দীর্ঘতম বিষধর সাপ শঙ্খচূড় ।
পৃথিবীর সবচেয়ে দীর্ঘতম বিষধর সাপ শঙ্খচূড় বা রাজ গোখরা। এর ইংরেজি নাম King Cobra এবং বৈজ্ঞানিক নাম Ophiophagus hannah যা Elapidae পরিবারভুক্ত একটি সাপ। এই সাপটি দীর্ঘতা ও ক্ষিপ্রতায় সবার... ...বাকিটুকু পড়ুন
নিজের এলাকা ছেড়েছিল সে অনেক অনেক আগে। অত কুকীর্তির পর নিজের এলাকায় টিকে থাকা বা বেঁচে থাকা সম্ভব নয়। সম্পূর্ণ নতুন, অপরিচিত জায়গায় এসে দীর্ঘদিন লো-প্রোফাইলে থেকে মোটামুটি নির্জীব জীবন... ...বাকিটুকু পড়ুন
আসলে একজন ব্লগারের মাণ নির্ধারিত হয় তার মন্তব্য এবং লেখার মাধ্যমে। হিট বা মন্তব্য কিছু সংখ্যা মাত্র। গতকাল অফিসে বসে ব্লগিং করা নিয়ে সৃষ্ট ক্যাচালের জের ধরে ব্লগার স্বপ্নবাজ অভি... ...বাকিটুকু পড়ুন
অফিসের কাজে আমাকে সাহায্য করার জন্য মাস দু'য়েক আগে একটা বিজ্ঞপ্তি দেয়ার সাথে সাথে বেশ কিছু রেজ্যুমি হাতে এসেছিলো। পজিশন ছিলো ডেটা এন্ট্রি পদের জন্য তবে কিছুটা টেকনিক্যাল দক্ষতা প্রয়োজন। প্রাথমিকভাবে টেম্প পজিশন হলেও এখানে ভালো করলে, পার্মানেন্ট হওয়ার সম্ভাবনা ব্যাপক। বেতন খারাপ মনে হয় নি আমার কাছে। অনেকগুলো ক্যান্ডিডেট থেকে কয়েকটা মেয়েকে (ডাইভারসিটি'র জন্য মেয়েদের প্রাধান্য দিয়ে) প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত করা হলো। তার মধ্যে থেকে একজনকে ইন্টারিভউর ডেট দেয়া হলো।
ইন্টারভিউতে আমাদের ডিপার্টমেন্টের ডিরেক্টর (সরাসরি আমার বস/সুপারভাইজার), আমি আর আমার একজন কলিগ ছিলো। আমি ছাড়া সবাই মেয়ে। বস, কলিগ সবাই কিছু কিছু প্রশ্ন করার পর আমার পালা, যেহেতু কোন সিরিয়াস টেকনিক্যাল... ...বাকিটুকু পড়ুন
আসলে একজন ব্লগারের মাণ নির্ধারিত হয় তার মন্তব্য এবং লেখার মাধ্যমে। হিট বা মন্তব্য কিছু সংখ্যা মাত্র। গতকাল অফিসে বসে ব্লগিং করা নিয়ে সৃষ্ট ক্যাচালের জের ধরে ব্লগার স্বপ্নবাজ অভি একটি পোস্ট দিলে সেখানে সম্মানিত মডারেটর ও পুরনো অভিজ্ঞ ব্লগার সোনাবীজ ও ধূলোবালিছাই নিচের মন্তব্য ২ টি করেনঃ
মানুষের যখন সৃজনশীলকাজের অভাব দেখা দেয়, তখন মানুষ অপ্রয়োজনীয় জিনিস নিয়ে বেশি নাড়াচড়া করছে। সবার দেখার চোখে এক রকম হবে না, কারো যদি মনে হয় কোন কাজ করলে সেটা অন্যায়, তাহলে তাকে সেই তত্ব নিয়ে থাকতে দিন। কেউ যদি আপনাকে উদ্দেশ্য করে বলে - তাকে বলুন ধন্যবাদ। আপনার সাথে আমি একমত নই... ...বাকিটুকু পড়ুন
১/
২০০৫ সাল। আমরা তখন আর্লি টোয়েন্টিজে। আমাদের চোখে ছিল হাজারো রং-বেরঙ্গের স্বপ্ন।
সেই সময়ের ঢাকা শহর আজকের চেয়ে অনেক আলাদা ছিল। আমাদের ফেসবুক, হোয়াটসআপ, ইন্সটাগ্রাম আর টিকটক ছিল না। আমাদের ছিল বাটনওয়ালা মোবাইল ফোন। সেই ফোন দিয়েই আমরা বন্ধুত্ব করতাম, যোগাযোগ করতাম। সেই সময়ে ঢাকা শহরে আন্ডারগ্রাউন্ড অনেক ব্যান্ড ছিল। আমাদেরও আন্ডারগ্রাউন্ড ব্যান্ড ছিল। আমরা স্বপ্ন দেখতাম একদিন আমরাও সমাজ পরিবর্তন করে দিব আন্ডারগ্রাউন্ড ব্যান্ড দিয়ে। আমরা হতে চেয়েছিলাম জিমি হ্যান্ড্রিক্স, এরিক ক্ল্যাপটন, ব্যাড ফিঙ্গার, রিঙ্গো, বব মার্লি অথবা আজম খান।
একদিন বুয়েটের ক্লাস শেষ করে ফাইয়াজদের গ্রীণ-রোডের বাসাতে চলে গেলাম। আমার ব্যাগে বই খাতা ছিল না, ছিল Zoom GFX4 গিটার প্রসেসর।... ...বাকিটুকু পড়ুন