| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মহাজাগতিক চিন্তা
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ২৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৬। বল হে সার্বভৈৗম শক্তির (রাজত্বের) মালিক আল্লাহ! তুমি যাকে ইচ্ছা ক্ষমতা (রাজত্ব) প্রদান কর এবং যার থেকে ইচ্ছা ক্ষমতা (রাজত্ব) কেড়ে নাও। তুমি যাকে ইচ্ছা ইজ্জত দান কর, আর যাকে ইচ্ছা বেইজ্জতি কর।তোমার হাতেই মঙ্গল।নিশ্চয়ই তুমি সকল বিষয়ে সর্বশক্তিমান।
সূরাঃ ২ বাকারা, ৩০নং আয়াতের অনুবাদ-
৩০। আর যখন আপনার প্রতিপালক ফেরেশতাগণকে বললেন, নিশ্চয়ই আমি পৃথিবীতে খলিফা সৃষ্টি করব। তারা বলল, আপনি কি পৃথিবীতে এমন কাউকে সৃষ্টি করবেন যে, তারা তাতে বিবাদে লিপ্ত হবে এবং রক্তপাত করবে। আর আমরাই তো আপনার তাসবিহ পাঠ করছি এবং আপনারই হামদ বা প্রশংসা করছি। আর আপনার পবিত্রতা ঘোষণা করছি।তিনি বললেন-তোমরা যা জান না নিশ্চয়ই আমি তা’ ভালো করে জানি।
সূরাঃ ২ বাকারা, ২৫১ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৫১।তখন তারা আল্লাহর হুকুমে জালুতের সৈন্যদেরকে পরাভূত করে দিল এবং দাউদ জালুতকে হত্যা করে ফেলল। আর আল্লাহ দাউদকে (আ.) রাজ্য ও হিকমাত দান করলেন। আর তাকে ইচ্ছানযায়ী শিক্ষা দান করলেন। আর যদি আল্লাহ এক দলকে অন্য দলের দ্বারা প্রতিহত না করতেন তবে গোটা পৃথিবী অশান্তিপূর্ণ হতো। কিন্তু আল্লাহ বিশ্বাবাসীর প্রতি অনুগ্রহশীল।
সহিহ তিরমিযী, ৩৭০১ নং হাদিসের [ রাসূলুল্লাহ (সা.) ও তাঁর সাহাবীগণের মর্যাদা অধ্যায়] অনুবাদ-
৩৭০১। হযরত ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) আল আব্বাসকে (রা.) বললেন, আগামী সোমবার আপনি আমার কাছে আসবেন এবং আপনার সন্তানদেরকেও সাথে নিয়ে আসবেন। আমি আপনার জন্য এবং আপনার সন্তানদের জন্য একটি দোয়া করব, যার দরুন আল্লাহ আপনাকেও উপকৃত করবেন এবং আপনার সন্তানদেরও। সকালে তিনি গেলেন এবং আমরাও তাঁর সাথে গেলাম। তিনি আমাদের গায়ে একখানা চাদর জড়িয়ে দিলেন, এরপর বলেন, হে আল্লাহ আল আব্বাস ও তাঁর সন্তানদের বাহ্যিক ও অভ্যন্তরীণ উভয়দিক থেকে এমনভাবে মাফ করে দিন, যার পর তাদের আন কোন অপরাধ বাকি না থাকে। হে আল্লাহ তাঁকে তাঁর সন্তানদের অধিকার পূরণের তৌফিক দিন।
রাযীন এ বাক্যটি অতিরিক্ত বলেছেন, খেলাফত এবং রাজত্ব তার সন্তানদের মধ্যে বহাল রাখ- মেশকাত ৫৮৯৮ নং হাদিস।
* ইয়াজিদ রাজত্ব পেয়েছে পৈত্রিক সূত্রে। খেলাফত পেতে হযরত ইমাম হোসেনকে (রা.) বিবাদ ও রক্তপাতের প্রতিযোগীতায় জয়ী হওয়ার দরকার ছিল। হযরত দাউদ (আ.) জালুতকে হত্যা করে খলিফা হয়েছেন।হযরত ইমাম হোসেন (রা.) ইয়াজিদকে হত্যা করতে পারলে হয়ত তিনি খলিফা হতে পারতেন। আব্বাসীয় আবুল আব্বাস আস সাফফাহ দ্বিতীয় মারওয়ানকে পরাজিত ও হত্যা করে খেলাফত লাভ করেন।
সূরাঃ ৮ আনফাল, ৬৫ ও ৬৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
৬৫। হে নবি! মু’মিন দিগকে যুদ্ধের জন্য উদ্বুদ্ধ কর। তোমাদের মধ্যে কুড়িজন ধৈর্যশীল থাকলে তারা দুইশতজনের উপর বিজয়ী হবে।তোমাদের মধ্যে একশত জন থাকলে এক হাজার কাফিরের উপর জয়ী হবে।কারণ তারা বোধশক্তিহীন সম্প্রদায়।
৬৬। আল্লাহ এখন তোমাদের ভার লাঘব করলেন।তিনিতো অবগত আছেন যে তোমাদের মধ্যে দূর্বলতা আছে।সুতরাং তোমাদের মধ্যে একশত জন ধৈর্যশীল থাকলে তারা দুইশতজন উপর বিজয়ী হবে।তোমাদের মধ্যে এক হাজার থাকলে আল্লাহর অনুমতিক্রমে তারা দুই হাজারের উপর বিজয়ী হবে।আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সাথে রয়েছেন।
* যুদ্ধে পৃষ্ঠ প্রদর্শন করবে না এমন একতৃতীয়াংশ নাগরিক ইমাম হোসেনের (রা.) পক্ষে যুদ্ধ করতে প্রস্তুত থাকলে তিনি বিশাল সেনাবাহিনী নিয়ে ইয়াজিদের বিরুদ্ধে যুদ্ধযাত্রা করতে পারতেন।তাহলে হয়ত তিনি ইয়াজিদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে জয়ী হয়ে তাকে হতা করে খেলাফত লাভ করতে পারতেন।তিনি স্বল্প সংখ্যক লোক নিয়ে সৈন্য সংগ্রহের জন্য কুফা যাত্রা করলে রাজা ইয়াজিদের অনুগত সৈন্যদল তাঁর পথ রোধ করে এবং তাঁকে হত্যা করে ইয়াজিদকে শত্রুমুক্ত করে।
সূরাঃ ৫ মায়িদা, ৬৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
৬৭। হে রাসূল! তোমার রবের নিকট থেকে তোমার প্রতি যা নাযিল হয়েছে তা’ প্রচার কর। যদি না কর তবে তো তুমি তাঁর রেসালাত প্রচার করলে না। আল্লাহ তোমাকে মানুষ হতে রক্ষা করবেন। নিশ্চয়ই আল্লাহ কাফির সম্প্রদায়কে সৎপথে পরিচালিত করেন না।
সূরাঃ ৬২ জুমুআ, ২ নং আয়াতের অনুবাদ।
২। তিনিই উম্মীদের মধ্যে একজন রাসুল পাঠিয়েছেন তাদের মধ্য হতে, যে তাদের নিকট আবৃত করে তাঁর আয়াত সমূহ; তাদেরকে পবিত্র করে এবং শিক্ষা দেয় কিতাব ও হিকমত; এর আগে তো এরা ছিল ঘোর বিভ্রান্তিতে।
সূরা: ৯ তাওবা, ১২২ নং আয়াতের অনুবাদ-
১২২। আর মু’মিনদের এটাও উচিৎ নয় যে (জিহাদের জন্য) সবাই একত্রে বের হয়ে পড়বে। সুতরাং এমন কেন করা হয় না যে, তাদের প্রত্যেক বড় দল হতে এক একটি ছোট দল (জিহাদে) বের হয় যাতে অবশিষ্ট লোক ফিকাহ (দীনের গভীর জ্ঞান) অর্জন করতে থাকে। আর যাতে তারা নিজ কওমকে ভয় প্রদর্শন করে, যাতে তারা সাবধান হয়।
সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ১০৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৩। তোমরা একত্রে আল্লাহর রজ্জু দৃঢ়ভাবে ধর! আর বিচ্ছিন্ন হবে না। তোমাদের প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহ স্মরণ কর।যখন তোমরা শত্রু ছিলে তখন তিনি তোমাদের অন্তরে প্রীতি সঞ্চার করেছেন, ফলে তাঁর দয়ায় তোমরা পরস্পর ভাই হয়ে গেলে।তোমরাতো অগ্নি কুন্ডের প্রান্তে ছিলে, আল্লাহ উহা হতে তোমাদেরকে রক্ষা করেছেন। এভাবে আল্লাহ তোমাদের জন্য তাঁর নিদর্শনসমূহ স্পষ্টভাবে বিবৃতকরেন যাতে তোমরা সৎপথ পেতে পার।
সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ১০৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৫। তোমরা তাদের মত হবে না যারা তাদের নিকট সুস্পষ্ট প্রমাণ আসার পর বিচ্ছিন্ন হয়েছে ও নিজেদের মাঝে মতভেদ সৃষ্টি করেছে। তাদের জন্য মহাশাস্তি রয়েছে।
সূরাঃ ২ বাকারা, ২৫৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৫৩। ঐসব রাসূলদের আমরা তাদের কোন জনের উপর কোন জনকে শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছি। তাদের মধ্যে কোন জনের সঙ্গে আল্লাহ কথা বলেছেন।আর কোন জনকে উচ্চ মর্যাদায় উন্নীত করেছেন। আর আমরা মরিয়ম পুত্র ঈসাকে প্রকাশ্য মুজেযা দান করেছি। আর তাকে পবিত্র আত্মা দ্বারা সাহায্য করেছি।আর আল্লাহ ইচ্ছা করলে নবিগণের পরবর্তী লোকেরা পরস্পরের সঙ্গে যুদ্ধ-বিগ্রহে লিপ্ত হতো না। কিন্তু তারা পরস্পর ইখতিলাফ (মতভেদ) করেছিল।তাতে তাদের কিছু লোক মুমিন এবং কিছু লোক কাফের হয়ে গেল। আল্লাহ ইচ্ছা করলে তারা পরস্পর যুদ্ধ-বিগ্রহে লিপ্ত হতো না। কিন্তু আল্লাহ যা ইচ্ছা তাই করে থাকেন।
* নবুয়ত ও রেসালাতের পর নবুয়ত ও রেসালাতের দায়িত্ব খেলাফতের। আর সে দায়িত্ব হলো উম্মীদেরকে আল্লাহর আয়াত বুঝিয়ে দেওয়া। তাদেরকে পাপ থেকে পবিত্র করা। তাদেরকে কিতাব ও হিকমাত শিক্ষা দেওয়া।কিতাবের শিক্ষা মূলত ফিকাহ শিক্ষা। কারণ এর মাধ্যমে উম্মতকে ভয় প্রদর্শন করা এবং উম্মতের সাবধান হওয়ার বিষয় সাব্যস্ত করেছেন মহান আল্লাহ।খেলাফতের এসব দায়িত্ব প্রতিপালিত না হওয়ায় উম্মতের মধ্যে দেখা দিয়েছে অনৈক্য ও মতভেদ। তারপর তাঁরা পরস্পরের সঙ্গে যুদ্ধ-বিগ্রহে লিপ্ত হয়ে হাজারে হাজারে নিহত হন। তাতে সাহাবায়ে কেরাম (রা.) মুমিন থাকলেও তাঁদের সাথে যুদ্ধকরা অন্যরা কাফের হয়ে যায়।
সূরাঃ ৬২ জুমুআ, ২ নং থেকে ৪ নং আয়াতের অনুবাদ।
২। তিনিই উম্মীদের মধ্যে একজন রাসুল পাঠিয়েছেন তাদের মধ্য হতে, যে তাদের নিকট আবৃত করে তাঁর আয়াত সমূহ; তাদেরকে পবিত্র করে এবং শিক্ষা দেয় কিতাব ও হিকমাত; এর আগে তো এরা ছিল ঘোর বিভ্রান্তিতে।
৩। আর তাদের অন্যান্যের জন্যও যারা এখনো তাদের সহিত মিলিত হয়নি। আল্লাহ পরাক্রমশালী প্রজ্ঞাময়।
৪। ওটা আল্লাহরই অনুগ্রহ, যাকে ইচ্ছা তিনি ওটা দান করেন। আর আল্লাহ তো মহা অনুগ্রহশীল।
# সূরাঃ ৬২ জুমুআ, ৩ নং আয়াতের তাফসির- তাফসিরে ইবনে কাছির
৩। এ আয়াতের তাফসিরে আবু হুরায়রা হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, একদা আমরা রাসূলুল্লাহর পার্শ্বে বসে ছিলাম, এমন সময় তাঁর উপর সূরা জুমুয়া অবতীর্ণ হয়। জনগণ জিজ্ঞাস করেন হে আল্লাহর রাসূল (সা.)! ‘ওয়া আখারিনা মিনহুম লাম্মা ইয়ালহাকু বিহিম’ দ্বারা কাদেরকে বুঝানো হয়েছে? কিন্তু তিনি কোন উত্তর দিলেন না। তিন বার এ প্রশ্ন করা হয়। আমাদের মধ্যে সালমান ফারসীও (রা.) ছিলেন। রাসূলুল্লাহ (সা.) তাঁর হাতখানা সালমান ফারসীর (রা.) উপর রেখে বললেন, ঈমান যদি সারিয়্যা নক্ষত্রের নিকট থাকত তাহলেও এই লোকগুলোর মধ্যে এক কিংবা একাধিক ব্যক্তি এটা পেয়ে যেত।(ফাতহুলবারী ৮/৫১০, মুসলিম ৪/১৯৭২, তিরমিযী ৯/২০৯, ১০/৪৩৩, নাসাঈ ৫/৭৫, ৬/৪৯০, তাবারী ২৩/৩৭৫)।
সহিহ বোখারী ৪৯৯ নং হাদিসের (সালাতের ওয়াক্ত সমূহ অধ্যায়) অনুবাদ-
৪৯৯। হযরত যুহুরী (র.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি দামেশকে আনাস ইবনে মালেকের (রা.) নিকট গিয়ে দেখতে পেলাম, তিনি কাঁদছেন। আমি তাঁকে জিজ্ঞেস করলাম, আপনি কাঁদছেন কেন? তিনি বললেন, আমি যা যা দেখেছি তার মধ্যে এ নামাযই আজ পর্যন্ত অবশিষ্ট ছিল। কিন্তু এখন নামাজও নষ্ট হতে চলেছে।
সহিহ আল বোখারী, ৬৫৭২ নং হাদিসের (কিতাবুল ফিতান)-
৬৫৭২। হযরত ওসামা ইবনে যায়েদ (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা নবি করিম (সা.) মদীনার এক সুউচ্চ অট্টালিকার উপর আরোহন করে বললেন, আমি যা কিছু দেখছি, তোমরা কি তা’ দেখছ? তারা বলল, জী না। তিনি বললেন, আমি দেখছি যে, তোমাদের ঘরের ভিতরে বৃষ্টি পাতের ন্যায় ফিতনা পতিত হচ্ছে।
* মুমিন থেকে কাফের সংখ্যা অনেকবেশী বেড়ে যাওয়ায় ঈমান পৃথিবী ছেড়ে সারিয়্যা নক্ষত্রের নিকট চলে যায়। সেজন্য কারবালায় হযরত ইমাম হোসেন (রা.) তাঁর প্রতিপক্ষে কোন মুমিন খুঁজে পাননি। তারা হযরত ইমাম হোসেনের মাথা কেটে ইয়াজিদকে উপহার দেয়। মদীনাবাসী এ ঘটনার প্রতিবাদ করলে ইয়াজিদ তাঁদেরকে লাঞ্চিত করে।তখন মদীনার ঘরসমূহের ভিতরে বৃষ্টি পাতের ন্যায় ফিতনা পতিত হয়। বাইশ বছর পূর্বে হযরত ইমাম হাসানের (রা.) সাথে হযরত মুয়াবিয়ার (রা.)চুক্তি অনুযায়ী হযরত মুয়াবিয়ার (রা.) পর হযরত ইমাম হোসেন (রা.) খলিফা হওয়ার কথা। কিন্তু হযরত মুয়াবিয়া (রা.) খেলাফতের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করায় লোকেরা অধীক হারে ঈমান হারা হয়ে পড়ে।যারা হযরত ইমাম হোসেনের (রা.) খেলাফত মানার কথা নয়। খেলাফতের কাজগুলো ইমাম হোসেন (রা.) করলে তাতে এক তৃতীয়াংশ লোক মুমিন থাকলে তিনি হয়ত তাঁর পক্ষে যুদ্ধ করার মত হাজার হাজার লোক পেয়ে যেতেন। তাতে হয়ত তিনি বিদ্রোহী ইয়াজিদকে হত্যা করে খেলাফত লাভ করতে পারতেন। তবে কারবালার ঘটনায় আলেমদের চেতনাকে তীব্রভাবে নাড়া দেয়। তাতে তারা ফিকাহ শিক্ষার পরিমাণ বাড়িয়ে দিলে আব্বাসীয়দের পক্ষে যুদ্ধ করার মত যোদ্ধা পাওয়া যায়। ফলে তারা সাধারণ খেলাফত কায়েম করতে পারে। তবে বিলুপ্ত হওয়ার পর খোলাফায়ে রাশেদা আর কখনো ফিরেনি। রাশেদা খেলাফত ফিরাতে সকল মসজিদ কেন্দ্রীক হিকমাত ও ফিকাহ শিক্ষা জোরদার করতে হবে। তাতে যে এলাকায় খেলাফত প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করা হবে সে এলাকার একতৃতীয়াংশ নাগরিক ইসলামী অনুশাসন পালনকারী হলে সেই এলাকায় খেলাফত প্রতিষ্ঠার আলামত দেখা যাবে। এ ছাড়া যারা খেলাফত কামনা করবে তারা শুধুমাত্র আফসুসের শিকার হবে।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:৩২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি কি মুসলমান?
২|
২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১০:৩০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আমি কাউকে হত্যা করিনি।
আপনি নিশ্চিন্তে থাকতে পারেন।
৩|
২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:৪৩
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: অনেক কিছু জানিতে পারিলাম।
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:২৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
খলিফা ওমরকে যারা হত্যা করেছিল তারাও মুসলমান।
খলিফা উসমানকে যারা হত্যা করেছিল তারা মুসলমান।
খলিফা আলীকে যারা হত্যা করেছিল তারাও মুসলমান
ইমাম হোসেনকে যারা হত্যা করেছিল তারা কি ইহুদী?