| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
খামখেয়ালী
রাজাকার দেখলে যত না মাথা গরম হয়, তাগো দেশে জায়গা দেয়া মানুষ দেখলে আরও বেশী মাথা গরম লাগে।
আপানাকে নোবেল দেয়া হল, কিন্তু পুরুষ্কার টি আপনি ফিরিয়ে দিলেন কারন তা আপনার চিন্তা চেতনার সাথে সংঘর্ষিক।
মনে মনে যা তা বলতে পারেন, কারন নোবেল ফিরিয়ে দেয়ার মত ভাবনা ভাবা টাও অবাস্তব । কিন্তু এই অবাস্তব কাজ ও করে গেছেন অনেকে ।
পৃথিবীর সবচেয়ে সম্মানজনক এবং পাণ্ডিত্যপূর্ণ পুরস্কার হিসেবে নোবেল পুরুষ্কার বিবেচিত হয় । নোবেলবিজয়ী আইনস্টাইন, রবীন্দ্রনাথের পাশে নিজের নাম টা যে কেউ লেখার স্বপ্ন দেখতেই পারে ।
তবে এর বিপরীত যে নেই তা না । কিছু ভিন্ন মানুষের পৃথিবী তে আগমন ঘটে যারা গতানুগতিক পথে হাটেন না । প্রচারবিমুখ এই মানুষেরা নিজেদের কাজের জন্য কোন পুরুষ্কারের আশা করেন ।
নোবেল পুরুষ্কারের ইতিহাসে দুজন মানুষ এ পর্যন্ত স্বেচ্ছায় নোবেল পুরুষ্কার প্রত্যাখ্যান করেছেন ।
জঁ-পল সাত্রে
জঁ-পল সাত্রে
সার্ত্রে কে বিংশ শতাব্দীর অন্যতম বিখ্যাত দার্শনিক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তাঁর দার্শনিক প্রতিফলন, সাহিত্যিক সৃজনশীলতা ,অক্লান্ত সাধনা এবং সক্রিয় রাজনৈতিক অঙ্গীকার অর্জন তাকে বিশ্বব্যাপী খ্যাতি এনে দেয় । অস্তিত্ববাদ দর্শনের জনক হিসেবে ধরা হয় তাকে ।
সামাজিক প্রথাবিরোধী এই মানুষ টি জন্মেছিলেন ফ্রান্সে । শৈশবে বাবা হারান এবং পরবর্তী তে দূরত্ব তৈরী হয় মা’র দ্বিতীয় বিয়ের কারনে । কৈশর থেকেই দর্শনের প্রতি আকৃষ্ট হতে শুরু করেন তিনি । ফলস্বরূপ পরবর্তী তে দর্শনে ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করেন ।
ফরাসী লেখক ও দার্শনিক সিমোন দ্য বোভোয়ার এর সাথে তার সম্পর্ক জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত ছিল । স্পষ্টবাদী হিসেবে পরিচিত সাত্রে সত্য বলতে কখনও পিছু হটতেন না । অংশ নিয়েছিলেন ২য় বিশ্বযুদ্ধে। ধরা পড়েছিলেন নাৎসী দের হাতেও । মুক্ত হয়ে দেশে ফিরে এসে যোগ দেন হিটলার বিরোধী আন্দোলনে ।
অন্যায়ের বিরুদ্ধের আন্দোলনের সাথে যুক্ত থাকতেন, জনতার সাথে রাজপথেও নেমেছেন বহুবার । ১৯৬৮ সালে তিনি গ্রেফতার হন একটি আন্দোলন রত অবস্থায় । এর পর পর স্বয়ং ফরাসী প্রেসিডেন্ট চার্লস ডি গল তাকে ছেড়ে দেবার আদেশ দেন এবং বলেন “ তোমরা ভলতেয়ার কে গ্রেফতার করতে পারো না”
১৯৬৪ সালে তাকে নোবেল পুরুষ্কার দেয়া হয় এবং তিনি তা প্রত্যাখান করেন । ইতিহাসে তিনিই প্রথম ব্যাক্তি যিনি এ কাজ করেন । শুধু নোবেল বলেই না, ১৯৪৫ সালে নেপোলিয়ন বোনাপার্ট কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত ফরাসি সরকারের সর্বোচ্চ সম্মাননা লেজিওঁ দনর ও প্রত্যাখান করেন ।
১৯৬৪ সালের ২২ অক্টোবর নোবেল পুরুষ্কার বিজয়ী দের নাম ঘোষনা করা হয় । যদিও ১৪ অক্টোবর নোবেল কমিটি বরাবর সাত্রে একটি চিঠি লেখেন যেন তার নাম মনোনয়নের তালিকা থেকে বাদ দেয়া হয় । তিনি চিঠি তে নোবেল কমিটি কে সতর্ক করে দেন এই বলে – যদি তাকে পুরুষ্কার দেয়াও হয় তা তিনি গ্রহন করবেন না ।
তার চিঠি টা কেউ পড়ে নি ।
তার এই প্রত্যাখান এর পর পরই এ নিয়ে আলোচনার ঝড় ওঠে। সাত্রে তার অবস্থান স্পষ্ট করতে ২৩ অক্টোবর , অর্থ্যাৎ বিজয়ী দের নাম প্রকাশের একদিন পর ফরাসী একটি পত্রিকায় তার বক্তব্য তুলে ধরেন। তিনি বলেন তিনি কোন পুরুষ্কারে রূপান্তরিত হতে চান না । আরও বলেন ব্যাপার টা দূ:খজনক যে তার এই স্বীদ্ধান্ত অনেকে বিরূপ ভাবে গ্রহন করছেন। সাত্রে তার কাজের জন্য স্বরনীয় হতে চেয়েছিলেন, কোন পুরুষ্কারের জন্য নয় । পূর্ব এবং পশ্চিমা সাংস্কৃতির একটি প্রতিদন্দ্বীতার ভেতরে তিনি কোন পক্ষ নিতে চান নি এই পুরুষ্কার গ্রহন করে । এছাড়া তার ভয় ছিল এই পুরুষ্কার তার লেখনী শক্তি কে স্তিমিত করবে ।
যদিও কোন সমাজতান্ত্রিক দলের সাথে যুক্ত ছিলেন না, তারপরও তার চিন্তা চেতনায় এর ছাপ দেখা যেত ।
চে গুয়েভরার সাথে সাত্রে এবং সিমন দ্য বোভেয়ার।
চে গুয়েভরার সমর্থক ছিলেন এবং চে কে বলেছিলেন “ শতাব্দীর পূর্নাঙ্গ মানুষ” .
প্রচন্ড ধূমপায়ী এবং এমফেটামিন আসক্ত সাত্রে জীবনের শেষ ভাগে প্রায় অন্ধ হয়ে যান । ১৯৮০ সালে এই মহান দার্শনিক মৃত্যুবরন করেন ।
লে ডাক থো
লে ডাক থো
একজন ভিয়েতনামী বিপ্লবী, রাজনীতিবিদ এবং কূটনীতিক । তরুন কমিউনিস্ট হিসেবে লে ডাক থো’র দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা ছিল লড়াই করার । তিনি কয়েক বার কারাবরন ও করেন । জাপান ২য় বিশ্বযুদ্ধের সময় ভিয়েতনাম দখল করলে তিনি কমুনিস্ট পার্টির নেতা হিসেবে মনোনিত হন এবং দল কে দিক নির্দেশনা প্রদান করেন ।
২য় বিশ্বযুদ্ধে জাপানের পরাজয়ের পর হো চিন মিন ভিয়েতনামের স্বাধীনতা ঘোষনা করেন । কিন্তু ফরাসী সরকার কতৃক তারা আবার পরাধীন হয় এবং লো ডাক থো অন্যতম সামরিক নেতা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন ।
ভিয়েতনাম যুদ্ধের সময় লে ডাক থো এবং ইউএস নিরপত্তা উপদেষ্টা হেনরী কিসিঞ্জার প্যারিসে শান্তি আলোচনার নিমিত্তে বহুবার আলোচনায় বসেন । ১৯৭৩ সালের ২৩শে জানুয়ারী উভয়পক্ষ যুদ্ধবিরতি তে সম্মত হয় । কিন্তু রিচার্ড নিক্সনের আদেশক্রমে হ্যানয়ে ভয়ংকর ভাবে বোমাবর্ষন করা হয় যা বিভিন্ন সংবাদপত্রে পাথর যুগের বর্বরতা এবং গনহত্যা হিসেবে বনর্না করা হয় ।
এরকম ক্রান্তিকালীন সময়ে আবার লে ডাক থো এবং হেনরী কিসিঞ্জার আলোচনায় বসেন এবং স্থায়ী যুদ্ধবিরতি তে সম্মত হন ।
শান্তি আলোচনায় এই দুজনের ভূমিকার কথা চিন্তা করে নোবেল কমিটি ১৯৭৩ সালে লে ডাক থো এবং হেনরী কিসিঞ্জার কে শান্তি তে নোবেল পুরুষ্কারে ভূষিত করে । হেনরী কিসিঞ্জার নোবেল গ্রহন করলেও লে ডাক থো এ পুরুষ্কার প্রত্যাখ্যান করেন । কারন হিসেবে তিনি বলেন, ভিয়েতনামে এখনও শান্তি প্রতিষ্ঠিত হয় নি, কিভাবে আমি নোবেল নেবো ?
১৯৯০ সালে এ মহান বিপ্লবী মৃত্যুবরন করেন ।
হেনরী কিসিঞ্জার এর শান্তি তে নোবেল পুরুষ্কার অনেক টা হাস্যকর । ১৯৭১ এ পাকিস্তানের প্রতি ঢালাও সমর্থন পক্ষান্তরে পাকিস্তানের গনহত্যা কে সমর্থনই বলা চলে । স্বাধীন বাংলাদেশ কে “বটমলেস বাস্কেট” এবং ইন্দিরা গান্ধী সম্বন্ধে বিরূপ মন্তব্য তাকে বিশেষ(!) ভাবে পরিচিত করেছে।
নোবেল নিয়ে বিতর্ক এর প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই । ডিনামাইট আবিষ্কারকের বিপুল অর্থ কিভাবে শান্তি তে সম্মাননা দিতে পারে তা নিয়ে প্রশ্ন এসেছে । গনিতের মত বিশাল ক্ষেত্রে কেন এখনও নোবেল দেয়া হয় না তাও অনেকের কাছে আজও ধোয়াশে ।
তবুও নিজ নিজ নীতি তে অটল থেকে সাত্রে এবং লে ডো থাক নোবেল নিতে অপারগতা প্রকাশ করে নিজেদের অন্য একটি উচ্চতায় নিয়ে গেছেন ।
১৯ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ১:৩৬
খামখেয়ালী বলেছেন: হমম. নোবেল নিয়ে কন্ট্রোভার্সির শেষ নেই । অনেক বিতর্কিত লোক নোবেল পেয়েছেন , আমি সবচেয়ে বেশী কন্ট্রোভার্সিয়াল বলবো বারাক ওবামার কথা ।
২|
১৮ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:২০
কণাদ বলেছেন: শিক্ষনীয় পোস্ট। সংগ্রহে রাখলাম।
১৯ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:০৪
খামখেয়ালী বলেছেন: :#> :#>
৩|
১৮ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:২৩
ইপিল শিকদার বলেছেন: মহত্মা গান্ধীও মনে হয় এই দলেই ছিল ??? বিস্তারিত মনে পরছেনা। যদি কিছু এ বিষয়ে জানেন তবে লিখবেন।
১৯ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ১:৪০
খামখেয়ালী বলেছেন: না, মহাত্মা গান্ধী এই দলে ছিলেন না । গান্ধী কে ৫ বার মনোনয়ন দেয়া হলেও পুরুষ্কার দেয়া হয় নি ।
নোবেল কমিটি পরবর্তী তে এটা কে বিশাল ভূল হিসেবে গন্য করে।
৪|
১৮ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:৩৫
কাউসার রুশো বলেছেন: দারুন পোস্ট
+++ ![]()
এ দুজনের ব্যাপারটা জানা ছিলো
আমারও একই প্রশ্ন। নেলসন ম্যান্ডেলার সাথে এফ.ডব্লিউ. ক্লার্ক কীভাবে নোবেল পেলেন? একইভাবে ইয়াসির আরাফাত, পেরেস আর রাবিন কী করে একসংগে নোবেল পেলেন তাও বোধগম্য হলোনা। সেলুকাস!!
১৯ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ১:৪২
খামখেয়ালী বলেছেন: আসলেই, নোবেল পুরুষ্কার এখন এক অদৃশ্য শক্তি দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। যোগ্য ব্যাক্তিই কি নোবেল পাচ্ছেন নাকি তার লবিইং অনেক শক্ত হওয়ায় তিনি নোবেল পাচ্ছেন, এটা বড় একটা প্রশ্ন.
৫|
১৮ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:৩১
সত্যান্বেষী বলেছেন: সার্তে আর লে ডাক-কে সেলুট। আমি জানতাম না মানুষ এত উচ্চমাত্রায় প্রকাশিত হতে পারেন। আবারো সেলুট।
১৯ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ১:৪৪
খামখেয়ালী বলেছেন: স্যালুট!
৬|
১৮ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:৩২
সত্যান্বেষী বলেছেন: লিবিয়াকে ছাড়খার করে দেয়া ওবামাও কিন্তু নোবেল প্রাইজপ্রাপ্ত! হায়রে নোবেল প্রাইজ!
২০ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১২:১৯
খামখেয়ালী বলেছেন:
হ !
৭|
১৯ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১২:২৬
্েজাহা বলেছেন: অনেক ভাল লাগল ভাই লেখাটা।।।
১৯ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ১:৪৪
খামখেয়ালী বলেছেন: ধন্যবাদ
৮|
১৯ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ২:৪৫
ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: +++++++++++++++++++++++++
১৯ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৩:৩০
খামখেয়ালী বলেছেন: ধন্যবাদ ফেলুদা!!
নতুন পোষ্ট কবে পাবো ?!!
৯|
১৯ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৩:৪৫
কল্পবিলাসী স্বপ্ন বলেছেন: চমৎকার পোস্ট
৭ম ভালো লাগা
১৯ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:০৫
খামখেয়ালী বলেছেন: :!> :!> ধন্যবাদ স্বপ্ন ভাই
১০|
১৯ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:৪৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: দারুণ পোস্ট। স্যালুট এসব মানুষকে।
১৯ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:০৬
খামখেয়ালী বলেছেন:
গ্রাৎসি
১১|
১৯ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ৮:৪৮
ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: জানি না ভাই, প্ল্যান করে তো লিখি না, যখন কোনো আইডিয়া মাথায় আসে লিখে ফেলি ঝটপট। দেখি কবে লিখি
১৯ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:২৬
খামখেয়ালী বলেছেন: অপেক্ষায় থাকলাম
১২|
০১ লা মে, ২০১২ রাত ৩:১৪
সাকিব বাপি বলেছেন: নোবেল প্রাইজটাকে বেশ একটা প্রহসন মনে হয়।
মানুষ তাঁর কর্মে বাঁচে, প্রহসনের পুরস্কারে নয়।
স্যালুট এসব নির্মোহ ব্যাক্তিদের। চমৎকার পোস্ট। ++++++
০৮ ই মে, ২০১২ রাত ৯:১১
খামখেয়ালী বলেছেন: ওবামা যেইদিন নোবেল পাইছে এবং কিসিঞ্জার এর কথা যে দিন শুনছি , তখন ভক্তি উইঠা গেছে নোবেলের ওপর ।
আমার কাছে মনে হয় সব চেয়ে বিতর্কিত বিভাগ নোবেলের হইলো শান্তি তে যেটা দেয়া হয় ।
১৩|
০১ লা মে, ২০১২ দুপুর ১:২৬
খামখেয়ালী বলেছেন: ধন্যবাদ ![]()
১৪|
০৮ ই মে, ২০১২ রাত ৯:০৫
কালীদাস বলেছেন: ইদানিং মনে হয় আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হইলেই শান্তিতে নোবেল পাওয়া যায়
একটা ইন্টারেস্টিং জিনিষ জানেন কি- ম্যাথমেটিক্সে ব্যাকগ্রাউন্ডসহ কাউকে যে নোবেল দেয়া নিষিদ্ধ?!
০৮ ই মে, ২০১২ রাত ৯:১২
খামখেয়ালী বলেছেন: তাই নাকি ? ব্যাপার টা তো দেখতে হয় তাইলে ।
থ্যাংকস ফর দ্যা পয়েন্ট ।
১৫|
০৮ ই মে, ২০১২ রাত ৯:২১
মতলববাজ বলেছেন: কালিদাস ভাইয়ের পয়েন্ট টা সঠিক না. উনাকে বলব পল ডিরাকের প্রফাইল টা একবার দেখতে. উনার এপ্লাইড ম্যাথে ব্যাচেলর আছে. এই মুহুর্তে এই একটাই মনে আছে.
০৮ ই মে, ২০১২ রাত ১০:৫৬
খামখেয়ালী বলেছেন: বাট ড্যরেক ফিজিক্স এ পাইছে । নট ম্যাথ । ![]()
১৬|
০৮ ই মে, ২০১২ রাত ৯:৪০
কালীদাস বলেছেন: @মতলববাজ, তাহলে আমারও চেক করতে হবে আরেকবার, ভুল হতে পারে। কথাটা গতবছরের এক ইন্টারন্যাশনাল ম্যাথ কনফারেন্সে শোনা। ফিজিক্সের বেশিরভাগ কাজই রিসার্চের দিক দিয়ে ম্যাথের সাথে আলাদা করা যায় না, তাই সেটা নিয়ে আমিও কিছুটা কনফিউজড হয়ে পড়লাম।
০৮ ই মে, ২০১২ রাত ১০:৫৮
খামখেয়ালী বলেছেন: ম্যাথ ছাড়া ফিজিক্স , কেমিস্ট্রি কোন টই পসিবল না.... তাও এটা নিয়ে মিথ আছে প্রচুর । তাই পড়তেছিলাম
১৭|
১৯ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৫:১৭
চাটিকিয়াং রুমান বলেছেন: এ দুজন সম্পর্কে জানলাম এই প্রথম।
+++
২০ শে জুন, ২০১২ রাত ১:১৮
খামখেয়ালী বলেছেন: সাত্রের কথা জানতাম । তবে লো ডাক থো এর কথা জানতাম না ।
ধন্যবাদ ।
১৮|
১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ১০:২০
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: ওবামার নোবেল জয়ে আমার নোবেল শান্তি পুরষ্কারের উপর থেকে আস্থা উঠে গেছে
২০ শে জুন, ২০১২ রাত ১:১৮
খামখেয়ালী বলেছেন: ওবামার নোবেল ব্যাপার টা হাস্যকরই হয়েছে।
১৯|
২০ শে জুন, ২০১২ রাত ১:৩২
আর.হক বলেছেন: দ্যাটস গ্রেট
২০ শে জুন, ২০১২ সকাল ১০:০২
খামখেয়ালী বলেছেন: হমম
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:১৯
পথহারা নাবিক বলেছেন: তেলাপোকা একটা পাখি নোবেল ও একটা প্রাইজ!! জিমি কার্টারের মতো যুদ্ধনাজ নেতা, ইউনুসের মতো সুদখোর , শিমন পেরেজের মতো কুত্তার বাচ্চা যদি নোবেল পায় তাহলে সেটা পুরস্কার না অন্য কিছু!!!