somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গান্ধিজীর আইন অমান্য আন্দোলন ও আমাদের আইন মানার নৈতিকতা

০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

প্রথমেই বলে রাখি, আমি কোনো বিশেষ রাষ্ট্র, সিস্টেম, কর্তৃপক্ষ বা ইন্সটিটিউশন নিয়ে এই লেখাটি লিখিনি। কোনো আইনজ্ঞ যদি লেখাটি পড়েন আর একটু বিশ্লেষনাত্মক মন্তব্য করেন বা তথ্যগত বা জ্ঞানগত ত্রূটি ধরিয়ে দেন, খুশি হব। আমি আবারও বলছি, স্রেফ আমার ব্যক্তিগত কৌতুহল মেটাতে লেখা। আমার লেখা খুবই ইন জেনারেল ও এ্যাবসট্রাক্ট। আমি একজন প্রাকটিসিং HR প্রোফেশনাল। অর্থ ও সময়াভাবে বাড়তি LLB বা LLM করা হয়নি। শ্রম আইনকে আমি আমার HR বাইবেল মনে করি না। আইনের প্রয়োগকে আমার কোর HR Role বলেও মনে করি না। আমার মতে, আমার টীমের প্রধানতম কাজ হল, একটি প্রতিষ্ঠানের ম্যানপাওয়ারকে রিসোর্সে পরিণত করতে আর সেই রিসোর্সের সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিতকরন ও হিউম্যানের সবরকম প্রতিমূল্যায়ন নিশ্চিত করতে যা যা লাগে-তা নিশ্চিত করা। যাহোক, আইনজ্ঞ নই বিধায় আমার লেখাটিতে তথ্যগত ভুল থাকতে পারে। আমার বক্তব্য নিয়েও প্রচুর দ্বিমত থাকতেই পারে। দ্বিমত বা তথ্যগত ভুল থাকলে ধরিয়ে দিন। আর দয়া করে, ইস্যুর বাইরে কোনো অযাচিত মন্তব্য করবেন না।

শুনেছি, একবার গান্ধিজী আইন অমান্য আন্দোলন করেছিলেন। সেটাকে আমি কোনো রেফারেন্স হিসেবে দাড় করাতে চাই না। তবে ওই আন্দোলনের একটা ভিডিও বোধহয় দেখেছিলাম। যেখানে গোড়া সাহেব পুলিশ ও বাঙাল পুলিশ রাস্তার একটা স্থানে দড়ি ও বাঁশ দিয়ে বেড়িকেড দিয়ে দাড়িয়ে আছে। আন্দোলনকারীরা দড়ির ওপাড়ে দাড়িয়ে। তো অহিংস আন্দোলনকারীরা চকিতে কেউ কেউ পুলিশের ওই বাঁশের বেড়িকেডের উপর লাফ দিয়ে ওপাড়ে চলে যাচ্ছে। গিয়ে পুলিশকে হা ডু ডু দেখাচ্ছে কিছুক্ষন। গিয়ে দেখাতে চাচ্ছে, তারা পুলিশকে অমান্য করছে। তাদের হুকুম ও আইনকে ডিঙোচ্ছে। পুলিশ আবার তাদের চ্যাংদোলা করে এপাড়ে ছুড়ে মারছে। আইন ভাঙার বোধহয় নিরীহতম উদাহরন।

আইন আদালত নিয়ে আমার কোনো ধারনা নেই। আন্দাজ হতে একটি কথা বলছি। সারা বিশ্বব্যাপী একটা নর্মস হল, আদালতে বিচার শেষে রায় না হওয়াতক বিচারাধীন বিষয় বা ব্যক্তিকে নিয়ে দোষী বা নির্দোষ-কোনো মন্তব্য করা নাকি অন্যায়। তো এখন, গোলাম আযম যে বিচার শেষ না হয়েই পটল তুলল, তো এই ভয়ঙ্কর অসভ্য রাজাকার খুনিটাকে আমরা কি রাজাকার ও যুদ্ধাপরাধী বলতে পারব না-ওই যুক্তিতে? যেখানে জানি, বদমাশটা ঘোষিত রাজাকার ও তাদের নেতা? আবার যেকোনো দেশের কথা ধরুন, আদালতের বিচার ব্যবস্থা, (আমার জানামতে, আমার ভুলও হতে পারে) যেভাবে কাজ করে, তা হল, প্রথমে কেস হয়, পুলিশ তদন্ত করে চার্জশীট দেয়, তারপর দুই পক্ষের লজিক উপস্থাপন ও দুই পক্ষের সাক্ষীদের জেরা হয়, বাদি ও বিবাদীদের জেরা, যুক্তিখন্ডন ও আত্নপক্ষ ব্যাখ্যার ব্যবস্থা থাকে। তারপর বিচারক রায় দেবেন। তো এই পুরো প্রক্রিয়া যেভাবে সাজানো, তাকে বলা হয়, পারফেক্ট ও নিরপেক্ষ একটি ব্যবস্থা, যাতে ন্যায় বিচার নিশ্চিতের ব্যবস্থা করা হয়েছে। কিন্তু ভেবে দেখুন তো, আদালতের বা বিচারকদের তো রায় দিতে হবে তাদের সামনে উপস্থাপিত তথ্য, প্রমান, লজিক, লজিক খন্ডন, সাক্ষির কারিশমা, তাদের বয়ান, ফ্যাক্টস, ফিগারস, আলামত-এসবের ভিত্তিতে। তো এতসব করে শেষতক যত রায় হয়, আপনার কি মনে হয়, ১০০ ভাগ ক্ষেত্রেই প্রকৃত অপরাধীটি দোষী হয় আর ফরিয়াদী বা নির্দোষ খালাস পায়? অপরাধীকে অপরাধী রায় দিতে তো বিচারককে তার সামনে উপস্থাপিত বিষয়াবলি ও বস্তুসমূহের উপর ভর করতে হয়। তো, এটাও কি বলা চলে, বিশ্বব্যাপী আদালত ও তৎসম্পর্কিত বিচার প্রক্রিয়াতে প্রতিদিন যাদের অপরাধী করে সাজা দেয়া হয়, ফাঁসি হয়, আর যাদের নিরপরাধ বলে খালাশ দেয়া হয়, তারা সত্যিই তাই? আমি ঘুষ বা প্রভাব খাটিয়ে রায় বদলানো বা প্রভাবিত করার দিকটা নিয়ে কথা বলছি না। বলছি, যেই সিস্টেমে অপরাধ প্রমান বা অপ্রমানের বিচারের পথ সৃজিত হয়েছে, সেটাতে ন্যায় ও অন্যায় নিশ্চিত হয়েছে না বলে, এটাকে কি অন্যভাবেও বলা যায়, যে, ”প্রাপ্ত তথ্য, বিশ্লেষন ও ধারনার ভিত্তিতে রায় হল অমুক দোষী, অমুক নির্দোষ” অর্থাৎ ন্যায় ও অন্যায়ের বিচারটি স্রেফ আপেক্ষিক?

তবে হ্যা, আমি সেই ছোটবেলায় দেখা “The Dark Justice" সিরিজের পুনরাবৃত্তিও করতে বলছি না।

পৃথিবীতে লিগ্যাল কিন্তু আনইথিক্যাল এবং ইলিগ্যাল কিন্তু এথিক্যাল এরকম বিপরীতধর্মী কিছু ধন্দ্ব আছে। অনেক বিষয় আছে যা লিগ্যাল কিন্তু আনএথিক্যাল। যেমন:-’৯০ এর দশক জুড়ে স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে রাস্তায় মানুষের আন্দোলন দমাতে পুলিশ গুলি ছুড়েছে, মানুষ মরেছে। পুলিশ রাষ্ট্রীয় কর্মচারী হিসেবে তার উর্দ্ধতনের আদেশে গুলি করেছে। ওই কাজটা তার জন্য লিগ্যাল কিন্তু আনএথিক্যাল।

আবার অনেক কাজ ইলিগ্যাল কিন্তু এথিক্যাল। একজন পথশিশু ক্ষুধার জ্বালায় সব দ্বার হতে বিতাড়িত হয়ে দোকান হতে একটি বনরুটি চুরি করল। এটি ইলিগ্যাল কিন্তু ইথিক্যাল।

এবার একটি বৃহত্তর পারসপেকটিভ বলি। অবিভক্ত বাংলা চিরকাল স্বাধীন ভূখন্ড হিসেবে বিদ্যমান ছিল। ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী এসে কূটকৌশলে জোর করে এই দেশ দখল করে আর তার রাজা হয়ে বসে। বিষয়টি ছিল ইলিগ্যাল। এই স্বাধীনতা হরণের দুশো বছর পরে বাংলা তথা বৃহত্তর ভারতের জনগন বিদ্রোহী হয় আর দেশমাতৃকার স্বাধীনতার জন্য আন্দোলন শুরু করে। বৃটিষ শাসকরা তখন ফরমাল ও বৈধ (কিন্তু বৃহত্তর প্রেক্ষিতে অবৈধ) সরকার। তো এই ফরমালি বৈধ কিন্তু বাস্তবে অবৈধ শাসক এই যৌক্তিক ও ন্যায্য আন্দোলনকে অবৈধ ঘোষনা করল। যারা আন্দোলনে জড়িত ছিল, সবাইকে রাষ্ট্রদোহী ঘোষনা করা হল। তো তখনকার প্রেক্ষিতে বিপ্লবী দেশপ্রেমিকরা ছিল বিদ্রোহী ও বেআইনী। বাঙালী পুলিশই বাঙালী বিপ্লবীদের দমনে কাজ করত। সেই বাঙালী পুলিশদের জন্য বিষয়টা ছিল “লিগ্যাল” আর বিদ্রোহীদের জন্য এই আন্দোলন ইলিগ্যাল কিন্তু ইথিক্যাল। ক্ষুদিরামকে রাষ্ট্র বিরোধীতার জন্য বিচারক ফাঁসি দেয়। বিচারকের আইনের দৃষ্টিতে সেটা লিগ্যাল, কিন্তু সার্বিক দৃষ্টিতে এই ফাঁসি আনইথিক্যাল।

আমি যা বলতে চাই, তা হল, রাষ্ট্র, আইন ও বিচার ব্যবস্থা নিজেই যখন আইনানুগ পথে না হাঁটে, যখন আইন প্রনীতই হয় অবৈধ উপায়ে, যখন আইন প্রণীত হয় অনধিকার পথে, যখন আইন প্রণেতা ও প্রয়োগকর্তা নিজেই হন অন্যায্য ও অবৈধ, যখন আইনটি প্রণীত ও প্রয়োগ হয় অসম ও অন্যায্যভাবে, তখন সেই আইনের প্রয়োগ কি অবৈধ নয়? সেই আইন ভাঙার নৈতিক অধিকার কি সবার তৈরী হয়ে যায় না?

আমি আইন অমান্য করার পক্ষে বলছি না। অমান্য করতে বলছি না। আমি বলছি, আইন, আইনী প্রয়োগ ও প্রয়োগকারী কর্তৃপক্ষের বিপক্ষে দাড়ানোটা যে সবসময়ই একচেটিয়াভাবে অবৈধ না, অন্তত নৈতিকতার মানদন্ডে অন্যায় না-সেটা।

আমার ধারনা, বাংলাদেশে সেক্টরভিত্তিক ও ইস্যুভিত্তিক আইনের সংখ্যা বিশ্বের যে কোনো দেশের চেয়ে অনেক বেশি। এদেশে বোধহয় কলার খোসা রাস্তায় ফেললে কোন আইনে বিচার হবে-সেই আইনও আছে। কাউকে মুখ ভেঙচালে কীভাবে বিচার হবে-তারও আইন আছে। কিন্তু মজার বিষয় হল, আইনের প্রয়োগ, আইনের সাম্যাবস্থা আর আইনের শাসন এই সুপ্রচুর আইনের দেশেই বোধহয় সব থেকে কম।

এ পর্যন্ত লেখাটি সার্বিক ছিল। এবার আসুন, একটা সেক্টরাল ফ্যাক্ট নিয়ে খোঁচাখুঁচি করি।

গার্মেন্টস সেক্টরে শ্রম আইনের প্রয়োগ একশোভাগ হয়না-এরকম একপেশে সমালোচনা করার মতো প্রচুর লোক বাংলাদেশে আছেন। বিশেষ করে গার্মেন্টস সেক্টরের তথাকথিত হিতৈষী বলে পরিচীত অনেক প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিও ঢালাওভাবে প্রায়ই এই অভিযোগ করে থাকেন। আইন আমরা মানি-তা প্রমান করা আমার এই লেখার উদ্দেশ্য নয়। মানতে বাধ্য হবার মতো কতটা নৈতিক দায় আমাদের আছে-সেটা নিয়েই আমার প্রশ্ন।

বাংলাদেশে অসংখ্য আনুষ্ঠানিক ও অনানুষ্ঠানিক শিল্প সেক্টর আছে। গার্মেন্টস সেক্টরের জন্য বিশেষ কোনো আইন নেই। সাধারন শ্রম আইনই আমাদের জন্য রাষ্ট্রীয় আইন। যদিও বাংলাদেশের অন্য যেকোনো সেক্টরের সাথে আমাদের মৌলিক ও বুনিয়াদি পার্থক্য এবং ভিন্ন বাস্তবতা রয়েছে। মুশকীল হল, এই সবেধন নীলমনি আইনটিও প্রণীত হয়েছে খুব অদ্ভূৎ অবয়বে। বাংলাদেশের প্রচলিত প্রথা অনুযায়ী (এবং সম্ভবত সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতাও আছে), একটি আইন প্রণীত হয়ে তা অনুমোদনের আগে একটি গণশুনানী হবার বিধান আছে। এই আইনটির সেই আনুষ্ঠানিক ’গণশুনানী’ হয়েছে কি? নাকি জাস্ট বানাতে হবে, বানিয়ে দেয়া হয়েছে? আইনটির একটা বড় অংশে অনুসরন করা হয়েছে পুরোনো বিদ্যমান আইন ও অন্যদেশের স্ট্যান্ডার্ড। একটি বিশেষায়িত সেক্টর গার্মেন্টস এর সাথে এই আইনের প্রচুর স্থানে অসামঞ্জস্যতা আছে। বাস্তবতার সাথে মিল নেই অনেক কিছুতে। সর্বোপরি, আমার কাছে মনে হয়, রাষ্ট্রকে আইন প্রণয়নের সময় মাথায় রাখা উচিৎ, এই আইনটির প্রয়োগযোগ্যতা আর বাস্তবভিত্তিতা এবং; অবশ্যই এই আইনটির সকল স্টেকহোল্ডারদের সর্বোচ্চ সম্ভাব্য সুবিধা নিশ্চিত করা। সেই দিকটি কতটা গুরুত্ব দেয়া হয়েছে এই আইনটিতে-তা নিয়ে আমার বেশ কিছু বক্তব্য আছে। এই আইনটি প্রণয়ন, অনুমোদনের বিভিন্ন পর্যায়ে আমরা যারা কারখানা পর্যায়ে আইনটির সত্যিকারের বাস্তবায়নের কাজ করব, অর্থাৎ-এই সেক্টরের এইচআর, এ্যাডমিন, কমপ্লায়েন্স, ওয়েলফেয়ার, সিএ্যান্ডবি, মেডিক্যাল, প্রোডাকশন বিভাগ-এদের প্রান্তিক ও মাঠ পর্যায়ের কর্মীদের সাথে কতটা আলোচনা হয়েছে বা তাদের মতামত কতটা নেয়া বা প্রতিফলিত হয়েছে-তা নিয়ে কথা আছে বিস্তর। তো এত এত কল আউট নিয়ে অস্তিত্বশীল একটি আইন হুবহু মানার নৈতিক দায় আমাদের কতটা? আর এতকিছুর পরে, আমরা একটি সেক্টর হিসেবে রাষ্ট্র ও তার আইনি ব্যবস্থা হতে কতটা সুযোগ ও সুরক্ষা পেয়ে থাকি, যে আমাদের জন্য প্রণীত আইন হুবহু মানতে আমরা বাধ্য থাকব? সেক্টর হিসেবে আমরা যেমন আইন মানব বলে কাম্য হয়, তেমনি আমাদের অর্থাৎ এই সেক্টরটির সবরকম প্রাপ্য আইনী অধিকার ও প্রিভিলেজটুকুও তো সেক্টরের পাওনা। সেটা কি এই সেক্টর পাচ্ছে? পুরো রাষ্ট্রের সব সেক্টর কি তাদের জন্য বিদ্যমান আইন কঠোরভাবে পালন করছে? আইন ও আইনী প্রতিষ্ঠানগুলো কি তাদের সেই আইন মানতে বাধ্য করতে চেষ্টা করছে? রাষ্ট্র ও আইন নিজেই কি আমাদের আইন ভাঙতে বাধ্য করছে না?

আপনি হয়তো ভাবছেন, আমি শিল্প উদ্যোক্তাদের আইন ভাঙার পক্ষে সাফাই গাইছি। কিংবা আইন ভাঙার উষ্কানী দিচ্ছি। নাহ, ভুলেও সেই ভ্রমে মজবেন না। আমি এই রাষ্ট্রের একজন সুনাগরিক আর এই সেক্টরের একজন স্টেকহোল্ডার। আইন মেনেই সবকিছু করার পক্ষে আমি। কিন্তু অবাস্তব, আবেগী, অনুকরনকৃত, পশ্চাতপদ, নন-বিজনেস ফ্রেন্ডলী, আরোপিত, অবিবেচনাপ্রসূত আইন যদি প্রণীত হয় আর তা চাপিয়ে দেয়া হয়, সেই আইন কতটা সত্যিই বাস্তবায়ন হবে? আর তার বাস্তবায়ন সত্যিই কতটা কল্যান বয়ে আনবে? আইন বাস্তবায়নে ইঁদুর-বিড়াল খেলার রাস্তাটা তো এর জন্মের সময়ই খুলে রাখা হয়েছে।
সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৪
৩টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

অন্যায় অত্যাচার ও অনিয়মের দেশ, শেখ হাসিনার বাংলাদেশ

লিখেছেন রাজীব নুর, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:৪০



'অন্যায় অত্যাচার ও অনিয়মের দেশ, শেখ হাসিনার বাংলাদেশ'।
হাহাকার ভরা কথাটা আমার নয়, একজন পথচারীর। পথচারীর দুই হাত ভরতি বাজার। কিন্ত সে ফুটপাত দিয়ে হাটতে পারছে না। মানুষের... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্য অরিজিনস অফ পলিটিক্যাল জোকস

লিখেছেন শেরজা তপন, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:১৯


রাজনৈতিক আলোচনা - এমন কিছু যা অনেকেই আন্তরিকভাবে ঘৃণা করেন বা এবং কিছু মানুষ এই ব্যাপারে একেবারেই উদাসীন। ধর্ম, যৌন, পড়াশুনা, যুদ্ধ, রোগ বালাই, বাজার দর থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×