নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মদন

নামের সাথে কামের কিছু মিলতো থাকবোই

মদন

মদন › বিস্তারিত পোস্টঃ

মোটরবাইকের রেজিষ্ট্রেশন ফী

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৮

যারা আমার মতো একটু বয়স্ক তারা জানেন এক সময় টিভি থাকলে তার লাইসেন্স করতে হতো। অনেকেই টিভি কিনতেন কিন্তু লাইসেন্স করতেন না। লুকিয়ে চুরিয়ে টিভি দেখা হতো। লাইসেন্স পরিদর্শনে বের হলে তাড়াহুড়ো করে টিভির এন্টেনা খুলে লুকিয়ে রাখা হতো। সময়ের পরিক্রমায় টিভির লাইসেন্স আর করতে হয় কিনা আমার জানা নেই।

দেশী/চাইনিজ বাইক বাদে সকল বাইকের দামই ১লাখের উপর থেকে শুরু। ১লাখ টাকা খরচ করা যায় কিন্তু সাথে ১৫-২০হাজার টাকায় লাইসেন্স করতে আমাদের আপত্তি। রাস্তায় ট্রাফিক সার্জেন্ট ধরলে স্যার স্যার করতে কিংবা হোমরা-চোমরা কাউরে দিয়ে ফোন করাতে আমাদের বিবেকে বাধে না। কেনোরে ভাই, বাইক চালাবেন নিজের টাকায় তো আরেকটু টাকা খরচ করে গাড়ীর কাগজ করতে সমস্যা কোথায়?

বাইকের রেজিস্টেশনটি সরাসরি শোরুম থেকেই হওয়া উচিত, মোবাইলের সীমের মতো। রেজিষ্টেশন ফী সরকার নিবে কোম্পানী থেকে। এতে সবারই ঝামেলা কমে। আর রেজিষ্ট্রেশন ফী হওয়া উচিত সহনীয় যেনো সবাই সহজেই তা করতে পারে। এতে এক বাইকে অনেক টাকা না পেলেও বাইক বিক্রির সংখ্যা বেড়ে যাবে এবং রেজিস্ট্রেশন ফাকি দেবার ইচ্ছে হযতো অনেকেই করবে না।

বাইক সৌখিন জিনিস নয়, বাহন হিসেবে এটি বাংলাদেশে সর্বজন স্বীকৃত, কাজেই ১৫০সিসি পর্যন্ত বাইকের আমদানী ট্যাক্স সহনীয় করা উচিত। এতে বাইকের দাম অনেক কমে যাবে।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:২১

ভোরের সূর্য বলেছেন: এবারই প্রথম শুনলাম মটর সাইকেলের লাইসেন্সের ফী ২৫ হাজার থেকে কমিয়ে ১০হাজার টাকা করার কথা কিন্তু আদতে মটর সাইকেল কিংবা গাড়ীর রেজিষ্ট্রেশন হয়,লাইসেন্স হয় না!!!!!!!

আর যদি ধরেই নিই যে রেজিষ্ট্রেশন কে লাইসেন্স বুঝিয়েছে তাহলে বাংলাদেশে কোন কালেই মটর সাইকেলের রেজিষ্ট্রেশন ফী ২৫হাজার টাকা ছিল না। সর্বশেষ ০১/০১/২০১৪ সালের বিআরটিএর যে নতুন ফী নির্ধারণ করা হয়েছে সেখানে ১০০সিসি পর্যন্ত ফী ছিল ৪২০০টাকা এবং ১০০সিসির উপরের বাইকগুলোর রেজিষ্ট্রেশন ফী ছিল ৫৬০০টাকা। কিন্তু যেহেতু বাংলাদেশে বিশেষ করে বিআরটিএ তে ঘুষ ছাড়া প্রায় কিছুই হয় না তাই ১০০সিসির রেজিস্ট্রেশন লাগে প্রায় ১০হাজার টাকা এবং ১০০সিসির উপরের বাইকের জন্য খরচ হয় ১৫হাজার টাকা। কিন্তু এখন কিভাবে ২৫হাজার টাকা থেকে কমিয়ে ১০হাজার টাকা ফী করা হল আমার বোধগম্য হচ্ছে না। আর কমানোর কথা বাদই দিলাম। নতুন করে যদি ফী ১০হাজার টাকা হয় তাহলে এখন আসলেই বাইকের রেজিস্ট্রেশন করতে অন্যান্য ফী সহ ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকাই লাগবে।

আসলেই যদি বাংলাদেশ সরকার চায় সবাই বাইকের রেজিস্ট্রেশন করুক তাহলে এসব সরকারী ভোগান্তি এবং দুর্নীতি দূর করতে হবে তাহলে সবাই বাইকের কাগজ করাতে উৎসাহিত হবে। কেননা এসব ভোগান্তির জন্য অনেকেই বাইকের কাগজ করতে চান না।

আর এর সাথে সাথে আমাদের মতন আম-জনতাকেও সচেতন হতে হবে বৈধ কাগজ নিয়ে মটর বাইক চালানোর জন্য।

১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১:২৮

মদন বলেছেন: একমত

২| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:৪২

এহসান সাবির বলেছেন: ডিজিটাল ব্লুবুক ও নম্বর প্লেট করতে নাকি ২৭০০+ টাকা লাগবে আবার :( :(

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:০২

মদন বলেছেন: জ্বী

৩| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৮

খেলাঘর বলেছেন:

৪৪ বছর পর, বাইক আমদানী করা হচ্ছে কেন, জাগর ইকবাল আর আরফিন সিদ্দিকীরা কি করছে?

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:১৮

মদন বলেছেন: :)

৪| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:০৮

ঢাকাবাসী বলেছেন: সরকারের সবাই খায়, কি খায়, ঘুষ। আর কিছুই অত্তো মিস্টি না!

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:০২

মদন বলেছেন: :P

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.