somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

নোবেলকে নিয়ে বিতর্ক

৩১ শে মে, ২০২০ দুপুর ২:৫১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

গায়ক নোবেলকে নিয়ে বলব আজ। তবে আমি ওর একটা গানও শুনি নাই। ফ্যান হওয়ার প্রশ্নই উঠে না।

জি বাংলার "সারেগামাপা" অনুষ্ঠানে তৃতীয় হওয়া গায়ক নোবেল বলেছিলেন, "রবীন্দ্রনাথের লেখায় নয়, প্রিন্স মাহমুদের লেখায় আমার সোনার বাংলাকে বেশি ভালোভাবে ব্যক্ত করা হয়েছে। এই গানের সঙ্গেই জড়িয়ে রয়েছে বাংলাদেশের আবেগ। বাংলাদেশের সঙ্গে, বাংলার মানুষের সঙ্গে এই সোনার বাংলার যোগ অনেক বেশি এমনকী এই গানটিই বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত হোক এমন দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে মিছিলও হয়েছিল"।
এই মন্তব্য দেয়ার পর প্রতিবাদের ঝড় শুরু হয়ে গিয়েছিল। কেউ বলছে, "নোবেল জাতীয় সঙ্গীতকে অপমান করেছে।" আবার কেউ বলছে, "নোবেল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে অপমান করেছে।" ... আমি কিছুতেই বুঝতে পারছি না নোবেলের কথায় কিভাবে জাতীয় সঙ্গীতের অপমান হল বা রবীন্দ্রনাথের অপমান হল ? হ্যা, নোবেল নিজেকে বলদ প্রমাণ করেছে। সে প্রমাণ করেছে যে, রবীন্দ্রনাথের গানের মর্ম বুঝার মত বুদ্ধি তার নাই। But সে রবীন্দ্রনাথকে অপমান তো করে নাই, just নিজের মত প্রকাশ করেছে। কারোর কাছে যদি মনে হয় রবীন্দ্রনাথের গানের চাইতে অন্য কোন রাম সাম যদু মধুর গানে বাংলাকে বেশী প্রকাশ করা হয়েছ, তবে সে একথা বলতে পারবে না ? এটা বললে রবীন্দ্রনাথ ও জাতীয় সঙ্গীতকে অপমান করা হয় বুঝি ? কিভাবে হয় ? Explain.

সাম্প্রতিককালে নোবেল নাকি আবার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছে, "দু-বছর আগে জন্ম নিয়েছি আপনাদের ভালবাসা নিয়ে। দু-বছরে ফ্লপ/হিট গানের সংখ্যা দুই। তোমার মনের ভেতর - অনুপম রায় (National Award winner) আগুনপাখি - শান্তনু মৈত্র (National Award winner)। তোমাদের লেজেন্ড গত দশ বছর ধরে কয়টা ফ্লপ অথবা হিট রিলিজ করেছে কমেন্টস্ সেকশানে জানাও। থুক্কু বাংলাদেশে তো গত ১০ বছরে ভালো করে কেউ মিউজিকই করেনি। দাঁড়াও তোমার লেজেন্ডদের না হয় আমিই শিখাবো, কিভাবে ২০২০ সালে মিউজিক করতে হয়।"
এই স্ট্যাটাস দেয়ার পর RAB তাকে ধরে নিয়ে গিয়েছিল। কাজটা কি ঠিক হল ? RAB এর জন্ম হয়েছে বড় বড় ব্যাপার হ্যান্ডেল করার জন্য। কেউ জঙ্গিদলে জড়িয়ে গেলে বা চাঁদাবাজি করলে বা মাদক ব্যবসার সাথে জড়িত থাকলে তার deal করবে RAB. ফেসবুক স্ট্যাটাসের মত তুচ্ছ ব্যাপারে RAB এর আগমন কেন ঘটবে ? যদি স্ট্যাটাসে জঙ্গিবাদ বা সন্ত্রাসমূলক কথা পাওয়া যেত, তবে RAB এর দৃষ্টি আকর্ষণ করা মানাইত। কিন্তু শিল্পীদের কাদা ছোড়াছুড়ির মধ্যে RAB এর কি কাজ ? এটা তো মশা মারতে কামান দাগা হয়ে গেল।

গণহারে সবাই বলছে সে নাকি বাংলাদেশের গায়কদের অপমান করেছে; এজন্য তার ক্ষমা চাওয়া উচিত, জেল হওয়া উচিত ... ব্লা ব্লা ব্লা। সে কিভাবে বাংলাদেশের গায়কদের অপমান করল ? সে তো নির্দিষ্টভাবে কোন গায়কের নাম ( তাহসান বা জেমস বা আইয়ুব বাচ্চু ) উচ্চারণ করেনি। সে গড়ে সব গায়ক গায়িকাকে একসাথে উদ্দেশ্য করে বলেছে, "বাংলাদেশে তো গত ১০ বছরে ভালো করে কেউ মিউজিকই করেনি।" .... একবারে সবাইকে উদ্দেশ্য করে বললে তো গায়ে লাগার কথা নয়। আমার বিগত পোষ্টগুলোর মধ্যে "দোজখে যাবার অধিকার চাই" নামে একটা পোষ্ট আছে। লিঙ্ক দিলাম -দোজখে যাবার অধিকার চাই ( প্রধাণমন্ত্রীর কাছে খোলা চিঠি )
সেই পোষ্টে আমি বলেছিলাম - "মানুষের ব্যক্তিগত অনুভূতির মূল্য আছে কিন্তু ধর্মানুভূতিসহ যেকোন সমষ্টিগত অনুভূতির মূল্য কম। কেন কম ? কারণ, অনুভূতি মাপার কোন যন্ত্র না থাকলেও সামান্য common sense থাকলেই এটা বুঝা যায় যে সবাই একসাথে মনে কষ্ট পেলে, সেই কষ্ট সবার মধ্যে ভাগ হয়ে যায়। তখন প্রতিটা মানুষ আলাদাভাবে তেমন কষ্ট পায় না।"

আমার প্রথম পোষ্টটার কথা মনে আছে ? বাংলাদেশের মানুষের মাথা এত গরম কেন ? ঐ পোষ্টে আমি বেশ কিছু কেস তুলে ধরে analysis করেছিলাম। যেমন - সুশান্ত পালের স্ট্যাটাস, কাঠমিস্ত্রীর স্ট্যাটাস, তারপর নারী সাংবাদিককে চরিত্রহীনা বলা ... ইত্যাদি এবং বলেছিলাম, " বেশীরভাগ মানুষের মতের সাথে মেলে না, এমন কিছু মুখ থেকে বের করলেই হল। পাগল জনতা ''ক্ষমা চাও'', ''ক্ষমা চাও'' বলে আকাশ ফাটিয়ে ফেলবে।"

দক্ষিণ এশিয়ার বেশীরভাগ মানুষ analytic way তে চিন্তা করতে পারে না। এরা হুজুগে। বাংলাদেশের 99% মানুষের কাছে যদি মনে হয়, "জাতীয় সংগীত অতুলনীয়। এটি শুধু সংগীতই নয়; বাংলাদেশের প্রাণ।" ... জরুরী তো নয় যে 1% মানুষের কাছেও তাই মনে হতে হবে। একজন মানুষ যদি জাতীয় সঙ্গীতকে জাতীয় সঙ্গীত হওয়ার যোগ্য মনে না করে, আপনি কি করবেন ? ওকে ধরে পিটাবেন ? যত্তোসব। রবীন্দ্রনাথ নিজে জীবিত থাকলে কখনোই এটা নিয়ে চিল্লাচিল্লি করত না। নোবেল পুরস্কার পাওয়া রবীন্দ্রনাথ ছোকরা নোবেলকে ডিফেন্ড করে বলত, "একজন মানুুষ যদি মনে করে, আমার গানে বাংলাকে ঠিকমত প্রকাশ করা হয়নি। তবে সেটা সে বলতেই পারে। তাতে আমার কি ? সে তার মত প্রকাশ করেছে। এতে আমার অপমান হয়নি।"
আমি আগে ভাবতাম মুসলিমরাই শুধু বাক-স্বাধীনতার মূল্য বুঝে না। এখন দেখি তথাকথিত নাস্তিকরাও বুঝে না। আমি নিজে নাস্তিক হয়ে বাংলাদেশের নাস্তিকদের বিরোধীতা করছি। কেন করছি ? কারণ, ওরা হিপোক্রেসি করে।
যখন বাংলাদেশী নাস্তিকরা যখন মুহাম্মদকে অপমান করে। মুসলমানরা ক্ষেপে উঠে। আর বাংলাদেশী নাস্তিকরা ডায়লগ দেয়, "মুমিনদের ক্ষেপে উঠা উচিত নয়। মুমিনদের পাল্টা যুক্তি দেয়া উচিত। যুক্তি না দিয়ে গালিগালাজ করে কেন মুমিনরা ?"
নোবেল যদি রবীন্দ্রনাথকে অপমান করেও থাকে ( আসলে করেনি, তর্কের খাতিরে ধরে নিলাম )। তখন নাস্তিকরাও মুমিনদের মত গালিগালাজ করছে। কেন করছে ? বাংলাদেশের নাস্তিকরা না যুক্তিবাদী ? তবে তারা যুক্তি না দিয়ে নোবেলের কথাকে অপরাধ হিসেবে বিবেচনা করছে কেন ? মুহাম্মদকে গালি দেয়ার সময় তো নাস্তিকদের কাছে অপরাধ মনে হয় না। তাহলে রবীন্দ্রনাথ বা বাংলাদেশের লিজেন্ডারী শিল্পীদের অপমানকে অন্যায় বা অপরাধ মনে করার কারণ কি ? বিখ্যাত নাস্তিক আসাদ নূরের ভিডিও দেখে আমি স্তম্ভিত। যে সম্প্রদায় ( নাস্তিক সম্প্রদায় ) বাক-স্বাধীনতার value সবচেয়ে ভাল বুঝে। তাদের মুখ দিয়ে এরকম কথা বের হওয়া মানায় না।

বঙ্গবন্ধুকে নেতিবাচক কিছু বললেও নাস্তিককুল একইরকম চেতে উঠে যেরকম মুহাম্মদকে নেতিবাচক কিছু বললে মুমিনরা চেতে উঠে। মুসলিমদের ক্ষেপে উঠা নাস্তিকদের কাছে wrong মনে হয় আর নিজেদের ক্ষেপে উঠাকে wrong মনে হয় না। মুহাম্মদের অপমানে মুসলিমরা রাগ দেখালে নাস্তিকরা বাক-স্বাধীনতার দোহাই দেয়। কিন্তু বঙ্গবন্ধু বা রবীন্দ্রনাথের বেলায় এসে বাক-স্বাধীনতার সংজ্ঞাই ভুলে যায়। এটা হিপোক্রেসি নয় তো কি ?
পাশাপাশি নোবেলের বিরুদ্ধে কিছু নারীর করা ধর্ষণ ও যৌন হয়রানির অভিযোগ নিয়েও কথা বলেছে আসাদ নূর। অভিযোগ যেকেউ যেকারোর বিরুদ্ধে করতে পারে, অভিযোগ করলেই কেউ দোষী হয়ে যায় না। এখানে আমার নারীবাদ বিরোধী পোষ্টটার লিঙ্ক দিলাম - নারীবাদ নিপাত যাক, মানবতা মুক্তি পাক ( দ্বিতীয় পর্ব )
সেই পোষ্টে আমি বলেছিলাম, "নারী কোন পুরুষের বিরুদ্ধে অভিযোগ করলেই হল, যদি পুরুষের অপরাধের প্রমাণ দিতে নাও পারে তবু সমাজে পুরুষটির মান সম্মান প্রতিষ্ঠা সব শেষ। অভিযুক্ত পুরুষ আর কোনদিন সমাজে মাথা উচু করে চলতে পারবে না। ভারতে যৌতুক ও ধর্ষণের মিথ্যা অভিযোগে প্রতি বছর আশি হাজার পুরুষ আত্মহত্যা করে। ছেলেদের সম্মান তো নারীর হাতের মুঠোয়। নারী সম্মান করলেই পুরুষের সম্মান আছে, আর নারী অসম্মান করলে পুরুষের সম্মান নাই। ... এই অবস্থার পরিবর্তন করতে হবে। এখন ছেলেরা মেয়েদের পাশে বসতে ভয় পায়, ব্যবহারিক ক্লাসে মেয়েদের ল্যাব পার্টনার করতে ভয় পায়, অফিসে মেয়েদের সাথে একই প্রোজেক্টে কাজ করতে ভয় পায়। কারণ, এখন accuse করার একটা culture তৈরি হয়ে গেছে। কারোর সাথে মতবিরোধ হলেই মেয়েরা false accuse করে বসে। রিক্সা ভাড়া অথবা বইয়ের দাম যেকোন বিষয় নিয়ে মেয়ের সাথে কোন ছেলের তর্ক বাধলেই মেয়ে দুম করে বলে বসবে, "অসভ্য, বেয়াদপ ! কে আছো বাঁচাও। লোকটা আমাকে বিরক্ত করছে।" .... ব্যাস হয়ে গেল। ছেলেটাকে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ না দিয়ে শুরু হবে ধোলাই।"

ঐ পোষ্টের কথাগুলো নোবেলের বেলায়ও প্রযোজ্য। সমাজের নির্মম বাস্তবতা - আদালতে নির্দোষ প্রমাণ হবার আগ পর্যন্ত সব অভিযুক্ত পুরুষই অপরাধী থাকে আর আদালতে অপরাধী প্রমাণ হবার আগ পর্যন্ত সব মেয়ে নির্দোষ থাকে। কোন মেয়ের কথা দিয়ে বা ছিন্নবস্ত্র দেখিয়ে কিচ্ছু যায় আসে না। মেয়েরা নিজের কাপড় ছিড়েই ধর্ষণের অভিযোগ করে। নারীর অভিযোগের ভিত্তিতে কাউকে judge করাটা বোকামী।
আবার অনেক মেয়ে অভিযোগ করেছে, নোবেল নাকি তাদের সাথে রোমান্টিক সম্পর্ক করে ছেড়ে দিয়েছে। একজন তো নোবেলের কাপড়হীন ছবিও ছেড়ে দিয়েছে। প্রেমের অভিনয় করা আবার কবে থেকে অপরাধ হতে গেল ? প্রেমের নামে ধোকা দেয়াটা অন্যায় হলেও পৃথিবীর কোন দেশের আইনে অপরাধ নয় বরং কারোর ছবি অনুমতি ছাড়া অনলাইনে publish করাটাই অপরাধ। যখন একটা মেয়ে একটা ছেলের সাথে প্রেমের অভিনয় করে ছেড়ে দেয় এবং ছেলেটা মেয়েটার নগ্ন ছবি প্রকাশ করে তখন ছেলের কাজটাই অপরাধ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। নোবেলের ক্ষেত্রে exactly উল্টা ঘটছে। এক্ষেত্রে ছেলে ধোকা দিয়েছে মেয়েকে। আর মেয়েটাই বরং ছেলেটার নগ্ন ছবি ভাইরাল করছে। তো মেয়েটার কাজকে কেন অপরাধ হিসেবে বিবেচনা করা হল না ? সেই মেয়েকে কেন পুলিশে ধরল না ? কারণ, সমাজ নারীবাদী।

এই একটা লেখার মধ্যে সবকিছু টেনে এনেছি - বাক স্বাধীনতা, ধর্ম, নাস্তিকদের হিপোক্রেসি, নারীবাদ। আমার সব পোষ্টের সারমর্ম এই পোষ্ট। এটা লিখতে দুই ঘন্টা লাগছে। আমার টাইপ করতে সময় লাগে।
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১২:১৯
২টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ডালাসবাসীর নিউ ইয়র্ক ভ্রমণ

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:৪৪

গত পাঁচ ছয় বছর ধরেই নানান কারণে প্রতিবছর আমার নিউইয়র্ক যাওয়া হয়। বিশ্ব অর্থনীতির রাজধানী, ব্রডওয়ে থিয়েটারের রাজধানী ইত্যাদি নানান পরিচয় থাকলেও আমার কাছে নিউইয়র্ককে আমার মত করেই ভাল ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×