somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

রেডক্রস Vs রেডক্রিসেন্ট ঃ ধর্মান্ধতার আড়ালে এক প্রতীকের বিবর্তণের ইতিকাথা।

০২ রা মার্চ, ২০১০ বিকাল ৫:৪৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
Solferino এর স্মুতিকথা



ইতালির স্বাধীনতা যুদ্ধ সময়ে উত্তর সীমান্তবর্তী অঞ্চলে অবস্থানকারী ফ্রান্সের সম্রাট নেপোলিয়ন (৩য়) এর সাথে ব্যক্তিগত সাক্ষাতের অভিপ্রায়ে সফরকালে সুইশ নাগরিক স্যার হেনরী ডুনান্ট (Henry Dunan) ২৪ জুন ১৮৫৯ ইতালির উত্তরের ছোট্ট শহর Solferinoএ স্বচক্ষে যুদ্ধের বিভিষীকায় অবলোকন করেন। তিনি "Tutti fratelli" (সকলে ভাই ভাই) এই শ্লোগান নিয়ে যুদ্ধের উভয় পক্ষের হতাহত ৪৫ হাজার মানুষের সেবার জন্য মূলতঃ স্থানীয় নারীদের নিয়ে সেবার প্রয়াস চালান। জুলাই ১৮৫৯ জেনেভায় ফিরে তিনি Solferino এ তাঁর অভিজ্ঞার কথা লিখবার জন্য মনঃস্থির করেন যা ১৯৬২ সালে Un Souvenir de Solferino (Solferino এর স্মুতিকথা) নামে প্রকাশিত হয়। স্যার হেনরী ডুনান্ট তাঁর এই বইটি তে দুটি প্রস্তাব তুলে ধরেন।
এক, প্রত্যেক টি দেশে স্থায়ীভাবে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন প্রস্তুত করা ,যা যুদ্ধকালিন সময়ে যুদ্ধে হতাহতের শুশ্রূষা প্রদান করবে।
দুই, প্রতিটি দেশেই যুদ্ধকালে এই স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ও যুদ্ধাহাতদের রক্ষার নিরেপেক্ষ উদ্যোগ গ্রহণের অঙ্গিকার করবে।

পড়ুন স্যার হেনরী ডুনান্টের লেখা A Memory of Solferino
Click This Link

রেডক্রসের জন্ম কথাঃ


স্যার হেনরী ডুনান্টের প্রস্তাব বিবেচনার জন্য সুইস জুরিস্ট Gustave Moynier এর নেতৃত্ব পাঁচ সদস্যের এবটি কমিটি গঠিত হয় । যাঁরা ১৭ ফেব্রুয়ারী ১৮৬৩ সালে প্রথম সাভায় মিলিত হনএবং স্যার হেনরী ডুনান্ট এই কমিটির সদস্যদের একজন ছিলেন ।
উক্ত কমিটির প্রয়াসে ২২ আগস্ট ১৮৬৪ সালে জেনেভায় ১৬ দেশের কুটনৈতিক পর্যায়ে বৈঠক যুদ্ধকালিন সময়ে যুদ্ধাহতের সেবায় নিশ্চিৎ করার লক্ষ্যে দশ (১০) সিদ্ধান্তে ঐক্যমতে পৌছানো সম্ভ হয় ।Convention for the Amelioration of the Condition of the Wounded in Armies in the Field. Geneva, 22 August 1864
এতে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন টির জন্য একটি সতন্ত্র ও সাধারণ প্রতীকের প্রস্তাব করা হয়।

Art. 7
A distinctive and uniform flag shall be adopted for hospitals, ambulances and evacuation parties. It should in all circumstances be accompanied by the national flag.
An armlet may also be worn by personnel enjoying neutrality but its issue shall be left to the military authorities.
Both flag and armlet shall bear a red cross on a white ground.

রেডক্রস কে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনটির প্রতীক নির্বাচনের কারণ


রেডক্রস নামক সংগঠনটির প্রতিষ্ঠা সাথে প্রারম্ভিক পর্যায়ে থেকে যুক্ত স্যার হেনরী ডুনান্ট এবং Gustave Moynier সহ প্রায় সকলেই সুইজারল্রান্ডের নাগরিক এবং প্রথম পর্যায় হতে এই আন্দোলেনর সাথে সুইজারল্যান্ড রাষ্ট্রীয় ভাবে যুক্ত। তাই, এ মহৎ প্রচেষ্টার উদ্যোগ্যতাদের স্বীকৃতি স্বরূপ যুদ্ধে হতাহত মানুষের সেবা প্রদানের লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটির প্রতীক ও পতাকা নির্বাচনে সুইজরল্যান্ডের পতাকা কে মাথায় রাখা হয়। রক্ত রাঙ্গা জমিনে সাদা ক্রস যুক্ত সুইস জাতীয় পতাকার স্থলে সাদা শুভ্র জমিনে লাল ক্রস কে প্রতিষ্ঠানটির একমাত্র প্রতীক হিসাবে ১ম পর্যায়ে স্বীকৃতি দেওয়া হয়।




রেডক্রসের প্রতীক নিয়ে বিরোধের শুরু ও রেডক্রিসেন্ট আবির্ভাব

রেডক্রিসেন্ট ও রেড লায়ন-সানের আবির্ভাব
১৮৭৬ সাল থেকে ১৮৭৮ সাল পর্যন্ত রাশিয়া ও তুরস্কের সাথে যুদ্ধের কালে তুরস্কের উসমানী শাসকরা (Ottoman Empire) ঘোষনা করেন যে, তাঁরা রেডক্রসের পরিবর্ততে রেডক্রিসন্টে (লাল প্রথমার চাঁদ) যুক্ত পতাকা ব্যবহার করবে। তাঁরা যুক্তি উপস্থাপন করে যে , রেডক্রস প্রতীক অনেকাংশে খ্রীস্টিয় প্রতীক 'ক্রুসের' সার্দৃশ্য , যা মুসলমান সৈন্য দের জন্য অবমাননা কর।। রাশিয়ার সাথে চলমান যুদ্ধকালে তুরস্কের সেনা বাহিনীর চিকিৎসক দলের রেডক্রিসন্টে প্রতীক ব্যবহারের সিদ্ধান্ত সীমিত সময়ের ( শুধু ঐযুদ্ধের জন্য) মেনে নেওয়া হয়।

প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর যুদ্ধের তিক্ত অভিজ্ঞতার আলোকে ১৯২৯ সালে জেনেভা কনভেশনের সিদ্ধান্তসমূহ সংশেধনের লক্ষ্যে কুটনৈতিক পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সভার তুরস্ক-মিশর এবং প্যারসিয়ান (ইরান) প্রতিনিধিরা তাদের স্ব স্ব সেনাবিহনী চিকিৎসক দল কর্তৃক ব্যবহৃত ভিন্ন দুইটি পতাকার স্বীকৃতি কনভেনশনের সিদ্ধান্তে সংযুক্তের দাবি উত্থাপন করে। তা এই র্মমে গৃহিত হয় যে , 'রেডক্রস, রেডক্রিসেন্ট ও রেড লায়ন-সান এই ৩ টি প্রতীক ব্যতিত অন্য কোন প্রতীক রেডক্রসের উদ্দ্যেশ বাস্তবায়নে ও কর্মকান্ডে ব্যবহার করা যাবে না।


রেডক্রিসেন্ট
তুরস্ক ও মিশর
এবং


রেড লায়ণ-সান
ইরান

রেড ডেভিড স্লিডের উদয়
২ য় বিশ্বযুদ্ধের পরে ১৯৪৯ সালে রেডক্রসের নীতিমালা পরিবর্ধণ ও পরিমার্জনের লক্ষ্যে আয়োজিত কুটনৈতিক পর্যায়ের সভায় প্রতীক ও পতাকা প্রশ্নে আবার ৩ (তিন) নতুন প্রস্তাব উত্থাপিত হয়।
এক) নেদারল্যান্ডের একটি সম্পূর্ণ নতুন একক প্রতীকের প্রস্তাব ।
দুই) ১৮৬৪ সালের প্রথম কনভেনশনের সিদ্ধান্তের অনুসারে শুধু মাত্র একটি প্রতীক (রেডক্রস) এর ব্যবহারের প্রত্যাবর্তনের প্রস্তাব।
তিন) নব গঠিত রাষ্ট্র ইসরাইল কর্তৃক তাদের সেনাবাহিনীর মেডিকাল টিম কর্তৃক ব্যবহৃত 'দাউদের তারা' ( Shield of David) খচিত পতাকার অন্তর্ভূক্তির প্রস্তাব।

৩ টি প্রস্তাবই কনভেনশনে পরিত্যক্ত হয় এবং রেডক্রস, রেড সান এবং রেড লায়ন-সান প্রতীকের স্বীকৃত বলবৎ থাকে।

আন্তর্জাতিক রেডক্রস সোসাইটির স্বীকৃতি না থাকলেও ইসরাইল আবির্ভাব কাল থেকে আজ পর্যন্ত Red Shield of David (Red Crystal with Star) নিজ দেশ ও বহিঃবিশ্বে ব্যবহার করছে।( হাইতি তে ইসরাইলের চিকিৎসক দলের এই প্রতীক ব্যবহার কালে প্রথমবার আমার নজরে আসে।)



এ প্রসঙ্গে আন্তর্জাতিক রেডক্রস ও রেডক্রিনসেন্ট সোসাইটি ১ সেপ্টম্বর ১৯৮৯ "The Red Cross and Red Crescent Emblems'' শীর্ষক ডকুমেন্টে বলে,
''The emblem of the red shield of David is covered in a reservation whose validity has been challenged by a number of authors.Without embarking on a lengthy analysis of a controversial technical legal point, we hold the view that opponents of the State of Israel are bound to respect Israeli medical personnel and equipment on the field of battle.

In any event, the protective emblem is not constitutive of protection under the Convention; it is merely the visible sign thereof. Members of the medical service shall command respect by virtue of their relief mission, and not because they are indicated by any given distinctive sign.''

ইরানের লাল সিংহের পালায়ন

১৯৮০ সালে ইসলামী বিপ্লব উত্তরকালে ইরান তাঁর পূর্বের Red Lion with Sun ব্যবহারের স্বীকৃতি ত্যাগ করে রেডক্রিসেন্ট প্রতীক ব্যবহারের সিদ্ধান্ত ঘোষনা করে। যদিও Red Lion with Sun অদ্যাবধি আন্তর্জাতিক রেডক্রস ও রেডক্রিনসেন্ট সোসাইটির একটি দাপ্তরিক প্রতীকভুক্ত।

উদ্দ্যেশ বড় না প্রতীক বড়

একটি মহৎ উদ্দ্যেশ নিয়ে প্রতিষ্ঠিত সংগঠনের প্রতীক নিয়ে বিরোধ আর মন কাষাকষির বিস্তৃত হয়েছে আরও ব্যাপকভাবে। আর এই বিরোধের মূল্যে রয়েছে যেমন ধর্মীয় সংকৃণতা তেমনি আছে সংকীণ জাতীয়তাবোধ। বিভিন্ন দেশ ও ধর্মীয় সম্প্রদায় কর্তৃক নানা সময় প্রতীক স্বীকৃতির প্রচেষ্টা কম আলোচিত প্রস্তাব সংক্ষেপে নিচে দেওয়া হল।

# ১৯৩৫ সালে আফগানস্থান কর্তৃক Red Archway প্রস্তাব এবং প্রত্যাখান।
# কঙ্গো কর্তৃক Red Lamb (১৯৬৪~৬৫ সাল)
# স্বাধীনতা পর ভারত কর্তৃক লাল চরকা (Red wheel) প্রস্তাব।
# লেববান কর্তক Red cedar প্রতীক প্রস্থাব।
# সুদান দখলদার মিশর ও ব্রিটিশ অধীন হতে স্বাধীনতার পর রেডক্রস ও রেড ক্রিসেন বিরোধ এড়াতে কিছুকাল লাল গন্ডার (Red rhinoceros) ব্যবহার।
# দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ উত্তরকালে সিরিয়া কর্তৃক কোরআন ও বাইবেলের সাধারন পবিত্রতার প্রতীক Red palm কে প্রতীক হিসাবে গ্রহণের প্রচারণা চলনা হয়।
# থাইল্যান্ড কর্তৃক ১৮৯৯ থেকে ১৯০৬ পর্যন্ত বৌদ্ধধর্মের পবিত্রতার প্রতীক আগুন অন্তর্ভূক্ত Red cross and flame করে প্রতীক পরিবর্তনের প্রচেষ্টা চলে।
# শ্রীলংকার বৌদ্ধ সম্প্রদায় ও 'তাও' ধর্ম গোষ্ঠি কর্তৃক Red Swastika প্রস্তাব করে।
# প্রথম পর্যায়ে জাপান কর্তৃক Red Sun and Strip প্রস্তাব উঠে।

প্রতীক বিবাদের অবসানের প্রচেষ্টা
বিভিন্ন দেশ তাদের নিজস্ব রাজনৈতিক -ধর্মীয় দৃষ্টি থেকে নিজ নিজ দেশের রেডক্রস সোসাইটি কর্তৃক নানা প্রতীক পতাকা ব্যবহার করায় আন্তর্জাতিব রেডক্রস ও রেডক্রিসেন্ট মুভমেন্টের নিরপেক্ষ ভাবমূর্তিকে প্রশ্নবৃদ্ধ করে । যা বিগত শতাব্দীর ৯০ দশকে আন্তর্জাতিব রেডক্রস ও রেডক্রিসেন্ট সোসাইটি কে বিশেষ ভাবে ভাবিয়ে তোলে।

১৯৯৯ সালে রেডক্রস ও রেডক্রিসেন্ট সোসাইটির আন্তর্জাতিক সম্মেলন কালে সদস্য দেশসমূহ একটি অভিন্ন প্রতীকের প্রয়োজনীয়তা স্বীকার করে। ডিসেম্বর ২০০৫ সালে জেনেভায় অনুষ্ঠিত কুটনৈতিক পর্যায়ের সম্মেলণে Protocol III এর আওয়তায় একটি নতুন নিরপেক্ষ প্রতীক হিসাবে Red Crystal গৃহীত হয়।



রেডক্রিসেন্ট প্রতীক গ্রহণ মুসলিম বিশ্বের জন্য কতটুকু যুক্তি ঃ
বর্তমানে বিশ্বে বর্তমানে ১৫১ টি দেশের রেডক্রস এবং বাংলাদেশ সহ ৩২ টি মুসলিম দেশে রেডক্রিসেন্ট প্রতীক হিসাবে ব্যবহৃত হয়। স্বীকৃতিহীন ভাবে ইসরাইল নিজ পছণ্দের প্রতীক ও পতাকা ব্যবহার করে।

ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গি সামনে এনে ইহুদী সম্প্রদায় ও মুসলমান সম্প্রদায় রেডক্রস প্রতীক ব্যবহারে আপত্তি প্রকাশ করে। যদিও রেডব্রস প্রতীক গ্রহণ কালে তা শুধু মাত্র সুইস পতাকা কে সম্মান দেখাতে করা হয় এবং সুইজারল্যান্ডের পতাকা ইতিহাসে খ্রীস্টিয় ক্রস কিন্তু ধর্মীয় দৃষ্টি ভঙ্গি থেকে আগত নয়। তাই কাঠামো গত ভাবে সুইজারল্যান্ডের পতাকার ক্রস ও রেডক্রস কিন্তু সুস্পষ্ট ভাবেই খ্রীস্টিয় ক্রস হতে পৃথক।

আজ মুসলিম বিশ্বে তুরস্কের উসমানিয়া সাম্রাজের প্রতীক Crescent Moon কে ইসলাম তথা মুসলমানিত্বের প্রতীক হিসাবে হাজির করেছে। অথচ,Crescent Moon এর সাথে ইসলামের কোন সম্পর্ক নেই।( চাঁদ-তারা কি ইসলামের প্রতীক?)
বরং লক্ষণীয় যে, এই প্রচেষ্টার মধ্য দিযে ১ম বিশ্বযুদ্ধপূর্ব প্রধান দুই স্বাধীন মুসলিম সাম্রাজ্য ও প্রতিপক্ষ (তুরস্কের উসমানিয়া আর ইরানের পারস্যিক ) নিজ নিজ সাম্রাজ্যের প‌্রতীক ধর্মীয় অনুভূতির আড়ালে একটি সার্বজনীন সংগঠনের প্রতীকরূপে প্রতিষ্ঠিত করেছে।


তুরস্কের উসমানিয়া শাসকদের শেষ পতাকা (১৮৪৪~১৯২৩ সাল)


ইরানের পারস্যিক সাম্রাজের শেষ পতাকা ।
উপসংহারঃ
ঊনিশ শতকের পূর্বে যুদ্ধকালে বিভিন্ন দেশের সেনাবাহীনীর চিকিৎসক দল যুদ্ধক্ষেত্রে বিভিন্ন প্রতীক যুক্ত পতাকা ব্যবহার করতো। সেই প্রতীকসমূহ আবার দেশেটির শাসক গোষ্ঠি পরিবর্তনেও পাল্টে যেতো। এই সব পতাকা বা প্রতীকের পারস্পরিক স্বীকৃতি না থাকায় যুদ্ধাহত মানুষের সেবা ও যুদ্ধাঞ্চলে সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা প্রশ্নে পারস্পরিক সহযোগিতা বা সহর্মিমতার অভাব বোধ থেকেই স্যার হেনরী ডুনান্ট াভিন্ন পতাকা উর্ধ্বে তুলে রেড্রক্রস আন্দোলনের সূচনা করেন।যুগের প্রভাবে নানামুখি ধর্মান্ধতা আর সংকীর্ণতা জাত্যাভমিমানের কারণে সেই আন্দোলনে আবার বিভিন্ন প্রতীক ও পতাকা ফিরে এসেছে।

************************************************

সূত্র ঃ

১) Emblems of the International Red Cross and Red Crescent Movement.
২) The history of the emblems.
৩) International Federation of Red Cross and Red Crescent Societies
৪)A Memory of Solferino
৫) Henry Dunant
সর্বশেষ এডিট : ০২ রা মার্চ, ২০১০ বিকাল ৫:৫৮
১৫টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমার প্রফেশনাল জীবনের ত্যাক্ত কথন :(

লিখেছেন সোহানী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৪



আমার প্রফেশনাল জীবন বরাবরেই ভয়াবহ চ্যালেন্জর ছিল। প্রায় প্রতিটা চাকরীতে আমি রীতিমত যুদ্ধ করে গেছি। আমার সেই প্রফেশনাল জীবন নিয়ে বেশ কিছু লিখাও লিখেছিলাম। অনেকদিন পর আবারো এমন কিছু নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×