somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গল্পঃ মোহরানার টাকা

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ৮:৩৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



প্রায় মাঝরাত। ঘরের বিছানায় ফাহিব চুপ করে বসে আছে। পাশেই ভাঁজ খোলা সিটি কর্পোরেশনের একটা চিঠি। এক পৃষ্ঠা ধরে লেখা চিঠির বিষয়বস্তু খুব ছোট। শিরিন ওর কাছে ডির্ভোস চাইছে, অভিযোগ গুরুতর অর্থনৈতিক অস্বচ্ছলতা। অভিযোগটা নিয়ে কিছুটা তর্ক ফাহিব করতে পারতো, কিন্তু কী লাভ? যে চলে যেতে চায় তাকে কি আটকানো সম্ভব? সৃষ্টিকর্তা পছন্দের মানুষকে বেঁধে রাখার জন্য একটা অদৃশ্য শিকল বানিয়ে দিলে মনে হয় ভালোই হতো। কিন্তু দিন শেষে কাউকেই শিকল দিয়ে বেঁধে রাখা সম্ভব হয় না, হাতপায়ে যত কঠিন শিকলই দেয়া হোক! যে পাখি একবার মুক্ত বাতাসের স্বাদ পেয়েছে তাকে ধরে এনে খাঁচায় ভরে রাখা সম্ভব না। এলিফ্যান্ট রোডের বাটার দোকানের সামনে বিকালবেলা দেখা সেই দৃশ্যটা আবারও মনে পড়ে গেলো ফাহিবের......

রাস্তার পাশের একটা টং দোকান থেকে ফাহিব সিগারেট কিনে ধরিয়েছে, এমন সময় ওর পাশেই একটা সাদা টয়োটা হ্যারিয়েট এসে থামলো। দরজা খুলে রাস্তায় নেমেই শিরিন দেখে সামনেই ফাহিব দাঁড়িয়ে আছে। বিন্দুমাত্র ইতঃস্তত না করে ফাহিব’কে পাশ কাটিয়ে বাটার দোকানে যেয়ে ঢুকলো। গাড়িটা পার্কিং করে শিরিনের পিছু পিছু খুব হ্যান্ডসাম একটা ছেলেও সেই দোকানে যেয়ে ঢুকলো। এই ছেলেটার কথা ফাহিব শুনেছিল, আজকেই প্রথম দেখলো। বয়সে কিছুটা ওর ছোটই হবে। বড়লোকের বখে যাওয়া ছেলে। হাতে খুব দামী একটা আইফোন। গলায় মোটা একটা স্বর্নের চেইন। কেন যেন ফাহিবের সেখান থেকে চলে যেতে ইচ্ছে করলো না। দোকানের সামনে ঠায় দাঁড়িয়ে থাকলো। বেশ কিছুক্ষণ পরে হাতে অনেকগুলি শপিং ব্যাগ নিয়ে শিরিন সেই ছেলের হাত ধরে বের হয়ে এসে ফাহিবের পাশ দিয়ে সোজা গাড়িতে যেয়ে উঠলো। ফাহিব মেজাজ নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারলো না। সহসাই গাড়ির দরজা খুলে শিরিনের হাত ধরে টেনে গাড়ি থেকে নামিয়ে নিয়ে আসতে চাইলো রাস্তায়।
- কোন সাহসে তুমি আরেক ছেলের সাথে ঘুরে বেড়াও?
- তুই কখনো আমার হাত আর ধরবি না। আজকে শেষবারের মতো তোকে মাপ করে দিলাম।
- ধরবো, একশোবার ধরবো। তুমি আমার বিবাহিতা স্ত্রী।
- তোর বিয়ের আমি নিকুচি করি। বেহায়া কোথাকার! আমাকে ডির্ভোস দিতে বলিছি না? আমি তোর সাথে সংসার করবো না। তোর মতো ফকিন্নির তো ডির্ভোস দেয়ার মুরোদও নেই!
চুপ হয়ে গেল ফাহিব। বিয়ের কাবিনে পঁচিশ লাখ টাকা মোহরানা ধরা আছে। এত টাকা ও কোথা থেকে দেবে?
- আগামী দশদিনের মধ্যে যদি ডির্ভোস না দিস, তাহলে আমার এই বয়ফ্রেন্ড’কে তোর বাসায় নিয়ে যেয়ে, তোর বিছানায় তোর চোখের সামনেই মৌজফুর্তি করা শুরু করবো। দেখি কী করতে পারিস, আর কয়দিন সহ্য করে থাকতে পারিস?

চরম নিষ্ঠুর এই পৃথিবীতে নিজেকে হঠাৎ খুব অসহায় মনে হলো ফাহিবের। শিরিনের সাথে বেশি কিছু করা ওর সম্ভব না। শিরিনের মামা মতিঝিল থানার পুলিশ ইন্সপেক্টর। কিছুদিন আগে ঝগড়ার সময়ে শিরিনকে একটা থাপ্পড় দিয়েছিল ফাহিব। কিছুক্ষণ পরেই সেই থানা থেকে পুলিশ এসে ওকে ধরে নিয়ে গিয়েছিল। রাতেরবেলা সেলের ভিতর লাইট নিভিয়ে হান্টার দিয়ে দুইজন পুলিশ যেই মার ওকে দিয়েছিল সারাজীবনে ও ভুলবে না। রাস্তায় অসহায়ের মতো শিরিনের দিকে ও তাকিয়ে আছে। ছেলেটা ইতিমধ্যেই গাড়ি স্টার্ট দিয়ে দিয়েছে। শিরিন ফাহিবের মুখের উপর দরজা সশব্দে লাগিয়ে দিতেই গাড়ি চলতে শুরু করলো। নিজের উপর প্রচণ্ড ক্ষোভে রাস্তার উপর একদলা থুথু ফেললো ফাহিব।

পরেরদিন সন্ধ্যের সময়ে শিরিন ওর বয়ফেন্ডের সাথে বেশ কিছু খুব অন্তরঙ্গ ছবি পাঠিয়ে কিছুক্ষণ পরেই ফোনে জিজ্ঞেস করলো ছবিগুলি কেমন লেগেছে ফাহিবের। দাঁতে দাঁত চেপে চুপ করে থাকলো ফাহিব।
- তুই তাহলে আমাকে ডির্ভোস দিবি না?
- আমার পক্ষে এত টাকা একসাথে দেয়া সম্ভব না। তুমি আমার অর্থনৈতিক অবস্থার কথা তো জানো।
- রাস্তার ফকিন্নি কোথাকার! আমাকে সংসার করার জন্য ডাকিস কেন তাহলে? আমাকে পালার মুরোদ নেই তোর। বিয়ে করার সময় খেয়াল ছিল না তখন?
- বিয়ে কি আমি নিজে করেছি? বিয়ের প্রস্তাব তোমাদের বাসা থেকেই তো এসেছিল। তোমার বাবা-মা’ই সবকিছুর আয়োজন করে বিয়ের ব্যবস্থা করেছিলেন।
- আমার বাবা মা বললেই তুই কি চব্বিশ তলা বিল্ডিংয়ের উপর থেকে নীচে লাফ দিবি? আমার বাবার টাকাপয়সা সয়সম্পত্তি দেখে মাথা নষ্ট হয়ে গিয়েছিল তখন, এটা স্বীকার করিস না কেন?
- আমার সাথে তুই তুই করে কথা বলছো কেন? আমি তোমার আল্লাহকে সাক্ষী রেখে বিয়ে করা স্বামী।
- রাখ তোর বিয়ের সাক্ষী। আমাকে কাবিনের মোহরানার টাকা এখন দিতে পারবি কিনা বল?
- আমি এখন পারবো না।
- তাহলে আমিও যা ইচ্ছে তাই করে বেড়াবো। কিচ্ছু বলতে পারবি না। আমাকে ডির্ভোস দে। তোর মতো ফিকিন্নীর সাথে আমি সংসার করবো না। রাস্তাঘাটে আমাকে নিয়ে আবার সীন ক্রিয়েট করলে সোজা মামাকে ফোন দেবো আমি। তখন বুঝবি কেমন লাগে?

হুট করেই ফোনের লাইন কেটে গেলে চরম হতাশায় ডুবে গেল ফাহিব।

এক
অফিসে এসেই অনলাইনে আজকের একটা দৈনিক পত্রিকা খুলে মেজাজ খারাপ হয়ে গেল ফাহিবের। ইদানিং মডেল হবার জন্য প্রাণান্ত চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে শিরিন। সমস্যা হচ্ছে এই চেষ্টার রাস্তায় কোন দিকে হাঁটছে শিরিন ফাহিব বুঝতে পারছে না। আজকে জনৈক সিনেমার ডাইরেক্টরের সাথে কক্সবাজারে শিরিনের প্রকাশ্যে খোলামেলা পোষাকে ঘুরে বেড়ানো ছবি দিয়ে খবর ছাপিয়েছে। ইদানিং বেশ খুল্লাখুল্লাভাবে যা ইচ্ছে তাই করে বেড়াচ্ছে শিরিন। নিয়মিতই নিজের ফেসবুকের পেজে ভয়ংকর সব ছবি পোস্ট দিচ্ছে। নিজের আত্মীয় স্বজনের কাছে মুখ দেখানোর উপায় নেই এখন ফাহিবের। শিরিনের মায়া ও আগেই কাটিয়ে ফেলেছে। শিরিন এখন কী করে বেড়াচ্ছে সেটা নিয়ে ফাহিবের কিছুই যায় আসে না।

কিন্তু সমস্যা হচ্ছে মিডিয়া শিরিনের সাথে ফাহিবের পিছুও ছাড়ছে না। প্রায় সব খবরেই ওদের বিয়ের কথা তুলে ফাহিবের নাম পরিচয় সহ ছবি দিয়ে দেয় সাংবাদিকরা। অনেকবার পত্রিকা অফিসে ফোন করে ও অনুরোধ করেছে। কিন্তু কে শোনে কার কথা? নিজের মান সম্মান বাঁচাতে মুখে দাড়ি রাখা শুরু করেছে ফাহিব। পারতপক্ষে ঘর থেকেই বের হওয়া না এখন ও। মিডিয়া এবং সাংবাদিকদের এই মানসিক অত্যাচার থেকে ওকে মুক্তি পেতেই হবে।

দাঁতে দাঁত চেপে শিরিনের মোহরানার টাকা ফাহিব যোগাড় করা শুরু করলো। গ্রামের বাড়িতে পৈত্রিক একটা চাষের জমি ছিল। গত সপ্তাহে সেটা নয় লাখ টাকায় বিক্রি করে দিয়ে এসেছে ফাহিব। শিরিনের সাথে ওর অবশেষে আটমাস পরে ডির্ভোস নিয়ে সমঝোতা হয়েছে। শিরিন বিশ লাখেই রাজি। পাঁচ লাখ কাবিনে উসুল দেখানো হয়েছিল। শিরিন মাসিক খোরপোষের ঝামেলা থেকেও ফাহিব’কে মুক্তি দিয়েছে। তবে দেয়ার আগে ইচ্ছেমতো অপমান করেছে ওকেঃ
- আমার প্রতিমাসে হাতখরচ লাগে এক লাখের মতো। তুই বেতন পাস ত্রিশ হাজার। যে কয় টাকা দিবি তাতে আমার মাসে একবার পার্লারে যাবার টাকাও উঠবে না। যা, তোর মতো ফিকিন্নীর আর খোরপোষের টাকা দিতে হবে না, মাফ করে দিলাম। শুধু মোহরানার পাওয়া থেকে বিশ লাখ দিয়ে ডির্ভোস পেপারে সাইন করিয়ে নিয়ে যাস।

হাঁফ ছেড়ে বাঁচলো ফাহিব। বিশ লাখের মধ্যে জমি বিক্রির নয় লাখ টাকার সাথে এতদিনের জমানো তিন লাখ টাকা মিলিয়ে বারো লাখ ইতিমধ্যেই শিরিনকে দিয়ে এসেছে। আরো বাকি আট লাখ দিতে হবে। না হলে শিরিন কোনভাবেই কাগজে সাইন দেবে না।

দুই
মানুষের ক্ষণস্থায়ী এই জীবনের বাঁকে বাঁকে এত বড় বাধা-বিপত্তি আসে যে সেইগুলো অতিক্রম করে বেঁচে থাকা যেন খুব কঠিন হয়ে যায়। গত তিনদিন ধরে অফিসে যাওয়া বন্ধ রেখেছে ফাহিব। মোবাইলও পুরোপুরি বন্ধ। লজ্জায় কারো সামনেই যেতে পারছে না ফাহিব। চারদিন আগে থাইল্যান্ডে গিয়ে দেশের নামকরা বিত্তশালী একজন শিল্পপতির সাথে শিরিনের সুইমস্যূট পরে সাঁতার কাটার ছবি সহ পাঁচ মিনিটের চরম অশ্লীল একটা ভিডিও ক্লীপস কে যেন সোশাল মিডিয়ায় লিক করে দিয়েছে। পুরো সোশাল মিডিয়া এখন সরগরম এই ভিডিও নিয়ে। প্রায় সব জায়গায় শিরিনের সাথে ফাহিবেরও ছবি ও পরিচয় দেয়া হয়েছে। কোন এক হারামজাদা সাংবাদিক আবার রির্পোট করেছে যে শিরিন নাকি স্বামীর সম্মতিতেই এইসব করে বেড়াচ্ছে টাকাপয়সার জন্য। চরম ইন্ট্রোভার্ট ফাহিবেরও ইচ্ছে করলো প্রকাশ্যে সেই সাংবাদিককে কুপিয়ে হত্যা করে ফেলতে। সেই ভিডিও ক্লীপস একবার দেখার পর বেশ কয়েকবার বমি করেছে ফাহিব। শিরিন যে এখনো ওর বৌ আছে, এটা মনে পড়ে যেতেই গত তিনদিন ধরে দুইচোখের পাতা এক মুহূর্তের জন্যও বন্ধ করতে পারেনি ফাহিব।

এই ঘটনার পর শিরিনের কাছ থেকে প্রচণ্ড চাপ এসেছে মোহরানার বাকি টাকা দ্রুত দিয়ে দেবার জন্য। টাকাগুলি নিয়ে শিরিন আপাতত দেশের বাইরে চলে যাবে বেশ কিছুদিনের জন্য। ফাহিবের হাতে এখন এত টাকা নেই শুনে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেছে শিরিন।

প্রায় চার ঘন্টা ধরে স্তব্ধ হয়ে বিছানায় শুয়ে আছে ফাহিব। নিজের জীবনের উপর চরম বিতৃষ্ণা এসে গেছে ওর। শিরিনের মোহরানা টাকা ওকে শোধ দিতেই হবে, যেভাবেই হোক।

তিন

অল্প কিছুদিন পরেই একটা ইন্সুরেন্স কোম্পানী থেকে শিরিনের সাথে যোগাযোগ করা হলে বেশ অবাক হলো শিরিন। এক ভদ্রলোক এসেছেন ওর বাসায় একটা চেক নিয়ে। শিরিনের নামে ইস্যু করা চেক, আট লাখ টাকার। ভদ্রলোককে চেনে শিরিন, ফাহিবের খুব ঘনিষ্ঠ বন্ধু, সাজেদুর রহমান।

শিরিনদের বাসায় ড্রয়িংরুমে সোফায় বসে সারা শরীর রাগে এখন কাঁপছে সাজেদ সাহেবের। কিছুক্ষণ পরে শিরিন এসে সামনে বসতেই সাজেদ উঠে দাঁড়িয়ে চেকটা এগিয়ে দিয়ে বললোঃ
- নিন, আপনার মোহরানার বাকি টাকা। কষ্ট করে আর ডির্ভোস দিতে হবে না ফাহিবকে। আপনার পাওনা ফাহিব পুরোপুরি শোধ করে দিয়ে গেছে। কিছুই বাকি রাখেনি।

শিরিন অবাক হয়ে কিছু জিজ্ঞেস করার আগেই একটা ডেথ সার্টিফিকেটের ফটোকপি এবং একটা লাইফ ইন্সুরেন্সের নমিনি ফর্মের পূরণ করা ফটোকপি শিরিনের সামনে রেখে উঠে চলে গেলো সাজেদ।

ফটোকপি করা কাগজগুলির ভাঁজ খুলে পড়তেই ফুঁপিয়ে উঠলো শিরিন। পাঁচদিন আগে নিজের ঘরে ব্রেইন স্ট্রোক করে মারা গেছে ফাহিব। তিনদিন পরে লাশ বাসা থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। আশেপাশের মানুষ সেই বাসা থেকে আসা প্রচণ্ড দুর্গন্ধের জন্য স্থানীয় থানায় খবর পাঠিয়েছিল।

হাতে আট লাখ টাকার চেক নিয়ে নির্বাক হয়ে এখন বসে আছে শিরিন। ফাহিব মারা যাবার কোন সংবাদ ওকে দেয়া হয়নি।

চেকটার উপরে শিরিনের নাম এবং টাকার পরিমান লেখা অক্ষরগুলি থেকে রক্তের মতো টকটকে লাল রং চুইয়ে চুইয়ে যেন শিরিনের হাতে এসে পরছে।

সবাইকে ধন্যবাদ ও শুভ কামনা রইলো।
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত @ নীল আকাশ, ডিসেম্বর ২০২১




সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ৮:৩৮
৮টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×