somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

জাতীয় নারী উন্নয়ন নীতি’ ২০১১ ও ফতোয়া প্রসঙ্গে দুটি কথা (২)

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১২:৩৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আজকের পত্রিকায় (রেফারেন্স ৫) ধর্ম মন্ত্রনালয়ের দাবী অনুযায়ী আমিনীরা ২৩.৫ এবং ২৫.২ ধারাকে কুরআন ও সুন্নাহ পরিপন্থী বলছেন।
ওই দুটো ধারা দেখলে এটা পরিষ্কার বোঝা যায় যে নারী ও পুরুষ যিনি যতটুকু সম্পদের মালিক বা যিনি যে ব্যবসা বা বিনিয়োগ করছেন, সে নিজ নিজ সম্পদ বা ব্যবসা বা ইত্যাকার যেকোন কিছুর পূর্ণ অধিকার রাখবেন। আমরা সম্পদ ও উত্তরাধিকার এবং সম্পদের উপর নারী-পুরুষের অধিকার সংক্রান্ত কুরআনের আয়াতগুলো যদি দেখি, তাহলে স্পষ্টতঃই বুঝতে পারবো এখানে কুরআন বা সুন্নাহ্‌র কোন বরখেলাপ হয় নাই। ইসলামে উত্তরাধিকার সম্পদ ভাগের ক্ষেত্রে এবং ঋণের চুক্তিপত্রের সাক্ষীর ক্ষেত্রে নারী-পুরুষের আলাদা আলাদা অংশীদারীত্ব আছে, যেটা নিয়ে নারীনীতিতে কোন কথাই বলা নেই।

সূরা নিসা, আয়াত ১১ঃ
আল্লাহ তোমাদেরকে তোমাদের সন্তানদের সম্পর্কে আদেশ করেনঃ একজন পুরুষের অংশ দুজন নারীর অংশের সমান। অতঃপর যদি শুধু নারীই হয় দু' এর অধিক, তবে তাদের জন্যে ঐ মালের তিন ভাগের দুই ভাগ যা ত্যাগ করে মরে এবং যদি একজনই হয়, তবে তার জন্যে অর্ধেক।...

সূরা নিসা, আয়াত ১২ঃ
আর, তোমাদের হবে অর্ধেক সম্পত্তি, যা ছেড়ে যায় তোমাদের স্ত্রীরা যদি তাদের কোন সন্তান না থাকে। যদি তাদের সন্তান থাকে, তবে তোমাদের হবে এক-চতুর্থাংশ ঐ সম্পত্তির, যা তারা ছেড়ে যায়; ওছিয়্যতের পর, যা তারা করে এবং ঋণ পরিশোধের পর। স্ত্রীদের জন্যে এক-চতুর্থাংশ হবে ঐ সম্পত্তির, যা তোমরা ছেড়ে যাও যদি তোমাদের কোন সন্তান না থাকে। আর যদি তোমাদের সন্তান থাকে, তবে তাদের জন্যে হবে ঐ সম্পত্তির আট ভাগের এক ভাগ, যা তোমরা ছেড়ে যাও ওছিয়্যতের পর, যা তোমরা কর এবং ঋণ পরিশোধের পর।...

সূরা নিসা, আয়াত ৩২ঃ
আর তোমরা আকাঙ্ক্ষা করো না এমন সব বিষয়ে যাতে আল্লাহ তা’আলা তোমাদের একের উপর অপরের শ্রেষ্ঠত্ব দান করেছেন। পুরুষ যা অর্জন করে সেটা তার অংশ এবং নারী যা অর্জন করে সেটা তার অংশ। আর আল্লাহর কাছে তাঁর অনুগ্রহ প্রার্থনা কর। নিঃসন্দেহে আল্লাহ তা’আলা সর্ব বিষয়ে জ্ঞাত।

সূরা বাকারা, আয়াত ২৮২ঃ
হে মুমিনগণ! যখন তোমরা কোন নির্দিষ্ট সময়ের জন্যে ঋনের আদান-প্রদান কর, তখন তা লিপিবদ্ধ করে নাও এবং তোমাদের মধ্যে কোন লেখক ন্যায়সঙ্গতভাবে তা লিখে দেবে; লেখক লিখতে অস্বীকার করবে না। আল্লাহ তাকে যেমন শিক্ষা দিয়েছেন, তার উচিত তা লিখে দেয়া। এবং ঋন গ্রহীতা যেন লেখার বিষয় বলে দেয় এবং সে যেন স্বীয় পালনকর্তা আল্লাহকে ভয় করে এবং লেখার মধ্যে বিন্দুমাত্রও বেশ কম না করে। অতঃপর ঋণগ্রহীতা যদি নির্বোধ হয় কিংবা দূর্বল হয় অথবা নিজে লেখার বিষয়বস্তু বলে দিতে অক্ষম হয়, তবে তার অভিভাবক ন্যায়সঙ্গতভাবে লিখাবে। দুজন সাক্ষী কর, তোমাদের পুরুষদের মধ্যে থেকে। যদি দুজন পুরুষ না হয়, তবে একজন পুরুষ ও দুজন মহিলা। ঐ সাক্ষীদের মধ্য থেকে যাদেরকে তোমরা পছন্দ কর যাতে একজন যদি ভুলে যায়, তবে একজন অন্যজনকে স্মরণ করিয়ে দেয়। যখন ডাকা হয়, তখন সাক্ষীদের অস্বীকার করা উচিত নয়। তোমরা এটা লিখতে অলসতা করোনা, তা ছোট হোক কিংবা বড়, নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত। এ লিপিবদ্ধ করণ আল্লাহর কাছে সুবিচারকে অধিক কায়েম রাখে, সাক্ষ্যকে অধিক সুসংহত রাখে এবং তোমাদের সন্দেহে পতিত না হওয়ার পক্ষে অধিক উপযুক্ত। কিন্তু যদি কারবার নগদ হয়, পরস্পর হাতে হাতে আদান-প্রদান কর, তবে তা না লিখলে তোমাদের প্রতি কোন অভিযোগ নেই। তোমরা ক্রয়-বিক্রয়ের সময় সাক্ষী রাখ। কোন লেখক ও সাক্ষীকে ক্ষতিগ্রস্ত করো না। যদি তোমরা এরূপ কর, তবে তা তোমাদের পক্ষে পাপের বিষয়। আল্লাহকে ভয় কর তিনি তোমাদেরকে শিক্ষা দেন। আল্লাহ সব কিছু জানেন।

সূরা নিসাতেই বিস্তারিতভাবে নারী-পুরুষের সম্পদের অংশীদার, অধিকার ও দায়িত্ববোধ নিয়ে বিস্তারিত বলা আছে। এটা কে না জানে যে একজন নারীকে বিয়ের সময় উত্তম মোহরানা দেয়া এবং পরবর্তীতে তার ভরণপোষণের দায়িত্ব স্বামীর জন্য অবশ্য কর্তব্য। আর নারীদের এক্ষেত্রে ছাড় দেয়া হয়েছে। একজন পুরুষের তার বাবা-মার প্রতিও আর্থিক দায়িত্বপালনের বাধ্যবাধকতা আছে, যেটা একজন নারীর নেই। তাই উত্তরাধিকারসূত্রে প্রাপ্ত সম্পদে নারীর অংশ কিছু কম। এটাকে কি বৈষম্য বলা যায়? আমি এখানে হাইলাইট করবো ধারা ১৭.৪ এবং ১৭.৬কে। সেখানে নারীর প্রতি বৈষম্যমূলক আইন বলতে কোনগুলোকে বোঝানো হয়েছে? এ ব্যাপারে সরকারের সুস্পষ্ট বক্তব্য জরুরী। যারা উত্তরাধিকারসূত্রে প্রাপ্ত সম্পত্তিতে নারীর পুরুষের সমান অংশ চান, তারা পরিবারে নারীর যে আর্থিক দায়মুক্তি দেয়া হয়েছে এ ব্যাপারে কি বলতে চান? এ ব্যাপারে সরকারের কোন চিন্তা-ভাবনা আছে কি? ইসলাম নারীদের যে ব্যাপারগুলোতে ছাড় দিয়েছে, সেগুলোতে নারীদের বাধ্য করিয়ে পুরুষদের দায়-দায়িত্ব কমানোটা ঠিক কতটা নারী-স্বাধীনতা বা নারী-অধিকারের ব্যাপার হতে পারে? তবে প্রশংসনীয় যে ব্যাপারটা সেটা হলো এসব আইন সংস্কার কমিটিতে নারী আইনজ্ঞদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা। কারণ এ যাবতকালে আমরা দেখেছি যে পুরুষেরাই নারীদের জন্য আইন তৈরী করে, নারীর করণীয় ঠিক করে, যার মাঝে পুরুষতান্ত্রিক মনোভাবটা প্রকটভাবে ফুটে উঠে। নারীদের সমস্যাগুলো নারীরাই ভাল অনুধাবন করতে পারবেন।

উপরে উল্লিখিত দুটো ক্ষেত্র ছাড়া ইসলামে আর কোথাও নারী-পুরুষ জেন্ডার পার্থক্য নেই। আমরা জানি ইসলামের মূল যে পাঁচটি অবশ্যকরণীয় বিষয় আছে, সেখানে নারী-পুরুষ দুজনের জন্য সমান। এসবের জন্য উভয়কেই সমানভাবে আল্লাহ্‌র কাছে জবাবদিহি করতে হবে। আগ্রহী পাঠকেরা ইসলামে নারী-পুরুষের জেন্ডার ইকুয়েলিটি সম্বন্ধে বিস্তারিত জানতে রেফারেন্স ৭ এবং ৮ পড়ে দেখতে পারেন।

এখানে আরেকটা উল্লেখযোগ্য যে বিষয়, সেটা হলো একটা মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশে কেবল সিডওকে রেফার করে নারীনীতি করা হচ্ছে, এখানে ইসলাম বা অন্য কোন ধর্মের কোন উল্লেখই নেই বা এসব ধর্মে নারীদের কি কি অধিকার দেয়া হয়েছে, সেগুলো বাস্তবায়নে সরকারের পদক্ষেপ কি কি, এ নিয়ে কোন আলোচনাই নেই। ধর্মের ব্যাপারটা এখানে যে কারণে প্রাসঙ্গিক তা হলো যে একজন নারী যদি স্বেচ্ছায় গৃহিনী হিসেবে থাকতে চান, তাহলে কেউই তাকে বাইরে কাজ করতে বাধ্য করতে পারেন না। তাকে বেকার বলাটাও ঠিক নয়। নারীর এই গৃহকর্মের মর্যাদার ব্যাপারে নারীনীতিতে কিছু কথা বলা আছে, সেটার বাস্তবায়ন হওয়া দরকার। আবার কোন নারী উপার্জন করলেও পরিবারে আর্থিক খরচ দিতে তিনি দায়বদ্ধ নন, ধর্ম তাকে এক্ষেত্রে ছাড় দিয়েছে, এসব অধিকার কিভাবে রাষ্ট্র নিশ্চিত করবে সে ব্যাপারে নারীনীতিতে কিছু বলা নেই।

এরপর সরকারের বক্তব্যের বাইরে আমি আমিনী সাহেব বা সমমনাদের কাছে জানতে চাই, প্লীজ ঠিক কোন কোন পয়েন্টে কুরআন ও সুন্নাহর ঠিক কোন কোনভাবে বরখেলাপ হয়েছে বলে আপনাদের মনে হচ্ছে, এ ব্যাপারে আপনারা আমাদের বিস্তারিতভাবে জানান। আর ইসলামে ইতিমধ্যে যেসব অধিকার দেয়া হয়েছে নারীদের যেমন মোহরানা, উত্তরাধিকারসূত্রে প্রাপ্ত সম্পত্তি, নারীর নিজের ব্যাপারে নিজেই সিদ্ধান্ত নেবার অধিকার ... সমাজে যে এসবের হরহামেশাই বরখেলাপ হচ্ছে এ ব্যাপারে আপনাদের করণীয় কি, বক্তব্য কি? কেমন করে নারীদের এসব অধিকার পূর্ণাঙ্গভাবে নিশ্চিত করবেন? যারা এসব অধিকার দিচ্ছে না তাদের ব্যাপারে আপনাদের করণীয় কি, মন্তব্য কি?


ফতোয়াপ্রসঙ্গঃ

বাংলাদেশি নারীদের অধিকার ও দুর্দশা নিয়ে কথা বলতে গেলে অবধারিতভাবেই গ্রামে-গঞ্জে ফতোয়ার স্বীকার ও দোররার আঘাতে জর্জরিত নারীদের কথা চলে আসবে। ফতোয়ার এই ভুল প্রয়োগের ফলে কত নারী যে একতরফা এবং অন্যায়ভাবে অত্যাচারের স্বীকার হচ্ছে, এসবের পুরো পরিসংখ্যানও হয়তো ঠিকভাবে রাখা হয় না। আর পত্র-পত্রিকা মারফত এসব অনাচারের কথা জানার ফলে সাধারণ মানুষের মনে ফতোয়া সম্বন্ধে এক ধরণের বিতৃষ্ণা এবং ভীতি কাজ করে। অথচ ফতোয়া আদতে এরকম কিছু নয়। তাহলে ফতোয়া কি? কিভাবে এর প্রয়োগ হবার কথা?

বাংলাদেশের উচ্চ আদালতে ফতোয়া দেয়া বন্ধ করা নিয়ে মামলা চলছে। একবার ফতোয়া বন্ধসংক্রান্ত রায় দেয়া হয়েছে, এখন সেটার উপরে করা আপিলের শুনানি চলছে। এ নিয়ে ৫ জন আলেমের মতামত চাওয়া হয়েছে। এখানে একটা ব্যাপার লক্ষ্যণীয় যে আমাদের উচ্চ আদালতে পরিপূর্ণভাবে ইসলামী ফিকহ ও আইন অনুযায়ী বিচার করার ক্ষেত্রে সীমাবদ্ধতা আছে। তা না হলে আলাদাভাবে ৫ জন আলেমের মতামত নেয়ার দরকার পড়তো না।

ফতোয়া মূলত ইসলামী আইনি পরামর্শ বা মতামত ছাড়া আর কিছুই নয়। প্রচলিত বিচার ব্যবস্থায় একজন উকিল আর বিচারকের কাজের পার্থক্য যদি আমরা লক্ষ্য করি, তাহলে দেখতে পাব একজন উকিল বার কাউন্সিলের পরীক্ষায় পাশ করে তারপর ওকালতি করার লাইসেন্স পান, এবং উনি মক্কেলের কোন সমস্যার ক্ষেত্রে বিদ্যমান আইন অনুযায়ী সে সমস্যার একটা সম্ভাব্য সমাধানের পথ বাতলে দেন। কিন্তু সেই সমাধানকে কার্যকর করার জন্য আদালতে মামলা করতে হয়, পর্যাপ্ত সাক্ষ্য, তথ্য প্রমাণ সাপেক্ষে বিচারক প্রচলিত আইনের ভিতরে থেকে সে ব্যাপারে রায় দেন, আর এই আইন গুলো প্রণীত হয় আমাদের সংসদে। একজন উকিল নিজে কোন আইন কার্যকর করার অধিকার রাখেন না। ঠিক একইভাবে একজন মুফতি মানে যিনি ইসলামী আইন অনুযায়ী তার মক্কেলকে বিভিন্ন আইনি পরামর্শ দেন, তাকেও কিছু যোগ্যতার পরীক্ষা দিয়েই তবে মুফতী হতে হয়, তারও কোন সুযোগ নেই সেই পরামর্শ বা ফতোয়া কার্যকর করার। এই ফতোয়া কার্যকর করতে হলে শরীয়া আদালতে মামলা করতে হবে, বিচারিক নিয়ম-কানুন ফলো করেই একজন কাজী বা ইসলামী বিচারক রায় দিবেন এবং রায় কার্যকর করবেন। আর যেই ইসলামী আইনগুলোর আলোকে এই রায় দেয়া হবে সেগুলো প্রণীত হবে শূরা কাউন্সিলে / সংসদে। জীবন যাপনের যেকোন স্তরে যেকোন বিষয়েই ইসলামে কি বলা আছে, কিভাবে কি করা যেতে পারে, কি করা ঠিক নয় এসব ব্যাপারে আলেমরা সাধারণ মুসলিমদের নানারকম মতামত দিয়ে থাকেন, যেটাকে আমরা ফতোয়া বলে থাকি। এইতো সংক্ষেপে ফতোয়ার ধারণা। এটা আমি বললাম আমার জানা থেকে, বিভিন্ন রেফারেন্স বইতে ফতোয়া সম্বন্ধে যা বলা আছে সে অনুযায়ী(রেফারেন্স ৯)। মাননীয় আদালতই ঠিক করবেন ফতোয়ার ব্যাপারে উনাদের মত কি?

ও হ্যাঁ, জনজীবনে দুর্ভোগ সৃষ্টি করে, মানুষের জীবিকা নির্বাহে বাধা দিয়ে হরতাল পালন করাটা ইসলামে কতটা পারমিসিবল হতে পারে এ ব্যাপারে আমিনী সাহেবের মতামত জানতে ইচ্ছে করছে।


রেফারেন্সসমূহঃ

৫। প্রথম আলো, ৩ এপ্রিল ২০১১ঃ http://bit.ly/gd1qv9
৬। http://www.ourholyquran.com
৭। G-15 Position of Women in Islam - The Economic Aspect: Islamic Teaching Course, Dr. Jamal Badawi, http://bit.ly/hfyZ6B
৮। Gender Equity in Islam, D: Jamal Badawi: http://bit.ly/goU9vZ
৯। ফতোয়া (Ref: Oxford Encyclopedia on Modern Islamic World, Vol-2, Page: 8-16). http://bit.ly/eSYxAZ




সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১২:৫৯
১৩টি মন্তব্য ১৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

পরিণতি - ৩য় পর্ব (একটি মনস্তাত্ত্বিক রহস্য উপন্যাস)

লিখেছেন সাখাওয়াত হোসেন বাবন, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:২৮



( পরিণতি ৬১ পর্বে'র একটি মনস্তাত্ত্বিক রহস্য উপন্যাস ।)

তিন


আচানক ঘুম ভেঙ্গে গেলো ।

চোখ খুলে প্রথমে বুঝতে পারলাম না কোথায় আছি । আবছা আলোয় মশারির বাহিরে চারপাশটা অপরিচিত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইফতার পার্টি মানে খাবারের বিপুল অপচয়

লিখেছেন রাজীব নুর, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৩



গতকাল সরকারি ছুটির দিন ছিলো।
সারাদিন রাস্তাঘাট মোটামুটি ফাকাই ছিলো। ভাবলাম, আজ আরাম করে মেট্রোরেলে যাতায়াত করা যাবে। হায় কপাল! মেট্রো স্টেশনে গিয়ে দেখি গজব ভীড়! এত ভিড়... ...বাকিটুকু পড়ুন

গণতন্ত্র আর বাক-স্বাধীনতার আলাপসালাপ

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:২৩


একাত্তর সালে আওয়ামী লীগের লোকজন আর হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা ছিল পাকবাহিনীর প্রধান টার্গেট। যদিও সর্বস্তরের মানুষের ওপর নিপীড়ন অব্যাহত ছিল। গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছিল। মুক্তিযোদ্ধা আর তাদের পরিবারের... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধাদের মুমিনী চেহারা ও পোশাক দেখে শান্তি পেলাম

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৫৮



স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে স্টেজে উঠেছেন বত্রিশ মুক্তিযোদ্ধা তাঁদের চব্বিশ জনের দাঁড়ি, টুপি ও পাজামা-পাঞ্জাবী ছিলো। এমন দৃশ্য দেখে আত্মায় খুব শান্তি পেলাম। মনে হলো আমাদের মুক্তিযোদ্ধা আমাদের মুমিনদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৪


মিস ইউনিভার্স একটি আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম। এই প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুন্দরীরা অংশগ্রহণ করলেও কখনোই সৌদি কোন নারী অংশ গ্রহন করেন নি। তবে এবার রেকর্ড ভঙ্গ করলেন সৌদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×