নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মঞ্জুর চৌধুরী

আমি ঝন্ঝা, আমি ঘূর্ণি, আমি পথ-সমূখে যাহা পাই যাই চূর্ণি’। আমি নৃত্য-পাগল ছন্দ, আমি আপনার তালে নেচে যাই, আমি মুক্ত জীবনানন্দ। আমি হাম্বার, আমি ছায়ানট, আমি হিন্দোল, আমি চল-চঞ্চল, ঠমকি’ ছমকি’ পথে যেতে যেতে চকিতে চমকি’ ফিং দিয়া দিই তিন দোল; আমি চপলা-চপল হিন্দোল। আমি তাই করি ভাই যখন চাহে এ মন যা, করি শত্রুর সাথে গলাগলি, ধরি মৃত্যুর সাথে পান্জা, আমি উন্মাদ, আমি ঝন্ঝা! আমি মহামারী আমি ভীতি এ ধরিত্রীর; আমি শাসন-ত্রাসন, সংহার আমি উষ্ন চির-অধীর! বল বীর - আমি চির উন্নত শির!

মঞ্জুর চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

মিল্টন সমাদ্দার

০২ রা মে, ২০২৪ রাত ৩:০৬

অবশেষে মিল্টন সমাদ্দারকে গ্রেফতার করেছে ডিবি। এবং প্রেস ব্রিফিংয়ে ডিবি জানিয়েছে সে ছোটবেলা থেকেই বদমাইশ ছিল। নিজের বাপকে পিটিয়েছে, এবং যে ওষুধের দোকানে কাজ করতো, সেখানেই ওষুধ চুরি করে ধরা খায়।
তাহলে বুঝা যাচ্ছে সে শুরু থেকেই বদমাইশ ছিল।
এখন তাহলে সন্দেহ করাই যায় যে ওর বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ উঠছে, সেসবের কিছুটা সত্যতা অবশ্যই আছে।
এই ধরনের বাটপারদের কঠিন থেকে কঠিনতম শাস্তি দেয়া উচিত। মানুষের বিশ্বাস নিয়ে খেলেছে, মানুষের অসহায়ত্বের ফায়দা তুলেছে। যদি সে আসলেই কিডনি বিক্রির ব্যবসা করে থাকে, তাহলে ওর ন্যূনতম শাস্তি হওয়া উচিত মৃ&ত্যু&দ*ন্ড। এর কমে কিছুতেই ছাড়া উচিত না। ওর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির মাধ্যমে রাষ্ট্রের উচিত অন্যদেরও কঠোর বার্তা পৌঁছে দেয়া। আমরা ম্যানা গাইয়ের মতন আচরণ করি বলেই সমাজে অপরাধ কমে না।
এখন যেহেতু পুলিশি রেফারেন্স আছে, এখন অবশ্যই ব্যাপারটাকে সবার ভাইরাল করা উচিত।
এর আগে যেটা কেবল গুজবের ভিত্তিতে লোকে করছিল, সেটার সবচেয়ে বড় সমস্যা ছিল এই যে যদি বাই এনি চান্স সে নির্দোষ হতো, তাহলে একজন নিরপরাধীর বিরুদ্ধে গুজব রটানোর পাপে লিপ্ত হতো সমাজ। যেটা প্রচন্ড রকমের অন্যায়।
আর দ্বিতীয়ত, সে যদি অপরাধী হয়ে থাকে, যেই মুহূর্তে ওর কাছে খবর পৌঁছবে যে ওর বিরুদ্ধে লোকে জেগে উঠতে শুরু করেছে, সেই মুহূর্তে সে সাবধান হয়ে যাবে। অপরাধের ট্রেস মুছে ফেলার চেষ্টায় নামবে। কে জানে, এর মধ্যে কয়টা কুকর্মের ট্রেস নিশ্চিহ্ন করে ফেলেছে!
এই কারণেই বলি, পুলিশকে পুলিশের মতন তদন্ত করতে দিয়ে পুলিশি রিপোর্ট সামনে আসার পরে লাফঝাঁপ করা উচিত। নাহলে লাভের চেয়ে ক্ষতির পরিমানই বেশি হয়।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা মে, ২০২৪ সকাল ৮:২২

অহরহ বলেছেন: এই লোকটির দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই...........

২| ০২ রা মে, ২০২৪ সকাল ৯:৫১

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: যে লোক নিজের বাপকে পিটায়, ভাইয়ের সাথে খারাপ ব্যবহার করে চার্জের সম্পত্তি দখলের চেষ্টায় মশগুল, যে নিরীহ মানুষের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ বিক্রি করে তাকে অবশ্যই ভয়ংকর শাস্তি দেয়া দেয়া উচিত।

৩| ০২ রা মে, ২০২৪ সকাল ১০:৫৮

নাহল তরকারি বলেছেন: ওরা খারাপ মানুষ।

৪| ০২ রা মে, ২০২৪ সকাল ১১:৩২

এম ডি মুসা বলেছেন: ওর চেহারাটা দেখলেই বুঝা যায় একটা ফালতু,

৫| ০২ রা মে, ২০২৪ সকাল ১১:৪৩

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ওর ভয়ঙ্কর শাস্তি দরকার।

৬| ০২ রা মে, ২০২৪ সকাল ১১:৪৩

নীলসাধু বলেছেন: তার কাজকর্ম সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণ ছিল। তাদের টাকায়া সে কাজ করেছে। তার দায়বদ্ধতা আছে এইগুলো প্রমাণের, সে ব্যার্থ হলে তাকে শাস্তি ভোগ করতে হবে।
সে ডিবির হাতে ধরা পরেছে। তাতে স্পষ্ট পুলিশ ইতিমধ্যে কিছু পেয়েছে নাহলে তিনি গ্রেফতার হতেন না।
লেটস সি।

আর ঢালাও মন্তব্য করতে বাঙালী উস্তাদ। যে বা যারা কোনোদিন মানবিক কাজে যোগ দেয়নি, অংশ নেয়নি এখন তারাও এই সুযোগে নানা আজেবাজে মন্তব্য করবে। এই মিল্টন সমাদ্দার রা সেই সুযোগ তৈরি করে দেয়।
দুঃখজনক।

৭| ০২ রা মে, ২০২৪ সকাল ১১:৫২

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: উপযুক্ত শাস্তি হউক তার

৮| ০২ রা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৪

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: শাস্তি হোক।

৯| ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ৩:৫১

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: মিরপুরের "চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার" বর্তমানে যে বিল্ডিং এ অবস্থিত সেটা এক সময় ছিলো আমার বন্ধুদের বাসা। ওরা ভাড়ায় থাকতো, তখন বিল্ডিংটি এক তলা ছিলো। ২০০৬ এর পর ঐ বন্ধুর পরিবারটি কোথায় মুভ করেছে তা জানা নেই। ঐ বাড়ির এক তলার ছাঁদে আমরা অনেক আড্ডা দিয়েছি ২০০৪/২০০৫ এর দিয়ে। বাড়িটির পেছনেই আরেকটি বাড়ি রয়েছে যেটা ঐ এলাকার স্থানীয় আমার এক ব্যাচ সিনিয়র এক বন্ধু বা বড় ভাইদের বাসা ছিলো। বাড়িটির বিপরীত দিকের চার-পাঁচ তলা বাড়িটিতেও আমার দীর্ঘদিনের এক বন্ধু থাকতো। সব মিলিয়ে ওদিকটায় বেশ আসা-যাওয়া ছিলো আমার ২০০৬ পর্যন্ত। দেশ ছেঁড়ে আসার অনেক পর ঐ ওল্ড কেয়ায় হোমটির কথা আমি জানতে পারি। কিছু ডোনেশানও দেয়ার কথা ছিলো, ঠিক হয়ে ওঠে নি। মনে হচ্ছে অল্পের জন্য বেঁচে গেছি।

১০| ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ৯:১৬

পাইকার বলেছেন: তাদের টাকায়া সে কাজ করেছে।.

সোহানী আপার টাকায় কেনা চকলেট আপনার বিলানোর কথা ছিল।

তার দায়বদ্ধতা আছে এইগুলো প্রমাণের।

আপনার দায়বদ্ধতা ছিল এইগুলো প্রমাণের।

সে ব্যার্থ হলে তাকে শাস্তি ভোগ করতে হবে।

আপনি ব্যর্থ হয়েছেন তাই আপনাকে শাস্তি ভোগ করতে হবে।

সে ডিবির হাতে ধরা পরেছে

আপনি ব্লগারদের হাতে ধরা পড়েছেন।

তাতে স্পষ্ট পুলিশ ইতিমধ্যে কিছু পেয়েছে নাহলে তিনি গ্রেফতার হতেন না।

তাকে স্পষ্ট ব্লগাররা ইতিমধ্যে কিছু পেয়েছে না হলে আপনি ধরা পড়তেন না।

লেটস সি।

ডু



আর ঢালাও মন্তব্য করতে বাঙালী উস্তাদ।

আর ঢালাও মন্তব্য করতে ব্লগাররা ওস্তাদ হলেও এ ব্যাপারে তারা ঢালাও মন্তব্য করনি।

যে বা যারা কোনোদিন মানবিক কাজে যোগ দেয়নি, অংশ নেয়নি এখন তারাও এই সুযোগে নানা আজেবাজে মন্তব্য করবে।


যে বা যারা কোনদিন আমানতের চকলেট বাচ্চাদের খেতে দেয়নি, এখন তারাও এই সুযোগে নানা আজেবাজে মন্তব্য করছে।

এই মিল্টন সমাদ্দার রা সেই সুযোগ তৈরি করে দেয়।

এই নীলসাধুরা সেই সুযোগ তৈরি করে দেয়।

দুঃখজনক।

হুম অবশ্যই দুঃখজনক। এই দেখুননা ধরা খাওয়ার পর পোস্টে কমেন্ট option বন্ধ রেখেছি। ব্লগারদেরকে চকলেট খাওয়াবো বলে লোভ দেখাচ্ছি। চকলেট নিয়ে খাসা একখানা রম্য লিখে পরিস্থিতি ঠান্ডা করার চেষ্টা করছি। অথচ কোত্থেকে এক পাইকার নামক নর্দমার কীট মাল্টিতে এসে ল্যাদাচ্ছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.