somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

শান্তিতে নোবেল পেলেন ইথিওপিয়ার প্রধানমন্ত্রী আবি আহমেদ

১২ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:০৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



নরওয়ের অসলোতে আজ (১১ অক্টোবর) শান্তিতে নোবেল পুরস্কার বিজয়ীর নাম ঘোষণা করা হয়েছে। এ বছর শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন ইথিওপিয়ার প্রধানমন্ত্রী আবি আহমেদ আলি। তিনি ১০০তম নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী। নোবেল কমিটি জানিয়েছে, প্রতিবেশী ইরিত্রিয়ার সঙ্গে নিজ দেশের দ্বন্দ্ব সমাধানে ভূমিকা রাখায় তাকে সম্মানজনক এ পুরস্কার দেওয়া হয়েছে।

শান্তির নোবেলের জন্য এ বছর মনোনয়ন পান ২২৩ জন ব্যক্তি এবং ৭৮টি প্রতিষ্ঠান। শান্তি ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা অর্জনের প্রচেষ্টার জন্য এবং বিশেষত প্রতিবেশী ইরিত্রিয়ার সঙ্গে সীমান্ত সংঘাত নিরসনে নিষ্পত্তিমূলক উদ্যোগের জন্য আবিকে সম্মানজনক এ পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। আগামী ১০ ডিসেম্বর আলফ্রেড নোবেলের মৃত্যু বার্ষিকীতে স্টকহোম এবং অসলোতে একটি জমকালো অনুষ্ঠানে এ বছর নোবেল বিজয়ীদের পুরস্কার প্রদান করা হবে। প্রতিটি ক্ষেত্রের জন্য ৯০ লাখ ক্রোনার (৯ লাখ ১৮ হাজার ডলার), একটি গোল্ড মেডেল এবং সার্টিফিকেট দেওয়া হবে। আগামী সোমবার অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হবে।

ইথিওপিয়ার প্রথম ব্যক্তি হিসেবে তিনি এ পুরস্কার পেলেন। ১০ ডিসেম্বর নরওয়ের অসলোতে ৪৩ বছর বয়সী আবি আহমেদের হাতে পুরস্কারের সার্টিফিকেট, স্বর্ণের মেডেল ও ৯০ লাখ সুইডিশ ক্রোনার তুলে দেয়া হবে। এবার নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য ২২৩ ব্যক্তি ও ৭৮টি সংগঠনকে মনোনয়ন দেয়া হয়েছিল। আবি আহমেদকে পুরস্কার দেয়ার কারণ হিসেবে নরওয়েজিয়ান নোবেল কমিটি বলেছে, শান্তি প্রতিষ্ঠা ও এক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বিশেষত, প্রতিবেশী ইরত্রিয়ার সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি সীমান্ত সংঘাত বন্ধে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নেয়ায় তাকে এ পুরস্কার দেয়া হচ্ছে। নোবেল কমিটির প্রধান বেরিট রিস-অ্যান্ডারসেন বলেন, পাশাপাশি আবি আহমেদ সুদান, কেনিয়া এবং সোমালিয়ায়ও শান্তি প্রতিষ্ঠার চেষ্টায় ভূমিকা রেখে চলছেন। এ পুরস্কার শুধু আবির একার নয়, বরং শান্তি প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রাখা ইথিওপিয়ায় বাকি কর্তা ব্যক্তিদেরও। আবির সামনে এখনও বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর অধিকার রক্ষাসহ বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ রয়েছে বলেও উল্লেখ করেছে নোবেল কমিটি।

১৯৯৮ থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত ইথিওপিয়া-ইরিত্রিয়া সীমান্তে যুদ্ধ হয়েছিল। এরপর থেকে তাদের মধ্যে বৈরী সম্পর্ক বিরাজ ও সীমান্তে সেনা মোতায়েন ছিল। প্রধানমন্ত্রী আবি আহমেদের উদ্যোগের কারণে ২০১৮ সালের জুলাইয়ে দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক পুনঃস্থাপিত হয়, নিরসন হয় ২০ বছরের অচলাবস্থার। সেনাবাহিনীর সাবেক গোয়েন্দা কর্মকর্তা আবি ২০১৮ সালের এপ্রিলে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নেন। আবি নিগৃহীত অরম জাতিগোষ্ঠীর নেতা এবং সরকারবিরোধী আন্দোলনের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসেন। রাজনীতিতে নারীর অংশগ্রহণ বাড়াতেও ভূমিকা রেখেছেন আবি। দেশটির মন্ত্রিপরিষদের অর্ধেক নারী নিয়োগ দেয়াসহ প্রথম নারী প্রতিরক্ষামন্ত্রীও এসেছে তার সময়ে। ২০২০ সালে একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন দেয়াসহ ‘নতুন ইথিওপিয়া’ উপহার দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন আবি। বহুধা বিভাজিত দেশটির সব জাতিগোষ্ঠীর প্রতিনিধি নিয়ে রাষ্ট্র পরিচালনায় সমতা আনার কথাও বলেছেন তিনি।

এবার শান্তিতে নোবেল পুরস্কারের জন্য সুইডেনের ১৬ বছর বয়সী পরিবেশকর্মী গ্রেটা থানব্যার্গ আলোচনায় ছিলেন। তার প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের উত্তরে নোবেল কমিটির প্রধান বেরিট বলেন, যিনি কখনও নোবেল পাননি বা বাজিকররা যাদের নিয়ে বাজি ধরে, তাদের নিয়ে আমরা কখনও মন্তব্য করি না। ১৪ অক্টোবর অর্থনীতিতে এবারের নোবেল বিজয়ীর নাম ঘোষণা করা হবে। সোমবার থেকে যথাক্রমে চিকিৎসা, পদার্থ বিজ্ঞান, রসায়ন, সাহিত্য ও শান্তিতে পুরস্কার বিজয়ীদের নাম জানানো হয়।

আবি আহমেদ আলি সংক্ষেপে আবি আহমেদ আবি, জন্ম ১৫ আগস্ট ১৯৭৬। ইথিওপিয়ার রাজনীতিবিদ এবং ২ এপ্রিল ২০১৮ থেকে গণপ্রজাতন্ত্রী ইথিওপিয়ার ১৫তম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি ইথিওপিয়ান পিপল'স রেভ্যুলেশনারী ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট ও অরোমু ডেমোক্রেটিক পার্টির চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেছিলেন। এছাড়াও তিনি ইথিওপিয়ান পার্লামেন্ট এবং ওডিপি ও ইপিআরডিএফ এর নির্বাহী কমিটির সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। আর্মি ইন্টেলিজেন্সের একজন সাবেক কর্মকর্তা হিসেবে, আবি প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর রাজনীতি ও অর্থনৈতিক পুনর্গঠনের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছেন। ২০১৯ সালে আবি আহমেদের প্রচেষ্টাতেই ইরিত্রিয়ার সঙ্গে ইথিওপিয়ার পুরনো বৈরিতার অবসান ঘটেছে। ১৯৯৮ সালে শুরু হওয়া সীমান্ত যুদ্ধে দু’দেশের প্রায় ৭০ হাজার মানুষ নিহত হয়েছে। ২০০০ সালে তাদের মধ্যে শান্তিচুক্তি হলেও উত্তেজনা ঠিকই ছিল। শান্তি ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা এবং ইথিওপিয়া ও ইরিত্রিয়ার দীর্ঘ ২০ বছরের সমস্যার নিরসনের জন্য তিনি ২০১৯ সালে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পান।

শিক্ষা:- ইথিওপিয়ান ন্যাশনাল ডিফেন্স ফোর্সে কাজ করার সময় আবি ২০০১ সালে আদ্দিস আবাবার মাইক্রোলিংক ইনফরমেশন টেকনোলজি কলেজ থেকে কম্পিউটার প্রকৌশলের ওপর তার প্রথম ব্যচেলর ডিগ্রি লাভ করেন। আবি লন্ডনের ইউনিভার্সিটি অব গ্রীনিস থেকে ট্রান্সফরম্যাশনাল লিডারশীপ এর ওপর এম.এ ডিগ্রি লাভ করেন। এছাড়াও তিনি ২০১৩ সালে আদ্দিস আবাবার অ্যাশল্যান্ড ইউনিভার্সিটির অধীনে লেডস্টার কলেজ অব ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড লিডারশীপ থেকে এমবিএ সম্পন্ন করেন। আবি কয়েকবছর পূর্বে নিয়মিত ছাত্র হিসেবে পিএইচডির জন্য লেখাপড়া শুরু করেন এবং ২০১৭ সালে আদ্দিস আবাবা ইউনিভার্সিটির ইন্সটিটিউট ফর পিস অ্যান্ড সিকিউরিটি স্টাডিজ থেকে তার পিএইচডি সম্পন্ন করেন।

মিলিটারি জীবন:- ১৯৯১ সালের শুরুর দিকে তার বড় ভাইয়ের মৃত্যুর পর কিশোর অবস্থায় তিনি মার্কস ও লেনিনবাদীর বিপক্ষে লড়তে ইথিওপিয়ার সেনাবাহিনীতে যোগ দেন। তখন তিনি অরুমো ডেমোক্রেটিক পার্টির একজন সদস্য ছিলেন। সেনাবাহিনীতে অল্পসংখ্যক ওডিপি যোদ্ধা ও ৯০ হাজারের মতে তিগ্রায়ান ছিলো, যাদের থেকে খুব সহজেই তিনি তিগ্রিনিয়া ভাষা শিখে পেলেন। তিগ্রিনিয়া ভাষা জানা একজন বক্তা হিসেবে তিনি তার মিলিটারি ক্যারিয়ার সহজে সামনে এগিয়ে নিতে পেরেছিলেন। ডার্গে পতিত হওয়ার পর তিনি নিয়মানুযায়ী পশ্চিম ওলেগা প্রদেশের আসেফা ব্রিগেডে প্রশিক্ষণ নেন এবং সেখানেই অবস্থান করেন। তার মিলিটারি পোস্টটি ছিলো বুদ্ধিমত্তা ও যোগাযোগ সম্পর্কিত। পরবর্তীতে ১৯৯৩ সালে বর্তমান ইথিওপিয়ান ন্যাশনাল ডিফেন্স ফোর্সের একজন সৈনিক হন এবং অধিকাংশ সময়ই বুদ্ধিমত্তা ও যোগাযোগ বিভাগেই কাজ করেন। ১৯৯৫ সালে রোয়ান্ডা গণহত্যার পর তিনি ইউনাইটেড ন্যাশনস এসিসট্যান্টে মিশন ফর রোয়ান্ডার সৈনিক হিসেবে রোয়ান্ডার কিগালিতে যুদ্ধ করতে যান। ১৯৯৮ ও ২০০০ সালে ইথিওপিয়া-ইরিত্রিয়া যুদ্ধের সময় তিনি ইরিত্রিয়ান ডিফেন্স ফোর্সের অবস্থান নির্ণয়ে একটি ইন্টেলিজেন্স টিম এর নেতৃত্ব দিয়েছেন। পরবর্তীতে আবি তার নিজের এলাকা বিশাসাতে ডিফেন্স অফিসার হিসাবে ফিরে আসেন, যেখানো মুসলিম ও খ্রিস্টানদের মধ্যে আন্তঃধর্মীয় সংঘাতের কারণে কয়েকজন লোক মৃত্যুবরণ করেছিলেন। তিনি পরবর্তীতে এই পরিস্থিতি শান্ত ও শান্তিপূর্ণ করতে সক্ষম হন। ২০০৮ সালে আবি, ইথিওপিয়ান ইনফরমেশন নেটওয়ার্ক সিকিউরিটি এজেন্সির (INSA) সহ-প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে সেখানে তিনি বিভিন্ন পদে কাজ করেন। দুই বছরের জন্য তিনি INSA এর পরিচালকের অনুপস্থিতিতে ভারপ্রাপ্ত পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এই কাজের জন্য পরবর্তীতে তিনি বিভিন্ন সরকারি তথ্য ও যোগাযোগ বিষয়ক সংস্থা ইথিও টেলিকম ও ইথিওপিয়ান ব্রডকাস্টিং কর্পোরেশনেও কাজ করার সুযোগ লাভ করেন। ২০১০ সালে হঠাৎ তিনি তার মিলিটারির ডেপুটি পরিচালকের পদ ছেড়ে রাজনীতিতে যোগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। মিলিটারি জীবনে তিনি লেফটেন্যান্ট কর্নেল এর মতো উচ্চপদেও আসীন ছিলেন।

ক্ষমতায় আরোহণ:- ২০১৫ সালের শুরু থেকে অবৈধ বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ায় আবি দেশের কেন্দ্রীয় ব্যক্তিত্বে পরিণত হন। টানা তিন বছরের আন্দোলন এবং বিক্ষোভের মুখে ২০১৮ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি ইথিওপিয়ার তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী হাইলেমারিয়াম দেসালজেন পদত্যাগে বাধ্য হন। সেই সঙ্গে তিনি দেশটির ক্ষমতাসীন জোট ইপিআরডিএফ এর প্রধানের পদও হারান। ইথিওপিয়ার অলিখিত নিয়ম অনুযায়ী ক্ষমতাসীন জোটের প্রধানই প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পান। দেশটির চার দল ওডিপি, এডিপি, এসইপিডিএম এবং টিপিএলএফ মিলেই এ জোট। হিলেমারিয়ামের পদত্যাগের পর প্রথমবারের মত ইপিআরপিএফ জোটের নেতা নির্বাচনের জন্য ভোট হয়। ওই সময় রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা ওডিপি প্রধান লেমা মেগেরসা এবং আবি আহমেদকে এগিয়ে রেখেছিলেন। লেমা মেগেরসা দলীয় প্রধান হলেও পার্লামেন্ট সদস্য ছিলেন না। আর ইথিওপিয়ার সংবিধান অনুযায়ী প্রধানমন্ত্রী হতে হলে অবশ্যই পার্লামেন্ট সদস্য হতে হবে। যে কারণে লেমা মেগেরসার বদলে আবি আহমেদকেই ওডিপি প্রধান ঘোষণা করা হয়। ২০১৮ সালের ১ মার্চ ইপিআরপিএফ এর নির্বাহী কমিটির সদস্যদের ভোটে আবি জোট প্রধান নির্বাচিত হন এবং পরে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন।



যুদ্ধের সমাপ্তিতে ভূমিকা:- ১ এপ্রিল ২০১৮ সালে আবি ইথিওপিয়ার প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর রাজনৈতিক সংস্কারের মাধ্যমে ইথিওপিয়ার জনগণের মধ্যে ঐক্য পুনঃপ্রতিষ্ঠা এবং ইথিওপিয়া-ইরিত্রিয়া সীমান্তে যুদ্ধের অবসানে আলোচনায় বসার প্রতিশ্রুতি দেন। আফ্রিকার দরিদ্র এ দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যে ১৯৯৮ সালের মে মাস থেকে ২০০০ সালের জুন মাস পর্যন্ত যুদ্ধ হয়। সেখানে পরবর্তী দুই দশক পর্যন্ত চলে ইথিওপিয়া ও ইরিত্রিয়ার মধ্যে সংঘাত ও সীমান্ত সমস্যা। আবি আহমেদের উদ্যোগে ২০১৮ সালে দুই দেশ একটি শান্তি চুক্তি করেন এবং যুদ্ধের অবসানে ভূমিকা রাখেন। শান্তি ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা এবং ইথিওপিয়া ও ইরিত্রিয়ার দীর্ঘ ২০ বছরের সমস্যার নিরসনের জন্য তিনি ২০১৯ সালে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পান।


উৎসর্গ:- ব্লগার জুন আপা, সামহোয়্যারইন ব্লগে আমার প্রিয় একজন বোন।

কৃতজ্ঞতা: - সামহোয়্যারইন ব্লগ কর্তৃপক্ষ।
তথ্য: - উইকিপিডিয়া
ছবি: গুগল সার্চ ইঞ্জিন


সর্বশেষ এডিট : ১২ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:২৭
৩১টি মন্তব্য ৩১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় রাজাকাররা বাংলাদেশর উৎসব গুলোকে সনাতানাইজেশনের চেষ্টা করছে কেন?

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯



সম্প্রতি প্রতিবছর ঈদ, ১লা বৈশাখ, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, শহীদ দিবস এলে জঙ্গি রাজাকাররা হাউকাউ করে কেন? শিরোনামে মোহাম্মদ গোফরানের একটি লেখা চোখে পড়েছে, যে পোস্টে তিনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি করাটা প্রফেসরদেরই ভালো মানায়

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩


অত্র অঞ্চলে প্রতিটা সিভিতে আপনারা একটা কথা লেখা দেখবেন, যে আবেদনকারী ব্যক্তির বিশেষ গুণ হলো “সততা ও কঠোর পরিশ্রম”। এর মানে তারা বুঝাতে চায় যে তারা টাকা পয়সা চুরি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঘুষের ধর্ম নাই

লিখেছেন প্রামানিক, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

মুসলমানে শুকর খায় না
হিন্দু খায় না গাই
সবাই মিলেই সুদ, ঘুষ খায়
সেথায় বিভেদ নাই।

হিন্দু বলে জয় শ্র্রীরাম
মুসলিম আল্লাহ রসুল
হারাম খেয়েই ধর্ম করে
অন্যের ধরে ভুল।

পানি বললে জাত থাকে না
ঘুষ... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরান-ইজরায়েল দ্বৈরথঃ পানি কতোদূর গড়াবে??

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৬



সারা বিশ্বের খবরাখবর যারা রাখে, তাদের সবাই মোটামুটি জানে যে গত পহেলা এপ্রিল ইজরায়েল ইরানকে ''এপ্রিল ফুল'' দিবসের উপহার দেয়ার নিমিত্তে সিরিয়ায় অবস্থিত ইরানের কনস্যুলেট ভবনে বিমান হামলা চালায়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×