নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সনেট কবি রচিত সনেট সংখ্যা এখন ১০০৪ (৫ জানুয়ারী ’১৯ পর্যন্ত) যা সনেটের নতুন বিশ্ব রেকর্ড, পূর্ব রেকোর্ড ছিল ইটালিয়ান কবি জিয়েকমো দ্যা ল্যান্টিনির, তাঁর সনেট সংখ্যা ছিল ২৫০।

সনেট কবি

রেকর্ড ভেঙ্গে রেকর্ড গড়ার দারুণ সখ। কিনতু এমন সখ পূরণ করা দারুণ কঠিন। অবশেষে সে কঠিন কাজটাই করে ফেল্লাম। সর্বাধীক সনেট রচনার সাতশত বছরের পূরনো রেকর্ড ভেঙ্গে নতুন রেকর্ড গড়লাম। এখন বিশ্বের সর্বাধীক সনেট রচয়িতা হাজার সনেটের কবি, ফরিদ আহমদ চৌধুরী।

সনেট কবি › বিস্তারিত পোস্টঃ

সব মুসলমান এক কাতার

২০ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৫



আমি ও আমার স্ত্রীর বড় (জেঠাত) ভাই অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ সদস্য জনাব হারুণ ভাই বললেন, সব মুসলমান এককাতার(প্রসঙ্গতঃ আমার স্ত্রী আমার চাচাত বোন)। আমি বললাম বলেন কি ভাই? হুজুররা যে ৭৩ কাতার বলেন? -ভুল বলেন! -কেন হাদিসে যে আছে!-হাদিসে আছে উম্মত ৭৩ কাতার, মুসলমান ৭৩ কাতার এ কথা হাদিসে নেই।– উম্মত ও মুসলমান কি এক নয়?- উম্মত ও মুসলমান এক, এ কথাকি হাদিস বলেছে? যদি না বলে তবে আমরা কেন মুসলমানকে ৭৩ ভাগ করে এক ভাগকে জান্নাতে পাঠিয়ে ৭২ ভাগকে জাহান্নামে পাঠাই? আমাদের এমন বেশী বুঝার দরকার কি?-উম্মত ৭৩ কাতার তবে কিভাবে হিসেব করবেন?- মহানবি (সা.) বিশ্বনবি। তিনি বিশ্বের সব মানুষের নবি। সে হিসেবে বিশ্বের সব মানুষ তাঁর উম্মত। এরমধ্যে যারা তাঁকে নবি মানে তারা এককাতার আর যারা তাঁকে নবি মানেনা তারা ৭২ কাতার।–তিনি যে বনি ইসরাইলের ৭২ কাতারের কথা বলেছেন। -বনি ইসরাইল একটা গোত্র। আর তিনি এক গোত্রের নবি নন। এক গোত্রের নবি হলে তাঁর উম্মতকে কুরাইশি বলা হতো। কিন্তু তাঁর উম্মতকে কুরাইশি বলা হয়না। কাজেই তিনি সব মানুষের নবি।একগোত্র হিসেবে বনিইসরাইল ৭২ কাতার হয়েছে। পৃথিবীর সব মানুষ হিসেবে মহানবির (সা.) উম্মত ৭৩ কাতার হয়েছে।–তাহলে আপনি বলছেন কোন মুসলমান জাহান্নামে যাবেনা। - মুসলমান জাহান্নামে যাবে পাপের পাল্লা পূণ্যের পাল্লা থেকে ভারি হলে। এরপর শাস্তিভোগের পর তারা আবার জান্নাতে যাবে।সাকুল্লে কোন না কোন সময় সব মুসলমান জান্নাতে যাবে। কোন মুসলমান দায়েমী জাহান্নামী হবেনা।– আপনি শিউর? –হ্যাঁ, আমি শিউর।
এরপর আমি কোরআন ও হাদিস দিয়ে হারুণ ভাইয়ের কথা যাচাই করে তাঁর কথা সঠিক বুঝতে পেরেছি।সুতরাং উম্মত ৭৩ কাতার হলেও মুসলমান ৭৩ কাতার নয়, এ কথা সংগত।

আল্লাহ, কোরআন ও মহানবির দোষ (সা.)ধরা অহেতুক কাজ

বিঃদ্রঃ মহানবি (সা.) বলেছেন, ‘মানকালা লাইলাহা ইল্লাল্লাহ ফাদাখালাল জান্নাতা- যে লাইলাহা ইল্লাল্লাহ বলল সে যেন জান্নাতে প্রবেশ করলো’।তো সব মুসলমান লাইলাহা ইল্লল্লাহ বলে। কাজেই সব মুসলমান এক দিন না এক দিন অবশ্যই জান্নাতে যাবে।তারা দায়েমী জাহান্নামী নয়। কাজেই জান্নাতি হিসেবে সব মুসলমান এককাতার। আর ৭২ কাতার হলো যারা মুসলীম নয় তারা। এখন দেখা যাচ্ছে হাদিসের ভুল অর্থ করে অহেতুক মুসলমানদের মাঝে উত্তেজনা সৃষ্টি করা হচ্ছে।
মহানবি (সা.) সম্পর্কে আল্লাহ বলেছেন,‘অমা আরসালনাকা ইল্লা রাহমাতুল্লিল আলামিন-নিশ্চয়ই আমরা আপনাকে জগতসমূহের রহমত ভিন্ন প্রেরণ করিনি’।তো জিনি জগত সমূহের রহমত সে জগত সমূহের মানুষে ও জিনেরা তাঁর উম্মত না হয় কেমন করে? কাজেই জগত সমূহের সবকালের সব মানুষ ও জিনেরা মূলত তাঁর উম্মত। হোক তারা ভিন গ্রহের। এ উম্মতদের মধ্যে যারা মহানবির (সা.) অনুসারী তারা তাঁর কথা অনুযায়ী জান্নাতি আর যারা তাঁর অনুসারী নয় তারা জান্নাতি নয়।কাজেই উম্মতকে মুসলমান বানিয়ে মুসলমানের ঝগড়া করা অর্থহীন।
# মুসলমানের অনৈক্যের ফুটা কি কিছুতেই বন্ধ হবার নয়? ৫০ ফুটা বন্ধ করে দেখি ১০০ ফুটা জল জল করছে। এতবেশী বুদ্ধিমান প্রাণী বোধ হয় পৃথিবীর আর কোথাও নেই!
# দেড়হাজার বছর ধরে তারা এদিক ওদিক ছুটাছুটি করছে। কেউ তাদেরকে এক দড়িতে বাঁধতে পারছেনা। কি বিস্ময়কর প্রাণী এরা!
# কিছু মুসলমানের ভাবখানা এমন যেন কি অন্য কেউ জান্নাতে গেলে তার জান্নাত বুঝি হাতছাড়া হয়ে গেল! এ গুলা জাহান্নামে গেলে তখন বুঝবে ঠেলা। আমি চাই আল্লাহ কোন প্রাণীকেই জাহান্নাম প্রদান না করুন। কারণ ওটা অত্যন্ত খারাপ জায়গা।
# কতিপয় লোক বুঝাতে চায় শুধু আলেমরাই ইসলাম নিয়ে কথা বলবে। অথচ ইসলামের সকল ফিরকাতেই আলেম রয়েছে। আর তাদের হিসেবে ৭২ ফিরকা আলেম জাহান্নামে যাবে। তো সে জাহান্নামী আলেমের এত গুরুত্ব দেওয়ার দরকার কি?
# কতিপয় লোকের কথা অনুযায়ী মনে হয় তারা জান্নাত ও জাহান্নামের ঠিকাদারী পেয়েছে। কাজেই তারা যাদেরকে জান্নাত দিবে তারা জান্নাত পাবে, আর তারা যাদেরকে জাহান্নাম দিবে তারা জাহান্নামে যেতে বাধ্য হবে। এরা হলো বিশ্বসেরা ফাজিল।
# কতিপয় লোকের কথা শুনলে মনে হয়, জান্নাত যেন তাদের পুকুরপাড়ের ছোট বাগানটা। যাতে অন্য কেউ ভাগ পেলে তাদের ভাগটা যেন ছোট হয়ে যাবে। আরে বাপু যার জান্নাত তাঁর ইচ্ছায় বন্টন হবে। তিনি জান্নাত বন্টন করতে তোমার সাথে পরামর্শ করবেন নাকি? এমনভাবে কথা বল যেন তোমার সাথে আলোচনা করেই আল্লাহ সব কাজ করেন!
# হাদিস কোরআনে আছে আম তারা বুঝে গাব। আর এ নিয়ে বেকুবগুলা বিশ্বজুড়ে অশান্তি সৃষ্টি করে। এদেরকে মানুষ আর কত সহ্য করবে?
# তারা ফিরকা সৃষ্টি করবে। তারা ফিতনা সৃষ্টি করবে। তারা মানুষের জানমালের ব্যাপক ক্ষতি সাধন করবে। এসব থামাতে হবে পুলিশকে। কিন্তু তাদের ফিরকা বিষয়ে নাকি কথা বলতে পারবে না পুলিশ!
# একজন বলল, সে ঘটনা স্বচোক্ষে দেখেছে।অন্যজন বলল এটা কি করে সম্ভব? তুমিতো ঘটনা স্থল থেকে হাজার মাইল দূরে!তখন সে বলল, সে ঘটনা স্বপ্নে দেখেছে। আর তাতে অসম্ভব সম্ভব হয়ে গেল। সেজন্য মন্তব্য করতে হয় ঘটনার সবটা শুনে।

মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩০

স্রাঞ্জি সে বলেছেন: হ্যাঁ, সম্মত হলাম।
কিন্তু আপনি সনেট বাদ দিয়ে রচনায় চলে আসলেন যে।

২০ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১২

সনেট কবি বলেছেন: কবিতাতো ভাব না আসলে লিখা যায় না। তখনতো অন্য কিছু লিখতে হয়।

২| ২০ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৭

রোকনুজ্জামান খান বলেছেন: হে আল্লাহ্‌ তুমি সকল মুমিন দের কে?
জন্নাতে যাওয়ার জন্য পাল্লা ভারী হওয়ার
ইহকাল থেকেই আমল করার তৌফিক দান করো?

আমার নতুন পোষ্টে একবার ঘুরে আসার আহ্ববান রইল।
আপনাদের অণুপ্রেরণাই আমাকে এগিয়ে যেতে সাহায্য করবে?


২০ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৪

সনেট কবি বলেছেন: ভাল বলেছেন।

৩| ২০ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:


মুসলমানরা আরবের গোত্রানুসারে বিভক্ত হওয়ার শুরু করেছিলো; বাকীরা সেটা অনুসরণ করেছে

২০ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৫

সনেট কবি বলেছেন: এটা তারা একদম বোকামী করেছে।

৪| ২০ শে জুন, ২০১৮ রাত ৮:০৯

সিগন্যাস বলেছেন: এই ধরনের চিন্তা আগে মাথায় আসে নাই।মুসলমানরা কি ৭৩ ভাগ হবে না?

২০ শে জুন, ২০১৮ রাত ৮:১৬

সনেট কবি বলেছেন: বাস্তব কথা হলো মহানবি (সাঃ) মুসলমান ৭৩ কাতার হওয়ার কথা বলেননি।

৫| ২০ শে জুন, ২০১৮ রাত ৯:৪৭

নতুন বলেছেন: তাহলে মিজা` গোলাম কাদেয়ানী ও নবী এবং তার অনুসারীও বেহেস্তে যাবে... কারন তারাও মুসলমান...

তাহলে তাদের অমুসলিম ঘোষনার দাবী ঠিক না কি বলেন আপনি?

দেওয়ানবাগীর স্ত্রীও ফাতেমা রা: পূনজনম নিয়ে এসেছেন, তিনি আল্লাহকে দেখেছেন.... << তারাও বেহেস্তে যাবে???

২০ শে জুন, ২০১৮ রাত ১০:২৪

সনেট কবি বলেছেন: কে কি বলে তা কতটুকু সঠিক তা’ ভালভাবে তদন্ত না করে রায় দেওয়া যায় না। তবে এটা ঠিক যে আল্লাহ তাঁর কোন বান্দাকে জান্নাত দান করলে তা’ কেউ ঠেঁকিয়ে দিতে পারবেনা।

৬| ২০ শে জুন, ২০১৮ রাত ৯:৫৯

ভিন্নচিন্তা ভিন্নমত ভিন্নপথ বলেছেন: @ সনেট কবি - তাহলে এখন হাদিসের ব্যাখ্যা নিতে হবে কবি আর পুলিশের কাছ হতে ? মাদ্রাসার মাওলানা, শায়খুল হাদিসরা তাহলে কি ঘাস কাটবে ? ভালো তো। ইসলামের আলো কবি পুলিশরা জ্বালো।

২০ শে জুন, ২০১৮ রাত ১০:২৭

সনেট কবি বলেছেন: আপনি যাদের কথা বললেন তারা মুসলমানদেরকে বিভেদ ছাড়া কিছু উপহার দিতে পারেনি। সে জন্য শান্তি রক্ষি পুলিশ ও শান্তির বার্তাবাহক কবিকে মুসলমানদের শান্তির কথা নিয়ে ভাবতে হচ্ছে। বলুন এটা কি তাদের অপরাধ?

৭| ২০ শে জুন, ২০১৮ রাত ১০:৫৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
রসূল করীম নিজেই বলেছেন- “বনী ইসরাঈল বাহাত্তর দলে বিভক্ত ছিল, কিন্তু আমার উম্মত তারচেয়েও বেশী ৭৩ দলে বিভক্ত হবে;
রসূল করীম মারা যাওয়ার পর কেউ জানেনা কোনটা সহি।

পৃথিবীর সব মানুষ তার উম্মত এটা অতিকথন।
রসূল করীমের জীবদ্দসায় এলাকায় একাধিক গোত্র থাকলেও প্রায় সবাই বেদুইন জাত। সারা পৃথিবী তার এলাকা ছিলনা মোটেই।
পৃথিবীর অর্ধেকটা (নর্থ আমেরিকা-সাউত আমেরিকা) তখনো আবিষ্কৃত হয়নি তখনো। হিন্দ (সাউত এশিয়া ও ভারত) দুর্গম হিন্দুকোশ পর্বতমালা উটের পিঠে পার হওয়া সম্ভব ছিলনা, সমুদ্র পাড়ি দেয়ার মত জাহাজ বা নাবিক কোন সক্ষমতাই ছিলনা। শুধু 'হিন্দ' নামটাই জানতো। আর জানতো আলেকজান্দ্রীয়া (মিশর) বাইজেনটাইন (গ্রীস)
রসূল (স) জীবদ্দসায় তাঁর এলাকা বলতে-
মক্কা, মদিনা (ইয়াস্রিব) মোকামে যেতে সিরিয়ার দামাস্কাস। পরে কুফা, বসরা দখল করে এলাকা বৃদ্ধি। এর বাইরে কোন উম্মত থাকার কথা না।

মক্কা দখল সম্ভব হবে, এটা প্রথম দিকে ভাবেন নি। কারন সবগুলো যুদ্ধই হয়েছিল ডিফেনসিভ, মদিনা দখল ঠ্যাকানোর জন্য।
মক্কা দখল করার কোন যুদ্ধ পরিকল্পনা ছিলনা। নামাজও পড়া হত আল-আকসা (জেরুজালেম) এর দিকে।
পরে শান্তিপুর্ন ভাবেই মক্কা বিজয় হলেও কাবা সবটা দখল করেন নি, কোরাইশ মুর্তিপুজকদের প্রধান ৩-৪টি মুর্তি ও আসোয়াদ পাথর অপসারন করেন নি।
কিন্তু মৃত্যুর পর ওনার উম্মতরা সকল মুর্তি ধ্বংশ করে। সুধু মুর্তি না ওনার মৃত্যুর পর পরস্পর বিরোধী উম্মতরা পবিত্র কাবা ঘরও একাধিকবার ধ্বংশ করেছিল।

২০ শে জুন, ২০১৮ রাত ১১:৩৩

সনেট কবি বলেছেন: আমার বক্তব্যের একটা ভিত্তি আছে। সে ভিত্তির প্রতি খেয়াল না করে মন্তব্য প্রদান করলেতো মন্তব্য বেখাপপা না হয়ে উপায় থাকে না।

৮| ২০ শে জুন, ২০১৮ রাত ১১:১৪

শামচুল হক বলেছেন: আপনিও তো আপনার বউয়ের গোষ্ঠিরে তিন ভাগ কইরা ফালাইলেন। বিয়া করলেন চাচাতো বোন, চাচাতো বোনের জেঠাতো ভাই কি আপনার ভাই নয়? আপনার চাচাতো ভাই পরিচয় না দিয়ে বউয়ের বড় ভাই হিসাবে পরিচয় দিলেন, এইটা কেমন হইল? আপনি দুনিয়াতেই নিজের চাচাতো ভাইরে চেনেন না আখেরাতে তো আরো চিনবেন না। এখানেই তো বোঝা যায় আপনার আমার মত লোকেদের কারণেই কেয়ামতের দিন ৭৩ কাতার হতে হবে। তারপরেও সুন্দর একটি বিষয় তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ।

২০ শে জুন, ২০১৮ রাত ১১:৩০

সনেট কবি বলেছেন: প্রিয় গল্পকার, পোষ্ট মনে হয় মনযোগ দিয়ে পড়া হয়নি। এলোমেলো মন্তব্যে আমার তেমনটাই মনে হচ্ছে।

৯| ২০ শে জুন, ২০১৮ রাত ১১:৪৬

ইসলামি চিন্তাবিদ বলেছেন: ভুল ব্যাখ্যা । উম্মত মানে হল জাতি আর জাতি বলতে মুসলিম জাতিকে বুঝানো হয়েছে অর্থাৎ যারা কালিমা স্বিকার করে তবে ৭৩ কাতারের মাঝে ৭২ কাতার চিরজাহান্নামী নাও হতে পারে শুধুমাত্র লা ইলাহা অংশটুকু ভালবাবে মানার কারনে

২০ শে জুন, ২০১৮ রাত ১১:৫৪

সনেট কবি বলেছেন: তবে কি বিশ্বের সব মানুষ মহানবির উম্মত নয়? যদি না হয় তবে কেন কোরআনে ‘আয়্যুহান্নাছ’ বলা হয়েছে? যারা তাঁর উম্মত নয়, তাদেরকে সম্বোধন করার দরকার কি? জনাব ইসলামী চিন্তাবীদ! ভাবুন, আরো ভাল করে ভাবুন! শীয়া, ইবাদী ও কাদিয়ানীর কোন কালে জান্নাতে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে কি? আমি আবার অকাট্য প্রমাণ ছাড়া কোন বিষয়ে মন্তব্য প্রদান করতে রাজি নই। তবে মুসলমানদের শতকরা হারে কিন্তু তারা থাকে। যদিও তাদেরকে জান্নাতের ভাগ দিতে আমরা মোটেও রাজি নই।

১০| ২০ শে জুন, ২০১৮ রাত ১১:৫২

কিশোর মাইনু বলেছেন: কবির কাছ থেকে প্রথম সনেট ছাড়া অন্য কোন ধরণের পোস্ট পেলাম।

ধন্যবাদ,শেয়ার করার জন্য।

২০ শে জুন, ২০১৮ রাত ১১:৫৬

সনেট কবি বলেছেন: কবিতার জন্য বিষয়ের দরকার হয়। এ জন্য দশ জনের সাথে আলোচনা করে বিষয়ের সঠিকতা জেনে নিতে হয়। নতুবা এমন কষ্টের কবিতা অবশেষে মাঠে মারা যায়।

১১| ২১ শে জুন, ২০১৮ রাত ১২:০৩

শামচুল হক বলেছেন: ভাই সনেট কবি, আমি পুরো লেখাটাই পড়েছি কিন্তু মন্তব্যর বেলায় রসিকতা করে শুধু আপনার প্রথম অংশটাই করেছি।

২১ শে জুন, ২০১৮ রাত ১২:১৩

সনেট কবি বলেছেন: আমি কিন্তু বলেছি আমি ও আমার স্ত্রীর বড় ভাই। আমাদের বাড়ীর লোক নয় বাড়িতে থাকে। তো আমার শ্বশুর বাড়ির লোকেরা আলাদা বাড়িতে থাকে। হারুন ভাই সে হিসেবে শ্বশুর বাড়ীর লোক। দেখলাম তাদের মসজিদেও হানাফী ও আহলে হাদিস ঝগড়া। বিষয়টা আমাকে বা আরো অনেককে প্রবল ভাবে ভাবায়। তার থেকেই এসব পোষ্টের জন্ম। দেখি মুসলমানদেরকে কোনভাবে কাছাকাছি এনে তাদের পারস্পরিক যুদ্ধ থামানো যায় কিনা। মুসলমানদের আত্মঘাতি সংগ্রাম বড় লজ্জার!

১২| ২১ শে জুন, ২০১৮ রাত ২:৪১

ভিন্নচিন্তা ভিন্নমত ভিন্নপথ বলেছেন: @ সনেট কবি-মুসলিমদের শান্তির জন্য ভাববে ঘুষখোর পুলিশ যার রক্তের প্রতিটি কণায় হারামের টাকা ? আর নিজেকে নিজে কবি দাবী করা লোক ?
মাদ্রাসার আলেম-উলেমারা ,শায়খুল হাদিস উস্তাদ-রা যখন মুসলমানদের বিভেদ ছাড়া কিছু দিতে পারেনি তাহলে দেশ জুড়ে থাকা শত শত মাদ্রাসা চালু রেখে কি লাভ ? সব মাদ্রাসা বন্ধ করে দিয়ে সবাইকে ধানচাষে লাগিয়ে দিন।
ইসলামের খেদমতের জন্য পুলিশ আর কবিরাই যতেষ্ট। প্রতিদিন ব্লগে একটা করে পোস্ট দিবেন আর সেই পোস্ট পড়ে সারা দুনিয়ার মুসলিমদের দিল জুড়িয়ে যাবে , অনাবিল শান্তি নেমে আসবে সারা মুসলিম জাহানে।

২১ শে জুন, ২০১৮ সকাল ৭:৪১

সনেট কবি বলেছেন: আল্লাহ বলেছেন,‘ফা আইনা তাজহাবুন-তোমরা কোন দিকে যাচ্ছ? কাজেই কোন দিকে যাচ্ছে এটা ভাবা একা আলেমদের দায়িত্ব নয় বরং সবার দায়িত্ব! আর ভিন্ন চিন্তা বলেই মানুষকে অসম্মান করে কথা বলবেন, আপনাকে এ অধিকার কে দিয়েছে? আর মুসলমান যত দল সব দলেই আলেমরা রয়েছে। কাজেই সব আলেম জান্নাতে যেতে হলেও মুসলমান এককাতার সাব্যস্ত করা জরুরী। আর আমরাতো কোরআন হাদিসের বাইরে কোন কথা বলিনি।আপনিতো দেখছি শুধু নিজের কথাই বলছেন।

১৩| ২১ শে জুন, ২০১৮ সকাল ১১:০৪

রাজীব নুর বলেছেন: চাচাজ্বী অনেক গুরুত্বপূর্ণ কথা জানলাম। জীবনে চলার পথে কাজে লাগবে।

২১ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:২৪

সনেট কবি বলেছেন: কোরআন ও হাদিসের অপব্যাখ্যাই মুসলমানদের পিছিয়ে পড়ার মুল কারণ। কোরআন ও হাদিসের অপব্যাখ্যার এ বৃত্ত থেকে মুসলমানদের বেরিয়ে আসতে হবে।

১৪| ২১ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১২:৪০

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: আপনার সংগে আমি একমত।

২১ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:২৫

সনেট কবি বলেছেন: ধন্যবাদ দেশ প্রেমিক।

১৫| ২১ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১:০৭

সাব্বির হোসেন তেওলা বলেছেন: সুন্দর একটি বিষয় তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ।
: হে আল্লাহ্‌ তুমি সকল মুমিন দের কে?
জন্নাতে যাওয়ার জন্য পাল্লা ভারী হওয়ার
ইহকাল থেকেই আমল করার তৌফিক দান করো!!!!!!

২১ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:২৬

সনেট কবি বলেছেন: আল্লাহর পথে চলতে তাঁর রহমত জরুরী।

১৬| ২১ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: মুহাম্মদ স:এর উম্মতের বাইরে তাঁর আগের নবীর অনুসারী রাও মুসলমান। আর এ হাদীস টি রসুল সাঃ এর উম্মতের ব‍্যাপারে বলা হয়েছে যে তাদের মধ্যে ৭৩ দল হবে যার একদল সফলতা লাভ করবে।

২১ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৬

সনেট কবি বলেছেন: উম্মত এবং মুসলমানে পার্থক্য রয়েছে আপনি মনে হয় সেটাই বুঝাতে চেয়েছেন!

১৭| ২১ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৪

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: নবী না বললেও মুসলমান এখন ৭২.....৭৩ বা তার অধিক দলে বিভক্ত।

২১ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪০

সনেট কবি বলেছেন: কিন্তু তাঁর অন্য হাদিসের আলোকে এটা জাহান্নামীদের কাতার নয়।

১৮| ২১ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:০০

প্রামানিক বলেছেন: আপনার আইডিয়া ভালো, তবে ধর্ম নিয়ে লেখা অনেকের কাছে ভালো লাগে না এখানেই সমস্যা

২১ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪২

সনেট কবি বলেছেন: ধর্ম নিয়ে যেহেতু অনেক ঝামেলা হয় সেহেতু আলোচনা করে দেখা দরকার ঝামেলা মিটানো যায় কি না। চেষ্টা করতে দোষ কি?

১৯| ২১ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:২০

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: কোরআন ও হাদিসের অপব্যাখ্যাই মুসলমানদের পিছিয়ে পড়ার মুল কারণ। কোরআন ও হাদিসের অপব্যাখ্যার এ বৃত্ত থেকে মুসলমানদের বেরিয়ে আসতে হবে।

প্রভু দিও তুমি হেদায়াত।
তুমি বর্ষণ করিও রহমত।
প্রভু ধরাতে দিও তুমি শান্তি
প্রভু মানবের করিও উন্নতি।

২১ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৪

সনেট কবি বলেছেন: সাথে আমরা যদি একটু চেষ্টা করি তবে প্রভু বুঝবেন আমরা কাজটা গুরুত্বপূর্ণ মনে করি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.