| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।
মঈন উদ্দিন ফখর উদ্দিনের ওয়ান-ইলেভেনে সরকারের ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে ভারতের সহায়তায় পাতানো নির্বাচনে হাসিনা ক্ষমতায় বসে। এরপরই পরিকল্পিত উপায়ে মাত্র দুই মাসের মধ্যে দেশপ্রেমিক সেনা অফিসারদের পর্যায়ক্রমে বিডিআরে পদায়ন করা হয়। কারণ ছিল দেশপ্রেমিক অফিসারদের হত্যা করা এবং হাসিনার আজীবন ক্ষমতা থাকার খায়েস পূরন যা ভারতের নীল নক্সায় বাস্তাবায়িত হয়েছিল। রৌমারী, বড়াইবাড়ী ও পদুয়া সীমান্তে বিডিআরের হাতে ভারতীয় বিএসএফ সদস্যদের হত্যার প্রতিশোধ, সেনা মনোবল ভেঙে দিয়ে বাংলাদেশের ওপর আধিপত্য বিস্তারের বাসনা নিয়ে সুপরিকল্পিত এই হত্যাকাণ্ড চালানো হয়েছিল আম্লিগের সহায়তায়। তাইহাসিনাকে দুদিন আগেই পিলখানায় যেতে নিষেধ করা হয়েছিল।
বিডিআরের চুল এমন বড় কেউ দেখেছে কি?
পদুয়া ও রৌমারীর যুদ্ধ বিডিআরের ইতিহাসে শৌর্য, বীর্য ও বীরত্ব প্রদর্শনের অবিস্মরণীয় একটি ঘটনা। ওই খণ্ডযুদ্ধে বিএসএফের যে শোচনীয় ও লজ্জাজনক পরাজয় ঘটেছিল, ভারত কখনোই তা মেনে নিতে পারেনি। ভারত হাসিনাকে আশ্বস্ত করে যে, তুমি আজীবন ক্ষমতা থাকবা কিন্তু তোমার শত্রু সেনা অফিসার যারা তোমার ক্ষতার বাধা হয়ে দাড়াবে তাদেরকে আমরা ফিনিশ করে দেবো; হাসিনা খুশিতে আত্নহারা হয়ে সম্মতি দেয়, শুরু হয় ষড়যন্ত্রে খেলা।
তাপসকে সমন্বয়ক করে তাপসের বাসায়, অফিসে এমনকি মসজিদেও পরিকল্পনা বাস্তবায়নে একাধিক বৈঠকে হয় সেখানে যুক্ত হয় প্রতিমন্ত্রী সোহেল তাজ, শেখ সেলিম, ভারতের গোয়েন্দা সংস্থার ২৪ জনের একটি দল, জাহাঙ্গীর কবির নানক, মির্জা আজম, লেদার লিটন ও তোরাব আলী। একটি বৈঠকে অফিসারদের জিম্মি করার পরিকল্পনার কথা জানানো হয়, ভারত নাখোশ হলে পরে তা পরিবর্তন করে হত্যার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তাপসকে হত্যাকাণ্ডে সংশ্লিষ্টদের নিরাপদে পালিয়ে যেতে সহায়তার দায়িত্ব দেওয়া হয়। বিডিআর ইউনিফর্ম বানানোর দায়িত্ব ছিল সোহেল তাজের। এছাড়াও ভারতের দালাল অনেক সেনা কর্তাও নাকি বিষটা জানতো এবং কেউ কেউ সরাসরি জড়িত!
২০০৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে সেই হৃদয় বিদারক ঘটনায় ৫৭ চৌকস সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন যা এখনো বাংলার প্রতিটি মানুষকে কাঁদায়।
কোন সংগঠন/দল বা কোন ব্যক্তি যদি দেশে বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষনা করে তাহলে তাদের রাজনীতি করার কোন অধিকার থাকতে পারেনা। দেশদ্রোহীতা আইনের আওতায় সেই সংগঠন/দল চিরতরে নিষিদ্ধ ঘোষনা করতে হবে যাতে ভবিষ্যতে তারা আর কোন ষড়যন্ত্র করার সুযোগ না পায় ও শীর্ষ নেতাদের ফাঁসি বা আমৃত্যু কারাগারে প্রেরন করতে হবে। অতএব আম্লিগকে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধে আর কোন বাধা নেই।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৫৫
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আম্লিগকে নিষিদ্ধই একমাত্র সমাধান। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
২|
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৫৭
এ আর ১৫ বলেছেন: “বিডিআরের ঘটনায় যে আর্মি অফিসাররা মারা যান, সেখানে ডিজি শাকিল থেকে শুরু করে ৪৬ জনই ছিল আওয়ামী লীগ পরিবারের সদস্য। জাহাঙ্গীর কবির নানকের আপন ফুফাতো ভাই থেকে শুরু করে আব্দুল মালেক উকিলের নাতজামাই—সবাইকে হত্যা করা হয়েছে। ------ তাহোলে আওয়ামী লীগ আওয়ামী সমর্থক অফিসারদের খুন করেছিল , নিজেদের ৫০ দিনের সরকারের পতন ঘটানোর জন্য ।
দুটি তদন্ত হয়েছিলো । একটি সামরিক অফিসারদের অধিনে। যার প্রধান ছিলেন , বর্তমান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম। আরেকটি ছিল বিচার বিভাগের অধীন ।
জেনারেল জাহাঙ্গীর আলমের রিপোর্টের উপরে ভিত্তি করে বিচার কার্য চলে । তাহোল এর দায় স্বরাষ্ঠ্র উপদেষ্ঠা জেনারেল জাহাঙ্গীরের উপরে বর্তায় ,!!!
এই ঘটনা জন্য বিএনপি জামাত দায়ি, সেটা প্রমাণ হয়ে যায় আসামীদের আইণজীবি ছিল--- বিএনপি জামাতের উকিলরা ।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:১০
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: শাকিলকে না মারলে দুদিন পরেই হাসিনার ভবলীলা সাঙ্গ হতো তাই শাকিলকেও গুডবাই জানিয়েছিল। তখনকার রিপোর্ট হাসিনার চাপে ভারতের পরামর্শে তৈরী হয়েছিল।
৩|
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৫৭
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
ভারত এবং আওয়ামী লীগকে কেউ পছন্দ নাই বা করতে পারে; এটা কোন মেজর সমস্যা না....
সমস্যাটা হয় যখন কেউ প্রচন্ডভাবে ভারত এবং আওয়ামী বিদ্বেষী হয়।
এই ধরনের মনোভাব রাষ্ট্র তথা সাধারণ নাগরিকদের উপর প্রভাব ফেলে, সমাজে উগ্রতা ছড়ায়।
গত এক দশক বিএনপি-জামাত এবং পাকিস্তান বিদ্বেষী উগ্র আওয়ামীলীগ দেখে
কিছুই শিখলাম না আমরা........ আফসোস।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:১৮
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আপনার মন্তব্য সুন্দর হয়েছে আমিও এটা বিশ্বাস করি। আপনি সম্ভবত বিদেশে থাকেন তাই এমন বলছেন। দেশে যে কি পরিমান অত্যাচারের মধ্যে ছিলাম সেটা আপনি কল্পনাও করতে পারবেনা না। হেলমেট লীগ, হাতুরী লীগ, ক্ষুরলীগ, ধর্ষক লীগ, ছাত্র লীগ, যুব লীগ এরা দিনকে রাত এবং রাতকে দিন বানাতো। শেয়ার বাজার থেকে আমার টাকা উধাও, লুটকৃত যে ৫ ব্যাংক মার্জ হচ্ছে তার একটাতে ডিপোজিট ছিল সেটাও উধাও। আমার টাকা কোথাথেকে আসাবে? আমিতো রাজনীতি করে রাষ্ট্রের টাকা লুট করে জমাইনি? আমার পরিশ্রমের টাকা জমিয়েছিলাম। সেই টাকা আম্লিগ লুট করে বিদেশে বসে ফুর্তিফার্তা করছে আর আমি ফতুর। এখন বলেন আমি কি আম্লিগের গান গাইবো?
৪|
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:০৮
যারীন তাসনীম আরিশা বলেছেন: আ: লীগ কখনোই দেশকে মাথা উঁচু করে দাড়াতে দেবেনা; সর্বদাই ভারত কোনটা চায় সেটাই করবে। যেমন ভারতের পরামর্শে জঙ্গী নাটক জঙ্গী নাটক খেলা শুরু করেছিল, এদিন ওখানে অস্ত্র পায় সেদিন পাহাড়ে অস্ত্রের কারখানা পায় পরশু জঙ্গীআস্তানা পায় ইত্যাদী ইত্যাদী। সুতরাং আ:লীগকে নিষিদ্ধ করে বহুদলীয় গনতন্ত্র আরো বিকশিত করতে হবে।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:২০
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ভারতের পরামর্শে জঙ্গী জঙ্গী নাটক খেলে দেশকে জঙ্গীরাস্ট্রে তকমা দিয়ে আজীবন ক্ষমতায় থাকার খায়েশ ছিল। দেখাতো উহা জঙ্গী দমন করছে।
৫|
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:২২
এ আর ১৫ বলেছেন: শাকিলকে না মারলে দুদিন পরেই হাসিনার ভবলীলা সাঙ্গ হতো তাই শাকিলকেও গুডবাই জানিয়েছিল। তখনকার রিপোর্ট হাসিনার চাপে ভারতের পরামর্শে তৈরী হয়েছিল।
তারমানে আওয়ামী পরিবারের শাকিল হাসিনাকে মারতো ? বাকি ৪৫ জন আওয়ামী পরিবারের সেনা অফিসাররা হাসিনাকে মারতো । তারমানে যে ৪৬ জন আওয়ামী পরিবারের সদস্যকে মারা হয়েছে , তারা সবাই মিলে হাসিনাকে মারতো !!!!!
সেই রিপোর্ট তৈরী করেছিল বর্তমান স্বরাষ্ঠ্র উপদেষ্ঠা জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম , তারে বিচারের আওতায় আনেন না কেন ।
কেন আওয়ামী লীগ শুধু মাত্র আওয়ামী পরিবারের সদস্যদের হত্যা কোরলো ?
বাহ কি সুন্দর ছাগলামী!?
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:২৭
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: যে সেনা অফিসারদের মারা হয়েছিল কেউই আম্লিগ ঘরানার নয় কিম্বা ভারতের কাছে নতজানুও ছিলোনা; এই সেনা অফিসারগুলোই ছিল ভারতের শত্রু। এই দেশপ্রেমিক অফিসারগুলো ভারতের আধিপত্য বিস্তারের প্রধান অন্তরায় তাই তাদেরকে খতম করার জন্যই মাত্র ২ মাসের মধ্যেই অধিকাংশ সেনা অফিসারকে বদলী করা হয় বিডিআরে। দেখেন সেনা অফিসার কি কয়?
এগুলো ছাগলামী হতে পারে তবে ভারতের দালালী না।
৬|
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:২৩
অগ্নিবাবা বলেছেন: বেশী ভারত ভারত করে ফাল দিয়েন না, উগ্রবাদ ছড়ায়েন না। এই সব বাল ছাল খবর ছড়ায়ে কিছু চুনাহাগা জঙ্গীদের গরম করায়ে সীমান্তে আপনারা হয়ত ঝামেলা বাঁধায়ে কিছু নিরীহ মানুষ মারবেন। তারপর গাজা হয়ে যাবেন। ৭১এ কোনো মুসলমান দেশ আপনাদের সাহায্য করতে আসে নাই, উল্টে পাকিদের সাহায্য করছে, এইবারও কেউ আসবে না।আমি ভারতের দালাল না আমি ভারতীয়, তয় মোদী মমতারেও দুচী না। আমার এই কমেন্টটার তারিখ সহ স্ক্রিনশট নিয়ে রাখেন, পরে কাজে লাগবে।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৩৭
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ও দাদা তুমি এখানে কি বা*ল ফেলাইতে এসেছো। ও গোমূত্রখোর দাদা উগ্র তো তোমরাই গরুর জন্য মানুষ হত্যা করো। ও দাদা তোমার পু*ট*কী জ্বলে উঠলো কেন? গোমূত্র কয় বালতী খেয়েছে দাদা যে তোমরা আমাদের গাজা বানাবা? পাকিস্তান তোমাদের পু*ট*কীতে বন্দুকের নল দিয়ে লাল করে দিয়েছে, চীন হাতের লাঠিদিয়ে তোমাদের পু*ট*কী লাল করেছে ওখানে কি বা*ল ছিড়েছো দাদা? বাংলাদেশেরও তোমারা বা*ল ছিড়তে পারবানা, তোমাদের সে মুরোদ নেই। অযথা গোমূত্র খেয়ে উল্টাপাল্টা বললে আরো হানদাইয়া দিমু তখন পু*ট*কির বিষের ঠেলায় দৌড়াইতে দিশা পাইবা না দাদা কথা মনে রাখিও। ![]()
৭|
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:৫৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
৫৬ জন সেনা অফিসার হত্যা করলে তার কি এমন লাভ ব্যাখ্যা করেন।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৩৯
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সেনা অফিসার হত্যা করলে সেনাবাহিনী মনোবল হারাবে একটা নতজানু বাহিনী হবে ভারতের আধিপত্য বিস্তার সহজ হবে হাসিনা আজীবন ক্ষমতায় থাকবে।
৮|
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:৫৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
বর্তমান সরকারের সব চেয়ে বড় কাজের মধ্যে একটা হচ্চে বিচার বিভাগকে নষ্ট করে দেয়া।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৪১
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এই জন্যই আপনাদে দলকানা বলে সত্য বলতে সাহস নেই বা কারো তাবেদারী করেন। বিচার বিভাগ নষ্ট করেছে হাসিনা।
৯|
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৪০
ধুলো মেঘ বলেছেন: আইন করে যা কিছুই করবেন, তার কোন কিছুই চিরস্থায়ী নয়। আওয়ামী লীগ আবারো ফিরবে - কারো সাধ্য নেই তাকে আটকানোর। ভূ রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ বাংলাদেশে নিজের কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠায় আওয়ামী লীগের কোন উপযুক্ত বিকল্প ভারত আর কোনদিন খুঁজে পাবেনা। তাই শক্তি প্রয়োগ করে হলেও আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় তারা বসাবেই। এতদিন মুক্তিযুদ্ধ নামের অচল মাল জোর করে খাইয়ে মানুষকে বশ করে রেখেছিল। মানুষ এখন আর খাচ্ছেনা, তাই অন্য লাইন ধরেছে।
পরবর্তী সরকারে যেই আসুক (ধরে নিলাম নির্বাচন কোন ঝামেলা ছাড়াই হবে), তার আমলে দেশে জঙ্গী কর্মকান্ড মারাত্মক বেড়ে যাবে। তালেবান, আল কায়েদা, আইসিস, বোকে হারামের কোন শাখা বাংলাদেশে আবিষ্কার হবে, নইলে ভারতীয় বিচ্ছিন্নতাবাদীদের কোন আস্তানা এখানে খুঁজে পাওয়া যাবে - তার মিডিয়া ফুটেজ অথবা স্যাটেলাইট ইমেজ ধরিয়ে দেয়া হবে, অথবা মায়ানমারকে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে লেলিয়ে দেবে, অথবা পানি কুটনীতির নোংরা খেলে খেলবে।
তবে আমাদের সৌভাগ্য যে কংগ্রেস সরকার ক্ষমতায় নেই। থাকলে এই খেলা আরো আক্রমণাত্মক হতো। মোদী আন্তর্জাতিক খেলোয়ার বলে আশপাশে নজর একটু কম দেয়।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৪৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: শেষ বলে কিছু নেই সেটা আমিও জানি তবে এই মূহুর্তে আম্লিগ মানে সর্বনাশ। যেকোন মূল্যে আম্লিকে রুখতে না পারলে বাংলাদেশে কোন রাজনৈতিক দল থাকবেনা চালু হবে বাকশাল। জঙ্গী হবে কিছু অল্পশিক্ষিত দাওয়াত খেকো মলবি এবং সেটা করবে ভারতই। এবিষয়ে আগামী সপ্তাহে একটা পোস্ট দিবো ভারত কিভাবে জঙ্গী তৈরি করে।
১০|
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৪৪
এ আর ১৫ বলেছেন: যে সেনা অফিসারদের মারা হয়েছিল কেউই আম্লিগ ঘরানার নয় কিম্বা ভারতের কাছে নতজানুও ছিলোনা; এই সেনা অফিসারগুলোই ছিল ভারতের শত্রু
সে কারনে তো হত্যাকারী দন্ডপ্রাপ্তদের উকিল ছিল বিএনপি জামাতের উকিলরা .।
বিডিআর হত্যাকান্ডের, হত্যাকারীদের পক্ষে লড়ছেন বিএনপি-জামায়াতপন্থী আইনজীবীরা
এই হত্যাযজ্ঞের সঙ্গে রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতার অন্যতম প্রমাণ হিসেবে অভিযুক্তদের আইনজীবীদের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, বিডিআর বিদ্রোহে সরাসরি জড়িত জওয়ানদের পক্ষে আদালতে লড়ছেন বিএনপির নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের নেতারা। তাদের মধ্যে রয়েছেন:
ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ (বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য)
অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন ও অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন (বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা)
ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া (বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য)
অ্যাডভোকেট এস এম শাহজাহান (জামায়াতপন্থী ও যুদ্ধাপরাধী সাঈদীর আইনজীবী)
অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ আমিন (জোট আমলের পাবলিক প্রসিকিউটর)
এছাড়াও অ্যাডভোকেট টিএম আকবর, অ্যাডভোকেট সুলতানা আক্তার রুবি, অ্যাডভোকেট ফারুক আহমেদসহ (সাবেক শিবির কর্মী) বেশ কয়েকজন বিএনপি ও জামায়াতপন্থী আইনজীবী আসামিপক্ষে মামলা পরিচালনা করছেন।
এই তথ্যাবলি পিলখানা হত্যাকাণ্ডের পেছনে গভীর রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র এবং নির্দিষ্ট মতাদর্শের সেনা কর্মকর্তাদের নিশ্চিহ্ন করার নীলনকশার ইঙ্গিত দেয় বলে প্রতিবেদনে মন্তব্য করা হয়েছে।বিদিহত্যাকারীদের পক্ষে লড়ছেন বিএনপি-জামায়াতপন্থী আইনজীবীরা
এই হত্যাযজ্ঞের সঙ্গে রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতার অন্যতম প্রমাণ হিসেবে অভিযুক্তদের আইনজীবীদের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, বিডিআর বিদ্রোহে সরাসরি জড়িত জওয়ানদের পক্ষে আদালতে লড়ছেন বিএনপির নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের নেতারা। তাদের মধ্যে রয়েছেন:
ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ (বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য)
অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন ও অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন (বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা)
ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া (বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য)
অ্যাডভোকেট এস এম শাহজাহান (জামায়াতপন্থী ও যুদ্ধাপরাধী সাঈদীর আইনজীবী)
অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ আমিন (জোট আমলের পাবলিক প্রসিকিউটর)
এছাড়াও অ্যাডভোকেট টিএম আকবর, অ্যাডভোকেট সুলতানা আক্তার রুবি, অ্যাডভোকেট ফারুক আহমেদসহ (সাবেক শিবির কর্মী) বেশ কয়েকজন বিএনপি ও জামায়াতপন্থী আইনজীবী আসামিপক্ষে মামলা পরিচালনা করছেন।
এই তথ্যাবলি পিলখানা হত্যাকাণ্ডের পেছনে গভীর রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র এবং নির্দিষ্ট মতাদর্শের সেনা কর্মকর্তাদের নিশ্চিহ্ন করার নীলনকশার ইঙ্গিত দেয় বলে প্রতিবেদনে মন্তব্য করা হয়েছে।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৫০
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আম্লিগের কোন আইনজীবি যদি আপনাগো পক্ষে না দাড়ায় সেটা কি বিএনপি জামাতের দোষ? বুড়া শয়তান জেড আই পান্না হাসিনার পক্ষে দাড়াতে চেয়েছিল কোর্ট অনুমতি দিয়েছিল বুড়া শয়তান যোগদানের পর আবার নিজেকে প্রত্যাহার করে নিয়েছে সেটা কার দোষ?
১১|
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৫৩
অরণি বলেছেন: বিডিআর হত্যাকান্ডের তদন্ত রিপোর্টের বিরুদ্ধে যারা কথা বলছে এরা সবাই চিহ্নিত লীগার ভারতের দালাল।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:০২
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: কথা সত্য।
১২|
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৫৭
অগ্নিবাবা বলেছেন: ভাডি, আমি ওল্ড মঙ্ক রাম দিয়ে গরু কষা খাই, গরু জবাই না করে গরু খাবো কেম্বায়? এই বার কোরবানিতে কিছু গরুর মাংস দিয়েন, ভুনা করে খামু। আমি ধর্ম ধুয়ে পানি খাই না, তাই আমার পুটকি নিয়ে চিন্তিত নই, আপনার মনে হয় মাদ্রাসার হুজুররা হল হলে করে দিছে তাই ভারতের উপর এত গোস্বা। মোল্লার দৌড় কতদূর? জানাইয়েন। যুদ্ধ বাধলে যাবেন তো? আমি কিন্তু যামু না, মারামারি আমার অপছন্দ, তয় আপনে গজওয়াতুল হিন্দে শহীদ হয়ে জান্নাতে গিয়ে হুর পরী সহ ফটো দিয়ে একটা পোস্ট দিয়েন।
আমরা খুব মজা পামু।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:১৩
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ও দাদা আমি জানি আপনি ধর্মের গুষ্টি ধুয়ে সাফা করেছেন; উহা আপনার নিজস্ব বিষয় ইহাদে আমার জ্বলেনা। এটাও জানি আপনি অনেক পুরোনো পাপি এই ব্লগে।
আমাদের গাজা বানাবেন তার মানে কি? পেশি শক্তি দেখান? এতো পেশি শক্তি চিন পাকিস্তান সীমান্তে যান দেখি কত মুরোদ? হল হলে আগেই করেছে আবারো চিন পাকিস্তান হল হলে করবে? ভারতের ওপর আমার গোস্বা না গোস্বা ভারতের নীতির ওপর মানুষকে আমি ঘৃণা করিনা আর ভারতে অনেক ভালো মানুষ এখনো আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে।
আমার সংগে মরতে আসেন তাহলে হুরপরী দেখামুনে ছবি পাঠাইতে পারুমনা । ছবি দেইখা আপনি গুজব ছড়াবেন আপনারা তো গুজবের কারখানা।
১৩|
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:০১
এ আর ১৫ বলেছেন: হত্যাকারিদের আইনজীবি ছিল বিএনপি জামাতের আইণজীবিরা ,,,, যদি হত্যাকারিরা আওয়ামী লীগের চর হোত, তাহোলে তাদের পক্ষে আওয়ামী আইণজীবিরাই থাকতো ।
ঐ বিচার হয়েছিল বর্তমান স্বরাষ্ঠ্র উপদেষ্ঠা জেনারেল জাহাঙ্গীরের তত্ত্বাবধানে । সে কি ভারতের চর ? তাহলে সে ইউনুসের সরকারে কেন ?
জেড আই পান্না বলেছেন , যে আদালতের প্রতি হাসিনার আস্থা নাই, সেই আদালতে তিনি হাসিনার পক্ষে লড়বেন না এবং এও বলেছেন তিনি শারিরিক ভাবে সক্ষম নন। ভ্যালিড কারনে তিনি নিজেকে প্রত্যাহার করেছেন । ক্যাংগারু আদালতের আইনজীবি হয়ে নিজের মান ইজ্জত নষ্ঠ করবেন কেন ?
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:১৮
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আপনার কি জানা আছে এনলিস্টমেন্ট হলে আদালতের অনুমতি ছাড় নিজেকে প্রত্যাহার করা যায়না? ক্যাংগারু কোর্ট তো আপনার আপার তৈরী ঐ কোর্টের রায়ে যাদের ফাঁসি হয়েছিল তাহলে সেগুলো নিশ্চয় সঠিক ছিলনা?
১৪|
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:০৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: তাঁবেদারি করলে আমার কী লাভ?
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:২০
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সেটা আপনি ভালো বলতে পারবেন। যদি কোন লাভ না থাকে তাহলে কেন আপনি দেশের বিচার ব্যবস্থা নিয়ে নাক গলাচ্ছেন?
১৫|
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:০৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আপনি কি মেট্রোরেলে চড়েছেন?
কিংবা পদ্মা সেতু
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:২৪
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: মেট্রোতে চড়েছি তবে পদ্মা সেতুতে যাওয়া হয়নি। ওটা হাসিনার পৈতৃক সম্পদ দিয়ে বানানো? ওটা আমার টাকা কারণ আমি প্রতি বছর বিশাল অংকের টাকা ট্যাক্স দেই। সেতু ও মেট্রো তৈরীর টাকাই শুধুনা ঐ টাকার সুদও আমাকে দিতে হবে আপনি কিন্তু দিবেনা না।
১৬|
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:২৭
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: বিডিআর হত্যা কান্ডে আ: লীগ সরাসরী জড়িত তা প্রমান হয়েছে সুতরাং আ: লীগকে নিষিদ্ধ করা দেশের জন্য মঙ্গল হবে।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:২৯
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আম্লিগ কে নিষিদ্ধ না করলে হেলমেট লীগ, হাতুরী লীগ, ক্ষুরলীগ, ধর্ষক লীগ, ছাত্র লীগ, যুব লীগ এরা ম্যাসাকার করবে কোন রাজনৈতিক দল অবশিষ্ট থাকবেনা কায়েম হবে বাকশাল।
১৭|
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৩
এ আর ১৫ বলেছেন: জেড আই পান্না আদালতে অপরাগতা প্রকাশ করে আবেদন করে এবং ক্যাংগারু আদালত তাকে অব্যাহতি দেয়। যেহেতু ক্যাংগারু আদালত তাই আওয়ামী পন্থি আইণজীবি অংশ গ্রহণ করেনি।
আপার ট্রাইবুনাল যদি ওই রকম হোত তাহলে কি জামাতি আইণজীবিরা অংশ নিত? জামাতের পক্ষে জামাতি আইণজীবি নিয়জিত থাকা কি প্রমাণ করে?
১৮|
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৩
অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: যেহেতু আ: লীগকে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধে আর কোন বাধা নেই সেহেতু একমাত্র এবং প্রধান কাজ হবে আ: লীগকে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধ করে চ্যালাচামুন্ডাগুলো হাজতে পুরতে হবে আর থেরাপী দিতে হবে।
১৯|
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৪৩
নতুন নকিব বলেছেন:
ফ্যাসিবাদ মুক্ত বাংলাদেশ চাই। দেশের শত্রুদের চিহ্ণিত করার এখনই সময়। অপরাধীদের প্রত্যেককে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করাতে হবে।
২০|
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৪৭
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: হেলমেট লীগ, হাতুরী লীগ, ক্ষুরলীগ, ধর্ষক লীগ, ছাত্র লীগ, যুব লীগ, আওয়ামী লীগ এরা দেশ ও জাতির জন্য ক্যান্সার।
২১|
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:১৫
নতুন বলেছেন: আয়ামিলীগের কার্যক্রম কিছুদিন বন্ধ করা যেতে পারে। কিন্তু আয়ামীলীগের মতন দলকে নিষিদ্ধ করা যাবেনা। এটা করবেনা।
ইসলামী ছাত্রসংঘ (শিবিরের পূর্বসূরি) যারা ১৯৭১ এ শিক্ষক হত্যায় লিস্টি করছে তাদের অনুসারীরা ডাকসুতে ভিপি হইছে।
জামাতে ইসলাম ক্ষমতায় আসার স্বপ্ন দেখছে। যেই দেশকে আতুর ঘরে হত্যা করতে চেয়েছে তাদের শাসন ভার চায় তারা।
আয়ামীলীগের অনেক ভালো অনুসারী আছে। যারা দূনিতি সন্ত্রাসের সাথে যুক্ত ছিলো তাদের বাদ দিয়ে নতুন করে আয়ামীলীগকে গঠনের সুযোগ দেয়া যায়।
১৭ বছরে আয়ামীলীগ বিরোধীদল দমন করে যে দানবে পরিনত হয়েছিলো। জামাত সেই রকমের দানবে পরিনত হবে ভবিষ্যতে।
গনতন্ত্রের জন্য ভালো বিরোধী দল দরকার। তার আগে দরকার জনগনের মাঝে শিক্ষা, ভদ্রতা, মানবিকতা।
২২|
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:০৯
মাথা পাগলা বলেছেন: ভারত হাসিনাকে আশ্বস্ত করে যে, তুমি আজীবন ক্ষমতা থাকবা কিন্তু তোমার শত্রু সেনা অফিসার যারা তোমার ক্ষতার বাধা হয়ে দাড়াবে তাদেরকে আমরা ফিনিশ করে দেবো; হাসিনা খুশিতে আত্নহারা হয়ে সম্মতি দেয়, শুরু হয় ষড়যন্ত্রে খেলা।
কোন সময় ভারত এই কথা বলেছিলো, আর কথা শোনার কতোক্ষন পর হাসিনা আত্নহারা হয়েছিলো - তারিখ-সময়টা বলতে পারলে ভালো ছিলো। আত্নহারা হয়ে তিনি কয় গেলাস লাল পানি খেয়েছিলেন সেটার হিসাবটা উল্লেখ করতে পারলে ভালো ছিলো।
ভারতের পৃষ্ঠপোষকতায় হাসিনা ক্ষমতায় ছিলো অপেন সিক্রেট। কিন্তু এসব আজগুবি বয়ান দিলে মানুষ হাসিনাকেই সাপোর্ট দিবে। তবে আওয়ামীগকে রাজনীতি থেকে বাদ দেবার কোন গ্রাউন্ড নাই কিন্তু জামাতকে চিরতরে নিষিদ্ধ করার গ্রাউন্ড আছে।
২৩|
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:১৯
Akasher tara বলেছেন: অসাধারণ পোস্ট লিখেছেন ভাই।
তবে দেশের বাস্তবতা বলতে গেলে—পূর্ববর্তী সরকারের শাসন নিয়ে অসংখ্য তীব্র অভিযোগ, ক্ষোভ ও বেদনা আজও মানুষের মনে গভীরভাবে জমে আছে।
সমালোচকদের মতে, সেই সময়টা ছিল—
ভিন্নমত দমনের যুগ
1. বিরোধী দলের প্রতি চরম অসহিষ্ণুতা, যার ফলে রাজনীতির স্বাভাবিক পরিবেশই ধ্বংস হয়ে যায়।
2. ভিন্নমত মানেই চাপ, ভয় ও দমন—এমন পরিবেশ তৈরি হয়েছিল বলে অভিযোগ।
রাষ্ট্রীয় ক্ষমতাকে “ব্যক্তি-ক্ষমতা” বানানোর প্রবণতা
3. রাষ্ট্রীয় সম্পদ ব্যবহারে এমন সব সিদ্ধান্ত দেখা গেছে, যাকে বহু মানুষ ব্যক্তিনির্ভর ও জবাবদিহিবিহীন মনে করেছেন।
4. প্রশাসন, বিচার, গণমাধ্যম—সবখানে অতিরিক্ত রাজনৈতিক নিয়ন্ত্রণের অভিযোগ ছিল তীব্র।
শিক্ষা ও পাঠ্যবই নিয়ে গভীর ক্ষোভ
5. পাঠ্যবইয়ে বিতর্কিত বিষয় ঢুকিয়ে শিক্ষা-ব্যবস্থাকে বিপর্যস্ত করা হয়েছিল বলে ব্যাপক জনমত তৈরি হয়েছিল।
6. শিক্ষার মান, পদ্ধতি ও নীতিতে বারবার এমন সব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল যা পুরো জাতিকে বিভ্রান্ত করেছে।
ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের প্রতি কঠোরতা, উদাসীনতা ও অবমাননার অভিযোগ
7. হেফাজতে ইসলামসহ ধর্মীয় গোষ্ঠীগুলোর ওপর অত্যন্ত কঠোর আচরণ—যা অসংখ্য মানুষের মনে ক্ষত সৃষ্টি করে।
8. ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতকারী ব্যক্তিদের বিষয়ে নীরবতা—যা সাধারণ মুসলমানদের গভীরভাবে আঘাত করেছে।
9. আলেম-উলামাদের ন্যায্য দাবি অবহেলা এবং বহু ক্ষেত্রে তাদের প্রতি অপমানজনক আচরণ—যা আজও মানুষের মনে তিক্ততা সৃষ্টি করে।
10. সোনারগাঁওয়ে আলেম-দম্পতিকে হেনস্তার ঘটনাটি ছিল জনগণের চোখে এক চূড়ান্ত অপমানের প্রতীক।
নিরাপত্তা, বিচার ও রাষ্ট্রীয় শৃঙ্খলায় ভয়াবহ দুর্বলতা
11. বহু হত্যাকাণ্ড, সহিংসতা ও রহস্যজনক ঘটনার পরও দায়-দায়িত্ব এড়ানোর প্রবণতা দেখা গেছে বলে অভিযোগ।
12. বিচারব্যবস্থায় রাজনৈতিক প্রভাব, পক্ষপাত, বিলম্ব—সব মিলিয়ে মানুষের আস্থা ভেঙে গেছে।
13. অপরাধী বাঁচে, নিরপরাধ ভোগে—এমন অভিযোগই বারবার এসেছে সাধারণ মানুষের মুখে।
যুবসমাজের প্রতি উদাসীনতা
14. কর্মসংস্থানের নামে প্রচুর প্রতিশ্রুতি দেওয়া হলেও, বাস্তবে যুবকরা বেকারত্বে জর্জরিত ছিল।
15. ছাত্রলীগের লাগামহীন সন্ত্রাস, দখল, নির্যাতনে সাধারণ শিক্ষার্থীরা দৈনন্দিনভাবে ভুক্তভোগী ছিল—কিন্তু কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
অর্থনীতি, দুর্নীতি ও অপচয়ের ভয়ংকর চিত্র
16. ঘুষ, দুর্নীতি, লুটতরাজ—এগুলো যেন স্বাভাবিক হয়ে গিয়েছিল।
17. নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম এমন পর্যায়ে উঠেছিল যে সাধারণ মানুষ বাঁচতে হিমশিম খেয়েছে।
18. বিপুল অর্থপাচার, বিদেশে টাকা পাঠানো, ঋণের বোঝা—সব মিলিয়ে অর্থনীতি গভীর অন্ধকারে ডুবে যায়।
19. রাষ্ট্রীয় ব্যয়ে অপচয়, বিলাসিতা, অকারণ প্রজেক্টে হাজার কোটি টাকা নষ্ট—জনগণের চোখে এটি ছিল স্পষ্ট অবিচার।
পররাষ্ট্র নীতি নিয়ে প্রবল ক্ষোভ
20. ভারতের প্রতি অতিমাত্রায় ঝুঁকে পড়া—যা দেশের সার্বভৌম স্বার্থকে দুর্বল করেছে বলে ব্যাপক অভিযোগ আছে।
নৈতিকতা, সমাজ ও মূল্যবোধের পতন
21. যিনা-ব্যভিচার, নৈতিক অপরাধ, সামাজিক বিশৃঙ্খলা—এসব বিষয়ে রাষ্ট্র কঠোর অবস্থান নিতে ব্যর্থ হয়েছে বলে সমালোচনা রয়েছে।
22. নাস্তিকদের প্রকাশ্য উস্কানি সত্ত্বেও তাদের বিরুদ্ধে অবস্থান না নেওয়া—এটিও দেশের ধর্মপ্রাণ মানুষকে ব্যথিত করেছে।
সংক্ষেপে বলা যায়—
সমালোচকদের মতে সেই শাসনামলে ভয়, দমন-পীড়ন, অপচয়, দুর্নীতি, ধর্মীয় সংবেদনশীলতা অবহেলা, বিচারব্যবস্থার দুর্বলতা, শিক্ষা-ব্যবস্থার বিপর্যয়, আর্থিক অনিয়ম ও রাজনৈতিক একচেটিয়াত্ব—সবকিছু একসাথে জাতিকে ক্লান্ত করে দিয়েছিল।
২৪|
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:২৭
হিমেল_বাতাস বলেছেন: আমার মতে এই দেশ থেকে আওয়ামিলিখ আর আওয়ামিলিখে চামচাগুলোকে খুজে খুজে দেশ থেকে বের করে দেয়া উচিৎ।
২৫|
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৩৩
এ পথের পথিক বলেছেন: অনেক বিষয় আছে যা দেশে নিষিদ্ধ এবং এটা অপরাধ যেমন খুন, ধর্ষন, লুট, চাঁদাবাজি বা প্রভৃতি ঠিক তেমনি আম্লিক কে এমন নিষিদ্ধ করতে হবে এবং আম্লিক করা অপরাধের আওতায় আনতে হবে । এরাই দেশ বিক্রি করেছে, এরাই দেশের মানুষ খুন করেছে, এরাই দুর্নীতির আতুরঘর ।
ঠিক একই রকম বিদল ও ।
২৬|
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ ভোর ৪:০০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আপনি কত টাকা আয়কর দেন
২৭|
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:৫৬
রাজীব নুর বলেছেন: আওয়ামীলীগ হলো বাপ। বাপকে অস্বীকার করা যায় না।
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৫
একজন নিষ্ঠাবান বলেছেন: দেশের চেয়ে ভারতকে বেশি ভালোবাসে হাসিনা তাই তো বলেছিল, আমি ভারতকে যা দিয়েছি ভারত তা আজীবন মনে রাখবে। বিডিআর হত্যা কান্ডে আ: লীগ সরাসরী জড়িত তা প্রমান হয়েছে সুতরাং আ: লীগকে নিষিদ্ধ করা দেশের জন্য মঙ্গল হবে। নিষিদ্ধ না হলে যদি কখনো আবার আ: লীগ আবার ফেরে তাহলে দেশে ম্যাসাকার চালাবে। একটি বিশেষ সম্প্রদায় ৭০/৮০ চাকুরী দখল করবে কারন তাছাড়া হাসিনার ভারতে খুশি হবেনা।