নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রিয় ব্লগার, আমার ব্লগে স্বাগতম। এটি একটি মাল্টি নিক। আপাতত ছদ্মনামে লিখতে হচ্ছে।

লেখার খাতা

একটি জামায়াত শিবির মুক্ত ব্লগ। আমার ব্লগে জামায়াত শিবির সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।

লেখার খাতা › বিস্তারিত পোস্টঃ

আজকের ব্লগার ভাবনা: ব্লগাররা বিষয়টি কোন দৃষ্টিকোন থেকে দেখছেন?

০৯ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৪১


ছবি- আমার তুলা।
বেলা ১২ টার দিকে ঘর থেক বের হলাম। রাস্তায় খুব বেশি যে জ্যাম তা নয়। যে রোডে ড্রাইভ করছিলাম সেটি অনেকটা ফাঁকা। কিন্তু গাড়ির সংখ্যা খুব কম। ৪০ এ চলছিল গাড়ি। একটু সামনে এগোতে ছবিতে ধারণকৃত দৃশ্যটা দেখলাম। একজন মহিলা টেম্পুর পেছনে দাঁড়িয়ে আছেন। ভেতরে চারজন পুরুষ বসে আছেন। অবাক হয়ে গেলাম। বাসে ছেলেরা বসে থেকে মেয়েদের দাঁড়িয়ে থাকতে দেখলেও আমার শহরে টেম্পুতে এই দৃশ্য দেখা যায়না বললেই চলে। একজন নারী যদি নিজ ইচ্ছায় পুরুষের মতো দাঁড়িয়ে যেতে চান, বাসের ছাদে করে যেতে চান বিষয়টি খুবই কিউট। আমি সেটা ওয়েলকামও করি। মৌলবাদীদের এই দেশে নারী যত স্বাধীনতা ভোগ করবেন তত দেশ এগিয়ে যাবে এবং মৌলবাদ এর পতন হবে। মৌলবাদকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে নারী এগিয়ে যাবে এটাই শিক্ষিত, সভ্য, মেধাবী, স্মার্ট, আধুনিক প্রজন্মের একমাত্র চাওয়া।

কিন্তু এই মহিলার কথা ভিন্ন। মহিলা ইচ্ছাকৃত দাঁড়িয়ে যাচ্ছেন না। ভেতরে বসা রামছাগল গুলো উনাকে বসতে দেননি। এরা সিট ছাড়বেনা। ঐদিকে মহিলা অনেক্ক্ষণ গাড়ি না পেয়ে দাঁড়িয়ে যেতে বাধ্য হয়েছেন। মহিলা যদি গন্তব্য স্থলে রিক্সায় যেতেন তবে তীব্র গরমে ভাড়া ৩৫ টাকা। টেম্পুতে গেলে ১০ টাকা। ২৫ টাকা সেভিংস করতে মহিলা দাঁড়িয়ে যাচ্ছেন। ২৫ টাকাকে ছোট করে দেখার অবকাশ নেই। জালিমরা বাজারে আগুন লাগিয়েছে। তাই ২৫ টাকাও সেভিংস করতে হচ্ছে।২৫ টাকা দিয়ে আধা কেজি চাউল পাওয়া যায়। আসা যাওয়া বাবদ দিনে ২ বার ২৫ টাকা করে সেভিংস করলে দৈনিক ৫০ টাকা।দৈনিক ৫০ টাকা করে সেভিংস করলে মাসে ১৫০০ টাকা। ১৫০০ টাকা মধ্যবিত্তের একমাসের গ্যাস কারেন্ট খরচ।

চারজন সিংস পুরুষ টেম্পুর ভেতর বসে রইল। নারী দাঁড়িয়ে গেলো। ব্লগাররা বিষয়টি কোন দৃষ্টিকোন দেখছেন?

মন্তব্য ৩৪ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৩৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৫৫

বাকপ্রবাস বলেছেন: সব ঠিক লিখেছেন, অযথা মৌলবাদ টেনে এনে জটলা পাকানো হলে, আমাদের রেওয়াজ ভাঙ্গাকে মৌলবাদের নামে চালিয়ে দেয়া হল, আমরা আগে একভাবে চলতাম, সেটা যদি ঠিক না হয় নতুনভাবে বদলে যাব, কিন্তু মৌলবাদ প্রসঙ্গ আনা মানে জটলা পাকানো, আমাদের মা বোনেরা এভাবে যায়না, যাবেনা এটা রেওয়াজ, মৌলবাদ নয়। আমরা লজ্বাবোধ করি, সংকোচ বোধ করি তায় যাইনা, এভাবে গেলে যে কটুক্তি করতে সেও মৌলবাদী নয়, সে চা দোকানি আড্ডাবাজ হবে

০৯ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:০৯

লেখার খাতা বলেছেন: মৌলবাদ দেশে ভয়াবহ ভাবে প্রসার ঘটছে। মৌলবাদ একটি দেশের প্রধান সমস্যা গুলোর মধ্যে একটি। মৌলবাদকে হালকা করে দেখার সুযোগ নেই।

২| ০৯ ই মে, ২০২৪ সকাল ১১:৩৮

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আপনি কীভাবে জানলেন যে, সিট ছাড়তে রাজি না হওয়াতে এবং দীর্ঘক্ষণ গাড়ি না পেয়ে মহিলা টেম্পুর পেছনে দাঁড়িয়েছেন? সে হয়তো কাছাকাছি দূরত্বের হওয়াতে তাড়াতাড়ি যাওয়ার জন্য দাঁড়িয়ে যাচ্ছে। তাছাড়া, এরকম ঘটনা তো দেখিনি কখনো...

০৯ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:১০

লেখার খাতা বলেছেন: আমি নিশ্চিত হয়ে লিখেছি।

৩| ০৯ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৫২

নাহল তরকারি বলেছেন: মৌলবাদী শব্দটি ব্লগে এনে, পরিবেশ দূষিত করে ফেলেছেন। সন্ত্রাসীদের নাম শুনতে মনে চায় না। ধর্ম বলেন বা সামাজিক দায়বত্বতা বলেন একজন নারীকে যান বাহনে বসতে দিতেই হবে। এতে মহিলা নিজ ইচ্ছায় দাড়িয়ে যাক বা না যাক। ধর্মীয় দৃষ্টিতে ভিতরে বসে থাকা পুরুষদের পাপ হয়েছে। হউক পাপীরা মুসলিম বা হিন্দু। সামাজিক ভাবেও এই নারীকে আসনের ব্যাবস্থা করে না দেওয়া অশোভন।

০৯ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:১২

লেখার খাতা বলেছেন: আসলে সন্ত্রাসবাদের মত মৌলবাদও আমাদের জাতীয় সমস্যা গুলোর মধ্যে একটি।

৪| ০৯ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৪০

ধুলো মেঘ বলেছেন: এ দেশটা মৌলবাদীদের দেশ নয় - এখানে মৌলবাদীরা নানা ধরণের চাপে আছে। একটা ইউটিউব ভিডিওতে দেখলাম একটা মাদ্রাসা সুপার কাছাকাছি একটা কনসার্টে গিয়ে হাত জোর করে অনুরোধ করছে, যাতে তার মাদ্রাসার ছাত্রদের রাতের ঘুমে ব্যঘাত না ঘটানো হয়। এই দেশ যদি মৌলবাদীদের দেশ হতো, তাহলে ছাত্ররাই গিয়ে সব ভাংচুর করে আসতো। এখন রাস্তাঘাটে পার্কে ক্যাম্পাসে দিনে দুপুরে যেসব অবাধ বেলেল্লাপনা দেখা যায় - এগুলোও দেখা যেতোনা। ভোগবাদী তরুণেরা এদেশে যথেচ্ছ স্বাধীনতা ভোগ করে।

০৯ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:১৩

লেখার খাতা বলেছেন: কামাল১৮ বলেছেন: কারো কারো মন্তব্য দেখে মনে হলো দেশে মৌলবাদ নেই।লেখক চাঁন্দের দেশ থেকে আমদানী করেছেন।
নারী এবং শিশুর প্রতি মানবিক হওয়া প্রতিটা সচেতন মানুষের নৈতিক দায়িত্ব।এদের হয়তো সেই শিক্ষাটি নেই।

৫| ০৯ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৫৫

নয়ন বিন বাহার বলেছেন: সিনটা এক দিক থেকে নয় সর্বদিক থেকেই দৃষ্টিকটু।
তবে ভিতরের সিংহ পুরুষদেরকে এর ব্যাখ্যা জিজ্ঞেস করলে পেতেন মেজাজ খারাপ করা অদ্ভুত সব যুক্তি!

০৯ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:১৪

লেখার খাতা বলেছেন: আমাদের দেশে সব সম্ভব।

৬| ০৯ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৪

এস.এম.সাগর বলেছেন: নারী পূরুষের সমান অধিকারের কথা যদি বলেন তাহলে এ দৃশ্য কোন সমস্যাই না, প্রায় সময়ই দেখা যায় পূরুষেরা এভাবেই যাতায়াত করে থাকে। কিন্তু আমরা চাইনা আমাদের মা- বোনেরা এভাবে দাড়িয়ে কোথাও যাতায়াত করুক! কেন এমন অবস্থা হলো?

০৯ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:১৮

লেখার খাতা বলেছেন: মহিলাদের আগে বসতে দেয়া মিনিমাম ভদ্রতা। যেমন আপনি একজন ভদ্রলোক। আপনি যদি সে টেম্পোতে থাকতেন আপনি উনাকে ভদ্রতা করব অবশ্যই বসতে দিতেন।

৭| ০৯ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৯

অর্ক বলেছেন: এ ধরনের ক্ষুদ্রাকায় বাহনে ওঠানামা করা কঠিন। রানিং গাড়িতে ভিতর থেকে বেরিয়ে কারও সেখানে (পাদানিতে) দাঁড়ানো সময়সাপেক্ষ ও সে যাত্রীর জন্য কষ্টকরও। আমি নিজে বহুবার ওঠানামা করেছি এসবে। ছয় ফিটের কাছাকাছি শরীর নিয়ে কোনওদিন উপভোগ্য হয়নি ভ্রমণ। সিটের ধরণটাও বসার জন্য একেবারেই যা তা। ড্রাইভার হেলপার গাদাগাদি করে বসিয়ে থাকে। ঠান্ডা মাথায় সবদিক বিবেচনা করে দেখবেন, ঠিক আছে। সুস্বাস্থ্যের অধিকারী ভদ্রমহিলা ভিতরে ওরকম ভিড়ের মাঝে বসলে বরং অস্বস্তিকর পরিস্থিতিতে পড়তো। ওভাবে কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে গেলে এমন কোনও মহাভারত অশুদ্ধ হয় না। ওখানে যদি আমার বোনও হতো, এক বিন্দু খারাপ লাগতো না। অসুবিধা কি! টেম্পোর রুট অল্প। কিছুক্ষণ গেলো না হয় পাদানিতে দাঁড়িয়ে। এরকম অভিজ্ঞতা বহু আছে আমার। সিট অফার করলেও, বেশিরভাগ সময় মহিলারা বসে না। সবমিলিয়ে আমি সেভাবে উত্তেজিত হবার মতো কিছু পেলাম না এতে। বাস ও টেম্পো এক নয়। টেম্পোর ব্যাপারটা বুঝতে হবে।

ধন্যবাদ।
(আগের মন্তব্যে ভুল আছে। দয়া করে মুছে দিন।)

০৯ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:১৯

লেখার খাতা বলেছেন: পেছনের ৪ সিট ছাড়াও সামনে আরেকটা সিট আছে। যেটাতে কম্পোর্টেবলি মেয়ে/মহিলারা বসতে পারেন।

৮| ০৯ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:২৯

কামাল১৮ বলেছেন: কারো কারো মন্তব্য দেখে মনে হলো দেশে মৌলবাদ নেই।লেখক চাঁন্দের দেশ থেকে আমদানী করেছেন।
নারী এবং শিশুর প্রতি মানবিক হওয়া প্রতিটা সচেতন মানুষের নৈতিক দায়িত্ব।এদের হয়তো সেই শিক্ষাটি নেই।

০৯ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:২১

লেখার খাতা বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

৯| ০৯ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৫

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: মৌলবাদ শব্দটায় অনেকের আপত্তি দেখছি। তবে অন্যান্য দেশে মৌলবাদ মাথাচাড়া দিয়ে উঠলে ঠিকই প্রতিবাদ করেন অথচ নিজের দেশের বেলায় উটপাখির মতো বালিতে মাথা গুঁজে থাকেন।

১০ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৪২

লেখার খাতা বলেছেন: সত্য বলেছেন।

১০| ০৯ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৯

এস.এম.সাগর বলেছেন: লেখকের কাছে বিনীত ভাবে জানতে চাচ্ছিলাম, সম্ভব হলে দয়া করে একটুব বলবেন - মৌলবাদী কাকে বলে?

১০ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৪

লেখার খাতা বলেছেন: মৌলবাদ কী? লিখে গুগল সার্স দিলে আপনার কাঙ্ক্ষিত উত্তর পেয়ে যাবেন। এরপরই যদি আপনার সার্স দিতে কষ্ট হয় বলবেন। আমি সেখান থেকে খুঁজে সবচেয়ে সুন্দর উত্তর টি বের করার চেষ্টা করব।

১১| ০৯ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৫২

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: আপনার কথায় মনে হচ্ছে আপনি তথাকথিত "প্রগতিশীল" ব্যক্তি যারা কেবল "নারী" হওয়ার জন্যই স্পেশাল ট্রিটমেন্ট আশা করছেন। আপনি লিখেছেন,
একজন নারী যদি নিজ ইচ্ছায় পুরুষের মতো দাঁড়িয়ে যেতে চান, বাসের ছাদে করে যেতে চান বিষয়টি খুবই কিউট। আমি সেটা ওয়েলকামও করি।
আর যদি নিজ ইচ্ছেতে দাঁড়িয়ে না যান তাহলেই পুরুষ খারাপ হয়ে যাচ্ছে। কেন? এখানে আপনার চিন্তায় কোন সমস্যা দেখতে পাচ্ছেন না? নারী বা পুরুষের জন্য আলাদা আলাদা করে ভাবার অবকাশ নেই। উল্টোটা চিন্তা করুন চারজন নারী ভেতরে বসে আছেন বাইরে ঐ নারীর স্থানে একটা পুরুষ দাঁড়িয়ে যাচ্ছে। তখন কোন সমস্যা আপনার চোখে পড়ছে না? সম্ভবত না।

ব্যক্তিগতভাবে আমি এখানেও কোন সমস্যা দেখছি না। কোন সক্ষম ব্যক্তি (নারী/পুরুষ) পাবলিক যোগাযোগ ব্যবস্থায় অন্য কাউকে তার সিট ছেঁড়ে দিতে বাধ্য নন, কেউ যদি তার নিজের সিট দিতে চান সেটা তার মহানুভবতা আর না দিলেও তাকে কটাক্ষ করা আমার কাছে অনুচিত মনে হয়। ক্ষেত্র বিশেষে সেটাকে আমি সিম্পিং-ই বলবো। তদুপরি একজন পুরুষ সিট ছেঁড়ে দিলেও ঐ মহিলা যে তিনজন পুরুষের মাঝে বসতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করবেন সেটা আপনি কেন ধরে নিচ্ছেন?

১০ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৬

লেখার খাতা বলেছেন: নারীর উপর পুরুষ জোর করে কিছু চাপিয়ে দেয়া বা নারীকে আদেশ প্রদান করে তা পালন করা বাধ্যতামূলক করাকে সমর্থন করেন?

১২| ১০ ই মে, ২০২৪ রাত ২:১৫

কামাল১৮ বলেছেন: ধর্ম বা কোন মতবাদকে যারা হুবুহু সেই ভাবেই রাখতে চান,কোন পরিবর্তান বা পরিবর্ধন করতে চান না তারাই মৌলবাদী।
সময়ের সাথে সাথে বা সময়ের প্রয়োজনে যারা পরিবর্তন করা সমর্থন করে তারা প্রগতিশীল।আন্য কারো অন্য কিছু জানা থাকলে আলোচনা করতে পারেন।আমি তালগাছের গোড়া ধরে বসে নেই।

১০ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৭

লেখার খাতা বলেছেন: মৌলিক এর চমৎকার একটা সঙ্গা।

১৩| ১০ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:০৩

এম ডি মুসা বলেছেন: সমস্যা কি ভাই, এখানে সমান অধিকার নিশ্চিত হয়েছে আমি মনে করি। সবাই এক না। হঠাৎ করে তাকে জায়গা দেবে এমন নয় কিন্তু। মেয়েটি যেভাবে দাঁড়িয়ে গেছে সাহসিকতার সাথে, সমাজে চলার সাথে কে কি মন্তব্য করলে তাতে কিছু যায় আসে না। আমি আমার মনে হয় মেয়েরা গ্রামে এখনো সাইকেল চালাতে পারে না, প্রতিটি মেয়েদের শিক্ষার ক্ষেত্রে পড়াশোনার ক্ষেত্রে সাইকেল ব্যবহার করা উচিত। এতে মেয়েদের আরও জীবনযাত্রা সচল হবে।

১০ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৮

লেখার খাতা বলেছেন: একজন মহিলা মানুষ দাঁড়িয়ে যাচ্ছেন পুরুষ বসে আছেন বিষয়টি দৃষ্টি কটু।

১৪| ১১ ই মে, ২০২৪ রাত ১২:৪৭

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: লেখক বলেছেন: নারীর উপর পুরুষ জোর করে কিছু চাপিয়ে দেয়া বা নারীকে আদেশ প্রদান করে তা পালন করা বাধ্যতামূলক করাকে সমর্থন করেন?
না। ঠিক একই ভাবে পুরুষের উপর নারী জোর করে কিছু চাপিয়ে দিলে বা তা পালনে বাধ্য করলে সেটাও সমর্থন করি না। মোটাদাগে নারী-পুরুষের সমতায় বিশ্বাস করলেও প্রকৃতির অমেঘ নিয়েমে কিছু ব্যতিক্রম সব জায়গাতেই ছিলো, আছে আর থাকবে সেটাকেও স্বাভাবিকভাবেই দেখি। ধন্যবাদ।

১১ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৪৩

লেখার খাতা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।

১৫| ১১ ই মে, ২০২৪ রাত ১১:১০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: এটা বেশ ঝুঁকিপূর্ণ। সময়ের চেয়ে জীবনের দাম বেশি। আর এটা বাস নয় যে উঠে দাড়িয়ে সীট ছেড়ে দিবে।

১৩ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:১৪

লেখার খাতা বলেছেন: একজন নারী দাঁড়িয়ে যাচ্ছেন, বিষয়টি দৃষ্টিকটু। পুরুষ ফিজিক্যালি স্ট্রং।

১৬| ১৩ ই মে, ২০২৪ সকাল ৯:১৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: ভেতরের চারজনের যে কোন একজন যদি বাইরে বের হয়ে এসে মহিলাকে ভেতরে বসতে দিতেন, তবে সেটা খুবই শোভন ও সুন্দর হতো। তবে ছবিটা দেখে আমার মনে হচ্ছে, ভেতরে চারজন পুরুষের পাশে বসার চেয়ে মহিলা হয়তো স্বেচ্ছায়ই বাইরের পা-দানিতে দাঁড়িয়ে থেকে যেতে চেয়েছেন।
ভেতরের "রামছাগল গুলো (অনাবশ্যক, অনভিপ্রেত ট্যাগিং) বসতে দেন নি" - পেছনে পেছনে গাড়ি চালিয়ে আসা একজন দর্শক হিসেবে আপনার এ অনুমান মনগড়া বলেই মনে হচ্ছে। এ অনুমানের পেছনে বিশ্বাসযোগ্য যদি কোন ভিত্তি থেকে থাকে, তবে তা পোস্টেই স্পষ্ট করে উল্লেখ করাটা সমীচীন ছিল।
মৌলবাদের প্রসঙ্গটি এখানে অপ্রাসঙ্গিক, অবান্তর।

১৩ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:২১

লেখার খাতা বলেছেন: না আমি জিজ্ঞেস করেছি, মহিলা সিট পান নি। মহিলা ইচ্ছাকৃত দাঁড়িয়ে গেলে আমি পোস্টটি লিখরাম না, যা পোস্টেই বলা আছে। আমি যখন দৃশ্যটি দেখি তখন মহিলা তার গন্তব্য স্থলে পোঁছে গিয়েছেন অলমোস্ট। ২/৩ মিনিটের পথ বাকি ছিল। আর তা ছাড়া আমি ডানে টার্ন করতাম। তিনি সোজা যেতেন। মৌলবাদ অপ্রাসঙ্গিক নয় এখানে। তবে রামছাগল ইউজ করা উচিত হয়নি। এই ব্যাপারে একমত।

১৭| ১৩ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৩২

নতুন বলেছেন: ভেতরের ৪ জন ছেলে ভাড়া দিয়ে যাচ্ছে, তারা যদি আগে তাদের ছিটে বসে থাকে তবে ঐ মহিলার জন্য ছিট ছেড়ে না দাওয়াটা তাদের কোন অপরাধ বা অন্যায় না। ( তাদেরও কোন জরুরি কাজ থাকতে পারে)

যদি কেউ মহিলার কথা ভেবে ছিট ছেড়ে দিতো সেটা তার মহানুভাব। কিন্তু না দেবার জন্য আপনি রামছাগল বলতে পারেন না।

ঐ ভাবে দাড়িয়ে যাওয়া ঝুকিপূর্ন, কেউ যদি অন্যের জন্য নিজের জীবনের ঝুকি না নেয় তবে সে রামছাগল না।

যে ছবিটা তুলেছে সে কেন কেন মহিলাকে গাড়ীতে নিয়ে যাবার মতন মহানুভবতা দেখালো না? আরেকটা প্রশ্ন ঐ গাড়ীতে কি মহিলাকে নেবার মতন ছিট ছিলো না?

১৩ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:২৩

লেখার খাতা বলেছেন: খায়রুল সাহেবকে দেয়া জবাবটি দেখুন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.