হবিগঞ্জে ৪ সন্তান
নিয়ে ট্রেনের
নিচে ঝাঁপ দিলেন এক নিষ্ঠুর মা । মা সন্তানসহ ৩ জনের আত্মহত্যা ।
চার
সন্তানকে নিয়ে হবিগঞ্জের
মাধবপুর উপজেলার শাহপুর
স্টেশনের আধা কিলোমিটার
দক্ষিণে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ
দিয়েছেন এক নারী। এতে ওই
নারীসহ তিন জনের মৃত্যু
হয়েছে। হবিগঞ্জের মাধবপুর
উপজেলার সুলতানপুর গ্রামের
সৌদি প্রবাসী জিলন মিয়ার
স্ত্রী ফেরদৌসী বেগম আজ তার
৪ সন্তান নিয়ে ট্রেনের
নিচে ঝাঁপ দিলে ঘটনাস্থলেই
মেয়ে বন্যাসহ তার মৃত্যু হয়।
পরে মাধবপুর
উপজেলা স্বাস্থ্য
কমপ্লেক্সে মারা যায় এ ঘটনায়
আহত ছেলে জীবন। আহত অপর দু
সন্তান
ঝর্না এবং শাওনকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর
হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
স্থানীয়রা জানায়,
ফেরদৌসী সকাল ৬টা ৪০
মিনিটে চার
সন্তানকে জড়িয়ে ধরে ঢাকা থেকে সিলেটগামী সুরমা এক্সপ্রেসের
নিচে ঝাঁপ দেন।
এতে ফেরদৌসী ও
বন্যা ঘটনাস্থলেই মারা যান।
ঘটনার পরপরই স্থানীয় লোকজন
আহতদের উদ্ধার করে মাধবপুর
উপজেলা স্বাস্থ্য
কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসাধীন
অবস্থায় সকাল সাড়ে ৯টায়
মারা যায় শিশু জীবন।
পারিবারিক কলহের জের ধরে এ
আত্মহুতির
ঘটনা ঘটে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা এলাকাবাসীর।
প্রত্যক্ষদর্শী স্থানীয়
সাতপাড়া গ্রামের আবুল হোসেন
সবুজ আরও জানান, ১৮ বছর
আগে সুলতানপুর গ্রামের মৃত
আব্দুল আজিজের ছেলে জিলন
মিয়ার
সঙ্গে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার
বিজয়নগর উপজেলার ফজলুর
রহমানের মেয়ে ফেরদৌসির
বিয়ে হয়। গত ৮/৯ বছর
আগে জিলন
মিয়া কর্মসূত্রে সৌদি আরব
যান। এই ঘটনার মূল কারণ জানা যায়নি । আমার ভাবতে অবাক লাগে এমন মা আজও পৃথিবীবে আছে ।র দু
সন্তান
ঝর্না এবং শাওনকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর
হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
স্থানীয়রা জানায়,
ফেরদৌসী সকাল ৬টা ৪০
মিনিটে চার
সন্তানকে জড়িয়ে ধরে ঢাকা থেকে সিলেটগামী সুরমা এক্সপ্রেসের
নিচে ঝাঁপ দেন।
এতে ফেরদৌসী ও
বন্যা ঘটনাস্থলেই মারা যান।
ঘটনার পরপরই স্থানীয় লোকজন
আহতদের উদ্ধার করে মাধবপুর
উপজেলা স্বাস্থ্য
কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসাধীন
অবস্থায় সকাল সাড়ে ৯টায়
মারা যায় শিশু জীবন।
পারিবারিক কলহের জের ধরে এ
আত্মহুতির
ঘটনা ঘটে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা এলাকাবাসীর।
প্রত্যক্ষদর্শী স্থানীয়
সাতপাড়া গ্রামের আবুল হোসেন
সবুজ আরও জানান, ১৮ বছর
আগে সুলতানপুর গ্রামের মৃত
আব্দুল আজিজের ছেলে জিলন
মিয়ার
সঙ্গে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার
বিজয়নগর উপজেলার ফজলুর
রহমানের মেয়ে ফেরদৌসির
বিয়ে হয়। গত ৮/৯ বছর
আগে জিলন
মিয়া কর্মসূত্রে সৌদি আরব
যান। এই ঘটনার মূল কারণ জানা যায়নি । আমার ভাবতে অবাক লাগে এমন মা আজও পৃথিবীবে আছে ।