somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

এপ্রিল মূর্খ দিবস,কি এবং কেন?

০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৫৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

এপ্রিল মূর্খ দিবস বা April Fools' Day প্রতিবছর এপ্রিল মাসের প্রথম দিন পালিত হওয়া একটি দিবস। মাঝে মাঝে একে অল ফুলস ডে বলে উদযাপন করা হয়।কিন্তুএই এপ্রিল ফুলএর ইতিহাস সম্পর্কে কাউকে কিছু প্রশ্ন করা হলে এককেজন এককে রকম উত্তর দেন। তাই এবার আর কারও কাছে প্রশ্ন নয়।নিজেই উত্তর খুজে বের করার চেষ্টা করেছি ।এতে আমাকে একান্তভাবে সাহায্য করেছে ইন্টারনেট।তাই ইন্টারনেটের কাছে কৃতজ্ঞ।

প্রথমে লোকমুখে শোনা একটি গল্প দিয়ে শুরু করছি।

এখন থেকে প্রায় ৫০০ বছর আগে স্পেন ছিল মুসলিমদের দেশ। এই দেশটি মুসলিমদের নিয়ন্ত্রনে ছিল প্রায় আট শত বছর। ক্রসেড-রা দীর্ঘ দিন ধরে স্পেনকে নিজেদের দখলের নেওয়ার চেষ্টা করছিল। এজন্য তারা ধম যুদ্ধের নামে বিভিন্ন সময় স্পেনে আক্রমন করত। কিন্তু স্পেনের মুসলিমদের সাথে যুদ্ধ করে তারা বরাবরই পরাজিত হত। মুসলিমরা এই দেশটাকে এতটাই আধুনিক ভাবে সাজিযে ছিল যা ছিল সত্যিই অসাধারন। আজও স্পেনের সেই শহরগুলো এক একটি অপূর্ব ঐতিহাসিক নিদশন। যাহা মানুষকে এখনও মুগ্ধ করে। মুসলিমরা ভালই ছিল স্পেনে।

এই একই ধরনের আরও একটি কাহিনী লোকমুখে শোনা যায়। বোঝার সুবিধার্তে ১ ও ২ নম্বার দিয়ে বলা হল।

কাহিনী নম্বার ১:
কিন্তু একটা পর্য়ায়ে মুসলিমরা ইসলামে হতে দুরে সরে যেতে লাগল। তার ইসলাম প্রচার প্রসার ও ইসলাম পালনের প্রতি অনিহা বাড়তে লাগল এবং তারা দুনিয়ামুখি হযে গেল। এবং এক পয়ায়ে মুসলিমদের ইমানের অবস্থা খুবই শোচনীয় হয়ে পড়ল। ঠিক এমন এক সময় খ্রিষ্টানরা মুসলিমদের উপর আবারও আক্রমন করল। যদিও কিছু মুসলিম বীর ও তাদের সাথিরা চরম ভাবে আক্রমনকে প্রতিহত করল এবং ক্রসেড বাহিনীকে প্রায় পরাজিত করে ফেলেছিল। কিন্তু শেষ রক্ষা আর হলো না। এক্ষেত্রে খ্রিষ্টানরা(ক্রসেড) মিথ্যা কৌশল অবলম্বন করল। তারা প্রচার করতে লাগল যে স্পেইন এখন তাদের দখলে। এবং তারা ঘোষনা দিয়ে দিল। যে সকল মুসলিমরা মসজিদে আশ্রয় নিবে এবং সমুদ্র গামী জাহাজে আশ্রয় নিবে তারা নিরাপদ। দূর্বল ইমানের মুসলিমরা শত্রুদের কথা মতো কাজ করল। তারা মসজিদ ও জাহাজে আশ্রয় নিল।
পরে ক্রসেড বাহিনী সকল মসজিদকে তালা বদ্ধ করল, এই বলে যতে মুসলিমরা নিরাপদে থাকে। পরে তারা সকল মসজিদ গুলোতে আগুন ধরি্য়ে মুসলিমদের পুড়িয়ে হত্যা করল। আর জাহাজ গুলোকে তারা ডুবিয়ে দিল।
এভাবে স্পেন থেকে মুসলিমদের পরাজিত করল। এবং সেখানে এমন একজন মুসলিমও ছিল না যে কিনা আজান দিবে। বিগত ৫০০ বছর স্পেনে কোন আজান হয়নি।মাত্র বছর ২ আগে আজানের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।

কাহিনী নাম্বার ২: এখানে অবশ্য বলা হয়েছে প্রায় ১০০০ বছর আগের কথা।
কিন্তু একটা পর্য়ায়ে খ্রিষ্টানরা তাদের স্পাইদের কে স্পেনে পাঠাল শুধু মাত্র ইসলাম ধর্ম শেখার জন্য যাতে করে তারা তাদের আসল শক্তি সম্পর্কে ওয়াকবহাল হতে পারে এবং তাদেরকে খতম করে দিতে ও স্পেন থেকে বিতারিত করতে সুবিধা হয়। এবং এক পর্যায়ে তারা মুসলমানদের শক্তি সর্ম্পকে জেনে গেল যে তাদের শক্তি হল তাকওয়া।স্পেনের মুসলিমরা শুধুমাএ মুসলিমই নয় তারা ইসলাম ধর্মের প্রতি একাত্ত।তারা শুধু পবিত্র কোরআন তেলয়াত ই করে না তারা এর নিয়ম অনুযায়ী সমস্তকিছুই পালন করে বা চলাচল করে।
যখন খ্রিষ্টানরা মুসলিমদের পাওয়ার বা শক্তি ক্ষমতা সম্পর্কে জাল তখন তারা অনেক চিন্তা করতে লাগল কিভাবে এটিকে ভেঙে দেওয়া যায়।তাই তখন তারা স্পেনে এ্যালকোহল ও সিগারেট ফ্রীতে পাঠাতে লাগল।অতি মাত্রায় এ্যালকোহল ও সিগারেটে স্পেনের মুসলিমদের ঈমান দুর্বল হতে লাগল বিশেষ করে তরুণসমাজ।ফলসরুপ পশ্চিমা ক্যাথেলিকরা স্থান করতে লাগল এবং মুসলিমদের বিতারিত করতে লাগল। মসজিদ ভেঙে চার্চ স্থাপন শুরু করল। এবং স্পেনের প্রায় ৮০০ বছরের মুসলিম শাষন পরাজিত করল। মুসলমানদের শেষ মসজিদটি ভেঙে ফেলা হয়ে ছিল ১লা এপ্রিলের মধ্যে।

আর এভাবে এপ্রিল মাসে মুসলিমদের বোকা বানিয়ে পরাজিত করেছিল। মুসলিমদের এই পরাজয়কে স্বরন করে খ্রিষ্টানরা এপ্রিল ফুল পালন করে থাকে। আর আমরা মুসলিমরা এখনও বোকার মত এপ্রিল ফুল পালন করে নিজেদেরকে আরো বোকা হিসাবে পরিচয় দিয়ে থাকি।



নথিপত্রের ইতিহাস:
ইরানে পার্সি ক্যালেন্ডার অনুসারে নববর্ষের ১৩তম দিনে আনন্দ মজা করা হয়। এই দিন গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডারে ১লা এপ্রিল ও ২রা এপ্রিল সদৃশ্য। ঐতিহাসিকদের মতে, ১৫৬৪ সালে ফ্রান্সে নতুন ক্যালেন্ডার চালু করাকে কেন্দ্র করে এপ্রিল ফুল ডে'র সুচনা হয়। ঐ ক্যালেন্ডারে ১লা এপ্রিলের পরিবর্তে ১লা জানুয়ারীকে নতুন বছরের প্রথম দিন হিসেবে গণনার সিদ্ধান্ত নেয়া হলে কিছু লোক তার বিরোধিতা করে। যারা পুরনো ক্যালেণ্ডার অনুযায়ী ১লা এপ্রিলকেই নববর্ষের ১ম দিন ধরে দিন গণনা করে আসছিল, তাদেরকে প্রতি বছর ১লা এপ্রিলে বোকা উপাধি দেয়া হতো।

ফ্রান্সে পয়সন দ্য আভ্রিল(poisson d'avril) পালিত হয় এবং এর সাথে সম্পর্ক আছে মাছের। এপ্রিলের শুরুর দিকে ডিম ফুটে মাছের বাচ্চা বের হয়। এই শিশু মাছগুলোকে সহজে বোকা বানিয়ে ধরা যায়। সেজন্য তারা ১ এপ্রিল পালন করে পয়সন দ্য এভ্রিল অর্থাৎ এপ্রিলের মাছ। সে দিন বাচ্চারা অন্য বাচ্চাদের পিঠে কাগজের মাছ ঝুলিয়ে দেয় তাদের অজান্তে। যখন অন্যরা দেখে তখন বলে ওঠে পয়সন দ্য আভ্রিল বলে চিৎকার করে। কবি চসারের ক্যান্টারবারি টেইলস(১৩৯২) বইয়ের নানস প্রিস্টস টেইল এ এই দিনের কথা খুজে পাওয়া যায়।

কোরিয়ার জেসিয়ন (Jeseon, জুলাই১৩৯২ – অক্টোবর১৮৯৭) রাজবংশের অধীনে রাজকীয় পরিবার এবং পরিষদ একে আপরেকে মিথ্যা বলে বোকা বানাত। বছরের প্রথম তুষারময় দিনে বাটির ভেতর বরফ পুরে মিথ্যা অজুহাত দিয়ে অন্যদেরকে উপহার পাঠাত। যাদেরকে এগুলো পাঠানো হত বা যারা এগুলো পেত তাদেরকে দুর্ভাগা বা পরাজিত ধরা হত। এবং প্রেরকের একটি ইচ্ছা পুরন করার জন্য প্রাপক বাধ্য থাকত। কারন এই কৌতুক গুলা ইচ্ছাকৃত ভাবে করা ছিল একটি রেওয়াজ। তাছাড়া সবাই রাজপরিবার এর প্রতি দ্বায়িত্বশীল ছিল।

পোলান্ডে এই দিন অনেক উৎসাহ ও উদ্দিপনার মধ্য দিয়ে পালন করা হয়। বিভিন্ন হোয়াক্সেস (Hoaxes) সাধারন মানুষ,মিডিয়া ও সরকারি প্রতিষ্ঠান দ্বারা পালন করা হয়। গুরুতর/মারাত্মক ধরনের কার্যকলাপ সাধারনত এড়িয়ে চলা হয়।

স্কটল্যান্ডে ঐতিহ্যগতভাবে এপ্রিল ফুল দিবসকে বলা হয় Hunt-the-Gowk Day বা বোকা শিকারের দিন। স্কটিশে Gowk শব্দের বাংলা করলে হয় নির্বোধ ব্যক্তি। যদিও এ নামটির ব্যবহার বন্ধ করা হয়েছে। ঐতিহ্যগত কৌতুক হল যে কোন ধরনের সাহায্য চেয়ে সিল করা একটি বার্তা প্রদান। যার উপর লেখা থাকে dinna laugh,dina smile,hunt the gowk another mile” প্রাপক এটি পড়ে এবং ব্যাখ্য করেন যে তিনি শুধুমাত্র সাহায্য করতে পারেন যদি তিনি প্রথম যোগাযোগ করতে পারেন অন্যব্যাক্তিকে এবং তখন তিনি নতুন একটি অভিন্ন বার্তা লিখেন যার অথ্য একই রকম ও অণ্র আরেক জনকে পাঠিয়ে দেন।

ডেনমার্কে ১লা মে সেখানে maj-kat হিসাবে পরিচিত। যার অর্থ may-cat বা মে-বিড়াল যা আরও একটি কৌতুকের দিন। সুইডেনে ১লা মে একটি বিকল্প কৌতুকের দিন হিসাবে পালিত হয়। যখন সুইডেনে কাউকে বোকা বানানো হয় তখন বলা হয় এটা একটি রসিকতা ছিল। বোকারা তখন বলে april april din dumma sill, jag kan lvra dig vart jag vill (এপ্রিল এপ্রিল তুমি বুদ্ধিভ্রষ্ট সিন্ধু-সফরী,আমি যেখানেই চাই তোমাকে বোকা বানাতে পারি,)এটা ১লা এপ্রিল এর জন্য। আর ১লা মে’র জন্য maj mane,jag kan lura dig till skane(মে ও মে’র চাঁদ,আমি তোমাকে scania এর মধ্যে যে কোন স্থানে বোকা বানাতে পারি।)

ডেনিস এবং সুইডেন নিবাসীগন উভয়ই এপ্রিল ফুলস ডে উদযাপন করে। অধিকাংশ সুইডিশ মিডিয়াগুলোতে ঠিক ১লা এপ্রিলের দিন মিথ্যা বিবরণ বা কাহিনি দিয়ে খবর প্রকাশ করে থাকে। আর সংবাদপত্রে এগুলো শুধু প্রথম পেজের আর্টিকেল হিসাবেই অন্তর্ভূক্ত থাকে,কখনই শীর্ষ শিরোনাম বা টপ হেডলাইন করা হয় না।

স্পেন এবং আইবেরো-আমেরিকাতে (Ibero-America ) ডিসেম্বর এর ২৮ তারিখে প্রায় একই রকম দিন হিসাবে উযাপন করা হয় খ্রিষ্টানদের মধ্যে। যাকে day of the holy innocents বা প্রবিত্রদের পবিত্রদিবস বলা হয়। এই ছূটির দিনটি তারা তাদের নিজস্ব অধিকার দিবস বা একটি ধর্মিয় দিন বলে দাবি করে। কিন্তু এই দিনে কোন কৌতুক প্রথা নেই যদিও এটি বাৎসরিক ভাবে পালন করা হয়ে থাকে। কেউ যদি কারো উপর কোন কৌতুক করে থাকে তবে সে বাচ্চাদের মত কান্নাকাটি জুড়ে দেয়।Ibero-America কিছু অঞ্চলে বলা হয় Inocente palomita quete de jaste euganar যার অর্থ এই যে নিনিহ ছোট্ট ঘুঘু চল নিজেকে বোকা বানানো যাক। মেক্সিকোতে আবার বলা হয় Inocente para siempre বা চিরকালের জন্য নির্দোষ। স্পেনে সাধারনত Inocente বলে যার স্প্যানিশ অর্থ Innocent বা Gullible অর্থাৎ অতি সরল।

যাইহোক, স্প্যানিশ এর মাইনোরকা (Minorca) দ্বীপে Dia d’enganyar ( ( fooling day বা বোকা দিবস ) পালন করা হয় আর সবার মত এপ্রিলের ১লা তারিখে। কারন ১৮শতকের গোড়ার দিকে Menorca ব্রিটিশদের দখলে ছিল।




টীকা:
Hoaxes: ধাপ্পাবাজি , ইচ্ছাকৃতভাবে গড়া মিথ্যাভাষণ।
Ibero-America : এই শব্দটি ১৯ শতকের দ্বিতীয়ার্ধে ব্যবহৃত হত।সম্মিলিত ভাবে আমেরিকার দেশ গুলিকে বোঝানো হয়।স্পেন বা পর্তুগালের প্রাক্তন উপনিবেশগুলি।
scania:এটি হল সর্বদক্ষিণস্থ ২৫ ঐতিহ্যগত সুইডেনের অ-প্রশাসনিক প্রদেশ (landskap)যা উপদ্বীপ গঠনকারী স্ক্যান্ডিনইভিয়া উপদ্বীপের দক্ষিণ চূড়া ও পার্শ্বর্বতী দ্বীপপূঞ্জ নিয়ে রয়েছে।
Minorca:Minorca বা Menorca স্পেনের সাথে সম্পর্কিত ভূমধ্য সাগরের মধ্যে অবস্থিত একটি Balearic দ্বীপ।Balearic দ্বীপ হল একটি দ্বীপমালা যা আইবেরিয়ান উপদ্বীপের পূর্ব উপকূল স্পেন এর পশ্চিম ভূমধ্যসাগরে অবস্থিত।



সর্বশেষ এডিট : ০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৩৭
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা ও পদ্মশ্রী পুরস্কার

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৫৬



এ বছরের পদ্মশ্রী (ভারতের চতুর্থ সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মাননা) পদকে ভূষিত করা হয়েছে, বাংলাদেশের রবীন্দ্র সংগীত এর কিংবদন্তি শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যাকে।

আমরা গর্বিত বন্যাকে নিয়ে । ...বাকিটুকু পড়ুন

কষ্ট থেকে আত্মরক্ষা করতে চাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৯



দেহটা মনের সাথে দৌড়ে পারে না
মন উড়ে চলে যায় বহু দূর স্থানে
ক্লান্ত দেহ পড়ে থাকে বিশ্রামে
একরাশ হতাশায় মন দেহে ফিরে।

সময়ের চাকা ঘুরতে থাকে অবিরত
কি অর্জন হলো হিসাব... ...বাকিটুকু পড়ুন

রম্য : মদ্যপান !

লিখেছেন গেছো দাদা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৩

প্রখ্যাত শায়র মীর্জা গালিব একদিন তাঁর বোতল নিয়ে মসজিদে বসে মদ্যপান করছিলেন। বেশ মৌতাতে রয়েছেন তিনি। এদিকে মুসল্লিদের নজরে পড়েছে এই ঘটনা। তখন মুসল্লীরা রে রে করে এসে তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

= নিরস জীবনের প্রতিচ্ছবি=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৪১



এখন সময় নেই আর ভালোবাসার
ব্যস্ততার ঘাড়ে পা ঝুলিয়ে নিথর বসেছি,
চাইলেও ফেরত আসা যাবে না এখানে
সময় অল্প, গুছাতে হবে জমে যাওয়া কাজ।

বাতাসে সময় কুঁড়িয়েছি মুঠো ভরে
অবসরের বুকে শুয়ে বসে... ...বাকিটুকু পড়ুন

Instrumentation & Control (INC) সাবজেক্ট বাংলাদেশে নেই

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৫




শিক্ষা ব্যবস্থার মান যে বাংলাদেশে এক্কেবারেই খারাপ তা বলার কোনো সুযোগ নেই। সারাদিন শিক্ষার মান নিয়ে চেঁচামেচি করলেও বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাই বিশ্বের অনেক উন্নত দেশে সার্ভিস দিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×