নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাস্তব এবং সাধারন মানুষ আমার লিখার জীবন। এখানে রানা নামের একজন অতি সাধারন ব্যক্তির দৈনিক জীবন এবং তার দৃষ্টিতে সমাজের বর্তমান অবস্থা এবং এর প্রভাব তার নিজের ভাষায় প্রকাশ করা হবে।

আমি রানা

আমি বিশেষ কেউ বা কিছু না। যা মনে আসে যেভাবে মনে আসে তাই লিখি।

আমি রানা › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিশ্বাস কি ? আমাকে কেউ একটু বিশ্বাস করিয়ে দেন। পর্ব- ০২

২১ শে জুলাই, ২০২১ রাত ১:০৫

১ম পর্ব মনে চাইলে কষ্ট কইরা পড়ে ফেলেন তাহলে এ পর্বে মজা পাইবেন। আমার বিশ্বাস আপনি ১ম পর্বটা পরছেন। সুতরাং আজাইরা কথা আর দিলাম না ,আসল কথা পইড়া নেন।
বিশ্বাসের ক্ষেত্রে কোন কোন বিষয়গুলো বিশেষ ভূমিকা রাখে ?

চলেন আগে কিছুটা ইতিহাস ঘাটায় আসি। প্রাচীন কালে মানুষ যখন মহাবিশ্ব সম্পর্কে জানতে আগ্রহী হলো তখন তারা বিভিন্ন বিষয় নিয়া চিন্তা করতে শুরু করলো কিন্তু কোন ভাবেই যখন বিষয়গুলো তাদের যুক্তিতে আসছেনা যেমন: বজ্র , জোয়ার-ভাটা , বৃষ্টি, বন্ধ্যাত্ব, মহামাড়ি এমনকি ভালোবাসার রহস্য। তখন তারা নানা দেব-দেবীর সৃষ্টি শুরু করলো এবং সেখানেও একদল লোক তাদেরকে এ সকল দেব-দেবীদের বিশ্বাস করানোর দায়িত্ব নিলো।
গ্রীকদের কাছে সাগরের জোয়ার-ভাটা ছিল দেবতা পসাইডনের মন ভালো খারাপের উপর। দেবী জুনোর কৃপা বঞ্চিত হলে বন্ধ্যাত্ব, দেবতা এরসের উষ্কানিতে ভালোবাসা, এ্যাপোলোর রোষে মহামাড়ি আসে। এছাড়াও শস্য অর্থ-সম্পদ সব কিছুর কোন না কোন দেব-দেবী ছিল। এক কথায় কোন কিছুর যখন যৌক্তিক ব্যাখা না পাওয়া যায় এবং বিশ্বাসের ক্ষেত্রে একটা গ্যাপ তৈরি হয়, তখনি সৃষ্টি হতো নতুন কোন দেব-দেবীর। বর্তমান বিজ্ঞানের উন্নয়নে অনেক দেব-দেবীর মৃত্যু হয়েছে। কিন্তু ইতিহাস বলে এসকল দেব-দেবীর উৎখাত এতো সহজ ছিল না। ঐসকল দেব-দেবীর প্রতি প্রজন্মের পর প্রজন্ম অন্ধ বিশ্বাসের কারনে, এবং দেব-দেবীদের রক্ষাকারীদের জন্য যখনি তার পরিবর্তনের সময় আসতো তখনি চরম পরিস্থিতির সৃষ্টি হতো। এমনকি রক্তপাতও হতো। আধুনিক বর্তমানও তার বাহিরে না। এখনো কোন গ্যাপ তৈরি হলে চলে আসে বিজ্ঞানের দোহায়, ধর্মের দোহায় , জ্ঞানের দোহায়। যেমন করেই হোক মানুষকে বিশ্বাস করানোটায় যেন মূল উর্দ্দেশ্য।
যেহেতু আমরা মানুষ আর বিশ্বাসের বিষয়টা মন থেকে আসে, সুতরাং বিশ্বাস প্রসঙ্গটি আমরা মনস্তাত্তি¡ক দৃষ্টিকোন থেকে দেখতে পারি। আমরা সবাই কিছুনা কিছু বিশ্বাস করি। এ বিশ্বাস হতে পারে কোন ধারনার, কোন মতবাদের অথবা কোন ব্যক্তিমানুষের। আমরা যখন কাউকে বিশ্বাস করি, প্রথম বিশ্বাসটা আসে কোথা থেকে ? মজার কথা হলো ব্যক্তিক্ষেত্রে প্রথমে বিশ্বাসটা আসে তার চেহারা দেখে ( যাকে বলে প্রথম দেখায় প্রেম ), তার বক্তব্য শুনে, তার জীবন যাপনের ধরন দেখে। এবং কোন বস্তু কিংবা পরিবেশের ক্ষেত্রে বিশ্বাস আসে, সেখানকার মানুষের খন্ড খন্ড বক্তব্য শুনে আর তাদের আচারিকতা ও আচরনে। আমাদের সমাজে এমন অনেক আচারিকতা রয়েছে যার কোন যৌক্তিক কারন নেই। আদি থেকে চলে আসছে আমরাও তা করছি এবং অন্ত পর্যন্ত তা চলতে থাকবে। যেমন: নানা প্রবাদ প্রবচন। এছাড়াও নানা মণিষি ও মহাপুরুষদের বাণী (বর্তমানে মানুষ এসকল বানীকে নানা প্রমাণ দিয়ে সত্য বলে বিশ্বাস করানোর চেষ্টা করছে তাতেও নানা মতভেদ রয়েছে ) ।
আমাদের বিশ্বাসের ভিত্তিমূলটা তৈরি হয় আমাদের ছোট বেলায়। ছোট বেলায় আমাদের পরিবার ও সমাজ আমাদেরকে নানা কিছু শেখায় এবং বিশ্বাস করতে বলে।কচি মন তখন সকল কিছু বিশ্বাস করে এবং নানা ক্ষেত্রে তা জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত থাকে। যেমন ধর্মে বিশ্বাস(আপনি জন্মের পর জানতেন না ধর্ম কি এবং আপনার ধর্ম কি? পরিবার নানা আচারিকতার মাধ্যমে আপনাকে ধর্মের সাথে পরিচয় করিয়েছে এবং আপনার ধর্ম কি তা জানিয়েছে। এরপর আপনি মনে প্রাণে বিশ্বাস করে নিয়েছেন আপনার ধর্মকে ), ভূতে বিশ্বাস, জীবন ও জীবিকায় বিশ্বাস, ভাগ্যে বিশ্বাস, নৈতিকতায় বিশ্বাস, মানুষে বিশ্বাস, নিজের সঙ্গির উপর বিশ্বাস এছাড়াও নানা রকমের বিষয় ও বস্তুতে বিশ্বাস। ছোট বেলায় আমরা যে পরিবেশে বড় হয়েছি, বড় হয়েও আমাদের আচার আচরন তেমনই হয়ে থাকে। পরবর্তীতে আমাদের পরিবেশ ও নানা রকম অবস্থার কারনে আমাদের বিশ্বাস ও চিন্তার পরিবর্তন ঘটলেও ছোট বেলার কিছু অন্ধবিশ্বাস আমাদের মনে চিরস্থায়ী দাগ কেটে যায়। তাইতো বলা হয়, তোমরা শিশুকে একটা ভালো পরিবেশ দাও তাহলে, সে সুন্দর একটা মনের অধিকারী হবে। বর্তমান সমাজে সুন্দর মনের মানুষের বিশেষ দরকার।
তবে বেশির ভাগ বিশ্বাস আসে ভয় থেকে। ভয়ের খুব সাধারন একটা উদাহরন হলো: ভালো করে পড়তে হবে না পড়লে ভালো রেজাল্ট হবে না আর ভালো রেজাল্ট না হলে ভালো চাকরী হবেনা। আর ভালো চাকরী না হলে ভালো ভাবে জীবন কাটানো যাবে না। ছোট বেলায় আমরা প্রত্যেকেই বাবা মা আর শিক্ষক থেকে এ কাথাটা শুনে বড় হয়েছি। যেহেতু ভবিষ্যত অনিশ্চিত, এ ভয়টি খুবি কার্যকর হয়। আর আমরাও বেশির ভাগ মানুষ ভালো জীবন কাটানোর জন্য এ ভয়ে জীবন পার করে দিচ্ছি।
আরেক রকমের বিশ্বাস আছে, নিজের উপর বিশ্বাস বা আত্মবিশ্বাস। একটা মানুষের জীবনে নিজের উপর বিশ্বাস করা খুবি গুরুত্বপূর্ণ। আত্মবিশ্বাস মানুষকে অন্ধবিশ্বাস থেকে অনেকটা বাচিঁয়ে রাখে। আত্মবিশ্বাসী মানুষেরা যেকোন কাজের জন্য চেষ্টা করে আর এ চেষ্টা তাদেরকে সফলতার দিকে এগিয়ে নেয়।কারন তারা অন্যের দ্বারা প্রভাবিত হওয়ার আগে একবার হলেও নিজে চেষ্টা করে দেখে। আত্মবিশ্বাসী মানুষেরা অন্যের উপর বিশ্বাস স্থাপনের আগে নিজের উপর ও নিজের কর্ম দক্ষতার উপর বিশ্বাস স্থাপন করে। মওলানা জালাল উদ্দিন রুমি বলেছেন, “কখনোই নিজেকে কোন গল্পের মাঝে সীমাবদ্ধ রেখোনা, সর্বদা নিজে চেষ্টা করো এবং নিজের আত্মবিশ্বাসকে দৃঢ় রাখতে শেখো।” নিজের উপর বিশ্বাস কিংবা আত্মবিশ্বাস হলো সকল বিশ্বাসের ভিত্তিমূল সরুপ, কারন আত্মবিশ্বাস না আসলে আমরা কোন কাজ কিংবা সিদ্ধান্তে পৌছাইনা। আবার আমাদের নিজেদের নেওয়া সকল সিদ্ধান্ত সঠিক হবে তাও কিন্তু ঠিক না। এক্ষেত্রে অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস আমাদের সফলতার পথে বাধাঁ হয়ে দাড়াঁয়। অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস কখনোই ভালো না, তা আমাদের চিন্তা ও কর্মক্ষমতাকে সীমাবদ্ধ করে ফেলে। কারন আমরা যখন বলি আমি পাড়ি কিংবা জানি তখনি আমরা আমাদের জানার বাহিরেও যে একটা বিশাল জানার জগৎ আছে তাকে অবজ্ঞা করি।
আপনি যখন নিজের ভুলকে অস্বীকার করবেন তখনই আত্মবিশ্বাস গর্বে পরিণত হবে।
- ক্রিস জমি
যখন আত্মবিশ্বাস তার চরম পর্যায়ে পৌছে যায় তখন মানুষ বিপদের সম্মুখীন হয়।
-জোহান গ্যোথে
আত্মবিশ্বাস এক উত্তম বৈশিষ্ট্য। অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস তা নয়।
- লরেন কে
মানব মস্তিষ্ক হলো একটা জৈবিক কম্পিউটার।মানুষের তৈরি কম্পিউটারের কাজ যেমন সকল তথ্যকে নিমেষেই গুছিয়ে দেওয়া, তেমনি মানব মস্তিষ্ক সারা দিনের বিচিত্র সব অভিজ্ঞতা থেকে একটা গোছানো উত্তর সব সময় খোঁজে। এটাই মানব মস্তিষ্কের প্রধান কাজ। আমাদের মস্তিষ্ক সবসময় বিশৃঙ্খলার বিপক্ষে আর শৃঙ্খলার পক্ষে কাজ করে। যেমন কেউ যদি বেসুরে গান করে আমাদের মস্তিষ্ক উত্তেজিত হয়ে পড়ে, আবার কেউ যদি সুর তাল ঠিক করে গান করে আমাদের মস্তিষ্ক প্রশান্তি অনুভব করে এবং আনন্দ পায়। গোছানো ব্যবস্থার প্রতি এটান আমাদের ডি এন এ-তে রয়েছে। তাই মস্তিষ্ক যখনি কোন গোছানো উত্তর পায় আমরা তা সত্য বলে মনে করি এবং তা নানা রকমের যুক্তি স্থাপন করে বাস্তব বানিয়ে বিশ্বাস করতে শুরু করি।
এসকল কথা আমার একান্ত ব্যক্তিগত মতামত। আপনার সাথে নাও মিলতে পারে। আপনার কাছে আরো তথ্য সম্বলিত কিছু থাকলে আমাকে দেওয়ার জন্য অনুরোধ রইলো।
রাত পোহালেই কোরবানী। আশা করি সকলেই কোরবানী করবে, পশু হত্যা নয়।

চলবে....
রেফারেন্স
https://ktaposh.com/বিশ্বাস-কী/

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে জুলাই, ২০২১ রাত ২:৩৯

কামাল১৮ বলেছেন: বিশ্বাস মন থেকে আসে না,আসে আস্থা থেকে।কারো উপর আপনার আস্থা না থাকলে একলাখ টাকা ধার দিবেন না।আস্থা ও তৈরি হয় ধিরে ধিরে।প্রথম দিনই তাকে একলাখ টাকা ধার দিবেন না।

প্রথম দেখায় প্রেম করে কামুকরা।রিপুর তাড়না থেকে।সেটাকে প্রেম বলে না।

হাজার হাজার লোকের ধর্মে বিশ্বাস নাই।সবাই ছোট থেকেই বড় হয়েছে।

সকল ধর্ম বিশ্বাসীরাই অন্ধ বিশ্বাসী,তাদের কি আত্ম বিশ্বাস কম,মনে হয় না।

২৩ শে জুলাই, ২০২১ সকাল ১০:০৮

আমি রানা বলেছেন: কামাল ১৮ ভাই প্রথমেই ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য। আপনি সঠিক বলেছেন বিশ্বাস মন থেকে আসে না। তবে আস্থাটা কিভাবে তৈরি হয় দয়া করে আমাকে বুঝিয়ে দিবেন।
আমার ধারনা, প্রথম দেখায় ভালো না লাগলে প্রেম হয় না। সেটা রিপুর তারনায় হোক কিংবা নিঃস্বার্থ হোক।
ছোট বেলায় সবাই তার পরিবার থেকে কোন না কোন ধর্ম বিশ্বাস অর্জন করে থাকেন। পরবর্তীতে বাস্তব শিক্ষা আর জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে ধর্মান্ধ হয় কিংবা ধর্ম বিশ্বাস হারায়।
সকল ধর্ম বিশ্বাসী অন্ধ বিশ্বাসী নয়। ধর্ম শুধু মাত্রই একটি জীবন ব্যবস্থা। যারা ধর্ম, জ্ঞান, বিজ্ঞান ও আধুনিকতাকে নিয়ে চলে তারা আলোকিত মানুষ হয়। আর যারা শুধুই ধর্মকে নিয়ে চলে তারা হয় অন্ধ। এ অন্ধদের আত্মবিশ্বাস কমই থাকে আর যা থাকে তা হলো কঠিন গোড়ামি।
ধন্যবাদ।

২| ২১ শে জুলাই, ২০২১ সকাল ৭:১০

সাসুম বলেছেন: প্রাচীন কালে যখন ঝড় বৃষ্টি ভুমিকম্প আর ন্যাচারাল ক্যালামিটি গুলা এক্সপ্লেইন করতে পারত না মূর্খ হোমো স্যাপিয়েন্স তখন এই মিথ ধর্ম বা বিশ্বাস এর গাল্গল্প ই তাদের কে একটা পথ দেখালো ।

তারা যেহেতু এক্সপ্লেইন করতে পারত না- সো তারা বিলিভ করে বসল এসব কোন এক হায়ার এন্টিটির ইশারা দিয়ে হচ্ছে। আমরা তার ইশারার দাস।

বাট, এখনকার মানুষ এক্সপ্লেইন করতে শিখেছে যে এই সব মিথ গল্প আসলেই মিথ বা গল্প কারন আমরা ন্যাচারাল ক্যালামিটি এক্সপ্লেইন করতে শিখেছি, এখন সৌর ঝড় উঠলে আমরা আর সৌর দেবতা কে সন্তুষ্ট করার জন্য মানুষ বলি দিতে হয় না।

সো বিশ্বাস জিনিষ টা অলৌকিক, লজিক টাই সব কিছু।

২৩ শে জুলাই, ২০২১ সকাল ১০:১১

আমি রানা বলেছেন: সাসুম ভাই সত্য বলেছেন। পূর্বের এসব মিথ বা গল্প বর্তমানে অনেকটা কমে এসেছে তবে একবারে শেষ হয়ে যায়নি।

৩| ২৩ শে জুলাই, ২০২১ বিকাল ৩:২০

দেয়ালিকা বিপাশা বলেছেন: প্রথম পর্বের মতো দ্বিতীয় পর্বটি ও অসাধারণ ছিল ।
চমৎকার বলেছেন।


প্রাচীনকালে বিশ্বাসের ধারণাটি সত্যিই ভিত্তিহীন ছিল , আধুনিককালও এর বাইরে নয় কিছুটা অন্ধত্ব কিছুটা কুসংস্কারে এখনও আচ্ছন্ন। ভিত্তিহীন বস্তুতে ভিত্তি খুঁজে বেড়ানো টা আসলে হাস্যকর বিষয়। তবুও মানুষ যথেষ্ট চিন্তাশীল ও যুক্তিবাদী। তাই আশা করি কুসংস্কারের বেড়াজাল থেকে মুক্তি পাওয়া অসম্ভব কিছু নয়।

ঈদের শুভেচ্ছা

-দেয়ালিকা বিপাশা

২৩ শে জুলাই, ২০২১ রাত ৮:১১

আমি রানা বলেছেন: দেয়ালিকা বিপাশা মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। লেখা ভালো লেগেছে দেখে আনন্দিত হলাম। আপনি বলেছেন- তাই আশা করি কুসংস্কারের বেড়াজাল থেকে মুক্তি পাওয়া অসম্ভব কিছু নয়। সঠিক বলেছেন।পৃথিবীতে এখনো অসংখ্য মানুষ কুসংস্কারের বেড়াজাল থেকে মুক্তি পেয়েছে। শুধুমাত্র মুক্তচিন্তার মাধ্যমে। মুক্তচিন্তা সত্যিকার অর্থে মানুষকে মুক্তিদেয়।
ঈদের শুভেচ্ছা নিবেন।

৪| ২৩ শে জুলাই, ২০২১ বিকাল ৪:৩৩

মাসউদুর রহমান রাজন বলেছেন: লেখক বলেছেন, আপনি সঠিক বলেছেন বিশ্বাস মন থেকে আসে না। তবে আস্থাটা কিভাবে তৈরি হয় দয়া করে আমাকে বুঝিয়ে দিবেন।
আমি আঠারো কামাল ভাইয়ের উত্তরের অপেক্ষায় আছি।

২৩ শে জুলাই, ২০২১ রাত ৮:১৩

আমি রানা বলেছেন: রাজন ভাই শুভেচ্ছা নিবেন। আমিও কামাল১৮ ভায়ের উত্তরের অপেক্ষায়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.