নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাস্তব এবং সাধারন মানুষ আমার লিখার জীবন। এখানে রানা নামের একজন অতি সাধারন ব্যক্তির দৈনিক জীবন এবং তার দৃষ্টিতে সমাজের বর্তমান অবস্থা এবং এর প্রভাব তার নিজের ভাষায় প্রকাশ করা হবে।

আমি রানা

আমি বিশেষ কেউ বা কিছু না। যা মনে আসে যেভাবে মনে আসে তাই লিখি।

আমি রানা › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিশ্বাস কি ? আমাকে কেউ একটু বিশ্বাস করিয়ে দেন। শেষ পর্ব

০৭ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৩:৪২

১ম পর্ব২য় পর্ব চাইলে পড়ে নিতে পারেন। আশা করি ভালো লাগবে।
আমরা কেন বিশ্বাস করি না !!


ছবি: নেট
আপনি কি একজন সৎ মানুষ ? চলুন মনের অতল তল থেকে খুজেঁ বের করি আমরা কতটা সৎ মানুষ? সকল চিন্তা ভাবনা করার পর, এমন সময়ে আপনি কি নিজেকে একজন সৎ মানুষ হিসেবে বিশ্বাস করতে পারছেন ? আপনি কি আপনার কর্মস্থলের বসকে বিশ্বাস করেন? যে বই কিংবা লিখাটি পড়ছেন তা বিশ্বাস করছেন? টিভিতে যে সংবাদ প্রচার হচ্ছে তা? এমন করেই প্রকৌশলী, আইনজীবী, সাংবাদিক, রাজনীতিবিদ, ব্যবসীদের? এবার যদি আমরা আমাদের পরিবারের দিকে তাকাই , আপনি আপনার কিশোর বয়সি ছেলে কিংবা ভাইয়ের পাশে বসে তাকে প্রশ্ন করুন- সে কি আপনাকে বিশ্বাস করে? কিংবা তার স্কুল কলেজের শিক্ষককে ?
এ সকল প্রশ্নের উত্তর হ্যাঁ কিংবা না হবে। এই হ্যাঁ এবং না’র বাহিরেও একটা কথা আছে আর তা হলো “ কোন বিষয়ে বা কি ব্যাপারে বিশ্বাস ”। আর একথাটির একটি মাত্রই মানে, তা হল বিশ্বাস করি না। আমাদের সমাজে এ বিশ্বাস না করার হার ব্যাপক ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমান সময়ে আমরা কাউকে বিশ্বাস করতে পারিনা। এমনকি রাস্তার পাশে দাড়াঁনো অসহায় মানুষটাকে যে গত কয়েক বেলা খাবারের সংস্থান করতে না পেরে বাধ্য হয়ে খাবারের আশায় পথে নেমেছে। এসকল কিছুর মূলে রয়েছে মিথ্যাচার।
কথায় আছে মিথ্যা সকল পাপের জননী। সুতরাং মানুষের মাঝে অবিশ্বাস সৃষ্টির জননীও এই মিথ্যা।
আমাদের অবিশ্বাসের সূচনটা হয় বাল্যকাল থেকেই। এমন কারো শৈশব নেই যে পরিবারের কাছ থেকে চকলেটের বিনিময়ে কাজ করে ধোকা খাননি। বিষয়টা খুবি ছোট কিন্তু এর প্রভাব আমাদের জীবনে অনেক বড়। বিষয়টা বিন্দু থেকে সিন্ধু সৃষ্টির মতই। গবেষক রিচার্ড ওয়াইজম্যান তার একটি গবেষণায় বাচ্চারা কখন মিথ্যা বলতে শুরু করে সে বিষয়ে কিছু তথ্য তুলে ধরেছেন।
“আপনি শিশুদের একটি কক্ষে নিয়ে যাবেন, এবং তাদের বলবেন, ‘আমরা তোমার প্রিয় খেলনা তোমার পিছনে রেখে দিব, কিন্তু তাকাবে না’- এরপর আপনি কক্ষ থেকে বের হয়ে যাবেন এবং তাদের আবারো মনে করিয়ে দিন খেলনার দিকে না তাকাতে”। যেহেতু কোন সিসিটিভি ক্যামেরার মাধ্যমে তাদের কর্মকান্ড আপনি প্রত্যক্ষ করবেন আপনি বুঝতে পারবেন যে, কয়েক মিনিট পরেই তারা খেলনার দিকে তাকাবে।
এরপর কক্ষে ফিরে এসে তাদের কাছে জানতে চান,- “তোমরা কি খেলনার দিকে তাকিয়েছিলে?”
“যখন তিন বছর বয়সী বাচ্চাদের উপর আপনি এ টেষ্ট করবেন এবং যে বয়সে কথাবর্তায় তারা পাকা হতে শুরু করেছে- দেখবেই ইতিমধ্যে তাদের পঞ্চাশ শতাংশই মিথ্যা বলছে”।
আর যখন তাদের বয়স পাঁচ বছরে পৌছাবে তখন তাদের মাঝে একজনও সত্যি কথা বলবে না।
সুতরাং স্পষ্টতই বলা যায় মিথ্যা অবিশ্বাসের হাতে-খড়িটা আমরা বাল্য কালথেকেই শিখে থাকি। এছাড়াও লোভ ও প্রতারনা অবিশ্বাসের মূল কারন হিসেবে বিবেচিত হয়।
আমাদের বিশ্বাস কেমন হওয়া দরকার?

ছবি: নেট।
পৃথিবীর বুকে মানব ইতিহাস অনেক পুরোনো। বিশ্বাসের( সহজে শিকার ও নিরাপদে বাঁচার) উপর ভর করে মানুষ দলবদ্ধভাবে বসবাস করা শুরু করেছে। আর একটু বিশদ ভাবে ইতিহাস ঘাটলে দেখা যাবে তখন থেকেই অবিশ্বাসের সূচনা। লোভ, লালসা, হিংসা, বর্বরতা, পরশ্রীকাতরতা, ক্ষমতার দন্দ ইত্যাদি মানব সভ্যতার শুরু থেকেই চলে আসছে। এরপর পৃথিবীতে কালের পরিক্রমায় নানান পরিবর্তন বিবর্তনের মধ্যদিয়ে গড়ে উঠেছে সভ্যতা, দেশ-মহাদেশ; বিকশিত হয়েছে শিক্ষা জ্ঞান বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি। জন্ম হয়েছে পক্ষ-বিপক্ষের নানা বৈজ্ঞানিক ও দার্শনিক তত্ত¡, যা মানুষের জীবনকে আরও একধাপ উন্নয়নের দিকে নিয়ে গিয়েছে। এরও কিছু বছর পর ঐ সকল তত্ত¡ ও মতবাদের মধ্য থেকে কিছু ভূল প্রমাণিত হয়েছে, তার স্থানে অন্য কোন বৈজ্ঞানিক ধারনা ও দার্শনিক মতবাদ জায়গা দখল করে নিয়েছে। এসকল তত্ত¡ বা দর্শন মানুষের মঙ্গলের জন্য সৃষ্টি হলেও কিছু জ্ঞানপাপী যুগ যুগ ধরে তা অমঙ্গলের উদ্দেশ্যে ব্যবহার করে আসছে। তাদেও সংখ্যাও নিতান্ত কম নয়।
মানব সভ্যতা আজ যে অবস্থায় দাড়িঁয়ে আছে তার মূলে রয়েছে বিশ্বাস ও অবিশ্বাসের দর্শন/ তত্ত¡।
ছোট বেলা থেকে আমরা যে বিশ্বাসের বলয়ে বেড়ে উঠি তা পুজিঁ করেই আমরা আমাদের বিশ্বাসের পৃথিবী গড়ে তুলি ও সারাটা জীবন পার করে দেই। কিন্তু হ্যাঁ বড় হয়ে জ্ঞান-বিজ্ঞানের ছোয়াঁই আমরা আমাদের বিশ্বাস পরিবর্তন করি( যার সংখ্যা তুলনা মূলক কম। কারন আমরা আমাদের বাপ-দাদা থেকে অর্জিত বিশ্বাস বংশ পরম্পরা হিসেবে টিকিয়ে রাখতে চেষ্টা করি। এছাড়া প্রচলিত বিশ্বাসের বাহিরে গেলে পরিবার, সমাজ এমনকি রাষ্ট্র ও অনেক সময় বাধাঁ হয়ে দাড়ায়। পূর্বে যার অহরহ প্রমাণ রয়েছে।) কিন্তু তারপরও ছোট বেলার সে বিশ্বাস আমাদের নতুন বিশ্বাসে প্রভাব ফেলতে সক্ষম হয়।
মানব ইতিহাসের শুরুর দিকে, মানুষ কিছু না বুঝলে তারপক্ষে যেমন নানা মিথ ও দেব-দেবীর সৃষ্টি করত। বর্তমান সময়েও একদল জ্ঞনপাপী একটি তত্তে¡র বিপক্ষে নানা বিকৃত তত্ত¡ ও তথ্য দাড়ঁ করিয়ে তা বিশ্বাস করানোর জন্য মানুষের মাঝে প্রচার করে বেড়ায়। এসকল জ্ঞানপাপী থেকে বাচাঁর একটি মাত্র উপায় হলো তাদের কথায় ও বেশ-ভূশনে মোহিত না হওয়া ও কুসংস্কার ও অন্ধবিশ্বাস থেকে বের হয়ে এসে মুক্ত চিন্তা করা। আপনি যে বিশ্বাসের উপরে থাকেননা কেন তার উপর যদি পূর্ণ আস্থার সাথে মুক্ত চিন্তা করেন তাহলে জ্ঞানপাপীদের প্রলোভনে পড়ে দিকবিদিক হবেন না।
মুক্ত চিন্তা আসলে কি ?
এক কথায়, আপনি যা জানেন তার বাহিরেও যে জানার এক বিশাল জগৎ আছে তা মাথায় রেখে নতুনত্বকে স্বাগত জানানোর মনোভাব নিয়ে চিন্তা করা হলো মুক্ত চিন্তা। মুক্ত চিন্তা করতে হলে প্রথমে অবশ্যয় চিন্তার মুক্তি দিতে হবে। একজন ঈশ্বরে বিশ্বাস করে বলে আপনি তাকে অজ্ঞ, অন্ধ আর নীচ ভাবতে থাকলেন, তাকে নীচ ভেবে আপনি আসলে আপনার কতটা উচ্চতার প্রমাণ দিলেন ? আবার আরেকজন ঈশ্বরে বিশ্বাস করেনা বলে আপনি তাকে জাহান্নামী, মূর্খ আর পাপী বলে আখ্যা দিলেন, এর দ্বারা আপনি আপনার জ্ঞানের কি পরিচয় দিলেন ? একজন জ্ঞানী ও মুক্ত চিন্তার মানুষ সবসময় নিজের সচেতনতাকে কাজে লাগিয়ে সত্যকে মেনে নেয়। তিনি সত্যকে সত্য বলতে কখনোই কপটতা করেন না, তেমনি মিথ্যাকে মিথ্যা বলতেও দ্বিধা বোধ করেন না। মুক্ত চিন্তার মানুষেরা কখনোই তার পূর্ব বিশ্বাসকে পূজিঁ করে চিন্তা করে না। এবার চলেন বই পুস্তক কি বলে শুনি। মুক্ত চিন্তা হল একপ্রকার দার্শনিক দৃষ্টিভঙ্গী যা বলে যে বিজ্ঞান, যুক্তিবিদ্যা এবং যুক্তির আলোকে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত; মতামত গঠনের ক্ষেত্রে প্রথা, অন্ধ বিশ্বাস এবং কর্তৃপক্ষ দ্বারা প্রভাবিত হওয়া বাঞ্চনীয় নয়। প্রকৃতপক্ষে মুক্ত চিন্তায় সমাজের বুনিয়াদী ও ধর্মীয় ব্যবস্থা সম্পূর্ণ ভাবে প্রত্যাখাত করে।
মুক্ত চিন্তা বলে যে জ্ঞান ও যুক্তির অনুপস্থিতিতে দাবিকৃত কোন মতকেই সত্য হিসেবে গ্রহণ বা প্রত্যাখ্যান করা উচিত না। ---গুগল মামা থেকে।
একচোখে কোন মত বা তত্ত¡কে বিশ্লেষন করে তার সম্পর্কে সম্পূর্ণ জ্ঞান অজর্ন করা কখনোই সম্ভব না। আমরা যে মুক্তচিন্তা বলি, আমরা আমাদের চিন্তাকে কতটুকু মুক্ত রাখতে পারি ? পৃথিবীতে জ্ঞানের কোন সীমা পরিসীমা নেই তাই দু-একজনের সাথে তর্কে জেতার মাধ্যমে আমরা তার মতকে মিথ্যা ভূল বলতে পারিনা। হয়ত দেখা যাবে কয়েক বছর কিংবা যুগ কিংবা শতাব্দি পর তার কথাকে বিজ্ঞান সত্য বলে প্রমাণ করে দিবে ( লিওনার্দো দ্যা ভিঞ্চি ১৪/১৫-০৪-১৪৫২ সালে জন্ম হলেও বিংশ শতাব্দির বহু বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারের নেপথ্যের জনক তিনি। কিন্তু তার সময়ে তাকে তার আবিষ্কারের জন্য পাগল ডাকা হত)।
সুতরাং মুক্ত চিন্তা করা একটি চর্চার বিষয়। যে কেউ চাইলে তার নিজের চিন্তার দুনিয়া থেকে বের হয়ে মুক্ত চিন্তা করতে পারেনা। মুক্ত মনা মানুষেরা অন্যের মাঝে মুক্ত চিন্তার বীজ বপন করতে পারে। একজন আদর্শ শিক্ষক কখনোই কোন প্রশ্নের সরাসরি সমাধান দেয় না। তিনি প্রশ্নটিকে এমন এক স্থানে নিয়ে দাড়ঁ করায়, যেখান থেকে চর্চাকারী নিজেই নিজের বিবেক বুদ্ধি ও চিন্তার গভীরতাকে কাজে লাগিয়ে তার সমাধান খুজেঁ বের করে। আর সে এই সমাধানকে মনে প্রাণে বিশ্বাস করে নেই।
শেষ কথা; আমরা যে যাই বিশ্বাস করিনা কেন, আমাদের জীবনের চলার পথে এ বিশ্বাস কতটা গুরুত্ব বহন করে তা দেখার বিষয়। যদি তর্কের জন্য কোন মতকে বিশ্বাস করি তাহলে তর্ক করেই জীবন কাটিয়ে দিতে পারবো। এ জীবনের কোন সার্থকতা থাকবেনা। বিশ্বাসের সার্থকতা তখনি আসে যখন তা জীবন মুখী হয়। জীবন জীবনের মতই চলে, তার কাছে বাস্তবতা আর বর্তমান ছাড়া কোন কিছুর মূল্য নেই। আর বিশ্বাস হলো উপলব্ধির বিষয়। জীবন থেকে যে যেটা উপলব্ধি করে সে তাই বিশ্বাস করে। পৃথিবীতে শত কোটি মানুষ আছে এক একজনের দর্শন এক এক রকম কিন্তু জীবনের দর্শন একটাই, বেচেঁ থাকতে হবে। জটিল সব মতবাদ জানার দরকার আছে। কিন্তু দৈনন্দিন জীবন চালানোর জন্য প্রশান্তির উপর আর কোন মতবাদ দরকার নাই। সুতরাং পৃথিবীটা মানুষের আর সকল মানুষের বিশ্বাসের কেন্দ্রে থাকুক মানুষ, মানবতা।
এসকল কথা আমার একান্ত ব্যক্তিগত, আপনার মতের সাথে নাও মিলতে পারে। আপনার কাছে আরো তথ্য সমৃদ্ধ কিছু থাকলে আমাকে দেওয়ার জন্য অনুরোধ রইলো।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ৮:৩৯

রানার ব্লগ বলেছেন: আমার মনে হয় বিশ্বাস বোধটা সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তন হয়।

০৭ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ১১:৩৩

আমি রানা বলেছেন: রানার ব্লগ আপনাকে ধন্যবাদ। মানুষ পরিবর্তনশীল, সাথে সাথে সমাজ পরিবর্তন হয় তার সাথে সাথে বিশ্বাসেরও পরিবর্তন হয়। কালে কালে হয়েছে পরেও হবে।

২| ০৭ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ১০:০০

মাসউদুর রহমান রাজন বলেছেন: মুক্তচিন্তা নিয়ে আপনার দেওয়া সংজ্ঞা ভাল লাগছে। পাশাপাশি পুরা লেখা পইড়া আপনারে সংশয়বাদী মনে হইছে। আপনারে কেন সংশয়বাদী মনে হইছে এইটা ব্যাখ্যা করতে কইলে তা করতে পারমু না।

০৭ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ১১:৩৫

আমি রানা বলেছেন: রাজন ভাই। আপনি মানুষ ভালা। আমারে সংশয়বাদী না বলে অনুসন্ধানী বললে খুশি হবো।

৩| ০৮ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ১:১৩

মাসউদুর রহমান রাজন বলেছেন: ভাই সারাজীবনই কি অনুসন্ধানী থাকবেন? তাইলে কনক্লুশন টানবেন কেমনে?

০৮ ই আগস্ট, ২০২১ সকাল ৮:০৩

আমি রানা বলেছেন: রাজন ভাই, আবার মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ। না ভাই সারা জীবন থাকবোনা। কিছু বিষয় খুব ভাবায় আমাকে। যেমনঃ বিজ্ঞান আপনাকে বিলাসিতা দিতে পারবে। আপনি বস্তুগত যা যা চান সব দিবে এমন কি বউ চলে গেলে তার অভাব পূরণ করে দিবে।এক কথায় কাগজে কলমে আপনাকে বিশেষ জ্ঞান দিবে। কিন্তু বিলাসিতার সাথে সাথে প্রশান্তি বিজ্ঞান দিতে পারে না। কৃত্রিম ভাবে বউ এর চাহিদা মেটাবে কিন্তু বউয়ের ভালোবাসা দিতে পারবে না। বিজ্ঞান সব বুঝে কিন্তু মন বুঝে না।
আমরা মানুষ, সবকিছুর মাঝে শান্তি, আবেগ, অনুভুতি, ভালোবাসা খুঁজে বেড়াই। আর তা শুধু একজন মানুষ আরেকজন মানুষকে দিতে পারে।

৪| ০৮ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ২:৩১

দেয়ালিকা বিপাশা বলেছেন: বিশ্বাস স্থাপন এবং অন্ধবিশ্বাস এর পতন দুটোই কঠিন কাজ।

০৮ ই আগস্ট, ২০২১ সকাল ৮:০৯

আমি রানা বলেছেন: মন্তব্য করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনি সঠিক বলেছেন। বিশ্বাস স্থাপন এবং অন্ধবিশ্বাস এর পতন দুটোই কঠিন কাজ। বর্তমান সময়ে বিভ্রান্ত হওয়া খুব সহজ। কিন্তু আমাদের বিবেক আর বুদ্ধি কাজে লাগিয়ে সঠিক পথটা খুঁজে নিতে হবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.