নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি আমার নিরক্ষর কিন্তু বুদ্ধিমতী মায়ের কাছ থেকে এই শিক্ষাই পেয়েছিলাম,যথাযথ কর্তব্য পালন করেই উপযুক্ত অধিকার আদায় করা সম্ভব। - মহাত্মা গান্ধী

পদাতিক চৌধুরি

হাই,আমি পদাতিক চৌধুরী।পথেঘাটে ঘুরে বেড়াই।আগডুম বাগডুম লিখি। এমনই আগডুম বাগডুমের পরিচয় পেতে হলে আমার ব্লগে আপনাদেরকে স্বাগত।

পদাতিক চৌধুরি › বিস্তারিত পোস্টঃ

মরীচিকা ( পর্ব - ৩২ )

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:০৭



মরীচিকা (শেষ-পর্ব)

সেদিন সন্ধ্যার বেশকিছু পরে বিদ্যালয়ের অফিসে গিয়ে দেখি সভাপতি মহাশয় চেয়ারে বসে কাজ করছেন। আমি আস্তে করে দরজাটা ঠেলে মুখ বাড়িয়ে মৃদু স্বরে জিজ্ঞাসা করি,
-স্যার আপনি কি আমাকে দেখা করতে বলেছেন?
-আরে! আরে! এসো এসো, বলে নিজেই চেয়ার ছেড়ে আমাকে জড়িয়ে ধরে বলতে লাগলেন,
-আজ আমার বড় আনন্দের দিন।চৌধুরীবাবু আমি আর আপনাকে আটকাতে পারব না। মহামান্য সরকার বাহাদুরের নেকনজর যার উপর পড়েছে তাকে আমি আটকে রাখি কোন যুক্তিতে, বলে উনি আবার একবার বুকে টেনে নিলেন। অস্বীকার করব না যে ওনার তলবে অজানা আশঙ্কার এক ঘন মেঘ যা বুকের মধ্যে দুরুদুরু করছিল মুহূর্তে তা উধাও হয়ে গেল। নিশ্চিত হলাম ভালো কিছু তবে একটা ঘটেছে। আপ্রাণ চেষ্টা করলাম যতটা সম্ভব নিজের উচ্ছ্বাস চেপে রাখার। কিন্তু ভিতরে ভিতরে অস্থির হয়ে উঠলাম ওনার মুখ থেকে সুখবরটি কি তা শোনার জন্য। সভাপতি মহাশয় ঘাড় ঘুরিয়ে টেবিলের উপরে হাজারো কাগজের মধ্যে একটিকে টেনে নিয়ে আমার দিকে এগিয়ে ধরলেন। আমি উৎসুক দৃষ্টিতে একবার তাকিয়েই লক্ষ্য করলাম এটি একটি সরকারি বিদ্যালয়ের নিয়োগ পত্র। নিজের চোখকে যেন বিশ্বাস করতে পারছিলাম না। আমি ঠিক দেখছি তো? যদিও ঘোর কাটতে বেশিক্ষণ লাগলো না। স্বপ্নের লক্ষ্য পূরণে আমি আনন্দে বিহ্বল হয়ে পড়লাম। আনন্দাশ্রু চোখের বাঁধ মানলো না। চোখের সঙ্গে সমানে পাল্লা দিয়ে ঠোঁট দুটিও অনবরত কম্পিত হতে লাগলো। আনন্দের ঢেউ সুনামির ন্যায় আমার বুকের ভেতর তোলপাড় করতে থাকে। আমি শিশুর মতোই বিহ্বল দৃষ্টিতে ওনার সামনে হাঁটু গেড়ে বসে পড়লাম। সভাপতি মহাশয় নিচু হয়ে আমাকে তুলে আবার বুকে জড়িয়ে নিলেন।

সদ্য পাওয়া নিয়োগপত্রটি হাতে নিয়ে হোস্টেলের ফোন থেকে গ্রাম সম্পর্কের এক দাদাকে খবরটা জানিয়ে দেই।উনি খুব খুশি হলেন এবং তৎক্ষণাৎ বাবা-মাকে খবরটি পৌঁছে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিলেন। বিনিময়ে উনি পেটভরে মিষ্টি খাওয়ার আবদার করলেন। আমি সহাস্যে ওনার দাবিকে মান্যতা দিই।বাড়িতে যথা সম্ভব দ্রুত খবরটি পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করতে পেরে আমিও অনেকটা নিশ্চিন্তবোধ করি। সেদিনই ব্যাগপত্র গুছিয়ে নিয়ে পরদিন সকালে সকলকে বিদায় জানিয়ে স্বগৃহে প্রত্যাবর্তনের উদ্দেশ্যে যাত্রা করি।

বাসস্ট্যান্ডে পৌঁছে নির্দিষ্ট রুটের বাসে উঠে পড়ি। সুবিধামতো জানালার ধারে একটি সিটও পেয়ে আরামসে বসে পড়ি।এক বিমোহিত শান্তি আজ আমাকে শিশুসুলভ ফুরফুরে মেজাজে ভরিয়ে তুলেছে। আপন মনে হোস্টেলের বিগত দিনগুলির কথা ভাবতে থাকি। কিন্তু হঠাৎ শেলীর কথা মনে হতেই আনন্দের জোয়ারে যেন ভাটা পড়ল। সুখবরটি তাকে না জানাতে পারার যাতনায় মনে মনে হুল বিঁধতে থাকে। দেখতে দেখতে বেশ কয়েক মাস অতিক্রান্ত হল রহস্যময় ভাবে সে হোস্টেল ছেড়ে চলে গেছে। তারপর আজ এতদিন হল তার কোন খবরাখবর নেই। পুরানো স্মৃতিগুলো যেন চোখের সামনে ছবির মতো দৃশ্যমান হতে লাগলো। ইতিমধ্যে বাসটি যাত্রা শুরু করেছে। দু-পাশে সবুজের বুক চিরে তিরতির করে ক্রমশ এগিয়ে চলেছে। প্রকৃতির অপরূপ রূপের সঙ্গে অন্তরের আনন্দধারার সঙ্গমে মন দোলায়িত হয়ে উঠলো। চলন্ত বাসের কোলাহল আজ আর আমার কর্ণকুহরে পৌঁছালো না। গোটা বাসে যেন আজ আমি একাই যাত্রী। যুদ্ধক্ষেত্রের বীর সেনানী যেমন বিজয় বার্তা বহন করে চলে যথা দ্রুত সম্ভব নির্দিষ্ট স্থানে পৌঁছে দেওয়ার।কিন্তু প্রেমিকার নিরুদ্দেশের খবর হঠাৎ করে তার উদ্যোমকে করে নিরুৎসাহিত; পদযুগলকে করে স্তব্ধ, তদ্রুপ শেলীর চিন্তা আমার দেহমনকে নিষ্ক্রিয় করে আনন্দের জগৎকে যেন পানসে করে দেয়। আমি হতোদ্যম হয়ে পড়লাম। আচমকা আমার কল্পনার জগতে ছেদ পড়লো।
-দাদা ভাড়া দিন।
একটি পঞ্চাশ টাকার নোট টিকিট পরীক্ষকের হাতে ধরিয়ে দিতেই ও আবার জানতে চাইল,
-দাদা কোথায় নামবেন?
-বলছি একটু পরে।
-তাহলে টাকাটা রাখুন। আগে ঠিক করে নিন কোথায় নামবেন।
আমি হাত বাড়িয়ে টাকাটা নিলাম ঠিকই কিন্তু স্থির করতে পারলাম না যে এমনো দিনে আমার বাড়িতে যাওয়ার আগে একবার শেলীর খোঁজ নেওয়া উচিত কিনা। শেলীদের বাড়িতে যাওয়ার সরাসরি বাস রুট থাকলেও সে সম্পর্কে সম্যক ধারণা না থাকায় ট্রেনে যাওয়ায় নিরাপদ ও সময় সাশ্রয় হওয়াতে আমি রেল স্টেশনে নেমে পড়ি। লোকাল ট্রেনে ফুলেশ্বর স্টেশনে নেমে ওভারব্রিজের দিকে এগোতে লাগলাম।এতদিন পরে অজানা স্থানে এভাবে যাওয়াটা ঠিক হচ্ছে কিনা তা ভেবে মনের মধ্যে একটা আশঙ্কা খচখচ করতে লাগলো। একই সঙ্গে এত বড় শহরে উপযুক্ত নাম পরিচয়হীন কোন একজনের বাড়ি খুঁজে পাওয়াটা কতটা সম্ভব সে ভাবনাও মাথায় চেপে বসলো। সেবার ওর বাবার অসুস্থতার সময় গিয়েছিলাম ঠিকই কিন্তু কোন রাস্তা দিয়ে গিয়েছিলাম ঠিক লক্ষ্য করেনি। এতগুলো ভাবনা মাথায় রেখে ওভারব্রিজ থেকে নেমে ক্রমশ স্টেশনের বাইরে চলে আসি। নাগালের মধ্যেই অটো স্ট্যান্ডের সন্ধান পেলাম।সবার সামনে বলাটা হাস্যকর হবে বিবেচনা করে অপেক্ষাকৃত কমবয়সী একজন অটোচালককে একটু নির্জন স্থানে ডেকে তার চাহিদামত ভাড়ায় রাজি করালাম। শহরের বড় বড় রাস্তার উপরে যতগুলি মিষ্টির দোকান থাকবে সেই সব স্থানে আমাকে নিয়ে যাবে, কিন্তু তিন ঘন্টার অধিক নয়। সে ক্ষেত্রে ও পরবর্তী ঘন্টার জন্য আলাদা ভাড়ার দাবি করল। আমি ওর সব শর্ত মেনে নিলাম। ঘড়ির দিকে তাকিয়ে সময়টি নোট নিলাম। শুরু হলো অজানা স্থানে অন্বেষণ। ড্রাইভার আমাকে হিন্দিতে বেশ কিছু প্রশ্ন করেছিল। কিন্তু শুরুতেই হিন্দি তেমন বুঝি না বলতেই বাংলাতেই কথা বলা শুরু করলো। কথা বলতে বলতে হঠাৎ ওর একটি ফোন আসে।কোথায় ভাড়া নিয়ে যাচ্ছে সে প্রসঙ্গে পরিষ্কার হিন্দিতে অপরপ্রান্তের ব্যক্তিকে যেটা উত্তর দিল সেটা এরকম,
-এক উজবুকের পাল্লায় পড়েছি। হ্যাঁ, মহিলা ঘটিত ব্যাপার তো অবশ্যই হবে। আমার আর কি! বেশ ভালো একটা খসিয়েছি। তাও আবার তিন ঘন্টার জন্য। বলেছি এই সময়ের মধ্যে খুঁজে না পেলে পরবর্তী ঘন্টার জন্য আলাদা ভাড়া লাগবে। ব্যাটা সব শর্ত-ই নির্দ্বিধায় মেনে নিয়েছে।

ড্রাইভার দিকে কান রেখে আমি হাসি হাসি মুখে বাইরে তাকিয়ে আছি। অটো ক্রমশ এগিয়ে চলেছে। জায়গায় জায়গায় সামান্য জ্যাম আছে। এর মধ্যে ওর নির্দেশিত গোটা চারেক মিষ্টির দোকান ফেলে এসেছি। আমি চাইছিলাম মেইনরোড ধরে আরও কিছুটা অগ্রসর হতে। সে কথা জানাতেই ড্রাইভার রাজি হলো না। উল্টে,
-দাদা আমাকে আমার মত চালাতে দিন।আমি ঠিক আপনার নির্দিষ্ট দোকান খুঁজে বার করবোই। আর যেটা করতে গেলে যে কোন একটা সাইড ধরে খোঁজাটা জরুরি।

বন্ধুর সঙ্গে ড্রাইভারের কথোপকথন না শুনলে হয়তো আমি ওর যুক্তিতে আস্বস্ত হতাম। কিন্তু এক্ষেত্রে ওর মতটি বিনা বাঁধায় মেনে না নিয়ে চোখে মুখে সামান্য বিরক্তি প্রকাশ করলাম। বুঝতে বাকি থাকল না যে টেলিফোনের কথোপকথন অনুযায়ী কাজ করা শুরু করেছে। কিন্তু এক প্রকার নিরুপায় হয়ে ওর অটোর সওয়ারি হলাম। এবার আমরা শহরের বড় রাস্তা ছেড়ে একটি সরু রাস্তায় ঢুকলাম। এলাকাটা অনেকটা নির্জন, বাড়ি গুলো দেখে মনে হচ্ছে আর্থিকভাবে পিছিয়ে পড়া মানুষের বাস। আমি আবার আপত্তি জানিয়ে বললাম,
-এই রাস্তাতে আসার কোন প্রয়োজন ছিলনা।
-দাদা আপনি কত মিষ্টির দোকান চান, সবগুলো ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে দেখাবো।
আমি আবার সুবোধ বালকের মতো ওর আপ্তবাক্যে ভুলে গেলাম। ইতিমধ্যে একটি জ্যামে এসে গাড়ি দাঁড়িয়ে গেল। চালক হাতে কিছু খৈনি ঘষে মুখে পুরে দিল। কাজেই এবার ওর সব কথা বুঝতে অসুবিধা হওয়ায় আর না ঘাটিয়ে চুপচাপ বসে থাকলাম। উল্লেখ্য সেদিনের এই যাত্রাকালে শহরের কিছু পরিচ্ছন্ন মিষ্টির দোকানের পাশাপাশি পাড়ার কিছু পুরানো অপেক্ষাকৃত নোংরা মিষ্টির দোকানও চোখে পড়লো।মনে প্রশ্ন জাগছিল আজকের দিনে এরকম দোকানের খরিদ্দার কারা বা দোকানগুলি চলেই বা কি করে? এমনই একটি দোকানের একটু দূরে প্রকৃতির নিয়মে জল বিয়োগ করতে করতে লক্ষ্য করছিলাম কোন খরিদ্দার আসে কিনা। নাহ, আমার প্রতীক্ষমান কালে কোন খরিদ্দারের দেখা পেলাম না।অনেকক্ষণ অটোর ভিতরে একভাবে বসে থেকে এবার বাইরে একটু হাত-পা ছড়ানোর সুযোগ হওয়াতে আরো কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে রইলাম। ইচ্ছা হল দোকানীর সঙ্গে একটু কথা বলতে। এগিয়ে গিয়ে উঁকি মারতেই মাঝবয়সী ভদ্রলোক বেরিয়ে এলেন। কিছু নেব কিনা জিজ্ঞাসা করতেই,
-আসলে আমি একটি মিষ্টির দোকান খুঁজছিলাম।
-বেশতো! আপনি কি মিষ্টি নেবেন? আমার দোকানের রসগোল্লা আর ছানাবড়া গোটা ফুলেশ্বরের কোথাও মিলবে না। আমাদের তিন পুরুষের ব্যবসা।
আমি পড়েছি তখন বেশ বিপদে। কি করে বলি ওনাকে আমার মনের কথা। সেধে পড়ে অপদস্ত হওয়া আর কি। নতুন করে আর কোন প্রশ্ন না করে বরং অটোচালককে ডাক দিলাম। ও চলে আসতেই দুটি রসগোল্লা ও দুটি ছানাবড়ার অর্ডার করলাম।চালক অপ্রত্যাশিত মিষ্টি খাওয়ার সুযোগ পেয়ে ভীষণ খুশি হলো।দোকানী আমার উদ্দেশ্যে আরো একটি প্লেটে সমসংখ্যক মিষ্টি দিলে, সুগারের কারণ দেখিয়ে বিনয়ের সঙ্গে আমি প্রত্যাখ্যান করি। পরে দোকানের বিল মিটিয়ে অটোতে বসতে অটো আবার চলতে থাকে।

ইতিমধ্যে দেড় ঘণ্টার বেশি সময় অতিক্রান্ত হয়ে গেছে। নয় নয় করে গোটা পনেরো মিষ্টির দোকানের দর্শন সম্পন্ন হলেও শেলীদের বাড়ির কোন হদিস না পাওয়ায় অস্পষ্ট স্বরে নিজে নিজেরই হতাশার কথা ব্যক্ত করতে, চালক নিরাশ না হওয়ার পরামর্শ দিল। খুব আন্তরিকতার সঙ্গে জানালো,
-দাদা একটু ধৈর্য ধরুন আমি ঠিক খুঁজে বার করবোই।
বিনিময়ে আমি একটা শুকনো হাসি উপহার দিলাম। অটো ক্রমশ এগিয়ে চলল...

মরীচিকা (পর্ব-৩১)

মন্তব্য ৫৪ টি রেটিং +১৫/-০

মন্তব্য (৫৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:২১

মা.হাসান বলেছেন: না পড়িয়া লাইক দেয়ার অভ্যাস আমার গেলনা।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৭:১৪

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সকাল প্রিয় মা. হাসান ভাই। কি আর করার, আমরা অনেকেই যে এমন দোষে দুষ্ট। তবে নিজ অভিজ্ঞতায় বলতে পারি পোস্টের মান অত্যন্ত নিম্নগামী হলে তখন ব্যক্তিগত সম্পর্কের জন্য সামান্য একটু চোখ বুলিয়ে লাইক দিয়ে বিদায় নিই।হা হা হা ...

২| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:২৩

মা.হাসান বলেছেন: আপনার শেষ প্যারার সাসপেন্সের তীব্র প্রতিবাদ স্বরূপ এই পর্ব এখন পড়বো না। পরের পর্ব পোস্ট হবার পর এই পর্ব পড়বো।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৭:২০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: মন্তব্য থেকে দুটি বিষয়ে পরিষ্কার:-
১-যেহেতু আপনি পোস্টটি পড়েননি, কাজেই শেষ প্যারায় অনুমান নির্ভর সাসপেন্স আছে বলে আপনার যুক্তিকে মানতে পারলাম না।
২-মন্তব্যে যেহেতু পরিষ্কার যে শেষ প্যারায় সাসপেন্সের কথা উল্লেখ করেছেন কাজেই প্রীত হলাম পোস্টটি পড়েছেন জেনে। আপনার মতো সাসপেন্স এলার্জিদের পক্ষে একটা সুখবর, আগামী পর্বে আর কোনো সাসপেন্স রাখবো না, কথা দিলুম।হাহাহা

৩| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১:২৪

ওমেরা বলেছেন: এই জন্যই ধারাবাহিক লিখার এটাই ভালো লাগে না!!!!!!!! পেটে ক্ষুদা রেখে উঠে যেতে হয়।





২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৭:২৪

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সকাল আপু। অনেকদিন পর আপনাকে দেখে আনন্দ পেলাম। কিন্তু কমেন্ট পড়ে বিষন্ন হলাম। কি আর করার। মা.হাসান ভাইও ইতিমধ্যে পেটে ক্ষুধা রাখার বিষয়টি উল্লেখ করেছেন। আগামী পর্বে যথাসাধ্য চেষ্টা করবো কোনরকম সাসপেন্স না রাখার। তাই বলে আমাদের ছেড়ে যাবেন না প্লিজ।
শুভেচ্ছা নিয়েন।

৪| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ ভোর ৫:৪৮

আনমোনা বলেছেন: শেষে কি হবে জানিনা, তবে শেলী ম্যাডামের খোঁজ চাই-ই চাই।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৭:৪১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: এতক্ষণ পরে আপুর কমেন্টটি পড়ে একটু আশ্বস্ত হলাম। সাসপেন্স নিয়ে গণবিক্ষোভের মধ্যে পড়ে একটু অক্সিজেন পেলাম আরকি।
আপাতত বক্তা অটোতে বসে আছে। জানিনা টমকিং এর মতো অবস্থা হবে কিনা। পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ জানবেন আপু।
পোস্টে লাইক করাতে প্রেরণা পেলাম কৃতজ্ঞতা জানাই।

অফুরান শুভেচ্ছা রইল।

৫| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৯:২৭

রাজীব নুর বলেছেন: যে কোনো সুখবর আমরা সাধারনঅত সবার আগে প্রিয় মানূষকেই জানাই। শেলী ম্যাডামকে অবশ্যই এই সুখর জানানো দরকার।
কোলকাতায় বহু বাঙ্গালী লোক হিন্দিতে কথা বলে- বিষয়টি আমার ভালো লাগে না।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১০:২৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সকাল প্রিয় ছোট ভাই,

হ্যাঁ ঠিকই যে কোন সুখবর আমরা আপনজনদের আগে জানাই। এখন দেখার শেলী ম্যাডামকে শেষ পর্যন্ত জানানো সম্ভব হয় কিনা। কলকাতায় হিন্দিভাষীর ভাষায় প্রতি একটা ক্রেজ আছে। কিন্তু কি আর করার, অনেক কিছু যে মেনে নিতে হয়। পাঠ ও মন্তব্যে ধন্যবাদ ভাইকে।
শুভেচ্ছা অফুরান।

৬| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১০:২৯

নীল আকাশ বলেছেন: ম। হাসান ভাই আমার কথা কেন বলে দিয়েছেন? সেই অভিমানে পোস্টে লাইক দিলাম। পড়ার পর মন্তব্য করব।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১০:৩৪

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: এইরে! আপনিও মা.হাসানভায়ের সঙ্গে সুর মেলালেন? ঠিক আছে আমি এরপরে আপনার পাঠ শেষে মন্তব্যের অপেক্ষায় রইলাম।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।

৭| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১০:৪৮

নীল আকাশ বলেছেন: আমি এখন পড়ছি কাজের ফাঁকে ফাঁকে। না পড়ে আমি জীবনেও মন্তব্য করি নি, করবও না।
ধন্যবাদ।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় নীল আকাশ ভাই,

আপনার পরের মন্তব্য ইতিমধ্যে পেয়ে গেছি। হ্যাঁ আমি জানি আপনি পোস্ট না পড়ে মন্তব্য করেন না। আপনি ব্যতিক্রমী ও পরিশ্রমী একজন ব্লগার। আপনি আপনার মোটো ধরে রাখুন। ধন্যবাদ আপনাকে।
শুভেচ্ছা নিয়েন।

৮| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১১:২৮

নীল আকাশ বলেছেন: ৫০ টাকা হবে। 50 টাকা নয়।
এভাবে কোন বাসা খুঁজে পাওয়া খুব কঠিন। তবে ভালোবাসার ক্ষেত্রে কোন বাঁধাই বাঁধা নয়। ইংল্যান্ডের এক রাজা সিংহাসন পর্যন্ত ছেড়ে চলে এসেছিলেন। আর নায়ক তো মাত্র একটা বাসা খুঁজে বের করবে!!
লেখা চলুক। সাথেই আছি।
শুভ কামনা রইল।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:৩০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় নীল আকাশ ভাই,

ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের ও টাইপোটি ধরিয়ে দেওয়ার জন্য। স্থানটিকে আমি ঠিক করে দিয়েছি। হ্যাঁ মানছি এভাবে বাসা খুঁজে পাওয়া কঠিন কিন্তু আপাতত বক্তার অন্য কোন উপায় নেই। বাকিটা সময়ই বলবে নির্দিষ্ট স্থানে বক্তা পৌঁছাতে পারে কিনা। স্রেফ প্রেমের টানে ইংল্যান্ডের রাজার সিংহাসন ছেড়ে দেওয়ার ঘটনাটি জানা নেই। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে। তবে বেশ কয়েক বছর আগে মালয়েশিয়ার রাজা রুশ বিশ্ব সুন্দরীকে বিয়ে করার জন্য সিংহাসন ছেড়ে দিয়েছিলেন। যদিও সেই বিয়ে টেকেনি। যাই হোক যে বিষয়টি লক্ষণীয় প্রেমের টানে মাঝে মাঝে কিছু অসম্ভবও সম্ভব হয় বৈকি। সাথে থাকার জন্য আবারো ধন্যবাদ। পোস্টটিতে লাইক করার জন্য প্রেরণা পেলাম; কৃতজ্ঞতা জানাই।

অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবেন।

৯| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৫

আরোগ্য বলেছেন: দীর্ঘদিন পর মরীচিকা এলো। গল্পের মাস্টারদাকে শুরুতেই অভিনন্দন। তার উপর আবার বহু প্রতিক্ষিত শেফালী ম্যাডামের উল্লেখ। বুঝতেই পারছো পাঠকের জন্য কতটা আনন্দময়।
এদিকে তোমার সাথে আমার মিল আছে। আমিও রাস্তা সহজে চিনি না। বারবার যাওয়ার পরও গুলিয়ে ফেলি।

বেশ রাতে তোমার পোস্টটি দেখেছি কিন্তু চোখে ঘুম ছিল তবুও লগইন করতাম কিন্তু দেখলাম গড়িমসি করে প্রিয় মা হাসান ভাই ও ওমেরা আপু প্রথম তিন স্থান দখল করে নিয়েছে তাই হতাশ মনে শুয়ে পড়ি। অবশ্য আমি প্রথম স্থান নিতে পারতাম কিন্তু একটু ক্লাসের কাজ ছিলো, ইদানীং নোবেলের কণ্ঠে গাওয়া কবিতা গানটির প্রেমে পড়ে গেছি। তারপর আবার একপাতা কিছু লিখলাম। এতো কিছু করে ব্লগে আসতেই পিছিয়ে গেলাম। এরে কতো কিছুই বললাম। আবার কে কি ভাববে আর আমাকে পচাঁবে। :(

পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম। শীঘ্রই দেয়ার চেষ্টা করবে ভাইটি। শুভ কামনা।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:৪৭

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় আরোগ্য,

হ্যাঁ মানছি মরীচিকা দিতে অনেকদিন টাইম লেগে গেছে। কিন্তু মাঝে পারিপার্শ্বিক অবস্থা এতটাই প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেছিল যে ব্লগে পোস্ট দেওয়ার মতো সুযোগ কিছুতেই হয়ে উঠছিল না। যদিও এখনও যে খুব ভালো অবস্থায় আছি তা নয়, যেহেতু বিষয়টি সম্পর্কে তোমার ধারণা আছে। গল্পের শুরুতে মাস্টারদার উদ্দেশ্যে তোমার অভিবাদন ধন্যবাদের সাথে গৃহীত হলো। গল্পে শেফালী ম্যাডামের আগমন যে তোমার ভালো লেগেছে জেনে আনন্দ পেলাম। রাস্তা চিনতে না পারার বিষয়ে তোমার সঙ্গে আমার মিল আছে ঠিকই ধরেছ। আমি সহজেই নতুন রাস্তা ঠিক করতে পারিনা। যদিও এর জন্য আমাকে বহু ক্ষেত্রে যথেষ্ট মূল্য চোকাতে হয়েছে।

মন্তব্য থেকে জানলাম যে রাতেই তুমি পোস্টটি দেখেছিলে। কিন্তু প্রথম কমেন্ট করতে না পারার জন্য লগইন করোনি। যেহেতু তোমার পড়া ছিলো সে দিক দিয়ে একেবারে যথার্থ কাজই করেছে। পড়াশোনা সমস্ত কিছুর উর্ধে। নোবেলের গান তোমার ভালো লাগে জেনে পুলকিত হলাম। ব্যক্তিগতভাবে আমি বেশি ফোক ও রবীন্দ্র সংগীত পছন্দ করি। জি বাংলায় নোবেলের গানগুলো আমারও খুব ভালো লাগতো। তবে ধারাবাহিকভাবে টিভির সামনে বসে ওইভাবে প্রোগ্রাম শোনা সম্ভব হতো না। সাড়ে নটা পর্যন্ত বাবুর পড়া থাকে। তারপরে আমি ব্লগিং করার সুযোগ পায় যেমন এখন করছি। কাজেই টিভি দেখলে আর ব্লগিং হবে না।

পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় আছ জেনে আনন্দ পেলাম। আবারো ধন্যবাদ জানাই তোমাকে।
পোষ্টটিকে লাইক করাতে প্রেরণা পেলাম, কৃতজ্ঞতা জানবে।
অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা রইলো।


১০| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৩:০২

ঢাবিয়ান বলেছেন: হা হাহ হা। ধৈর্য আছে নায়কের। এইভাবে বাসা খুজে বেড়ানো । পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায়

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:৪৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ঢাবিয়ান ভাই,

আপনার ছোট্ট আন্তরিক মন্তব্যে আনন্দ পেলাম; ধন্যবাদ আপনাকে। হ্যাঁ আপাতত নায়ক ধৈর্যসহকারে ঠিকানা অন্বেষণ আছে দেখাযাক অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারে কিনা।আগামী পর্বের অপেক্ষায় আছেন জেনে প্রীত হলাম আবারো ধন্যবাদ জানাই আপনাকে।
পোস্টটিতে লাইক করার জন্য প্রেরণা পেলাম; কৃতজ্ঞতা জানাই।
অফুরান শুভেচ্ছা জানবেন।

১১| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৪:০২

ইসিয়াক বলেছেন: ৥প্রথম প্যারাটি অসাধারণ লেগেছে।
৥আচ্ছা গ্রামে খবর পাঠাতে এখন এই যুগে অন্যের ফোনের দারস্হ হতে হয়!!
৥ আপনার বর্ণনায় আপনার লোকেশন তো শহর নাকি !তো বাস ছাড়তেই দুপাশে সবুজের বুকচিরে তিরতির করে.....।
৥পঞ্চাশ টাকা হবে তো নাকি ?
৥বেশ কয়েক মাস শেলি উধাও এতদিন খোঁজ নেননি কেন ? বেরসিক প্রেমিক মনে হচ্ছে ।
৥যেখানে সেখানে জলবিয়োগ । ঠিক না।
প্রিয় দাদা আজ পোষ্টে একটু সমালোচনা করলাম।হা হা হা ........
জানিনা কেমন হলো।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:০৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ইসিয়াক ভাই,

আপনার সুন্দর মন্তব্যে প্রীত হলাম; ধন্যবাদ জানাই আপনাকে। প্রথম প্যারাটি অসাধারণ মনে হওয়াতে খুশি হলাম, আবারো ধন্যবাদ আপনাকে।
গল্পের প্রেক্ষাপটটি আজ থেকে কুড়ি/পঁচিশ বছর আগেকার যখন গ্রামে বা পাড়ায় কোন একজনের বাড়িতে একটি ল্যান্ডলাইন থাকতো। আর গোটা পাড়ার লোক এই ফোনটির মাধ্যমে যাবতীয় খবরা খবর নেই তো। সম্ভবত তিন/ চারটি পর্ব আগে ল্যান্ডলাইনের প্রসঙ্গটি এসেছিল।
লোকেশন অবশ্যই গ্রাম। তবে গ্রামটি একেবারে ছবির মত। এটা সম্ভবত দ্বিতীয় কি তৃতীয় পর্বে উল্লেখ আছে।
হ্যাঁ আপনি ঠিকই ধরেছেন ওটা পঞ্চাশ টাকা হবে। ঠিক করে দিয়েছি। আবারো ধন্যবাদ জানাই আপনাকে।
(আমার পোস্টে এরকম টাইপো থাকলে চোখ বুজে উল্লেখ করবেন। আমি চাই বানানের দিকে পোস্টটিকে নির্ভুল করতে।)
বেশ কয়েক মাস শেলী নিরুদ্দেশ হলেও বিভিন্ন পারিপার্শ্বিকতা বক্তাকে খোঁজ নেওয়ার পর্যায়ে নিয়ে যেতে পারেনি। ইতিপূর্বে তিন-চারটি পর্বে যে ঘটনার বর্ণনা আছে। তবে আপনার বেরসিক প্রেমিক বিশেষণটি একেবারে অযৌক্তিক নয়। একটা নির্দিষ্ট বয়সের পর আবেগতাড়িত না হয়ে যুক্তি দিয়ে বিচার করে এগুনো সমীচীন গল্পে সে দিকটি উল্লেখ করার চেষ্টা করেছি।
আর জলবিয়োগ যত্রতত্র না করাই বাঞ্ছনীয়। কিন্তু একটু নির্জন এলাকা দেখে প্রকৃতির ডাকে সাড়া দেওয়ার মধ্যে কোন অন্যায় দেখি না। হাহাহাহাহা....
সবশেষে এ কথা বলবো, এখনো পর্যন্ত আমার কোন পোস্টে এটাই আপনার সবচেয়ে সুন্দর (গঠনমূলক) মন্তব্য। মন্তব্য এমন হওয়াটাই কাম্য।

অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা প্রিয় ইসিয়াক ভাইকে।



১২| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৫:০২

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: না পড়িয়া লাইক দেয়ার অভ্যাস গেলো না হাহাহা -২

পড়তেছি পরে :)

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:০৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হাহাহাহাহা আপু আপনার পূর্ণাঙ্গ কমেন্ট ইতিমধ্যে পেয়ে গেছি। এমন সুঅভ্যাস ব্লগের মিথস্ক্রিয়া বা হার্দিক সম্পর্ক নিঃসন্দেহে বাড়াতে বাধ্য।

১৩| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৫

রাজীব নুর বলেছেন: সবার মন্তব্য গুলো পড়তে আবার এলাম পোষ্টে।
কে কি মন্তব্য করে সেটা আমার জানা দরকার আছে।
ঠিক কিনা বলে??

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:২০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ছোট ভাইয়ের আবার আগমনে আনন্দ পেলাম। হাহাহা বেশ কিছু মন্তব্য খুবই সুন্দর হয়েছে। নভেম্বরে ভাইয়ের আগমনের অপেক্ষায় রইলাম।
শুভেচ্ছা অফুরান।

১৪| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৬

প্রামানিক বলেছেন: আগের কিছু পর্ব পড়া হয় নাই সবগুলো পর্ব পড়ে আবার মন্তব্য করবো। ধন্যবাদ পদাতিক দা।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:২৪

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় প্রামানিক ভাই,

বহুদিন পর আপনার মন্তব্য পেয়ে আপ্লুত হলাম। ঠিকই তো ব্যস্ততার কারণে সব সময়, সব পোস্ট পড়াটা সম্ভব হয়না। কিন্তু যদি সময় হয়ে ওঠে তাহলে একবার চোখ বুলিয়ে নেওয়ার অনুরোধ রাখলাম। আপনার ধন্যবাদ সানন্দে গৃহীত হলো।

আপনার জন্যও রইল প্রাণ ভরা ভালবাসা ও অফুরান শুভেচ্ছা।

১৫| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:২৫

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: এই পর্বও ভালো লাগলো ভাইয়া, বই হিসেবে পেলে বেশি ভাল লাগত

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:২৭

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় আপু,

আপনার পাঠ ও মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ। বই আকারে পেলে বেশি ভালো লাগতো জেনে আনন্দ পেলাম। মলাট বদ্ধ করার স্বপ্ন আমারও আছে। জানিনা কোনদিন সেটি বাস্তবে পরিণত হবে কিনা।
পোস্টটিতে লাইক করাতে প্রেরণা পেলাম; কৃতজ্ঞতা জানবেন।
শুভেচ্ছা নিবেন।

১৬| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:১২

ইসিয়াক বলেছেন: দীর্ঘ প্রতীক্ষা । ঘুম আসছে । ঘড়ির কাটায় ১২ ০৮ বসে ছিলাম । যাক প্রতিমন্তব্যে ভালো লাগা। কবিতা লিখতে বা যে কোন পোষ্টে গঠন মূলক কিছু লিখতে গেলে নিরিবিলি পরিবেশ একান্ত কাম্য কিন্তু বাচ্চদের দু্টুমিতে সেটি হবার জো নেই । হা হা হা ......।
শুভরাত্রি

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:৩৩

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ইসিয়াক ভাই,

ঘুম চোখে চোখ ঘষতে ঘষতে আবার মন্তব্যে এলেন জেনে খুশি হলাম বটে তবে আপনার ঘুম কাতরতার কারনে দুঃখিত। সেক্ষেত্রে আগামীকাল মন্তব্য করতে পারতেন। প্রতিমন্তব্য ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম, আবারো ধন্যবাদ জানাই আপনাকে।সহমত আপনার সঙ্গে যে সুন্দর মন্তব্য করতে বা কোন কিছু লেখার জন্য একান্ত নিরিবিলি জায়গা নির্বাচন কাম্য। যদিও সব সময় তা আমাদের পক্ষে সম্ভব হয়ে ওঠেনা। তবে বাচ্চাদের দুষ্টুমি নিশ্চয়ই থাকবে। ওদের বাদ দিলে যে জগৎটাই অসম্পূর্ণ। হা হা হা

১৭| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১:২৪

বলেছেন: রাতের ট্রেন ধরে পড়বো।।।।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৭:২৩

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ওকে স্যার!
আমি আপনার অপেক্ষায় রইলাম.....

১৮| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১:৫৭

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:



গুরুজি, মরীচিকা ৩২টা পর্ব হয়ে গেছে। দেখে ভালো লাগলো। অভিনন্দন। শেলী ম্যাডামের চরিত্রটি সত্যি দাগ কাটে হৃদয়ে। একটি অনুরোধ করবো, পর্বগুলো একসাথে সাজিয়ে একটি উপন্যাস মলাট বন্ধী করুন। আরেকটা কথা, যদি সম্ভব হয় মরীচিকার পর্বগুলো আরো দুই-তিনটি পর শেষ করে দিন। ধরে নিন, একজন ভাই হিসাবে এটা আমার অভিমত।

মিস ইউ, গুরু।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৭:৩০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সুপ্রভাত প্রিয় গুরুদেব,

অনেকদিন পর আপনার আগমনে আনন্দ পেলাম। মরীচিকা পর্বগুলি আপনার ভালোলাগায় খুশি হলাম, ধন্যবাদ জানবেন। মরীচিকাকে গুটিয়ে আনা প্রসঙ্গে আপনার সুন্দর মতামতে মুগ্ধ হলাম। বাস্তবে মরীচিকার বিন্যাস গুটিয়ে এনে একেবারে শেষ প্রান্তে নিয়ে এসেছি।।তবে উপন্যাসের বিন্যাস যদি গুটি আনা সম্ভব না হতো তাহলে দুম করে দু-একটি পর্বের মধ্যে শেষ করা সম্ভব হতো না। এদিক দিয়ে আপনার বিচক্ষণতাকে তারিফ করতেই হবে। কাজেই ভায়ের পরামর্শ মাথায় তুলে নিলাম।

পোস্টে লাইক করাতে প্রেরণা পেলাম; কৃতজ্ঞতা জানবেন।

নিরন্তর শুভেচ্ছা আপনাকে।

১৯| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৭:২৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৭:৩২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সকাল প্রিয় ঠাকুর মাহমুদ ভাই।
গত দু'দিনে বেশ ঠান্ডা লেগেছে। গলায় কাপড় জড়িয়ে রেখেছি। এই অবস্থায় আপনার বরফ কুঁচির জুস খেতে ভয় পাচ্ছি হাহাহা....

নিরন্তর শুভেচ্ছা আপনাকে।

২০| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:০৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:

আপনার লেখা নিয়মিত পড়ছি। এক কাপ গরম গরম পুদিনা চা খেয়ে বিশ্রাম নিন।আপনার সুস্বাস্থ্য কামনা করছি।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:৪৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ঠাকুর মাহমুদ ভাই,

অত্যন্ত খুশি হলাম শুনে যে আপনি আমার লেখা নিয়মিত পড়েন। গলায় ঠান্ডা লেগে একেবারে জেরবার। আপনার দেওয়া পুদিনা চা খেয়ে আরাম পেলাম হাহাহাহা... একটু স্বস্তি বোধ করছি।
আপনার জন্যও রইল অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা।

২১| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১১:৪২

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:

প্রিয় প্রিয় কেমন আছেন?

অনেক দিন পর নিয়মিত হতে যাচ্ছি ।

আগের গুলো পড়া বাকি আছে ।

আপনার এই সিরিজ বরাবরই সুন্দর লেখনি ।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৩৮

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: বিলম্বিত উত্তর দেওয়ার জন্য দুঃখিত প্রিয় অপু ভাই। আপনি নিয়মিত হতে যাচ্ছেন শুনে ভীষণ খুশি। আপনারা যদি সকলে এক এক করে এভাবে ফিরে আসেন তাহলে ব্লগটা আরো উপভোগ্য হবে।
আপনি আমার কুশলাদির পরিচয় নিয়েছেন জেনে আনন্দ পেলাম। উপরওয়ালার কৃপায় ভালো আছি যদিও মাঝে খুবই অসুবিধার মধ্যে ছিলাম। তবে এই মুহূর্তে সেসব কাটিয়ে উঠেছি।
পোস্ট প্রসঙ্গে:- যদি সময় পান, যদি নিয়মিত হতে পারেন তাহলে অপঠিত পোস্ট গুলো পড়ার অনুরোধ করবো।
আমার এই সিরিজটি আপনার কাছে সুন্দর মনে হওয়াতে আবারও খুশি হলাম ধন্যবাদ জানাই আপনাকে।
অফুরান শুভেচ্ছা জানবেন।

২২| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:২২

মুক্তা নীল বলেছেন:
দাদা
শুভ সকাল । মরীচিকা পেয়ে বরাবরের মতই আনন্দিত কিন্তু এতদিন পর দিলেন ? এই সিরিজটা আমার কাছে অন্যতম সিরিজ ব্লগের। অনেকদিন পরে শেফালী ম্যাডামের নাম শুনে
ভালো লাগছে। অপরিচিত শহর হলেও পাওয়া যাবে ঠিকানা
কারণ যে আত্মার- টান । পরের পর্ব একটু তাড়াতাড়ি
দিয়েন । ভালো থাকেন দাদা সবাইকে নিয়ে, শ্রদ্ধা জানবেন।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৪৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: অনেক দিন পর প্রিয় ছোট বোনের পরপর দুটি কমেন্ট পেয়ে ভীষণ আনন্দ পেলাম।ব্যক্তিগত ব্যস্ততা ও আত্মীয়-স্বজনের ডেঙ্গুর কারণে মরীচিকা পোস্ট করার মত পরিস্থিতি ছিল না।শেফালী ম্যাডামের আগমনে আমি জানতাম বোন আনন্দ পাবে। সেদিক দিয়ে আশানুরূপ কাজ হয়েছে দাবি করতে পারি। তবে অপরিচিত স্থানে শেষ পর্যন্ত ম্যাডামকে পাওয়া যাবে কিনা সেটি সময়ই বলবে। অস্বীকার করব না যে বোনের আজকের মন্তব্যটি ভীষণ সুন্দর হয়েছে।
বোনের শ্রদ্ধাবনত ভালোবাসা গ্রহণ করলাম। কোনো ধন্যবাদ যথেষ্ট নয়।
অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা রইলো।

২৩| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৪০

বলেছেন: দাদা,
দেখতে দেখতে ৩২ তম পর্ব শেষ করলেন - অনেক সাধনা, ধৈর্য, ও ভাবনাকে সাধুবাদ।
আর সাথে সরকারি চাকরি পাওয়া যেন সেটেল্ড জীবনের ইঙ্গিত দিচ্ছে।।
প্রিয়জনকে শুধু খোঁজে মনের যত কথা আছে তাই বলে নায়কের জীবনের অযুত নিযুত ভালোবাসা স্হায়ী আসন পাক।।

কাওসার চৌধুরীর কথাটা ভালো লাগছে তবে উপন্যাসের চরিত্রের প্রয়োজনে দীর্ঘ হলো স্বাদ বাড়বে বৈ কমবে না।।


শুভকামনা রইলো।।।

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৫৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় লতিফ ভাই,

যে সমস্ত গুণের কথা উল্লেখ করে সাধুবাদ দিলেন তা আমার কতটা আছে জানিনা তবে আপনার এমন সাধুবাদে আমি আপ্লুত হলাম। আর চাকরি পাওয়ার ইঙ্গিত থেকে আপনি অনুমান সর্বাংশে সঠিক। তবুও পরবর্তী ঘটনা জানতে পরবর্তী পর্বে চোখ রাখতে অনুরোধ করবো।আর নায়কের জীবনে ভালোবাসা স্থায়ী, না ক্ষণস্থায়ী; বাস্তব না অবাস্তব- সে সব জানতে পরবর্তী পর্ব পর্যন্ত একটু ধৈর্য ধরে থাকতেই হবে হাহাহা...
আর কাউসার ভাই গুনি মানুষ; সুলেখা, দৃষ্টি সম্পন্ন ব্লগার। কাজেই উনি নিজের মন্তব্যে বিচক্ষণতার ছাপ রাখেন।
সবশেষে আপনার হার্দিক শুভকামনা গ্রহণ করলাম। আপনার জন্যও আমার পক্ষ থেকে রইল আন্তরিক শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা।

২৪| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১:৩২

বায়ো রিফাত বলেছেন: এটাই প্রথম পড়লাম , পূর্বের গুলো পড়ে জানাবো কেমন। তবে , মানতেই হবে অসাধারণ লেখেন।

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:০১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সুপ্রিয় ব্লগার,

প্রথমেই সু-স্বাগতম জানাই আপনাকে, আমার কোন পোস্টে আপনার প্রথম মন্তব্য।যদিও ব্লগিংয়ে আপনি একেবারে নতুন; কাজেই আগের পর্বগুলো না পড়ারই কথা। তবে আগামীতে যদি সময় হয় তাহলে যতটা সম্ভব পুরানো পর্বগুলো পড়ার অনুরোধ করবো। আপনার মন্তব্যেও সে বিষয়টি উঠে এসেছে। ধন্যবাদ আপনাকে।
পোস্টে লাইক করে অনুপ্রেরণা দেওয়ার জন্য কৃতজ্ঞতা জানাই।
অফুরান শুভেচ্ছা জানবেন।

২৫| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৫২

করুণাধারা বলেছেন: অনেকদিন আগেই পড়েছি, কিন্তু সাথে সাথে তা জানান না দিলে পরে আর মনে থাকে না...

এই পর্বও ভালো হয়েছে, শুধু দুটো জিনিসে খটকা আছে। মাস্টার সন্ধ্যাবেলা নতুন চাকরির খবর পেয়ে পরদিন সকাল বেলায় জিনিসপত্র নিয়ে রওনা হয়ে গেলেন। অন্য কাউকে দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার ব্যাপারটা কখন ঘটল? দ্বিতীয়তঃ, শেলীর জন্য এমন উতলা হওয়াটা বাড়াবাড়ি মনে হয়েছে। দেখা যাক এরপর কি হয়!

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৪০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় আপু,

ব্লগের অজানা সমস্যার কারণে কমেন্ট বক্সে সবুজ বাটন না আসাতে সময়ে উত্তর করতে পারেনি। যে কারণে প্রথমেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি।পর্ব ভালো হয়েছে কিন্তু যে দুটি বিষয়ে খটকা লেগেছে তার কারণটি হলো,
প্রথমত:-বেসরকারি স্কুলে এরকম দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার পর্বটি কাজ করে না যেখানে পারিশ্রমিক আলোচনা সাপেক্ষ। তবে ভারপ্রাপ্ত শিক্ষক হলে অবশ্য এরকম প্রসঙ্গটি এসে পড়ে।
দ্বিতীয়তঃ-গল্পের অন্যতম কেন্দ্রীয় চরিত্র হিসেবে একেবারে শেষ পর্বে শেলী বা শেফালী ম্যাডামের প্রসঙ্গটি আসাটা খুবই স্বাভাবিক যে কারণে এমন উপস্থাপন।
পরবর্তী পর্ব খুব শীঘ্রই প্রকাশিত হবে, আপনাকে আমন্ত্রণ জানিয়ে রাখলাম। এবার দেরিতে মন্তব্য করলে কিন্তু আমি অভিমান করবো আপু। হাহাহাহা....
শুভকামনা জানবেন।

২৬| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ২:১৪

মা.হাসান বলেছেন: বাড়ি খোঁজার নতুন পদ্ধতি।
প্রেমে পড়লে মানুষ এরকম অনেক কিছুই করে, প্রেমিকের সব আচরনের যুক্তি খোঁজা যায় না।
হুমায়ূন আহমেদের কোথাও কেউ নেই বইতে বাকের ভাই এরকম প্রেমিকার ছোট বোনের বাড়ি খোঁজার জন্য ঘন্টা চুক্তিতে রিক্সা ঠিক করেছিলেন, তবে সেটা অনেক মজার অভিজ্ঞতা ছিলো, আপনারটার মতো করুন না।

সত্যিই হরতাল করে ছিলাম, মূল পর্ব পড়িনি, তবে কমেন্ট পড়ে ধারণা করেছিলাম চাকরি পাওয়া হয়ে গেছে, এখন সংসার করার জন্য বাড়ি খুঁজছেন।

আগেই বলেছিলেন যে কাহিনী শেষের দিকে, কিন্তু ঠিক এর পরের পর্বেই শেষ হবে ধারণা করি নি।

নিরন্তর শুভ কামনা।

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:২৮

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় মা.হাসানভাই,

একেতো প্রতি মন্তব্য করার মত সময় হয়ে উঠছে না,যেটুকু সময় পাচ্ছি তাতে আবার এসে দেখছি প্রতিমন্তব্যের সবুজ বাটন নাই। বারংবার চেষ্টা করেছি, প্রথম পেজে ফিরে গেছি বারংবার।কিন্তু নাহ! গতকাল রাতের বেলা অনেকক্ষণ চেষ্টা করেও প্রতিমন্তব্য করার সুযোগ না পেয়ে নিজের যান্ত্রিক সমস্যার কথা উল্লেখ করি।কি অদ্ভুত! এখন নিজের পোস্টে প্রতিমন্তব্য করার সুযোগ পেলাম কিন্তু অন্যের পোস্টে মন্তব্য করার সুযোগ হাতছাড়া হয়ে গেছে। ব্লগে আর কারো হচ্ছে কিনা জানি না। কিন্তু আমি বেশি সমস্যার মধ্যে আছি।
আপনার কমেন্টের পরিপেক্ষিতে:-
হুমায়ূন আহমেদেরও এমন একটি লেখা পড়িনি। আপনার মন্তব্য থেকে বুঝতে পারছি লেখাটা নিঃসন্দেহে যথেষ্ট মজার ও উপভোগ্যও।

হরতাল প্রত্যাহার করলেন দেখে শান্তি পেলাম। আজকাল আবার আন্দোলনকারীরা নিরামিষাশী আন্দোলন না করে আমিষের ভক্ত বা হাঙ্গার স্ট্রাইক করছেন। প্লিজ আপনি আবারও সব রাস্তা ধরেন না যেন।

কাহিনী শেষ প্রসঙ্গে আপনার অনুমান সঠিক। তবে পরের পর্বে শেষ না করে আরেকটি পর্ব টানা যেত। যদিও আমার তেমন ইচ্ছা হয়নি মেদযুক্ত করে ঘটনাটাকে কিছুটা দীর্ঘায়িত করার।

সবশেষে আপনার শুভেচ্ছা গ্রহন করলাম।
পোস্টটিতে লাইক করাতে অনুপ্রাণিত হলাম; কৃতজ্ঞতা জানবেন।

নিরন্তর শুভেচ্ছা আপনাকেও।


২৭| ২৯ শে নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৪৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: অটো ক্রমশ এগিয়ে চলল... - সেই সাথে হয়তো হতাশাও বেড়ে চলেছিল।
"প্রেমে পড়লে মানুষ এরকম অনেক কিছুই করে, প্রেমিকের সব আচরনের যুক্তি খোঁজা যায় না" - বিজ্ঞ মা.হাসান এর এ কথার সাথে আমি একমত।
পোস্টে পঞ্চদশতম ভাল লাগা + +।

৩০ শে নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:০৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: রেসপেক্টেড স্যার,

"অটো ক্রমশ এগিয়ে চলল...-সেই সাথে হয়তো হতাশাও বেড়ে চলেছিল।" ঠিকই বলেছেন স্যার। উৎকণ্ঠার সঙ্গে হতাশাটাও এসময় ক্রমশ বেড়ে যায়।
আর মন্তব্যকারীদের মধ্যে মা হাসান ভাইয়ের মন্তব্য প্রণিধানযোগ্য। সহমত আপনার সঙ্গে। বিভিন্ন পোস্টে উনি তার নমুনা রাখেন। এখানেও তার ব্যতিক্রম নন। মা হাসান ভাইয়ের হয়ে ধন্যবাদ আপনাকে।
পোষ্টটিতে পঞ্চদশ লাইক ও ডাবল প্লাস প্রদান করাতে অনুপ্রেরণা পেলাম, কৃতজ্ঞতা জানবেন।
বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভেচ্ছা আপনাকে।





আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.