নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ইচ্ছা করে জল জোছনায়
ডুব সাঁতারে স্নান করি।
সযতনে ঝেড়ে ফেলি বেদনার বিষাদ মলিন বেশ।
রন্ধ্রে, গন্ধে প্রতিটা অঙ্গ জুড়ে মাখি
স্বপ্নসুখের মাদকতা।
উদ্ভ্রান্ততাকে বন্দি করে হাতের মুঠোয় নিয়ে
এক ফুঁয়ে বাতাসে উড়াই...
নিশুতি রাতের নি:স্তব্ধতাকে পাশ কাটিয়ে
চাইমবেলের টুংটাং শব্দের মতো জেগে থাকে কোন এক স্টেশন।
মধ্যরাতের নির্জনতায় ধীরে ধীরে কমতে থাকে
চায়ের দোকানের দিনমান কোলাহল।
ক্রেতাশূন্যতায় ঝিমিয়ে পরে ফেরীওয়ালাদের দৌরাত্ম্য,
দূরন্ত কুকুরেরাও ক্লান্ত হয়ে গা এলিয়ে...
তোমার বুক পকেটের মেঘ গুলোরই
বৃষ্টি ঝরে রোজ দুপুরে।
আমার একলা নদীর ঢেউগুলো সব
তোমারই চেপে রাখা দীর্ঘশ্বাসের অনুরণন।
যে নীরবতা হৃদয়কে ভাসিয়ে রাখে অসীম শূন্যতায়,
যে অপেক্ষা দূরত্বকে পৌঁছে দেয়
এক নক্ষত্র থেকে...
আজ তুমি বদলে যেও চাঁদ।
গোলাপী রক্তিম আভা থেকে
প্রভাতী দিগন্তরেখার রঙে,
একমুঠো বাসন্তী রোদ গায়ে মেখে-
নেয়ে নিয়ো নাহয়
অপরাজিতার বেগুনী নীলে।
অবসান হোক তীব্র প্রতীক্ষার।
কতটা সময় বাঁধা পড়ে রবে
ধৈর্য্য শুভ্র চাদরে!
বেড়িয়ে এসো চাঁদ;
স্বপ্ন আবেশের...
একেকটা দুপুর যেন আরো বেশি নির্জন।
সন্ধ্যেটাতেও আবীর রঙে গোধূলী সাজেনা আজকাল।
ভোরের সূর্যটা ঠিক শৈত্যপ্রবাহের মত থমথমে।
তোমার কাছেও কি তাই?
আমার রাতগুলো স্বপ্নহীন, বিবর্ণ।
আবছায়া কুয়াশায় আচ্ছন্ন চারিপাশ।
তোমার বুকেও কি এমন বিষন্নতা...
আমাদের বাড়িতে যে ঘরটায় আমার শৈশব, কৈশর কেটেছে সেখানে দুটো বিশাল জানালা ছিল। দুটি জানালার এক বিশেষ সুবিধা হলো সন্ধ্যার পর থেকে প্রায় রাত নয়টা-দশটা পর্যন্ত দখিনের জানালা দিয়ে আমার...
২০০১ইং সাল।আমার এস.এস.সি. পরীক্ষা।তখনো মোবাইল ফোনের প্রচলন এমনভাবে শুরু হয়নি।সকালে রেডি হয়ে অপেক্ষা করছি কখন আব্বু ফোন করবে তারপর বাসা থেকে বের হব।প্রায় পৌনে নয়টায় ল্যান্ড ফোনে আব্বু ফোন...
সুউচ্চ এক দেয়াল
সদর্পেতে দাঁড়িয়ে হাসে আজ দু\'জনার মাঝে।
আর্তনাদ করে লাভ নেই প্রিয়তম
শুনবে না কেউ তীব্র হাহাকার।
আমিও করেছি বুকফাটা চিৎকার
প্রতিধ্বনি হয়ে ফিরে আসে বার বার।
বিরুদ্ধে ছিলাম দুজনেই সোচ্চার
লাভ নেই আর ভেঙ্গে...
আব্বা গো... ও আব্বা...। উহ্ উহ্....। ভাল্লাগে না গো বাবা...।
জ্বর আর গা হাত-পা ব্যথা নিয়ে আমার এমন ক্যা- ক্যু মার্কা বিড়বিড়ানি শুনে আমার মেয়ে পরম মমতায় নাকি বিরক্ত হয়ে...
কেমন আছো আমাকে ছেড়ে?
প্রায়ই ভাবতাম কথাটা।
তোমাকে খুঁজতে গেলাম সেদিন কৃষ্ণচূড়ার নীড়ে।
যেখানে সবুজ মখমলে কোমল ঘাসের ওপর
এখনো ঝরে পরে রক্ত রঙা ফুলগুলো।
যে ফুল আঙিনা একদিন আমাদের ঠিকানা ছিল,
সেখানে আজ নূরা পাগলার...
অনার্স ফাইনাল পরীক্ষার পর যখন বেকার আর বোরিং সময় কাটাচ্ছিলাম তখন আমার ছোটবেলার বন্ধু ব্লগার তানভীর সজিব আমাকে সামু ব্লগে রেজিস্ট্রেশন করে দেয়। ব্লগ আর ব্লগিং জিনিসটা যে কি এই...
©somewhere in net ltd.