নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দরিদ্র দেশের জনসংখ্যা কে জনশক্তি তে পরিণত করতে হলে কর্মমুখী শিক্ষার বিকল্প নেই।

সৈয়দ কুতুব

নিজের অজ্ঞতা নিজের কাছে যতই ধরা পড়ছে প্রচলিত বিশ্বাসের প্রতি ততই অবিশ্বাস জন্মাছে!

সৈয়দ কুতুব › বিস্তারিত পোস্টঃ

ব্লগার রাজীব নুর আপনি লাইনে আসবেন কবে ?

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৫৯


ছবিতে যে হুজুর বড়ো দাঁড়িওয়ালা মানুষকে দেখা যাচ্ছে তিনি কিন্তু একজন পাক্কা প্রফেশনাল মানুষ ছিলেন। ছিলেন বুয়েটের প্রফেসর কিন্তু আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে তিনি ধর্মপ্রাণ মুমিনদের শ্রদ্ধার পাত্র হয়েছিলেন। তিনি আর কেউ নন বাংলাদেশের অন্যতম সেরা কামেল পীর যুগশ্রেষ্ঠ বুজুর্গ প্রফেসর হামিদুর রহমান। তাঁর একক প্রচেষ্টায় বুয়েটে এখন নুরানি পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে ।

বুয়েটের শিক্ষকগণের সুন্নতী পোশাক ও সুন্নতী দাঁড়ি দেখে স্বভাবতই প্রশ্ন জাগে। আপনারা এত উচ্চশিক্ষিত হয়েও কীভাবে এ সুন্নতী পোশাক ও দ্বীনদার জীবন গ্রহণ করেছেন? এর উত্তর খুবই সহজ। তারা এখন কুরআন শিখছেন। তাদের ভাষ্য, "আমরা চাই কুরআন শিখার হালতে আমাদের মৃত্যু হোক। তালিবুল ইলম হয়েই আমরা কিয়ামতের ময়দানে উঠতে চাই।"

ব্রিজ বানানো আর সার্কিট ডিজাইন করা তো দুনিয়াবি কাজ, আসল কাজ হলো কবরে মুনকার নাকির প্রশ্নের জবাব দেয়া । প্রফেসর হামিদুর রহমান সাহেব যদি কয়েক বছর আরও জীবিত থাকতেন, তাহলে পুরো বুয়েটই একদিন মাদরাসার মতো পরিবেশে রূপ নিত। কী চমৎকার স্বপ্ন! প্রফেসর হামিদুর রহমান সাহেবের দূরদর্শিতা ছিল অসাধারণ।

এবার আসি আমাদের প্রিয় ব্লগার রাজীব নূর সাহেবের প্রসঙ্গে। তিনি নাকি মনে করেন হুজুররা দেশের সম্পদ নন, বরং আপদ। কী অজ্ঞতা ! তিনি বুঝতেই পারেন না যে একজন হুজুর কত মূল্যবান সম্পদ । তিনি মনে করেন হুজুররা খালি ফতোয়া দিতে পারেন, বিয়ে করতে পারেন, খয়রাত খেতে পারেন : এর বাইরে তাদের কোনো গুণ নেই । রাজীব নূর মনে করেন মাদরাসায় পড়ে কোন লাভ নেই, আখিরাতের চিন্তার চেয়ে ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার হওয়া বেশি জরুরী। কিন্তু তিনি জানেন না যে এখন বুয়েটের প্রফেসররাই প্রমাণ করে দিচ্ছেন ইঞ্জিনিয়ার হয়েও লাভ নেই, হুজুর হওয়াই আসল। তারা কেউ তাবলীগে যাচ্ছেন, চিল্লা দিচ্ছেন, আবার কেউ মাদরাসায় ভর্তি হচ্ছেন। দেশের সবচেয়ে মেধাবী প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকরা যখন টেকনোলজির পড়া শেষ করে তাফসির পড়া বেছে নিচ্ছেন, তখন বুঝতে হবে আপনি কতটা অজ্ঞতা নিয়ে দিন পার করছেন ।

রাজীব নূর সাহেব আরও বলেছেন যে হুজুরদের দেখলেই তাঁর জামাতি মনে হয়। এটা খুবই দুঃখজনক মন্তব্য। কারণ জামাত তো বাতিল ফেরকা, আর বুয়েটের হুজুররা হলেন প্রকৃত মুমিন। তাদের মধ্যে কোনো মিল নেই। একদল রাজনীতি করে, আরেকদল শুধু দাঁড়ি রাখে আর সুন্নতি টুপি পরে ক্লাস নেয়। পার্থক্য বুঝেন? রাজিব নূর সাহেব এমন সূক্ষ্ম বিষয় বোঝেন না বলেই তিনি সব আলেমদের এক করে ফেলেন। তিনি বুঝতে পারেন না যে মানুষ যখন জ্ঞান-বিজ্ঞান নিয়ে গবেষণা করে, উচ্চশিক্ষিত হয়, তখন তারা ইসলামকে বুঝতে শিখে। তাই তো এখন কুরআন সবচেয়ে ভালো বুঝতে পারার কথা বুয়েটের প্রফেসর এবং ডাক্তারদের। তারা যতই জ্ঞান আহরণ করেন ততই ধর্মের প্রতি আকৃষ্ট হন। অবশেষে তারাও হুজুর হয়ে যান।

এই যে বুয়েটে রীতিমত ধর্মীয় জ্ঞান চর্চায় বিপ্লব ঘটেছে, এটা তো অসাধারণ একটা ব্যাপার। বাঘা বাঘা প্রফেসররা এখন সুন্নতি দাঁড়ি আর পোশাক পরছেন। ইঞ্জিনিয়ারিং বই পড়ার পাশাপাশি তারা হাদিসের কিতাব পড়া জরুরি মনে করেন । ল্যাবে এক্সপেরিমেন্ট করার চেয়ে সময়মতো মসজিদে নামাজ পড়া বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এটাই তো প্রকৃত জ্ঞানী মানুষের লক্ষণ। রাজীব নূর সাহেব যদি এই সত্যটা বুঝতেন, তাহলে তিনিও হয়তো দাঁড়ি রেখে ফেলতেন। কিন্তু দুঃখের বিষয় তিনি এখনও বোঝেননি যে দেশের উন্নতির জন্য দরকার বেশি বেশি ধর্মীয় জ্ঞান, বিজ্ঞান আর প্রযুক্তি নয়।

আল্লাহ তাআলা মারহুম প্রফেসর হামিদুর রহমান সাহেবের কবরে অগণিত রহমত বর্ষণ করুন। তাঁর ঠিকানা জান্নাতুল ফিরদাউস করে দিন। আমীন। কারণ তিনিই আমাদের দেখিয়ে গেছেন কীভাবে একটা ইঞ্জিনিয়ারিং ইউনিভার্সিটিকে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে পরিণত করা যায়। তাঁর স্বপ্ন ছিল বুয়েট একদিন মাদরাসা হবে। আর সেই স্বপ্ন এখন বাস্তবায়িত হচ্ছে। আগামীতে হয়তো বুয়েট থেকে পাস করা ইঞ্জিনিয়াররা রাস্তাঘাট বানানোর পাশাপাশি মসজিদের ইমাম হবেন । সফটওয়্যার ডেভেলপ করার পাশাপাশি , ইসলামিক লেকচার দেবেন। আর তখনই বাংলাদেশ হয়ে উঠবে সত্যিকারের উন্নত দেশ।





মন্তব্য ৮৪ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৮৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৩৩

কলাবাগান১ বলেছেন: ল্যাবে এক্সপেরিমেন্ট করার চেয়ে সময়মতো মসজিদে নামাজ পড়া বেশি গুরুত্বপূর্ণ। কথা সেটাই

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৪৭

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এই কথা নুর সাহেব বুঝতে চান না ।

২| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৪৪

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
বুঝলাম না! বুয়েটের হুজুর নিয়া কি তামাশা করলেন নাকি তাদের প্রশংসা? আল্লাহ মালুম......

রাজীব নূর লোক ভালো। দুষ্টু গুরুর খপ্পরে পড়লে যা হয় আর কি...

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৪৮

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: দুষ্টু গুরুর খপ্পরে পড়লে যা হয় আর কি... =p~

৩| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৫৪

ক্লোন রাফা বলেছেন: হঠাৎ রাজিব নুরকে নিয়ে আপনার উৎকণ্ঠার কারণ কি⁉️ নাকি , আপনার লেজ ধরে টান দিয়েছে ;)

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ২:২২

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: রাজীব নুর সাহেব মাদরাসা এডুকেশন কে দরকারি মনে করেন না । সে কারণে লিখলাম। আপনি আবার লেজ খুজছেন কেন ? মানুষের লেজ থাকে না । বানরের থাকে । :).

৪| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ২:৪৯

মাথা পাগলা বলেছেন: লেখা পড়ে আমার তো মনে হলো আপনি রাজীব নুরের লাইনেই আছেন। দেখেন লেখা না বুঝে গাজী সাহেবের চোখে গবেটগুলা যদি কয়েকটা লাইক দিয়ে দেয়!

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৮:০৪

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনি ভুল ভাবছেন ।

৫| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৩:৫৯

শ্রাবণধারা বলেছেন: আপনি তো রাজীব নুরের বক্তব্যই লিখে দিলেন মনে হচ্ছে! :)

আমার মনে হয়, একজন শিক্ষক ব্যক্তিজীবনে মোমিন বা মাওলানা হতে পারেন, কিন্তু তিনি যদি ছাত্রদের মগজধোলাই করেন, সেটা বিরাট সমস্যা।

ক’দিন আগে ফেসবুকে দেখলাম, জামাতের এক শিক্ষিকা সম্ভবত ডিএমসি’র, ছাত্রছাত্রীদের বিয়ে-প্রেম ইত্যাদি বিষয়ে প্রাগৈতিহাসিক চিন্তাভাবনায় মগজধোলাই দিচ্ছেন। জঙ্গিবাদী, রাজাকারী, বর্নবাদী বা লিঙ্গবাদী মগজধোলাই একজন শিক্ষকের কাজ হতে পারে না।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৮:০৯

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: মওলানা যে কেউ হতে পারেন । মগজধোলাই যদি সঠিক পথে নিয়ে যায় খারাপ কি ?

৬| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ ভোর ৪:৩৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



বুয়েট মেডিক্যালও এখন মাদ্রাসা।
আহা রে বাংলাদেশ!

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৮:০৫

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনার কি চুলকানি নাকি এতে ?

৭| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ ভোর ৪:৪১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



বাংলাদেশের সব চেয়ে বড় মাদ্রাসা হচ্ছে দোয়েল চত্তরের পাশে।
এটাকে বৃত্তর ঢাকা মাদ্রাসা বলে।
অনেক বছর আগে এখানে প্রাচ্যের অক্সফোর্ড খ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছিল।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৮:০৬

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ইহা আপনার ভুল ভাবনা ।

৮| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৭:৫৩

নজসু বলেছেন:




প্রিয় রাজীব নূর ভাই তো প্রায় সময়ই অনলাইনে আসেন। আপনি কোন লাইনের কথা বলছেন ভাই? :D

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৮:০৭

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: সিরাতুল মুসতাকিমের/ লাইনের কথা বলেছি ।

৯| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৮:২৬

আমি নই বলেছেন: রানু কি আপনার আপনার একাউন্ট হ্যাক করেছে নাকি? B-)

নাহ এটাতো সম্ভব না, রানুর মাথায় এত বুদ্ধি থাকার কথা নয়।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৮:৪৮

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: একাউন্ট হ্যাক হয় নি।

১০| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৩১

নতুন নকিব বলেছেন:



ল্যাবে এক্সপেরিমেন্ট করার চেয়ে সময়মতো মসজিদে নামাজ পড়া বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

তাঁর স্বপ্ন ছিল বুয়েট একদিন মাদরাসা হবে।

-আপনার এসব কথার উদ্দেশ্য আসলে একেবারেই অস্পষ্ট। এগুলো তো রীতিমত ইসলাম ধর্মের গুরুত্বপূর্ণ বিধান নামাজ, মাদরাসা ইত্যাদিকে বিতর্কিত করার অপপ্রয়াস!! আপনার কথাবার্তা দেখে তো দেখা যাচ্ছে, রাজীব নুরকেও ছাড়িয়ে যাবেন!!!

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৩৭

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ল্যাবে এক্সপেরিমেন্ট করার চেয়ে সময়মতো মসজিদে নামাজ পড়া বেশি গুরুত্বপূর্ণ- এখানে ভুল কি বলেছি ? জামায়াতে নামাজ পড়ার সওয়াব বেশি ।

তাঁর স্বপ্ন ছিল বুয়েট একদিন মাদরাসা হবে- মাদরাসা হলে কি সমস্যা ? নুরানি পরিবেশ , কোনো free mixing নাই , মদ-গাজা নেই ।

কয়েকজন ভুল কমেনটস করে আমার লেখার বারোটা বাজিয়ে দিয়েছে । :(

১১| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৪৬

রাসেল বলেছেন: আপনার উপস্থাপনার আলোকে বলছি, শুধু হুজুর হলেই চলবে না; ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ারও হতে হবে। অন্যথায় আল্লাহ্পাক আমাদের এই দুনিয়াতে পাঠাতেন না, "সৃষ্টির মধ্যে শ্রেষ্ঠ" বানাতেন না।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:৩৮

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আমি তো মনে করি ইমাম সাহেবদের ইকোনমিক্স নিয়ে নলেজ থাকলে উনারা মানুষের আয় কিভাবে বাড়ানো যায় সেটা নিয়ে কথা বলতেন খুতবার আগে । এখন লেখা পড়ে সবাই নিজ নিজ মানসিকতার সাথে মিলিয়ে কমেনটস করছে । আমার কিছু করার নেই।

১২| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:০২

আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: ভাই লাইন- অলাইন বুঝি না
তবে একদিন লাইনে আসতেই হবে?
এটাই অস্বীক্ষার করার কিছু নেই-
একদিন লাইনে আসতেই হবে;

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:৩৯

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: সঠিক বলেছেন ।

১৩| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৪৫

রাজীব নুর বলেছেন: আমি আছি।
আসলে আমার বাসার দুটা ল্যাপটপই নষ্ট।
অফিসে আমার নতুন ডেস্কটপ কম্পিউটার। চালিয়ে আরাম পাই। বাসায় থাকলে মেয়ের প্রশ্নের উত্তর দিতে দিতে সময় শেষ হয়ে যায়।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:৩৯

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনি লাইনে থাকলে সব হুজুরকে জামাতি মনে হয় বলতেন না। মাদরাসা না থাকলে আজান , নামাজ পড়াবে কে ?

১৪| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৪৭

রাজীব নুর বলেছেন: আপনাকে আমি বুঝতে পারি না।
আপনি কোন লাইনের মানুষ সেটাও ধরতে পারছি না। আপনার মুখে পাকিস্তানের জাতীয় সংগীত অতি কুৎসিত শোনায় এবং আমার প্রচন্ড মেজাজ খারাপ হয়।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:৪০

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: সবাই বুঝতে যাওয়ার দরকার নেই । নিজেকে বুঝেন আগে । পাক সার জমিন বাদ ।

১৫| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:১২

রাজীব নুর বলেছেন: ধর্ম নিয়ে আমার কোনো সমস্যা নাই।
সমস্যা হলো যারা ধর্মকে ব্যবহার করে মানুষের সর্বনাশ করে। 'লাল সালু' তো পড়েছেন, 'হাজার বছর ধরে' অথবা ইমদাদুল হক মিলনের 'নূরহজাহান'?

আপনি গ্রাম বাংলার ক'টা মাদ্রাসায় ঘুরেছেন?
আমি কমপক্ষে ১০০ মাদ্রাসা ঘুরেছি। দেখেছি কি করুন অবস্থা!! কাজেই মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থা বন্ধ করলে, তাতে দেশের ক্ষতি নয়, উপকার হবে।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:৪২

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ধর্ম নিয়ে আমার কোনো সমস্যা নাই।

ইহা ভুল কথা আপনার ডায়েরিতে একটা পেরা থাকে হুজুরদের নিয়ে । আপনি সকল হুজুরকে জামাতি হুজুর মনে করেন । ইহা সঠিক নয় ।

আমার চারজন ফুফাতো ভাই মাদরাসায় পড়েছে । তারা এখন টিচার সেখানকার। আপনি ১০০০ মাদরাসা ঘুরলেও আমার কিছু করার নেই ।

১৬| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:৩৫

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ভবঘুরে রানু বেগম নাহয় এসাইলাম (Asylum) পাওয়ার আশায় ইবলিশ গাজীর সাগরেদ হয়েছে। নিজেকে দেশে গুরুতর নিপীড়ন বা হুমকির সম্মুখীন প্রমান করতে নানা বানোয়াট ভুলভ্রান্তি তথ্য বমন করছে সেই সংগে ইসলামের সংগে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে যাতে অন্যদেশে আশ্রয় পেতে সুবিধা হয়, যদিও তা গোবর মস্তিস্কে কোন দিনো সম্ভব নয়।

কিন্তু আপনার এসব কথা একেবারেই উদ্দেশ্য প্রনোদিত সেটা পরিস্কার। আপনি অতি সূক্ষ্মভাবে রানু বেগমের প্রতিচ্ছায়ায় আবির্ভুত হয়েছেন।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:৪৬

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনি নুর সাহেবের সাথে কিভাবে আমাকে মিলালেন ? আমি কোনো হুজুর কিংবা রিলিজিয়ন নিয়ে লিখি না । তবে তোহিদি জনতাকে নিয়ে লিখেছি কিনতু বাউলদের পক্ষ নেয়নি । কেবল তাদের উপর হামলা করার প্রতিবাদ জানিয়েছি ।

১৭| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:৪৭

এ পথের পথিক বলেছেন: আমি জানিনা কেন আপনি সর্বদা ইসলাম নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করেন ।
লিখেছেনঃ "ল্যাবে এক্সপেরিমেন্ট করার চেয়ে সময়মতো মসজিদে নামাজ পড়া বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
তাঁর স্বপ্ন ছিল বুয়েট একদিন মাদরাসা হবে।
"
বাক্যটা ঠিক আছে, কিন্তু আপনার উপস্থাপনার ভঙ্গী ঠিক নাই, এটি বিতর্কিত মন্তব্য হয়ে যাচ্ছে বলে আমার ধারনা । কেন আপনাকে ল্যাব এক্সপেরিমেন্টের সাথে সময় মত নামাজকে মেলাতে হবে কেন ? যারা সময়মত নিয়মিত নামাজ পড়ে তারা কি ল্যাবে এক্সপেরিমেন্ট করে করে না ? নাকি ফাকি দেয় ?

আমি জানিনা আপনার নিয়ত কি । আমার জ্ঞান অত্যান্ত সীমিত । ভুল হতে পারে । মুসলিম ভাই হিশেবে অনুরোধ এমনভাবে কিছু লিখবেন না যাতে বিষয়টা বির্তকিত হয়ে যায় ।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:৫৮

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ল্যাবে এক্সপেরিমেন্ট করার চেয়ে সময়মতো মসজিদে নামাজ পড়া বেশি গুরুত্বপূর্ণ। তাঁর স্বপ্ন ছিল বুয়েট একদিন মাদরাসা হবে।"

নামাজ ফরজ তাই সব কাজের আগে নামাজ পড়া জরুরি এবং মসজিদে জামাতে নামাজ পড়া আরো সওয়াবের । এখানে ফাকির বিষয় আসলো কেন ?

ল্যাবে এক্সপেরিমেন্ট করা একজন বুয়েটের টিচারের কাছে সবচয়ে বেশি প্রায়োরিটি পাওয়ার কথা । কিনতু সঠিক ইসলামি নলেজ থাকার কারণে তিনি বুঝতে পেরেছেন নামাজ এর চেয়েও জরুরি কাজ । নামাজ শেষে আবার তিনি কাজে ফিরে আসবেন । যে যেমন মানসিকতার তিনি সেইভাবে ভাবেন।

১৮| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:২২

নতুন নকিব বলেছেন:



আমি আগের মন্তব্যে আপনার যে দু'টি বাক্য উল্লেখ করেছি, সেগুলোর উদ্দেশ্য আমার কাছে কেন পরিষ্কার নয় বিষয়টি আরেকটু খোলাসা করা প্রয়োজন। আমার ঠিক জানা নেই, এই কথাগুলো আপনি বুঝেশুনে ইচ্ছাকৃতভাবে লিখেছেন কি না। তবে এমন তুলনা বা মন্তব্য অনিচ্ছাকৃতভাবে হলেও ইসলামকে বিতর্কের দিকে ঠেলে দিতে পারে। নামাজ, মসজিদ বা মাদরাসা- এসব বিষয় ইসলামের মূল শিক্ষা; এগুলোর সাথে ল্যাব, শিক্ষা-গবেষণা বা বিশ্ববিদ্যালয়ের কাঠামোকে বিরোধী শক্তি হিসেবে দাঁড় করানো কোনোভাবেই সঠিক নয়। দুটোই নিজ নিজ জায়গায় গুরুত্বপূর্ণ।

ধর্মীয় মূল্যবোধ এমনভাবে উপস্থাপন করা প্রয়োজন, যাতে তা মর্যাদার সঙ্গে থাকে এবং অন্য কোনো জ্ঞান, পেশা বা প্রতিষ্ঠানের গুরুত্বকে খাটো না করে। কারণ, এ ধরনের মন্তব্য সহজেই ভুল ব্যাখ্যার জন্ম দিতে পারে এবং অপ্রয়োজনীয় ধর্মীয় বিতর্ক তৈরি করতে পারে, যা আমরা কখনোই চাই না।

ব্লগার এ পথের পথিক -এর মন্তব্যটি ভালো লেগেছে।

আপনাকে আবারও ধন্যবাদ।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৪০

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

১৯| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৪২

বাজ ৩ বলেছেন: কুতুব ভাই।আপনার নিকট থেকে পরিশেষে একটি অসাধারন পোস্ট পেলাম।এমন পোস্ট আরো চাই!আমি পোস্টে বিতর্কিত কোনো বিষয় দেখছিনা। ধন্যবাদ আপনাকে

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:২৯

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

২০| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৪৬

বাজ ৩ বলেছেন: কুতুব ভাই দুইটাকেই যে সমন্বয় করতে পারে সেই পরিপূর্ণ।আপনি ঠিকমত আপনার ভাবনা বুজাতে পারেননি!শেষের প্যারায় ;)

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:২৯

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এটাই কাল হয়ে দাড়িয়েছে ।

২১| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:১৪

আফলাতুন হায়দার চৌধুরী বলেছেন: আস্‌সালামুআলাইকুম কুতুব ভাইছা,
আশা করি ভালো আছেন। আন্নের পোষ্ট হইড়লাম। কিন্তু কমেন্ট আর কমেন্ট, পাল্টা কমেন্ট দেখি গরীবের মাথায় ফ্রশ্ন আইলো, "কুতুব ভাইছা কি গাছের মইদ্দে মিডা লাগাই সরি গেলো?" ;)

(অন্য পাঠকের আমার কমেন্ট না বুঝলে অনুগ্রত করে প্রিয় ব্লগার সৈয়দ কুতুব ভাই তরজমা এবং তফসীর করে দেবেন। মাইরেরে ভূতেও ডরায়, আমিও ডরাই তাই শব্দার্থ লিখে দিলাম।)

*শব্দার্থঃ-
তরজমা = অনুবাদ ।
তফসীর = ব্যাখ্যা/বিশ্লেষণ ।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:৩০

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: :(

২২| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:১৬

আফলাতুন হায়দার চৌধুরী বলেছেন: পুনশ্চঃ অনুগ্রহ বানান ভুল হইছে। দুঃখিত।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:৩৩

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনার কথা বুঝা গেছে দাদু ।

২৩| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৪০

এল গ্যাস্ত্রিকো ডি প্রবলেমো বলেছেন: নামাজকে বলো না কাজ আছে
কাজকে বলো আমার নামাজ আছে

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:৩২

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এটা বলাই আমার কাল হয়ে দাড়িয়েছে জনাব।

২৪| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:১৯

ধুলো মেঘ বলেছেন: আপনি মুদ্রার অন্য পিঠটা মনে হয় দেখেননি। বুয়েটের প্রফেসরেরা এখন মসজিদে নামাজ পড়াচ্ছেন, গুরুত্বপূর্ণ ফতোয়ার ব্যাখ্যা দিচ্ছেন। এরকম চলতে থাকলে মাদ্রাসার ছেলেপেলের ভাত জুটবে কিভাবে? তারা শিখেছে মিলাদ পড়ানো -যেটা তাব্লীগীরা বিদাত টিদাত বলে খেয়ে দিয়েছে। বাকী আছে মসজিদের ইমাম আর বিয়ে পড়ানোর কাজী। এদের কাজও যদি বুয়েটের অধ্যাপকেরা করে, তো হুজুরেরা যাবে কোথায়?

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:৩৫

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ইকোনমিক্সে পড়া একজন যদি মসজিদের ইমাম হয় তবে দেশের ইকোনমি কিভাবে কাজ করে সেটা জনতাকে বুঝাতে পারবেন । ইহা ভালো না খারাপ ?এখন যেস মাদরাসা্ রানিং আছে সেখানে দেশের ইকোনমি বোঝার মতো বিষয় পড়ানো হয় না ।

২৫| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:২৭

আলামিন১০৪ বলেছেন: অগা-বগা বাংলা-পালি পড়া লোকজনই নাস্তিক হয়...রাজীব বোধ হয় হিন্দী সাহিত্যের ঝাত্র

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:৩৫

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: তিনি মনে হয় সাংবাদিক ।

২৬| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:৩৬

কিরকুট বলেছেন: ভিক্ষার চালে বেড়ে ওঠা এই ছাগল গুলা আসলেই বাংলাদেশের জন্য বোঝা। আমি দুইটারে চিনি, এদের কাজ মানুষের বাড়ি বাড়ি জাইগির থাকা আর মেয়ে বিশেষ করে অল্প বয়সী মেয়েদের পেছন লাগা। আর একটা মজার কাজ করে এরা, এরা সালাম দেবে না নেবে, মানুষ দেখলেই গলায় বিশেষ শব্দ করে খানিকটা কাশির মত। আর দুনিয়ার যতো অশ্লীল কথা এর কই থেকে খুজে পায় আল্লাহ মাবুদ জানে।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:৩৮

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: সাধারণের মাঝে কি উইমেনাইজার নেই ? আছে তো । সেই কারণে কি আপনি ইশকুল অফ করে দিবেন ? নাকি রিফরম করবেন ?

২৭| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৪৭

সপ্তম৮৪ বলেছেন: রাজীব নূরকে আগে বিরক্তিকর মানুষ হত। এখন মনে হয় রাজনীতি কিছুটা বুঝেন।
দেশের মানুষজন রাজনীতি বুঝে উঠতে পারলে নেতারা ধীরে লাইনে আসতেন।

কি বলবো দুঃখের কথা।
বুয়েটে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহন করেছিলাম। বাট আল্লাহ আমারে কবুল করেন নাই। যার ফলে আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস উঠে গেছে।
বুয়েটে পড়লে আজ আমার ঈমানটা মুজবুত থাকতো।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৫২

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: য়েটে পড়লে আজ আমার ঈমানটা মুজবুত থাকতো।

এখনো সময় আছে । ভালো মাদরাসায় এডমিশন নেন ।

২৮| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:১০

মাথা পাগলা বলেছেন: মুখে বলেন সব দোষ হাসিনার কিন্তু হাসিনার মুক্তিযুদ্ধ চেতনা বিক্রির মতোই আপনি রাজিব নুরের চেতনা বিক্রি করে নাম কামাচ্ছেন। এরকম লেখা লিখলে সোনাগাজীর গবেটগুলো একদম লাফিয়ে ওঠে।

লেখক বলেছেড়ঃ ল্যাবে এক্সপেরিমেন্ট করার চেয়ে সময়মতো মসজিদে নামাজ পড়া বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

তাঁর স্বপ্ন ছিল বুয়েট একদিন মাদরাসা হবে।


আদর্শ কতো ঠুনকো হলে এই কথাটা সন্দেহের চোখে দেখে! নিজেরাও মনে করে বুয়েটকে মাদ্রাসা করা ঠিক হবে না।

@সৈয়দ মশিউর রহমান উনার কথা-বার্তা চিন্তা-ভাবনা ভদ্র মানুষের মতো। পারিবারিক ভাবে ভদ্র-সচ্ছল না হলে এই গুণ পেতেন না। উনি নিজের ক্যাপাবিলিটিতেই বিদেশ স্যাটেল হতে পারবেন, অ্যাসাইলামের প্রয়োজন হবে না।

ধর্মের ভালো কথা যেমন আলোচনা করা যাবে সমালোচনাও করা যাবে। ভ্যালিড সমালোচনা করলে বাঁধা দেয়া যাবে না - এই চিন্তাটা আপনার মাথায় কোনদিন ঢুকবে না।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:৫৯

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনিও লাইনে আসেন । শেখ হাসিনার দোষে আজ মুক্তিযুদ্ধ চেতনা হুমকির মুখে ইহা আপনি যত তাড়াতাড়ি বুঝবেন ততই মংগল ।

আসলে আমরা তেমন সচ্ছল না । এই পেটে ভাতে চলে যায় কোনোমতে। জায়গা জমিতে সব ভেজাল লেগে আছে। এসাইলাম যাওয়া লাগবে না আশা করি । B-)

২৯| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৫০

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: রাজীব নূর'কে দাড়ি, টুপি, পাঞ্জাবী পরিয়ে বুয়েটের কওমী ভার্সনে ভর্তি করিয়ে দিতে হবে, তাহলে সে লাইনে আসবে।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৫২

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: টাঙগাইলে জামেআ নামক একটি মাদরাসায় প্রতিমাসের ১৯ তারিখ বুয়েটের টিচাররা ইসলামি দাওয়া শিখতে যান । রাজিব নুর সাহেবকে সেখানে পাঠানো যেতে পারে ।

৩০| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১০:৩৫

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:

পোষ্টটি ভালোই হিট হয়েছে; কিছু মন্তব্য খুবই মনোরঞ্জনময়। ধর্ম ও রাজনীতি হচ্ছে কোকেনের মতো" ব্লগে এই দুটোই জিনিস বেশি খায় সবাই‌....সব সময়ের মতোই কলাবাগান এসেছেন জ্ঞান-বিজ্ঞানের মিসাইল নিয়ে আর নতুন নকিব ধর্মকে রক্ষা করছেন সুলেমানি তলোয়ার দিয়ে।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১০:৫০

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনার মন্তব্যও খুবই মনোরঞ্জনময় ।

৩১| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:০১

আদিত্য ০১ বলেছেন: আপনি কি কল্লা ফেলে দেওয়া হুজুরদের প্রশংসা করলেন। যদিও আমি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ি, তাকওয়া নিয়ে চলার চেষ্টা করি। কিন্তু বাংলাদেশে ৭০% হুজুর আমার পছন্দ না, এরা নিজেদের স্বার্থে ফতোয়া বানায়। আবার নিজেদের স্বার্থে ইসলাম কে নিয়ে ব্যাবসা করে যেমন জামাত জান্নাতের টিকেট বা সূর্য দাড় করিয়ে রাখার মত শিরক করে।

এখন আসি কেন আমি ৭০% হুজুর পছন্দ করি না। আমি ভার্সিটিতে থাকতে প্রতিদিন আমার ফ্রেন্ডের সাথে আসর নামাজের তালিমে বসতাম ও আলোচনায়। ঐখানে পাক্কা হুজুর এই দুইজনকে দেখেছি তার অনেক যায়গায় অসৎ যেমন বেইনিভাবে অন্যে সিটে হলে থাকতো বা হলে মিল কাটতো। তারপর কর্মজীবনে মেসে উঠলাম তখন একজন ছোটভাই পাইলাম যে তবালীগ জামাতে ঘুরে তো আমিও তাব্লীগের বয়ানে আগেও বসেছি। কিন্তু এই ছোটভাই আর আরেকজন ভাই ঢাকার কাকরাইলে প্রায় প্রতি বৃহষ্পতিবার চলে যেত বয়ান ও এলেমে শানে রাত কাটাতে। কিন্তু এই দুইজন ঘুস দিয়ে চাকরি নেওয়া খুব ট্রাই করেছে। তাহলে বলেন এরা কেমন। মাদ্রাসার ছেলেরা অনেক এক্সট্রিমিনিস্ট। তারা বিজ্ঞানে পিছিয়ে। ইরান শিয়া হইলেও বিজ্ঞানে এগিয়ে কারন ওদের ঐখানে বাংলাদেশের মত এত ছত্রাকের মত মাদ্রাসা নাই। ইসলাম আমাদের জিবন বিধান কিন্তু আমাদের দেশে হুজুররা এটা নিজেদের স্বার্থ আর ব্যবসা বানাইছে নিজেদের মত ব্যবহার করে। আমার বাস্তব জীবন থেকে বললাম। আমি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ি ও তাবলীগ বয়ান বসা লোক। তাবলীগ ভালো। কিন্তু মাদ্রাসার অধিকাংশ এক্সট্রিমিনিস্ট যারা এখন তাওহিদী জনতা বাংলাদেশটারে জ্বালিয়ে দিচ্ছে

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:১১

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: গুটিকয়েক খারাপ বলে সবাইকে কেন একই চোখে দেখবেন ? জেনারে্লে লাইনে পড়ুয়ারা নানারকম খারাপ কাজে জড়িত হয় । তাই বলে সব জেনারেল লাইনের মানুষেরা খারাপ নয় ।

৩২| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:১০

আদিত্য ০১ বলেছেন: নুর সাহেব নুরানী মাদ্রাসায় ভর্তি করে দেন

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:৩২

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: নুর সাহেব কে বু্য়েটের টিচারদের সাথে যোগাযোগ করিয়ে দিতে হবে ।

৩৩| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:১৮

আদিত্য ০১ বলেছেন: লেখক বলেছেন: গুটিকয়েক খারাপ বলে সবাইকে কেন একই চোখে দেখবেন ? জেনারে্লে লাইনে পড়ুয়ারা নানারকম খারাপ কাজে জড়িত হয় । তাই বলে সব জেনারেল লাইনের মানুষেরা খারাপ নয় ।

গুটিকইয়েক হইলে ঠিক করা যায়। কিন্তু সারা মাথায় যদি টাক থাকে আপনি চুল কাটবে কিভাবে। যাইহোক বাংলাদেশ যে হুজুর আর ওয়াজীদের খাদে পড়েছে তাতে ধর্ম নিরপেক্ষ হিসেবে পাওয়া কঠিক। ধর্ম নিরপেক্ষ মানে ধর্মহীনতা নয় বরং ধর্মকে নিজেদের কুকাজে ব্যবহার না করা। যেইভাবে ১৯৭১-এ কুকাজে ব্যবহার করেছিলো জামাত

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:৩৩

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এখানে আবার জামাত এলো কই থেকে ? ইসলামের সাথে আপনি যা যা বলছেন সেটার কোনো সংযোগ নেই । হুজুর , মাদারাসার দরকার সমাজে রয়েছে ।

৩৪| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ২:২২

কলাবাগান১ বলেছেন: জাতির অগ্রগতি কে টেনে ধরছে এক বাউলের কথায়......জাতি নি:শেষ হয়ে যাচ্ছে.....সবার মুখের অন্ন, বস্ত্র, বাসস্হান এর কমতি পড়ে যাচ্ছে এই লোকের কথায়.....ইহাই জাতির প্রধান সমস্যা....

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৫৮

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এতে হুজুর আর মাদারাসার কি দোষ?

৩৫| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৩:৪১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


আজান দেওয়া শিখতে মাদ্রাসায় পড়তে হবে?
আজান কি এমন কঠিন কর্ম?
ঢিলা কুলুপ তৈরী করার জন্য শিশুদের মাদ্রাসায় পাঠানো কোন সঠিক কর্ম নয়।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:০০

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: তাহলে গরীব মানুষের সন্তান কোথায় পড়বে?

৩৬| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ ভোর ৬:০১

মাথা পাগলা বলেছেন: লেখক বলেছেন: হুজুর , মাদারাসার দরকার সমাজে রয়েছে ।

রাফার পোস্টে হাসিনার ৫০০ মডেল মসজিদ আর ২০০০ মাদেসা ভবন নিয়ে মশকরা করলেন, এখন বলছেন এগুলোর দরকার আছে? নাকি আপনি কওমী জননীকে ফিরিয়ে আনতে চাচ্ছেন?

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:০২

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: শেখ হাসিনা যা করেছেন সেটা অপ্রয়োজনীয়। কিন্তু হুজুর ও মাদরাসার প্রয়োজনীয়তা ফুরিয়ে যায় নি। আপনি বুঝবেন না।

শেখ হাসিনা এসে কিছুই করতে পারবেন না। তিনি ভারতে থাকুক।

৩৭| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:২৫

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনি লাইনে থাকলে সব হুজুরকে জামাতি মনে হয় বলতেন না। মাদরাসা না থাকলে আজান, নামাজ পড়াবে কে?

একসময় মসজিদ মাদ্রাসা ছিলো না।
আর মাদ্রাসাতে যে বলাৎকার হয় সেটা দেখেন না?
এখন মসজিদের সংখ্যা বেশি, নামাজির সংখ্যা কম। সবচেয়ে বড় কথা চারিদিকে এত এত মসজিদ, অথচ মন্দ লোকদের মসজিদ ভালো করতে পারছে না।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:২১

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: লাইনে আসেন ইসলাম কে ভালোবাসুন ।

৩৮| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৪০

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: সবাই বুঝতে যাওয়ার দরকার নেই । নিজেকে বুঝেন আগে । পাক সার জমিন বাদ ।

আপনি রাজাকার হলে আপনার সাথে কোনো কথা নাই।
আপনি জামাত হলে কোনো কথা নাই।
শুধু মাত্র আপনার জাতীয় সংগীত আমার সোনার বাংলা হলে, আপনার সাথে কথা আছে।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:২২

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: লাইনে আসুন বাংলাদেশকে ভালোবাসুন ।

৩৯| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:৫৯

কলাবাগান১ বলেছেন: জামাতি/বিনপি আমলে বিভিন্ন বিভাগে প্রায় ২০ জনের মত হিন্দু ছাত্র/ছাত্রী ফার্স্ট ক্লাস ফার্স্ট হওয়ার পর ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসাবে নিয়োগ দেওয়া হয় নাই....আই স্যালুট অল দ্যা এক্সসেপশনাল হিন্দু ম্যাথ টিচারস ইন দ্যা স্কুলস এন্ড কলেজেস...

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৫৭

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এসব নোংরা পলিটিক্স চলবেই । সাধারণ নাগরিকদের কিছুই করার নেই ।

৪০| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:০০

নতুন বলেছেন: তিনি আর কেউ নন বাংলাদেশের অন্যতম সেরা কামেল পীর যুগশ্রেষ্ঠ বুজুর্গ প্রফেসর হামিদুর রহমান। তাঁর একক প্রচেষ্টায় বুয়েটে এখন নুরানি পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে ।

যেই দেশের সেরা বিদ্যাপীঠে এমন বুজর্গ প্রফেসর থাকবে তারা ছাত্রদের কিভাবে ভবিষ্যত পৃথিবির চ্যালেন্জের সাথে মোকাবেলার জন্য প্রস্তুত করবে।

তার ছাত্ররা ৩০ দিনের চিল্লায় যাবে, দোজাহানের ওশেষ নেকী হাসিল করবে।

আর দেশের মানুষ বিদেশী প্রযুক্তি কিনে ব্যবহার করে। কারন ঈাহুদী নাসারারা গবেষনায় সময় কাটাবে, নতুন প্রযুক্তি তৌরি করবে।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:০৩

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: যখন হুজুরগিরি করা দরকার তখন সেটা করবে , বাকি সময় গবেষণা করবে ।

৪১| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:১৪

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: যখন হুজুরগিরি করা দরকার তখন সেটা করবে , বাকি সময় গবেষণা করবে ।


দুই দিনের এই দুনিয়া তে সময় নস্ট করা ঠিক না। আখিরাতের জীবনই হইলো আসল জীবন, সেই সময়ের জন্য কাজ করতে হবে।

গবেষনা কইরা কি হবে? সব কিছুই কিতাবে আছে। ইহুদী নাসারা রা সব আবিস্কার কিতাব থেকেই করেছে..................

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:২৫

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: :)

৪২| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:১৫

রাজীব নুর বলেছেন: আবার এলাম।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৪৩

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: পাক সার জমিন বাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.