নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

www.oputanvir.com

অপু তানভীর

আমার চোখে ঠোঁটে মুখে তুমি লেগে আছো

অপু তানভীর › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্পঃ সাইকেল চালানো পিচ্চি মেয়েটির সাথে আমার সম্ভাব্য প্রেমের গল্প !

২১ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:৩১

মেয়েটার গালে একটা থাপ্পড় দিতে পারলে ভাল লাগতো ! কিন্তু আপাতত দেওয়া যাচ্ছে না দুই কারনে !

একে তো সে একটা মেয়ে তাও আবার পিচ্চি টাইপের মেয়ে, স্কুলে পড়ে মনে হয় ! আর দ্বিতীয় কারন হচ্ছে মেয়েটা পিচ্চি হলেই দেখতে বেশ সুন্দরী ! পিচ্চিপাচ্চার প্রেমে পড়ি না নয়তো এই মেয়ের প্রেমে পড়ে যেতাম টুপ করে !



বিকেল বেলা টিউশনীতে যাওয়ার জন্য বের হয়েছি ! তখনই এই বিপত্তি !

ইদানিং আমাদের গলির ভেতর কদিন থেকেই দেখছি বেশ কিছু পুলাপাইন সাইকেল চালাচ্ছে ! এখন ঢাকা শহরে সাইকেল চালানো একটা ফ্যাশন হয়ে গেছে । ছোট বড় সবাই চালাচ্ছে ! দেখতাম, চলে যেতাম !

কিন্তু আজকে কেবল চলে যাওয়া হল না ! একটা শার্ট আর জিন্স পরা মেয়ে দেখছিলাম সাইকেল চালাচ্ছে ! যতই ঢাকায় থাকি না কেন এই শহরে মেয়েরা সাইকেল চালাচ্ছে এমন একটা দৃশ্য এখনও ঠিক স্বাভাবিক নয় আমার কাছে ! কয়েকবার চোখ চলেই যায় !

মেয়েটার চালানোর ধরন দেখে মনে হচ্ছিল যে নতুন চালানোস শিখছে !

দেখতে দেখতে মেয়েটা কাছে চলে এল ! আর বলা নেই, কওয়া নেই আমার ডান পায়ের সাথে ধাক্কা মেরে দিল !



তারপরই সেই মেয়েদের চিরো চেনা আরচন ! মেয়েটি একটু হাসি দিয়ে বলল

-ভাইয়া আপনার লাগে নি তো !

তখনই মনে হল একটা থাপ্পড় দিয়া বলি না না লাগবে কেন ? এতো বড় একটা সাইকেল পায়ের উপর তুলে দিলে লাগে নাকি ! তুমি বরং একটা বুলডোজার নিয়ে এসে আমার পায়ের উপর তুলে দাও ! ফাজিল মাইয়া !

কিন্তু এর কিছুই বলা হল না !

প্যান্টের ধুলো পরিস্কার করতে করতে বললাম

-না ! ঠিক আছে । একটু সাবধানে চালাও !

মেয়েটি আবারও হাসি দিয়ে বলল

-সরি ভাই ! চালানো শিখছি তো । আপনার সত্যই লাগে নি তো ?

-না ঠিক আছে !



আমি আর কথা না বাড়িয়ে হাটা দিলাম ! মুখে বললেও পায়ে বেশ খানিকটা ব্যাথা অনুভব করতে পারছিলাম ! যাক কি আর করা !







-আপনি অনেক ব্যাথা পেয়েছিলেন তাই না ?

আজকেও দেখি সেই মেয়ে হাজির ! তবে আজকে ঠিক মতই সাইকেলের ব্রেকটা চাপতে মনে ছিল মনে হয় ! সাইকেল টা নিয়ে আমার ঠিক সামনেই থামলো মেয়েটি !

-না ঠিক আছে ! একটু ব্যাথা তো লাগবেই !

-না আমি দেখছিলাম আপনি কি রকম খুড়িয়ে খুড়িয়ে হাটছিলেন ! এমন কি আপনি এখনও খুড়িয়ে খুড়িয়ে হাটছেন !

-হুম !



মেয়েটি আমার দিকে তাকিয়ে রইলো খনিকটা লজ্জিত এবং অপরাধী মুখে !

সুন্দরী মেয়েদের করুন মুখ কারই বা দেখতে ভাল লাগে না ! আমি বললাম

-আচ্ছা ঠিক আছে ! সমস্যা নেই ! দুর্ঘটনা তো ঘটেই, তাই না ?

-হুম !

-মন খারাপ করার কিছু নেই !

মেয়েটি বলল

-আপনি কোথায় যাচ্ছেন ? প্রতিদিন দেখি এই সময়ে আপনি বাইরে যান ! কোথায় যান ?

-বাহ ! আমার দিকে লক্ষ্য আছে দেখছি !

-তা তেমন কিছু না ! আপনি প্রতিদিন দেখেন না আমি বিকেল বেলা এই গলিতে সাইকেল চালাই !

-তাই নাকি ?

এমন একটা ভাব দেখালাম যেন আমি এই প্রথম মেয়েটাকে লক্ষ্য করলাম !

-ইস ! ঢং !

-ঢং ?





টিউশনীতে দেরি হয়ে যাচ্ছিল তাই আর কথা বাড়ালাম না ! চলে আসলাম ! ভেবেছিলাম কথা বার্তা মনে হয় এখানেই শেষ হবে কিন্তু এখানে শেষ হল না ! পরদিন সকাল বেলা ক্লাস ছিল ! আমি এমনিতে বাসের ভিড় এড়াতে একটু সকাল সকালই রওনা হই ! প্রতিদিন ফিজিক্যাল বাসস্টপেজ থেকে উঠলেও আজকে কি মনে হল মনে কর মোহাম্মাদপুর বাস স্টপেজ থেকে বাসে উঠতে গেলাম ! কোন কারন নেই ! দুটো স্থান থেকেই আমার বাসার দুরুত্ব প্রায় কাছেই ! বাসস্ট্যান্সে গিয়ে দেখি পিচ্চি মেয়ে দাড়িয়ে রয়েছে ! পরনে পরিচিত কলেজের পোষাক !

আমি তো ভেবেছিলাম মেয়েটা স্কুলে পড়ে কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে কলেজে পড়ে । তার উপর গতদিন মেয়েটাকে যত ছোট মনে করেছিলাম আজকে ততটা ছোট মনে হচ্ছে না !

আমাকে দেখেই মেয়েটা এগিয়ে এল !

-আপনি ?

-তুমি ?

-আমি কলেজ যাচ্ছি !

-তা তো দেখতেই পাচ্ছি !

-আপনি কোথায় যাচ্ছেন ?

-ক্যাম্পাসে !

-ও আচ্ছা !



বাস চলে আসলো ! বাসে উঠে দেখি মেয়েটা প্রথমে মহিলা সিটে বসল ! আমি বসলাম পেছনের দিককার একটা সিটে ! সকাল বেলার সময় ! বাসটা প্রায় ফাঁকায় বলা চলে ! দেখলাম একটু পরে মেয়েটা আমার কাছে পাশে এসে বসল !

-আপনার পায়ের কি খবর ?

-ভাল !

-আসলে আমি সত্যি সরি !

-না ঠিক আছে !



কথা চলতে থাকলো মেয়েটির কলেজে যাওয়ার আগ পর্যন্ত ! সময় বলতে গেলে ভাল কাটলো বেশ !

যখন সামনের কয়েকটা স্টপেজ থেকে মেয়েটির কলেজের কয়েকজন উঠলো দেখলাম মেয়েটি একটু নড়েচড়ে বসলো ! কয়েকজন কে দেখে তো হাতও নাড়ালো ! মনে হয়েছিল যে মেয়েটি মনে হয় উঠে চলে যাবে । কিন্তু গেল না ! বসেই রইলো !



মেয়েটি যখন নেমে গেল ওর কলেজের সামনে গেটের কাছে দাড়িয়ে মেয়েটি আমার দিকে হাত নাড়লো ! কেন জানি বেশ ভাল লাগলো বিষয়টা !







-ভাইয়া আপনার মোবাইল নাম্বারটা দেবেন ?

পেছনে তাকিয়ে দেখি এক পিচ্চি একটা ছেলে আমার দিকে তাকিয়ে রয়েছে ! পিচ্চিকে চিনি না !

-কেন ? আমার নাম্বার দিয়ে কি করবা ?

-জিনিয়া আপু চেয়েছে !

-তোমার আপু আমার নাম্বার নিয়ে কি করবে ?

-আমি তো জানি না !

-তোমার আপুকে বল আমি পিচ্চিদেরকে আমার নাম্বার দেই না !

পিচ্চি ছেলেটি চলে গেল !











-এই ছেলে দাড়াও !

সন্ধ্যা বেলা টিউশনী থেকে বাসায় আসছিলাম ! মোড়ের মাথায় আসতে কয়েকটা ছেলেকে দেখতে পেলাম ! এলাকার বড় ভাই যতদুর জানি ! এদের সাথে আমি কোন দিন লাগতে যাই না ! এড়িয়েই চলি !

আমি দাড়ালাম !

-তোমার নাম অপু ?

-জি !

-কোথায় থাকো ?

-এই তো গালির শেষ মাথায় ! মাহতাব সাহেবের বাসায় !

-জিনিয়াকে চিনো ?

আমি চুপ করে রইলাম ! কি বলবো ঠিক বুঝতে পারছিলাম না ! কি হল কে জানে ?

-জি ! একটু চিনি !

-কিভাবে ?

-সেদিন জিনিয়া সাইকেল চালাতে গিয়ে আমার পায়ের উপর সাইকেল তুলে দিয়েছিল ! বেশ ব্যাথা পেয়েছিলাম !

-আর কিছু না ?

-জি ! আর কিছু না !

-গুড ! এমনই যেন হয় ! সে আমার বোন ! মনে রেখো কথাটা !

-জি !



আমি বেশ ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম ! এলাকার বাড়িওয়ালার মেয়েদের পিছনে ভাড়াটিয়ার ছেলেরা গেলেই যত সমস্যা বাঁধে ! ভাগ্যভাল আমি একদমই এগোই নি ! মাইর খাওয়ার সমূহ সম্ভাবনা ছিল !





কদিন বেশ ঝামেলা ছাড়াই কেটে গেল ! জিনিয়া কিংবা তার ভাইয়ের সাথে দেখা হওয়া ছাড়াই !

কিন্তু পুরোপুরি মুক্তি মিলল না !



কয়েকদিন পরে বিকেল বেলা আবারও বের হয়েছি তখনই জিনিয়াকে দেখতে পেলাম রাস্তায় দারিয়ে আছে ! আজকে জিন্স কিংবা টিশার্ট পরে নি আজকে সেলোয়ার কামিজ পরেছে । চেহারায় পিচ্চি পিচ্চি ভাবটা নেই মোটেই ! সেখানে রয়েছে একটা গম্ভীর ভাব ! হাতের কাছে সাদা কিছু পেচানো ! মনে হল কোন ব্যান্ডেজ কিছু !

এক্সিডেন্ট করেছে নাকি !

কিন্তু এগিয়ে যে কথা বলবো তার উপায় নেই ! পাশেই তার বড় ভাই দাড়িয়ে রয়েছে ! এখানে কথা বলতে গেলে আমাকে মাইর খেতে হবে ! আমি ভাবছিলাম পাশ দিয়ে চলে যাবো ঠিক তা আর হল না ! জিনিয়ার বড় ভাই আমাকে ডাক দিল !

আবার কি হল রে ভাই ! আমি তো কিছু করি নাই !



-অপু কি খবর ?

-জি ভাল ! আপনি ভাল ?

-হ্যা ! ভাল ! আচ্ছা একটা সত্যি কথা বলবে ?

-জি বলুন ?

-সেদিন রাতে যে তোমার সাথে কথা বললাম, আমি কি কোন খারাপ কিছু বলেছি বল ?

-জি না !

-তোমার কি মনে হয়েছে আমি তোমার সাথে বিন্দু মাত্র মিস বিয়েইভ করেছি ?

-জি না ! কেন ?



আমার কাছ থেকে উত্তর শুনে জিনিয়ার ভাই জিনিয়ার দিকে তাকিয়ে বলল

-দেখ ! ও নিজেই এই কথা বলছে ! তুই কোথা থেকে শুনেছিস বল ? কে বলেছে যে ওকে আমি বকেছি ?

জিনিয়া আমার দিকে কিছুক্ষন তাকিয়ে থেকে সামনের দিকে হাটা দিল ! জিনিয়ার ভাই আমাকে ডেকে বলল

-যাক ! বাঁচালে আমাকে !

-আমি তো কিছুই বুঝতে পারছি না !

-জিনিয়ার হাতে ব্যান্ডেজ দেখছো না ?

-হুম !

-ও কোথা থেকে শুনেছে নাকি আমি তোমার সাথে খারাপ ব্যবহার করেছি ! এই জন্য ও মনে করেছে যে ওর সাথে তুমি কথা বলেছো তাই আমি তোমাকে হুমকি বা এই জাতীয় কিছু দিয়েছি ! নিজের হাত নিজে কেটেছে ! রক্তারক্তি অবস্থা ! আমরা সবাই বেশ ভয় পেয়ে গেছিলাম !



মনে মনে বললাম কথা তো খানিকটা সত্যিই ! কিন্তু বাস্তবে তো আর কিছু বলা যায় না !

জিনিয়ার ভাই বলল

-জিনি, খুব জেদি মেয়ে জানো ! আমরা কিছু বলতে পারি না ! ক্লাস নাইনে থাকতে একবার এত্তোগুলো ঘুমের ঔষধ খেয়ে ছিল বাবা বকেছিল বলে ! তারপর থেকে আমরা ভয়ে ভয়ে থাকি ! তুমি ওর সাথে খারাপ ব্যবহার কর না কেমন ?

-আমি তো করি নি !

-যাই হোক, যা হয়েছে হয়েছে ! ও যদি তোমার সাথে কথা বলতে আসে ওকে এভোয়েড কর না ঠিক আছে ?

-জি !



আমার কেন জানি মনে হল এটা একটা গ্রিন সিগলাম, জিনিয়ার সাথে কথা বলার জন্য ! ভাইয়া আর কিছু না বলে চলে গেল ! ঘুরে তাকিয়ে দেখি জিনিয়া গলির মাথা থেকে হেটে আবার ফিরে আসছে !

আমি এবার নিজেই এগিয়ে গেলাম !





-কি বলল আমার ভাই আপনাকে ?

-বলল যে পিচ্চি মেয়েকে যেন আর পিচ্চি না ডাকি !

-আমি মোটেই পিচ্চি না !

-তুমি অনেক বড় হয়ে গেছ ?

জিনিয়া এই কথার জবাব না দিয়ে আমার দিকে তাকিয়ে রইলো !

-তুমি এই পাগলামটা কেন করলে ?

-জানি না ! কেবল মনে হয়েছে আমার কারনে আপনাকে কথা শুনতে হয়েছে !

-আমার জন্য এতো কেয়ার ?

-আপনি বুঝবেন না !

-বোঝাও ! আমি কেন বেশ ভাল স্টুডেন্ট ! ভাল বুঝতে পারি !

-কচু পারেন ! তাহলে বুঝতে পারতেন !



আমি কোন কথা না বলে জিনিয়ার পাশাপাশি হাটতে লাগলাম ! হাটতে বেশ ভাল লাগছে !



হাটতে হাটতে জিনিয়া হটাৎ বলল

-একটা কথা বলি ? যদি রাগ না করেন ?

-বল !

-ঐদিন আমি ইচ্ছে করেই আপনাকে ধাক্কা দিয়েছিলাম !

-কিইইইই

জিনিয়া আমার কথার জবাব না দিয়ে হেসে দিল !

-মানে কি ?

-কোন মানে নেই !

-তুমি তো আসলেই পিচ্চি না !

-বলেছিলাম আমি ! আমি পিচ্চি না !

-তাই তো দেখতে পাচ্ছি !

জিনিয়া দুষ্টামী ভরা চোখে আমার দিকে তাকিয়ে রইলো !





পিচ্চিপাচ্চার প্রেমে পড়ি না এই মতবাদ থেকে মনে হয় বেরিয়ে আসার সময় হয়ে গেছে !







গল্প লেখার শানেনূজুলঃ প্রতিদিন টিউশনীতে যাওয়ার সময় একটি মেয়েকে আসলেই সাইকেল চালাতে দেখি ! অপেক্ষাতে আছি কবে আমার ডান পায়ের উপর মেয়েটি সাইকেল তুলে দিবে ! বাঁ পায়ের উপর তুলে দিলেও চলবে অবশ্য ! দুয়া রাইখেন ! ;) ;)

মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:৪৮

মদন বলেছেন: :)

২১ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:৫৪

অপু তানভীর বলেছেন: :) :)

২| ২১ শে মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৩:১০

হাতীর ডিম বলেছেন:
অপু ভাই লাইনে আসুন :D :D :D

আর কত প্রেম করবেন ভাই??? এইবার আমাদের একটু চান্স দেন। ;)

২১ শে মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৩:১৬

অপু তানভীর বলেছেন: এই লাইনে চান্স দেওয়ার কোন বিষয় নাই । নাইন নিজে নিজে করে নিতে হয় ! ;););)

৩| ২১ শে মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:২৪

সংগ্রামী বালক বলেছেন: অপু ভাইয়া কাল থেকে দেখবেন যে ঐ মেয়েটা একটা স্কুটার চালাবে আর তারপর আপনার উপর দিয়ে তুলে দিবে।

২১ শে মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৪

অপু তানভীর বলেছেন: তাইলে কেলেঙ্কারি হয়ে যাবে দেখতাছি ;););)

৪| ২১ শে মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৫:০৩

আমি অপদার্থ বলেছেন: ভাই তুই পারসও। একটু থাম। প্রেম যেটা করতেছস সেটা মনোযোগ দিয়ে কর। অন্য দিকে তাকাইস না ;)

২১ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:০১

অপু তানভীর বলেছেন: বাদ যাবে একটি মেয়েও ;););)

৫| ২২ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:৪০

আম্মানসুরা বলেছেন: গল্প টা ভাল লেগেছে, বেশী ভাল লেগেছে শেষের কথাটা।

২২ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:৪৮

অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ !! :):):)


ইয়ে মানে শেষর কোন কথাটা ?
শানে নূজুল টা ? ;)

৬| ২২ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:৩০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দুয়া দুয়া অনেক দুয়া

যেন ডাম বাম দুই পায়ের উপরই সাইকেরটা তুলে দেয়!!!!!


সাইকের, জিন্স! পিচ্চি মেয়ে.......স্মৃতিকাতর করে দিলেন!!!!! ;) =p~ =p~ =p~

২২ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৭

অপু তানভীর বলেছেন: আমিন ! আল্লাহ যেন আপনার দিয়া কবুল করে !!

কি স্মৃতি মনে করায়া দিলাম কন তো দেখি ;);)

৭| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:১১

জিউরানা বলেছেন: আশাটা যেন পূরন হয়...

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:১৪

অপু তানভীর বলেছেন: থেঙ্কু.....:)

৮| ২২ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:১৮

অজানিতা বলেছেন: :) :)
অপেক্ষার ফল পেয়েছিলেন ভাইয়া? :-B

২২ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:৫৫

অপু তানভীর বলেছেন: অবশ্যই ;)

৯| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৫০

খাঁজা বাবা বলেছেন: দোয়া রইল ;)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.