছু কিছু সত্য থাকে লুকোনো। সেটার জন্য একটু বেশী পড়াশোনা করা লাগে। কিন্তু আপনি যখন দেখবেন এর আগা টু গোড়াই মিথ্যা, অনুমান নির্ভর এবং এর পেছনে মোটিভ একটাই ক্ষমতা আর ভোগ, সেখানে আমি সিদ্ধান্ত কি নিতেই পারি না?"
"---আমরা কোরআন সত্যমানি এর সাহিত্যগুনের সাথে অন্য কারো সাহিত্যগুণের কোন মিল নেই। এমনকি মহানবির (সঃ) হাদিসের সাথেও এর মিল নেই।কাজেই এটা কোন মানুষের কথা নয় বরং আল্লাহর কথা। আর কোরআন একটা বাচ্চাও মুখস্ত করতে পারে অথচ অন্যকোন গ্রন্থ কেউ মুখস্ত করতে পারেনা।"
"--আমি মন্দ বলি নাই, আমি বলছি ভুল। যদি সত্য ধর্ম হয়ে থাকে, যদি এই ঈশ্বর সত্যই এই মহাবিশ্ব তৈরী করে থাকেন তাহলে তিনি কিভাবে এমন ভুল, ক্ষতিকারক বিধান তৈরী করতে পারেন? এমনকি তার মহাগ্রন্থে উল্লেখিত যাবতীয় নিদর্শন সবি কপি পেষ্ট।"
"---এর অর্থ হলো এটা একটা ফ্রি উইলের জগৎ। যেটা প্রতিটা ধর্মেই বলা আছে। এবং দর্শনেই এই কথাটার মূল উদ্ভাবক, যদি আপনি গ্রীস দার্শনিকদের বই সক্রেটিস/প্লেটো, এ্যারিস্ট টল, হেরাডোক্লিটাস পড়ে থাকেন তাহলেই দেখবেন এই ফ্রি উইলের চর্চা ব হু আগে থেকেই।"
"--বিজ্ঞান, দর্শন কখনো যদি থাকে তাহলে কি হবে সেটা নিয়ে ভাবে না। যেহেতু আছে তাহলে কেন হলো, উৎপত্তি কোথায় এবং এর কারন কি, প্রয়োগ কিভাবে হবে সেটা নিয়েই অন্থলোজি আলোচনা করে। "
হাঁ এগুলো উপরের বুদ্ধিবৃত্তিক কিছু কোট । ---কিছক্ষন আগে রাস্তায় একজনের সঙ্গে দেখা, যথারীতি তিনি জিজ্ঞাসা করলেন;
"----- ভাই কেমন আছেন?" আমার উত্তর "----এই তো ভাই আমাদের আর থাকা না থাকা"
তারপর মনে মনে বললাম নিজেকেই--- হায়রে ! কি দৌড়ের উপ্রেই না আছি । হাশঃ- আমি বোধ হয় জিবনেও ভাল মানুষ হতে পারব না !!

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৪:২৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ভাই এদের পিছে সময় নস্ট করা বৃথা। কারন এরা সব শুনে সব শেষে বলবে তাল গাছ আমার। তবে লাভের মধ্যে একটা লাভ হলো যাদের মন অনুসন্ধিৎসু তারা আরও আগ্রহ প্রকাশ করবে এবং সত্য জানবে। তাই তো দেখেন খোদ সরকার যখন কোরানের অর্থ থেকে শুরু করে মাদ্রাসার সিলেবাস পাল্টানোর মতো প্রজেক্টে হাত দেয় তখন বুঝতে হবে ইসলামের ধর্ষন কেবল মাত্র শুরু হয়েছে। হুজুররা তাদের ব হুদিনের দাওরারে মাস্টার্স সমকক্ষ করার ঘোষনা শুনেই যে অর্গাজম পেয়েছে সেই অনুভূতি তারা হারাতে চায় না তাই ইসলামের ওপর এই ধর্ষন তারাও মেনে নিছে চুপেচাপে

বিজয় এভাবেই আসবে

৩০| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:২৪

সনেট কবি বলেছেন: যদি সত্য উৎঘাটন করতে চান তবে মিথ্যা সম্পূর্ণ পরিত্যাগ করুন। আর আমি অন্তত ট্রাক খানিক বই পড়েছি। আমি জানি কোথায় কি আছে আর কোথায় কি নেই। আমাকে মিথ্যার গোঁজামিল দিয়ে বুঝাতে পারবেন না- ইনশাআল্লাহ।

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৪:২৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ভাই সত্য মিথ্যার সবই তো দিলাম। কিন্তু একটা রেফারেন্স বা একটা লাইন উল্লেখ করে তা ভুল বা মিথ্যা দেখাতে পারলেন না। ভাি একটা প্রশ্ন যে ট্রাকটার কথা বলছেন সেটার একটা ছবি দিয়েন। দেখতে চাই ট্রাকটি কি শিশুদের পুচকি খেলনা ট্রাক নাকি ভারতের ভাঙ্গাচূড়া টাটার ট্রাক নাকি সুইডিশ হেভি লোড ভলভোর ট্রাক। এই ছবিটা একটু দিয়েন। তাইলে মনরে বুঝ দিতাম অপাত্রে জ্ঞান দিতেছি না

৩১| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৯

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
আল্লাহ অসীম, অনাদি, অনন্ত
আর মানুষ সসীম। সসীম কোন দিন যদি অসীমের তল খুঁজে না পায় তবে
সে পাগল হয়ে যা কিছুই করুক এতে অসীমকে দোষ দেওয়া যায়না।

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৪:৩১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: জ্বী ভাই, আপনেই সত্য, বাকি সব ঢেউ টিন। আপনার মতো আইনস্টাইন কখনো ভুল করতে পারেন না। আপনাদের ওপর ওহী নাযিল হইছে। তাই একজন শিশুকামী, মাইয়াবাজ, ব্যাভিচারী খুনীকে নবী বলে মানতেই হবে। নাইলে কল্লা আমার যাবে।

কিন্তু কাহিনীতে একটা টুইস্ট আছে আমার কল্লা কাটতে আপনাকে ইউরোপে আসতে হবে। কারন আমি এখানকার বাসিন্দা এখন

৩২| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৩

একদম_ঠোঁটকাটা বলেছেন: বহুদিন পর ব্লগে এরকম ইতিবাচক লেখা ও তার পরিবর্তে আলোচনা পড়লাম। সনেট কবি ও নতুন নকিব এর কাছে অনুরধ, যুক্তি ও রেফেরেন্স দিয়ে লেখকের মত খণ্ডন করুন যাতে আমরা কিছু জানতে পারি। আর কিছুক্ষণ পর গালিবাজ রা এসে এই পোস্ট দুর্গন্ধ করে ফেলার আগে !

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৪:৩১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য

৩৩| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৬

পদ্মপুকুর বলেছেন: কবি সাহেব,
খ্যামা দ্যান। তারচে আসেন নজরুলের একটা কবিতা পড়ি-

উহারা প্রচার করুক হিংসা বিদ্বেষ আর নিন্দাবাদ;
আমরা বলিব সাম্য শান্তি এক আল্লাহ জিন্দাবাদ।
উহারা চাহুক সংকীর্ণতা, পায়রার খোপ, ডোবার ক্লেদ,
আমরা চাহিব উদার আকাশ, নিত্য আলোক, প্রেম অভেদ।

উহারা চাহুক দাসের জীবন, আমরা শহীদি দরজা চাই;
নিত্য মৃত্যু-ভীত ওরা, মোরা মৃত্যু কোথায় খুঁজে বেড়াই!
ওরা মরিবেনা, যুদ্ব বাধিঁলে ওরা লুকাইবে কচুবনে,
দন্তনখরহীন ওরা তবু কোলাহল করে অঙ্গনে।

ওরা নির্জীব; জিব নাড়ে তবু শুধূ স্বার্থ ও লোভবশে,
ওরা জিন, প্রেত, যজ্ঞ, উহারা লালসার পাঁকে মুখ ঘষে।
মোরা বাংলার নব যৌবন,মৃত্যুর সাথে সন্তরী,
উহাদের ভাবি মাছি পিপীলিকা, মারি না ক তাই দয়া করি।

মানুষের অনাগত কল্যাণে উহারা চির অবিশ্বাসী,
অবিশ্বাসীরাই শয়তানী-চেলা ভ্রান্ত-দ্রষ্টা ভুল-ভাষী।
ওরা বলে, হবে নাস্তিক সব মানুষ, করিবে হানাহানি।
মোরা বলি, হবে আস্তিক, হবে আল্লাহ মানুষে জানাজানি।

উহারা চাহুক অশান্তি; মোরা চাহিব ক্ষমাও প্রেম তাহার,
ভূতেরা চাহুক গোর ও শ্মশান, আমরা চাহিব গুলবাহার!
আজি পশ্চিম পৃথিবীতে তাঁর ভীষণ শাস্তি হেরি মানব
ফিরিবে ভোগের পথ ভয়ে, চাহিবে শান্তি কাম্য সব।

হুতুম প্যাচারা কহিছে কোটরে, হইবেনা আর সূর্যোদয়,
কাকে আর তাকে ঠোকরাইবেনা, হোক তার নখ চষ্ণু ক্ষয়।
বিশ্বাসী কভু বলেনা এ কথা, তারা আলো চায়, চাহে জ্যোতি;
তারা চাহে না ক এই উৎপীড়ন এই অশান্তি দূর্গতি।

তারা বলে, যদি প্রার্থনা মোরা করি তাঁর কাছে এক সাথে,
নিত্য ঈদের আনন্দ তিনি দিবেন ধুলির দুনিয়াতে।
সাত আসমান হতে তারা সাত-রঙা রামধনু আনিতে চায়,
আল্লা নিত্য মহাদানী প্রভূ, যে যাহা চায়, সে তাহা পায়।

যারা অশান্তি দুর্গতি চাহে, তারা তাই পাবে, দেখো রে ভাই,
উহারা চলুক উহাদের পথে, আমাদের পথে আমরা যাই।
ওরা চাহে রাক্ষসের রাজ্য, মেরা আল্লার রাজ্য চাই,
দ্বন্দ্ব-বিহীন আনন্দ-লীলা এই পৃথিবীতে হবে সদাই।

মোদের অভাব রবে না কিছুই, নিত্যপূর্ণ প্রভূ মোদের,
শকুন শিবার মত কাড়াকাড়ি করে শবে লয়ে-- শখ ওদের!
আল্লা রক্ষা করুন মোদেরে, ও পথে যেন না যাই কভূ,
নিত্য পরম-সুন্দর এক আল্লাহ্ আমাদের প্রভূ।

পৃথিবীতে যত মন্দ আছে তা ভালো হোক, ভালো হোক ভালো,
এই বিদ্বেষ-আঁধার দুনিয়া তাঁর প্রেমে আলো হোক, আলো।
সব মালিন্য দূর হয়ে যাক সব মানুষের মন হতে,
তাঁহার আলোক প্রতিভাত হোক এই ঘরে ঘরে পথে পথে।

দাঙ্গা বাঁধায়ে লুট করে যারা, তার লোভী, তারা গুন্ডাদল
তারা দেখিবেনা আল্লাহর পথ চিরনির্ভয় সুনির্মল।
ওরা নিশিদিন মন্দ চায়, ওরা নিশিদিন দ্বন্দ চায়,
ভূতেরা শ্রীহীন ছন্দ চায়, গলিত শবের গন্ধ চায়!

তাড়াবে এদের দেশ হতে মেরে আল্লার অনাগত সেনা,
এরাই বৈশ্য, ফসল শৈস্য লুটে খায়, এরা চির চেনা।
ওরা মাকড়সা, ওদের ঘরের ঘেরোয়াতে কভু যেয়ো না কেউ,
পর ঘরে থাকে জাল পেতে, ওরা দেখেনি প্রাণের সাগর ঢেউ।

বিশ্বাস করো এক আল্লাতে প্রতি নিঃশ্বাসে দিনে রাতে,
হবে দুলদুল - আসওয়ার পাবে আল্লার তলোয়ার হাতে।
আলস্য আর জড়তায় যারা ঘুমাইতে চাহে রাত্রিদিন,
তাহারা চাহে না চাঁদ ও সূর্য্য, তারা জড় জীব গ্লানি-মলিন।

নিত্য সজীব যৌবন যার, এস এস সেই নৌ-জোয়ান
সর্ব-ক্লৈব্য করিয়াছে দূর তোমাদেরই চির আত্বদান!
ওরা কাদা ছুড়ে বাঁধা দেবে ভাবে - ওদের অস্ত্র নিন্দাবাদ,
মোরা ফুল ছড়ে মারিব ওদের, বলিব - "এক আল্লাহ জিন্দাবাদ"।

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৪:৩৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এই নজরুলরেই তো নাস্তিক ঘোষনা কইরা পত্রিকা খুইলা গালি দিয়ে প্রবন্ধ লেখছিলো না তৎকালীন মুসলমান সাহিত্যিকরা? তার কল্লা চেয়ে মিছিলও মনে হয় করছিলেন। আর এখন সে হইলো আপনাগো পরানের কবি!

হাসি কই রাখি! অবশ্য তার পোলা মাইয়া গুলা একটাও তো মুসলমান হয় নাই। সবই তো হিন্দু, তাও আবার প্রাকটিসিং হিন্দু

৩৪| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৬

ভিন্নচিন্তা ভিন্নমত ভিন্নপথ বলেছেন: @ সনেটকবি-কেন মিথ্যা বলছেন ? পাঁচ মা বাবার ঘর থেকে জন্মের কথা কখন বললাম ? জানি , এসব প্রশ্ন কেউ করবে ভাবতেও পারেন নি। ভেবেছেন খালি মাঠে নিজ ধর্মের গীত গেয়ে যাবেন । আচ্ছা , আবারো প্রশ্ন করি , আপনি কখন, কিভাবে মুসলিম হলেন ? ট্রাকখানেক বই পড়ার আগে ? না পরে ?

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৪:৩৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: কারো মা বাবা তুলে ইঙ্গিতপূর্ন কথা বা গালি দেয়া আমার কাছে প্রচন্ড খারাপ লাগে। আমি নিজেও এই গর্হিত কাজ করি না। এরকম আচরন সভ্য সমাজে বেশ লজ্জাজনক

৩৫| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৬

একদম_ঠোঁটকাটা বলেছেন: দয়া করে আপনি আপনার পরিচয় প্রকাশ করবে না! আপনার নাম চাপাতিবাজ দের লিস্টে উঠে যাবে,vpn ইউজ করুন। চাপাতি আপনার গলাতে পরলে, আপনি সনেট কবির নেক্সট পোস্টের ছবি হয়ে যাবেন B-) :D

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৪:৪০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন:
অলরেডি এই পোস্টে গতকাল একজন প্রচ্ছন্ন থ্রেট দিয়ে ফেলেছে। ছবি দেখেন।


তবে দেশের বাইরে থাকার কারনে এরা আমার শরীরে যে হাত দিতে পারবে না এটা তারা জানে। তাই এরা এখন আমার কাছের মানুষ যারা দেশে আছেন তাদেরকে জড়াতে চাচ্ছে। কতটা নীচু আর হীন হলে এসব করতে পারে এসব কমেন্টই তার প্রমান।

৩৬| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৭

সনেট কবি বলেছেন: @ ভিন্ন চিন্তা - আমি জেনে বুঝে মুসলিম।

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৪:৪০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আমিও বুঝলাম আপনি অনেক জানেন, প্রায় এক ট্রাক সমান আপনার জানা

৩৭| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:১৫

ভিন্নচিন্তা ভিন্নমত ভিন্নপথ বলেছেন: @ সনেট কবি-জেনে আনন্দিত হলাম যে, আপনি জেনে,বুঝে মুসলিম । তা আপনার এই বুঝ-জ্ঞান আসলো কখন থেকে ? জন্মের পর পরই ? নাকি নাবালক ছিলেন তখন ? নাকি সাবালক হওয়ার পর ? বুঝ-জ্ঞানটা আসলো কিভাবে ? নিজে নিজে ? নাকি অন্যজনের সাহায্যে ? মুসলিম হতে হলে কি জানতে হয় ? কি বুঝতে হয় ? নাকি শুধু বিশ্বাস করে ঈমান আনতে হয় ?

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৪:৪২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আমি শিওর উনি কোরানটা পুরো বুঝে পড়েননি। কারন কোরানে মুসলমান হতে হলে কি কি জিনিসের ওপর ঈমান আনতে হবে এবং কি শর্ত সেটা বেমালুম চেপে যাবেন। কারন ব্যাপারটা উনার মাথাতেই নাই

৩৮| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:১৮

একদম_ঠোঁটকাটা বলেছেন: মহানবি(সাঃ) জাবির থেকে শুনে কোরআন লিখেছেন?! এই কথা প্রথম শুনলাম! আপনি এর রেফেরন্স দিন এবং screen shot দিন।

অনেকসময় রেফেরেন্স মেলাতে গিয়ে দেখা যায়, সেটি ভুয়া এবং আলোচিত বিষয়ের কিছুই সেখানে বর্ণনা নেই। এই বিষয়ে আমি সনেট কবির সাথে একমত।

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৪:৪৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ভাই, আমি দরিদ্র ঘরের সন্তান। পেশায় প্রকৌশলী হলেও বিদেশে কাজ করেই খেতে হয়। যদি কাজ না করি পেটে খাবার দিবো কিভাবে? পেটে খাবার না দিলে জীমে যাবো কেমনে? আর জীমে না গেলে তো সুস্থ থাকতে পারবো না। আর সেজন্য জীমে প্রতিমাসে টাকা দিতে হয়। সেই টাকাটা তো কামাই করতে হবে, নাকি? আমিও তো মানুষ!

কামলা দিয়ে জীম শেষ করে তারপর নিজের কারবারে একটু চোখ বুলিয়ে তবেই না ব্লগিং করবো। ব্লগিং তো আমার পেশা না, নাকি? সবুর তো করবেন! আর ওপরে আপনার ট্রাক সনেট আংকেলের কমেন্টেই স্নাপশট স হ বইয়ের লিংক স হ দিয়ে দিছি। পড়ে নিয়ে আমাকে দায়মুক্ত করেন

আর আপনার অজ্ঞতার দায়ভার শুধুই আপনার, আমরা এর দায় নেবো না। আপনি জানেন না বলে ওটা নেই এটা তো উটপাখির মতো চিন্তা হয়ে গেলো ভাই।

আপনি তো সর্বজ্ঞানী হতে পারেন না, আপনার জানার বাইরেও অনেক কিছু থাকতে পারে, এটা তো বিশ্বাস করেন নাকি?

৩৯| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৩

চাডেরনুর বলেছেন: সনেট কবির কাছে প্রশ্ন , আপনি যে এত ইসলাম ইসলাম করেন, তো সেই ধর্ম অনুযায়ী আপনার ব্যক্তি বন্দনা মূলক সনেট(যা সারাদিন ধরে লিখিত ও প্রকাশিত হয়ে থাকে) অপ্রয়োজনীয় কাজের মধ্যে পড়ে নয় কি ? ডেলিবারেট অপ্রয়োজনীয় কাজ কি ধর্মে গ্রহণযোগ্য ?

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৪:৫২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আল মুঘনি এর ১০/১৭৬ অনুসারে সেসব কবিতাই বৈধ যেখানে বিষয়বস্তু সমূহ হালাল এবং তা যদি কোনো নারীর প্রতি হয় সেই নারী তার জন্য হালাল বা তার সাথে কবির সম্পর্ক ইসলামিক ভাবে বৈধ হতে হবে তাহলেই কবিতা লেখা জায়েজ। যদি সেই কবিতা কোনো বেগানা নারীকে নিয়ে লেখা হয়, তাতে অশ্লীলতা থাকে, তার মধ্যে এমন বিষয়বস্তু বিদ্যমান যার ফলে ঈমান ছুটে যেতে পারে অথবা ইসলাম বিরোধী তাহলে সেই কবিতা হারাম।

একই ফতোয়া পাওয়া যায় আল মাওসু'আহ আল-ফিক্বিয়াহ, ২৬/১১৩-১১৭ অনুসারে।

৪০| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৫

চাডেরনুর বলেছেন: সনেট কবি সাহেব, কবিতায় আছে

দ্বার বন্ধ করে দিয়ে ভ্রমটারে রুখি।
সত্য বলে, আমি তবে কোথা দিয়ে ঢুকি?

-- আপনারা কখনো কি বিরুদ্ধবাদীদের যুক্তি মন দিয়ে পড়েছেন ? সারাক্ষণ এই ধারণা নিয়ে বসে আছেন আপনিই সঠিক আর বাকি সব ভ্রম । এত নিখুত যে মহাবিশ্ব, এরকম অগুন্তি মহাবিশ্ব সেই সুপার পাওয়ার তৈরি করেছেন , তার মানুষের বংশ বিস্তারের জন্য যে পন্থায় যেতে হল তা কি মানুষের জোড়া বেশি করে পাঠিয়ে করা যেত না ? আর মাত্র এক জোড়া মানব মানবী থেকে কি করে এত রঙ বৈচিত্র এল, ?

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:৩৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আমি যেটা ব্যাক্তিগত ধারনায় বিশ্বাস করি, এই সৃষ্টির পেছনে যে শক্তি বা যে সত্টা যাই আছে না কেন, তিনি আমাদের ধারনার বাইরে এখনো। যদিও হকিং তার গ্রান্ড ডিজাইন বইতে সে সম্বন্ধে একটা প্রচ্ছন্ন ধারনা দেয় তবে এখনো ব হু দূর বাকি। সৃষ্টি রহস্য উদ্ধারের জন্য কোয়ান্টাম ফিজিক্স আর মহাশূন্যে চোখ রাখলে দেখা যায় এই যে এত ঝক্কি ঝামেলা করে যিনি এত কিছু সৃষ্টি করেছেন যার ফলে মানবজাতীর জন্য এমন একটি পৃথিবী তার উদ্দেশ্য একটাই সেটা হলো সৃষ্টির উন্মেষ বৈচিত্র‌্য। তাকে বারবার ধ্বংসের সাথে লড়ে এই সৃষ্টির ক্রমধারা জারি রাখতে হয়েছে। সেকানে পান থেকে চুন খসলে শাস্তি, নিজ হাতে নারী পুরুষ বানিয়ে সেখানে নারীদের জন্য বর্বরতম নিয়ম, পুরুষরা যদি ইসলাম মেনে করে তাহলে শিশুদের বিয়ে করে তাদের সাথে যৌনকর্ম হালা, যুদ্ধে হারলে সেখানকার নারীরা হবে যৌনদাসী, এসব দেখলে তো সাদাচোখে সৃষ্টির যে মূলনীতি তার বিরোধী।

আর যখন দেখি ছন্দ নিয়ে কাজ করা মানবিক কবি এসব বর্বরতম হিংস্র নিয়ম মাথা পেতে মেনে নেন, তখন মনে হয় এ কেমন মানুষ এরা? ধর্মের কারনে নিজের মেয়ে এরা ৬ বছরেই একজন পঞ্চশোর্ধ্ব যৌনন্মাদ শিশুকামীর হাতে তুলে দেবে ভাবতেই ঘৃনায় গা গিন গিন করে

৪১| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৭

সনেট কবি বলেছেন: @ ভিন্ন চিন্তা -আমি বুঝিনা কোন কিছুর সঠিকতা না বুঝা ছাড়া বিশ্বাসটা আসে কেমন করে? আর ইসলামে বিশ্বাসে মহা পন্ডিৎ হতে হয়না। যারা বকলম আমি তাদের সাথেও আলোচনা করে দেখেছি তারাও অনেক কিছু জানে এবং অনেক কিছু বুঝে।

@ চাডের নূর- ওটা ব্যক্তি বন্দনা নয় বরং ব্যক্তি স্বীকৃতি। এমন কার কোন গূণটার কথা আমি বলেছি যা তার মধ্যে নেই? ব্লগারদের জ্ঞান অত কাঁচা হলে চলেনা।

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:৩৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: তার আগে এটা বলেন একজন বয়োবৃদ্ধ হয়ে পাঁচ মা বাবা এসব কি ধরনের ইঙ্গিতপূর্ন কথাবার্তা। বলি সৌজন্যবোধ বুঝি সারা জীবন এই শিখেছেন? আবার ব্লগে সারাদিন কবিতা কবিতা বলে খাবি খান। বড় বড় কথা বলেন। মনটা এত কুৎসিত কেন আপনার? মতের সাথে না মিললে সে বুঝি মানুষ না?

যত্তসব!

৪২| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৮

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আগের তুলনায় আপনার ধৈর্যশক্তি মাশাল্লাহ অনেক বৃদ্ধি পাইছে। ;)

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:৩৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: বুঝলাম না, আগে না হয় একটু ই ছিলাম এখন না হয় একটু ই হইছি তাই বইলা এই ই এর কারনে এরকম ই দেবেন এইটা কেমন কথা! আমিও তো মানুষ!

৪৩| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৩

সনেট কবি বলেছেন: @ চাডের নূর- একজোড়া মানুষের ভিতর সবরকম মানুষের জিন ছিল। সে অনুযায়ী বিভ্ন্নি রকম মানুষ হয়েছে।

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:৪১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: তাহলে তো দেখা যাচ্ছে আপনি জেনেটিক্সের ওপরও এক ট্রাক বই পড়েছেন। adenine (A), thymine (T), guanine (G) and cytosine (C) ছাড়া আর অন্য কোনো বেস দিয়ে আদম বানাইছিলো নাকি? একটু জ্ঞান দান করেন দেখি। আলোকিত হই। এমনও হতে পারে আপনার এই মহান আবিস্কারের জন্য আপনাকে ২০১৯ সালের নোবেলটা আপনাকেই দিয়ে দিতে পারে নোবেল কমিটি।

আর কি কি শোনাবেন ভাই? অজ্ঞতার পরিসীমা ভেঙ্গে ফেলছেন দেখি

৪৪| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৭

চাডেরনুর বলেছেন: @ সনেট, ব্যক্তি নিয়ে ক্রমাগত সনেট লেখার কাজটা মূলানুগ ধর্মের দিক থেকে অপ্রয়োজনীয় কাজের মধ্যে পড়ে কিনা সেটা বলুন / আর আপনার জ্ঞান তো পেকে পক্ক, তো আপনি তো যুক্তি তর্ক কিভাবে করতে হয় তা বেশ জানেন , আর তাই পোস্টের যুক্তি খন্ডানোর ধারে কাছে না গিয়ে ভাঙ্গা রেকর্ড বাজাচ্ছেন । আর অনেক মন্তব্যেই আপনার অহম তার নাঙ্গা দেহ দেখাচ্ছে বইকি

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:৪৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এটা বলা যায় আল্লাহর জিকির ও মৃত্যু ভয় বাদ দিয়ে অচেনা বেগানা নারী পুরুষ নিয়ে কবিতা লিখে ইসলামে হারাম। উনি ইসলামের আদ্যেপোন্ত জেনেও এই হারাম কাজটা করছেন। যদিও একজন মানুষ যদি ইসলাম ফুটবল বানিয়ে লাথী মারতে মারতে মানে তাহলে সেটা নিয়ে কিছু করার নাই। কারন এটা আধুনিক সভ্যতা, এখানে এই ব্যাক্তিস্বাধীনতা আছে। নবী মোহাম্মদের মতো বর্বর সভ্যতা নয়, যেখানে শুধু কবিতা লেখার জন্য পেছন থেকে ছুরি মেরে মিথ্যা কথা বলে হত্যা করা হয়

৪৫| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৮

চাডেরনুর বলেছেন: @ সনেট কবি, আপনার কাছে প্রশ্ন, ইনসেস্ট সেক্স কাকে বলে ?

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:৪৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: নবী মোহাম্মদ আপন খালাতো বোন যার বয়স কিনা ৪ তারে দেইখাও বলছিলো এইটা বড় হইলে এইটারে বিয়া করবো। চাচাতো বোনের সাথে পরকীয়া করতে গিয়া ধরা খাইয়া শাক দিয়া মাছ ঢাকতে গিয়া মিরাজের গল্প ফাঁদে। কপাল ভালো এর মা ৮ বছর বয়সেই মারা গেছে আর কোনো আপন বোন নাই। তাইলে খবর আছিলো

৪৬| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৩

বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: সবাই স্রষ্টা কে খুশি করে পুরস্কার পেতে চায়। জান্নাতে যাবার পুরস্কার। আমার আবার জাহান্নামএ যাবার মন। কে কে দোয়া করবেন হাত তোলেন।

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:৪৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: কেন জাহান্নামে সানি লিয়নরে পাওনের শখ নাকি? নাকি অন্য কেউ? জাতী জানতে চায়

৪৭| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৪

বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: রামায়ণ , মহাভারত এই গুলো মনুষ্য রচিত এই নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। রামায়ণ লিখেছিলেন ঋষি বাল্মীকি ,মহাভারত ঋষি বেদব্যাস ইত্যাদি।আম -জনতা হিন্দুদের একথা মানতে বিরোধ নেই।
কিন্তু কোরান নবী মোহাম্মদ লিখেছিলেন এটা বললে মুসলমানরা খেপে যায়। আসলে এই খেপে যাওয়া ঈমানী দায়িত্ব।
কোরান পড়ে আমার মনে হয়েছে এটা ১০০ শতাংশ মনুষ্য রচিত। হাঁ ,আমি কোরান পড়েছি বেশ ভালো ভাবে , ইংরেজি এবং বাংলায়। আরবী জানিনা।

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:৫০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: হিন্দু ধর্ম আর জুরুথ্রিয়ান একই সময়ের। তাম্র যুগে মানুষ কিছুটা সভ্য হয় তখন এসব উন্নত ধারনার উদ্ভব ঘটে। কোরান যে মোহাম্মদের লেখা সেটা ইবনে সা'দের সীরাত পড়লে জানা যায় যেখানে নবী মোহাম্মদের হাদিস বয়ানের সময় সা'দ একটা বাক্য উচ্চারন করে। তখন মোহাম্মদের সেটা পছন্দ হয় এবং তাকে মনের ভুলেই বলে ফেলে এটা কোরানে লাগিয়ে দাও, সুন্দর লাগবে!

তার ওপর কোরানের অজস্য তত্বগত ভুল, প্রত্নতাত্বিক ও বিজ্ঞান গত ভুলের সমাহার ও গ্রীক, চৈনিক ও ভারত উপমহাদেশের আবিস্কার করা তথ্য লোকমুখে শুনে কোরানে ঢুকিয়ে দেয়ার প্রবনতা এটাই প্রমান করে যে ইহা অর্ধশিক্ষিত শিশুকামী মোহাম্মদেরই লেখা।

৪৮| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৩

লোনার বলেছেন: সকল সংশয়বাদীদের জন্য:
view this link

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:৫১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: সাইট টির জন্য ধন্যবাদ। আমি শুধু এগোনিস্ট পার্ট টা পড়েছি। বেশ ইন্ট্রিগীং

৪৯| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪০

সনেট কবি বলেছেন: @ চাডেনূর- এমন কি যুক্তি আছে যে খন্ডন করতে হবে? লেখক কয়টা দোষের কথা বলে বলছে এটা ঠিক নয়। অথচ দোষের সাথে সঠিকতা ও বেঠিকতার কোন সম্পর্ক নেই। আর জগতের সব লোকের সব প্রশ্নের উত্তর দিতে আমি বাধ্য নই।

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:৫৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: অথচ দোষের সাথে সঠিকতা ও বেঠিকতার কোন সম্পর্ক নেই।

উত্তর: আমি বাল্যবিবাহ সম্পর্কে বলেছি। বাল্যবিবাহ আপনি কি চোখে দেখেন? আপনি কি আপনার আপন মেয়ে বা আপন নাতনীকে এই বয়সে বিয়ে দেবেন কিনা? কবি ক্বাব বা গর্ভবতী খ্রিস্টান ক্রীতদাসীকে বাচ্চা পেটে থাকা অবস্থায় শুধুমাত্র ইসলাম বিরোধীতা করার কারনে চাকু দিয়ে পুচিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করা, এটা আপনি স্বীকার করেন কিনা? আইএসআইএস সম্পর্কে আপনার মতামত কি? যুদ্ধবন্দীনিদের সাথে যৌনদাসীদের মত আচরন সমর্থন করেন কিনা? আপনি কি বলতে চান উপরোক্ত প্রশ্ন গুলো ইসলামে নেই? খালি একবার বলেন যে ইসলামে এসব নেই দেখেন পুরা কোরান হাদিস দিয়ে স হী ইসলাম চিনিয়ে দিবো। নাসুখ মানসূখ দিয়েও আপনার ইসলামকে আর ধোয়া তুলশী পাতা বানাতে পারবেন না।

আর যদি বলেন যে আপনি আইএসআইএস সমর্থক, খেলাফতের সমর্থক তাহলে আর কোনো তর্ক নয়। আর ইসলামের পক্ষ নিলে অবশ্যই এসবের উত্তর দিতে হবে কারন সভ্য সমাজে ইসলামের কোনো স্থান নেই, থাকতে পারে না

৫০| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৮

সনেট কবি বলেছেন: মানুষের কথা আমলে নিতে গেলে জীবন শেষ হবে তবে হিসেব শেষ হবেনা। কাজেই কে বলেছে তা’ নয় হিসেব করতে হবে কি বলেছে। আর কি বলেছে হিসেব করলে দেখা যাবে কোরআনের বাণীর সাথে কোন মানুষের বাণীর কোন মিল নেই। সুতরাং কোরাআন মানুষের বাণী নয়। আর আল্লাহর বাণী যেমন হওয়া দরকার কোরআন তেমন হওয়ায় এটা সাব্যস্ত হয় যে কোরআন আল্লাহর বাণী। একমাত্র কোরআন মুখস্তকরে মুখস্ত রাখা যায়। অন্য কোন পুস্তক চেষ্টা করেও মুখস্ত রাখা যায়না। এ দিক থেকেও কোরআনের আলাদা বৈশিষ্ট রয়েছে। এখন কেউ যদি অযোক্তিক ভাবে কোরআনের উপর মিথ্যা আরোপ করে তবে এটা তার ব্যাপার। অবকাশ শেষ হলে তাকে এর জন্য উপযুক্ত মূল্য চুকাতে হবে।

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:৫৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: কোরআনের বাণীর সাথে কোন মানুষের বাণীর কোন মিল নেই

উত্তর: উপরে পুরো রেফারেন্স দিয়ে দেখালাম যে পুরাই টুকলি তারপরও যদি গায়ের জোরে কোনো রেফারেন্স ছাড়া বলেন তাহলে বলতে হয় ভাই তালগাছটা আপনারই। আপনিই জিতছেন, খুশি থাকেন, বোগল বাজান

৫১| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫১

সনেট কবি বলেছেন: ওমুক তমুকের কথা সঠিক হলে মহানবির (সাঃ) কথা কেন সঠিক হবেনা?

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:০২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: কথা হইলো নবী মোহাম্মদের সময় আপনার পয়দাই হয় নাই। তার হাদিস রচিত করা হইছে তার মৃত্যুর ৩০০ বছর পর। তার আসল রূপ চেনা যায় সীরাত আর তাফসীর পড়ে কারন সেটা রচিত হইছিলো তার মৃত্যুর ১০০-১৫০ বছরের মধ্যে। তার শ্বশুড় বক্কর চান একবার উদ্যোগ নিছিলো। কিন্তু ১০০০০ সংগ্রহ করে দেখে এসব প্রকাশ করলে চারিদিকে ফেতনা ছড়ায় পড়বে। পুড়ায় ফেলায়। তারপর সে কোরআন সংকলনে মনোযোগী হয়। কয়টা আয়াত নাকি ছাগলে খায়। টোটাল আড়াইলাখ আয়াত ছিলো। সেটাও প্রকাশ করতে পারি নাই বিভিন্ন সাহাবীদের কেউ মেউ এর কারনে। পরে উসমান স্বদ্যোগী হয় এবং সাড়ে ছয় হাজার দিয়া শ খানেক সূরা বানাইয়া কোরান সংকলন করে। আলির অনুসারী যারা এখন শিয়া তারা নাসুখ মানসুখ বাদ দিয়া সংকলন করলো সাড়ে তিনহাজার। হইলো আরেকটা কোরান। এই হইলো আপনার রাসূলের বিকৃত কোরান হাদিস.... হাসি আসে এইসব পড়লে

৫২| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:২০

একদম_ঠোঁটকাটা বলেছেন: অনেকের গীতা ও বাইবেল মুখস্ত। রবীন্দ্রনাথ এর কবিতার বই অনেকের মুখস্ত। অনেক ছাত্রদের কাছে তাদের ক্লাসের বই দাড়ি কমা শুধো মুখস্ত। তাই এটা কোন যুক্তি হতে পারে না কবি।

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:০৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনে যে ট্রাক সনেটের কমেন্টে লজিক খুইজা পাইছেন এইজন্য আপনারে পুরস্কৃত করা উচিত ভাউ

৫৩| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:২২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আমার ঠিক যেই ভাবে বিশ্বাস করে আসছি ঈশ্বর ঠিক সেই ভাবে নাও থাকতে পারেন। আমার মনে হয় ঈশ্বর খুব এটা প্রতিশোধ পরায়ন নন। কিন্তু ধর্মগ্রন্থে দেখছি, তিনি প্রতি হিংসা পরায়ন। প্রতি নিয়ত লোভ দেখান জান্নাতের। আর ভয় দেখান দোজখের। যার দয়ার পরিধি ব্শিাল ও সীমাহীন তিনি যখন একটু পর পর আয়াতের পর আয়াতে আগুনে পুড়ানোর ভয় দেখান সেটা আমার কাছে খুব ছোট মনের পরিচায়ক মনে হয়।

সৃষ্টি তো শ্রদ্ধার মহানুভবতার কাছে অনেক অনেক ক্ষুদ্র একটি বিষয়। তাকে নিয়ন্ত্রণ না করে কেবল দোজাখের ভয় আর জান্নাতের হুরের লোভ দেখানো কতটা যুক্তি সম্মত আমার বুঝে আসে না।


আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুন।

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:০৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ইসলামের ঈশ্বর হইলো সবচে বর্বর ঈর্ষাকাতর, তবে ইহুদী বা খ্রিস্টানদের ঈশ্বর অনেক মোলায়েম, স হনশীল। তবে বাইবেল বুক অব ইনোক পড়লে কোরান বা ইসলামের বর্বরতা ভুইলা যাবেন। ওসব পুরা জুলুদের বর্বরতা

৫৪| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:০৪

সনেট কবি বলেছেন: @ একদম ঠোঁটকাটা - আপনি যা বললেন সেটা এ যাবৎ শুনা যায়নি। এমন একজনকে ধরে ট্রাইকরে দেখা গেলে ভাল হতো।

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:১০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: কারন আপনি মনে হয় কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে বা জেনারেল লাইনের স্কুলের পথ মাড়াননি। একে বলে ফটোগ্রাফিক মেমোরী। আমার ফেসবুক আইডিতে বুয়েটের এক আর্কিটেকচারের মাইয়া ছিলো। এরা জীবনে যা পড়ে তা কখনো ভুলে না। আমাদের ক্লাশের ফাস্ট বয় অনূপ চক্রবর্তি আমাদের সাথে ক্লাশ ৭ পর্যন্ত ছিলো। প্রতি বছর আমাদের যে ১০ টা সাবজেক্ট ছিলো তার সব কটা বই্যের দাড়ি কমা মুখস্থ ছিলো। আমরা মাঝে মাঝেই বলতাম ক্লাশ ফাইভের অমুক বইয়ের অমুক গল্প টা বল। সে শুরু করতো। তার চেয়ে একটু কম শার্প রাজকুমার সে আরো এক কাঠি সরেস। এখন পিজি হাসপাতালের নিউরোসার্জন, দ্বীন মোহাম্মদের আসিস্ট্যেন্ট। আরেকজন ছিলো কলিন্স সেও ডিএমসির ডাক্তার কাম এসিস্ট্যানৎ প্রফেসর টাইপ কেউ।

আর ইন্জি পড়তে এসে আমাদের ফাস্ট বয় রাহুল। কয়টা নাম লাগবে বলেন। কোনো জিনিস মনে রাখার জন্য বইয়ের কোনো গুন নাই, এসব ডাহা মিথ্যা ও প্রতারনা মূলক কথা। তার মাথার ওপর নির্ভর করে। এমনকি অনেকসময় টেকনিকও কাজে দেয়। আপনিও পারবেন একটা বই মুখস্থ করতে যার নাম ক্যাসেল টেকনিক।

নিজের অজ্ঞতা মানে এই নয় যে দুনিয়াতে সেটা নাই। এই উটপাখির সিন্ড্রোম থেকে নিজেকে রক্ষা করুন। আলোকিত হোউন

৫৫| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:০৬

সনেট কবি বলেছেন: @ মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন- সৃষ্টিকর্তা এমনই। এরপর আপনার পছন্দ না হলে আর কি করা!

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:১১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: সৃষ্টিকর্তা এমনই কেডা কয়? বাইবেল পড়ছেন? খ্রিস্টানদের বানী পড়ছেন?

৫৬| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:০৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমার ঠিক যেই ভাবে বিশ্বাস করে আসছি ঈশ্বর ঠিক সেই ভাবে নাও থাকতে পারেন। ঈশ্বর তো সর্বত্র থাকার কথা। তিনি কেন কেবল ৭ম আসমানে থাকবেন।

তিনি তো সরাসরি কেতাবটি নবীর সাথে পাঠাতে পারতেন। তার জন্য তো কোন ডানাওয়ালা জিব্রাইল দরকার ছিল না।
৫৭০ সালের পর কেটে গেছে আরো অনেকশত বছর। আজ পর্যন্ত জিব্রাইল আর কাউকে দেখা দিল না।

মানুষের বিশ্বাসকে আরো প্রবল করার জন্য একবার তার দেখা দেয়া জরুরী। আল্লাহ যদি তার নূর আর একবার পৃথিবীতে দেন আমার মনে হয় পৃথিবীর সব অনাচার বন্ধ হয়ে যেতে পারে নিমিষেই।


ব্যক্তিগত ভাবে আমার মনে হয়, ঈশ্বর খুব এটা প্রতিশোধ পরায়ন নন।
কিন্তু ধর্মগ্রন্থে দেখছি, তিনি প্রতি হিংসা পরায়ন। প্রতি নিয়ত লোভ দেখান জান্নাতের। আর ভয় দেখান দোজখের। যার দয়ার পরিধি ব্শিাল ও সীমাহীন তিনি যখন একটু পর পর আয়াতের পর আয়াতে আগুনে পুড়ানোর ভয় দেখান আর হুরের লোভ দেকান সেটা আমার কাছে খুব বড় মনের পরিচায়ক মনে হয় না।

সৃষ্টি ( জীব/মানুষ) তো স্রষ্টার মহানুভবতার কাছে অনেক অনেক ক্ষুদ্র একটি বিষয়। তাকে নিয়ন্ত্রণ না করে কেবল দোজখের ভয় আর জান্নাতের হুরের লোভ দেখানো কতটা যুক্তি সম্মত আমার বুঝে আসে না।


আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুন। সবাই যেন হেদায়েতের পথে থাকি। লাভ করি , চির শান্তির জান্নাত।

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:১৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ৭ম আসমান কোরানে এইটাও ভুল। পুরোনো অনুবাদের এই সাট আসমান হিসাব করলে পৃথিবীর বায়ুমন্ডলে টোটাল ১৩ টা স্তর। জোচ্চর বাটপার হারুন ইয়াহিয়ার ডাইমেনশন মাত্রা অনুবাদ ধরলে সেটাও ভুল কারন এম থিওরী অনুযায়ী টোটাল ১১টা মাত্রা। ডিব্রেন অনুযায়ী ১০ মাত্রা।

আবার পিকথালের স্বর্গের স্তর ধরলেও এম থিওরী দিয়া সেটাও ভুল কারন ঐ এম থিওরী এভাবেই সব কভার করছে যেটা আর স্বর্গের মতো সেই স্পেস ব্যাপারটা যুক্ত নাই।

৫৭| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:০৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

ভিন্নচিন্তা ভিন্নমত ভিন্নপথ বলেছেন: @ সনেট কবি - আপনি মুসলিম, কারণ আপনি মুসলিম ঘরে জন্মগ্রহণ করেছেন । যদি হিন্দু ঘরে জন্মগ্রহণ করতেন তবে আপনার নাম হতে পারতো তপন কুমার/স্বপন কুমার , খৃস্টানের ঘরে জন্মগ্রহণ করতেন তবে আপনার নাম হতে পারতো জর্জ/জন/মাইকেল । জন্মের উপর কারো যখন হাত নেই ,তখন মুসলিম হওয়ার জন্য-ও আপনার নিজস্ব কোনো কৃতিত্ব নেই। যদি এমন হতো যে , একেবারে কোরআন-হাদিস জেনে বুঝে পড়ে এবং অন্যান্য ধর্মগুলির সাথে তুলনা করার মত জ্ঞান অর্জন করে,খৃস্টান, হিন্দু ধর্মের অসারতা বুঝতে পেরে আপনি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছেন তবে আপনার জ্ঞানের পরিচয় পাওয়া যেত,জোরদার বিতর্ক করা যেত। এখন মুসলিম বাবা-মার ঘরে জন্মগ্রহণ করার সূত্রে আপনি নিজ ধর্ম ও ধর্মগ্রন্থের যেরুপ প্রশংসা করছেন সেটি কি অত্যন্ত স্বাভাবিক নয় ? আচ্ছা, বলেন তো আপনার সাথে একজন জন্মসূত্রে হিন্দু অথবা খৃস্টানের পার্থক্য কি ?

- অসাধারণ লজিক।

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:১৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: সবচেয়ে খারাপ লাগে ভিন্নমতরে ইঙ্গিতপূর্ন কথা বলছে এই ট্রাক কবি। এইটা খুব খারাপ লাগছে। একজন বয়োবৃদ্ধের মন মানসিকতা এত হীন ভাবা যায়!

৫৮| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:০৩

সনেট কবি বলেছেন: @ মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন- ৭৫০ কোটি লোকের মত সমম্বয় করে চলা সত্যি দুষ্কর। আল্লাহ যেটা গরজ মনে করেন করবেন। মানুষ যেটা মনে করার করবে। এরপর যা হবার হবে। পৃথিবীতেই অনেক দুঃসহ ঘটনা ঘটে। পরকালে না জানি কি ঘটে? হাসরের ময়দানে সবার পন্ডিতি পন্ড হয়ে যাবে। আল্লাহ আসলে দারুণ লকোচুরি খেলছেন। কিনি আসলে এমনই। তিনি মানুষকে তাঁকে ভয় করতে বলেছেন। এরপর মানুষ ভয় না পেলে যা হবার হবে। এতে কারো কিছুই করার থাকবেনা। সে দিন আল্লাহর ইচ্ছার বাইরে কিছুই হবেনা। আল্লাহকে যারা বিশ্বাস করতে পারেনা তারা বড় এতিম! তাদের কেউ নেই। ঈমানদারদের তবু একজন আল্লাহ আছেন।

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:১৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: কি এমন সৃষ্টিকর্তা যে ৭৫০ কোটি লোক মেইনটেইন করতে পারেনা যে কিনা এত বড় ইউনিভার্স সৃষ্টি করছে। এর চে তো এলএইচসি বা জাতিসংঘও অনেক বেটার। জাতি সংঘ এখনো কোনো বিশ্বযুদ্ধ লাগতে দেয় নাই, এলএইচসির পার কলিশনে কয়েক ট্রিলিয়ন ইভেন্ট হয় এবং সবগুলো নিয়ন্ত্রিত এবং এসবের ডাটা সে সংশ্লেষ করতে পারে। হিগসীরে এভাবেই পাইছে। তাইলে তো দেখা যায় এই ঈশ্বর তো ধ্বজভংগ

এই ধ্বজভংগ কার কুন বাপ মা হইলো কেমনে হইলো সেইটাই একটা কুশ্চেন

৫৯| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:০৫

সনেট কবি বলেছেন: @ মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন- আপনি আল্লাহকে আপনার মনমত চালাতে পারবেন না। বরং আপনাকে তাঁর মনমত চলতে হবে। যদি না পারেন তবে ঐ যা আপনি পছন্দ করেন না সেটাই বলা আছে।

৬০| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:১৬

সনেট কবি বলেছেন: আল্লাহ তাঁর নিজের মত। সেরকম অবস্থাতেই অনেকে তাঁকে সাপোর্ট করে। আর জগতে সবাই সাপোর্ট করে এমন কেউ নেই। আর আল্লাহ তাঁর সাপোর্টারদের নিয়ে শান্তিতেই থাকবেন। তাঁর শান্তিকে বিগ্ন ঘটাবার ক্ষমতা কারো থাকবেনা। অবকাশকাল কেটে গেলেই জগতে তাঁর ইচ্ছা বাস্তবায়িত হবে। তাঁর শত্রুদের অবস্থা তখন হবে খুব গুরুতর।
* সত্যকে কেউ অবিশ্বাস বা অস্বিকার করলেই সত্য কখনো মিথ্যা হয়ে যায়না।

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:২০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: একজন ইউটোপিয়ান প্যাগান গডরে মানার কোনো যুক্তি দেখি না। বরংচ পুরো পৃথিবীতে মুসলমনাদের অবস্থাই সবচে খারাপ। ৫৭ টা মাসলম্যান দেশ কিন্তু সবাই দৌড়ায় নাস্তিকদের দেশ আমেরিকা কানাডা সুইডেন অস্ট্রেলিয়া। এইখানেই তো লজ্জাজনক হার এই প্যাগান গডের ধর্মের

৬১| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১:০০

নতুন বলেছেন: উদাভাই কেমন আছেন.... আপনি যেই বিষয়গুলি তুলে ধরেছেন সেইগুলি বেশিরভাগ মানুষই খুজে পাবেনা।

ধমে`র দরকার মানুষকে মটিভেট করতে.... যতবড় দল তত সম্পদ ভোগ করা যায় দুনিয়াতে... রাজনিতির কারনেই যীসুর মতন নেতার নামে খৃস্টিয়ানরা দুনিয়া শাসন করছে... ইসলামও হয়তো পারতো কিন্তু রাসুল সা: মারা যাবার পরে নিজেদের মাঝে রাজনিতির মারামারির কারনেই পারেনাই।

যারা ধম`কে এতো বিশ্বাস করে তারা কি কখনো ভেবে দেখেছেন?

এই মহাবিশ্বের সৃস্টি কতা` পৃথিবির ইতিহাসে কতবার নিজেকে প্রকাশ করেছেন<

* মুসা আ: এর কাছে<<<< পাহাড়ের গাছে আগুনের মতন আলো....
* রাসুল সা: এর কাছে<<< প্রথমে গায়েবী বানী...জীব্রাইল আ:.... পরে আলোর বেগে ভ্রমন করে ৭ আসমানের উপরে গিয়েও পদা`র পাশে সৃস্টিকতার সাথে কথা হয়েছে।

বত`মানে আপনাকে যদি কেই এই রকমের বিষয়গুলি বলে তবে আপনি বিশ্বাস করবেন না।

আরেকটা বিষয় বলেথাকে যে দুনিয়াতে সৃস্টিকতা নিয়ন্ত্রন না করলে মানুষের জন্ম/বড় হউয়া এতো সুন্দর ভাবে হয় কিভাবে?

দুনিয়াতে কত শিশু জন্মের আগেই নস্ট হয়? কত শিশু বিকলাঙ্গ হয়ে জন্মায়? কত শিশু দূঘটনায় মারা যায়? সেইগুলি হিসাব করলে প্রকৃয়াটা এতো নিয়ন্ত্রিত মনে হয় না। তখন মনে হয় বিব`তনের ক্রমাগত পরিবত`নের কথা মনে হয়।

দুনিয়াতে অনেক প্রমান আছে যে দুনিয়া ইন্টেলিজেন্ট ডিজাইন না.... এটা ক্রমাগত ফাইনটুইন হচ্ছে...

এটা বুঝলে সৃস্টিকতা মানুষকে শুধুই তার ইবাদতের জন্য সৃস্টিকরেছে এটা বিশ্বাস করে বসে থাকতো না।

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:২৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আসল কথা হলো ইবিওনাইটের অনুসারী নওফেল বিশ্বাস করতো আরেকজন নবী আসবেন। এবং সে প্রায় অস্থির হয়েছিলো কারন সে ছিলো প্রচন্ড বৃদ্ধ ও মৃত্যু শয্যায়। তাই যখনই নবী মোহাম্মদের মুখে এরকম টাইপের কিছু শুনে তখনই সে তার মনোবাঞ্চা পূরন করে। তার ওপর লোভী মোহাম্মদের পেট পুরোটাই চলতো খাদিজার ব্যাবসা দিয়ে। তাই ওয়ারাকাকে হাতে রাখা তার জন্য জরুরী। এর সবচেয়ে বড় প্রমান ওয়ারাকা মারা গেলে তার ওহী উৎপাদন বা ডাউনলোড মাসখানেক বন্ধ থাকে। ভাই ওয়ারাকা ইসলাম কেডা? হালায় মরছিলোও খ্রিস্টান হইয়া যেইখানে ইসলাম বলে কোনো বিধর্মী জান্নাতে যেতে পারবে না সেইখানে লোভী মোহাম্মদ বলে গেছে নিজ মুখে যে ওয়ারাকা জান্নাতে শুধু থাকবেই না, দুয়েকটা ফুলবাগানের অধিকারীও হবে।

আর মুসা তার ওহী পাইছিলো ডাইরেক্ট ঈশ্বরেের কাছ থিকা তাইলে নবী মোহাম্মদ পাইলো জিব্রাইলের ভায়া হইয়া। আর কোরানের ভাষা কখনো জিব্রাইলের পিওভিতে আবার কখনো মোহাম্মদের পিওভিতে। কাহিনী কি? লিংকটা কি ধরতে পারছেন? কারো মধ্যে ডিল্যুসিভ হ্যালুসিনেশন ছিল ধরেই নিতে হয়

৬২| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৮:০৪

অগ্নিবেশ বলেছেন: কবিগুরু মাত্র একটি পাতা পড়েই যা পাওয়ার সেই তালগাছটি পেয়ে গেছেন, ওনাকে আর না ঘাটানোই ভালো।
তবে তার প্রতি সবারই শ্রদ্ধা আছে, আশাকরি তিনি সঠিক যুক্তি দিয়ে জয়যুক্ত হবেন, তবে সমস্যা তো ওই একটি পাতাতেই রয়ে গেছে ।

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:২৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: কথা হলো ট্রাক কবি সেই পাতাটি কি মুড়ি খেতে গিয়ে পেয়েছেন নাকি স্বপ্নে পেয়েছেন সেটাই এখন লাখটাকার কুশ্চেন

৬৩| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:৩১

সনেট কবি বলেছেন: ২৬ নং এর প্রতি উত্তরে আপনি যা বলেছেন তা’ হলো তাদের কথার সাথে কোরআনের কথা মিলেছে। তাদের কথা সঠিক ছিল বিধায় সেটা আবার কোরআনে এসেছে। কাজেই আপনার রেফারেন্স এটা প্রমাণ করেনা যে মহানবি (সাঃ) ওরাকা বিন নওফেল ও জাবির থেকে শুনে কোরআন লিখেছেন।
আমরা কোরআন আল্লাহর বাণী এটা বিশ্বাস করি কোরআন দেখে। কারণ কোরআনের গুণগত মান বলে এটা কোন মানুষের কথা নয়।
কোরআন বলেছে মানুষকে সর্বোত্তম আকৃতিতে সৃষ্টি করা হয়েছে। আর মানুষের যে আকৃতি রয়েছে এর চেয়ে উত্তম আকৃতি কল্পনাও করা যায়না। বলা এবং বাস্তবতা এক সাথে মিলে যায়। কাজেই এখানে কাজ যার বাণীও তার।সংগত কারণে কোরআন আল্লাহর বাণী এবং কোরআন মানুষের বানী নয়।

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:৩০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: তাদের কথা সঠিক হলে তাহলে নতুন ধর্ম কেন? খ্রিস্ট ধর্ম বা ইবিওনাইট পালিশ কইরা দিলেই তো হয়ে যায়। জাবির কেডা? একজন খ্রিস্টান ক্রিতদাস, কোনো শিক্ষিত স্কলারও না। সে হিসেবে রাস্তার থেকে ধরে এনে তাদের কথা কোরানে মেরে দিলো আর সেটা মানুষ মানবে এটা কোন ধরনের যুক্তি? তাহলে বাহাইরা কি দোষ করলো? ওদের ধর্ম তো আরও উন্নত, যুক্তি সম্পন্ন এবং অনেক কিছুই বিজ্ঞানের যুক্তির সাথে মেলে। রাইয়েলিয়ান তো পুরাই হাইটেক ধর্ম এবং লজিক্যাল। বরংচ এদের ধর্ম পুরোই শান্তিকামী। বৈজ্ঞানিক এভিডেন্সও প্রচুর। এদের কি সমস্যা? এদের অনুসারীরাও তো বিশ্বাস করে। এদের বিশ্বাস বিশ্বাস না, আপনার বিশ্বাসটাই বডি বিল্ডার.... নিজের কাছে শুনতেও তো বেখাপ্পা লাগার কথা

৬৪| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:৪৪

সনেট কবি বলেছেন: আপনি যা বুঝেছেন সেটা আপনি বলবেন। আপনার কথা যারা মানবে তারা আপনার অনুসারী হবে। জোর করে কোন লোককে থামিয়ে রাখা যায় না। তবে মত যখন দু’রকম হবে তখন সমঝোতার জন্য আলোচনা করা যেতে পারে। সংঘাত কোন ভাবেই কাম্য নয়। আমি কারো মত পরিবর্তনের জন্য নয় বরং নিজমতের সঠিকতা জানার জন্য আলোচনা করি। তবে আপনার মত প্রমাণে আপনি যা উপস্থাপণ করেছেন তা’আপনার মত সঠিক প্রমাণ করেনা।

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:৩২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনাকে আর কতবার যুক্তি ও রেফারেন্স দিয়ে আপনার অজ্ঞতা ধরাবো সেটাই মাথায় আসছে না। অবশ্য সেটার দরকারও নেই। আমার টার্গেট আপনি না। আমার দরকার শিক্ষিত আলোকিত মানুষ। যারা আলোকিত হয়ে দুনিয়াতে শান্তি ছড়াবে, আইএসআইএস জেএমবির মতো স হী ইসলামী বর্বর জঙ্গি খেলাফত কায়েম করবে না

৬৫| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:৫৪

সনেট কবি বলেছেন: আমি আপনাদের মতগুলো বুঝার চেষ্টা করছি। আমি মনে করি কারো বাক রুদ্ধকরা পদ্ধতি ঠিক নয়। সবাইকে তার কথা বলতে দেওয়া উচিত।

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:৩৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আমরা আপনার বাকরুদ্ধ কখনোই করি নাই, বরংচ আপনিই ভিন্নমতের কমেন্টকে টুইস্ট করে ৫ মা বাবার কথা তুলে নিজের হীন ও নোংরা মানসিকতার পরিচয় দিছেন। আপনার ক্ষমা চাওয়া উচিত এই হীন ও ইঙ্গিতপূর্ন কমেন্টের জন্য

৬৬| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৫৪

কানিজ রিনা বলেছেন: ইবলিসের এক নাম ফেরেস্তা, ইবলিসও
বিশ্বাস করে আল্লাহ্ তাকে সৃষ্টি করেছে।
জ্ঞানপাপিরা ইবলিসের সঙ্গী। তারা মানুষের
বিশ্বাস নিয়ে টানাটানি করবে নানান রকম
উদ্ধৃতির চুতুরতায়। আর তাইতো আল্লাহর
পুর্ব নির্ধারিত স্বর্গ নরক বিশ্বাসী ও অবিশ্বাসীর
জন্য।

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:৩৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আচ্ছা মেনে নিলাম আমি ইবলিশ। আমি কিন্তু কারো মা বাপ তুলে গালি দেই নাই। উপরে আমাদের ট্রাক কবি ভিন্নমতরে ইঙ্গিতপূর্ন কথা বললো সেটা বুঝি আপনার কাছে ভালো?

ভাই, একটা নীতি নিয়ে বেচে আছি। যতদূর জানি জীবনে এতটা নীচু কোনো কাজ করি নাই। ধার্মিক হইয়া যদি কেউ নীচু কাজ করার লাইসেন্স পায়, আইএসআইএস জেএমবি হইয়া স্বর্গে যায়, সেই স্বর্গেও যেতে চাই না, সেই ধর্মও আমি অস্বীকার করি। এটা আমার ব্যাক্তিগত মতামত

৬৭| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:৩৭

মহসিন ৩১ বলেছেন: @এডমিন ----এটা কোন ফিলসফি না। পাপ , পুন্য , ফলভোগ , এসব তো অন্তর থেকে নাড়া দেবে। বাহিরের বোধ গুলো হবে করতব্য পরায়নতাকে আবর্তিত। ( শুন্যের মাঝারে আর কি কি আছে??) আজকাল ভাবলেও বোঝা যায় যে ন্যায়পরায়ণতা চাহিদা হয়ে গেছে 'বাজারিয়' পন্য। কিন্তু তার কারন যে কি--- আর সমাধান ও তো দিতে অক্ষম এই নষ্ট সময়। ---আমরা কেবলি খুজে ফিরছি। কিন্তু ভাবছি আর কই ? কিছু আবর্তন কে কি ভাবনা বলা চলে; নাকি দুর্ভাবনায় ?? --এসব কি সুধু মাতয়ারা হওয়ার জন্য মাতামাতি নয়। ----জীবনের প্রয়োজন কি আর জিবজগতের চাহিদা বা কিভাবে কিভাবে মেটে(!!!) সেসব জ্ঞান যদি নুতন করে বিন্যশিত হতে থাকে তাহলে তো আমাদেরকে 'কনফুসিয়াস' জুগে আবার ফিরে যেতে হবে। বিচার তো মানি নাই ।

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:৪৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ভাই এখন সবার অন্তর বা বিবেক তো এক না। কেউ যুক্তি দ্বারা তাড়িত, কেউ রিপু কেউবা বিশ্বাস। যে বাপ নিজের কন্যাকে ধর্ষন করে অথবা যে ব্যাক্তি বিষ খেয়ে লর্ড সীবার সাথে দেখা করতে গিয়ে পুরো পরিবার আত্মহত্যা করে তাদের বিবেক বিশ্বাস দিয়ে আপনি কি পাবেন? একমাত্র যুক্তি দিয়েই সঠিক বিশ্বাস বোঝা সম্ভব। আপনার ঐ বিশ্বাসের পাল্লায় পড়ে প্রতিদিন খালি আদমদের হাতে কতলোকের টাকা মাইর যায় অথবা প্রতিদিন মাদ্রাসাতে কত পিচ্চি পোলাপান ধর্ষিত হয় অথবা কত পিচ্চি মেয়ে যৌতুকের শিকার হয়ে স্বামী শ্বাশুড়ী দ্বারা প্রহৃত হয়ে মারাও যায়, তাহলে সেই বিশ্বাসের মূল্য কি? এসব বাংলা সিনেমার শাবানা মার্কা ডায়লগ কেবল মাত্র বাংলাদেশেই পাবেন। আর একমাত্র বাংলাদেশীরাই মনে করে যেহেতু দেশে কোনো ন্যায়বিচার নাই সেহেতু দুনিয়াতেও নাই। অথচ দুনিয়া কই গেছে, ন্যায়বিচার তার ৩০-৪০ বছর আগেই প্রতিষ্ঠা করছে, দারিদ্রতা শূন্যতে নিয়া আসছে ২০ বছর আগেই, এসন তারা জানেও না। বেহেশতে কি খাবে কি করবে সে চিন্তায় যখন এরা মশগুল তখন এখানে পুরো বেহেশতি পরিবেশ।

সর্বোপরী নিজের অজ্ঞতা দিয়ে দুনিয়া বিচার...এর দায়ভার শুধু আপনার। আপনি জানেন না বলে দুনিয়াতে তা নাই, এটা একধরনের মানসিক সংকীর্নতা।

আলোকিত হোউন। দেখবেন জীবনমান অনেক স হজ হয়ে গেছে। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য


ওপরে নতুন ভাই একটা সুন্দর কথা বলছে। দুনিয়া কখনোই নিখুত ছিলো না, এটা ক্রমাগত ফাইনটিউনিং হচ্ছে। এই কথাটা যে কত সুন্দর একটা কথা.... ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না

৬৮| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:৩৮

চাডেরনুর বলেছেন: সনেট কবির বিদ্যার ট্রাকটা দেখবার মুঞ্চায় । :-P

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:৪৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: হে হে হে হো হো হো

৬৯| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:০৪

মহসিন ৩১ বলেছেন: আমাদের সমস্যা কি জানেন--- দুটো পাও একটি যখন আগে বাড়ছে তখন আমরা আর চিন্তা করি না ; কারন তা কি আপনি বুঝতেছেন। এটাই এখন বর্তমান জগতটি। আর প্রাচিন জুগের সেই 'ময়ূর পঙ্খী' তার পাও তো নাই ই----- হাত ও ছিল না কারন???? যে পক্ষ টির পক্ষে আপনে ডিসাইড করতে পারেন না; সেটাকে আলচনায় এনে ভুল করছেন না তো । পরানে পরান কেঁদে কেঁদে কি লাভ ।

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আমি জানি তারা কখনোই আলোচনাতে আসবে না। তবে আমি কিছু ব্যাপারে আশাবাদী। আইএসআইএস ত্যাগ করে যারা ফিরে আসছেন তারা স্বচক্ষে যখন দেখলো খেলাফতের বর্বরতা তখন তারা আর সহ্য করতে পারে নাই। তারা পানিতে এসেছে আইএসআইএসের অনেক গুরুত্বপূর্ণ খবর ফাঁস করেছে আর এর কারনে দলে দলে ইসলামী বর্বর খেলাফতে যোগ দেয়া অনেকটা রহিত করা গেছে। কলমের শক্তি অনেক এটা মোহাম্মদ ও জানতো আর তাই তো সেসময় যারাই কলম উঠাইছে বা মুখ খুলছে তাদেরকে নির্মম ভাবে ছল চাকুরী করে হত্যা করা হইছে

তাই কলম চলবেই... একদিন এই ধর্ম শুধু একারনেই বিলীন হবে

৭০| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৩

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
বুঝে শুনে মন্তব্যের উত্তর দিয়েন।

ইসলামকে বেশি বুঝতে গিয়ে , বেশি ধারণ করতে গিয়ে যদি আপনি এর বিদ্বেশী হয়ে যান সেটা আপনার ব্যাপার।

আপনি যদি মনে করেন কোন ব্লগার আপনাকে আক্রমন করতে পারে তবে আপনার ব্লগিং ছেড়ে দেওয়া উচিৎ।

পৃথিবীর সেখানেই থাকুন স্বাভাবিক মৃত্যুতো একদিন আসবে ? নাকি ইউরুপে মৃত্যু নেই।

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:০২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ভাই আমি সব সময় বলি সহী ইসলাম পরিপূর্ন জানলে হয় আপনি ইসলাম বিদ্বেষী হবেন নতুবা আপনি কট্টর জঙ্গি হবেন আইএসআইএস তালেবানদের মতো। যেহেতু আমার বিবেক ও যুক্তি বোধের বিকৃতি ঘটেনি তাই আমি ইসলাম বিদ্বেষী।
ইসলামের পরিসর খুব ছোট এজন্য যে কোরানের মাত্র ৬৬৬৬ আয়াত আর মোহাম্মদের ৬৩ বছর জীবনের পরিপূর্ন সীরাতের ৩ টি মৌলিক বই, ৬ টা তাফসীর এবং চার হাদিসের ৩০টার মতো খন্ড। বিশ্বাস করবেন কিনা জানি না একটা এসএসসি বা এইচএসসির পরীক্ষার্থীও এর চে বেশী বই পড়তে হয়।

আমি তার আগে প্রাকটিসিং মুসলমানই ছিলাম যেগুলো আমার গত বছরের পোস্ট পড়লো বুঝতে পারবেন। তবে নাস্তিকদের আগেই কথা দিয়ে রেখেছিলাম যে সময় করে একদিন বসবো ইসলাম নিয়ে পরিপূর্নভাবে জানার চেস্টা করবো। গত বছরের মাঝামাঝি সময়ে শুরু করলাম এবং এ বছরের ১ তারিখে ইসলাম ত্যাগ করি। মৃত্যু হবে, জীবন একটাই। তাই ামার নিজের বিশ্বাসেরও দাম আছে।

নবী মোহাম্মদ কোরানে আল্লাহর নামে লিখেছেন যে

সুরা নাহল ১০ -১৭

তিনি তোমাদের জন্যে আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করেছেন। এই পানি থেকে তোমরা পান কর এবং এ থেকেই উদ্ভিদ উৎপন্ন হয়, যাতে তোমরা পশুচারণ কর।
এ পানি দ্বারা তোমাদের জন্যে উৎপাদন করেন ফসল, যয়তুন, খেজুর, আঙ্গুর ও সর্বপ্রকার ফল। নিশ্চয় এতে চিন্তাশীলদের জন্যে নিদর্শন রয়েছে।

তিনিই তোমাদের কাজে নিয়োজিত করেছেন রাত্রি, দিন, সূর্য এবং চন্দ্রকে। তারকাসমূহ তাঁরই বিধানের কর্মে নিয়োজিত রয়েছে। নিশ্চয়ই এতে বোধশক্তিসম্পন্নদের জন্যে নিদর্শনাবলী রয়েছে।
তোমাদের জন্যে পৃথিবীতে যেসব রং-বেরঙের বস্তু ছড়িয়ে দিয়েছেন, সেগুলোতে নিদর্শন রয়েছে তাদের জন্যে যারা চিন্তা-ভাবনা করে।

তিনিই কাজে লাগিয়ে দিয়েছেন সমুদ্রকে, যাতে তা থেকে তোমরা তাজা মাংস খেতে পার এবং তা থেকে বের করতে পার পরিধেয় অলঙ্কার। তুমি তাতে জলযান সমূহকে পানি চিরে চলতে দেখবে এবং যাতে তোমরা আল্লাহর কৃপা অন্বেষণ কর এবং যাতে তার অনুগ্রহ স্বীকার কর।

এবং তিনি পৃথিবীর উপর বোঝা রেখেছেন যে, কখনো যেন তা তোমাদেরকে নিয়ে হেলে-দুলে না পড়ে এবং নদী ও পথ তৈরী করেছেন, যাতে তোমরা পথ প্রদর্শিত হও।

এবং তিনি পথ নির্ণয়ক বহু চিহ্ন সৃষ্টি করেছেন, এবং তারকা দ্বারা ও মানুষ পথের নির্দেশ পায়।

যিনি সৃষ্টি করে, তিনি কি সে লোকের সমতুল্য যে সৃষ্টি করতে পারে না? তোমরা কি চিন্তা করবে না?

সুরা নমলের ৯৩ নম্বর আয়াতে আছে

এবং আরও বলুন, সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর। সত্বরই তিনি তাঁর নিদর্শনসমূহ তোমাদেরকে দেখাবেন। তখন তোমরা তা চিনতে পারবে। এবং তোমরা যা কর, সে সম্পর্কে আপনার পালনকর্তা গাফেল নন।

এসব আয়াত পড়লে বোঝা যায় বুদ্ধিমান ব্যাক্তি কেউ যদি এসব নিয়ে একটু দেখে তাহলেই সে স্রস্টার অস্তিত্ব ও কোরানের সত্যতা পাবে। সমস্যা হলো বুদ্ধিমান বিজ্ঞানী বাদ দেন একজন প্রকৌশলী হয়ে এসবের পদে পদে মিথ্যা প্রমানিত হতে দেখেছি। বড় বড় টপ বিজ্ঞানী যারা সৃস্টি রহস্য নিয়ে ভাবেন তাদের কথা তো বাদ খোদ মুসলমানরা যেসব বিজ্ঞানীদের নিয়ে গর্ব করে তারা সরাসরি নবী মোহাম্ দের চিটবাচপারী নিয়ে বই ও লিখেছে। যদি চান তো সেসব বই দিতে পারি।

আর এসব কথা বললে বাংলাদেশের লোকজন কুরবান সেই সুযোগ তাদের আর নেই। বেশীরভাগ ক্ষেত্রে ভিসা বন্ধ নতুবা কড়াকড়ি। তাই এরা যখন থ্রেট দেয় আমাকে আমার বিনোদন লাগে। মনে হয় ধ্বজভংগ মুসলিম জাতীর অথর্ব জঙ্গি থ্রেট

৭১| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:২৩

সনেট কবি বলেছেন: আপনি শুধু নিজের কথা বুঝেন। আমিও শুধু নিজের কথা বুঝি। আমিও আপনাকে আমার কথা বুঝাতে পারি নাই। আর আপনিও আমাকে আপনার কথা বুঝাতে পারেন নাই। সেদিক থেকে খেলা সমানে সমানে চলছে। আপনার কথা আপনি বলতে থাকুন আমি এসে দেখে যাব। তবে রাগ হওয়ার অভ্যাস আমার মোটেও নেই। আমি এটা মনে করি, নাস্তিক তার কথা সঠিক মনে করে বলেই সে নাস্তিক। আর ধার্মিক তার কথা সঠিক মনে করে বলেই সে ধার্মিক। এরপর কেউ কেউ তাদের দলে যোগ দেয়। অতঃপর অপর পক্ষকে থামিয়ে দিতে তারা যুদ্ধ করে। এরপর যে পক্ষ জয়ী হয় সে পক্ষ কথা বলে আর অপর পক্ষ সময়ের অপেক্ষায় চুপ থাকে। অপর পক্ষ গোপনে গোপনে শক্তিশালী হলে আবার যুদ্ধ হয়। এভাবেই চলতে থাকে। তবে পৃথিবী কখনোই একমতের পৃথিবী দেখেনি। আর ভবিষ্যৎ কি হবে সেটা ভবিষ্যতে দেখা যাবে। তবে আপনি বেশ নিষ্ঠাবান ইসলাম বিদ্বেষী। আর আমি নিষ্ঠাবান ইসলাম ভক্ত। আপনি তো আপনার প্রতিপক্ষের অনেক দোষের কথা বলেন। তো নিজমতের লোকদের দোষের কি কোন খবর রাখেন? আপনি আমাকে যতই দোষ দেন না কেন তাতে আমার তাতে কিচ্ছু আসে যায়না। কারণ আপনি আমার আল্লাহ ও নবির (সাঃ) এর চেয়ে অনেক বেশী দোষ ধরে থাকেন। তো আল্লাহ যদি আপনাকে সহ্য করতে পারেন, তাহলে আমার রাগ হওয়ার কোন কারণ আমি দেখিনা।

৭২| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:২৪

সনেট কবি বলেছেন: আপনার পোষ্টে এলে ত্যানাদের সম্পর্কে জানা যায় এটা আমার আগ্রহের বিষয়।

৭৩| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:২৬

সনেট কবি বলেছেন: আপনি আর যাই হোন না কেন তবে মোনাফেক নন। তবে ছদ্মভেসে থাকেন এটাকে কি বলা যায়?

৭৪| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:৪০

সনেট কবি বলেছেন: আপনার পোষ্ট দেখলে আল্লাহর অসীম ধৈর্যের প্রাকটিক্যাল দেখা যায়।

৭৫| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:৪৫

সনেট কবি বলেছেন: আল্লাহযে কত্ত মহান সেটা আপনার মত প্রাণীদের না পেলে বুঝা যায়না। সেজন্যই মনে হয় আল্লাহ আপনাদেরকে টিকিয়ে রাখেন।

৭৬| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:৪৬

সনেট কবি বলেছেন: আপনার পোষ্ট পড়ে আল্লাহর প্রতি আমার ঈমান অনেক বেশী সুদৃঢ় হয়েছে। আশাকরি হতাশ হবেন না।

২০ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:২৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এসব কথা তো এক কমেন্টেই বলা যেতো।

আপনার সাথে আমার কোনো দ্বন্ধ নেই। গত বছর পর্যন্ত আমিও আপনার মতোই ছিলাম। তারপর যখন সব নিজে পড়াশুরু করলাম তখন হিকমা হলো এটা মিথ্যা ধর্মের। তোয়াক্কেল কি হবে... নিজের বিবেকের দংশনেই ইসলাম ত্যাগ করলাম।

আপনে ইসলাম মানেন না মানেন এটা আমার ব্যাপার। আপনার ওপর মেজাজ গরম হইছে @ভিনন্নমতের কমেন্টের উত্তরে মা বাবা কেন টানলেন? ওর কমেন্টে তো সেসবের কিছুই ছিলো না। আপনি ৫ মা বাবার সন্তান এই কথাটা বলে সত্যি আমাকে ব্যাথিত করেছেন। আপনি একজন বুজুর্গ মানুষ, আপনার মুখে এসব কথা মানায় না। আপনার মুখ থেকে যদি এসব বেরোয় আপনার সন্তানরা কি ভাষায় কথা বলবে?

সুস্থ বিতর্ক আমার ব্লগে কাম্য

বিদ্বান দুর্জন হইলেও পরিত্যাজ্য।

এছাড়া আপনাকে আমার কিছু বলার নাই। আপনি যদি মনে করেন আপনি জিতছেন আমি তাতে সম্মতি দিলাম।

যান আপনি জিতছেন, আমি আপনার সাথে তর্ক হারছি। খুশি থাকেন আনন্দে থাকেন

৭৭| ২০ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:৫৭

সনেট কবি বলেছেন: আমি এক সাথে হিন্দু খ্রিস্টান বোদ্ধ ইহুদী ও মুসলীম মা-বাবার সন্তান হতে পারবনা। হলে এর যে কোন একমতের মা বাবার সন্তান হব। এখন আমি যে মা-বাবার সন্তান হই না কেন। সঠিকটা মানতে হলে আমাকে সঠিকটা খুঁজে নিজে হবে। আমি তাকে সেটাই বুঝানোর চেষ্টা করেছি। যদিও সন্তান মা-বাবার মতের হয়, কিন্তু সেটা উচিৎ নয়। উচিৎ হলো সঠিকটা খুঁজে বের করা। সেজন্য আমি তাকে বলেছি তার সে আলোচনা অন্যের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হলেও আমার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়। কারণ আমি কোনটা সঠিক সেটা খুঁজে বের করার চেষ্টা করি। আর এ পর্যন্ত আমার দৃষ্টিতে আমার ইসলাম মানা সঠিক আছে। আর অন্য ধর্মের আলোচনায় আমি যাচ্ছিনা কারণ আমি সেটা দরকার মনে করছিনা। আর আমি যে টা গ্রহণ করেছি সেটাতো আমি ভাল বলার চেষ্টা করবই কারণ গোয়াল কি নিজের দই মন্দ বলে? ভিন্ন চিন্তা আমাকে জাকির নায়েকের মত সব আলোচনায় জড়াতে চেয়েছে, কিন্তু তেমন কিছু করা আমার পছন্দ নয়। আমি ধর্মহীনতাকে বিষয় ধরেছি, কারণ মানুষ ধর্মছেড়ে ওদিকেই বেশী যায়। তার হয়ত রাগ হতেপারে যে আমি অন্যদেরকে বিষয়ের মধ্যেই গণ্য করিনি। আসলে সেটা আমি নিজের ক্ষেত্রে দরকার মনে করিনি। আমি শুধু বুঝতে শিখেছি যে কেউ যদি বলে তুমি মুসলিম কেন? আমি যেন তার উত্তর দিতে পারি। যেমন আপনি কেন মুসলিম নন আপনি তার উত্তর প্রস্তত রেখেছেন। এখন আপনিই বলুন এটা কি দোষের কিছু হলো?

২০ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনার কমেন্ট পড়ে একটা গল্পের কথা মনে পড়লো। একবার গ্রামের এক বৃদ্ধ লোক হঠাৎ তার বৌকে বললো আমি কালকা গ্রামের সবাইরে বলবো যদি প্রমান করতে পারে দক্ষিন সাইডের তালগাছটা আমার না তাইলে তারে এই তালগাছটা দলিল করে দিয়া দিবো।

বৌ শুনে অবাক হয়ে বললো বুড়া বয়সে এ কি ভীম রতি! যদি কেউ প্রমান করে দেয় তখন তো দিয়ে দিতেই হবে। তখন বৃদ্ধ লোক দাড়ি দুলোতে দুলোতে বললো আমি স্বীকার করলেই তো না দিমু তারে! আমারে কি ধোড় পাইছো?

আমি এক সাথে হিন্দু খ্রিস্টান বোদ্ধ ইহুদী ও মুসলীম মা-বাবার সন্তান হতে পারবনা। হলে এর যে কোন একমতের মা বাবার সন্তান হব। এখন আমি যে মা-বাবার সন্তান হই না কেন। সঠিকটা মানতে হলে আমাকে সঠিকটা খুঁজে নিজে হবে।

আপনার উপরোক্ত কমেন্ট পড়ে বোঝা গেলো আপনি তার কমেন্টটাই বোঝেন নাই। বিভিন্ন আলোচনায় যুক্তির খাতিরে ধরে নেয়া একটা আপেক্ষিক চিন্তা মাত্র যার মাধ্যমে কোনো একটা বিষয়কে নিজের আঙ্গিকে উপস্থাপন করে তার ভাবার্থ বোঝানোর চেস্টা করে। এটা একটা মেরিটফুল চিন্তা। স্বয়ং মোহাম্মদ তার বেশ কিছু হাদিসে এরকম রূপকার্থে সাহাবাদের আল্লাহর বানী বোঝানোর চেস্টা করেছেন। তার ঐ কমেন্টের অর্থ বুঝতে আপনি অসমর্থ বা অপারগ। অসমর্থ হলে বলতে আপনার ইন্টালেকচুয়াল কোনো মেরিট নেই, যেটা আপনার তথাকথিত সনেট পড়লেই বোঝা যায়। আবার এমন হতে পারে আপনি সেটা বুঝতে অপারগ, যেটা আমার ব্যাক্তিগত মতামত এবং সেটা একটা বেয়াদবী। আমি ক্রাইম বলবো না কারন ক্রাইম তখনই হয় যখন আপনার কোনো কাজ বা উক্তির কারনে অন্য কারো অধিকার বা স্বাধীনতা খর্ব হয়। কিন্তু পাবলি প্লেসে ওপেন আলোচনার সূত্রপাত করে যখন আপনি আলোচনাতে এরকম সাধারন ব্যাপারে গোয়ার্তুমী করবেন কিন্তু অপরপক্ষকে ইঙ্গিতপূর্ন কথা বলবেন সেটা একটা বেয়াদবী। সে পাঁচ বাবা মা এর সন্তান হতে বলেননি, যুক্তির খাতিরে ভ্যারিয়েবল হিসেবে ধরেই নিলাম আপনার মা বাবা যদি মুসলমান না হতো এবং জন্মসূত্রে আপনি অন্য ধর্মের লোক তখনও কি এই কথা বলতেন কিনা! এটাই ছিলো তার প্রশ্ন। মানে বীজগনিতের অংকের ভ্যারিয়েবল X। কিন্তু হায়! সেটাকে আপনি সত্যি হিসেবে ধরে নিয়ে বললেন ভাই আমি অন্য কোনো পিতা মাতার সন্তান হতে পারবো না। এটা এমন যে ক্লাস সেভেনে শিক্ষক বীজ গনিতের অংক করাতে এসে বললো ধরি আমার কাছে X সংখ্যক কলা আছে। ক্লাসের লাস্ট বেঞ্চের একটা ছেলে উঠে বললো কেন X ধরবো, আমার তো মাত্র একটাই কলা, কিন্তু সাইজে ছোট। ওমনি ক্লাসে হাসির রোল পড়ে গেলো। পিচকি দেখে সবাই হাসছে, আপনার মতো বয়োবৃদ্ধ যখন এরকম পরিপক্ক মেরিটফুল আলোচনায় এসব বলে তখন সবার মেজাজ গরম হবেই।

যদিও সন্তান মা-বাবার মতের হয়, কিন্তু সেটা উচিৎ নয়। উচিৎ হলো সঠিকটা খুঁজে বের করা। সেজন্য আমি তাকে বলেছি তার সে আলোচনা অন্যের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হলেও আমার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়। কারণ আমি কোনটা সঠিক সেটা খুঁজে বের করার চেষ্টা করি। আর এ পর্যন্ত আমার দৃষ্টিতে আমার ইসলাম মানা সঠিক আছে। আর অন্য ধর্মের আলোচনায় আমি যাচ্ছিনা কারণ আমি সেটা দরকার মনে করছিনা।

পরের লাইনে দেখা গেলো আপনার নিজের মধ্যেই একটা খটকা ছিলো তাই "সঠিক" শব্দটা তুলে আনলেন কিন্তু সেটাকে আপনি খারিজ করে দিলেন আপনার নিজের মনে করার ওপর। এবং এই মনে করার পেছনে কারন হিসেবে বললেন যে চেস্টা বা তথাকথিত একটা প্রচেস্টার কথা বললেন। কিন্তু আপনি আজ পর্যন্ত সে চেস্টাটা কি সেটা পরিস্কার করে বলেননি, যদিও এক জায়গাতে বলেছেন আপনি এ পর্যন্ত এক ট্রাক বই পড়েছেন যার কারনে আপনাকে আমি সনেট ট্রাক নাম দিতে ইচ্ছুক কিন্তু সেটাও পরিস্কার না সে বই গুলো কিসের ওপর এবং কাদের বই। কারন আপনি ক্বাথির তাবারীর নাম উল্লেখ করে বলেছেন কোথাকার। আমি একজন ইসলাম বিদ্বেষী। এসব ইসলামী স্কলারকে গালি দেয়া আমার শোভন হতে পারে কিন্তু একজন স্বঘোষিত জ্ঞানী মুসলমান ইসলামী স্কলারদের গালি দেবে এটা কেমন কথা? এটা তো স্ববিরোধীতে..... নাকি অজ্ঞতা? তার পরের দুটো লাইনে সিম্পলি গোয়ার্তুমি এবং উপরের বৃদ্ধলোকের তালগাছের মতো কাহিনী। মানে হলো আমার মনে হইছে ঠিক আছে এবং মনে করি না অন্য ধর্ম নিয়ে কথা বলার কোনো দরকার আছে।

যদি দরকার না থাকে তাহলে আইনস্টাইনের ধর্মচিন্তা সহ যারা ধর্ম হীন বা ইসলাম ত্যাগ করেছে তাদের ধর্ম চিন্তা নিয়েও কথা বলার অধিকার আপনার নেই। কারন আপনি নিজেই বলছেন অন্য ধর্ম নিয়ে কথা বলার দরকার নেই কিন্তু আবার বলছেন ধর্মহীনতা নিয়ে বা আইনস্টাইনের ধর্ম চিন্তা নিয়ে কথা বলা, ধর্ম হীন হলেই কি তাদের হাবিজাবি বলার লাইসেন্স পাইছেন? তারা কি মানুষ না? আপনি যে গোয়ার্তুমী করছেন, যে ব্যাক্তি স্বাধীনতা ও স্বাধীন মতকে ঢাল হিসেবে নিচ্ছেন যখন আপনাকে প্রশ্ন করা হয়, তখন ধর্মহীনরাও তো তাই করতে পারে। কিন্তু তারা তা করেনি। আইনস্টাইন যুক্তি দিয়েছেন। আমরা যারা ইসলাম ত্যাগ করছি আমরাও যুক্তি দেই। আপনাকে আমার পথে আনার কোনো ইচ্ছে নাই। কিন্তু আপনি ধরেই নিয়েছেন আপনাকে আমি ধর্মহীন করতে চাই। এটা হাস্যকর। ধর্মহীন জ্ঞানী বন্ধু একজন অনেক ভালো অজস্র ভুদাই ও গোয়াড় ধার্মিক বন্ধু থাকার চেয়ে। আর কিছু তো বলার দরকার দেখি না।

আমি ধর্মহীনতাকে বিষয় ধরেছি, কারণ মানুষ ধর্মছেড়ে ওদিকেই বেশী যায়। তার হয়ত রাগ হতেপারে যে আমি অন্যদেরকে বিষয়ের মধ্যেই গণ্য করিনি।


এক্ষেত্রে এটাই বলতে হয় এই কথা বলার অধিকারটঅ আপনার নাই যখন আপনি তাদের কথাও গন্য করছেন না।

১) আপনি ধর্মহীনদের প্রশ্নের অর্থ বুঝতে চান না
২) তাদের কোনোযুক্তি খন্ডাতে চান না
৩) তাদের মা বাবা তুলে ইঙ্গিতপূর্ন কথা বলছেন
৪) তাদের কোনো প্রশ্নের উত্তরও দিতে চান না
৫) তাদের সব কিছুই ভুল এটা বার বার বলে যাচ্ছেন
৬) তাদেরকে জন্তু জানোয়ার বলে বার বার অপমান করছেন
৭) তাদের ভবিষ্যতে কঠিন আজাব হবে এই বলে ঈশ্বরের নামে থ্রেট ও অভিশাপ দিচ্ছেন
৮) তাদেরকে নিয়ে ঠাট্টা বিদ্রুপ করছেন

ওপরের ৮ টা কাজ করার পর তাদের কি অধিকার নেই আপনাকে দুয়েকটা প্রশ্ন করার? যখন তারা প্রশ্ন করলো তখন আপনি সেসবের উত্তর দিচ্ছেন গোয়ার্তুমির আশ্রয় নিয়ে এবং নিজের মনের ইচ্ছে অর্থাৎ ব্যাক্তি স্বাধীনতাকে ঢাল বানিয়ে পাশ কাটিয়ে নিজের তালগাছবাদী ভাঙ্গা রেকর্ড বাজিয়ে যাচ্ছেন।

এই হলো আপনার আলোচনা করার টেকনিক এবং আপনার মনস্তত্ব।

আমি আপনাকে এতগুলো কথা বললাম নীচের এইসব উক্তির কারনে।

কাজেই আপনার যুক্তি অকার্যকর।
আমি আপনার ইসলাম বেঠিক প্রমাণের অপেক্ষায় থাকলাম।
যারা ইসলামের বিরোধীতা করছে তাদের এ বিরোধীতার একমাত্র কারণ ইসলাম সম্পর্কে তাদের অজ্ঞতা।
আপনার বক্তব্য থেকে এটা পরিস্কার যে আপনি ভুলের সাগরে হাবুডুবু খাচ্ছেন।




তারপরও বলবো আপনার অসাড় ও একগুয়ে ব্যাক্তিগত মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ

৭৮| ২০ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:০১

সনেট কবি বলেছেন: আমাকে যখন একজন হিন্দু বলেন আমি কি সঠিক? আমি তাকে বলি সেটা আপনি ভাবুন। আপনার ভাবনা আমার মাথায় চাপাবেন না। যদি বলে আপনি কি সঠিক? তখন বলি সেটা মনে না করলে আমি সেটা মানি কেন? তারপর যখন বলে আপনারটা সঠিক কিভাবে তখন হয়ত আপনার মত চার কথা বলি। তবে ধর্মহীনতাকে আমি আজকের পৃথিবীতে একটা বিষয় মনে করি।

২০ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনার অসাড় ও একগুয়ে ব্যাক্তিগত মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ

৭৯| ২০ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:২৮

এ আর ১৫ বলেছেন: আমি এতোক্ষণ সবার মন্তব্য গুলো পোড়লাম । আমি কতক গুলো পয়েন্ট হাইলাইট করছি ।
আমি মুসলমানদেরকে দুই ভাবে বিভক্ত করছি ,
১) আল্লাহ মানি , কোরান মানি না কিন্তু হাদিস মানি, সিরাত মানি
২) আল্লাহ মানি , কোরান মানি এবং কোরান সম্মত হাদিস সিরাত মানি ।

১ নং গ্রুপের কিছু লোকজন কোরানকে বিজ্ঞানময় বলে দাবি করে কিন্তু কোরান নিজেকে বিজ্ঞানময় বলে দাবি করেনি -- দাবি করেছে ----এটি সারা বিশ্বের জন্যে একটি উপদেশমাত্র। (৬-৯০) । কোরানের কতকগুলো আয়াত আছে রুপক অর্থে , কতকগুলো তাৎক্ষণিক ঘটনার সমাধান এবং কতকগুলো আয়াত সর্বকালের জন্য ।
জমাট রক্তের কথা বা মাটি হতে মানুষ সৃষ্ঠি এ সব কিন্তু রুপক অর্থে ও হতে পারে । কোরান কোন বিজ্ঞান গ্রন্থ নহে । আপনি যেহেতু গবেষনা করেছেন , সে কারনে আপনার তো জানা কথা এ ধরনের দাবি যারা করে তারা অন্ধ ছাড়া কিছুই না ।

আপনি বলেছেন সহি ইসলাম পড়লে একজন মানুষ হয় জংগি হয়ে যাবে অথবা ইসলাম বিদ্বেষি হয়ে যাবে ---

- আপনি বিকৃত ইসলামকে কেন ভাই সহি ইসলাম বলছেন ? এদের ডকট্রিন তো সরাসরি কোরান বিরুধি এবং যে হাদিস তারা ব্যবহার করছে , সেগুলো সবই কোরান বিরুধি । আততায়ি পাঠিয়ে অন্ধ কবিকে বা প্রেগনেন্ট মহিলাকে হত্যা করার যে হাদিস আমরা পাই , সে গুলো সরাসরি কোরান বিরুধি --- বিদ্রুপকারীদের হত্যার পক্ষে ও বিপক্ষে !!!!বিদ্রুপকারীদের হত্যার পক্ষে ও বিপক্ষে !!!!

ছয় বৎসর বয়সের বিবি আয়েশা (রা: ) সাথে ৫০ উর্দ্ধ রসুল (সা: ) বিয়ে হয়েছে বলে আপনি তাকে যে গাল মন্দ করছেন
এ বিষয়ে আমি আপনাকে আগে তত্ত সহ মন্তব্য পাঠিয়েছিলাম --- এই হাদিসটি ভুল বলে অনন্ত কয়েক শত বৎসর আগে প্রমাণিত হয়েছে কিন্তু এই ভুল হাদিসটি এখনো হাদিসের বইয়ে থেকে গেছে । বিভিন্ন সূত্র থেকে প্রমাণিত বিয়ের সময় বিবি আয়েশা (রা: ) বয়স ১২ থেকে ১৬ ভিতর ছিল ।

২০ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:০৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনার মতের জন্য ধন্যবাদ।

জমাট রক্তের কথা বা মাটি হতে মানুষ সৃষ্ঠি এ সব কিন্তু রুপক অর্থে ও হতে পারে । কোরান কোন বিজ্ঞান গ্রন্থ নহে ।


এটা অবশ্যই বিজ্ঞান গ্রন্থ নহে। বিজ্ঞান গ্রন্থ, এই টার্মটা প্রথম কয়েনড করেন মরিস বুকাইলি যিনি মৃত্যু পূর্বে ক্যাথোলিক হিসেবে মরেছেন। মৃত্যুপূর্বে বই বাবদ বিশাল রয়ালিটি এবং সৌদী প্রিন্সের ফান্ডে গড়া দাওয়াতুল ইসলাম (নামটা ভুলও হতে পারে, তবে চ্যারিটি সংস্থার নাম এরকমই হবে) এর ডিরেক্টর পদে ছিলেন। শেষ বয়সে যখন তার ক্লিনিক বন্ধ হয়ে যাবার উপক্রম তখন এখান থেকেই তার বেশ গতি হয়েছিলো। এটা নিয়ে একটা পোস্ট দেবার ইচ্ছে আছে। যাই হোউক, আমি যেটা বিশ্বাস করি আপনি যখন একটা ডিভাইস তৈরী করলেন তার ওপর একটা জার্নাল লেখেন সেটাতে সে ডিভাইসের খুটিনাটি এবং তা দিয়ে কি কি কাজ করা যায় তার এনালাইসিস থাকে। ঈশ্বর এমন একটা বিশাল মহাবিশ্ব এবং সাথে এই মানুষের সৃষ্টির দাবী করেন কিন্তু তার নিদের্শনের চিহ্ন হিসেবে দেয়া একমাত্র গ্রন্থে একটা ভুল রূপক বা ভুল তথ্যের আশ্রয় নেবেন তাও কিনা ইসলাম প্রবর্তিত হবার ৯০০ বছর আগে এ্যারিস্ট টল তার প্রানীবিদ্যা বইয়ের গ্লিটের ব্যাবচ্ছেদ সেকশনে সেটার উল্লেখ করে গেছে, ভাই আপনি রূপক দিয়ে সব খারিজ করতে পারেন, আমি পারবো না।

এই হাদিসটি ভুল বলে অনন্ত কয়েক শত বৎসর আগে প্রমাণিত হয়েছে কিন্তু এই ভুল হাদিসটি এখনো হাদিসের বইয়ে থেকে গেছে


মনে করিয়ে দেবার জন্য ধন্যবাদ। আয়েশার বয়স ডিবাঙ্ক আপনি সবার আগে করেননি, এটা সবার আগে করেছে মিশরের একজন প্রফেসর, তার একটা জার্নাল আছে। কিন্তু সেটা প্রকাশিত হবার ২ দিনের মাথায় তাকে প্রত্যাহার করতে হয়েছিলো তাতে বেশ কিছু ভুল ছিলো। এটা আপনার কমেন্টের আগেই পড়েছিলাম কিন্তু সেটা নিয়ে আলোচনা বা পোস্ট করা হয় নাই কারন আমার ব্লগীং এ অলসতা, সময় করে উঠতে না পারা এবং তার চেয়ে অধিক গুরুত্বপূর্ন মনে হওয়া আরও কিছু পোস্ট। আপনি মনে করিয়ে দিয়ে ভালো করেছেন। বাংলাদেশ স হ মুসলিম দেশে মোহাম্মদের শিশুকামী অনুকরনের বাল্যবিবাহ চর্চার বিরুদ্ধে লেখালেখি সাময়িক বন্ধ করে একটা ভুল করেছি। এই সিরিজটা আপনার আয়েশার বয়সের ডিবাঙ্ক নামের ইসলাম বাচানোর মিথ্যাচার নিয়ে একটা পোস্ট দেবো। আমি আসলে কমেন্ট সেকশন বড় করতে চাই না। কারন আপনিই দেখেন পোস্ট করলাম কি নিয়া মানুষ আলোচনা করতেছে কি নিয়া।

কেউ পোস্ট নিয়ে আলোচনা করছে না

৮০| ২০ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৭

এ আর ১৫ বলেছেন: আলী দস্তির , আব্দুল্লাহ আল মাসুদ , মোফাস্সল ইসলাম --- এনাদের ইসলাম বিদ্বেষের মূল ভিত্তি হোল হাদিস -- এনারা আল্লাহ মানি , কোরান মানিনা কিন্তু হাদিস মানি গ্রুপকে দেওয়ালে পিঠ ঠেকিয়ে দিয়েছে । এরা ইসলাম ধর্মকে এবং নবি রসুল (সা: ) যত ভাবে কোনঠোসা বা গালাগালি করার চেস্টা করেছে সব কিছুই হাদিস দিয়ে । কোরান দিয়ে মোকাবেলা করলে তাদের অভিযোগ ধোপে ঠিকে না -- মহানবি(স)-এর বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ এবং প্রসঙ্গ কথা।

২০ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:১৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: সত্যি কথা বলতে আলি দস্তি আমি পড়ি নাই। নাম শুনেছি কিন্তু পড়ি নাই। দরকার ছিলো না। আমার মূল পাঠ্য ছিলো কোরানের অনুবাদ, ইবনে ক্বাথীর হিশামের তফসীর, ইশাক, ত্বাবারী আর হাদিসের সব গুলো খন্ড। এগুলোই আমার জন্য এনাফ ছিলো ইসলাম বিদ্বেষী হবার জন্য। মুফাস্সিলক ফলো করতাম শাহবাগ আন্দোলন থেকে কারন তখন সে ছিলো রাজাকারের নাতী এবং তাকে আক্রমন করা লেখা ছিলো আমাদের দৈনন্দিন কাজ। তার সাম্প্রতিক ইসলাম ত্যাগ নিয়ে আমাদের বক্তব্য ছিলো নৌকা তো কোনো ঘাটে ভেড়াতেই হয়, এখন এই ঘাটে ভেড়ানো লাভজনক, তবে এটা সাময়িক। অপেক্ষা করুন, সে অল্প কিছুদিনের মধ্যেই ইসলামে ফিরে আসবে। মাসুদের নামটা আমি জানি না।

আপনার লিংকে গিয়ে হোরায়রার কাহিনীটা পড়েই পোস্টের ওপর আমার আগ্রহ হারালো। তাও রেফারেন্স দিছেন বিশেষ গ্রুপের বাংলা লেখকের বই। ভাই, শালার গোয়ালে ঘোড়া ছিলো ঘুষের। অর্থ তো আছেই। আর ওমর তখন চাবকে পিঠের ছাল তুলে ফেলছিলো কারন যখন তাকে জেরাা করছিলো তখন সে বলতেছিলো আল্লাহকে ভয় করতে। সে তাকে চাবকাতো না, কিন্তু যখন দেখলো ঘুষ নেবার পর সে সেটা আল্লাহ ও ইসলাম দিয়ে জায়েজ করার চেস্টা করছে, কোনো প্রমান দিতে পারছে না, তারপর তারে তিনবার জিগাইছে।

আর এটা আমি না, আলেম ও তৎকালীন সাহাবীরাই বলছে যেই ছাগলটা শুধু খাওনের সময় নবীর আশ পাশ বকরীর মতো ঘুরতো, এমনকি যখন যুদ্ধে সকল পুরুষ চলে গেলো খালি এই রামছাগলটাই ক্ষুধা ও নিজের ভগ্ন স্বাস্থ্যের কারনে যুদ্ধে গেলো না, এটা কিন্তু আয়েশার স হী হাদিসেই ছিলো। তারে শুধু ওমর না, আয়েশা স হ তৎকালীন কেউ দেখতে পারতো না। যখন তাকে আবার স্থলাভিষিক্ত করা হলো তখন নিজের ভুল বুঝতে পেরে করে নাই, কারন তখন তার চেয়ে বয়োজ্যেষ্ঠ এবং ধর্ম নিয়ে ব্যাবসা করা প্রভাবশালী সাহাবী বেচে ছিলো না, বা মানসিক দৃৃঢ়তা ছিলো না, তাই তারে গভর্নর করে পাঠায় এবং তারপরও তার যে আকাম কুকামের লিস্টি....

ভাই এইটা কি কইলেন?

আর কোরানে আপনি এক জমাট বাধা রক্ত....?

ভাই এর তো সব কয়টা তথ্যই ভুল। এমনকি নাসুখ মানসুখ বাদে বিধি বিধান এমনকি সামান্য শুয়োরের গোস্ত নিয়ে যে কথা গুলো, পুরা কোরানটাই সেল্ফ কনফ্লিক্টেড ও ভুলে ভরা গ্রন্থ। যদিও এসব নিয়ে পোস্ট করা আমার নীতিতে নাই, কিন্তু আপনার কথা গুলো পড়ে অবাক হলাম

৮১| ২০ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:১২

মহসিন ৩১ বলেছেন: @ এডমিন, দুঃখিত আপনার সমালচনার কারন সম্ভবত ভয় থেকে উতসরিত। কারন আপনি এমন একজনের কথা গুলোকে
এখনকার সময়ে প্রেক্ষিত; অন্যের মুখের ভাসায় শুনার মত করে (মহাম্মদিয়ান) জানছেন; যাকে আপনি স্বীকৃতি দেয়া তো দুরেই থাক তা দেয়ার আগেই ইচরে পাকার মত পেকেছেন। ভয় ভীতি তো আপনাদের মনেই বাসা বাঁধবেই, আর আপনারাই তো অন্যদেরকেও ভয় দেখান। সেটা কি মানবেন। ............ যখন কোন বক্তব্যকে সুধু 'ইনসেইন' বললেই বহুকিছুই বলা হয়ে যায়; আর থাকছে সুধুই সত্যান্বেষণ। আর আপনার বাক্যগুলি খুব আপত্তিকর এজন্য যে এসব কথা ঘোর মুসলমান বিদ্বেষী। হয় মুসলমানদের এর জবাব দিতে হবে বা মরে যাবে লজ্জায়। কারন তাদ্র এখন বুঝতে হবে, তাদের আল্লাহ কতটা insane.কিছুই নুতন করে আর বলতে পারছে না ,তাই না??

আপনি ইঙ্গিনেয়ারিং এর রেফারেন্স দিয়েছেন। আমাকে বলেন ; এটা কি এমন কোন বিদ্যা; যে সবাইকেই সমান বোঝান যায়? সবার সাথেই একে শেয়ার করা যায়?? শুনে রাখুন; আমি কেবল মদ্ধস্ততা করছি। এজন্য যে আপনার মত মহিলাসুলভ ও ভয়াবহ সব যুক্তি সুনে আমার খুব খারাপ লাগছে। কি ভয়ানক নাজানি আপনাদের নারিসুলভ ভয়ের এসব পুরুশালি (শক্তিমত্ত) যুক্তি!!!!
ইঙ্গিনেরিং বা যে কোন বিজ্ঞান ই বলেন না কেন তা এমন কোন শব্দ, বাক্য ,ভাষা, কবিতা, দরশন,অঙ্ক, বা কোনকিছুই এমন ফরমুলেট করতে পারবে না যেটায় সরাসরি বিধাতার "নাম-ধাম- ঠই কানা" লেখা আছে। মানুশ প্রশান্তি পাবে। বাচতেও পারবে ????
এগুলতে তো কেবল কম্পুটার সায়েন্স এর 'ফিনিট অটোমাটা' র মত সিস্টেমের গুন সমস্ত। এতে দোষ কি কিছুই নৈ???? বিধাতার জ্ঞান কোথায় ওখানে??? ভয় তো নিজেও পাচ্ছেন তাই কি আমার মত থার্ড পারসন জাতীয় বিলিভার কেও ভয় দিতেছেন??

২০ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:২৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ড্যুড, সিরিয়ালি?

আমি তো কখনোই প্রথমেই পাগল বলি নাই। বরংচ আমাকে প্রথমে কি বলা হয়েছে সেটা দেখবেন না? আর প্রকৌশল অবশ্যই প্রতিষ্ঠিত একটা বিষয় কারন এর কাজটাই প্রায়োগিক। আর তাই আইফোন কয়েক কোটি বেরুলে তা সবার জন্যই একই ভাবে কাজ করবে এবং কয়েক কোটির মতো ত্রুটি পাওয়া যায় মাত্র হাতে গোনা কয়েকটা। সেক্ষেত্রে তথাকথিত মহাশক্তিশালী ঈশ্বরের সৃষ্টিতে ডিফেক্টিভ মাল সবাই। স্বয়ং মোহাম্মদেরও শরীরে সমস্য ছিলো যার কারনে স্বয়ং ফেরেশতা এসে বুক ফেড়ে অপারেশনের কথা বলে (যদিও একটা হাস্যকর এবং কপি পেস্ট কাহিনী)। যদি ঈশ্বর এত শক্তিশালী হবার পর কেন এত এনোমালী?

এর কারন একটাই সেটা হলো এই সমস্ত কিছু এখনো নিখুত নয় এবং এটার পেছনে আমরা যে ধারনার ঈশ্বরের আরাধনা করি সেরকম কেউ নেই। আছে কিছু একটা কিন্তু সে বা সেটা এখনো ফাইনটিউনিং করছেন।@নতুনভাই এটা সুন্দর বলেছেন।

আপনি মধ্যস্থতা করতে আসছেন আপনাকে ধন্যবাদ।

ভাই আমি মধ্যস্থতা চাচ্ছি না। আমার পোস্টে যদি ভুল থাকে, তথ্যবিভ্রাট থাকে, সে সম্পর্কে আলোচনা করুন। আর বাকি থাকে আমার চারিত্রিক ত্রুটি, এটার ব্যাপারে বলবো আমি একজন মানুষ, নবী রাসুল দাবী করিনি কখনো এবং সেই বালখিল্যতা আমার কখনোই হবে না।

ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য

৮২| ২০ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:৩৩

মহসিন ৩১ বলেছেন: আপনার এ কথাগুলো মতেই প্রসঙ্গের মধ্যে নাই , কারন আপনি নিজে ডিফেক্ট খুজে পেয়েছেন তাই সমস্ত বাতুলতে গুলি জার প্রটেস্ট করছি। ভুল তো অবশ্যই, কারন আমার মত থার্ড পারসন বিলিভার যারা একটু শান্তি চায় তারা দেখতে পাচ্ছে যে এটা কি আলামত?? ------ আমাদেরকে একটা সাইড তো নিতে হবে আর সেক্ষেত্রে যুক্তিটা কি???? খুঁত নিখুঁতের যুক্তি???

২০ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:১১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: তা ঠিক আর সে কারনেই বিশেষ বিশেষ কমেন্ট এন্টারটেইন বন্ধ করলাম, প্রতি উত্তর হবে টেমপ্লেট মার্কা। তার ফলও পেলাম কারন সেরকম গোত্রের একজনের শেষ পোস্টে অনেক যুক্তির কাছে বিশ্বাসের সমর্পন মূলক সুর খুঁজে পেলাম। তাতে কিছু যায় আসে না।

আপনি কি বিশ্বাস করবেন কোন সাইডে যাবেন সেটা আপনার একান্ত ব্যাক্তি ব্যাপার, যেমনটা ব্যাক্তিগত আপনি কি পোশাক পছন্দ করবেন, কি খাবেন। আপনি কোন সাইডে যাবেন সেটাও আপনার ফ্রি উইল।

আমি আমার ক্ষেত্রে বলতে পারি, আমি ডাক্তার ইন্জিনিয়ার কিছু হতে চাই না, সে শখ আমার কখনো ছিলো না। ছোটবেলা থেকে রিক্সাওয়ালা হতে চাইতাম, জ্ঞান হবার পর মানুষ হবার আকাঙ্খা বাড়ে।
আমার ইচ্ছে যদি আমার সামনে কোথাও বাল্যবিবাহ, বা একজন দুর্বল, নারী, শিশু বা কেউ অন্যায় ভাবে নিগ্রহের শিকার হচ্ছে, অনাচার হচ্ছে আমি প্রতিবাদ করবো। সে সাহসটা যেনো আমার থাকে। ধর্মের নামে, রাস্ট্রের নামে মতবাদের নামে যত অনিয়ম অরাজকতা আমি তার গোড়ায় পৌছে অহিংস প্রতিবাদ করতে চাই। এটা আমার লক্ষ। আমার পাশে যদি একজন থাকে অথবা আমার মতো করে কোনো নেতা যদি আমার সামনে দাড়ায় তখনই মনে করবো আশার আলো আছে বিজয় হবেই। কোনটা ঠিক কোনটা বেঠিক সেটা নির্নয়ের একমাত্র হাতিয়ার তথ্য ও যুক্তি উপাত্ত। আপনি এসব দিয়েই জগতের অধিকাংশ বিষয় সম্পর্কে অবগত হবেন। আলোকিত হতে পারাটাই মানুষ হবার প্রথম শর্ত আর আমার পথ যুক্তির পথ।

৮৩| ২০ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:৩৬

অন্তরন্তর বলেছেন: উদা ভাই কেমন আছেন? অনেকদিন পর আপনার লিখা দেখলাম কিন্তু এ লিখায় কি মন্তব্য করব বুঝতে পারছিনা। প্রত্যেক মানুষ তার একটা বিশ্বাস নিয়ে আছে। তাকে তার বিশ্বাস নিয়ে থাকতে দেয়া সবচেয়ে ভাল। আপনার আগের পোস্টগুলো অনেক শিক্ষণীয় ছিল। সেইধরণের লিখা আবার শুরু করেন। শুভ কামনা।

২০ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:৪৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: সত্যি করে বললেন এই লেখা আমারও ইচ্ছে ছিলো না। মানুষের ধর্ম নিয়ে লেখার আমার কোনো দরকারই নাই। আমি কেন ইসলাম ত্যাগ করলাম, বা তার আগে কেন পালন করেছিলাম সেটা আমার একান্তই ব্যাক্তিগত বিষয়। সেক্ষেত্রে কেউ যদি তাবলীগ করে, হজ্বে যায় সেটাও তার ব্যাক্তিগত বিষয়। আমার বাবা হজ্ব করেছেন, এখনও নিয়ম করে তাহাজ্জুদ করেন, আমার বর চাচা তাবলীগের আমির ছিলেন ফরিদপুরের, তার ছেলেটা এখন কোরানে হাফেজ। আমি সবার সাথেই মিশতে ভালোবাসি।


কিন্তু এই লেখাটা লিখতে বাধ্য হয়েছি কারন কেউ আমাকে এমন ঢং এ কিছু বলেছিলো যাতে আমি অপমানিত অনুভব করেছি।

তারপরও আমার লেখায় বা কোনো বাক্যে আপনার ধর্মানুভূতিতে আঘাত প্রাপ্ত হলে আমি একান্তই দুঃখিত ও লজ্জিত। পরবর্তি সময়ে আমি আমার প্রতিটা লেখায় এ বিষয়ে সজাগ দৃষ্টি রাখবো।

ধন্যবাদ একটা সুন্দর বিষয় ধরিয়ে দেবার জন্য। হয়তো আমি এখনো সেরকম উচুমনের মানুষ হতে পারিনি, এটা আমার একটা ব্যার্থতা।

৮৪| ২০ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:৩৭

মহসিন ৩১ বলেছেন: সব মানুষই কিছু কিছু বিষয়ে অবসেসেড থাকে।

"---স্বয়ং মোহাম্মদেরও শরীরে সমস্য ছিলো যার কারনে স্বয়ং ফেরেশতা এসে বুক ফেড়ে অপারেশনের কথা বলে (যদিও একটা হাস্যকর এবং কপি পেস্ট কাহিনী)। যদি ঈশ্বর এত শক্তিশালী হবার পর কেন এত এনোমালী?"

আপনি আল্লাহকে দেখতেই পারেন না, একেবারে। তার কারন কি ?????

২০ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:৪৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ভাই, আমার কথা বাদ দেন। ওপরের এক ভাই অবজেকশন জানাইছেন। আমি আর এসব ব্যাপারে বলতে চাই না। হয়তো মনের ভাব প্রকাশ করতে গিয়ে অন্য কেউ আঘাতপ্রাপ্ত হবেন।


প্লিজ পোস্ট সম্পর্কিত প্রশ্ন করুন, সে বিষয়ে আলোচনা করুন। এটাই সবার জন্য মঙ্গল হবে। ভালো থাকবেন

৮৫| ২০ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:৪৫

এ আর ১৫ বলেছেন: যদিও এসব নিয়ে পোস্ট করা আমার নীতিতে নাই, কিন্তু আপনার কথা গুলো পড়ে অবাক হলাম

আমার কোন কথাটা পড়ে আপনি অবাক হোলেন সেটা আমি ঠিক বুঝলাম না । আর্টিকেলটা তো আমার লিখা নহে । এই আর্টিকেলটা সংক্ষিপ্তভাবে হাদিসের মেরিট ডিমেরিট নিয়ে কিছু বলেছে এবং হাদিস বর্ণনাকারিদের গ্রহন যোগ্যতা সম্পর্কে কিছু বলেছে ।
এই সব হাদিস গুলোর কারনে ইসলাম ধর্ম গালাগালির শিকার হচ্ছে, যদি ও হাদিস গুলো ঠিক নহে । সমস্যা হচ্ছে যারা ঐ হাদিস গুলোকে সত্য মনে করে তাদের অন্যদের নহে ।

ভাই এইটা কি কইলেন?
আর কোরানে আপনি এক জমাট বাধা রক্ত....?

আমি কি বলেছি সেটা হোল ( কমেন্ট নং ৭৯ --- কোরানের কতকগুলো আয়াত আছে রুপক অর্থে , কতকগুলো তাৎক্ষণিক ঘটনার সমাধান এবং কতকগুলো আয়াত সর্বকালের জন্য ।
জমাট রক্তের কথা বা মাটি হতে মানুষ সৃষ্ঠি এ সব কিন্তু রুপক অর্থে ও হতে পারে । ) --
-
এর উত্তরে আপনি লিখেছেন ঐ কমেন্টে ---- এটা অবশ্যই বিজ্ঞান গ্রন্থ নহে। বিজ্ঞান গ্রন্থ, এই টার্মটা প্রথম কয়েনড করেন মরিস বুকাইলি যিনি মৃত্যু পূর্বে ক্যাথোলিক হিসেবে মরেছেন। মৃত্যুপূর্বে বই বাবদ বিশাল রয়ালিটি এবং সৌদী প্রিন্সের ফান্ডে গড়া দাওয়াতুল ইসলাম (নামটা ভুলও হতে পারে, তবে চ্যারিটি সংস্থার নাম এরকমই হবে) এর ডিরেক্টর পদে ছিলেন। শেষ বয়সে যখন তার ক্লিনিক বন্ধ হয়ে যাবার উপক্রম তখন এখান থেকেই তার বেশ গতি হয়েছিলো। এটা নিয়ে একটা পোস্ট দেবার ইচ্ছে আছে। যাই হোউক, আমি যেটা বিশ্বাস করি আপনি যখন একটা ডিভাইস তৈরী করলেন তার ওপর একটা জার্নাল লেখেন সেটাতে সে ডিভাইসের খুটিনাটি এবং তা দিয়ে কি কি কাজ করা যায় তার এনালাইসিস থাকে। ঈশ্বর এমন একটা বিশাল মহাবিশ্ব এবং সাথে এই মানুষের সৃষ্টির দাবী করেন কিন্তু তার নিদের্শনের চিহ্ন হিসেবে দেয়া একমাত্র গ্রন্থে একটা ভুল রূপক বা ভুল তথ্যের আশ্রয় নেবেন তাও কিনা ইসলাম প্রবর্তিত হবার ৯০০ বছর আগে এ্যারিস্ট টল তার প্রানীবিদ্যা বইয়ের গ্লিটের ব্যাবচ্ছেদ সেকশনে সেটার উল্লেখ করে গেছে, ভাই আপনি রূপক দিয়ে সব খারিজ করতে পারেন, আমি পারবো না।

তাহোলে ভাই -- এইটা আমি কি বল্লাম -- এমন প্রশ্ন কোরলেন কেন ? আপনি তো ঐ প্রশ্নের উত্তর অলরেডি দিয়েছেন ।

২০ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:৫৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আর্টিকেলটা তো আমার লিখা নহে ।


উত্তর: হোরায়রার পার্টে এসেই মন উঠে গেছে। মেজাজ বিগড়ে গেছে। আহাদিসের রাজার নামে এমন সাফাই যে করে তার সবকিছুতেই আমার অনীহা। তাই আর খেয়াল করি নাই কে লিখছে। দুঃখিত। ক্ষমা প্রার্থী।

এইটা আমি কি বল্লাম -- এমন প্রশ্ন কোরলেন কেন ?

উত্তর: একচুয়ালী এটা প্রশ্ন না। হওয়া উচিত ছিলো
ভাই এইটা কি কইলেন!

প্রশ্নবোধক চিহ্নের জায়গায় বিষ্ময় বোধক চিহ্ন। আপনার সাথে আমার বিস্তর মতের মিল, কিন্তু আপনাকে শ্রদ্ধা করি। পড়ালেখা করা জানা এবং স্কলার সে যেই হোক না কেন, শুধুমাত্র জঙ্গী আর জামাত ছাড়া, প্রায় সবাইকেই শ্রদ্ধা করি। আপনিও সে দলে পড়েন। টোনটা খারাপ লাগতে পারে....সমস্যা হলো আমি গাও গেরামের মানুষের মতো কথা বলতে পছন্দ করি। যদিও শুদ্ধ ভাষায় আমার কিছু লেখা পাবেন কিন্তু সেগুলো আমি যখন নিজে পড়ি সেখানে নিজেকে খুজে পাই না, নিজের লেখা পড়ে নিজেই মজা পাই না। আঘাত প্রাপ্ত হলে মাফ করবেন

৮৬| ২০ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:২৩

অন্তরন্তর বলেছেন: ধুর উদা ভাই, আমার কাছে ক্ষমা চাইবেন কেন। আমি বলছি আমার কথা। আপনি মিয়া এত ফর্মালিটি দেখান কেন? আমি আপনার সেই আগের শিক্ষণীয় পোস্টগুলুর কথা বলছি। আমিও আপনার মত জঙ্গি এবং জামাতি জা****র ছাড়া পৃথিবীর সব মানুষকে ভালা পাই। এইটা মনে হয় ২৭ বছর যাবত বিদেশে থাকার একটা কারণও হইতে পারে। ভাল থাকেন।

২০ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:০৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ভাই ভুল ভুলই। ভুল যেহেতু হইছে স্বীকারও করলাম। আপনি ঠিক বলছিলেন। দু একজনের করা দিয়ে সবার অনুভূতিকে আঘাত করা অন্যায়

৮৭| ২০ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:১২

সনেট কবি বলেছেন: আপনাকে নিয়ে একটা পোষ্ট দিলাম। সময় করে দেখে নিবেন।

২০ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৫০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: পোস্ট তো কিছু পেলাম না। বুঝতে পারলাম না।

তারপরও ধন্যবাদ

৮৮| ২০ শে জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৬

মহসিন ৩১ বলেছেন: মানুষ possessive প্রাণী। mammalঃ- থুক্কু! তাই তো কথা থাকে ; "জাতে মাতাল তায়লে ঠিক "। ----এই কথাটা শুনার পর কোন বাঙালি না হেসে পারে বলেন। আমিও হাসি সবসময়েই হাসি, এখনো হাসি। ---- নেকড়ের মত কিছু মানুষ এই দুনিয়াতে থাকে , থাকছে বলেই না এত সমস্যা। এখন কোন নেক ড়ে যদি আজকের দুনিয়ার এতশত সমস্যা দেখে বুজে বলেই উঠে ;"---দেখনা মন ,ঝাঁট মারি এই দুনিয়াদারী !!.........এ বলে পরে পানিতে ঝাপ দিয়ে মরতে যায় তাহলে সমস্যা বেশ জটিল! বেশ জটিল!!............।

২০ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:০৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ভাই সমস্যা মানবজাতির না, সমস্যা হইলো বাংলাদেশের অর্ধশিক্ষিত মুসলমানদের আর মধযপ্রাচ্যের জঙ্গি মুসলমানদের নিয়ে। পৃথিবীর ৫৭টা মুসলমান দেশ, একটাও থাকার জায়গা নাই। নিজেরাই নিজেদের কাছে নিরাপদ না। তাদের দেশ নিরাপদ কখনো ছিলোও না। ইফতেখার মোহাম্মদ বিন বখতিয়ার খিলজি নামের চতুর বর্বর ডাকাত আগে এই বাংলাদেশ পুরো শান্তি ছিলো। সে প্রথমে এসে তার চতুর গনহত্যা চালায় এবং দেশে বর্বর শাসনব্যাবস্থা চালু করে। এরপর আসে ইংরেজরা। মাঝে মঘলরাও কিছুদিন লুটে খাইছে।

এখন শান্তির দেশ বলতে কোন দেশগুলো বোঝায় কেন বোঝায় এটা সবাই জানে।

কথা হইতেছে বিশ্বাস না যুক্তি!

শিক্ষিত সমাজ দুটোর মাঝে ব্যালেন্স করে। উন্নত দেশ যুক্তিকে প্রাধান্য দেয়, বর্বর ও বাংলাদেশের মতো ফকিন্নী দেশ বিশ্বাস কে প্রাধান্য দেয়। এর ফলও পায় হাতে নাতে।

একটা উদাহরন দেই। একজন লোক দৈনিক নামাজ পড়ে, খুব ভালো লোক। হঠাৎ একদিন আসলো কিছু টাকা ধার চাইতে। আপনি তাকে নিজের সঞ্চিত থেকে দিলেন। বললো পরে দিয়ে দেবে। আপনি তাকে বিশ্বাস করেন বলেই দিছেন। দুদিন পর তার বাসায় গিয়ে দেখলেন বাসা ফাঁকা। শালা ভেগেছে। তার টিকিটি খুঁজে পেলেন না। এরকম ঘটনা পর্তুগাল স্পেন বাংলাদেশ প্রচুর ঘটে। টাকার লেনদেন মসজিদে হয়। তারপর সেই টাকা হাওয়া। এটা হলো বিশ্বাসের ফল।

আর যদি যুক্তি দিয়ে চলতেন তাহলে টাকা দেবার সময় আইডি কার্ড দিয়ে লিখিত রাখতেন। টাকা না দিলো সোজা পুলিশ। পুলিশের এরপর দায়িত্ব হয় টাকার ব্যাপারে ফয়সালা করার নাহলে ডিফল্টার। এটা হলো যুক্তি।

বিশ্বাস টা সম্পূর্ণ নিজের করে ব্যাক্তি চিন্তা আর তার পারিবারিক শিক্ষার ওপর। আপনার ঠকার সম্ভাবনা ৯৯ ভাগ। যু্ক্তি দিয়ে ঠকছেন খুব বেশী হলে ১০ ভাগ তাও নির্ভর করে াপনি যু্কিততে কত পারদর্শী

আমার কনসেপ্ট এটার ওপরই

৮৯| ২০ শে জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১০

সনেট কবি বলেছেন:




এ সনেট পোষ্ট করে ছিলাম কিন্তু ব্লগাররা এটা পোষ্ট করা ঠিক হচ্ছেনা বলে মন্তব্য করায় পোষ্টটি মুছে দিলাম-
ব্লগার উদাসী স্বপ্ন

উদাসী স্বপ্নের মনে উদাসী স্বপন
ইসলাম বিনাশের চিন্তা অবারিত
নবির বিদ্বেষ বিষে অন্তর আবৃত
আল্লাহর মস্করায় হৃদয়ে কূ-ডাকে।
অনেক কষ্টের পর এ জ্ঞান রতন
পেয়েছে উদাসী নিজে রাখতে বিরত
ইসলাম থেকে লোকে, ছেড়ে অবিরত
সে জ্ঞান,মনেতে তার জাগরিত থাকে।

কত কষ্টে এ বেচারা পড়ে কত বই
রেফারেন্স দিয়ে দিয়ে পাতায় পাতায়
জান্নামুন্না করে কত করে হই চই
ইসলাম বিতাড়নে বিষাক্ত কথায়।
কামনা ইসলামের দেখতে অকাল
এভাবে উদাস স্বপ্নে কাটে তাঁর কাল।

২০ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:০৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আলো হইছে ধন্যবাদ

৯০| ২০ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:২৩

চাডেরনুর বলেছেন: জটিল কইসেন ঠাকুরপো

৯১| ২০ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:২৯

অন্তরন্তর বলেছেন: উদা ভাই শাহ আব্দুল করিমের এই গানটা আপনার ভাল লাগতে পারে।
মুর্শিদ ধনহে কেমনে চিনিব তোমারে
দেখা দেওনা কাছে নেওনা, আর কত থাকি দূরে
(মুর্শিদ ধনহে) কেমনে চিনিব তোমারে ।।
মায়া জালে বন্দি হয়ে আর কত কাল থাকিব
মনে লয় সব ছাড়িয়া তোমারে খুঁজে নিব
আশা করি আলো পাব, ডুবে যাই অন্ধকারে
(মুর্শিদ ধনহে) কেমনে চিনিব তোমারে ।।
তন্ত্র-মন্ত্র করে দেখি তার ভিতরে তুমি নাই
শাস্ত্র-গ্রন্থ পড়ি যত আরও দূরে সরে যাই
কোন সাগরে খেলতেছ লাই, ভাবতেছি তাই অন্তরে
(মুর্শিদ ধনহে) কেমনে চিনিব তোমারে ।।
বাউল আব্দুল করিম বলে দয়া কর আমারে
নতশিরে করজোড়ে বলি তোমার দরবারে
ভক্তের অধীন হও চিরদিন, থাক ভক্তের অন্তরে
(মুর্শিদ ধনহে) কেমনে চিনিব তোমারে।

২১ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:০৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: হ, এইসব আউল বাউল লালন পার্টিরে বাটে পাইলে বাংলার মুসলিম সমাজ ধইরা পিটায় ইসলাম বাচানোর নামে। এরা হইলো এমন সংখ্যালঘু যাদের পিটাইলে পত্রিকার চিপায় পিচকি খবর আসে, ইদানিং তো চিপাতেও জায়গা হয় না। জন গন এটাকে স্বাভাবিক হিসেবে ধরে নেয়। হিন্দু পিটাইলে পত্রিকার হেডলাইন, মানব বন্ধন বা গেলোগেলো রব ওঠে এদের বেলায় সেসব কিছুই হয় না। মনে হয় এরা যেনো সমাজের কিট পতঙ্গ। মরলে পরে জানাজা পায় কিনা সন্দেহ, কবর দেয়ার জায়গা তো পরে আসে।

এই হলো আপনার গানের গায়কদের অবস্থা। আপনে তাদের গান দিলেন তাদের পিটনে ওয়ালা লোকদের ধর্মের ঈশ্বর চেনানোর জন্য

৯২| ২০ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:৫৯

সনেট কবি বলেছেন: আল্লাহর অস্তিত্ব ও একত্ব (সূত্র-১)

যেহেতু কোন কিছুর অস্তিত্ব বিহিন মহাশূণ্যে কোন কিছু নেই সেহেতু তাতে কোন কিছু হতে হলে নিজে নিজে হতে হবে।তাতে কোন স্থান না থাকায় তাতে স্থান সব দিকে। তাতে কোন পদার্থ হতে গেলে নিজ ধর্ম অনুযায়ী উহা সব দিকে ধাবিত হবে। সব দিকের সব স্থানের টানে উহা ভেঙ্গে যেতে বাধ্য হবে।আর পদার্থ উহার পরমানু থেকে ভেঙ্গেগেলে ইলেক্ট্রন পোট্রন ও নিউট্রন নামক শক্তিতে পরিণত হয়।শক্তি যে স্থানে থাকে উহার সবটা দখল করে।কোন কিছুর অস্তিত্ব বিহিন মহাশূণ্য অসীম বিধায় উক্ত পদার্থ শক্তিরূপে অসীম হবে। এভাবে সকল পদার্থ ও শক্তি অসীম শক্তি রূপে উৎপন্ন হবে। কিন্তু সবগুলো অসীম বিধায় এক অসীম স্থানে সবগুলো এক অসীম সর্ব শক্তিমান হবে। কিন্তু অসীম প্রাণ শক্তি থাকায় জড় জাতীয় কিছু হবেনা।এমন যিনি হয়েছেন মুসলমানরা তাঁকে আল্লাহ বলে।

২১ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৪০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: যেহেতু কোন কিছুর অস্তিত্ব বিহিন মহাশূণ্যে কোন কিছু নেই সেহেতু তাতে কোন কিছু হতে হলে নিজে নিজে হতে হবে।

উত্তর: ডাহা ভুল। সেলেস্টিয়াল বডি অর্থাৎ পৃথিবী চন্দ্র সূর্য স হ অজস্র কোটি অগনিত গ্যালাক্সি তারা গ্রহ উল্কাপিন্ড এগুলো কি? আপনি বলতে পারেন এসবের মধ্যে খালি অংশে কি? খালি অংশে হাইড্রোজেন হিলিয়াম পার্টিক্যালের প্লাজমা অবস্থা সাথে কসমিক পার্টিক্যালের সাগর। মহাশূন্যের খালি অংশের তাপমাত্রা বিগ ব্যাং এর ব্যাকগ্রাউন্ড রেডিয়েশনের তাপমাত্রা যেটা মূলত হিমাংকের ২৭০ ডিগ্রি নীচে। এজন্যই হিলিয়াম হাইড্রোজেনের এই অবস্থা। সে হিসেবে ইহা মোটেও শূন্য নয়।

তাতে কোন স্থান না থাকায় তাতে স্থান সব দিকে।

উত্তর: বিগ ব্যাং, কোয়ান্টাম ইনফ্লেশন অনুযায়ি মহাবিস্ফোরনের সাথে সাথেই স্থান কালের সম্প্রসারনের শুরু। যদি মাল্টিভার্স বলি তাহলে লোকাল স্থান-কাল। তার মানে আপনি যাকে মহাশূন্য বা অবজার্ভেল বা নন অবজার্ভেল অথবা সম্প্রসারিত অথবা আমাদের সাপেক্ষে অসীম দূরত্বে সম্প্রসারিত মহাবিশ্বের যেকোনো পয়েন্টেই ধরেন না কেন সেখানে স্থান আগে থেকেই বর্তমান। মূলত আপেক্ষিক তত্ব ও হাবল সম্প্রসারন তত্ব অনুযায়ী আপনার বা আমার মতো অবজার্ভারের রেফারেন্স কখনোই এই পরিধির বাইরে যাবে না কারন মহাবিশ্ব সম্প্রসারিত হচ্ছে আলোর গতির কাছাকাছি এবং আমাদের সাপেক্ষে এই গতিটিই সর্বোচ্চ সীমা আইনস্টাইনের আপেক্ষিকতা অনুসারে। কোরানের ব্যাত্যয় বা ভুল আছেই, কিন্তু এর কোনো ভুল নেই। ভুল হলে এত স্যাটেলাইট ঘুরে বেড়াতো না বা জেমস ওয়েব এতদূরে কাজ করতো না অথবা জঙ্গি বিমান গুলো (এফ ১৬ এর পরের ভার্সন সমূহ) থেকে স্বয়ংক্রিয় ভাবে আকাশ থেকে তেল নিতে পারতো না

তাতে কোন পদার্থ হতে গেলে নিজ ধর্ম অনুযায়ী উহা সব দিকে ধাবিত হবে। সব দিকের সব স্থানের টানে উহা ভেঙ্গে যেতে বাধ্য হবে।

উত্তর: ফাইনম্যানের ডায়াগ্রাম অনুযায়ী যেকোনো কলিশন ইভেন্টের পর অস্থায়ী কনিকা সমূহ তাদের কোয়ান্টা অনুযায়ী পরবর্তী স্থায়ী কোয়ান্টা প্যাকেট ফর্ম অথবা পার্টিক্যালে গঠন করবে যা কিনা নির্দিস্ট ফর্মেশনে একটি অনুতে পরিনত হবে। এর কারন পুরো মহাবিশ্বে তিনটি মৌলিক বল দুর্বল গ্রাভিটির মিথস্ক্রিয়া। যদি তাই হতো তাহলে আমাদের পৃথিবী টুকরো টুকরো হয়ে যেতো এবং আমাদের অস্তিত্বের সুচনাই হতো না।

পদার্থ উহার পরমানু থেকে ভেঙ্গেগেলে ইলেক্ট্রন পোট্রন ও নিউট্রন নামক শক্তিতে পরিণত হয়।

উত্তর: ইহা শক্তি নয়, ইহা কোয়ান্টা প্যাকেট সম্বলিত কিছু কনিকা, বা পার্টিক্যাল। যেগুলো ভাংলে আমরা কিছু সাবএটমিক পার্টিক্যাল সাথে বেশ কিছু এনার্জীর অবমুক্তকরন হবে আইনস্টাইনের E=mc^2 সুত্রানুসারে।

শক্তি যে স্থানে থাকে উহার সবটা দখল করে।কোন কিছুর অস্তিত্ব বিহিন মহাশূণ্য অসীম বিধায় উক্ত পদার্থ শক্তিরূপে অসীম হবে। এভাবে সকল পদার্থ ও শক্তি অসীম শক্তি রূপে উৎপন্ন হবে।

উত্তর: অস্তিত্ব বিহীন মহাশূন্য এটা একটা হাস্যকর কনসেপ্ট অথবা অজ্ঞ মানুষের কিছু ভ্রান্ত ধারনা, স্থান আছে বলেই শক্তি সেখানে বিরাজ করে এবং সেই শক্তি স্বতঃস্ফূর্তভাবে চার মৌলিক বলের কারনে কনিকায় রূপ নেয়। এবং আপনি এই পার্টিক্যাল গুলো ভাংলে আইনস্টাইনের E=mc^2 সুত্রানুসারে সসীম শক্তি অবমুক্ত হবে।

কিন্তু সবগুলো অসীম বিধায় এক অসীম স্থানে সবগুলো এক অসীম সর্ব শক্তিমান হবে। কিন্তু অসীম প্রাণ শক্তি থাকায় জড় জাতীয় কিছু হবেনা।এমন যিনি হয়েছেন মুসলমানরা তাঁকে আল্লাহ বলে।

উত্তর: তাহলে আপনার কথা মতো আল্লাহ এইসব হাইড্রোজেন হিলিয়াম দিয়ে তৈরী হয়ে জীবন আছে এমন একজন মানুষ অথবা জীব। সেই জীব দুই হাতে জোরসে তালি মাইরা এই মহাবিশ্ব তৈরী করছে, তাই না? আপনি পারেনও ভাই। কিছু মনে করবেন না, আপনাকে ক্লাস ৫ এর পদার্দবিজ্ঞানের বই থেকে পড়ানো উচিত। পদর্থবিজ্ঞান সম্বন্ধে আপনার ধারনা এতটাই বাজে।

৯৩| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:০১

চাডেরনুর বলেছেন: ঠাকুরপো বলেছেন: সনেট গাধাটায় তো হাইগা পোষ্ট ভরায়া ফালাইল। চাপাতিওয়ালারা কুপায়, তালগাছীরা হাদীস মারায়, এই গাধাটার দুইটার একটারও হেডেম নাই। কইতে না কইতে আরেকটা সনেট মারায়া ফালাইছে। এই যে আমার নিক দেক্সে, কাইলপরশু আমারে নিয়াও একটা সনেট লেইখ্যা ফালাইব। এইসব ঘিলুহীন গাধা এখন সামুর ভরসা।
:P

২১ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৪১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ব্যাক্তিগত আক্রমন চরম অপছন্দ আমার। সে শিবির জামাত না, জঙ্গিও না। দোহাই এসব কমেন্ট আর আমার পোস্টে এসে করবেন না। প্লিজ

৯৪| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৭:১৫

সনেট কবি বলেছেন: @ চাডেনুর ও ঠাকুরপো এমন মোড়ামুড়ি করেন কেন? আপনাদের কি অসুবিধা? আপনাদের অবিশ্বাস নষ্টের ভয় পাচ্ছেন বুঝি?

২১ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৪৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ওনাদের পক্ষ থেকে আমি ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি

৯৫| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:১৯

সনেট কবি বলেছেন: আমি যে স্থানের কথা বলেছি সে স্থান হলো কোন কিছুর অস্তিত্ব বিহীন মহাশূণ্য। আর আপনি যে স্থানের কথা বলছেন তাতে রয়েছে অনেক কিছূ। কাজেই আপনার আর আমার হিসাব এক নয়। সে জন্য হিসেবে গরমিল হচ্ছে।

৯৬| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:১১

মহসিন ৩১ বলেছেন: আচ্ছা বেশ গুরুত্তপুরন আলোচনা বিধায় নাক ---নাক না গলিএ পারলাম না। ---দুইটা প্রশ্ন; একজন বিজ্ঞানি হিসাবে উত্তর দিবেন প্লিজ-- ম্যথমেটিক্স এর শুরু কথেকে?, আর মাথমেটিক্স এর কোন পর্যায়ে পদার্থ বিজ্ঞানের সংজোগ ঘটেছে? কারন আমি খুব ই বিরক্ত বোধ করি যখন দেখতে পাই যে; মানুষ রা সুধু সুধু কোয়ান্টাম ফিজিক্স এর বিদ্যা নিয়ে আইন স্টাইনের মত বড়বড় বিজ্ঞানিক তত্ত কে 'প্রমানিত দেখানোর অপচেষ্টা' করে যাচ্ছে দিনের পর দিন!!

৯৭| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:১৪

মহসিন ৩১ বলেছেন: কত বড় বড় বিজ্ঞানিক সমস্ত তত্ত কে 'প্রমানিত দেখানোর অপচেষ্টা' করে যাচ্ছে দিনের পর দিন!!

২১ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আমি ইতিহাসের ছাত্র নই, ইতিহাস নিয়ে আলোচনাও করতে চাই না। কারন এসব পোস্টে আলোচনা করাতে কোনো মেরিটের দরকার হয় না। অনেকটা বিসিএসের মতো যেখানে আপনার মুখস্থবিদ্যা জরুরী, উদ্ভাবনী ক্ষমতা বা এনালাইটিক এনালাইসিস করার যোগ্যতা কোনো মাপ কাঠি নয়, যুক্তি দিয়ে কাজ করার তো প্রশ্নই আসে না।

যতটুকু জানি সবচে আদি বিষয় হলো দর্শন আর দর্শন যেহেতু সবচে আদি তখনই পদার্থবিজ্ঞানের জন্ম। যদিও ইতিহাস আর প্রত্নতত্ব ঘাটলে দুটোই প্রায় একই সময়ে চালু থাকার প্রমান পাওয়া যায়। উইকি ঘাটলেও পেয়ে যাবে।

কোয়ান্টাম ফিজিক্স এমন একটা বিষয় যেখানে ম্যাক্রো ওয়ার্ল্ডের কোনো নিয়ম কাজ করে না যার সবচেয়ে বড় উদাহরন আইনস্টাইনের আপেক্ষিকতা তত্ব যেটা একটা বড় ব্যারিয়ার।

আর কোয়ান্টাম ফিজিক্সের তত্ব প্রমান করা যায় নাই এটা অজ্ঞতা আর নিজের অজ্ঞতা বলেই যে সেটার অস্তিত্ব নেই এটা বলা বাতুলতা। কারন বর্তমানে ইন্টেলের যে অস্টম জেনারেশনের প্রসেসর ব্যাবহার করছে হ্যাক্সওয়েল আর্কিটেকচারের সেখানে কোয়ান্টাম প্রযুক্তি অলরেডি ব্যাব হার করা হচ্ছে এবং কোয়ান্টাম এন্ট্যাঙ্গলম্যান্ট হলো বাস্তবতা কারন আজ থেকে ১ যুগ আগেই এটার ল্যাবরেটরী এক্সেপেরিমেন্টে কয়েকটা ফোটন কনার এন্ট্যাঙ্গলম্যান্ট করেছে এবং হয়তো আর দুয়েক বছরের মধ্যে আপনি পুরোপুরি এই প্রযুক্তির সুপারকম্পিউটার এবং আরও কয়েকবছর পর আপনি কোলে যে ল্যাপটপ ইউজ করবেন সেটাতেও এই প্রযুক্তি থাকবে। সবচে অবাক করার মতো হলো এই প্রযুক্তিতে দুজন বাংলাদেশী নাস্তিক ইন্জিনিয়ার কাজ করেছেন।

এর চেয়েও আরও বড় একটা উদাহরন আছে। নাম দিলাম। কিছু জিনিস নিজেও আবিস্কার করেন....পেলে মজাটা পাবই। আর বাকিটার মজা আমি পোস্ট লেখার কয়েকঘন্টার মধ্যেই পেয়েছি

৯৮| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:০৬

মহসিন ৩১ বলেছেন: আমার মন পুরপুরি বিশ্বাসী না, তবে সেটা বিজ্ঞানের উপর। অবিশ্বাস্য বিজ্ঞান । কিভাবে ? সেটা আগে বোঝাই। বিজ্ঞান আমাদেরকে অনেক সুবিধা দিচ্ছে। কিন্তু বিজ্ঞান এপর্যন্ত অন্ধকারের কোন সমীকরণ বানাতে পারে নাই যখন মানুষ দর্শনের ক্ষেত্রে চর্চাকে প্রাধান্য দেবে, চর্বিত চর্চাকে না দিয়ে। এর ফল হত অনেক অনেক ভাল আর তখন মানুষ সময়কে বিশ্বাস করতে পারত।
যে কোন ধরনের একমুখি চিন্তা ; আসলেই মারাত্মক রকমের একমুখীন। ............।

আমার প্রশ্ন শুনলেই আপনি বুঝবেন বিজ্ঞান বরতমানে ঠিক কতটা সুইসাইডাল ।

কোয়ান্টাম কম্পিউটার কি নেটওয়ার্ক রোমিং করতে পারবে ? আমার তো তা বিশ্বাসই হয় না।

২১ শে জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনার বিশ্বাসকে শ্রদ্ধা করলেও ব্যাক্তিগতভাবে আমার কাছে এটা অর্থহীন কারন এ কেমন বিশ্বাস যেটা শুধু মিথ্যা শেখায়। সুরা কামারের প্রথম দুটো আয়াত অনুসারে চাঁদ দ্বীখন্ডনের দাগ থাকার কথা কিন্তু সেটা নেই আর মুসলমানরা সেটা প্রমান করার জন্য দিনভর ছোট ছোট গিরিখাত মৃতসাগরের ছবি দিয়ে সেই দাগ প্রমানের মিথ্যাচার চেস্টা সারা দিন করে। ওপরে জমাটবাধা রক্তের মিথ্যাচার বললাম দেখলেনতো রুপক দিয়েও সেটা খন্ডাতে পারলো না। এরকম অজস্র জোচ্চুরি মিথ্যাচার বর্বরতা থাকা সত্বেও আপনাদের বিশ্বাস নিয়ে কিছু বলার নেই।
একটা উদাহরন দেই একজন লোক ভোটগননাযর জন্য একটা এলাকা গেলো যেখান ৩০০০০ লোক থাকার কথা। কিন্তু গিয়ে দেখলে দুটো লোকের সমস্যা আছে একজন যে কিনা নিজেই জানতো না তার আসল নাম বা পিতা মাতা কারন সে এডপ্টেড। আরেকজন রোহিঙ্গ জাল পাসপোর্ট দিয়ে বাংলাদেশী হয়েছে। এইতো ৩০ হাজারো দুটো এদিক সেদিক সেটার জন্য আপনারা বিজ্ঞান বিশ্বাস করেন। আর আমরা ইসলামকে মিথ্যা বলি কারন দেখা গেলো ঐ গ্রামের ৩০ হাজার লোক তো দূর, দেশ ভাগের আগেই গ্রামটা উধাও। এত বড় জোচ্চুরী সেজন্য আমরা মিথ্যা বলি। উদাহরন শরীফ নিজেকে নির্যাতন বলে নবী টোটাল ৪১ তা ডাকাতি ও ছোটখাটো গোত্রীয় সংঘাতে লিপ্ত হন যার মধ্যে ৩৭ টাও ছিলো তার আক্রমনে। তার বা তার লোকের ওপর আক্রমণের ফলে সংঘাতের সূচনা মাত্র ৪ টা। এগুলো হাদিস কোরান এক সাথে করলেই পাওয়া যায়। তার মধ্যে বদরের যে বর্ননা সেটা তৎকালীন ইতিহাসবেত্তাদের কাছে এরকম কোনো যুদ্ধের খবরও নেই। সীরাত তাফসীর পড়লে দেখা যাবে কিছু ডাকাতের সাথে একটা গোত্রের গন্ডগোল যেমনটা ঘটে গ্রামে ডাকাতী নিয়ে।

এসব নিয়ে কিছু লেখার ইচ্ছে নেই। সামান্য একটা প্রত্নতত্ব নিয়ে পোস্ট দিলাম ঈশ্বর চিন্তা নিয়ে তা নিয়ে কি তুলকালাম কান্ড ঘটেছে। কেউ প্রচ্ছন্ন থ্রেট দিচ্ছে আমার ব্যাক্তিগত জীবন নিয়ে, কেউ আমি জাহান্নামী হবো বা সামনে আমার কস্টের দিন আছে বা কল্লা বাঁচানো নিয়ে কবিতা লিখছে কমেন্ট করছে। তার মানে সারা দিন আমরা আপনাদের কটাক্ষপূর্ন কথা। তার পরও কিছু বলছি না যতক্ষননা সরাসরি আক্রমনে যাচ্ছেন। তবে আপনার সারাদিন আমার জন্য খারাপ চিন্তা বা খারাপ কিছু ঘটার জন্য অপেক্ষা নবী মোহাম্মদের বর্বরতার কথাই মনে করিয়ে দেয়।

যাই হোউক যেহেতু কোয়ান্টাম ফিজিক্স এখনো গ্রাভিটির সমস্যা সমাধান করতে পারে নাই সেহেতু আমি যেটাই বলি বিতর্কের স্কোর থাকে তবে আপনাকে কিছু এক্সপেরিম্যান্ট বলি খুব সম্ভবত ৯৮ এর দিকে ৫ টা নিউট্রিনো এন্টার্কটিকাতে ধরা দেয় কিন্তু নিউট্রিশনের ডিকোড চ্যানেল লক্ষ্য করলে কিছু এনোমালী পাওয়া যায়। যদিও নিউট্রিনো ওসিলেশন এখনো বেশ বড় একটা রহস্য। পরে দেখা গেলো নিউট্রিনো ৫ টার উৎপত্তি একটা সুপারনোভা থেকে উদ্ভুত এবং এই সুপার নোভা দেখতে পাবার আগেই এই নিউট্রিনো গুলো পৌছেছিলো যার জন্য কয়েক বছর আগে নিউট্রিনোর আলোর গতি নিয়ে একটা দারুন হৈ চৈ হলো। কথা হলো সেই নিউজ্রিনোর ডিরেকশন আমরা ঠিকই জানলাম।

এর চে বড় করা কোয়ান্টাম এন্টঙ্গলমেন্ট- যেহেতু এটার কিউবিট দিয়ে কম্পিউটার বা লজিক গেট বানানো যাচ্ছে, কিছু লাগলই প্রযুক্তি হাতে পেলে কোয়ান্টাম ম্যাশিনের সেই ক্যাপাবিলিটি খুব ভালো করেই সম্ভব। এর আরেকটা প্রায়োগিক উদাহরন ন্যানোটেক। ব্রেন ইন্টারফেস এখন বাস্তবতা

বোঝাতে পারলাম?

৯৯| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৬

সিফটিপিন বলেছেন: ভাইজান কোরানে আয়াত সংখ্যা কতটি?

২১ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:১৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ইসলামের বিকৃত গ্রন্থ কোরআনের ২ থেকে আড়াই লক্ষের হদিস পাওয়া গেলেও নবী মোহাম্মদসহ ওফাতের পরপরই কোরআনের পাইরেটেড কপি বাজারে ছাড়তে শুরু করে নবী মোহাম্মদের ডাকাত অনুসারীরা। এর মধ্যে আবার এক ঘটনা যখন লাশ নিয়ে খলিফা গুলান ক্ষমতার জন্য কুকুরের মতো নিজেদের মধ্যে কামড়া কামড়ি করতেছিলো এমন সময় আয়েশার ঘরে একটা নান্নামুন্না ছাগল ঢুকে এবং ব্যাভিচারের শাস্তি পাথর ছুড়ে মারা এই আয়াতটি ক্ষুধার্ত নান্নামুন্না ছাগলটা খেয়ে ফেলে। এই হাদিস মুসলিম আর মাজাহ তে পাবেন।

আবার নবী মোহাম্মদ কোরান রচনা করার সময় ইবনে সা’দ প্যাগান ঈশ্বর আল লাতের পিতা আল্লাহ সম্পর্কে একটা সুন্দর স্তুতি বাক্য বলে।নবী মোহাম্মদের সেটা পছন্দ হয় আর সা’দকে বলে এটাও ঢুকিয়ে দে রে মনা। দুস্টু সা’দ ঘটনাটা নিজের সীরাতে ঢুকিয়ে দেয়। আবার নবী মোহাম্মদ বিষক্রিয়ায় কুকুরের মতো ভুগে মারা গেলে এক খলিফা কান্নাকাটি করতে গিয়া অতি অভিনয় করলে নবীর শ্বশুড় কোরানের নামে একটা আয়াত মেরে দেয়। আঁশে পাশের সবাই এই আয়াত সম্পর্কে মত দেয় এই জীবনে প্রথম শুনলাম রে মনা।

যাই হোউক এত বিশৃঙ্খলার পর যখন কোরান সংকলন করা হইলো তখন এর আয়াত হইলো ৬২০০ এর কিছু উপ্রে এবং সরকারী ভাবে তা পৃথিবীতে ছড়ানোর ব্যাবস্থা করে। কিন্তু পাইরেটেড ব্যাবসায়ীদের আকাম কুকামে এখন পৃথিবীতে দুই ধরনের কোরান পাওয়া যায় একটা হইলো হাফস আরেকটা ওয়ারস। জীবনে সৌদী গেলে কিনে এনে বাংলাদেশের ক্যালকেশিয়ান কপির সাথে মিলাইয়া দেখলে দেখবেন হাফসে আছে ৬২৩৬ আর ওয়ারসে আছে ৬২১৪। কিন্তু ভাই আমি জঙ্গি মুসলমানদের অলৌকিক সংখ্যা ৬৬৬৬ । মিথ্যা বললে আওয়াজ দিয়েন নেক্সট টাইম রেফারেন্স সহ কোরানের হালুয়া টাইট প্রমান করে দিতে পারবো ইনশাল্লাহ

১০০| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৬

মহসিন ৩১ বলেছেন: ঠিক ধরেছেন। আমিও অস্তিত্ত বিনাশি চিন্তাভাবনাকে সঙ্গত আচরনের খেলাপ মনে করছি। আধুনিক জুগটাই যেন কেমন , সবকিছুর অস্তিত্তের মধ্যেও কোথাও যেন একটা বিন্যাসের গন্ধও পাওয়া যায়। আর আপনি বোধহয় এটা বুজছেন। যে মোহাম্মদ ইতিহসের অংশই তাই ইতিহাসিক দলিলপত্র তুলনামূলক নিরাপদ --আল্লাকে আপনি যতই গালিগালাজ করেন সেটা তারি দোষ হবে। কোন মিথ্যাবাদীর দোষ না। এটাই বর্তমানের অলকবরতিকা। এটাই বিজ্ঞান সুত্র।

২১ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:৩৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: হুমম

১০১| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:২১

মানিজার বলেছেন: তাইলে আপনে সইত্য হইলে এই দুনিয়ার সব ধর্মই ফাউল প্যাচাল । তাইলে বলেন ইশ্বর/ভগবান/খোদা বলিয়া যে থিওরি চালু আছে সেইটাও মিথ্যা। নাকি আপনার কাছে কোন প্রমাণ আছে যে ইশ্বর নিশ্চিতভাবে আছে?

২১ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:৪১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ঈশ্বর আল্লাহ ভগবান যে থিওরী এইটা কে বললো? একটু জ্ঞান দেন কুন যুক্তিতে সে বলছে। আলোকিত হই আগে

১০২| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:৪৭

মানিজার বলেছেন: (কথা হইল আমিও নিজের মত কৈরা কথা কৈতে ভালবাসি , মার্জিত বাংলায় কথা কৈতে কিতরিম কিতরিম লাগে কিনা । ওবশ্য ব্যবহারিক ভাষা না এইটাও না । তবে ব্লগে এইভাবে কথা বলতে ভাল্লাগে)

এই থিওরি সেই থিওরি না ভাউ , এই থিওরি মানে ধারণা লুকের বিশ্বাস । আমি শব্দ স্যাট কোরতে ভুল করে ফেলছি । অহন আপনে আলোকিত করেন আমারে ফার্স্ট যে ইশ্বর ধারণা কি মিছা?

২১ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:২৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ব্যাপার না, মানুষ মাত্রই ভুলশীল।

আমি অবশ্যই ঈশ্বরে বিশ্বাসী তয় এইটা আমার ব্যাক্তিগত মতামত যে ইসলাম তার সত্য ধর্ম নয়। ইহা মিথ্যা

বাকি উত্তর ১০০ নম্বর কমেন্টের প্রতি উত্তর

১০৩| ২২ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:৫২

সিফটিপিন বলেছেন: অনেকেই বলে কোরানে আয়াত সংখ্যা ৬৬৬৬ টি, আপনিও বলেছেন ৭০ নং মন্তব্যের উত্তরে। আমি যে গুলো কোরান দেখেছি কোনটাতেই ৬৬৬৬ টি আয়াত পায়নি। যারা বলে তাদের কাছে জানতে চাই কোন কোরানে ৬৬৬৬ টি আয়াত আছে।

২২ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:০৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: না, আপনি পেয়েছেন ৬২৩৬ টি। বেশীরভাগ মানুষের এটাই মত। কিন্তু আয়েশা রাঃ থেকে শুরু করে অনেক ইসলামিক লিটারেচার যারা মূলত কোরানে লিখিত যে আরবী ভাষা সেসবের ওপর শুদ্ধ মাডিফা রাখেন তারা ৬৬৬৬ টির রায় দেন। অনেকেই বলেন বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম কোরানের কোনো আয়াত নয়। এমনি সূরা তওবা পড়ার সময় বিসমিল্লাহর বিধান নাই। যাই হোউ হিসাবটা হলো ১০০০ টা ওয়াদা, ১০০০টা ওয়া'ইদা, ১০০০টা আমর, ১০০০টা নাহি, ১০০০টা তথ্য ও গালগল্প, ১০০০টা ওয়ার্নিং ও উদাহরন সম্বলিত আয়াত, ৫০০ টা আদেশ, ১০০টা দুয়া ও খোদার ইস্তুতি, ৬৬ টা নাসিহ মানসুখ।

এখন ইসলামী স্কলারদের মধ্যে একটা প্রবনতা হলো এক হুজুরের কথা আরেক হুজুর বিদায়াতি বলে। তাই দেখা যাবে ৬৬৬৬ টি অনেকেই মিথ হিসেবে বলে। আবার আপনি যদি কলকাতার বই মিলিয়ে দেখেন সৌদীর সাথে সেখানেও পার্থক্য থাকে। আলিফ লাম মীম, জ্বালিকাল কিতাবু ..... এই আলিফ লাম মীম দিয়া নবী মোহাম্মদ কি বোঝাইতে চাইছে, এইটা কি আসলেই কোনো বাক্য কিনা এসব নিয়ে ব হু ব্যাখ্যা আছে যার কোনোটাই সর্বজন স্বীকৃত না। সমস্যা হলো ইসলামের হাতে গোনা কয়েকটা ব্যাপার ছাড়া কোনোটাই সর্বজন স্বীকৃত না। এটাও একটা হাস্যকর ব্যাপার। বাকিটা আপনার তথাকথিত হিকমার ওপর

১০৪| ২২ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:০৯

মহসিন ৩১ বলেছেন: 'Dust in the wind ! all of we are dust in the wind....'
বোধগম্যতায় অবরুদ্ধ আবেগ !...নিজের শ্বাস নিজেই শুনছি...।আর অবোধ্যতায় যেটুকু আবেগ রয়েছে তাতে এখন শক্তি সঞ্চয়ের চেস্টায় আছি। ...কেউ কি কখনও জানে-- কিছু কিছু বিস্ময়কর-কে এখনো ভাগ করতে পারছি না কেন ?? বহুদিন চেস্টা করেও কারু সাথে শেয়ার ও তো করতে পারলাম না আমি।......একেই কি বলে ব্যর্থতা !!

vulnerability , যখন কোন কিছুই আর থাকে না তখনকার অবোদ্ধতা বড় হতে হতে আমাকে valnerable করে ফেলেছে ।আমরা সবাই কি কম বেশী vulnerable? ---কারু ক্ষেত্রে হয়ত বিশ্বাসে ; কারু ক্ষেত্রে প্রাপ্তির বেলা ভুমিতে !............

নির্বাণ, nirvana,--- কাজ হয় কিনা এ আমি আর ভাববো না। আমই বরং বলবই; নির্বাণে কাজ হয়---ভাল কাজ হয়।

------আমার শব্দচয়ন উদ্দেশ্যমূলক ।----- বিশেষ শব্দগুলো indicate করতে পারে, আমাদের সমাজের বর্তমান হালহকীকত ।

আমাদের জীবনযাত্রায় প্রাপ্তিযোগ খুব সহজ কিছু না, একবার ভুল সিদ্ধান্তেই দূরে চলে যায়; অনেক দূর । কিন্তু তবুও আমাদেরকেই এসবের আইন বানাতে হয়। মানুষ তো জুগ জুগ ধরেই এই কানুন গুলি ব্যবহার করে আসছে।

২২ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:২২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এখন আপনে আইন বানাইতে গিয়া ঈশ্বরের নাম ও শাস্তির ভয় দেখাইয়া বর্বর ভুল আইন বানাইবেন সেইটা কেমনে হয়? আপনে স্বপ্নে দেখলেন যে আপনের ঈশ্বর ঠিক...এখন আপনের বিশ্বাস আমি কেন বিশ্বাস করুম? আপনে বিশ্বাসের কারনে বর্বরতা মেনে নিবেন, শিশুবিবাহ, ব হুবিবাহ, ইসলামিক ব্যাভিচার, ক্রিতদাসী ধর্ষন, অসম্মতি যৌনমিলন, স্ত্রী মানেই হলো কেনা গোলাম, এসব বর্বরতা আমাকে কেন মানতে হবে?

তারপরও চুপ ছিলাম। কিন্তু দিনের মধ্যে ১০০টা পোস্ট আসে নাস্তিকদের ডাইরেক্ট ইনডাইরেক্ট কটুক্তি, তাদের ধ্বংস চেয়ে পোস্ট, তাদের নামে কটাক্ষ, তখন আমি একটা আমার যুক্তি দিয়া পোস্ট দিলেই অপরাধ করে ফেললাম আবার আমাকে জাহান্নামী ও আমার ধ্বংস কামনা করে নামে বেনামে কবিতা, আর সব দোষ আমার?

ভাই পুরা পৃথিবীটাই কি আপনাদের নাকি?

১০৫| ২২ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:৩৫

সিফটিপিন বলেছেন: আস্তিক বিশ্বাসের উপর আর নাস্তিক যুক্তির উপর নির্ভরশীল। এখন কথা হইতেছে, আমি যে আমার মা বাবারই সন্তান এইটা তো বিশ্বাসের উপর আছি। এইটা কিভাবে ব্যাখ্যা করবেন?

২২ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:২৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: পড়ালেখা কিছু করছেন? নাকি যুক্তির খাতিরে কুতর্ক করতে আসছেন? ডিএনএ টেস্ট আছে, সর্বাধুনিক যেটা নবী মোহাম্মদ জানতো না কিন্তু সে তার বই কোরানে লেখছে আল মানাত হুজার বাপ প্যাগান দেবতা আল্লাহ নাকি গায়েবের খবর রাখে। আইচ্ছে প্রশ্ন আসতে পারে ডিএনএ টেস্ট নাই, সেক্ষেত্রে নাস্তিকরা কিসের যুক্তিতে। তখন কইতে হয় আগেকার মাইয়ারা কি রাস্তায় খাড়াইয়া না জঙ্গলে গিয়া প্রসব করতো? তখন দাঈ ছিলো। আরো ১০-১২ জন সাক্ষী থাকতো।

আপনারা অবশ্য এগুলো ভালো পারেন। যুক্তিতে না পারলে কারো মা বাবা তুলে গালি, তার মা বাবা বোনকে ধর্ষন করার গালি আর সেসবে না হইলে পেছন থেকে কাপুরুষের মতো ছুরি মেরে হত্যা যেমনটা মারছিলো নবী মোহাম্মদের নির্দেশে কবি ক্বাবকে তার ডাকাতের দল। এরকম একটা মাফিয়া সন্ত্রাসী দল বেধে ঘুরলে .....এরা তো আওয়ামী লীগ ফেল ছিলো?

এখন ভাই প্লিজ আমার মা বাবা তুলে গালি দেন। কার জন্ম এটা তো খুব খেলো যুক্তি। এসব অপরিপক্ক যুক্তি শুনলে হাসি পায়। কোরানই আপনারা ভুল প্রমান করে দেন আল্টিমেটলি। ডিএনএ টেস্টের খবরই জানে না সেখানে আবার থাকে কেয়ামতের বৈজ্ঞানিক খবর। হাসি পায়

১০৬| ২২ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৫৬

সিফটিপিন বলেছেন: আমি ভেবেছিলাম আমার অল্প কথায় আপনি বুঝতে পারবেন! এখন দেখছি উল্টোটা বুঝেছেন :( আমি আপনার মত অত পড়ালেখা করিনি, তাই জানার জন্য প্রশ্ন করেছিলাম। আপনাকে সার্চ করার জন্য নয়। এবার আমি আমার পরিচয় বলি, আমিও আপনার মত মুসলিম ঘড়ের সন্তান, আমার পরিবারের সবাই ইসলামিক- এক কথায় বুজুর্গ ব্যাক্তি বলা চলে। আমার চাচা একজন পীর নামে খ্যাত। কিন্তু আমি কাঠ মওলাদের সব কথা বিশ্বাস করিনা। যুক্তি তর্কে আমার কাছে যেটা ভালো মনে হয় আমি সেটাই মানি। আমার অনেক কিছু জানার বাকি আছে। আমি এখনও জানার চেস্টা করছি। আমি যে প্রশ্নটি করেছিলাম ঠিক একই প্রশ্ন আমাকে করা হয়েছিল। তাই আমি আপনার ব্যাখ্যা কেমন সেটা জানতে চেয়েছিলাম। কু তর্কের প্রশ্নই আসেনা। মা বাবা তুলে গালি আমি একদমই পছন্দ করিনা। তাই আপনার মা বাবার কথা না বলে আমার মা বাবার কথা বলেছি। কুতর্ক করতে আসছি জেনে খুবই খারাপ লাগলো। যুক্তি না দিয়ে ব্যাক্তি আক্রমণ করলেন। যাই হোক, কোরানের অনেক আয়াত আমাকে ভাবায় এবং মনের মত কোন সমাধান পায় নি। তাই আমি ভেবে রেখেছিলাম একে একে আপনার কাছ থেকে জানতে পারব। যুক্তির মাধ্যমে আমি সব কিছু শুনতে রাজি আছি, কিন্তু কেউ রেগে গেলে আমি সেখানে নেই। তার পরেও যদি আমার কথায় আপনার খারাপ লাগলে আশা করি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।

২২ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:৪৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আমিও বুঝতে পারিনি বলে দুঃখিত। ছুটির দিন সাত সকালে ঘরে পানি থাকে না বেশ কিছু দিন কারন ঘর রেনোভেট হচ্ছে। না পারি এই বাসা রাখতে না পারি ছাড়তে। ইদানীং সকালবেলা মেজাজ ধরে রাখাই দায়।

দুঃখিত। যদি আরও প্রশ্ন বা আলোচনা করতে চান খুশি হবো।

আলোচনার পরিবেশ ব্লগে নেই বললেই চলে তার ওপর আগের মতো যেসব লেখাপড়া জানা লোকজন ছিলো তাদের সমকক্ষ কেউ না থাকাত পুরো ব্লগারের ক্ষেতের আখড়া মনে হচ্ছে। এখন এমন অবস্থা যে আলোচনা করার জন্য জ্ঞানীদের হাতে পায়ে ধরে ব্লগে আনতে হবে

১০৭| ২২ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:১৭

নতুন বলেছেন: সিফটিপিন বলেছেন: আস্তিক বিশ্বাসের উপর আর নাস্তিক যুক্তির উপর নির্ভরশীল। এখন কথা হইতেছে, আমি যে আমার মা বাবারই সন্তান এইটা তো বিশ্বাসের উপর আছি। এইটা কিভাবে ব্যাখ্যা করবেন?

একজন বিশ্বাস করে তার বাবা কে কারন মা তাকে বলেছে যে ঐ মানুষটা তার বাবা।

এখন যদি তার অবিশ্বাস হয় তবে এখন বিজ্ঞান ডিএনএ টেস্ট বানিয়েছে যাতে প্রমান করা যায় কে বাবা।

কিন্তু ধম`প্রমান করার কোন উপায় নাই। পুরাই বিশ্বাসের উপরে চলতে হবে।

আর বাবা মা শুধুই জন্মদিলে হওয়া যায় না। সমাজে অনেক বাবা আছেন যারা জন্ম দিয়েই বাবা... অনেকে নিজের সন্তানকে ধষ`নও করেছেন...অনেক মা নিজের সন্তানকে হত্যাও করেছেন পরকিয়ার কারনে, অশান্তির কারনে।

যদিও বেশির ভাগ বাবা মা নিজের জীবন দিয়েও সন্তানকে রক্ষা করবে দুনিয়াতে....

তাই এই বাবা মা বিষয়টা খুবই সাধারন কিন্তু অনেক অস্বাধারন ঘটনা এই সম্পকেও ঘটে থাকে।

আর সৃস্টিকতা,ধম` এটাতো পুরাই অন্ধকার একটা বিষয়....যার কোন প্রমান নেই।

তাই ধম` নিয়ে যুতসই বানিয়ে কাহিনি বানাতে পারলে অনেকেই বিশ্বাস করে....

সকল ধম`ই বিশ্বের নেতৃত্বে যেতে চায়... ঐ ধম`গুরু দেশ শাসন করে... তার কাছের অনুসারীরা ক্ষমতা টাকা/সম্পত্তি পায়... সমাজে সন্মান পায়...

এটাই আসল উদ্দেশ্য ধম` বানানোর পেছনে।

২২ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:৪৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আমার মনে হয় সেফটিপিনের কমেন্টের সুন্দর উত্তরটাই আপনি দিয়েছেন। ধন্যবাদ ভাই

১০৮| ২৩ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ২:৩৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: দীর্ঘক্ষন ধরে মুল পোষ্টের লেখা , লিংকগুলি , মন্তব্য ও প্রতি মন্তব্য পড়লাম । মানুষের জানার , বুঝার ও অনুধাবনের কোন শেষ নেই ।
পুর্বে বলবত থাকা অনেক অকাট্য বৈজ্ঞানিক প্রমান ও যুক্তিমালা পরবর্তী সময়ে আরো উচ্চতম ও প্রায়োগিক গবেশনায় ভুল বলে প্রমানিত হয় বলে দেখা যায় । যাহোক, একেশ্বরবাদ ও কোরানের উপর বিস্তর পড়াশুনা করেছেন শুনে ভাল লাগল । সমস্ত ক্ষমতা ও জ্যানের ভান্ডার সর্বশক্তিমান এক সৃষ্টি কর্তা । জগতের সকল সৃষ্ট বিষয়ের নিয়ন্ত্রক একজনই, তাকে যে নামেই ডাকা হোক না কেন , তিনি পরিচয় দিয়েছেন সৃজনকারী হিসাবে , সৃষ্টি কর্তা দুজন হলে জগতে অনেক ওলট পালট হয়ে অনেক আগেই, সারা বিশ্ব ব্রমান্ড না হলেও আমাদের এই পৃথিবী নামক প্রহটা ধুমকেতু কিংবা অন্য কোন গ্রহ কিংবা মহাজাগতিক যে কোন কার্য কারণের প্রভাবে বা আঘাতে অনেক আগেই চুর্ণ বিচুর্ণ হয়ে যেতে পারতো , এই ৫০০ কোটি বছর পর্যন্ত টিকে থাকার জন্য হয়ত সুযোগ পেতনা , কারন একজন সৃস্টি কর্তা একে বায়ে চালালে আর একজন একে ডানে চালাতো । তাই জগত সৃষ্টি ও তা নিয়ন্ত্রনের পিছনে যে একজনই সৃষ্টি কর্তা আছেন তাতে প্রায় সকলেই একমত । এর ভিন্ন মতাবলম্বিও আছেন তবে তাদের যুক্তি এখনো তেমন জোড়ালো ও অকাট্য নয় অনেক গবেষক ও পন্ডিতদের কথাতেও তা জানা যায় ।

যাহোক, সবিনয়ে জানাতে চাই কোরান ও হাদিসের বিষয়ে আমার জ্ঞান খুবই সামান্য । চেষ্টা করে যাচ্ছি কোরানকে বুঝার জন্য । কোরান শরীফের প্রথম সুরা ফাতেহার সহজ সরল কথামালার অর্থ বুঝতে পারলেও দ্বিতীয় সুরা তথা সুরা বাকারার দ্বিতীয় এই আয়াতটি যথা ذٰ لِكَ الۡڪِتٰبُ لَا رَيۡبَ ۛۚ ۖ فِيۡهِ ۛۚ هُدًى لِّلۡمُتَّقِيۡنَۙ‏ এর অর্থ এখনো পুরাপুরি হৃদয়ঙ্গম করতে পারছিনা । এ পোষ্টের বেশ কিছু মন্তব্যের প্রতি মন্তব্যে জানতে পারলাম আপনার সংগ্রহে কোরান শরীফের বেশ কিছু মুল্যবান তরজমা গ্রন্থ আছে । দয়া করে যদি বিভিন্ন তরজমায় বিবৃত এই আয়াতটির অনুবাদগুলি ( যে অনুবাদ গ্রন্থে যেমনটি আছে ঠিক তেমনটি) প্রতি মন্তব্যে তুলে ধরেন তাহলে ভাল হয় । আরবী আমার মাতৃভাষা নয় তাই একে বিভিন্ন জনের সহজ সরল ও সঠিক অনুবাদ হতেই আমাকে বুঝতে হবে ।

২৩ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৩:৩৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: অনলাইনে ফ্রি পাবেন তাফসীর এই সাইটে। এখানে তিনজনের তাফসীর একত্রে করা আছে। ভালো সাইট তবে মাঝে মাঝে টেকনিক্যাল সমস্যা থাকে। গরু অর্থাৎ সুরা বাকারার প্রথম দুটো লাইন, আলিফ লাম মীম। জ্বালিকাল কিতাবু লা রাইবা ফি হি হুদাল্লিল মিত্তাকিম। মানে এইসেই বই যার ওপর এতটুকু সন্দেহ নেই যে এটা আল্লাহর প্রেরিত।

এই তাফসীরের স হযোগী রেয়াত আস সু্দ্দী বর্নিত আবু মালিক ও আবু সালিহ ইবনে আব্বাস আর মুরাহ আল হামাদানীর মাধ্যমে ইবনে মা'সুদ ও অন্যান্য সাহাবীদের উপস্থিতিতে আল্লাহর বর্ননা হিসেবে বয়ান করা হয়। এখানে তিনবার ওয়াকফা করতে হবে যদি আপনি ক্বারী করে তালাওয়াত করতে যান। হাফেজী করার সময় এটা বলেছিলো কিন্তু তখন অনুসরন করিনি কারন তখন আমাদের হেফজ আর ক্বারী আলাদাভাবে করানো হতো। আমার বয়সও অনেক কম ছিলো।

১০৯| ২৩ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৮:২০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ তাফসিরের লিংক দেয়ার জন্য । আমার হাতের কাছে এখন অনুবাদ সহ ৪ টি কোরান শরীফ আছে ।
ذٰ لِكَ الۡڪِتٰبُ لَا رَيۡبَ ۛۚ ۖ فِيۡهِ ۛۚ هُدًى لِّلۡمُتَّقِيۡنَۙ‏ এর অনুবাদ হিসাবে একটিতে দেখা যায় লেখা আছে " এই কিতাব এমন যার মধ্যে কোন সন্দেহ নেই , ইহা মোত্তাকিগনের জন্য পথ প্রদর্শক " আর দুটোতে লেখা আছে
"ইহা সেই কিতাব , যাতে কোন সন্দেহ নেই, যা হেদায়েত( পথ নির্দেশ ) মুত্তাকীদের জন্য " এর ইংরেজী অনুবাদে পাওয়া গেল
This is the Book of Allah, there is no doubt in it; it is a guidance for the pious।
আর আপনার কাছ হতে এর অনুবাদ পাওয়া গেল "এই সেই বই যার ওপর এতটুকু সন্দেহ নেই যে এটা আল্লাহর প্রেরিত"।
কিন্তু Arabic to English Dictionary ঘেটে ذٰ لِكَ ( জালিকা) শব্দটির অর্থ পাওয়া গেল That , which, that one অন্যদিকে বিভিন্ন অনুবাদে ব্যবহৃত এই শব্দটির আরবী প্রতিশব্দ পাওয়া গেল هذا, ( হাজা) হিসাবে যার ইংরেজী প্রতিশব্দ হলো
This, it, this one । এখন দেখা যায় ছোট এক লাইনের কোরানের একটি সহজ সরল আয়াতের অনুবাদে কত ভিন্নতা ।
যাহোক অনুবাদে ভিন্নতা থাকতেই পারে , তবে কথা হলো এই আর সেই নিয়ে তথা This আর That নিয়ে । এই আর সেই এর মধ্যে যে বড় পার্থক্য আছে তা কেও অস্বিকার করতে পারবেনা । আয়াতটিতে هذا, ( হাজা) শব্দটি ব্যবহৃত না হয়ে ক্যাটাগরীকেলী সুষ্পষ্টভাবে ذٰ لِكَ ( জালিকা) শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে । পরিস্কারভাবে হাতে ধরা কিতাবখানি সেই কিতাবকে নির্দেশ করতেছে যাতে কোন সন্দেহ নেই । হাতে ধরা কিতাবখানিতে রয়েছে সেই কিতাবের বর্ণনা ও কিছু কিছু বিষয়বস্তুর বিবরন যাতে করে সেই কিতাবকে ভালভাবে অনুভব করা যায় , এই কিতাবে প্রদত্ত পথ নির্দেশিকা অনুসরন করে সেই কিতাবকে পাওয়া যায় যাতে কোন সন্দেহ নেই । এখন এই কিতাবের গাইডেন্স অনুসরন করে তালাশ করেন সেই কিতাবকে , তাহলে সব প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন । আমি এই কিতাব অনুসরন করে সেই কিতাবের কিছুটা পেয়েছি , আরো তালাশে আছি ।

২৩ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:৫৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনার বিশ্বাসকে সম্মান করি। ঠিক একই বিশ্বাসে মরিস বুকাইলি তার গাইনী প্রাকটিস বাদ দিয়ে আরবী শেখেন, কোরান পড়েন। কোরানে যে বিজ্ঞান আছে এটার আবিস্কার তিনিই করেছিলেন। এর আগে মুসলিমরা বিজ্ঞান যে কোরানে থাকতে পারে এটা চিন্তাই করতে পারে নাই। এতে অবশ্য ন গদ নারায়ন হলো, প্রিন্সের গঠন করা চ্যারিটির হেড হলেন। সমস্যা হললো মৃত্যু পূর্ব পর্যন্ত তিনি ক্যাথোলিক হিসেবেই মরেছেন। ৮০ এর দিকে তিনি ফ্রান্সে ফিরে যান। তার কিছু দিন পর ক্লিনিকটি বন্ধ করে দেন। তার কিছু দিন পর তিনি মারা যান। ফ্রান্সের সরকারী রেকর্ডে তাকে ক্যাথোলিক হিসেবেই দেখানো হয়েছে। এমনকি বর্বর জঙ্গি মিথ্যাবাদী শিশুকামী মুসলমান আরবরা, মরিস বুকাইলি মুসলমান হয়েছেন, এটা নিয়ে প্রচুর মিথ্যা রটনা রটাতে থাকলে একান্ত সাক্ষাৎকারে তাকে সরাসরি প্রশ্ন করা হলে তিনি তা অস্বীকার করেন এবং একটা নির্দিস্ট গোত্রের সাথে তার নাম যাতে অন্তর্ভুক্ত করে সেটা নিয়ে তারা ফায়দা না তোলে সেই বিতর্কের অবসান ঘটান। হয়তো এ কারনেই তার দুই ছেলে ও কন্যার কেউ মুসলমান ধর্ম গ্রহন করেননি এবং তাদের পরিচয় গোপন রাখার সর্বাত্মক চেস্টা করেন।

আপনিও ভাষাটি শিখুন, বরংচ আপনি যদি স হী তফসীর ও সীরাত যেগুলো কিনা মোহাম্মদের মৃত্যুর ১০০-১৫০ বছরের মধ্যে লেখা হয়েছে সেগুলো নিয়েই বসুন। স হী ইসলাম সম্পর্কে জানুন। আমি স হী ইসলামে নারীদের কিভাবে মূল্যায়ন করা হয়েছে সেসব নিয়ে লেখছি। আপনি ওসব পোস্টে এসে নিজের মতামত দিন। ইসলামিক বর্বরতা ব্যাভিচার আপনি কি চোখে দেখেন সেটা সম্পর্কেও বলুন। জম্পেশ আলোচনা হবে তখন ভাই

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ

১১০| ২৩ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:৫২

সিফটিপিন বলেছেন: কোরআন শরীফে সুরা “আল ফজর” এর ৭ নম্বর আয়াতে “ইরাম” নামক একটি গোত্র কিংবা শহরের কথা বলা হয়েছে। কিন্তু “ইরাম” এর নাম কোন ইতিহাসে পাওয়া যায় না। তাই কোরআন শরীফের তাফসীরকারকরাও সুস্পষ্টভাবে এ শব্দটির অর্থ বলতে সক্ষম হননি।
১৯৭৩ সালে সিরিয়ার “এরলূস” নামক একটি পুরনো শহরে খনন কার্যের সময় কিছু পুরনো লিখন পাওয়া যায়।
এ সমস্ত লিখন পরীক্ষা করে সেখানে চার হাজার বছরের একটি পুরনো সভ্যতার নিদর্শন পাওয়া গেছে। এ লিখনগুলোর ভেতর “ইরাম” শহরের উল্লেখ আছে। একসময় এরলুস অঞ্চলের লোকজন “ইরাম” শহরের লোকজনের সংগে ব্যবসা-বানিজ্য করতো। এ সত্যটা আবিষ্কৃত হলো মাত্র সেদিন অর্থাৎ ১৯৭৩ সালে। প্রশ্ন হচ্ছে, দেড় হাজার বছর আগে নাযিল করা কোরআন শরীফে এই শহরের নাম এলো কি করে?

২৩ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:০৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: Chronicles 1:54
54 Magdiel and Iram. These were the chiefs of Edom.

Genesis 36:43
43 Magdiel and Iram. These were the chiefs of Edom, according to their settlements in the land they occupied. This is the family line of Esau, the father of the Edomites.

আসেন ভাই, আমরা দলে দলে খ্রিস্টধর্ম গ্রহন করি

১১১| ২৪ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৯

বিজন রয় বলেছেন: ধন্যবাদ ও শুভকামনা।

কথা হবে।

শান্ত থাকুন।

২৫ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৪:১৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: কুটিকাল থেকেই আমি অস্থির। শেষ বয়সে শান্ত হবার কারন তো দেখতেছি না।

কই ছিলেন কন তো দেখি! ফেসবুকে আইডি হারাইয়া চোখে মুখে আন্ধার দেখতাছি। তার ওপর ব্লগে আইসা আপনাগোও পাই না। কাহিনী কি ভাইসু? সব কি ঠিক আছে?

১১২| ২৫ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৫৮

মোগল সম্রাট বলেছেন: আপনার পোষ্ট পড়ে একটা উক্তি মনে পড়লো ‘‘যারা ধর্মের বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা দেয়, তারা ধার্মিকও নয়, বিজ্ঞানীও নয়। শুরুতেই স্বর্গ থেকে যাকে বিতারিত করা হয়েছিলো, তারা তার বংশধর’’- হুমায়ূন আজাদ

২৬ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৪:৩৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: একটা প্রশ্ন, মোগল হবে না মোঘল?

১১৩| ৩১ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:৪২

শেয়াল বলেছেন: ওকে, আপনি ইশ্বর এনটিটি পাইছেন । আমি সোজা কথায় কই - ইশ্বর আছে এইটা আপনি মনে করেন । এই ব্যাপারে আপনে কি নি:সন্দেহ?

( সেইদিন রিপ্লাইর ওয়েট করে চলে গেছিলাম । আজকা আবার এসে দেখলাম । আমি বেশি লেট করে ফেলছি বলে মাইন্ড খাইয়েন না আবার । )

৩১ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:৫২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এক কথায় জানবার চান না দুইকথায়?

১১৪| ৩১ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:১২

শেয়াল বলেছেন: ২ কথায় হইলে বেশি সুন্দর হইব ।

০১ লা আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৪:২৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ব্যাক্তিগত ভাবে আমি ঈশ্বর নামক এনটিটির ওপর বিশ্বাস রাখি দুটো কারনে। প্রথম কারনটি এই পোস্টে ক্লিক করলে আমার মন্তব্যগুলোতে পাবেন। এটা মূলত কোয়ান্টাম ফিজিক্সের আলোকে একটা প্রোবাবিলিস্টিক সম্ভাবনা যদিও তর্কটা যখন হয়েছিলো তখনও আমরা জানতাম হিগসের ভর কত হতে পারে বা হিগস আছে কিনা। কারন হিগসের ভর অনুসারে এই মহাবিশ্ব মেটাস্ট্যাবল। আর দ্বিতীয় কারনটা হলো সিন্থেটিক লাইফের গোড়াপত্তন। তার মানে হলো আত্মা বিষয়ক অনিশ্চয়তা। ইসলাম অনুসারে মুসলমানদের রুহ এর অস্তিত্ব স্বীকার করতেই হয় এবং এটি অবিনশ্বর। কিন্তু বিজ্ঞানের কাছে এটা এখনো অজ্ঞাত একারনে যে বিজ্ঞান মানুষ তথা জীবজগতের জীবন বলতে কিছু অজৈব রাসায়নিক পদার্থ দিয়ে গঠিত প্রোটিন ব্লক দ্বারা নির্মিত জীন সমুহের সুনির্দিস্ট বৈশিষ্ট্য সমূহকে বোঝায়। এবং এর আদি উৎপত্তী আবিওজেনেসিস। যদিও বায়োক্যামিস্ট্রি স হ বায়োইন্জিনিয়ারিং এবং জেনেটিক্সের প্রভূতপূর্ব উন্নতি হয়েছে কিন্তু এখনো ল্যাবে পুরো একটা কোষ বানানো সম্ভব হয়নি। যদিও ইতিমধ্যে জেনে গেছি মৌলিক জীবন সৃষ্টির জন্য সর্বনিম্ন ৩৫০ কি ৪৫০ টা জীনের প্রয়োজন এবং সিন্থেটিক জীবন ক্রেগ ভ্যান্টার সবার আগেই সৃষ্টি করেছেন যেটাকে কিনা বলা হয় জীবনের মূল উপাদান। কিন্তু তারপরও কথা থাকে পুরো কোষের ব্যাপারে। এ ব্যাপারে আমার বেশ কিছু পোস্ট আাছে যার মধ্যে এই পোস্ট টি উল্লেখযোগ্য। এঘরানার এক্সপেরিমেন্ট নিয়ে আমার বেশ কিছু আপডেট পোস্ট আছে এবং সর্বশেষ একটা আপডেট পোস্ট এখনো ড্রাফটে রেখেছি, নানা ব্যাস্ততা এবং জার্নাল সম্পুর্ন পড়তে না পারার কারনে এই লেখাটা কমপ্লিট করতে পারছি না। তবে এক্সেপেরিমেন্ট যদি সফল হয় তাহলে আর আত্মা বা ঈশ্বরের ওপর বিশ্বাস থেকেও নিজেকে সরিয়ে নেবো। কিন্তু যতদিন না করা হচ্ছে প্রথম কারনের জন্যই আমি ঈশ্বরের অস্তিত্বে বিশ্বাস করি।

আর নিঃসন্দেহের ব্যাপারটা লী ক্রোনীন স হ তাবৎ বিশ্বের প্রফেসররা যেভাবে তাদের গবেষনা শুরু করছেন এবং তাতে তাদের যে সফলতা এর ওপরই নির্ভর করছে।

আশা করছি উত্তর পেয়েছেন

১১৫| ০২ রা আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৩২

শেয়াল বলেছেন: আমি আপনার ব্যাপারটা বুঝতে পারছি । ব্যাপারটা নিয়া ভাবার দরকার আছে ।

০২ রা আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:২০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: হুমম

১১৬| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৮ রাত ১:৫৬

জেন রসি বলেছেন: ইন্টারেস্টিং।

আছেন কেমন?

০৩ রা আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৪:৩১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ফেসবুক আইডিটা হারাইয়া নিজেরে কেমন যেন বিধবা বিধবা লাগতেছে। মনে হইতেছে বিধবা হইয়া দূর দ্বীপে চলে আসছি।

আপনাদের কি খবর?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.